নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নেগেটিভিটিতে বিশ্বাস করি না; তাই এমন নাম বেছে নিলাম, যা বাস্তব নয়!
আপনি জানেন আপনি খুব কর্মঠ মানুষ, খুব কষ্ট করে নিজের কাজকর্ম সব ঠিকঠাক মত করবার চেষ্টা করেন, কাজে কোন ফাঁকিবাজি করেন না.....
কিন্তু আপনি প্রায় সব সময়ই আন্ডার এপ্রিসিয়েটেড। এপ্রিসিয়েশন ছাড়েন, মাঝে মধ্যে আপনাকে অন্যের কটাক্ষে পড়তে হয় এই কঠোর পরিশ্রমের জন্য।
এমন সময় আপনার কোন একজন শুভাকাঙ্খী আপনার প্রসংশা শুরু করলো, সেখানে শুধু আপনিই আছেন। কেমন লাগে আপনার? ভালো? মনে হয় লোকের ধান্ধা কি? লজ্জা?
আবার ধরনেন এই একই প্রসংশা আপনার উর্ধতন কোন কারও সামনে করা হলো, আপনার সামনেই। তখন কেমন লাগে?
আবার ধরেন আপনার উর্ধতন কেউ আপনাকে বললো যে সে কারও কাছ থেকে আপনার অমুক অমুক ভালো গুনের কথা শুনেছে; কেমন লাগে?
-------
আপনি কি অন্যের প্রসংশা করেন?
আমাদের বেশীরভাগেরই একটা বড় সমস্যা হচ্ছে প্রসংশা করি না, বরং প্রসংশা চাই! সত্য বলতে আমিও এক সময় এমনটাই ছিলাম। অন্যের প্রসংশা করায় খুব একটা পটু না, কিন্তু আমি চাইতাম। প্রসংশা শুনতে কার না ভালো লাগে? বেশ সময় লেগেছে এটা বুঝতে যে প্রসংশা পাওয়ার সবচাইতে বড় মাধ্যম হচ্ছে প্রসংশা করা।
তবে খেয়াল রাখতে হবে প্রসংশা যেন তেলবাজী হয়ে না যায়। আমরা অধিকাংশই প্রসংশার চাইতে মূলত তেলবাজী করতে পছন্দ করি।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমিও কেমন যেন ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাই। এজন্য এখন কেউ কিছু বলা শুরু করলে আমি সুন্দর ভাবে তাকে থ্যাংকইউ বলা শুরু করে দেই। তাতে সে দু-এক বাক্যেই থেমে যায়!
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
রানার ব্লগ বলেছেন: কিংকর্তব্যবিমুঢ়!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হে হে হে!
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঋণাত্মক শূণ্য,
যে যা-ই বলুক, নিজের প্রশংসা শুনতে ভালোই লাগে। প্রশংসা শুনতে ভালো লাগেনা কার ? বিশ্বব্রহ্মান্ডের মালিকও এর থেকে বাইরে নন।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১২
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: তার ভালো লাগা, আর আমাদের ভালো লাগার মধ্যে পাথর্ক্য আছে!
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫৩
কামাল১৮ বলেছেন: ভুলবাল প্রসংশা করলে ভাবি ,লোকটা কতো বোকা।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১৩
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: একাকী কেউ ভুলভাল করলে আমি তাকে শুধরে দেই। জনসম্মুখে করলে পরে রিকোয়েষ্ট করি এমন না করতে!
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১২
রাজীব নুর বলেছেন: প্রশংসা করা মানে উৎসাহ দেওয়া।
আমি যোগ্য মানুষকে প্রশংসা করতে কার্পন্য করি না।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১৪
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ভালো বলেছেন, "প্রশংসা করা মানে উৎসাহ দেওয়া।"
প্রসংশা করা নিয়ে কিপটামি না করাই শ্রেয়।
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৩
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনেক সময় প্রশংসা ক্ষতির মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২৩
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: উদাহরণ দিলে ভালো হতো।
৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আমি তখন ভাবি বাহ্ আমার মূল্যটা শুধু উনিই বুঝলেন, যদিও জানি উনার একটা ধান্দা আছে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হা হা হা.... ধান্ধা ছাড়া প্রসংশা খুব কম মানুষই করে!
৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: লেখক বলেছেন: উদাহরণ দিলে ভালো হতো।
কিছু কিছু বিষয় থাকে যা উদাহরণ দেওয়া কঠিন। আমাদের এলাকার ঘটনাঃ- একজন মা, তার মেয়েকে নিয়ে প্রশংসা করছেন, আমার মেয়ে খুব ভদ্র। আমাকে ছাড়া কোথাও যায় না। কোন কিছু করে না। আমি যা বলি তাই করে।
এর এক মাস পরের ঘটনাঃ মেয়েটা অন্য ছেলেকে নিয়ে পালিয়েছে।
যখন আপনি ভাববেন বা প্রশংসা করবেন একজনা সম্পর্কে। তখন সে আপনাকে সহজে আপনার দূর্বল পয়েন্টে আঘাত করতে পারে। এবং করেও অনেক ক্ষেত্রে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ভালো উদাহরণ দিয়েছেন! একবার আমি কিপ্টা একলোককে দিলদরিয়া বলে সবার সামনে প্রসংশা করলে উনি নাকি বিপদে পড়েছিলেন, কেউ একজন উনার কাছে টাকা ধার চেয়েছিলো :v
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- খুব একটা এই সুযোগ আসে না। আসলে খুবই বিব্রত অবস্থার সৃষ্টি হয়। মুখে বোকাবোকা হাসি নিয়ে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। কদাচ প্রতিবাদ করার সুযোগ হয়।