নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চলছে খেলা- চলছে উত্তেজনা। কিন্তু এ উত্তেজনা খেলা পর্যন্তই। 'সন্ধ্যায় কোন সিরিয়াল রে... পাখি' আরে ঢং।
রাখো। 'ক্রাইম পেট্রোল ওরা যেমনে করে আমরা পারি না।'' আরে ভাই ভালো জিনিস বানান- কিনমু।'
এ রকম যুক্তি নিয়ে সন্ধ্যা থেকেই দু চারজন 'বলদ' বাদে সবাই হাজির হবেন-নিশ্চিত।
ইনডিয়াকে বছর প্রতি হাজার কোটি টাকা গুনে দিচ্ছি স্যাটেলাইট টিভি দেখার মাশুল।
মুখে বলবো- ধরে দিবানি। প্রেম মন থেকে কথায় চলে এসেছে।
তবুও এই ভালো একটা দিন পাওয়া গেলো- নিজেকে ষোলো আনা বাংলাদেশী প্রমাণ করার। এও কম প্রাপ্তি কি। আশায় আছি আজকের দিন আগামীর প্রতিদিন হবে।
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২১
মোরতাজা বলেছেন: মনস্ততত্ব বিশ্লেষণ, মানসম্পন্ন অনুষ্ঠান বানানোর জণ্য যে পরিমাণ সাপোর্ট দরকার- সেটি কি আছে। একটি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈয়ার না করে অসম প্রতিযোগিতায় নেমে যাওয়াটা কি যুক্তি সঙ্গত। আামার মনে হয় আপনি দ্বিমত করবেন না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯
শামসুন হাসনাত বলেছেন: আমরা বাংলাদেশকে ভালোবাসি এটা ঠিক। কিন্তু পণ্য কেনার সাথে বাংলাদেশকে ভালোবাসার কোন সম্পর্ক আছে কি? টিভি চ্যানেলে যে সমস্ত সিরিয়াল দেখানো হয় তাতো বিনোদনের জন্য। বাংলাদেশে এতগুলো চ্যানেল আছে তারা শ্রোতা-দর্শকের মনোরঞ্জনের জন্য কতটুকু অনুষ্ঠান প্রণয়ন করে? শ্রোতা-দর্শকতো ক্রেতাই। ক্রেতা নগদ টাকা দিয়ে কিনবে। সে কেনার সময় পণ্যের গুণগতমান, দাম গ্রহণযোগ্যতা, পছন্দ এ সব বিবেচনা করে কেনে। তাই যদি বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয় সিরিয়াল দেখে মুগ্ধ হয় তাহলে বাংলাদেশের চ্যানেলগুলোও সেই ধরণের অনুষ্ঠান প্রণয়ন করবে ও প্রচার করবে যা শ্রোতা-দর্শকের মন কাড়ে, দেখার জন্য আগ্রহী করে তোলে। গবেষণার মাধ্যমে শ্রোতা-দর্শকের মনস্তত্ত্ব বিশ্লেষণ করবে এবং তার উপরে ভিত্তি করে অনুষ্ঠান প্রণয়ন করে প্রচার করবে। তহলেই বাংলাদেশের শ্রোতা-দর্শক বাংলাদেশের অনুষ্ঠান দেখার চিন্তা করবে। এবং উপভোগ করবে।