নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সঙ্ঘাতের মূলে বিচারপতি খায়রুল !

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সব কিছুর নাকি ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া আছে। থাকতে পারে এবং থাকাটাই সঙ্গত। তবে বিচারপতি (!) খায়রুল যে পাপ করেছে, তা মোচনের জন্য দেশজুড়ে যে অনিশ্চয়তা তা নিয়ে কেউ কথা বলছে না। সবাই দুষছে হাসিনা খালেদা, এরশাদ-জমাতকে। সঙ্ঘাতের মুলে কিন্তু বিচারপতি খায়রুল।তার একখান রায় ।



ভারত-আম্রিকা এবং জাতিসঙ্ঘ, থেমে থেমে চীন- পাপিস্তান আমাদের দেশের রাজনীতি নিয়ে গুটিবাজি করছে। করবে, এটাই স্বাভাবিক। কারণ বঙ্গপোসাগরের কোল আলো করে বাংলাদেশের অভ্যুদয়। ভূ রাজনৈতিক কারণে এ দেশ নিয়ে সবারই স্বার্থ এবং আগ্রহ দুটোই আছে।



বিগত বিম্পি-জমাত জোটের মেয়াদের শেষে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেছিলেন, বিচারপতি কেমএম হাসানের অবসরে যাওয়ার আগে চাকরীর বয়স বাড়ানোয় নির্বাচনে কারচুপির ষড়যন্ত্র এবং মিস্টার হাসানের অধীনে তারা নির্বাচনে যাবেন না, সেই একই আপা, শান্তির থিওরি দিয়ে বিশ্বজুড়ে শান্তির স্বপ্নদ্রষ্টা নেত্রী নিজেই এখন স্টেয়ারিং সিটে থেকে নির্বাচন করতে চান।





গত আমলে বিম্পি বলেছিল সংবিধান মোতাবেক দেশ চলবে, এখনো আম্লীগ একই কথা বলছে। সে সময় কালো বিড়াল বলেছিল- ডকটিন অব নেসেসিটি। বিড়াল এখন শীতে কাবু । তাই সংবিধানের বাইরে যাওয়ার চেষ্টা বৃথা মনে করছেন।



আসল কথা- যে লোকটার জন্য দশের এত ক্ষতি, বার্ণ উইনটে কাতরায় আমার বোন-মা এবং ভাই -বাবা। রাস্তার মুড়ি মুড়কির মত ককটেল ফোটে, পুলিশের বুলেটের মূল্য হ্রাস পেয়েছে। সেই খায়রুল কিন্তু আলোচনার বাইরে ।



সেই গানের মতই খবরের কাগজ আমাদের -‌ 'প্রতিদিন কত খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে/ জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে।'

খায়রুলের মত বিচারপতিরা বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার অবশিষ্ট আস্থা ও সম্মান হানিই করেননি, দেশজুড়ে সঙ্ঘাত সহিংসা ছড়িয়ে দেয়ার বীজ বপন করে সেখানে পানি ঢেলেছেন। আর অ্যাক্টিভিস্ট-জার্নালিজম দিনের পর দিন অন্যায়কে প্রশ্রয় দিয়েছেন নানা উছিলায়।



দুঃখিত প্রিয় স্বদেশ- এখন আর নূর হোসেনের মত 'গণতন্ত্র মুক্তিপাক' লিখে পুলিশের গুলি খেয়ে মরে লাভ নাই। কারণ পাখির মত মানুষের মৃত্যু রাজনীতিকদের বিবেককে জাগায় না। বরং রসিকতা চলে। নির্মম রসিকতা।



স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলনে নূর হোসেন শহীদ হয়েছেন- কিন্তু তার ঘাতকদের বিচার হয়নি। বিচার হয়নি ডা. মিলন কিম্বা শহীদ জেহাদ হত্যার। বরং তাদের মৃত্যুকে উপেক্ষা করেছি। আমরা তাদের আত্মার প্রতি অসম্মান করেছি। আবার তাদের কবরে ফুল দিয়ে রসিকতা করছি। কত নিষ্ঠুর-বর্বরতা আমাদের স্পর্শ করেছে।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

মহাপাগল বলেছেন: বিচারপতির বিচার আবার কি! সেতো রায় লিখেই খালাস। যুগে যুগে মীর জাফরের জন্ম হয় তারা আবার বিদায়ও নেয় অসন্মানজনকভাবে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৩

মোরতাজা বলেছেন: লোল

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

বাংলাদেশের তাবেদার বলেছেন: সরকার খায়রুল হকের চেয়ে কম দায়ী না বিশেষ করে সরকার প্রধান।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪

মোরতাজা বলেছেন: খায়রুল কতটা কাপুরুষ ভাবছেন- বিচারে নিক্তি মাপছে দলীয় বিবেচনায়। তাই সরকার প্রধানরে আমি দোষ দিই না। সে না মানলে কি অইতো, তারে বাদ দিতো। দিক। না চাই ক্ষমতা। ঝাপায়া পড়লো।

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

রাজীব বলেছেন: হাঃ হাঃ
আমারা সরকারের কাছে বিচার চাই, সরকার বিচার করে। আমারা সরকারের কাছে ফাসি চাই, ফাসির রায় হয়।

বিচারপতির কি দোষ??

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

মোরতাজা বলেছেন: লোল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.