![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কি আর লিখব। কিছুই জানি না।। অনেক জানার ইচ্চা।। নিজ থেকে অনেক কিছু ভাবি কিন্তু সফল কররতে পারি না।। আর অনেক বেশি আবেগ প্রবন কিছুই সহ্য করততে পারি না।।। অল্প তেই গললে জাই।।। টাইপ অনেক মিস্টেক হয়।। আমি মনে কররি এটা বাংলা ভাষার নততুন রুপ।। হা হা হা। কমার্স এর স্টুডেন্ট বাট আগ্রহ আই সিটি নিয়ে আগ্রহ সাইন্স নিয়ে।।। ইচ্চা আছে প্যারিস জাওয়ার।।। টুকি টাকি কথা বললার জন্যইই এখানে আসা।।।
১
মেয়ের ভবিষ্যতের চিন্তায় মায়ের মনে আশান্তির ঝড়তুফান নামে। প্রথম সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে মা, কিংকর্তব্য বিমুঢ। তার মা স্থির করলেন মেয়ের এমন সময় বিপদের পূর্বাভাষ একা একা সামাল দিতে অনিরাপদ ভেবে রাত্রে নির্মলার বাবার কাছে বলেন এবং এ সমস্যা থেকে কিভাবে মেয়েকে সরানো যায় তার পরিকল্পনা করে। নির্মলার বাবা সান্ত সোম্য দীপ্তমান পুরুষের মত চিন্তা করে কিভাবে নির্মলাকে এ প্তহ থেকে সরানো যায় ভাবে এটা কই সম্ভব নাকি অসম্ভব।একবার ভাবে নির্মলাকে বলে বুঝাতে চেস্টা করবে কিন্তু তাতে কই পার পাওয়া যাবে নাকি হিতে বিপরিত হ্যে যাবে। অতঃপর সিব্দান্ত নেয় নির্মলাকে কোন কিছু না বলে বিকর্নকে নির্মলার পথ থেকে সরিয়ে দেওয়ার কঠিন পথ বেচে নিবেন নির্মলার বাবা। তার মাঝে জেগে উঠে দাম্বিকতা এবং অহমিকা । তার কাছে বিকর্নের পাগলামি নাসৎ করা কোন বিষয় নয়। পরেরে দিন মহল্যার একটা ছেলে কে ডেকে শুদু বলে দিল বিকর্ণের ছায়া যেন ভবিষ্যতে এ এলাকায় না পড়ে। একবারত তিনি ভাবলেন না মায়ে নির্মলা যে তারই ওরষযাত সন্তান। তার রক্ত যে তার শরীরের শিরায় শিরায় ধমনিতে প্রবাহিত।একবার ও ভাবলনা ভালবাসা কই সহিংসতা দিয়ে চাপা দেওয়া যায়? বিকর্ণ তো নির্মলার প্রেমে অন্ধ।সে তো এত কিছু ভাবনা চিন্তা করার অবসর পায়নী। তার কাছে প্রেরসির আহ্বান পৃথিবীর সকল বাধা বিচ্ছেদের কাচে তুচ্ছ । নির্মলাকে সাক্ষ্যত দিতে তার কোন বিপদ আপদ থাকতে পারে তা সে ভুলেগেছে। সে ভালবাসার সপ্তসিংহাসনে প্রেমের বাদনের রশি টেনে নির্মলার সাথে সাক্ষাতের জন্য ব্যাক্তিগত সব কাজ কর্ম রেখে পা বাড়াল নির্মলার স্কুলের দিকে। প্রেমের জোয়ারে নাকি ভয় লাজ সব পিচে যায়। বিকর্ণের বেলাতেও তার ব্যাজয় ঘটেনি। সে রাস্তার দোকানের পাশে বসে বসে নির্মলার পথ পানে চেয়ে রয়ে অপেক্ষা করছে
২
স্কুলের নির্ধারিত সময়ে নির্মলা সঞ্ছিতা আনান্য ছাত্রীদের সাথে সাথে হাটছে। সেও ভাবছে বিকর্ণের সাথে দেখা করার জন্য শুধু ফোনে একটা কথাই বলতে পেরেছে। এতে কই বিকর্ণ তার সাথে দেখা করতে আসবে।একবার ভাবছে তাই কই হয়? মোটেও না । সঞ্চিতা তাকে বলছে বিকর্ণের ওদের বাসায় আসতে মানা। তাহলে সেকি শুদু তার ছোখে একবার দেখা দিতে আসবে এত দীর্ঘ পথ পেরিয়ে?আবার ভাবছে না সে আসবে। সে তার ভালবাসার আহ্বান উপেক্ষা করতে পারে না। যদি না আসে তাহলে কিসের প্রেম কিসের ভালবাসা? সঞ্চিতা জানেনা বিকর্ণ-নির্মলার প্রেম এত অল্প সময়ে এত গবিরতা রুপ নিয়েছে। তারা দুজন যে ভিতরে ভিতরে পরস্পরেরে জন্য পুড়ে পুড়ে মরছে। তারা দুজন সামনে হাটছে। হঠ্যাত সঞ্চিতা বিকর্ণকে দেখে গ্লা ছেড়ে কাকু বলে ডাকতেই নির্মলার চোখে পড়ে বিকর্ণের চোখ।কিজে দীপ্তি খুশী ও আন্দের বন্যা দুজনের হ্রদয়ে তা শুদু তারাই অনুভব করল আর আনুভব করল জারা অবস্ত ভুক্তভুগি।নির্মলা ঠায় দাঁড়িয়ে গেল।পাজেন আর চলে না।উবয়-সংকটে নির্মলা মানে বান্দবীরা পাশে প্রেমিক।নিশ্চুপ বিক্রনের ছোখের দিকে তাকিয়ে শুদু একটা কথাই বলল তোমাকে চাই,শেস-পযন্ত আমি তোমাকে চাই। সঞ্চিতা বলল কাকু আসি তুমি ভাল থেক বলে নির্মলাকে টানমেরে স্কুলের গেটের দিকে হাটল। বিকর্ণের মুখে কথানেই শুদু নির্মলার কথা রাখতেই ছুটে এসেছে নির্মলতার মুখোস পড়ে নির্মলতার স্কুলের কিনারায়। এত পইয়হ পেরিয়ে দেখা দিল নির্মলাকে,কিন্তু সেতো তার মনের কোন ক্তহাই জানাতে পারলনা,একবার বলতে পারলনা নির্মলাকে তোমার বিরহে তোমার বিহ্নে আমি রিক্ত আমি নিঃস্ব।সে ভাবল নিরম্লাই তার জিবনের সকল চাওয়া সকল পাওয়া।নির্মলাকে চাড়া তার জিবিন আসাড় এবং শূন্য।ভাবনায় সে মুহ্যমান চারি দিকে কই হচ্চে কই হচ্চে না তার কোন কিছুই বিকর্ণের চিন্তা চেতনায় নাই। সে তম্ময় হ্যে দখছে নির্মলআর ললাটে বিন্দু বিন্দু ঘাম ভাগর ভাগর ছখে কাজল নিলাম্বরী শাড়িতে গা জড়িয়ে আজালু লঞ্চিত চুল খোলে এক গাল হাসি নিয়ে তারমন অপেক্ষা করছে।কিন্তু তার যে সমূহ বিপদ তাকে ঘিরে ফেলেছে তা একবার ও চিন্তা ক্রারা চেস্টা করলন।পাশের দোকানদার বিকর্ণের ধ্যান আবলোকন করে কিযেন ভাবল।মুহুর্তের মোধ্য পাছ সাত জন ছেলে বিকর্ণের চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে।অনুমানে চেস্টা করল এরা কারা কিচায় তার কাছে।কি আছে তার কি দিবে তাদের।তাদের তো কোনদিন দেখেনি বিকর্ণ। এর মোধ্য ওদের মোধ্য থেকে কেউ একজন বিকর্ণের কলার ধরে টানতে টানতে নিয়েগেল দোকানের অন্তরালে।দোকানি আর কিছুই জানতে পারলনা বেচারার ভাগ্যে কি ঘটল। তবে এটুকু বযতে পারল যে ওবেচারার ভাগ্যে প্রচন্ড উত্তম মাধ্যমের ব্যবস্থা আছে।প্রমাদ গনিল কি যেন হয়।সে ভাবল একবার বের হ্যে দেখা যাক ওর জন্য কিছু করা যায় কিনা।এক্ষণে ওরা সবাই মিলে ইচ্চেমত গনধোলাই দিয়ে বেচারাকে ধরাশায়ী ক্রে চলে গেল।বিকর্ণ মাটিতে পড়ে যন্ত্রনায় ছট-ফট করতে লাগল পানি পানি ক্রে ডুকরে ডুকরে কাদল।দোকান্দারেরে সহযোজিতায় সে দিনের মট বিকর্ণ একটা রিক্সার ব্যবস্থা ক্রে নিজের ঘ্রেরে উদ্দেশ্য রওনা দিল।সে নিজেকে জিজ্ঞেস করল কি আমার অপরাদ আমি তো ওদের চিনিনা ওরাও আমাকে চিনেনে।তাহ্লে কি আমার পরিণতির জন্য আমার প্রেম আমার ভালবাসাই দায়ি?হয়তো তাই নাহ্লে ভালবাসার দাম দিতে কেন তার গেয়ের রক্ত জরল্য। বাড়িতে গিয়ে কি বলবে বা নির্মলাকেই বা কি বলবে। সে কিংকর্ত্যব্য বিমুঢ় হ্যে গেল।বিধির বাধন এবং ভাগ্যকে মেনে সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে নিজের গন্তব্যে ফিরে গেল বিকর্ণ। .....
৩
নির্মলা ফুরফুরে মেজাজে বাসায় ফিরে আসল,কার সে আজ জিতে গেছে।তার ভালবাসা তার প্রেম প্রচন্ড শক্তি নিয়ে তার কাছে আত্ন প্রকাস করেছে তার কাছে।তার ভালবাসার মানুস তার চাওয়া পাওয়া মুল্য দিয়েছে। স্রস্টার প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করল,এই যে ঈশ্বর তার প্রানের মানুষ কে তার সামনে উপস্থাপন করেছেন।স্কুলের পোষাক পরিবর্তন করল। চুলগুল আঁচরিয়ে আলগা করে কপালে টিপ পরে নিজেকে একজন প্রেমিকা রূপে তৈরি করে ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে নিজেকে মনের আয়নায় দেখতে থাকল রাজপুত্র বিকর্ণকে।তাকে নিয়ে নানা কল্পনার জাল বুনতে লাগল।বাসার সামনে ফুলে ফুলে ফুল শয্যা, ছোট্র একটা বাস ছোট একটা সংসার জেমন করে তার বাবা মা সাজিয়েছে, সেও রঙ্গিন চোখে সারা পৃথিবীকে ঘুরে ঘুরে দেখল। সারা দিন কাজের শেষে বিকর্ণ ফিরেচে ঘরে।শ্রান্ত ক্লান্ত মানুষের শাররিক মানসিক প্রশান্তির দিতে বাতাস পানিয় আহায্য কিভাবে ব্যবস্থা ক্রবে তাও দেখল নির্মলা তার কল্পনার চোখে।বিকর্ণকে নিয়েই শুদু ভাবতে ভাল লাগে নির্মলার। আন্যকোঙ্কিছুর মূল্য তার কাছে মূল্যহীন।পৃথিবীর সকল আশা আকাঙ্ক্ষা চিন্তা চেতনা পরিকল্পনা সবই যেন নির্মলার সমারপন করল বিকর্ণকে।নিত্য দিনের পাঠ চুকিয়ে রাতের খাবার শেষে দু’বোন প্রশান্তির নিদ্রায় নিদ্রিত হয়ে পার করে দিল সারাটা রাত।
৪
ওদিকে বিকর্ণের এবং নির্মলার আপরিনিত কার্যকলাপ সঙ্গত কারনেই দুশ্চিন্তা জাগায় বার বার কড়া নাড়ে। সমূলে উপাটন করতে চায় দুটি অপরিনামদর্শী ছেলের স্বপ্ন বিলাসী ভূল সিব্দান্তের নাড়ী নক্ষত্র। নির্মলার মা অবগত হয় বিকর্ণের ঐ দিনের নাজেহালের কাহিনি।প্রমাদ গুনে মায়ের মনে।সম্ভানের ভালমন্দের আগাম বার্তা মা অজান্তে বুঝতে পারে যা কথিত পৃথিবীর প্রাডান দেশ। মায়র ধারনা বিকর্ণের বেহাল অবস্থার ঘটনা যদি কোন ভাবে শুনে ফেলে বুযে ফেলে যে ওর দুর্ঘটনার জন্য কে বা কারা দায়ী। জানার প্র যদি তার মনে কোন প্রকার প্রভাব পড়ে এবং পরিস্থিতি অন্যপথে মোড় নেয় তাহলে কি হবে?বুকের মোধ্য প্রচন্ড ঝড়ে পূর্বাভাস পেল।ঈশান কোন কালোমেঘের ঘনঘটা দাপাদাপী।ঘুড় ঘুড় মেঘের গর্জন বজ্রপাতের বিকট শব্দ,বিদুতের ঝলকানী।হঠাৎ ধমকা বাতাস প্রচন্ড বেগে বয়ে চলল।মুহুর্তে লন্ড বন্ড করে দিল ঘরবাড়ি বিরাট বিরাট গাছ পালা তছনছ হয়েগেল,সবুজ ফসল মাঠের সোনালী ফসল যেন নিমিষেই সর্বস্বান্ত হয়ে গেল।
৪
মায়ের চোখে জলধারা প্রবাহিত হয়ে গড়ায়ে গড়ায়ে শরীরটাকে তপ্ত প্রবাহে অবিসিক্ত করে ফেলে। তিনি উঠে দাড়ার শক্তি হারিয়ে নিথর ও অসার জড় পদার্থে পরিনত হল।একবার নিজেকে সচল করা চেষ্টা করল। জীবনী শক্তি যৎসামান্য সঞ্চয় পূর্বক নির্মলার পাশে গিয়ে বসল।ভাল করে নিরিক্ষন করল গায়ে হাত বুলাতে বুলাতে মনে মেনে বলল ফিরে আয় মা অমন সর্বনাশের পথে পা দিস না ।বড় আদরের এবং স্নেহের বিধার তোর সমূহ বিপদের ঘণ্টা ধ্বনি আমি শুনতে পাচ্ছি। তোর জিবন হবে সর্গ সুখে সুখী তোর চাওয়া পাওয়া হবে সমৃব্দ লভ্য। তোর জিবনের অভাব অভিযোগ দৈন্য দশা আমী কেমন করে সহ্য করব।চোখের অশ্রু সংবরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় দু’চার ফোটা ঝল বিন্দু নির্মলার গালের উপর পড়ার সাথে সাথে নির্মলার গুম ভেঙ্গে গেল। ধড়পড় করে ঊঠে গেল নির্মলার পাশে মা কে দেখল।কোন দিগবাবিড়িগ না তাকিয়ে স্নেহ ম্যী মাকে জড়িয়ে ধরে সে জিজ্ঞেস করল মা তুমি কাঁদছ কেন?
-চোখের জল মুছে মা নিরম্লাকে জড়িয়ে ধরে বলছে কৈ মা কাদছিনা তো।
-মিথ্যা বলছ মা।বলতো তোমার কি হয়েছে।
-আমার যে বড় ভয় হচ্চে নির্মলা।
-কিসের ভয় মা
-যদি তোকে হারিয়ে ফেলী,যদি তুই হারিয়ে যাস আমার কি হবে?
-কি বলমা, আমি হারাবো কেন?তাছাড়া আমি তো এখন বড় হয়ে গেছি-আমার তো হারাবার প্রশ্নই উথেনা।
-হ্যাঁ বড় হয়েছিস বলেইতো অমন ভয় লাগছে।
-তুমি চিন্তা করনা আমি হারাবোনা। তুমি যাও গুমিয়ে থেকো লক্ষী মা আমার।
মা নির্মলাকে শুয়িয়ে দিয়ে আচলে চোখ মুছতে মুছতে নিজের ঘরে চলে গেল। এদিকে নির্মলার চোখের ঘুম বিদায় নিল আর নানা চিন্তা নানা প্রশ্ন জর্জরিত হতে থাকল। ত্র প্রশ্ন মাকি আমাকে নিয়ে কিছু ভাবছে।মাকি তাহলে বিকর্ণকে ইঙ্গিত করে কিছু বুজগাতে চাইলো। হয়তো তাই। ভালবাসার বীজ হৃদয়ে বর্পিত হয়ার পর থেকে যা নির্মলার চিন্তা করারা কথা চিলনা তাই তাকে চিন্তা করতে হচ্ছে।
৫
মায়ের ক্তহার রেশ ধরে ভাবতে থাকল বিকর্ণ কি কিছু করেছে, অথবা বিকর্ণের কি কন সমস্যা হল। যদি কিছু হয় তাহলে সে কিভাবে তার মোকাবিলা করবে।কারন বিকর্ণযে তার সকল সাধনা সকল ইচ্ছা অনিচ্ছা ও বিক্রনি তার পৃথিবী যেকোন কিচুর বিনিম্যে তাকে বিকর্ণকে পাইতে হবে।অন্যথায় সে বাঁচবেনা। তাই সে একবার ভাবল বিকর্ণকে ফন করে কিছু জানতে চাইবে কিন্তু এত রাত্রে কিভাবে কথা বলবে পাশের ঘরে বাবা মা।তাচাড়া মা বাবার বড় আপত্তি মোবাই ব্যবহারে । তাই মাথা গরম করে রাত্রি বেলায় ফোনে কথা বলে কোন তালগোল পাকিয়ে আগামী পথের নিশানা ভুন্ডুল না ক্রাই হবে বুব্দি মানের কাজ।তাই সাতপাঁচ ভেবে মোবাইল বালিসের পাশে রেখে ঘুমাবার চেস্টা করে নির্মলা। সন্দিপ্তাও আর আগের মত ওদের বাসায় আসে না।তার উপর পারিবারিক ভাবে একশচুয়াল্লিশ ধারা জারি যেন কোন মতেই নির্মলার সাথে বিকর্ণের কোন যোগাযোগ না হয়।কিন্তু বাধ দিয়ে কি বন্যার পানি আটকানো যায়। ঠিক তেমনি ভাবে দু’পরিবারেরে মধ্য বৃথায় আসফালন হামকী ধমকী। যার মন যেখানে সে জাবেই সেখানে। আকাশ কুসুম ও বাস্তব চিন্তার যত কলের গড় গড় শব্দে নির্মলার চোখে নেমে এলো ঘুম। ......................................................................................................
৬
নির্মলার বাবা অর্থের অহংকারে অহংকারী দাম্বিক ক্ষমতা শালী সমাজের উঁচু স্তরের লোকজনের সাথে সখ্যতা উঠা বসা।তার কাছে তথ্য আসে ঐ ছেলে অর্থ্যাৎ বিকর্ণ নাকি তাদের এলাকায় আসা যাওয়া করে।তার পক্ষে একটা অবাঞ্চিত বালকে চত্রতা প্রদর্শন অসহনীয়। তার মতে এটা একটা তুচ্চন ব্যাপার বিকর্ণের হাটাচলা এবং দুঃসাহস প্রদর্শন চিরতরে স্তব্দ করে দেওয়া।রাগে টগ বগ করতে থাকে। কি করবে এই দুঃসাহসি ছেলেকে। চিন্তা ভাবনা করে সে সান্ত হওয়ার চেস্টা করল এবং নিজে তার উপস্থিতি দেখতে চায় এবং তার সাথে কথা বলতে চায়।তাই যাদের মাধ্যমে ওর আসা যাওয়ার বার্তা পায় তাদের সাথে পরামর্শ করে যে-সে বিকর্ণের সাথে কথা বলবে।তাই বার্তা বাহকেরা বিকর্ণের সাথে নির্মলার বার বার সাক্ষাত ক্রানোর সময়ের অপেক্ষায় প্রহর গুনে।
৭
শাররিক প্রহার বিকর্ণের প্রেমের উচ্চাস বোধ হয় কাল বৈশাখীর দ্মকা হাওয়ার মত সাহস অতিক্রম করে সাগরের দিকে প্রবাহিত হয়। ঠিক তেমনি বিকর্ণ আর নির্মলার সান্নিধ্যের আশায় শুদু সাম্নের দিকে ধাবিত হয়। সাগর যেমন পাহাড়ের পদদেশে মিলিত হওয়ার জন্য বিশাল বিশাল ডেউ সৃষ্টি করে দুর্বার গতিতে চলতে থাকে। ঠিক বিকর্ণের হ্রদয়েও প্রেমের তুফান সকল বাঁধা উপেক্ষা করার সাহস বক্ষে ধারন করে পথ চলা। সকল ভয় তুচ্ছ করে এক নজর দেখতে পাওয়ার আশায় বার বার ফিরে আসে নির্মলার আশায়।
৭.২
ওদিকে নির্মলাও বিকর্ণের অপমানের কথা জানতে পেরেছে।মায়ের ভার্বথ্য ভাবনা এবং তপ্ত অশ্রু তাকে তার প্রেমিকের অবস্থা জানার পথ খুলেদিয়েছে। সে বিস্মিত হয়েছে যে তার বাবা মানুষ দিয়ে এমন একটা নিরিহ ছেলেকে শেষ পজন্ত মারিয়েছে। সে ভাবচে এ মারের অপমান বিকর্ণের নয় এ যে তার। সে বিকর্ণকে মনে প্রানে ভালবাসে। তার মতে তার ভালবাসায় কোন পাপ নেই,অপরাধ নাই। তার ভালবাসা নিক্ষাত এবং প্রবিত্র। সে নিছক কোন ভালবাসায় নিজেকে উঝাড় করে দেয়নি। তার সরল সবুজ মনে একমাত্র বিকর্ণকেই ভালবেসেছে এবং যে কোন মুল্যই সার জিবন ভালবেসে যাবে। সে প্রথম দিন যে ভাবে চিরগুন সত্য এবং অদ্বিতীয় বস্তুকে সাথী রেখে ভাল বেসেছিল আজ আবার বিশ্ব স্রষ্টার নামে শপথ নিয়ে তার ভালবাসা প্রতিষ্ঠা করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করল। নির্মলা একবার মনে মনে ভাবল আমার বাবা যদি প্রতিপত্তির জোলুসে ধ্রাকে সারাজ্ঞান করে কোন কাজ করতে পারে,তাহলে আমি ও ঐ মৌহ মানব, দৃঢ় চেত্তার বাবার কন্যা। আমার শিরা ধমনীতে তো তারই রক্ত বইছে।তাহলে আমারও চ্যালেঞ্জ।দেখ কে হারে কে জিতে বাবা না কন্যা। অবশ্যিই আমি আমার প্রতিজ্ঞায় অটল থাকবো জিবনের শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে হলে বাবার সাথে লড়ে যাব-বিকর্ণের জন্য,এবং তাদের ভালবাসার জন্য।
৮
কি বিচিত্র পৃথিবী,বিচিত্র ভালবাসা। যারজন্য বাপে পুত্রে বিবাদ,মা মেয়ে ঝগড়া,পিতা কন্যায় শ্ত্রুতা,ভাই বোনে ব্দন্দ। তাহলে নির্মলা কি ভালবাসার দায়ে দন্ডিতমায়ের কাছে বাবার কাছে। হয়তো তাই। নির্মলা এখন বিকর্ণের। শুধুই বিকর্ণের। বাবা মায়ের ভালবাসার সাধ্নার সিড়িতে কুঠারাজ্ঞাত করে বিকর্ণের হাত ধরে চলে যাওয়ার সপ্নে বিভোর। সেকি একবারের জন্য পিতামাতার স্নেহ প্রেমপ্রীতি কোন মর্যদার মূল্য দিবেনা। নির্মলা কেন পৃথিবীর তাব্য প্রেমিক যুবক-যুবতির ভালবাসার ফলগুধারায় হয়ে গেছে অভিষিক্ত উম্মাদে এবং অন্দ। তাহলে নির্মলা আর বিকর্ণের প্রেমের ঝড় সৃষ্টিতে ভয় পেয়ে লাভ কি। দেখা যাক কোথাকার জল কোথায় গিয়ে গড়ায় আর পরিনতিয় বা কি হয়... । । ...
কোন একদিন দুপুরে/”বাপমা- তাদের গুমিয়ে আছে এ সুবিধা পেয়ে; ভালবাসায় উঠল মেতে সকল কিছু ভুলে।
বিকর্ণের ফোন। নির্মলা এবার কিন্তু পাগল প্রায়। মোবাইল কানে চেপে সোজা ছাদে।দুজনে মনের আনেক জমানো কথা যেন প্রান খুলে বলার একটু সুযোগ পেল। বিকর্ণ অপমানের জ্বালায় ব্জলছে দুজনই। বিকর্ণ সোজা কথায় প্রস্তাব দিল যে চল আমরা পালিয়ে যাই। এবাবে আর পারা যায় না।জানিনা তুমি কি জবাব দিবে নির্মলা। যদি তুমি ভালবেসে থাক তাহলে আমার অপমানের প্রতিশোদের একমাত্র উপায় তোমার আমার শুভ পারীণয়।
নির্মলা আজ যেন বিকর্ণের মোধ্য পৌরষ্যত্তার স্পস্ট ইঙ্গিত পেল। তার মাঝে সাহসের রুপ রেখা দেখতে পেল। তার মোনের মোধ্য আনন্দের জোয়ার বিতে লাগল। বিকর্ণের শাররিক নির্যতনের পর থেকে এমন এক প্রস্তাবই নির্মলা আশা করেছিল।একজন নারি সর্বদাই একজন সাহসী পুরুষ চায়। বিকর্ণের মাঝে নির্মলা সে সেই সাহস ও শক্তি খুজে পেল। সে কোন ঘুর প্যাচ না দিয়ে সোজা সাপটা জবাব-তাই হবে। আমি রাজি চল পালাই।
ঃ- যদি বাবা মার জন্য প্রান কাঁদে?
ঃ- বুকে পাথর চাপ দিবে।
ঃ- যদি বিষয় বাস্নায় মন বিগালিত হয়-
ঃ- গলা টিপে হত্যা করব।
ঃ- অভাবে যদি কষ্ট পাও।
ঃ- তোমার বুকে মাথা রেখে সব কষ্ট ভুলে যাব।
ঃ- পালাতে গিয়ে যদি ধরা পড়ি।
ঃ- তোমাকে শক্ত করে ধরে রাখব।
ঃ- যদি সুখ দিতে ব্যর্থ হই।
ঃ- দুজনে সমান ভাবে ব্যর্থাতা ভাগ করে নিব।
ঃ- যদি এমন দালান কোন জিবনে না হয়।
ঃ- তোমার সাথে গাছি তলায় থাকব।
কেন রামের স্ত্রী সীতাও তো রামের সাথে সত্যি সত্যি পঞ্চবাট বনে বাস করত।তাহলে আমি কেন তোমাকে ভালবেসে তোমার সাথে থাকতে পারবনা। আবশ্যই পারব। তার প্রথমিক পরিকল্পনা পাকা পাকি। বাকী থাকল কবে কখন কিভাবে ভাবভাবে দুজন তার রুপ রেখা তৈরি করনের কাজ বাকি।
৯
নির্মলা মোবাইল নিয়ে নিচে নেমে এসে দেখে স্বয়ং নিদ্রাদেবী মা-বাবার চোখে আসন পেতে মা বাবা কে স্বর্গী আবেসে নির্মল ঘুমে ঘুমিয়ে রেখেছে। নির্মলার মনের জোর দ্বিগুণ বেড়ে গেল। ঈশ্বর তার সহায়-তাইতো এত দিন পর বিকর্ণের সাথে দীর্ঘখন কথা বলার সুযোগ করে দেনার জন্যই নিদ্রা দেবীকে পাঠিয়েছেন। সে আরো সংল্পব্দ হয়ে উঠল যে, তারা সকল বাঁধা অতিক্রম করে চলে যেতে পারবে তাদের ভালবাসার সর্গ রাজ্যে।ঘর বাধতে পারবে দুজন মনের মত করে,সংসার পাতাবে এক ছেলে আর এক মেয়ে কে নিয়ে। অন্তরের কপাটচারি বাহিরে সরল। মা বাবার একান্ত বাধ্য সন্তান। মায়ের চোখের জলের মূল্য যেন বেমালুম ভুলে না যায়- নির্মলা মাকে বুজানোর যত রকমের উপায় আছে মাকে প্রদর্শন করতে লাগল। লেখা পড়ায় প্রবল মনোযোগী এবং বাবার ঘা ঘেসে বসে বাবাকেও আশ্বাস করতে সমর্থ হল যে আবেগের বসে জা করতে যাচ্ছিল তা নিছক ছালে খেলা মাত্র।সে ওই সর্বনাশা পথ থেকে একবারে পিরে এসেছে। বিকর্ণও স্নদিপ্তাদের বাড়ি হতে বিতাড়িত হয়েগেছে। তার ছায়া মায়া আর পড়ে না ওদের বাড়িতে। দু প্রিবারে আবার গড়ে উঠল সখ্যতা এবং সু সম্পর্ক।বাদ পড়ে আর আগের ভাল ম্নদ খাবার আদান প্রদান। বাদ জায় না যাওয়া আসা আগের মত।বার আমসের তের পার্বনে এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এর আড়ালে যে রহস্য তা সুধু রহস্যময়ীই জানে।
নতুনপথঃ-
ভালবাসার রোগে আক্রান্ত মধ্যবৃত্ত ঘরের সন্তান
TO BE CONTINUE
দ্র ঃ প্রথম বারের এমন লেখা তাই প্রবলেম হবেই তার জন্য ক্ষমা প্রাথী আর বানান টা অনেক ভুল হইয়েছে ্ ।। লেখাটা যে কি করে মাথায় এল নিজেও জানি না ।। এখন আমি নিজেও বিশ্বাস করতে পারি না আমি নিজেই লিখছি ।। বাকি অংশ আগেই লেখা আছে পন্ডূ লিপি টা নিয়ে জাস্ট টাইপ করতে হবে , দোয়া রাখবেন আর ক্ষমার দৃস্টি তে দেখবেন ।। ( আর নিজের লেখা তাই খারাপ ভাল আপনারা দেখবেন লেখা টার জেন কপি না হয় এটাই আশাকরি )
২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
নাজমুল হাসান স বলেছেন: ধন্যবাদ।। কিন্তু এত টাই টাইপ মিস্টেক আমি নিজেও রিতি মত হোচট খাচ্চি পড়তে গিয়ে
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
অমিত অমি বলেছেন: ভালো বলছেন।