নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাজমুস্ সাকিব অণু

পড়ছি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়র প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে কর্ম-অকর্ম: রেডিও সাংবাদিক ঠিকানা: ঢাকায় জাবি'র এসএসবি হল আর মিরপুরের রুপনগর আবাসিক এলাকা। শেকড়: নাটোরে

নাজমুস্ সাকিব অণু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়!!!!

২০ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯





জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন হয়রানির অভিযোগে অভিযুক্ত আনত্মর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সভাপতি ড. আবদুল্লাহ হেল কাফি এবং তার এক সহযোগীকে বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই বিভাগের অভিযোগকারী শিক্ষিকা নওরীন তাবাসসুম ও তাকে সহযোগিতা দিতে আসা শিড়্গকদের নানা ধরনের ভয়ভীতি ও হুমকি দেয়া হচ্ছে।

কাফির বিরম্নদ্ধে ক্যাম্পাসে চলমান স্বাড়্গর অভিযানে শিড়্গকদের সম্পৃক্ত না হতেও বলা হচ্ছে খোদ প্রশাসনযন্ত্রের পড়্গ থেকে। শিড়্গকরা যাতে আন্দোলনে নামতে না পারে সেজন্যে অনেক শিড়্গক-শিড়্গিকার বাবা-মায়ের কছে ফোন করা হচ্ছে। কারও কারও বাসায়ও যাওয়া হচ্ছে। ওদিকে কাফির জমি দখল, একাডেমিক অনিয়মসহ নানা অপকর্মের খবর বেরিয়ে আসছে। ক্ষুব্ধ শিড়্গকরা জানান, তারা এ বিষয়টি নিয়ে আন্দোলন গড়ে তুলবেন।



নওরীন তাবাসসুমসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিড়্গক ও প্রগতিশীল ছাত্রনেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ড. কাফি প্রায় এক বছর ধরে বিভাগের এক অস্থায়ী শিক্ষিকাকে হয়রানি করে আসছেন। বেশ কয়েকবার কাফি ওই শিক্ষিকার দৈহিক কাঠামো, গায়ের লোম, রঙ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে কথা বলে কুপ্রস্তাব দেন। প্রতিবারই তিনি প্রত্যাখ্যাত হন। ফলে ওই শিক্ষিকা ৩ বছর অস্থায়ী পদে থাকার পরেও তার চাকরি স্থায়ী হয়নি। দিন দিন ওই শিক্ষিকার ওপর কাফির অত্যাচারের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে। কোন উপায় না পেয়ে তিনি বিষয়টি ভিসি অধ্যাপক ড. শরিফ এনামুল কবিরকে মৌখিকভাবে পাঁচবার অবহিত করেন। ভিসি বিষয়টি সাংবাদিকদের না জানাতে অনুরোধ করে কাফিকে সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেয়ার আশ্বাস দেন। কিন্তু ভিসি তার সেই প্রতিশ্রুতি রাখেননি। এর পর ভুক্তভোগী শিক্ষিকা প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. ফরহাদ হোসেনকেও অবহিত করেন। এ সময় প্রো-ভিসি কাফির মতো লোক প্রশাসনে খুব জরুরি উল্লেখ করে বিষয়টি দেখবেন বলে আশ্বাস দেন। এসবের পরও কাফির নির্যাতনের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকলে গত ১লা এপ্রিল ওই শিক্ষিকা ভিসির কাছে অভিযোগ জানিয়ে একটি চিঠি লেখেন। এর পরও ভিসি কোন ব্যবস্থা নেননি।

কাফিকে বাঁচাতে মরিয়া প্রশাসন

অভিযোগ রয়েছে- কাফিকে বাঁচাতে উঠেপড়ে লেগেছেন বর্তমান ভিসি অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির, সাবেক ভিসি অধ্যাপক আব্দুল বায়েস, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. নাসির উদ্দিন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. আরজু মিয়া, ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি সোহেল পারভেজ, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ নাসের জনিসহ বর্তমান ও সাবেক নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার অভিযোগ জমা দিতে গেলে অভিযোগকারী শিক্ষিকাসহ উপস্থিত ৩০ জন শিক্ষিকার সঙ্গে ভিসি অত্যন্ত কর্কশ ভাষায় কথা বলেন বলে অভিযোগকারী শিড়্গিকা জানান। অভিযোগ দিয়ে চলে যাওয়ার পর পরই ভিসি অফিসে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য জরুরি সভা করেন। কিছুক্ষণের মধ্যে ছাত্রত্ব শেষ করে ক্যাম্পাস ছেড়ে যাওয়া সোহেল পারভেজ ক্যাম্পাসে উপস্থিত হন। তারা ওই দিন দফায় দফায় কাফির অফিসে ও বাসায় মিটিং করেন। রাত ১০টার দিকে সাবেক ভিসি অধ্যাপক আবদুল বায়েস ও কাফি ভিসির বাসভবনে গিয়ে মধ্যরাত পর্যন্ত বৈঠক করেন।

ওই বৈঠকের নির্দেশনা অনুযায়ী গত শনিবার নওরীনের পড়্গ নেয়া আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক সাহাব এনাম খানের অফিসে গিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে আসেন সোহেল পারভেজ। এ সময় তিনি নিজের স্ত্রী গণিত বিভাগের শিক্ষিকা মুর্শেদা বেগমকে দিয়ে তার বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ তুলে ফাঁসিয়ে দেয়ার হুমকি দেন বলে সাহাব এনাম খান অভিযোগ করেছেন। এদিকে কাফির বিরুদ্ধে কোন ছাত্রছাত্রী অবস্থান নিলে তাদের হল থেকে বের করে দেয়া হবে বলে হলে হলে রেড এলার্ট জারি করেছে ছাত্রলীগ।

কাফির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. আলাউদ্দিনের দীর্ঘ দিনের সুসম্পর্ক থাকায় পরিস্থিতি সামাল দিতে তার সাইনবোর্ড ব্যবহার করা হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় গুজব ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে যে, ‘ড. আলাউদ্দিন বিষয়টি দেখছেন।’ প্রকৃতপক্ষে তিনি বিষয়টি দেখছেন এমন কোন আলামত পাওয়া যায়নি বলে ভিসি বিরোধী এক আওয়ামীপন্থি শিড়্গক জানান।

তদন্ত কমিটির প্রধান জানেন না তার দায়িত্ব কি!

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন যৌন হয়রানিমূলক ঘটনার প্রেক্ষিতে ২০০৯ সালের ১৪ই মে হাইকোর্টের নির্দেশের আলোকে গত ১০ই মার্চ ৭ সদস্যবিশিষ্ট এক যৌন নিপীড়ন সেল গঠন করা হয়। হাইকোর্টের নির্দেশনার আলোকে গঠিত যৌন নিপীড়ন সেলের প্রধান প্রফেসর ড. খুরশীদা বেগম জানেন না তার দায়িত্ব কী? সেলের সদস্য সংখ্যাই বা কত? প্রফেসর ড. খুরশীদা বেগমকে সেলের গৃহীত পদক্ষেপের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে শনিবার তিনি মানবজমিনকে এ কথা জানান। তিনি বলেন, আমি এ ব্যাপারে কিছু জানি না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে পরবর্র্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে। পরে গতকাল তিনি জানান, সেল এব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছে। সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক নাসিম আখতার হোসাইন বলেন, নিপীড়ন সেলের প্রধান ও অপর সদস্য সবাই ঘোর আওয়ামী সমর্থক। অভিযুক্ত শিক্ষকও প্রভাবশালী আওয়ামী শিক্ষক নেতা। তাহলে সুষ্ঠু বিচারের ব্যাপারে প্রশ্ন থেকেই যায়।



নারীঘটিত অভিযোগ এটিই প্রথম নয়

কাফির একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু (বর্তমানে শিড়্গক) জানান, কাফির অতীত ইতিহাস মোটেই ভাল নয়। তার একাধিক নারী কেলেঙ্কারির ঘটনা রয়েছে। ১৯৯৬ সালে এম ফিলের ছাত্র থাকা অবস্থায় সাভারে একজন প্রকৌশলীর স্ত্রী’র সঙ্গে পরিচয় গোপন রেখে পরকীয়া করেছে। সেখানে তার পরিচয় দিয়েছিল প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিড়্গক শাহ সূফি মোসত্মাফিজুর রহমান। পুলিশ এস মোসত্মাফিজুর রহমানকে ধরে নিয়ে গেলে সংশিস্নষ্ট মহিলা (প্রকৌশলীর স্ত্রী) জানান, এই ব্যক্তি সেই লোক নয়।



পিএইচডি জালিয়াতি

ড. কাফি বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তার পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানের পূর্ব থেকে গবেষণা কাজ নিয়ে ক্যাম্পাসে বিতর্কের ঝড় ওঠে। মূলত তার পিএইচডি গবেষণাপত্র তার ঘনিষ্ঠ সুজিত কুমার ও আলী আকবর নামের দুই ছাত্রের লেখা বলে বিভাগের একাধিক শিক্ষক জানিয়েছেন। পিএইচডি গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ওই বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক আতাউর রহমান খান। তত্ত্বাবধায়কের সঙ্গে তার আগে থেকে অত্যন্ত নিবিড় সম্পর্ক থাকায় তিনি বিনা কষ্টে ডিগ্রি লাভ করেন। একই সঙ্গে তার প্রভাবের কারণে তার শ্যালকের স্ত্রী বাংলা বিভাগের শিক্ষক নাদিন হক মাত্র ১৭ মাসে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করে। সাধারণত পিএইচডি ডিগ্রির জন্য তিন বছর সময় নির্ধারণ করা হয়। এ বিষয়ে একজন সিনিয়র অধ্যাপক বলেন, ‘ড. কাফির পিএইডি’র ক্ষেত্রে যথাযথ নিয়ম মানা হয়নি।’ অন্য একজন শিক্ষক বলেন, ‘তিনি যে বিষয়ে ডিগ্রি নিয়েছেন ওই বিষয়ে প্রশ্ন করলে কোন উত্তর দিতে পারবেন না।’



কাফির জমি দখলের কাহিনী

ড. কাফির বিরুদ্ধে সাভার ও আশুলিয়ার বিভিন্ন জায়গায় জমি দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বিএনপি আমলে ছাত্রদলের নেতাদের এবং বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ব্যবহার করে তিনি জমি দখল করে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। গত আগস্ট মাসে আল বেরুনী, আল বেরুনী বর্ধিত ও সালাম বরকত হলের ছাত্রলীগ নেতাদের নিয়ে তিনি আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় একটি জমি দখল করেন। বিশ্ববিদ্যালয় সংলঘ্ন আমবাগান এলাকায় তিনি গত দুই বছরে কমপক্ষে পাঁচ বার জমি দখল করেছেন বলে তার এসব অপকর্মে সহযোগিতাকারী এক ছাত্রনেতা জানান। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি সাভারের কমপক্ষে ৪ জায়গায় ও আশুলিয়ার বিভিন্ন জায়গায় জমি দখল করেছেন বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।



কাফির অন্যান্য অপকর্ম

কাফির অন্যান্য অপকর্মের মধ্যে রয়েছে তার বিভাগের বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজনে অর্থ লুটপাটের অভিযোগ। এছাড়া, তিনি নম্বরপত্র জালিয়াতি করে থাকেন বলে তার বিভাগের এক শিক্ষক জানান। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের লেক লিজ গ্রহীতাদের মাছ ধরার সময় ছাত্র নেতারা জোরপূর্বক যে মাছ নিয়ে আসে তা কাফির বাসায় যায় বলে একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন। তিনি নিয়োগ বাণিজ্যের মাধ্যমে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন বলেও সাবেক একজন ভিসি জানান। তিনি জানান, ২০০০ সালের ২৫শে জানুয়ারি তার নিজ এলাকা টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে তার বিরম্নদ্ধে এলাকাবাসীর পড়্গে আয়নাল হক নামে এক ব্যক্তি যৌন নিপীড়ন, ডাকাতি ও সন্ত্রাসের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছিল। যার নং ১৭। ৬ই মার্চ কাফিকে প্রধান আসামি করে ওই মামলার চার্জশিট দেয়া হয়। ড. কাফি বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন। আমাকে ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিকভাবে হেয় করতে একটি মহল এসব করছে।’ এদিকে গতকাল ভিসির নেতৃত্বে উদভূত পরিস্থিতি নিয়ে জরম্নরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আজ কোন একসময় সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের আনুষ্ঠানিক ব্রিফিং করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। আজকের মানবজমিন রিপোর্ট।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬

মাথা খারাপ বলেছেন: X(( X(

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:৫৯

যোগী বলেছেন: ছি কাফি ছি.......।

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১

সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: সুজিত কুমার ও আলী আকবর কোন ব্যাচ।
আপনে কোন ব্যাচ।
ছাত্ররা কি কয়। একটু বর্তমান পরিস্থিতি জানান।
নজরে রাখলাম আপনের পোস্ট।

২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৫

নাজমুস্ সাকিব অণু বলেছেন: রিকোয়েস্ট পাঠালাম। ওকে করেন............

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১

হুনার মন্দ বলেছেন: কাফি শালাতো আগের থাইকাই খারাপ...খালি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং তার সাথে যুক্ত কতিপয় সমমনা দুস্কৃতিকারীর ক্ষমতার জোরে এবং বেশিরভাগ সময়ই কপাল জোরে পার পেয়ে যায়...ওর মতো শিক্ষক যেকোন ক্ষেত্রে কলঙ্ক...কাফির মুখে থুথু....সাথে গদাম..গদাম...

৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭

সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: ফেসবুকে নাই এখন। রাইতে কনফার্ম করুম।

২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯

নাজমুস্ সাকিব অণু বলেছেন: আমি আপনার এক ছোট ভাই।
আপনার ব্লগে রেজি: করেছিলাম। মেইল পাইনি............

৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১

রেজোওয়ানা বলেছেন: কাফির নিয়োগ প্রক্রিয়াটাও তো বৈধ না...........

লাল স্যারের ব্যাপার যা বললেন এটা কি ঠিক নাকি, নিশ্চিত?

২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬

নাজমুস্ সাকিব অণু বলেছেন: আপু ,
দুটো পেপার কাটিং দিয়েছি.... এনলার্জ করে দেখেন।

(থ্যাংকস টু বিল্লাল খসরু ভাই)

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২

ভাবনাবিহীন বলেছেন: কাফির ডান্ডা কেটে খোজা করে দিলে ঠান্ডা হয়ে যাবে, গ্যারান্টি

২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩১

নাজমুস্ সাকিব অণু বলেছেন: বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধা সহজ নয়....

৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩

সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: বড় আফা ঘটনা সত্যভ সে লালা স্যাররে ধরায়া দিছিলো নিজে অপকর্ম কইরা। পরে কাফি ভাগছিলো। সাভার এলাকায় আর তারে দেখা যায় নাই।

৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯

আমার কবিতা বলেছেন: ধীক্কার।

১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২

ট্রোজানহর্স বলেছেন: শ্লার খারাপ নিউজে দেশটা ভইরা গেছে :(

১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০

জাতি জানতে চায় বলেছেন: জাবিতে বেশিরভাগ অভিযোগের সাথেই স্বার্থ সংশ্লিষ্টতা থাকে! ঐ শিক্ষিকার অভিযোগের সাথে শিক্ষিকার স্বার্থ ও শিক্ষক রাজনীতি জড়িত থাকতে পারে! জাবির প্রগতিশীলতা এমন পর্যায়ে পৌছেছে যে এসব অভিযোগ এখন ঠুনকো মনে হয়! আর আলীগ হলে তো কথাই নাই, সেঞ্চুরী মানিকের আছর সেখানে থাকবেই!!

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১০

বালক বন্ধু বলেছেন: হবেনা, কারো বিচারই হবে না। কয়েকদিন পড় সব ঠান্ডা হয়ে যাবে।

১৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: কাফি তো পুরানা পাপী। ওরে গণ দেওয়া ছাড়া আর কোন রাস্তা নাই।

১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১৮

হুলো-বেড়াল বলেছেন: জাবি হাউয়ামীলিগের এক বেশ্যা পল্লীতে পরিণত হইতেছে...........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.