![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত আগস্টে মজার এক ট্যুর করে এসেছি টাঙ্গুয়ার হাওড়! সময়াভাবে টাঙ্গুয়ার হাওড় নিয়ে আর পোস্ট দেয়া হয়নি। যদিও এর মধ্যে গত সেপ্টেম্বরে চিম্বুক, নীলগিরি, বগালেক ঘুরে এসেছি। আর সামনের ১৬-১৯ ডিসেম্বর সাজেক ভ্যালী যাবার প্রোগ্রাম রেখেছি।
মেঘ-পাহাড়-জল!
কোরবানীর ঈদের মাংস খেয়ে যারা টায়ার্ড..... আসছে ১৬-১৯ ডিসেম্বরের ছুটিতে (শুধু ১৭ তারিখে একদিনের ছুটি নিয়ে নিলেই হলো) তাজা মাছ খেতে যারা টাঙ্গুয়ার হাওড়ে বেড়াতে যেতে চান তাদের জন্য এই পোস্ট.......
অদ্ভূত সুন্দর এক জলরাশি- টাঙ্গুয়ার হাওড়!
শুরুতেই বলে রাখি টাঙ্গুয়ার হাওড়ে বর্ষায় গেলে এক ধরনের মজা আর শীতের দিনে গেলে সম্পূর্ণ ভিন্ন এক মজা! আমি গেছি গত বর্ষায়!
ঢাকা থেকে গাড়ী নিয়ে গিয়ে বিশেষ কোন সুবিধে হবেনা। তার চেয়ে বরং... বাসে করে সোজা চলে যাবেন সুনামগঞ্জ। ভাটির দেশ সুনামগঞ্জ! সুনামগঞ্জ শহরের ঘাট থেকে ২ দিনের জন্য একটা ইঞ্জিন বোট ভাড়া করতে হবে। ভাড়া প্রতিদিনের জন্য কম-বেশী ৩০০০/- টাকা! ভাল দেখে নৌকা নেবেন। আশ-পাশের নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখতে হলে ছই-এর উপর সারাদিন কাটাতে হবে। ছই-এর উপরটা টিন সীট দিয়ে মোড়ানো, সাইডে বসবার ব্যবস্থা আছে এমন নৌকা হলে ভাল। টাঙ্গুয়ার হাওড়ের প্রকৃত মজা নিতে হলে এই নৌকাতেই রাত্রি যাপন এবং প্রাকৃতিক ক্রিয়া-কর্ম সারতে হবে... এটা ধরে নিতে পারেন।
যাত্রা হলো শুরু
সুনামগঞ্জ থেকে সকাল সকাল নৌকা ছাড়া ভাল। সুরমা নদী দিয়ে যাত্রা শুরু হবে ... তারপর এই নদী সেই নদী, এই খাল সেই খাল পাড়ি দিয়ে আপনাদের নৌকা চলবে টাঙ্গুয়ার হাওড় অভিমুখে। পথে বিশ্বম্বরপুর এবং তাহিরপুর উপজেলা সদর পরবে। তাহিরপুর উপজেলা সদরে রাত্রে থাকার ব্যবস্থা করতে পারেবেন। তাহিরপুরে রাত্রি যাপন করলে টাঙ্গুয়ার হাওড় দেখে সন্ধ্যায় আবার ফিরে আসতে হবে তাহিরপুরে। তবে দরকার কি?! সঙ্গী কোন মহিলা অভিযাত্রী না থাকলে রাত্রি যাপনের জন্য আপনাদের নৌকা-তো রয়েছেই! তাহিরপুরে এক কাপ চা খেয়ে সোজা চলে যান টাঙ্গুয়ার হাওড়! আর হ্যাঁ... ঢাকা থেকে শুনে যেতে পারেন...টাঙ্গুয়ার হাওড়ে একটা সরকারী রেস্ট হাউজ আছে! আসলে সেটা কোন রেস্ট হাউজই নয়। কনক্রিটের পিলারের উপর টিনের ঘর। টাঙ্গুয়ার হাওড়ের মাছ পাহারা দেবার জন্য একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশ ও আনসাররা থাকে ওখানে। ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব নিজেও ওখানে কখনও থাকেন না। ওটা থাকার মত কোন জায়গা-ও না।
বর্ষায় ভরা খাল-বিল!
বর্ষার টাঙ্গুয়াঃ
বর্ষায় গেলে নৌকাই একমাত্র বাহন। উত্তর দিকে মেঘালয় রাজ্যের খাড়া পাহাড় আর তিন দিকে থৈ থৈ পানি! মাঠ-ঘাট সব পানি আর পানি! ভাটির দেশের প্রকৃত রূপ! সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা আর কিশোরগঞ্জ- এই তিন জেলা জুড়ে বিস্তৃত সেই অদ্ভূত জলরাশি। এই জলরাশির ভিতরেই মেঘালয়ের পাদদেশে টাঙ্গুয়ার হাওড়! বর্ষায় আলাদা করে টাঙ্গুয়ার হাওড় বলে কিছু থাকেনা... সব একাকার! টাঙ্গুয়ার হাওড়ে পৌঁছালেই দেখবেন গভীর কালচে পানি -- অনকে দূর পর্যন্ত কোন গাছ-গাছালীর উপরাংশ পানির উপরে দেখা যাচ্ছেনা! তখনই বুঝবেন আপনি যথাস্থানে পৌঁছে গেছেন।
অকূল পাথার!.... ঝমঝম বৃষ্টি! আমরা যখন টাঙ্গুয়ার মাঝখানে।
এই পথে গেলে টাঙ্গুয়ার হাওড়ের সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রাম 'বাগলী'। খাতা খাতা কলমে নাম 'বীরেন্দ্রনগর'। ওখানে বিডিআর-এখানে বিডিআর-এর একটা বিওপি রয়েছে। ছোট্ট একটা বাজার রয়েছে। ইলেকট্রিসিটি রয়েছে। বাগলী বিডিআর ঘাটে নৌকা ভিড়িয়ে এখানেই রাত্রী যাপন শ্রেয়ঃ! নিরাপত্তা সমস্যা এমনিতেও নেই, তারপরও আপনি নিশ্চিত হতে পারলেন!
বর্ষায় মাঠ-ঘাট সব একাকার!
বাগলী বাজারে চা-এর দোকান থাকলেও ভাতের হোটেল নেই! বাজার থেকে ঝুড়ি ধরে হরেক রকমের মিশানো তাজা ছোট মাছ কিনবেন... নৌকার মাঝিরা সাধারণত চমৎকার রান্না করে! লাল ঝুটিওয়ালা দেশী মোরগ-ও মিলবে প্রচুর! টাঙ্গুয়ার হাওড়ে বড় মাছও আছে, কিন্তু বর্ষায় প্রজনন মৌসুমে এই মাছ ধরা নিষেধ। ও, বলতে ভুলেই গেছি... স্থানীয় সুগন্ধি 'বাঁশফুল' চালের ভাত খেতে ভুলবেন না যেন!
দূরন্ত কৈশর!
আকাশ জুড়ে দেখবেন হরেক রকম মেঘ আর মেঘ। বর্ষায় শুধু সকালটা ছাড়া মোটামুটি সারাদিনই বৃষ্টি! সন্ধ্যায় বৃষ্টি একটু ধরে আসলেও মধ্যরাত থেকে আবারও ঝিরঝির বৃষ্টি! আর হ্যাঁ... সূর্য ডোবার আগ দিয়ে নৌকা নিয়ে চলে যাবেন টাঙ্গুয়ার হাওড়ের মাঝখানে.... সে এক অদ্ভূত ভাললাগা দৃশ্য! মনোরম, মোহনীয়!
বর্ষায় দেশী পাখি, যেমন....বক, দু'একটা পানকৌড়ী আর মাছরাঙা ছাড়া তেমন কোন পাখি চোখে পরবেনা। আম, জাম, কাঁঠাল এই জাতীয় পরিচিত গাছ খুব কমই দেখবেন। পরিচিতের মধ্যে তাল গাছটা পাবেন.... অর দেখবেন নাম না জানা নানা ধরনের গাছ গাছালী।
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে সন্ধ্যা!
শীতের টাঙ্গুয়াঃ
শীতকালে আপনি সুনামগঞ্জ শহর থেকে প্রায় চল্লিশ কিঃমিঃ দূরে ইট বিছানো এবং কাঁচা রাস্তা ধরে টেকের ঘাট (টেকেরহাট নয়) পর্যন্ত মটর সাইকেলে যেতে পারবেন। তারপর সেই নৌকা আপনাকে নিতেই হবে। টেকেরঘাট দিয়ে ইন্ডিয়া থেকে কয়লা, পাথড় আমদানী হয়। সেখানে রাতে থাকার জায়গা পেতে পারেন। খাবার হোটেলও পাবেন। নৌকা নিয়ে সারাদিন টাঙ্গুয়ার হাওড় বেড়িয়ে আবার সন্ধ্যায় টেকেরঘাটে ফিরে আসতে পারেন। তবে সুনামগঞ্জ থেকে নৌকা ভাড়া নিতেই আমি সাজেষ্ট করবো।
জল-ই যখন জীবন জীবিকা!
শীতে গেলে মূল টাঙ্গুয়ার হাওড় অংশটুকু ছাড়া চারিদিকে থৈ থৈ পানি পাবেন না। পাবেন নদী, সবুজ ধানক্ষেত... আর সেই ধানক্ষেতে বাতাসের দোল খেলা! নদী এবং খালে-বিলে পানি থাকবে, আর থাকবে শীতের পরিজায়ী অতিথি পাখি! অতিথি পাখিদের ছবি তোলার জন্য অনেক ফটোগ্রাফার এবং পাখি প্রেমিকরা এই সময় টাঙ্গুয়ার হাওড়ে বেড়াতে আসেন। আর শীতের দিনে আশা করি মাছও পাবেন প্রচুর! পাবেন আকাশ জুড়ে সাদা মেঘের ভেলা!
ঢাকায় ফেরাঃ
ফেরার পথে আবার সুনামগঞ্জ হয়ে না-ই বা ফিরলেন। টাঙ্গুয়ার হাওড় থেকে নৌকা যোগে চলে যাবেন নেত্রকোনার কলমাকান্দা বা মোহনগঞ্জ। নতুন একটা রুট ঘুরে আসা হবে। সেখান থেকে লোকাল বাসে নেত্রকানা শহর, নেত্রকানা থেকে ডাইরেক্ট বাসে সোজা ঢাকা। সময়ও লাগবে কম। এখানে বলে রাখা ভাল.... 'কলমাকান্দা-নেত্রকোনা' সড়ক পথ আমার দেখা সবচেয়ে বাজে রাস্তা! তবে কলমাকান্দা থেকে নেত্রকানা যেতে সময় লাগবে মাত্র ঘন্টা দুয়েক! সুনামগঞ্জ থেকে নৌকা ভাড়া করবার সময় মাঝিকে এই রুটে ফেরার বিষয়টি আগেই মিটিয়ে নেবেন।
পিছে ফেলে আসা অপরূপ মোহনীয় স্মৃতি!
টিপসঃ
ক) আর্মি বা বিডিআর-এর কোন রেফারেন্স থাকলে বাগলী (বীরেন্দ্রনগর) বিডিআর বিওপি-তে আতিথেয়তা পেয়ে যেতে পারেন (যেমন আমরা পেয়েছিলাম)। তাহলে আর কোন চিন্তাই নাই! থাকার বিছানা-পত্র আর রান্নার ঝামেলা মিটেই গেল। তবে আপনাকে থাকতে হবে আপনাদের নৌকাতেই!
খ) টাঙ্গুয়ার হাওড় ও আশে পাশে গ্রামীণ ফোনের ভাল নেটওয়ার্ক পাবেন। অনেক দূরে গেলেও কাছের মানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হবার ভয় নেই। শুধু বাগলী বাজারে চা খেতে খেতে মোবাইলটা চার্জ করে নিলেই হবে। তবে বিদ্যুৎ সরবরাহ পাবেন কতটুকু সময়ের জন্য..তা আগাম বলা মুশকিল।
গ) যাবার সময় সুনামগঞ্জ থেকে প্রয়োজনীয় টুকি-টাকি কিনে নেবেন। ধুমপানের অভ্যেস থাকলে অন্ততঃ দুইদিনের রসদ সাথে নিতে ভুলবেন না!
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২
জ্যাক স্প্যারো বলেছেন: নামটা সম্ভবত টাঙ্গুয়ার হাওর"। একটু দেখবেন?
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫১
নীল ভোমরা বলেছেন: হতে পারে! আপনার তথ্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩
চতুষ্কোণ বলেছেন: অসাধারণ একটি পোষ্ট। পোষ্ট পড়ে মনে হলো এই মাত্র টাঙ্গোয়ার হাওর ঘুরে আসলাম। আপনার পোষ্ট দেখেই যেতে ইচ্ছে করছে। যাব ইনশাল্লাহ্।
৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৭
ইমতিয়াজ জামিল বলেছেন: ছবিগুলা চমৎকার হয়েছে .. দেখেই যেতে ইচ্ছা করছে
৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: চমৎকার +++
০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০০
নীল ভোমরা বলেছেন: ধন্যাবাদ ভাইজান! ভাল?
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১১
রাজামশাই বলেছেন: ওরে ..........
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৯
নীল ভোমরা বলেছেন: কিরে......?
৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৭
মুভি পাগল বলেছেন: ওয়াও, ছবি এবং বর্ণনা দুটোই জোশ।
এখনই তো যেতে ইচ্ছে করছে।
এরকম বিস্তারিত ভাবে শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫২
নীল ভোমরা বলেছেন: থ্যাংকু!
৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: +++
৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
ভোরের তারা বলেছেন: পড়েই এত ভাল লাগল, ঘুরতে নিশ্চয়ই আরো বেশী ভাল লাগবে।
এই ছুটিতে কোথাও বেড়াতে বের হননি? বের হয়ে থাকলে একটা পোষ্ট দিয়ে ফেলুন।
ভাল থাকবেন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০৭
নীল ভোমরা বলেছেন: আসছে ১৬-১৯ ডিসেম্বর সাজেক ভ্যালী বেড়াতে যাব ঠিক করেছি। ফিরে এসে পোস্ট দেব নিশ্চয়ই!
১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০৩
পারভেজ রবিন বলেছেন: আপনি ছবি তুলেন ফাটাফাটি।
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০৮
নীল ভোমরা বলেছেন: কিছু ছবি আমার তোলা.... কিছু ছোট ভাই প্রতীম ইশতিয়াক তুলেছে!
১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৮
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: যাওয়া উচিত
ছবিগুলো সুন্দর
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫০
দ্রোহ বলেছেন: বেশ ভাল লাগল
যাইবার মন চায়
দেখি কাউরে রাজি করবার পারি কিনা
১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১৬
সব যদি আজ বদলে যেত বলেছেন: আপনের বর্ণনায় আমার ঘুরা শেষ।
তাও যাবো একবার। খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।
১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১৮
সীমন্ত ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ++++++
১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৬
পাহুন বলেছেন: অতি চমতকার বর্ণনা।
আমিও অনেক জায়গায় যাই কিন্তু আপনাদের মত এত সুন্দর সুন্দর রিভিঊ লিখতে পারি না।
১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৯
হোরাস্ বলেছেন: প্লাস। ছবি ও বর্ননা দুটোই খুবই সুন্দর।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৫
নীল ভোমরা বলেছেন: থ্যাংকু!
১৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫২
আনিসুজ্জামান রাসেল বলেছেন: মারাক্তক হইছে, চলুক ...
১৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৭
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: বিডিআর এ এক ফ্রেন্ড আছে সুনামগন্জ্ঞেই । কিন্তু সুযোগটা কাজে লাগাতে পারছি না পরবাসী জীবনের কারনে। আপনার বর্ননা শুনে এখন খুব আফসোস হচ্ছে
১৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৮
সারওয়ার ইবনে কায়সার বলেছেন: সিলেট থেকে জামালগন্জ গিয়ে গেলে মনে হয় আরো তাড়াতাড়ি হবে......এবং সুবিধাও হয়.........সুনামগন্জ না গিয়ে দিরাই এর পথ ধরে জামালগন্জ......তারপর নৌকা করে হাওড়........
০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৯
নীল ভোমরা বলেছেন: হুমম..... ঐ পথেও যেতে পারবেন। তবে সুনামগঞ্জ হয়ে গেলে ভাল ও বড় ইঞ্জিন বোট পাবেন... যারা সাধারণতঃ প্রতিদিনই ঐ রুটে চলাচল করে। যেহেতু নৌকাতেই থাকা-খাওয়া, রাত্রিযাপন..... তাই যুৎসই এবং রুট চেনে এমন নৌকা/মাঝি একটা বড় ফ্যাক্টর!
২০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৪
শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: অসাধারন, প্রিয়তে।
২১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৯
নতুন বলেছেন: চমৎকার বন`না.... যেতে ইচ্ছে হচ্ছে এখনি...
সমস্যা হলো,,, বিদেশে কামলা দেই,.,, দেশে এসে সবার সাথে সময় কাটিয়ে আর বাইরে ঘুরতে যাওয়া হয়ে ঊঠে না
২২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আমার কবিতা বলেছেন: এই পোস্টে সমালোচনামূলক একটি কমেন্টের অনুরোধ রইল
Click This Link
০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩৯
নীল ভোমরা বলেছেন: যথাস্থানে কমেন্ট দিয়ে এলাম।
২৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২১
বায়লোজি বলে আমি নাকি ছেলে!! বলেছেন: আপনার ঘুরঘুর পোস্টগুলু ভাল লাগে ।
২৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫২
জর্জিস বলেছেন: কুন ক্যামেরায় ছবি তোলা?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৫
নীল ভোমরা বলেছেন: Canon 100
২৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৭
দীপান্বিতা বলেছেন: আমিও যাচ্ছি!......
ছবি দারুন তুলেছেন...
২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৬
মুহিব বলেছেন: সবই ঠিক আছে, শুধু নৌকায় রাত্রিযাপন মনে হয় সম্ভব না।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯
নীল ভোমরা বলেছেন: এগুলোকে সিম্পল নৌকা বললে ভুল হবে..... ছোট লঞ্চ বলতে পারেন। 'যাত্র হলো শুরু' ছবিতে নৌকার উপরিভাগ (ছই) দেখে কিছুটা আন্দাজ করতে পারবেন। নৌকার কাঠের পাটাতনে কিছু একটা বিছিয়ে শুয়ে পড়বেন..... বাইরে তখন অঝোরে বৃষ্টি (যদি বর্ষায় যান)! মেঘালয় থেকে ঝর্ণা বেয়ে ধেয়ে আসা পানিরে তোড়ে দুলতে থাকবে নোঙর করা নৌকা..... জাষ্ট ফিল ইট!
২৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৯
সেতূ বলেছেন: চমৎকার +++
২৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৭
এম এস জুলহাস বলেছেন:
কোথায় যেন শুনেছিলাম " দূরের বাদ্য শুনতে ভালোই লাগে " আর " কাঁশবন দূর থেকে দেখতে ঘনই লাগে "
তেমনি হঠাৎ করে এধরনের জায়গায় গেলে আমাদের ভালোই লাগে, খুউউউবই ভালো লাগে যতটা ভালো লাগে স্টেজে ২/৩ মাসের বাচ্চার মা'র (নর্তকীর) নাচ দেখতে। কিন্তু এই হাওড় যাদের জীবন জীবিকার উৎস তাদের ততটা ভালো লাগেনা যতটা ভালো লাগেনা ঐ নর্তকী স্টেজের নিচে আসলে তার দূঃখের কাহিনী শুনলে- দেখলে।
এই হাওড়ের কূল ঘেঁষে আঁকা-বাঁকা পথে প্রায় ৮০ কিঃমিঃ দীর্ঘ্য পথ বিদ্যুতের লাইন টানতে গিয়ে খুব কাছ থেকে দেখেছি তাদের বৈচিত্রময় জীবন-জীবিকা। প্রথম দিকে ভালো লাগলেও এক-দেড় মাস পর আর ভালো লাগেনি।
তবে আপনার বর্ণনায় অতিচেনা এই জায়গাটা পূণরায় অতি মুগ্ধতায় আরোও একবার ভালো লাগায় পরিপূর্ণ করলো।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২৭
নীল ভোমরা বলেছেন:
ঠিক বলেছেন!
আর হ্যাঁ.....মুচীর নজর যেমন থাকে জুতার দিকে, তেমনি আমি নিজে বিদ্যুৎ বিভাগের একজন চাকুরে হিসেবে পল্লী বিদ্যুতের লাইনগুলো আগ্রহ নিয়ে দেখেছি। আপনারা নিশ্চয়ই শুষ্ক মৌসুমে লাইন নির্মাণ করেছেন। বর্ষায় চারদিকের থৈ থৈ পানির মাঝে অর্ধ-ডুবন্ত কাঠের বৈদ্যুতিক খুঁটিগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যহানী ঘটিয়েছে বটে... তবুও দেখে ভাল লেগেছে যে... আমার এই প্রিয় দেশটা এত প্রতিবন্ধকতার মাঝেও একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে।
আপনার কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ! ভাল থাকবেন।
২৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৭
ওসমানজি২ বলেছেন: লেখক বলেছেন: এগুলোকে সিম্পল নৌকা বললে ভুল হবে..... ছোট লঞ্চ বলতে পারেন। 'যাত্র হলো শুরু' ছবিতে নৌকার উপরিভাগ (ছই) দেখে কিছুটা আন্দাজ করতে পারবেন। নৌকার কাঠের পাটাতনে কিছু একটা বিছিয়ে শুয়ে পড়বেন..... বাইরে তখন অঝোরে বৃষ্টি (যদি বর্ষায় যান)! মেঘালয় থেকে ঝর্ণা বেয়ে ধেয়ে আসা পানিরে তোড়ে দুলতে থাকবে নোঙর করা নৌকা..... জাষ্ট ফিল ইট!
আসলেই এটা ফিল করার বিষয় - জব্বর লিখেছেন বস। খুবউ ভাল লাগলো। ঘুরেতও পারেন আপনি। বাংলাদেশের কতটুকু দেখা হল ?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৯
নীল ভোমরা বলেছেন:
৬২টি জেলা ঘুরেছি! কিছু কিছু জেলা অনেকবার যাওয়া হয়েছে। কিন্তু কিভাবে যেন ভোলা আর শরীয়তপুর এখনও বাকি রয়েছে। .. তবে খুব শীঘ্রই যাব আশা করছি! আমাদের সঙ্গী হয়ে যান!
৩০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০১
ওসমানজি২ বলেছেন: ইচ্ছে করে পুরো বাংলাদেশ ঘুরে বেড়াই। কিন্তু সময়, সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় করা সব সময় সম্ভব হয় না।
৩১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৩
অদ্বিতীয়া সিমু বলেছেন: ++++
Click This Link
৩২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৪
যীশূ বলেছেন: আমি ঘুইরা আসছি অনেক আগেই। ইচ্ছে হলে তখন আমার দেয়া ছবিব্লগটা দেখতে পারেন। Click This Link
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪১
নীল ভোমরা বলেছেন: আগেই দেখেছি। সুন্দর!
৩৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৫
বাংলাদেশ-ফয়সাল বলেছেন: সো.... নীলগিড়ি-এর পর সামনের অংশ সবার জন্য নয়...এমনটা ভাবার কোন কারন নেই! আসছে কোরবানী ঈদের পর সাজেক ভ্যালী যাবার প্লান করে রেখেছি... তারপরের যাত্রায় বড়পাথর যাবার ইচ্ছে আছে। চাইলে সঙ্গী হতে পারেন!
আমিও যেতে চাই।
ইমেইল এড্রেস [email protected]
মোবাইল নাম্বার 01818399201
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯
নীল ভোমরা বলেছেন:
আসছে ১৬-১৯ যাচ্ছি সাজেক ভ্যালী! বাহন- নোয়া মাইক্রোস। সীট সংকুলান হলে আপনাকে জানাবো নিশ্চয়ই।
৩৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৪৮
নানু বলেছেন: তথ্য এবং ছবি দুটোই ভাল লাগল,কেমন আছেন
৩৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৯
বাংলাদেশ-ফয়সাল বলেছেন: আশাহত হলাম। আরেকটা গাড়ী নেওয়া যেতো। অপেক্ষায় থাকলাম আবারো।
আপনাদের টু্র শুভ হোক।
৩৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: সুন্দর বর্ননা।
ছবিগুলো দারুন
৩৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৩
ঘু্ড্ডি বলেছেন: জটিল,অসাধারণ বর্ণনা। পুরনো কিছু স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন আবার।ছবিগুলো অসাধারণ।সুন্দর post টির জন্য ধন্যবাদ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৬
নীল ভোমরা বলেছেন: থ্যাংকু!
৩৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৪
মহলদার বলেছেন: আমারও একটি পোষ্ট ছিল টাঙ্গুয়ার হাওরের উপর, মূলতঃ ছবি ব্লগ। এখন মাসে ৩-৪ বার কাজের সুবাদে ওর খুব কাছাকাছি যাওয়া হয়।
Click This Link
০৬ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:২৯
নীল ভোমরা বলেছেন: আপনার ছবিগুলো চমৎকার! আমি গেছিলাম বর্ষায়! আপনার ছবিতেই শীতের টাঙ্গুয়ার হাওর দেখে নিলাম।
৩৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৩৬
জুন বলেছেন: আমার সুনামগনজের হাওরে যাবার খুবই শখ তবে পানিতে আমার অনেক ভয়।আমি একবার মেঘালয় বেড়াতে গিয়েছিলাম।সেখানে বেশ অনেকগুলো পয়েন্টে পাহাড়ের উপর থেকে বাংলাদেশের হাওড়গুলো দেখা যায়।১ ভদ্রমহিলা সেও আমাদের মত ট্যুরিস্ট তবে কলকাতার।আমাকে বল্লো 'একি এযে দেকচি পুরো দেশটাই পানির নিচে ডুবে আচে দিদি' ! আমার স্বামী তখন Radclief এর চোদ্দ পুরুষ উধ্ধারে ব্যাস্ত পাহাড়গুলো "দেশ ভাগের সময় আমাদের দিলে কি হতো"?আমি আর কি বলবো !!!
০৬ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:৩২
নীল ভোমরা বলেছেন: পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ! আপনাকে একটা পরামর্শ (?) দেই। ভুল করে মিষ্টির সাথে পিঁপড়া খেয়ে ফেলবেন...তা'হলে সাঁতার শিখতে পারবেন। এই নদী মাতৃক দেশটা ঘুরে দেখতে হলে পানিকে ভয় পেলে চলবে কেন?!
৪০| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৮
জুন বলেছেন: আমি একবার বিরূলিয়ার বিলে বর্ষা কালে প্রচন্ড ঝোড়ো বাতাস আর ঢেউয়ের মধ্যে পরেছিলাম । নৌকার নীচটা ফেটে গিয়েছিল,সাতার জানিনা। তারপর থেকেই ভয়।এ রকম রাগ রাগ করে উত্তর দিচ্ছেন কেন?কেউ কি কিছু বলেছে????
০৬ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:২৭
নীল ভোমরা বলেছেন: হাঃ..হাঃ..... রাগ করলাম কই?! বরং আমার-তো দায়িত্ব পড়েছে আপনার রাগ ভঞ্জনের!...মিথুন জাতিকারা সবসময় সহজ হিউমার উল্টা করে বুঝে নাকি?!
৪১| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪
জুন বলেছেন: আপনি আমার সাথে খুব সফ্ট ব্যাবহার করেন কিনা , তাই ভাবছিলাম। নৌকার মধ্যে আপনি কোনটা? মুটুটা না চিকনটা!! আর লোনলি প্ল্যানেট বইয়ের কথা শূনে এমন ক্ষ্যক করে উঠলেন কেন? ওরাতো বিভিন্ন ইনফরমেশন আর টিপ্স ই দেয়। আর সেটাতেতো আপনি এক্সপার্ট । তারাতো আর গল্প চাচ্ছেনা। চোখ ব্যথা করছেনা তো!!!! মিথুন রাশির মেয়েরা অনে---ক ভাল আর বুদ্ধিমতী হয় , সেই সাথে তারা অনেক উইটি ও হয় বুঝেছেন।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৮:০৮
নীল ভোমরা বলেছেন: ভালই-তো কাটাকাটা রিপ্লাই দিলেন!
লোনলি প্ল্যানেট বইয়ের কথা শুনে আর খ্যাক করে উঠবোনা!
আমি ক্যামেরার পিছনে।
বুঝলাম মিথুন রাশির জাতিকারা অনেক উইটি হয়!
৪২| ০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৫১
জুন বলেছেন: আমার ভাই পল্লী বিদ্যুতের ১জন চাকুরে ।একবার আমরা দুবোন আর আমার ভাই ভাবী প্রথম বারের মত কক্সবাজার যাচ্ছি, অনেক আগের কথা ,রাস্তার দু পাশের প্রকৃতি দেখে আমরা বলছি 'দেখ দেখ কি সুন্দর দৃশ্য ',আর ভাইয়া খালি বলছে ' দেখ দেখ এই যে আমাদের পল্লী বিদ্যুতের খুটি ' সারাটা পথ এর গূনাগুন, আরকোথা থেকে কি ভাবে আনা হয়েছে তার বর্ননা ।আর কিছুই তার চোখে পরলোনা! জুলহাস ভাইয়ের মন্তব্য আর জবাব দেখে সে কথা মনে করে একাই হাসলাম ।
০৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৯:০০
নীল ভোমরা বলেছেন: বৈদ্যুতিক খুঁটি আমার দৃষ্টি এড়ায়নি বটে..... কিন্তু আমি প্রকৃতি পূজারী! প্রকৃতি দেখতেই পথে পথে ঘুরে বেড়াই!
৪৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:১৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: যাবো যাবো যাবো.........
ভাইয়া, আপনি গেলেন কোথায়? আর কি লিখবেন না নাকি?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪৩
নীল ভোমরা বলেছেন: কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা.......। সামু থেকে হয়তো হারিয়েই গেছি! কেন জানিনা সামুতে আরে সেই আগের মত উৎসাহ পাইনা...তাই আর লেখা হয়না। এই বর্ষায় হাকালুকি হাওড় বেড়াতে যাবার প্রোগ্রাম রেখেছি, ঘুরে এসে কমক্লেশে একটা ছবিব্লগ পোস্ট দেব হয়তো!
ভাল থাকবেন।
৪৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
দিপুমাঝি বলেছেন: আমি হতভাগা, আমার দাদার বাড়ি ছিল এই হাওড়ের মাঝখানে, আর কি কখনো দেখা হবে?
২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯
নীল ভোমরা বলেছেন: নিশ্চয়ই হবে! সময় করে একবার ঘুরে আসুন!
৪৫| ২৪ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৪৬
কাউসার রুশো বলেছেন: প্রতীতি প্রকাশনীর বর্ষার ই-বুক ' বৃষ্টির দিনে '-র জন্য আপনার এ লেখাটি সংকলিত করার অনমুতি চাইছি
০৯ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১২:০৪
নীল ভোমরা বলেছেন:
সানুগ্রহে অনুমতি দেয়া গেল।
'বৃষ্টির দিন'-এর লিংক-টা দিতে ভুলবেননা যেন!
৪৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সত্যিই অসাধারণ, ভালো লাগা রেখে গেলাম।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
নীল ভোমরা বলেছেন: ভালোলাগা'র জবাবে ভালোলাগা!
৪৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নামটা কি সাজেক ভ্যালী হবে না সাজাই ভ্যালী, যেটা বান্দরবানের গহীনে অবস্থিত, কিছুদিন আগেই আমি ওখানে গিয়েছিলাম।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬
নীল ভোমরা বলেছেন: সাজেক ভ্যালি। এটা বান্দরবান নয়....রাঙামাটি জেলার উত্তর সীমানায়।
৪৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার ছবিগুলো কি মোবাইল ফোনে তুলেছেন ?
০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
নীল ভোমরা বলেছেন: নাহ্... ডিজিটাল ক্যামেরায়।
শুভকামনা!
৪৯| ১৯ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ঘুড়তে থাকা চিল বলেছেন: ট্রলার চালকের নাম্বার টা আছে আপনার কাছে??
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৮
সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: যেমন চমৎকার জায়গা ... তেমন সুন্দর আপনার গাইডিং ... সুপার্ব