নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিশুর মত চোখ দিয়ে দেখি আমার এই বিশ্ব।মানুষ স্বপ্নের কাছে হেরে যায় না, হেরে যায় নিজের প্রত্যাশার কাছে। প্রত্যাশা থাকে আকাশচুম্বী অথচ প্রচেষ্টায় থাকে শুধুই স্বপ্ন।
তাকে আমি দোষ দিতে পারিনে।আজ আর সমস্ত দোষ নিজের কাঁধে তুলে নিতে কার্পণ্য নেই কোন!প্রিয় মুখ দেখার জন্য চোখের জল শুকিয়ে গেলেও হৃদয়ের জল কখনো শুকায় না। দাঁড়িয়ে আছি মুখোমুখি;শীতের দাপটে কাঁপছি
নাকি এতটা বছর পর তোমায় দেখে কাঁপছি!
কোনটা যে ঠিক;সে হিসেব জানা হয়ে উঠেনি।
বুকের ভেতরটা এতোদিন ধরে ছিল ধু-ধু প্রান্তর
অথচ তোমায় এতটা বছর দেখার পর হঠাৎ মনে হল কে যেন খুব নিখুঁতভাবে বিশাল এক পাত্র নিয়ে হাজির আমার মনের ঘরে।একে একে সবুজ রঙ গুলিয়ে ঢেলে দিয়ে গেল আমার মনের প্রান্তর জুড়ে।দেখলাম আমি।আমি
আবার তোমায় দেখলাম। প্রাণ ভরে দেখলাম।নির্লজ্জের মত দেখলাম।আমার এ দেখায় তুমি কোন পাপ ডেকে এনো না।
একদম সেই একই রকম আছ। একদম একই রকম;তবে সময়ের সাথে সাথে মানুষ বদলে যায়।তোমার বদলে যাওয়াটা যেন ভিন্ন।মনে হচ্ছে তোমার গায়ের রঙ আরো উজ্বল হয়েছে তুমি আগের চেয়ে আরো বেশি আধুনিক হয়ে উঠেছন;পার্থক্য শুধু এখন শুধু তোমার চোখে জায়গা করে নিয়েছে চশমা। নিষ্ঠুর চশমা জোড়া ঢেকে দিয়েছে তোমার চোখ।আজ যেভাবেই হোক তোমার কাছে সত্যিটা বলব আমি।আমাকে জানাতেই হবে আজ যে করেই হোক।আজকে যদি না জানাতে পারি তাহলে এই জন্মে আর কোনদিন জানানো হবে না আমার যে কথা বলতে চেয়েও বলতে পারিনি।
জানো,প্রায় সন্ধ্যার পর স্টেশনে আসি।একা মানুষ।ঘুরে বেড়াই।প্রথমে আসি প্ল্যাটফর্ম এ।এখানে আসি,মানুষের ব্যস্ততা দেখি।জীবনের প্রতিমুহূর্তের রঙ দেখি,কত কিছু যে দেখি!প্রথমে এসেই আগে এক কাপ কড়া লাল চা পান করে নিই।সেই লাল চা পান করার সময় প্রতিবার ঠোঁট পোঁড়ে।কেন পোঁড়ে জানো,সেই তুমি এখনো কানের কাছে এসে বল এইইইই তোমার ঠোঁট পুঁড়ল তো!আমি আশে পাশে দেখি।নেই তুমি! এতটা বছর! পুড়তে পুড়তে পোড়াটাই এখন আমার অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে।ভালো লাগে!
এরপর হাটঁতে হাঁটতে বকুল তলার দিকে একটা বেঞ্চি খালি পড়ে থাকে।আমি দু’পা তুলে আরাম করে বসি।অনেকক্ষণ বসে থাকি।প্রতিদিন একটা ট্রেনের আসা, আর একটা ট্রেনের ফিরে যাওয়া দেখার পর, ঘরে ফিরে যায়।ঘরে কেউ আমার জন্য অপেক্ষায় থাকে না।তবে এখানে অপেক্ষায় থাকে একটা কুকুর;আমি এখানে যতক্ষণ থাকি ওই কুকুর সাথে সাথে ঘুরে।অথচ ওকে তো আমি কিছু খেতেও দিই না।তবুও ও ঘোরে।কেন ঘোরে জানি না! মানুষেরা ঘোরে স্বার্থের জন্য;কিন্তু ও তো মানুষ না; তাহলে কেন ঘোরে!
ফেরার পথে ওভারব্রিজ হয়ে ঘরে যাই।ওভারব্রিজ থেকে শহর দেখা যায়।কত মানুষ।শত শত মানুষ।অথচ কথা বলার জন্য আমার কোথাও কোন মানুষ নেই।
কতদিন এসে এসে চুপটি মেরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সেই ফেলে আসা সময়ে হেঁটে চলে যায় ;ঘাসের সেই মিষ্টি গন্ধ স্মৃতির অনুভূতিতে জড়িয়ে থাকে,পারি না তাকে কিছুতেই ছাড়াতে।আর সেই প্রগাঢ় কল্পনার সাথী তো কেবলি তুমি!তোমায় রেখেছি তেমনি করে যেমন করে ফুলের শরীর পাঁপড়িকে ধরে রাখে তেমনি করে তোমাকে বাস্তবের কঠিন সংযত রূপ হতে সরিয়ে রেখে।
আমি ফেলে আসা একে একে সব স্মৃতি যারা মূর্তি হয়ে যে যার জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে বোবা হয়ে ওদের গায়ে হাত বুলিয়ে চলেছি তো চলেছি।নিজেকে থামাতে চাইছি কিন্তু পারছিনা।সব মনে পড়ছে সব।
মাইকে ঘোষণা হল- ট্রেন আসছে।অল্প বয়সী এক তরুণীর কণ্ঠ হয়ত; খুব যে সুরেলা তা নয়।স্টেশনে অন্য দিনের চেয়ে আজ যেন অধিক মানুষে গিজগিজ করছে।পা রাখার মত জায়গা নেই।দম ফেলার মত জায়গা নেই।ইশ!এমন হত যদি! পুরো স্টেশনটা খালি হয়ে যেত এক নিমিষেই।
ট্রেন প্ল্যাটফর্ম এ ঢুকছে।কয়েক মিনিটের মধ্যে তুমি চলে যাবে স্টেশনের পর স্টেশন পার হয়ে তোমার গন্তব্যেই।সত্যিই তো জীবনটা তেমনি।যার যে স্টেশনে নামার সে নেমে যাবে সেই স্টেশনে, সেটাই তার অদৃশ্য গন্তব্য ছিল যেটা সে জানত না।মজা না, যাও কি সব বলছি।মনে মনে সব কথা কী দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে চলেছে।আজকের দিনের সমস্ত হিসেব এলোমেলো।
-এই যে শুনুন।
-আমাকে বলছেন।
-হ্যাঁ আপনাকে।
-আমি যেন বলতে গিয়েও আটকে গেলাম।সুশীলতা আমাকে চিনতে পারছে না নাকি!না সাথে ওই বয়স্ক মানুষটা আছে বলে ভণিতা করছে।তা সুশী ঢঙটা বেশ জানে! সুশীর বাবা হবে হয়ত!
সুশীলতা নামটা যেদিন প্রথম শুনলাম বললাম এত্তবড় নাম ধরে ডাকতে আমি পারব না ;তবে জাপানীদের মজার খাবারের নাম ধরে ডাকা যেতেই পারে।
-ও বলল খবরদার ও নামে ডাকবে না বলেই ফিক করে এক গাল হাসি দিয়ে দিল।হাসি হল মানুষের অনেক কিছুর নিরব সম্মতি যা শব্দের চেয়েও বোধকরি বেশি অর্থগামী।
-সুশী তার পরিচয় না দিলেই নয়।যেভাবেই দিই না কেন তা তার জন্য কম হয়ে যাবে।
সুশী’র বাবা একজন কোটিপতি;শুনেছি তাদের অনেকগুলো বড় বড় বাড়ি আছে।সুশী যেই বাড়িতে থাকে সেই বাড়ির পেছনে আছে ঘাট বাঁধানো বিশাল বড় পুকুর।আর সেই ঘাটে বাধা থাকত একটা নৌকা।সুশী’র যেদিন জন্ম হল সেদিন নাকি ছিল আকাশে ছিল ভরা পূর্ণিমা।সুশী আমাকে প্রায় গল্প করত পূর্ণিমা এলে চাঁদ না দেখলেও ও জেনে যায় আজ পূর্ণিমা।ও ঘরে থাকতে পারে না। ওর ভীষণ কষ্ট হয়।সুশীর এসব উদ্ভট কথা শুনে আমি অবাক হয়ে হাসতাম;মানুষ কতই না অদ্ভুত হয়!
সুশী এত বড় ঘরের মেয়ে;অথচ মনের মধ্যে কোন অহংকার নেই।গায়ের রং শ্যাম বর্ণ, তবে চোখ দুটো খুব মায়াবী হরিণের মত।অনায়সে সবার সাথে মিশে, গল্প করে।কিন্তু আমার যে ভালো লাগে না।কেমন যেন স্বার্থপরের মত লাগে।আমি যে ওকে সময় দিই এমনটি নয়।ক্লাসে ওর সাথে আমার কোন কথা হয় না। আমাদের কথা হয় অন্যভাবে।আমরা সরাসরি কথা বলেছি খুব কম।সুশীকে আমার ভালো লাগে;তবে তার মানে এই নয় যে আমি ওকে ভালোবাসি।
সুশীকে প্রথমেই বলেছি আমার কাছ থেকে প্রেমিকের মত কিছু আশা কর না।আমি তোমার প্রত্যাশা মেটাতে পারব না।তোমার কথা বলতে ভালো লাগছে। কথা বল কিন্তু আমার বন্ধুদের সামনে বা তোমার বন্ধুদের সামনে কথা বলতে আসবে না।আর আমার ব্যক্তিগত জীবনে কোন ধরনের অধিকার খাটাবে না।
ক্লাসে বন্ধুদের সামনে সুশীর সাথে যখন দেখা হয় ভাবখানা এমন;যেন আমরা শুধুই পরিচিত।একজন আরেকজনকে পাস কাটিয়ে চলে যাই।অথচ এই আমরাই রাতের পর রাত জেগে কথা বলি;ভিন্ন শহরে দু’জনে ঘুরে বেড়ায় বন্ধুদের চোখ ফাঁকি দিয়ে।কোন বন্ধুই জানছে না আমরা দু’জনে
সম্পর্কে আছে।অন্য বন্ধু হয়ত যে সুশীকে পছন্দ করে সে আমাকে এসে সুশীর কথা জানাচ্ছে।এমন অনেক দিন গেছে সুশী আর আমার সামাজিক স্ট্যাটাস মিলে গেছে ;তবুও বন্ধুরা ধরতে পারিনি ‘in a relationship থাকা আমাদের উভয়ের প্রোফাইলে থাকা এই সম্পর্কের স্ট্যাটাস একটাই ।আসলে আমরা কার সাথে কমিটিটেড হয়েছিলাম নিজেদের সাথে,নাকি হৃদয়ের সাথে সেই সম্পর্কে আমাদের ধারণা ছিল কম!আসলে আমরা কাকে ফাঁকি দিয়েছিলাম সেটাই বুঝতাম না! বন্ধুদের নাকি নিজেদের।।মাঝে মাঝে খুব জানতে ইচ্ছে করে এখন আমার।সুশী ও নির্দ্বিধায় এর সাথে ওর সাথে মিশত। ভেতরে ভেতরে এটাই যে আমার খারাপ লাগার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল সেটা আমি বুঝিনি।প্রায় রাগারাগি হত। প্রায় ও ব্রেক আপ করত।ব্রেক আপের কয়েকদিন পর আবার সব ঠিকঠাক।
সুশী যে আমাকে সব কিছু উজাড় করে ভালোবাসে সে কথা বুঝতে আমার বাকি নেই কিন্তু ও ঠিক আমাকে বোঝে না।এজন্য প্রায় আমাদের রাগারাগি লেগেই থাকে।আমি চাই সুশী আধুনিক হয়ে উঠুক,বাস্তবিক হয়ে হোক,জীবনের সিদ্ধান্ত নিতে শিখুক।আমি আরো চেয়েছিলাম একই সাথে সুশীর মাঝে সব গুন বিরাজ করুক।সুশী হোক
রূপে অন্যান্য, গুনে সর্বগুণী আর চাকরি তো থাকতেই হবে।সুশী চাকরি চায় না, তার সংসার চায়,বাংলা সিনেমার মত সুখের সংসার।কিন্তু সুখের সংসারেও যে আগুন ধরে অল্পদিন পরেই,সেটা সবাই জানে।আমাদেরও ধরেছিল তবে সংসার শুরু করার আগেই।
আমাদের সম্পর্কটা ভেঙে যাইনি সুশী বলল -“আমি বড্ড হাঁপিয়ে উঠেছি। বুক ভরে নি:শ্বাস নেয়ার জন্য আমার একটু স্পেস দরকার।”
-আমিও আটকাইনি।বললাম যাবে? যাও।আমি আসলে থাকতে বলিনি।কাউকে কোথাও থাকতে বলা আমার স্বভাব নয়।জীবন স্রোতের মতই বয়েই চলে,স্রোত আসে আবার যায়।সেই স্রোতে সুশী এসেছিল,আবার ফিরে গেছে।এর মাঝে অনেকটা বছর চলে গেছে।তবুও কখনো আর সুশীকে বলা হয়ে উঠেনি সুশী তোমাকে আমার ভালো লাগত।তুমি চাইলে আমরা হয়ত প্রতিদিন একসাথে ভোর,একসাথে সূর্য,একটি স্নিগ্ধ সকাল, ক্লান্ত দুপুর,মুগ্ধ বিকেল,পরিশ্রান্ত সন্ধ্যা,চাঁদের আলোয় জীবনটার পথ পাঁড়ি দিতে পারতাম!
-সুশী চলে যাবার পর সাধু সেজে জীবন কাটিয়েছি তা নয়;সুশীকে ভুলতে এরপরেই প্রেমে জড়িয়েছি।তাকে ভুলতে আবার প্রেমে জড়িয়েছি।এভাবে একের পর সাপের খোলসের মত নিজের খোলস বদলে নিয়েছি;কিন্তু কোন দিন ভুলতে পারেনি সুশীর কথা।মানুষের প্রথম প্রেম যদি না টিকে বোধকরি তা আজীবন অভিশাপের বৃষ্টি ঝরাতেই থাকে,এর থেকে মুক্তি নেই। আজকে সুশীকে আমার বলতেই হবে সেই কথা যেটা
কোন দিনও আমরা কেউ কাউকে বলিনি।আমি তো সত্যি সুশীকেই ভালোবাসতাম, বুঝতে শুধু এতোটা বছর লেগে গেল।
-এক্সকিউজ মি!শুনছেন?
-আমাকে?জ্বী বলুন।
-সুশী,আমাকে চিনছ না?
-সরি!
-সুশী!
-আমি বুঝতে পেরেছি আপনি কোথাও একটা ভুল করেছেন?আর ভুলটা কী সেটাও আমি জানি।
-সরি! মানে? ভুল করেছি মানে? আপনি বলতে চাইছেন সুশীলতা নন?
-হ্যাঁ ঠিক তাই, আমি সুশীলতা নই!
–
-সুশীলতা নন মানে কি? আমি ঠিক বুঝতে পারছিনা!আমার তো মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে।
–
-এক্সকিউজ মি।আপনি ওখানটাই বসুন।দেখুন আমাদের ট্রেন এসেছে।বুঝতেই পারছেন আপনাকে সময় ধরে সময় দেয়াটাএই মুহুর্তে কতটা কঠিন।
-ক্ষমা করবেন অরণ্য!
বিস্তারিত বলার মত সময় আমার হাতে নেই।
তবুও আমি সংক্ষেপে কিছু কথা জানাতে চাই।
কী সাংঘাতিক! আপনি আমার নাম ও জানেন!
আপনি আমার নাম জানলেন কে’মনকরে?
-আমি নিশিলতা। সুশীলতা আমার ছোটবোন ।আপনার সব কথা সুশী আমাকে বলেছে।আপনার ছবিও আমি দেখেছি ওর কাছে।মানুষটা না দেখি -কারো ছবি একবার দেখলেও আমি তাকে স্মরণ রাখতে পারি।যাইহোক
সুশী বোধ হয় এটা বলেনি যে আমরা দু’জন যে দেখতে প্রায় একই রকম দেখতে।আমরা যমজ নয় কিন্তু যমজ থেকে কোন অংশে কম নয়।
-নাহ,সুশী বলেছিল পরিচয় করিয়ে দেবে।সুশী কোথায়?-অরণ্য!আপনি কি সত্যিই জানেন না সুশী কোথায়? শুনেননি কারো কাছে?বা কোন ফ্রেন্ড?
-নাহ! ওর সকল প্রকার অনলাইন যোগাযোগ বন্ধ। ওর খবর কেউ জানে না।কাউকে তেমন জিজ্ঞেস করতে পারি না।সবাই সবাইকে নিয়েই ব্যস্ত।
-“অরণ্য! Sorry to say, she is no more.বাড়ির পেছনের দিকের পুকুরটাতে কোন এক পূর্ণিমায়…”
-থামুন আপু! আপনি কী বলতে চাইছেন?
-অরণ্য ট্রেন ছেড়ে দিচ্ছে।এই ডায়েরিটা আপনার সুশীলতার।
“বড্ড লুকিয়ে যেতে ইচ্ছে করে ;অভিমানে নয়, ভালোবেসেও নয় শুধু স্বীকৃতির ভয়ে
#রুবাইদা গুলশান
০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৮
নীল মনি বলেছেন: shukriya :l)
২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩২
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
গল্প ভাল হয়েছে+
০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৪
নীল মনি বলেছেন: আনন্দিত কিন্তু সে
৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬
নাসির ইয়ামান বলেছেন: সত্যিকারের সত্যিই খুবই কষ্টের
আমার মনে হয় পৃথিবীর সব বাঁধা-প্রতিবন্ধকতা এখানে এসে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়।
এই যে আমার 'নাসির' নামের পাশে "ইয়ামান" সে আমার সত্যিকারের ভালবাসা - তার বিয়ে হতে যাচ্ছে হয়তো তাকে আর পাবো না !শুধুই আক্ষেপ!
ধন্যবাদ চমত্কার লেখা। ভাল থাকবেন নীলমনি!
০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৫
নীল মনি বলেছেন: কৃতজ্ঞতা এত সুন্দর করে মন্তব্য পেশ করার জন্য।মনটা পাখির পালকের মত ফুরফুরে হয়ে গেল!
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮
স্টিকার বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো।সময় থাকতে সম্পরকগুলো গুছিয়ে নেয়াই শ্রেয়।
ভালো থাকবেন।