নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূরে থাকুন; ভালো থাকুন।

ঋণাত্মক শূণ্য

নেগেটিভিটিতে বিশ্বাস করি না; তাই এমন নাম বেছে নিলাম, যা বাস্তব নয়!

ঋণাত্মক শূণ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদ\'আতে শয়তান খুশি! কেন?

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২১

বিদ'আত; ইসলামী শিক্ষামতে ইসলামের ভিতর ইবাদত হিসাবে যে কোন কিছু নতুন সৃষ্টি করা (যাতে আল্লাহর নির্দেশ নেই, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম করে দেখিয়ে যান নাই কিংবা বলে যান নাই) হচ্ছে বিদ'আত। বিদ'আত মূলত মানুষ সওয়াব পাওয়ার আশাতেই শুরু করে; ভালো মনে করে শুরু করে। কিন্তু ইসলামে বিদ'আত সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ মর্মে এরবায বিন সারিয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ “(ধর্মের মাঝে) নতুন কিছু সৃষ্টি করা থেকে তোমরা সাবধান! কেননা প্রত্যেক নতুন সৃষ্টি পথভ্রষ্টতা।” (আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, ইবনু হিব্বান হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)

অনেকেই বলেন এটাতো বারণ নাই; ওটাতো বারণ নাই। মূল বিষয় হচ্ছে উপরের যে হাদিসটি দেওয়া হয়েছে; এবং এরূপ আরও প্রচুর হাদিস আছে যার দ্বারা প্রমানিত যে নতুন কোন ইবাদাত তৈরী হলেই সেটা বিদ'আত আর প্রত্যেক বিদ'আতই বাতিল। যদিও আমাদের সমাজে কিছু লোক বলে থাকেন যে কিছু বিদ'আত আছে ভালো (নাউজুবিল্লাহ)। তারা কি এটা বুঝেন না যে যেখানে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সকল বিদ'আত কে, জ্বী হ্যাঁ সকল বিদ'আতকেই প্রথভ্রষ্টতা বলেছেন।

আমাদের সমাজে প্রচলিত বিদ'আত গুলির মধ্যে আজকে একটি বিদ'আত পালন হচ্ছে, ঈদ-ই-মিলাদুন নবী নামে। যেটি স্পষ্ট বিদ'আত; কিন্তু কিছু মানুষ এটি পালনে খুবই তৎপর। এমনকি তারা এটি পালনের স্বার্থে রাসুলুল্লাহ ও তাঁর সাহাবীদের নামে মিথ্যা কথা প্রচারেও পিছ পা হচ্ছেন না!

বিদ'আত জিনিষটার শুরু হয় ভালো মনে করে, আর একারণে অনেকেই বিদ'আত থেকে চেষ্টা করেও ফিরে আসতে পারেন না।

নিচের অংশটুকু এই ব্লগেরই একজন ব্লগারের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে নেওয়া; আমি কথাগুলির সাথে একমত দেখেই সরাসরি কপিপেষ্ট করে শেয়ার করছি।

কেন শয়তান বিদ'আতে খুশি হয়


১. রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "অতঃপর, সর্বোত্তম বাণী হল আল্লাহর কিতাব। সর্বোত্তম হেদায়াত হল মুহাম্মাদের হেদায়াত। সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যাপার হল এর মাঝে নতুন কিছু সৃষ্টি করা। আর প্রত্যেক বিদ'আতই ভ্রষ্টতা"। অর্থাৎ বিদআত করলে সে সরাসরি ভ্রষ্টতার মধ্যে পড়লো, শয়তান খুশি না হয়ে যায়?

২. আবার উপরের হাদিসেই ফেরৎ আসেন। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন যে প্রত্যেক বিদ'আতই ভ্রষ্টতা; আর সেখানে কিছু বিদ'আতী বলে, কিছু বিদ'আত আছে ভালো! সরাসরি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথার বিরোধীতা করানো যাচ্ছে; শয়তান খুশি না হয়ে পারে?

৩. আরও একটি হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, "আল্লাহ তা’আলা বিদআতকারীর তওবায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে রাখেন যতক্ষণ না সে তার বিদআত পরিত্যাগ না করে।" - এখন যে বিদ'আত করছে সে তো মনে করে ভালো কিছু করছে; আর সে ভালো কিছুর জন্য কেন তওবা করবে? সেহেতু বিদ'আতী বিদ'আত করতে করতেই ধ্বংসের পথে এগিয়ে যায়; আর শয়তান হয় খুশি।

৪. আরও একটি বর্ণনায় এসেছে, "যে ব্যক্তি বিদআতীকে আশ্রয় দেয় তার প্রতি আল্লাহর অভিশাপ"। এখন আশ্রয় মানে কি শুধু ঘরের মধ্যে ঢুকায় থাকতে দেওয়া? আরও বড় করে চিন্তা করলে দেখবেন যদি কেউ কোন বিদ'আতীর কথাবার্তাকে সাপোর্ট করে, সেটাও তাকে আশ্রয় দেওয়ারই নামান্তর হয়। আর আমি-আপনি এই কাজটি করে (বিদ'আতের পক্ষে সাফাই গেয়ে) আল্লাহর অভিশাপে পড়ছি; শয়তান খুশি না হয়ে উপায় আছে?

৫. আরও একটি বর্ণনায় এসেছে, "অচিরেই আমার পরে এমন সব লোক তোমাদের নেতা হবে যারা সুন্নাতকে বিলুপ্ত করবে, বিদ'আতের অনুসরণ করবে এবং নামায নির্দিষ্ট ওয়াক্ত থেকে বিলম্বে পড়বে।" সুন্নাত বিদায় করে বিদ'আতএর জায়গা হচ্ছে, পাকাপোক্ত হচ্ছে; আর শয়তান খুশি না হয়ে উপায় আছে?

৬. আরও একটি বর্ণনায় এসেছে, "শুনে রাখো ! আমি তোমাদের আগেই হাওযে কাওসারে উপস্থিত থাকবো। অন্যান্য উম্মাতের তুলনায় তোমাদের সংখ্যাধিক্য নিয়ে আমি গৌরব করবো। তোমরা যেন আমার চেহারা কালিমালিপ্ত না করো। সাবধান! কিছু লোককে আমি মুক্ত করতে পারবো। আর কিছু লোককে আমার নিকট থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হবে। তখন আমি বলবো , হে আল্লাহ ! এরা তো আমার সাহাবী ! তিনি বলবেনঃ তোমার পরে এরা কী বিদআতী কাজ করেছে, তা তুমি জানো না।" কষ্ট করে ইবাদাত মনে করে কাজ করবেন; আর কেয়ামতের দিন আপনাকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়া হবে; এটাও কি শয়তানের জন্য খুশির খবর নয়?

৭. আরও একটি বর্ণনায় এসেছে, "কেউ বিদআত চালু করলে তার দায় তার উপর বর্তাবে। কোন ব্যক্তি বিদআত চালু করলে বা বিদআতীকে মুক্তি দিলে তার উপর আল্লাহর অভিশাপ এবং ফেরেশতা ও মানবকুলের অভিশাপ।" কেউ কারও কারণে বিদ'আত করলে এই পাপের ভাগ যার কারণে বিদ'আত শুরু হলো সে পাবে; আবার আল্লাহ, ফেরেস্তা এবং মানুষের অভিশাপ তাদের উপর পড়বে। শয়তান খুশি না হয়ে কই যায় বলেন?

যে লোক চুরি করে, ডাকাতি করে, খুন, ঘুষ খাওয়া, সুদ খাওয়া সহ বিভিন্ন পাপ কাজ করে; তার মাঝে মধ্যে হলেও মনে হয় যে সে খারাপ কাজ করছে। তার হেদায়াত পাওয়ার জন্য এই মনে হওয়াটাও কাজ করতে পারে। কিন্তু যিনি বিদ'আত করছেন, তিনি সব সময়ই মনে করছেন যে তিনি ভালো কাজ করছেন। এবং তার এই চিন্তা তাকে এমনভাবে আচ্ছন্ন করে রাখে যে তিনি "বিদ'আত" বিষয়টা যে কি তাও একটু জানতে চান না। ভালো কাজ করছেন শান্তি নিয়েই চলতে থাকেন।

উপরের সকল হাদিসের রেফরেন্স অবশ্যই আছে; এবং সকল হাদিসই সহীহ হাদিস। ইচ্ছাকরে রেফরেন্স দেই নাই। যদি কোন ভাই/বোন ঘাটতে গিয়ে বিদ'আত সম্পর্কে আরও একটু পড়েন; এই আশাতেই।

আল্লাহ আমাদেরকে বিদ'আত থেকে বাঁচার তৌফিয়ক দান করুন। আমিন।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

নীল আকাশ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার একটা বিষয়ে লেখার জন্য। বাংলাদেশে বেশির ভাগ লোকজন ঠিক এই বিষয়ে ভূল জানে।
একটু আগেও একজন একই কাজ করে এসেছিল। আমি ঠিক তাকে এই ভাবে সহী হাদিস দিয়ে সাবধান করে দিয়ে এসেছিলাম।

আল্লাহ আপনাকে রহমত বর্ষন করুন, আমীন।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪১

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হুম একটা পোষ্ট দেখলাম। বেশ জাঁকজমক ভাবেই সাহাবীদের নামে মিথ্যাচার করে লাপাত্তা হয়ে গেছে!

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: এই জন্যই তো হাদিসের সনদ সহ উত্তর দিতে বলেছি......।
দেখি কি বলে.......

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: খুব সম্ভবত কিছু বলবে না!

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

আরোহী আশা বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপনা

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ধন্যবাদ। আশাকরি কারও না কারও কাজে লাগবে।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমিন। আপনার জন্যও একই দোয়া রইলো।

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: ভাই নীল আকাশ ---- আপনি যে হাদিসটা দিলেন , সেই হাদিসের পক্ষে কি কোন কোরানের আয়াত আছে ? যদি না থাকে তাহোলে সহি হোল কি করে এবং এই হাদিস কোরানের আয়াত দ্বারা সমর্থিত হয় তাহোলে অবশ্যই এটা সহি হাদিস ।

ভাই ঋণাত্মক শূণ্য
বলতে পারেন মুসলমানদের গতিটা কি হবে ? মুসলমানরা কি মুক্ত চিন্তা বা ভাব প্রকাশের স্বাধীনতা পাবে না । এবার বলুন আমার এই সমস্ত দিবসে কি করা উচিৎ ? এগুলোকে ভুলে কি আঙ্গুল চোষা উচিৎ ? -- যেমন --

ধর্ম নিরোপেক্ষ চেতনায় বিজয় দিবস, ভাষা দিবস, স্বাধীণতা দিবস, মে দিবস যদি আমার পালন করি তাহোলে সেটা হবে হারাম
এখন আমরা ঐ সমস্ত দিবস যদি ইসলামিক কায়দায় কোরানখানি , নামাজ , দোয়াদরুদ পাঠ এবং শেষে আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে পালন করি -- তাহোলে ওগুলো হবে বিদ'আত । কারন সোয়াব পাবার উদ্দেশ্য ইসলামে কোন কিছু অন্তর্ভুক্ত করাকে বিদ'আত বলে ।
যেমন মিলাদ , শবেবরাত , ঈদেমিলাদুন নবী , বিশ্ব এস্তেমা সব কিছু হোল বিদ'আত ।

এবার বলুন এই হারাম ও বিদ'আতের ভিতরে পড়ে মুসলমানরা কি ভাবে মুক্ত বুদ্ধির চর্চা করবে । কোন কিছু ধর্মনিরোপেক্ষ চেতনায় করলে হবে হারাম আর ইসলামী চেতনায় করলে হবে বিদ'আত । এখন কি মুসলমানরা তাদের কৃষ্ঠি কালচার এবং ঐতিয্যকে ভুলে যাবে ?

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: মুসলিমরা ততটুকুই করবে; যতটুকু তাদেরকে করতে বলা হয়েছে। মুসলিম নামের অর্থই যে আত্মসমার্পণকারী।

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আল্লাহ আপনার ও আমাদের সমাজের মঙ্গল করুক।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমিন।

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

এ আর ১৫ বলেছেন: মুসলিমরা ততটুকুই করবে; যতটুকু তাদেরকে করতে বলা হয়েছে। মুসলিম নামের অর্থই যে আত্মসমার্পণকারী।

তারমানি মুসলমানরা মুক্তবুদ্ধি শিক্ষা গবেষনা করতে পারবেন -- কোরলে সেটা হয় হারাম হবে বা বিদ'আত হবে । এবার বলুন রসুল (সা: ) সাহাবাবৃন্দ সিয়া সত্তা চর্চা করেনি এবং কোন হাদিস লিখেন নি , তার মানে সোয়াব পাবার উদ্দেশ্যে হাদিস চর্চা করা বা লিখা -- বিদ'আত --- আপনার ব্যখা অনুযায়ি --- বিশ্বাষ হয় না বুঝি ?? তাহোলে পড়ুন নীচের কয়েক লাইন -- ধন্যবাদ

সব হাদিস বিশেষজ্ঞ এই ব্যাপারে একমত যে রসূল (সঃ) তার কোন কথা লিখিত ভাবে সংকলন করতে পরিষ্কার ভাবে নিষেধ করেছেন।
ফলে ইসলামের প্রথম কয়েক শতাব্দী আমরা কোন হাদিস বই দেখতে পাই না।

রসূলের (সঃ) এই নিষেধাজ্ঞা মেনে চলতেন বলে, আমরা চার খলিফার শাসন আমল, উমাইয়া শাসন আমল এবং আব্বাসীয় শাসন আমলের প্রথম দিকে কোন হাদিস সংকলন দেখি না।

রসূলের (সঃ) মৃত্যুর ২৫০ বছর পরে একজন অ-আরব ব্যক্তি -বুখারী-প্রথম হাদিস সংকলন করেন।

১। আবু হুরায়রাহ বলেছেন :

আমরা রসূলের কাছ থেকে যা শুনছিলাম তা লেখে রাখছিলাম।
তিনি আমাদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, "তোমরা কি লিখছ?"
আমরা বললাম, "আমরা যা আপনার কাছ থেকে শুনছি, তাই লিখছি। "
তিনি বললেন, "তাহলে আল্লাহর কিতাব লিখ, আল্লাহর কিতাবকে তুলে ধর, আল্লাহর কিতাব ছাড়া আর কোন কিতাব নাই, আল্লাহর কিতাবকে তুলে ধরো। "
তারপর আবূহুরায়রা বললেন, "এরপর আমরা যা যা লিখে ছিলাম তা একত্রে সংগ্রহ করে, পুড়িয়ে দিয়েছিলাম।" ......
(মুসনাদে আহমদ: হাদিস নং ১০৬১১)

২। রসূল (সঃ) বলেছেন, "কোরান ছাড়া অন্য কিছু লিখে রাখবে না। যারা কোরান ছাড়া অন্য কিছু লিখে রেখেছ তা অবশ্যই নষ্ট করে দিবে।" (সহীহ মুসলিম)

৩। রসূল (সঃ) বলেছেন, "কোরান ছাড়া আমার কাছ থেকে শুনা কোন কিছু লিখে রাখবে না। কেউ যদি কোরান ছাড়া আমরা কাছ থেকে শুনা কোন কিছু লিখে থাকো তা হলে তা মুছে দেও। " (সহীহ বুখারী, আবু সাঈদ আল-খুদরী এইটা বলেছেন)

৪। রসূল (সঃ) বলেছেন, "আমি তোমাদের জন্য শুধুমাত্র কোরান রেখে যাচ্ছি; তোমরা এটাকে মেনে চলবে। (মুসলিম ১৫/১৯; ইবনে মাজাহ ২৫/৮৪; আবু দাউদ ১১/৫৬)

৫। রসূল (সঃ) বলেছেন, "তোমরা কোরান ছাড়া, আমার কাছ থেকে শুনা কোন কিছু লিখে রাখবে না। কেউ যদি কোরান ছাড় অন্য কিছু লিখে থাকো তাহলে তা নষ্ট করে দাও। (মুসনাদ-আহমেদ ইবনে হান্বল)

৬। রসূলের (সঃ) কথা লিখে রাখার জন্য সাহাবীরা অনুমতি চেয়ে ছিলেন। তাদের এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হয়। (তিরমিজি-দারিমীর বর্ণনা)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ১। তখন কেন হাদিস লিখে রাখা মানা ছিলো? কারণ তাতে কোরআনের সাথে কেউ মিলিয়ে ফেলতে পারে।
২। আপনি যেই হাদিস গুলি দিয়েছেন; সেগুলি ছিলো বিদায় হজ্বের আগের হাদিস। বিদায় হজ্বে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেই গিয়েছেন তার কথা পরবর্তিদের পৌছে দিতে। এবং সেখানে কোরআন ও হাদিস দুইটিরই কথা বলা হয়েছে।
৩। কোরআন মানুষ পড়ে দুই কারণে ক. সওয়াব খ. শেখা। আর হাদিস পড়া হয় একটি কারণে সেটা হচ্ছে শেখা। তবে যেহেতু রাসুলের সরাসরি নির্দেশ তার হাদিসকে পৌছে দেওয়া, তাই কেউ পৌছে দিলে সে অবশ্যই সওয়াব পাবে।

এ সব বিষয়ে এক এক করে পোষ্ট লিখবো আশাকরি। তখন সব উত্তর পাবেন।

আপনার প্রতি প্রশ্ন রেখে যাচ্ছি, এই মুক্ত বুদ্ধি জিনিষটা কি? আমাদের দেশে প্রচুর মুক্তমনা আছে! যারা মোটেও চিন্তার দিক থেকে মুক্ত নয়। তারা দাবী করে তাদের মন মুক্ত, কিন্তু ঠেকে যায় যদি কেউ মেনে নেয় ঈশ্বর আছে আর ঠেকে যায় যদি কেউ ইসলামকে গালি না দেয়। সেই মুক্তবুদ্ধির কথা বলছে না তো আবার?

৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১০

ইমরান আশফাক বলেছেন: @এ আর ১৫ বিশ্ব এস্তেমা বিদ'আত হবে কেন? সেখানে তো লোকজন দ্বীন শিক্ষার জন্যে যায়। সারা পৃথিবী থেকে অনেক আলেম-ওলেমা আসেন আলোচনার জন্য যে কিভাবে নবীর সুন্নত অনুযায়ী আমল করলে দ্বীনের উপর চলা সহজ হয়। কোনটা নবীর সুন্নত এবং কোনটা বিদ'আত এটা ও ওখানে আলোচনা করা হয়। একটু চিন্তাভাবনা করে পোষ্ট দিয়েন।

শবেবরাতে এইরকম কিছু ফজিলত আছে, কিন্তু আমরা তো হালুয়া-রুটি ঠেলতে ঠেলতেই দিনটা পার করে দেই।

মিলাদ, ঈদে মিলাদুন নবী পালন এইগুলি সরাসরি বিদ"আত।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এ সব বিষয়ে সন্দেহ দূর করতে বিভিন্ন বড় বড় আলেমের প্রচুর লেকচার আছে; সেগুলি খুঁজুন; সন্দেহ দূর হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ।

৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: ইমরান আশফাক

বিদ'আতের সংগা অনুযায়ি কোন কিছু সোয়াব পারা উদ্দেশ্যে ইসলামে সংযোজন করা এবং চর্চা করাকে বিদ'আত বলা হয় । বিশ্ব ইষ্তেমা , শবেবরাত , মিলাদ মহফিল , ওয়াজ মহফিল রসুল (রা: ) এবং তার সাহাবারা কোন দিন করেন নি তাই ঐ এভেন্ট গুলো সোয়াব পাবার উদ্দেশ্যে সংযোজন সেই হিসাবে হারাম এবং বিদ'আত পন্থিরা ওগুলোকে বিদ'আত বলে ।
লেখক স্বীকার করেছে ইসলামে মুক্তবুদ্ধি চর্চা করার কোন স্কোপ নেই । এটা ধর্মনিরোপেক্ষ চেতনায় করলে হবে হারাম এবং ইসলামিক চেতনায় করলে হবে বিদ'আত । ধন্যবাদ

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: মুক্তবুদ্ধি কি জিনিষ? সেইটা বলে যাবেন আশাকরি :)

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: যে ব্যাক্তি বিদআত করে মহান আল্লাহর সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহ'ম্মদ (সঃ) কাল কেয়ামতে ময়দানে তাঁদের কাওসারের পানি খাওয়াবেন না।এবং আরেকটি সত্য কথা হল মহান আল্লাহ বাড়াবাড়ি পছন্দ করেন না।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হুম..

১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমাদের দেশে অনেক বিধায়াত আছে। যা মানুষ পালন করে।আর নেকি ভেবে পালন করে। কিছু লোককে বললে রাগ করে। আসলে এই জিনিস গুলো এক এক লোকে এক এক ব্যাখ্যা দেয়

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হুম, কথা সত্য। তবে বড় সমস্যা হচ্ছে মানুষ সত্যটা খুঁজে না। সবাই নিজে যেটা করে সেটার দলিল খুঁজে। এমন না যে এক সময় আমি কিছু বিদ'আতের অনুসরী ছিলাম না। যখন কেউ সত্যটা বলেছে দুই পক্ষই ঘেঁটে দেখেছি। যখন সত্যটা বুঝেছি তখন ফিরে এসেছি; তওবা করেছি। আলহামদুলিল্লাহ।

মানুষ এই খুঁজে দেখার মধ্যে যায় না। :( আবার অনেকে বলে আমি যদি খুঁজে না পাই? তখন?

বিষয় হচ্ছে যে সত্যটা খুঁজবে, সে সন্ধান পাবে। এটাই ইসলামের সৌন্দর্য্য গুলির মধ্যে একটি। তাছাড়া আল্লাহ আমাদের কাজের সাথে সাথে প্রচেষ্টাও দেখবেন বলে বিশ্বাস করি।

১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২০

এ আর ১৫ বলেছেন: ১। তখন কেন হাদিস লিখে রাখা মানা ছিলো? কারণ তাতে কোরআনের সাথে কেউ মিলিয়ে ফেলতে পারে

সম্পুর্ণ ভুল কথা । কোনটা কোরানের আয়াত এবং কোন টা হাদিস সেটা আলাদা ভাবে সংরক্ষন করা যেত । কোরানের আয়াতকে মুখস্ত করার ব্যবস্থা হয়েছে কিন্তু হাদিসকে মুকস্ত তো নহেই লিখে রাখতে মানা করা হয়েছে ।



২। আপনি যেই হাদিস গুলি দিয়েছেন; সেগুলি ছিলো বিদায় হজ্বের আগের হাদিস। বিদায় হজ্বে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেই গিয়েছেন তার কথা পরবর্তিদের পৌছে দিতে। এবং সেখানে কোরআন ও হাদিস দুইটিরই কথা বলা হয়েছে।

আপনাকে কে বলেছে কোরান এবং হাদিস এই দুটির কথা রসুল (সা: ) বলেছিলেন বিদায় হজ্জে ? যদি হাদিসের কথা বলা হোত তাহোলে সাথে সাথে হাদিস লিখার ব্যবস্থা করা হোত . একটা জিনিস মনে রাখবেন সুন্নাহ আর হাদিস এক জিনিস নহে । এবার বলুন রসুল (সা: ) বিদায় হজ্জে আসলে কি বলেছিলেন ---
বিদায় হজ্জের ভাষনে নবী বলেছেনঃ ( এখানে কোনটা ঠিক ?)

ক। কোরআন এবং সুন্নাহ ( মুয়াত্তা ৪৬/৩)
খ। কোরআন এবং আহলে বায়াত (মুসলিম ৪৪/৪, হাদিস ২৪০৮, ইবেন হাম্বল ৪/৩৬৬)
গ। শুধুমাত্র কোরআন (মুসলিম ১৫/১৯, হাদীস ১২১৮, ইবনে মাজা ২৫/৮৪, আবু দাউদ ১১/৫৬)


ক) তে সুন্নাহর কথা বলা হয়েছে --- সুন্নাহ এবং হাদিস এক জিনিস নহে, হলে সাথে সাথে লিখার ব্যবস্থা হোত । এবার বলুন কোনটা ঠিক ক,খ নাকি গ ।
সুতরাং বিদায় হজ্জে রসুল (সা: ) হাদিস অনুসরনের কথা বলেছেন বলে আপনি যে দাবি করছেন সেটা ধোপে টিকে না । যেহেতু হাদিস ৩০০ বৎসর পরে আমলনামা চর্চায় অন্তরভুক্ত করা হয়েছে সুতরাং এটা ইসলামে একটা সোয়াব পাবার উদ্দেশ্যে সংযোজন , তাহোলে কি এটা হবে ?

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৪

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আগের কমেন্ট রিপ্লাইটা আবার মন দিয় পড়েন। :)

১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

নজসু বলেছেন:



চমৎকার একটি পোষ্ট।
আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমিন।

১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

এ আর ১৫ বলেছেন: মুক্তবুদ্ধি কি জিনিষ? সেইটা বলে যাবেন আশাকরি

মুক্তবুদ্ধিটা কি সেটা বুঝতে হোলে অবরুদ্ধ বুদ্ধিটা কি আগে বুঝতে হবে । যে চেতনা বা বুদ্ধি অবরুদ্ধ নহে সেটাই মুক্তবুদ্ধি । যারা সারাদিন যে কোন কিছুকে ঐটা হারাম না বিদ'আত এই নিয়ে বসে থাকে, তাদের অবরুদ্ধ চেতনার অধিকারী বলা হয় এবং যারা এগুলো নিয়ে বাড়াবাড়ি করে না তারা মুক্ত চেতনার মানুষ ।
অবরুদ্ধ চেতনার লোক জন কারা ---- যেমন কওমী ও খারিজিয়া মাদ্রাসা হতে সৃষ্ঠ জেনারেশন । আলীয়া মাদ্রাসার জেনারেশন ৮০% অবরুদ্ধ ।
অবরুদ্ধ চেতনা নিয়ে বেড়ে ওঠা কোন জাতী ----- যেমন রহিঙ্গা জাতী এবং পাকিস্থানের পাহাড়ীয়া এলাকার কিছু কিছু উপজাতী যারা ধর্মে মুসলমান । এই জাতী গুলোর শিক্ষার দৌড় কওমী অথবা খারিজী টাইপের মাদ্রাসার শিক্ষা -- যেখানে ২৪ ঘন্টা ঐটা হারাম ঐটা বিদ'আত এই নিয়ে মাতন করা হয় ।
তাই বলছি বিদ'আত বিদ'আত হারাম হারাম বলে বাড়াবাড়ি করা বন্ধ করা উচিৎ । শবেবরাত , বিশ্ব ইস্তেমা , ঈদে মিলাদুননবী যদি বিদ'আত হয়ে থাকে, সোয়াব পাবার জন্য ইসলামে সংযোজনের কারনে । তাহোলে শরিয়া আইনের সংযোজন কি কারনে বিদ'আত নহে ? রসুল (সা: ) এবং তার সাহাবিরা তো কখনো হানাফি আইন , মালেকী আইন, হাম্বলী আইন এবং কাম্বলী আইন দেখে যান নি এবং এই আইন সোয়াব পাবার উদ্দেশ্য পরে সংযোজন করা হয়েছে ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: অর্থাৎ সোজা কথায় ইসলাম নিয়ে ইসলামী নিয়ম কানুন নিয়ে যারা চিন্তা করে তারা 'অবরুদ্ধ বুদ্ধির' আর যারা এগুলি নিয়ে চিন্তা না করে তারা 'মুক্ত বুদ্ধির'! যারা ইসলাম নিয়ে চিন্তিত নয়, তাদের কে বলছে ইসলাম নিয়ে চিন্তা করতে? বরং মজার বিষয় হচ্ছে যারা মুক্ত বুদ্ধির দাবীদার, তারাই সারাদিন ব্যস্ত কে অবরুদ্ধ বুদ্ধির তার পিছনে লাগা। কেমন যেন সেই ঘুরে ফিরে একই গন্ডিতে আটকে যাওয়া।

ইসলামের নিয়মই এটা যে যেটা বিদ'আত, সেটা বর্জনীয়; যেটা হারাম সেটাও বর্জনীয়। এবং সেটা নিয়ে আলোচনা করাটা ইসলামেরই একটা অংশ। তবে সেটা নিয়ে তর্কে জড়াবার আগে সেটার সংগাও জানতে হবে। অনেক বিষয়ই আপনি আমি মনে করি বিদ'আত নয়; কিন্তু আসলে তা বিদ'আত; আর অনেক বিষয়ই আমরা মনে করি যে বিদ'আত, কিন্তু আসলে তা নয়।

সত্য জানতে অন্যের সাথে যুদ্ধ নয়; বরং নিজের জ্ঞানের পরিধি বাড়ানো বেশী কার্যকরী। :)

১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

এ আর ১৫ বলেছেন: আগের কমেন্ট রিপ্লাইটা আবার মন দিয় পড়েন।
আমার কমেন্ট নাম্বার ১২তে , আমার কমেন্ট নং ৭ তে আপনি যে উত্তর দিয়েছেন, সেটার উত্তর দেওয়া হয়েছে । আপনার পয়েন্ট ১ এবং ২ এর জবাব দেওয়া হয়েছে । আপনি দাবি করেছেন বিদায় হজ্জে নাকি হাদিস অনুসরন করার কথা বলা হয়েছে এবং সেটা যে সম্পুর্ণ ভুল সেটার জবাব আমি দিয়েছি , তাই আপনার ঐ উত্তরের ৩ নং পয়েন্টার উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করিনি । তাই আপনার ফরমুলা অনুযায়ি হাদিস সংযোজন এবং শরিয়া আইন সংযোজন বিদ'আত হয়ে যায় । ধন্যবাদ

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এ সব বিষয়ে এক এক করে পোষ্ট লিখবো আশাকরি। তখন সব উত্তর পাবেন।
- এই লাইনটা না পড়েই চলে গেছেন মনে হয়! এ জন্যই আপনাকে মনোযোগ দিয়ে পড়তে বলেছিলাম।

১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

এ আর ১৫ বলেছেন: অর্থাৎ সোজা কথায় ইসলাম নিয়ে ইসলামী নিয়ম কানুন নিয়ে যারা চিন্তা করে তারা 'অবরুদ্ধ বুদ্ধির' আর যারা এগুলি নিয়ে চিন্তা না করে তারা 'মুক্ত বুদ্ধির'!

ইসলামী নিয়ম নিয়ে যারা অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করে এবং যেটা ডিভাইন ও সাপোর্ট করে না এবং অন্ধ মূর্খ, তারা হোল অবরুদ্ধ । যারা বেশি কট্টর তারা অবরুদ্ধ যেমন -- কাওমী খারিজী জেনারেশন এবং রহিঙ্গা জাতী ।
আলীয়া মাদ্রাসা জেনারেশন ৮০ % অবরুদ্ধ এবং ২০% মুক্ত ।

যারা ইসলাম নিয়ে চিন্তিত নয়, তাদের কে বলছে ইসলাম নিয়ে চিন্তা করতে?

কে বলেছে এই কথা --- যারা ইসলামকে অবরুদ্ধ করে ইসলামের ক্ষতি করছে , সেই অন্ধত্বের কবল থেকে ইসলামকে বের করে আনতে হোলে উদার পন্থীদের অবশ্যই আগিয়ে আসতে হবে ।

বরং মজার বিষয় হচ্ছে যারা মুক্ত বুদ্ধির দাবীদার, তারাই সারাদিন ব্যস্ত কে অবরুদ্ধ বুদ্ধির তার পিছনে লাগা। কেমন যেন সেই ঘুরে ফিরে একই গন্ডিতে আটকে যাওয়া।

আপনারা না ২৪ ঘন্টা এটা হারাম ওটা বিদ'আত এর পিছনে লেগে আছেন । এই বাড়াবাড়ি অপব্যাখা বন্ধ করেন, তখন কেউ কিছু বলবে না ।

ইসলামের নিয়মই এটা যে যেটা বিদ'আত, সেটা বর্জনীয়; যেটা হারাম সেটাও বর্জনীয়।


ঠিক কথা বলেছেন কিন্তু আপনাদের বিদ'আতের ব্যাখা ফলো করলে-- হাদিস , শরিয়া আইন সহ অনেক আমল বিদ'আত হয়ে যায় ।
ধন্যবাদ

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: নিজের বদ্ধ চিন্তা থেকে বের হন, মুক্ত ভাবে চিন্তা করুন। অনেক সমাধান মিলবে। নিজের বদ্ধ বুদ্ধির মধ্যে যত সময় থাকবেন; দেখবেন কোন কিছুইতেই সমাধান মিলবে না। :) শুভকামনা রইলো।

১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





আসলে আগে আমরা ধর্মের সব বিষয় গুলো অনেক গভীরে গিয়ে ভাবতাম । এখন আর এসব করা হয় না বলেই এটা হচ্ছে ।

দারুন লেখা ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: যে কোন জিনিষ নিয়েই যদি গভীরে ভাবা না হয়, তাহলেই যত বিপত্তি হয়।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব ভাল একটি পোষ্ট দিয়েছেন।
মহান আল্লাহ আমাদের বেদাতী আমল থেকে দূরে থাকার তৌফিক দান করুন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.