নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেডলি ট্রাভেল লাভিং ওয়ান।

মোরতাজা

আমি সাধারণের একজন। বেড়াতে, বেড়ানোর আয়োজন করতে ভালোবাসি।

মোরতাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কর্মী অসন্তোষ মেটাতে মুচলেকা নিয়ে পওনা দিতে রাজি গ্রামীণফোন (আপডেট)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

আপডেটস



নিট লভ্যাংশের ওপর ৫ শতাংশ হারে পাওনা কর্মীদের পরিশোধে শর্তসাপেক্ষে রাজি হয়েছে দেশের বৃহৎ মোবাইলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন।



বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার জিপি হাউসের টাউন হলে বিকাল সাড়ে তিনটা থেকে সাড়েটা পর্যন্ত কর্মীদের সাথে মিটিং শেষে ম্যানেজম্যান্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১০,২০১১ ও ২০১২ সালের টাকা পরিশোধের বিষয়ে তারা সম্মত; তবে এই টাকা পরিশোধ করা হবে সুদ ছাড়া। এতে যারা রাজি আছেন তাদের লিখিতভাবে সম্মতি দিয়ে টাকা নিতে হবে।




সকালের অংশ



নিট লভ্যাংশের ওপর ৫ শতাংশ হারে পাওনা আদায়ের দাবি দেশের বৃহত্তর সেলফোন অপারেটর গ্রামীণফোনের কর্মীরা ২৩ ডিসেম্বর ২০১৪ সারাদেশে ৫ শতাংশ লেখা লাল ব্যাজ ধারণ করেছিলেন।



আজ বুধবারও একই কর্মসূচী অব্যাহত থাকবে বলে Grameen Phone Employees Union (GPEU)'র সেক্রেটারি মিয়া মো: শফিকুর রহমান নিশ্চিত করেছেন। ১৮ ডিসেম্বর থেকে অপারেটরটির কর্মীরা পাওনা আদায়ে আন্দোলনে রয়েছেন।



তিনি বলেন, আজ বুধবার বিকাল ৫ টা পর্যন্ত অথরিটি সময় নিয়েছে। এর মধ্যে টাকা পাবার বিষয়টি নিশ্চিত না হলে তিনদিনের টানা ছুটির পর রোববার থেকে নতুন কর্মসূচী পালিত হবে। সে জন্য ছুটির মধ্যেই তারা কর্মসূচী নির্ধারণ করবেন।





১৮ ডিসেম্বর থেকে গ্রমীনফোনের কর্মীরা তাদের পাওনা আদায়ে টানা আন্দোলন করে আসছেন। গত চারদিন ধরে তারা সারা দেশেই অবস্থান কর্মসূচী, মানবন্ধন এবং অবস্থান ধর্মঘটের মত কর্মসূচীও পালন করছেন।



The GPEU members said that GP employees are yet to receive Tk 104 crore in net profit share for the year 2010, Tk 165 crore for 2011, and Tk 151 crore for 2012, totalling Tk 420 crore.



২০১০ সালের সংশোধিত শ্রম আইন অনুসারে অপারেটরটি তার মোট নিট লাভের ৫ শতাংশ শ্রমিকদের জন্য ব্যয় করবে। এ ৫ শতাংশ অর্থের আশি শতাংশ টাকা শ্রমিকদের সরাসরি দিয়ে দেয়া হবে, ১০ শতাংশ টাকা কোম্পানির শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে এবং বাকি ১০ শতাংশ শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত সরকারি শ্রমিক কল্যান তহবিলে দিতে হবে।





গ্রামীনফোন স্বপ্রণোদিত এক ইমেইলে জানিয়েছেন,' The court is yet to determine whether the law obliges GP to pay WPPF (Workers' Profit Participation Fund) for 2010-2012 or not. The matter is sub judice.'



তার দাবি 'GP has already paid money equivalent to the WPPF (Workers' Profit Participation Fund) for 2010-2012 to a trustee, which is responsible for disbursement.'



বিষয়টি সাব জুডিস হলে কীভাবে টাকা তারা WPPF তে দিয়েছেন বলে দাবি করছেন সে বিষয়ে পাল্টা প্রশ্ন পাঠালে এর কোনো জবাব দেয়নি অপারেটরটির কমিউনিকেশন্স বিভাগের প্রধান।



এ বিষয়ে আন্দোলনকারী কর্মীদের নেতা মিয়া মো. শফিকুর রহমানের দৃষ্টি আকর্ষন করা হলে তিনি বলেন, যদি WPPF ট্রাস্টির টাকা শোধ করা হয়ে থাকে তাহলে আমাদের টাকা শোধ করতে বাধা কোথায়।





শফিকুর রহমানের দেয়া তথ্যানুসারে ২০১৩ সালের ৪ সেপেটম্বর সে সময়কার সিইও বিবেক সুদ কর্মীদের বলেছিলেন, টাকা পরিশোধ করা হবে। সে জন্য ২০১৩ সালের শেষ দিকে এবং ২০১৪ সালের শুরুর দিকে আলাপ আলোচনাও হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত ফলাফল শূণ্য।



হাতে আসা আদালতের কাজপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে গ্রামীণফোন কর্মীদের লভ্যাংশের টাকার বিষয়ে আদালতের নির্দেশণা চায়। আদালত এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশণা দেয়নি।





শফিকুর রহমান বলেন, বিষয়টি আদালতে রেখেই অপারেটরটির অথরিটি কর্মীদের বলেছিল যদি তোমরা সুদ সহ সব টাকা চাও তাহলে আদালতের রায় পর্যন্ত অপক্ষো করতে হবে। সুদমুক্ত ভাবে পাওনা চাইলে আমরা এখনই দিতে পারি।





আসল টাকা ফেরৎ নেবার বিষয়ে কর্মীরা সম্মত হলে অথরিটি ফের সময়ক্ষেপন করতে থাকে বলে জানান শফিকুর রহমান অভিযোগ করেন। এ নিয়ে গত সেপ্টেম্বর থেকে আবার আলোচনা শুরু হয়। সময় বেঁধে দিয়ে ডিসেম্বরের ১৬ তারিখের মধ্যে টাকা শোধ না হলে আন্দোলনে যাবার ঘোষনা শেষে তারা ১৮ ডিসেম্বর থেকে টানা আন্দোলন করছেন।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

রাখালছেলে বলেছেন: ভালই তো ...ভাল না ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৪

মোরতাজা বলেছেন: হুমমম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.