নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডাক্তর- প্রেম,অপ্রেম এবং অতিপ্রেম!

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২২

নোট: ডাক্তর বালিকারা আমার অতি পছন্দের। আমার তরুণ বয়সে (আমি কি বুইড়া অইয়া গেছি!) কয়েকজন ডাক্তর আমাকে তাদের জীবনে পাইতে চাইছেন। তাদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই সত্য কয়টা ঘটনা বলছি।



ঘটনা:

ডাক্তরদের বিষয়ে আমি বছরখানেক আগে একটা লেখা সামুতে দিছিলাম। তারপর ধরেন, আমার গুষ্টি উদ্ধার। তাই বলে চুপ কইরা থাকন যায়। রাজশাহীদের সম্বাদিকগো পিটাইছে ইন্টার্ণি ডাক্তররা। ওগো কাম সম্বাদিক পিটানো! সেই তর্ক না করে কিছু অভিজ্ঞতা শেযার করি।



এর আগে দেখলাম- বারডেমে চিকিৎসকরা এক রোগীর আত্মীর বিরুদ্ধে মামলা ঢুকছে। আর রোগীর স্বজনদের মারধর এখন হসপিটালেণ একটা নৈমিত্তিক ঘটনায় রূপান্তর হয়েছে। আবার বলপ্রয়োগে শান্ত হতেও দেখা যায়।



যেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রের ভুল চিকিৎসার দায় শিকার করেছে ল্যাব এইড। ক্ষতিপূরণও দিয়েছে। একজন শিক্ষকের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে।



এক.

মাস দুয়েক আগের কতা। বঙ্গবন্ধু হসপিটালে আউটডোরে গেছি, নিজের একটা সমস্যা লইয়া। তিনজন ডাক্তার বসে আছেন। দুইজন স্মার্টফোনে ব্যস্ত। একজন নারী ডাক্তার বিরক্তির সাথে কইলেন- বলেন-কী সমস্যা। কইলাম। ডাক্তর কি লিখবো- এইডা লইয়া টেনশনে। সিরিয়াল এন্ট্রি করা এক নার্স বললো আফা দুইডা সিল মাইরা দ্যান, আর কন স্ট্রিম বাথ লইতে! তাই দিলো। আমি চইলা আইলাম।



দুই.

২০০৯ সালের কতা। বারডেম হসপিটালে। শাহবাগে। সদ্য পিতা হলাম। ডাক্তর কইলো পুলা পুরাই সুস্থ। ফটো লাইটের তলে কতক্ষন থাকবো, তারপর লইয়া যাইবো ওয়ার্ডে। আমি তখনো পিতা হবার পর ফেসবুকীয় উচ্ছ্বাস উপভোগ করতে পারছিলাম না। মিষ্টি আনা লাগবো- এক নার্স কইলো তারাতারি মিষ্টি আনেন।



ছোট ভাইকে পাঠাইলাম। আমার মা তার প্রথম নাতিকে কোলে লইয়া বইসা আছেন। আমাকে ডেকে কইলেন- নাতি তো কান্দে আস্তে। একটা সমস্যা আছে। ডাক্তররে ক। আমি একজন ডাক্তরের কাছে যাই। তিনি কইলেন- এইডা ব্যাপার না।



আমার মা মানতে চাইলেন না। পরে ডাক্তর আমগো জোরাজুরি দেইখা কইলো পাশে শিশু ওয়ার্ডে লইয়া যান। দ্রুত নিলাম। ছেলেটার শরীর নীল অইয়া যাইতেছে। ডাক্তর বিপ্লব কইলো এখন লাঞ্চ আওয়ার। পরে আয়েন। আমি অনেক অনুননয় করলাম। কিন্তু ডাক্তরের মন গলাইতে ব্যর্থ। শেষে চিৎকার করলে সিনিয়র একজন এসে কইলেন- এ বাচ্চাকে এখনই আইসিইউতে দাও। তারপর স্কাবুর সামনে ১৯ দিন আমরা কাটিয়েছি।



তিন.

আমার মা অসুস্থ। তার মেয়েলি সমস্যা। আমি এই ডাক্তার ওই ডাক্তার দেখাই সবাই কয় কিচ্ছু অয় নাই। পরে একটা টেস্টা তিনবার করানোর পর পরমাণুতে ধরা পড়লো তার সমস্যা আছে। তার আগে ল্যাব এইড, পিজি এবং ইবনে সিনায় টেস্ট হইলো। সব ভালো।





চার.

আমার আব্বা অসুস্থ। একটা বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি। তখন মোবাইলটা নতুন আইছে। ডাক্তারে খুঁইজা পাই তো নার্সরে পাই না অবস্থা। রাইতের কালে নার্স প্রেমালাপে মগ্ন। আমি খুবই বিনীতভাবে তার সহায়তা চাইলে- যান, আইতাছি এইসব কইয়া পার করে। পরে আর কি! উপরের থেকে চাপ দিয়া কাম করাইতে অইলো!



পাঁচ.

আম্মার দাঁতের সমস্যা। পিজি হসপিটালের ডেন্টাল বিভাগের দ্বারস্থ হইলাম। কইলো ফিলিং করলে চলবো। তা করাও হলো। কিন্তু নিয়ম মাননের পরে দুই ঘন্টা পরে ফিলিং হাওয়া। পরে বাইরে এক ডাক্তারকে দেখাইলাম। কইলো অপারেশন লাগবো। আসলে তাই ইনফেকশন হয়ে গেছে, মাড়িতে। অপারেশন করানো হলো। এক দশকেরো বেশি সময় ধ:রে তিনি, আলহামদুলিল্লাহ সুস্থ।



ছয়.

আমার উচ্চ রক্তচাপের বেরাম। ঢাকা মেডিকেল থেকে কইলো হার্টে প্রবলেম। ছুইটা গেলাম হার্ট ফাউন্ডেশনে। সেখানকার ডাক্তাররা টেস্ট কইরা কইলো ঢামেক ভুলি কইছে।



সাত.

আমার এলা্কার এক ভদ্র মহিলা ক্যান্সারে আক্রান্ত । লইয়া গেলাম ক্যান্সার হাসপাতালে। সেখানে ডাক্তার দেখাইতেই দিন শেষ। পরের দিন কইলো রেডিও থেরাপি লাগবো- তয় সিরিয়াল পাইতে পাইলে দুই মাস। ট্যাকা দিলে দ্রুত।



এ রকম ঘটনা লিখতে লিখতে পাতা ভরে যাবে- শেষ হবে না।



এবার কিছু ভালো খবরও বলি-



এক.

আমাদের এক ছোট ভাই এক্সিডেন্ট কইরা আহত। তারে কুমিল্লা মেডিকেলে নেয়া অইলো। ডাক্তাররা তারে ৬ ঘন্টা অপারেশন করছে। সব ডাক্তরা ছুটোছুটি, মনে অইবো তাগো। আসলেই তো তাই অওনের কতা।

পরে ঢাকায় তার অপারেশন অইছে- ঢামেকে। ৭ ঘন্টা। ডাক্তার ফিরোজ কাদির করছে। তখন তার মুখের দিকে তাকিয়ে মনে হযেছে ডাক্তররা আসলেই মহান।





দুই.

আমার উচ্চ রক্তচাপ লইয়া অনেক ঘাটের পানি খাইবার পর বরেন চক্রবর্তীর দ্বারস্থ অইলাম। তার পরামর্শে ভালো আছি- আলহামদুল্লিাহ। সমস্যা হলে ফোন করা যায়, পরামর্শও দেন। বিরক্ত হন না।



তিন.

আমার এক খালা অসুস্থ। তাকে লইয়া সলিমুল্লায় গেলাম। সেখানে আমাদের ছোট ভাই হিমু পড়তো। তার সুবাধে চিুকিৎসকরা খালার অতি যত্নে অপারেশন করে দিযেছেন।



আমার নিচের উদাহরণগুলো বেশি করে চাই। উপরের গুলো এড়িয়ে চলতে চাই।সম্বাদিক পিটাইয়া, স্যার বলতে বাইধ্য কইরা ডাক্তররা আসলে নিজেদের অবস্থান হারাচ্ছেন। আমরা সেটি চাই না।



দল-মত- সামর্থ-ধর্ম-শ্রেণি বিবেচনা করে চিকিৎসা নয়। সবার প্রতি সমান গুরুত্ব দরকার। খুবই দরকার। একজন ডাক্তরের ক্ষণিকের ভুল সিদ্ধান্ত একজন মানুষের দৈহিক মৃত্যু ঘটাতে পারে। সচেতন হলে এটি এড়ানো সম্ভব।





আমাদের সামনে ডাক্তারের অবহেলার অনেক চিত্র আছে। অন্তত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ থেকে ৭ জন ছাত্র শিক্ষক ডাক্তারের অবহেলায় মারা গেছেন।এমন মৃত্যু অমার্জণীয় অপরাধ হিসাবে গণ্য। টাকা দিয়ে দায় সারলেও একজন মানুষের জীবন থামিয়ে দেয়ার অধিকার কারো নেই।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

বোকা মিয়া বলেছেন: এইট পাশ সাংবাদিকরাও মেধাবী ডাক্তারদের ভুল ধরে তাদের মানুষ হিসেবে প্রাপ্য মর্যাদাটুকুও হারাচ্ছে,সেটাও কেউ চায় না।সাংবাদিক হয়ে যদি ডাক্তারের ভুল ধরা যায় তাহলে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার দরকার কি?আগে একটা ডাক্তার পয়দা করে তারপর কথা বলেন।আপনি যেই উদাহরণ দিলেন সেগুলার জবাব আমি দেই।আপনি সরকারি হাসপাতালে গেলে কেবল ইন্টার্নদের সেবা আশা করবেন,কারণ তারা ঐ হাসপাতালের ছাত্র এবং তারা প্রকৃত মেধাবী,যেসব কনসালটেন্ট বসে থাকে ঐ হারামীগুলা হইল রাজনৈতিক গু খাওয়া যারা রাজনীতি না করলে পাশও করত না,ওরা আপনার বাপের সেবা করার জন্য রাজনীতি করে না।কোন সাংবাদিককে দেখলাম না আজ পর্যন্ত রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ পাওয়া একটা কনসালটেন্টের গায়ে হাত তুলতে/চিকিৎসায় ভুল ধরতে।ভুল চিকিৎসা হয় এ্যাপোলোতে,কোনদিন দেখলাম না কোন সাংবাদিক ঐটা নিয়ে রিপোর্ট করতে।প্রত্যেক হাসপাতালে রোগী-চিকিৎসকের অনুপাত আছে।সেই অনুযায়ী যদি হাসপাতালে ডাক্তার নিয়োগ না দেয় তবে সেবা দিতে ব্যার্থ হওয়াই স্বাভাবিক।সেখানে ডাক্তারের দোষ কি?টাকা থাকলে গিয়ে এপোলোতে লুতুপুতু করে একটার জায়গায় দশটা টেস্ট করান আর সরকারি হাসপাতালের মেধাবী ডাক্তারদের ভুল ধরেন।এগুলা শুধু বাংলাদেশেই সম্ভব।এতই যদি চুলকানি থাকে,একটা ডাক্তার পয়দা করেন,নিজে তো হইতে পারলেন না,একটা পয়দা করেন অন্তত।

বিঃদ্রঃ আমি ডাক্তার না,ডাক্তারি পড়িও না।কেউ যদি ভাবেন আমি ডাক্তারি পেশায় গিয়া ভাব নিতেসি,ভুল করবেন।আমি জানি ডাক্তার হইতে কত কষ্ট আর জানি সেই কষ্ট করা মানুষগুলোকে কিভাবে সম্মান করতে হয়।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৩

মোরতাজা বলেছেন: হ ঠিকই কইছেন। ডাক্তর অইতে অনেক কষ্ট। বাকি সব চোদনা।

লেখাটা বুঝে থাকলে দেকবেন আমি কিন্তু সবার কতা কইছি। ঢামেক, বারডেম যেমন আছে তেমনি ল্যাব এইডও আছে, আমার লেখায়।

কোন কাজটায় কষ্ট নাই। কইতে পারেন।

এইট পাস সম্বাদিক লইয়া মন্তব্য কইরতে চাই না। কারণ আফনের সম্বাদিক সম্পর্কে জ্ঞানের দৈন্যতা আছে।

ডাক্তর আইবার ইচ্ছা আমার কোনো কালে আছিলো না। তাই আর্টসেই পড়ছি। আমার পুলাপইনরেও ডাক্তর বানাইবার ইচ্ছা নাই। আর্টসেই পড়বো।

২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮

উড়োজাহাজ বলেছেন: সুন্দর দৃষ্টিভঙ্গি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫

মোরতাজা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩

ধুমধাম বলেছেন: ইদানীং ঘন ঘন শুনছি কথাটি, এইট পাশ! কেন সাংবাদিকদের নাইন পড়া নিষিদ্ধ নাকি ?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬

মোরতাজা বলেছেন: ডাক্তররা যেই রকম হাতুড়ে, হঠাৎ গজিয়ে ওঠা- এ রকম কিছু সম্বাদিক তো আছে। তয় এইট পাস কতাটা এই জমনায় চলে না। নিদেন পক্ষে মেট্রিক পাস আছে মফস্বল সম্বাদিক, জাতীয় পর্যায়ে স্নাতকের নিচে আছে বরে আমার জানা নাই।

৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৬

বোকা মিয়া বলেছেন: এইট পাশ বললেও বাড়িয়ে বলা হয়।ওই যোগ্যতাও আছে কিনা কে জানে।ন্যূনতম মানবিক গুণ থাকলেও ডাক্তারদের দেখলে সম্মান আপনা-আপনি আসার কথা।যারা রানা প্লাজার ধ্বংসাবশেষ থেকে সদ্য বের করে আনা মৃতপ্রায় শ্রমিকের মুখের কাছে মাইক নিয়ে অনুভূতি জানতে চায় তারা এইট পাশ করারও অযোগ্য।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭

মোরতাজা বলেছেন: আসলে যোগ্যতা নিরুপন করা কঠিন। ডাক্তররা কি ফেরেশতা অগো এত সম্মান দেওনের কি আছে। টাকা নেয় চিকিৎসা দেয়।

যারা মৃত প্রায় মানুষের অনুভূতি জানতে চায়, তারা ঠিক কাজটি করেনি সে বিষয়ে দ্বিমত করছি না।

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯

হাসজারু বলেছেন: ভালই লিখেছেন। কিন্তু ঘটনাগুলোর কিছু ব্যাখ্যা থাকতে পারে।

এক : মনে হয় প্রথম দিন।

দুই : এটা হওয়া উচিত হয়নি। ডাক্তার দের কোন লাঞ্চ আওয়ার নেই।

তিন : প্রাথমিক পর্যায়ে তো ধরা মুসকিল।

চার : এটা তো নার্সের সমস্যা।

ছয় : আপনাকে কি রেফার করে ছিল ?

সাত : এটাও ডাক্তারের ব্যাপার না।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২০

মোরতাজা বলেছেন: লাঞ্চ আয়ার অবশ্যই থাকবে। কিন্তু ইমার্জি বলে একটা কতা আছে।এইডা তো ভাই স্কুল না... টিফিন ব্রেকে সবাই হল্লা করবো। এটা হসপিটাল। একজন অন্তত ডিউটিতে থাকবো- এটাই দেইখা আসতাছি।

৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২১

ধুমধাম বলেছেন: 'ন্যূনতম মানবিক গুণ থাকলেও ডাক্তারদের দেখলে সম্মান আপনা-আপনি আসার কথা'
ভাই রামেক এর ভিডিও দেখে সব সম্মান আপনা-আপনি চলে এসেছে......

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

মোরতাজা বলেছেন: :)

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২২

সাকিব কবীর বলেছেন: উপরের উদাহরণ গুলো কাম্য নয় তা অবশ্যই ঠিক, কিন্তু এগুলোর পরিমাণ যদি খুব বেশিই হইত তাইলে তো দ্যাশে স্বাস্থ্য সেবা বলে কিছু থাকতো না। বরং নিচের উদাহরণগুলোই বেশি। তার পরও মিডিয়াকে কখনও দেখেছেন ভালো উদাহরণগুলোকে জনগণের সামনে তুলে ধরে ডাক্তারদের সাথে তাদের দূরত্ব কমাতে? কিভাবে দিন রাত পরিশ্রম করে চিকিৎসা দেয় ডাক্তাররা সেগুলো মানুষকে জানাতে? পৃথিবীর কোন দেশে বিনা বেতনে চিকিৎসা দেয়ার নজির নেই সেখানে বাংলাদেশে honorary medical officer রা বিনা বেতনে দিনের পর দিন সেবা দিয়ে যাচ্ছে, এটা কখনও বলে মিডিয়া? পুরো উপমহাদেশে বাংলাদেশেই যে ইন্টারনী ডাক্তারদের বেতন সবচেয়ে কম, মাত্র ১০,০০০ টাকা এটা জানে দেশবাসী? জানবেও না, কারণ এসব নিউজ নাকি জনগণ খায় না, তাই হলুদ সাংবাদিকতার আশ্রয় নিয়ে ডাক্তারদের সাথে জনগণের দূরত্ব তৈরি করা আর নিজেদের কাটতি বাড়ানো... এভাবেই চলছে মিডিয়া...

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২২

মোরতাজা বলেছেন: ভালো খ্রাপ দুইটাই আছে।


দেশে কি আসলে স্বাস্থ্য সেবা বলে কিছু আছে? প্রাইভেট- পাবলিক কোথাও। যদি থাকত তাহলে ডাক্তাররা ক্যান তাগো ট্রিমেন্টের লাইগা সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড কিম্বা ইনডিয়া যায়।

৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

টেকনিসিয়ান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসলে যোগ্যতা নিরুপন করা কঠিন। ডাক্তররা কি ফেরেশতা অগো এত সম্মান দেওনের কি আছে। টাকা নেয় চিকিৎসা দেয়।

--সহমত।

তারপরে্ও সমস্যা হচ্ছে ভিজিট দেওয়া এবং পছন্দনীয় ল্যাবে টেস্ট করানোর পরও ভুল চিকিৎসা চলতে চলতে রোগীর অবস্থা চরম পর্যায়ে পৌছে....

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৭

মোরতাজা বলেছেন: হুমমম

৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

অস্তিত্বহীন বলেছেন: আসল কথা হইল সম্‌বাদিকরা কমিসনের খবর বাইর করছে। ডাক্‌টার খালি পড়ে বাকিরা বাল ফেলে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪

মোরতাজা বলেছেন: :P

১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

মেমননীয় বলেছেন: দেশে কি আসলে স্বাস্থ্য সেবা বলে কিছু আছে? প্রাইভেট- পাবলিক কোথাও। যদি থাকত তাহলে ডাক্তাররা ক্যান তাগো ট্রিমেন্টের লাইগা সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড কিম্বা ইনডিয়া যায়।

কথা সত্য!
চলেন ওই সব দেশে যাই গা বা জন্মাই।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৫

মোরতাজা বলেছেন: হ ঠিক কইছেন।

টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর আইয়ুব বাচ্চু তো তাই কইছে্ পরজনমে যেনো বিদেশি অইয়া জন্মাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.