নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নেগেটিভিটিতে বিশ্বাস করি না; তাই এমন নাম বেছে নিলাম, যা বাস্তব নয়!
প্রথম আলোতে আজকে একটা লেখা এসেছে তার টাইটেল "চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ হোক"। লেখাটি লিখেছেন কাজী আবু মোহাম্মদ খালেদ নিজাম।
টাইটেলটা আমাদের দেশের জন্য চরম আত্মঘাতী মূলক। আমরা অনেকেই বুঝি না। ঐ লেখাতে লেখক অনেক কিছুর সাথে একটা কথা লিখেছেনঃ
".............চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা না বাড়ালে বেকারের সংখ্যা বাড়তে থাকবে। ফলে উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিরা স্বাভাবিকভাবে হতাশ হয়ে পড়বেন। কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকলে নানা ধরনের অরাজকতার সৃষ্টি হতে পারে। বিপথগামী হতে পারেন অনেকে।"
এ অংশটা পড়ে আমি যার পরনাই টাইপের অবাক হয়েছি। এ্যাতো শ্যালো লেখা কিভাবে প্রথম আলোর মত একটা পত্রিকায় ছাপা হয় সেটা চিন্তার বিষয়। যেখানে বেকারত্বের মত বড় সমস্যা নিয়ে কথা হচ্ছে; সেখানে এত তলানী ছাড়া লেখা আমাদের জন্য বিপদজনক।
উনি লেখার একটা অংশে দেখিয়েছেন যে প্রতি বছর ২০লাখ লোক কর্মবাজারে আসে, ৪লাখ এর থেকে চাকরী পায় না; বাকি ১৬ লাখ পায়।
ধরে নেন যে গত ১০ বছরেই শুধু নতুন বেকার প্রতি বছর ৪লাখ করে বেড়ে ৪০লাখ হয়েছে।
আমাদের দেশে বেকারত্ব বাড়ার অন্যতম বড় কারণ হচ্ছে সরকারী চাকরীর জন্য অপেক্ষা। বিসিএস ও অন্যান্য সব কিছু মিলিয়ে উচ্চ শিক্ষিতের বড় একটা অংশ অন্য কোন চাকরীতে ঢুকে না, বরং অপেক্ষায় থাকে সরকারী চাকরীর।
আপনার কি মনে হয় যে ৪লাখ লোকের সবাই আগামী দুই বছর বেকার বসে থাকবে? কারণ যে ছেলে আজকে ৩০ পার করলো, সে কিন্তু ভালো করেই জানে যে তার আর সরকারী চাকরী আর পাবে না; সুতরাং সে সরকারী চাকরীর আশা ছেড়ে কোন না কোন একটা কিছুতে জয়েন করবে।
কিন্তু আজকে যদি সরকার ঘোষণা করে যে চাকরীতে প্রবেসের বয়স ৩৫ করা হয়েছে; ওমনি গত ৫ বছরে যে ছেলে-পেলেরা জানতো যে আর সরকারী চাকরী হবে না; তারা হামলে পড়বে! তারা আবার বেকার হয়ে যাবে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা বেশী হবার কারণে একটা বড় এডভান্টেজ আমরা পাই; সেটা হলো, মোটা চাল আর কাপড় নিয়ে কারও চিন্তা করা লাগার কথা না।
শীতকাল চলছে, ঢাকার রাস্তায় রাস্তায় দেখেন মহিলারা ও পুরুষেরা চুলা নিয়ে বসে গেছে, ভাপা পিঠা বানাচ্ছে; চলছে দেদারসে। গার্মেন্টেসের সামনে ভ্যানে করে ৫/১০/২০/২৫ টাকায় বিক্রি হয় প্লাস্টিকের জিনিষ পত্র; গার্মেন্ট ছুটি হলে ভীড় সামলানো কঠিন।
মফস্বল শহরে বিকালে পাপড় ভাজি করে যে, তার ব্যবসাও একদম খারাপ না। মিরপুরে এক ঝালমুড়ি ওয়ালাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম সেই ২০১৫ সালে যে তার ইনকাম মাসে ১৫-২০ হাজার হয় কি না। সে মুখ গম্ভীর করে বলেছিলো তার ইনকাম ৩০এর উপরে!
আমরা প্রতিবছর সার্টিফিকেটধারী উচ্চ শিক্ষিত পাচ্ছি। কিন্তু আসলে শিক্ষিত কয়জনকে পাচ্ছি? শিক্ষার একটা বড় কাজ হচ্ছে মানুষের মন থেকে অহঙ্কার দূর করবে; কিন্তু উচ্চ শিক্ষিতরা কেন যেন "আমি কত শিক্ষিত রে" অহঙ্কারে ভুগছে; তারা ছোট-খাট কাজ করতে পারছে না। কেন?
সরকারী চাকরীতে প্রবেশের বয়স ১৯৭১ এর পর ২৫ থেকে ২৭ করা হয়। ১৯৯০ এ ২৭ থেকে ৩০ করা হয়। আমার হিসাবে বাঁশের শুরু মোটামুটি ১৯৯০ তেই! প্রতি বছর বিসিএস এর পড়া পড়তে হবে এই চিন্তায় যে পরিমান উচ্চ শিক্ষিত বেকার আমরা পাচ্ছি, তার ক্ষতি আমরা কোনদিন কি পূরণ করতে পারবো?
আমাদের পিছনে ফেরা দরকার, ২৭ কিংবা ২৫ হওয়া দরকার। সেই সাথে লেখা পড়া কিভাবে ২৩/২৪ বছরে শেষ না হয়ে ১৭/১৮ বছরে শেষ করা যায় সেটা চিন্তা করা দরকার।
আমাদের সবার অনার্স মাস্টার্সের দরকার নাই। সারা বিশ্ব উচ্চ বিদ্যালয় এর সার্টিফিকেট দিয়ে সব কিছু চালাতে পারলেও আমরা কেন পারছি না?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৩৬
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ২৫ থেকে ২৭, ২৭ থেকে ৩০, ৩০ থেকে ৩৫.................. ভবিষ্যতে ৩৫ থেকে ৪০ হলে অবাক হবো না!
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
একজন নাগরিক যতদিন বাঁচবেন ও চাকুরী করার মতো শারীরিক ও মানসিক অবস্হায় থাকবেন, তিনি সরকারী চাকুরী পাবার জন্য চেষ্টা করার অধিকার রাখেন; বয়স সীমা থাকতে পারবে না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৩৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনার কথার সাথে আমি একমত। তবে সমস্যা রয়ে যাচ্ছে চাকরী পাওয়ার সিষ্টেমটার জন্য। বেসরকারী চাকরীতে যেমন অভিজ্ঞতা, কাজের জ্ঞান, লেখাপড়া ইত্যাদি দিয়ে হয়, তেমন ভাবে যদি হতো, তাহলে সমস্যার সমাধান অনেকটা হয়ে যেতো। কিন্তু তা তো হচ্ছে না।
বুয়েটে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টে কাজ করে; এমন লোক কম নাই কিন্তু! এতে মেধার অপচয় হচ্ছে। আর নিচে এপোলো যেভাবে বলেছেন ও আমি যেভাবে পোষ্টের ভিতরে বলেছি, মানুষ বছরের পর বছর বসে বসে নিজের মেধা, জ্ঞান ও সম্ভাবনা ইত্যাদি ইত্যাদি শেষ করছে।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:১৭
এপোলো বলেছেন: সরকারি চাকরির জন্য যেভাবে আজকাল ৫-৭ বছর ধরে লোকজন বেকার বসে থাকছে, এই অবস্থা থেকে বের না হয়ে আসলে দেশে বেকার সমস্যার কোনো সুরাহা হবে না। বিগত কয়েক বছরে এই অবস্থা মহামারীর আকার ধারণ করছে। মাসখানেক আগে দেখলাম ২০১২ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করা কয়েকজন এখনো সরকারি চাকরির চেষ্টা করে যাচ্ছে। ওরা যদি এইবছর সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করেও সেটা হবে এন্ট্রি লেভেল পজিশন। ৮+ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা বাদ দিয়ে নভিস হিসেবে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করার জন্য যেভাবে লোকজন মরিয়া হতে উঠছে, আমার মনে হচ্ছে বেসরকারি চাকরি খাতকে ঢেলে সাজানোরও দরকার আছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হুম। আর এই ৮+ বছর বসে থাকার পর যদি সরকার আবার ৩০ থেকে ৩৫ করে, তখন কিন্তু ঐ একই লোক যুগ ধরে বসে থাকবে! বরং বয়স কমিয়ে আনলেই তখন এই হুদাকামে বসে থাকা জনগনের সংখ্যা কমবে।
আমাদের দেশের পুরা চাকরী ব্যবস্থাকেই ঢেলে সাজানো দরকার।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সরকারি সহ সব চাকরির বয়সসীমা বাড়ানো উচিত।
উন্নত দেশে চাকরি কোন বয়স সীমা নাই যে কোনো বয়সে চাকরি করতে পারে। এরা পাশ করেই ভাল চাকুরি না পাওয়া পর্যন্ত যে কোন একটি কাজে ঢুকে যায়, রেষ্টুরেন্টের কাজ, ওয়ার হাউস বা ওয়ালমার্টের কুলির কাজ পর্যন্ত করতে দেখিছি।
বাংলাদেশে বিসিএস জনপ্রিয় হয়েছে। কারণ নিশ্চিত উচ্চ বেতন চাকরি হারানোর ভয় নেই।
অনুপস্থিত থাকলেও বেতন খাড়া, চাকরি হারানোর উপায় নেই অপরাধ করলেও সামান্য নামমাত্র শাস্তি।
এসবের অবসান হওয়া দরকার।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:১৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আগের দুইটা কমেন্টে কিছুটা ব্যাখ্যা করেছি বিষয়টা।
আপনি যেভাবে বলছেন, আমিও ওভাবে চাই। তবে এর জন্য তো ১০০% সিষ্টেম চেঞ্জ করতে হবে; সেটা কি হবে? আমরা হুদা কামে কিবোর্ড ভাঙ্গলেতো হবে না!
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ২:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " আপনার কথার সাথে আমি একমত। তবে সমস্যা রয়ে যাচ্ছে চাকরী পাওয়ার সিষ্টেমটার জন্য। "
- আপনার ভাবনায় সমস্যা থাকায়, আপনি ৩৫ বছরের বয়স সীমার কথা বলছেন। নাগরিক চাকুরী পাবার চেষ্টা করতে পারবেন যেকোন বয়সে, এটাই হলো সঠিক ভাবনা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:২০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: বেসরকারী চাকরীতে যেমন অভিজ্ঞতা, কাজের জ্ঞান, লেখাপড়া ইত্যাদি দিয়ে হয়, তেমন ভাবে যদি হতো, তাহলে সমস্যার সমাধান অনেকটা হয়ে যেতো। কিন্তু তা তো হচ্ছে না।
এ অংশ পর্যন্ত হয়ত পৌছাতে পারেন নাই। এমনকি নিচের এই অংশও পড়েন নাই!
আর এই ৮+ বছর বসে থাকার পর যদি সরকার আবার ৩০ থেকে ৩৫ করে, তখন কিন্তু ঐ একই লোক যুগ ধরে বসে থাকবে! বরং বয়স কমিয়ে আনলেই তখন এই হুদাকামে বসে থাকা জনগনের সংখ্যা কমবে।
আমাদের দেশের পুরা চাকরী ব্যবস্থাকেই ঢেলে সাজানো দরকার।
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ২:৪৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: দুই বেলা ভাত খেতে চেয়ে বিজ্ঞাপন দিলে চাকরী পায় সে দেশে সরকারী চাকরী সরকারী লোকদের জন্য
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:২১
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এই রকম দরদ কিন্তু প্রায় সব দেশেই আছে। ইউটিউবে একটু ঘাটলেই পাবেন যে হোমলেস কাউকে কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে; সে দরকারেরটা খরচ করে বাকিটা কাউকে দিয়েছে। ব্যাস, তার চাকরী, ঘর ইত্যাদির ব্যবস্থা হয়ে গেছে!
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:০৪
সোবুজ বলেছেন: কর্মসংস্হান বাড়ানো দরকার।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:২২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: কর্মসংস্থান কিভাবে বাড়বে? এটা কিন্তু বড় একটা প্রশ্ন। সরকার একা কর্মসংস্থান বাড়াতে পারছে না বা পারবে না।
আজকে যে বেকার বসে আছে, তাকে কোন ভাবে ব্যবসায় নামায় দিতে পারলে তার প্রতিষ্ঠানে যদি মাত্র ১জন চাকরী পায়, তাহলেই কিন্তু ৫০% সমস্যার সমাধান হয়ে যাবার কথা।
তবে দেশের বড় একটা অংশ ১০০% পারফেক্ট কন্ডিশনেও চাকরী খুঁজবে না, বিসিএস এর জন্য ৩০ বছর অবধি বসে থাকবে।
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:৩৬
ইমরান আশফাক বলেছেন: বিসিএস পরীক্ষার সময়সীমাও কমিয়ে আনা দরকার।আমি ১৮তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রিলিমিনারী, রিটেন, সাইকোলজী, ভাইবা পর্যন্ত প্রায় ১৮ মাস চলার পর জানতে পারলাম যে আমার অনূর্তীর্ন। এই সময়সীমা কমিয়ে আনার দরকার।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:৪২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ইহা আর এক বড় সর্বনাশের কথা!
একটা অংশে আমি লিখেছিঃ আমাদের পিছনে ফেরা দরকার, ২৭ কিংবা ২৫ হওয়া দরকার। সেই সাথে লেখা পড়া কিভাবে ২৩/২৪ বছরে শেষ না হয়ে ১৭/১৮ বছরে শেষ করা যায় সেটা চিন্তা করা দরকার।
আপনার কথাটাও এখানে যোগ করা দরকার ছিলো।
৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন: একজন নাগরিক যতদিন বাঁচবেন ও চাকুরী করার মতো শারীরিক ও মানসিক অবস্হায় থাকবেন, তিনি সরকারী চাকুরী পাবার জন্য চেষ্টা করার অধিকার রাখেন; বয়স সীমা থাকতে পারবে না।
সহমত।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: "এইটা আমরা জানতাম"!
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫৫
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: ১৭/১৮ বছরে পড়াশুনা শেষ করা দরকার - একদম ঠিক বলেছেন ।
জাতীয় ভার্সিটির অনার্স মাস্টার্স পুরোপুরি বন্ধ করা দরকার ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০১
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: একথা বললে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষজন গণধোলাই দিবে!
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪২
জহির ডিজিপি বলেছেন: উচ্চ শিক্ষিতরা বই মুখস্থ করে সরকারী চাকরির পেছনে দৌড়াই
কিন্তু হওয়া উচিত ছিলো ক্রিয়েটিভ কিছু করে দেশে আরো কিছু কর্মস্থান করা
আমার মতে বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট কমিয়ে সরকারির বয়স ৩০ থেকে কমনো উচিত
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সহমত
১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: যেহেতু আমাদের দেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে এবং শিক্ষায় জট কমছেনা সেহেতু চাকুরীতে যোগদানের বয়সসীমা বাড়ানো যুক্তিসংগত।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আজীবন সুযোগ থাকলে সুবিধা হয়!
১৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৩৫
জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: এদেশে সমস্যার শেষ নেই এবং সমস্যাগুলো জটপাকানো।এক সমস্যা শেষ হতে না হতে আরেক সমস্য শুরু হয়ে যায়।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সব সমস্যার বড় সমস্যা হচ্ছে, কেউ সমস্যার সমাধানে কাজ করে না!
১৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সরকার প্রধান সুজ্ঞানের সুবিবেচনার না হলে যা হয় তাই হচ্ছে!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এ বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না।
১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১০
সোনাগাজী বলেছেন:
আরব দেশে যেসব বাংগালী নারী গৃহের কাজ করে, তাদের কি অবস্হা?
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৪৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: তাদের এখানে প্রবেশের বয়স সীমা নিন্মে ২৪, এমনটাই জানি। সঠিক কিনা বলতে পারি না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১:০৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সরকারী চাকুরির জন্য দেশে মার্ডার হবে সম্ভবত; প্রথম আলো কলামে আজ ৩৫ দিলো,কাল ৪০ দিবে।