নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
আমাদের সমাজে সাপের ৫ পা দেখার প্রবাদ আছে। তাই এখন যখন গবেষকরা ৪ পা ওয়ালা সাপের ফসিল খুজে পেয়েছে তাই এর কৃতিত্বের আমাদেরও কিছু পাওয়া উচিত ।
সবাই ভাবতাম সাপের ৫পা দেখা অসম্ভভ। কিন্তু সম্প্রতি গবেষকরা ব্রাজিলে নতুন এক জীবাশ্যে ৪ পা ওয়ালা প্রানীর সন্ধান পেয়েছে যাতে সবাই সাপের এনচেস্টার বলে ডাকছেন।
(শিল্পির চোখে)
ড: ডেভ মা`টিল ব্রাজিলে ১১০মিলিওন বছরের পুরোনো ফলিস খুজে পেয়েছেন যাকে তিনি সাপের পূবপুরুষ ভাবছেন।
(আসল ফসিলের ছবি)
সামনের পা ১ সেন্টিমিটার লম্বা এবং পেছনের পা একটু লম্বা। পুরো সাপটা লম্বায় ২০ সেন্টিমিটার এবং ধারনা করা হচ্ছে এটা আরো বেশি লম্বা হতো।
গবেষকদের আগে ধারনা ছিলো সাপ গিরগিটি প্রজাতি থেকে কিন্তু তা কিভাবে, কখন বা কোন টাইপের গিরগিটি থেকে হয়েছিলো তার বিষয়ে পরিস্কার ছিলোনা।
গবেষক টিম এই সাপের নাম দিয়েছে Tetrapodophis amplectus ( অথ:- চার পায়ের সাপ)
https://www.youtube.com/watch?v=DHtiB5kz7So
Read more: Click This Link
Read more Click This Link
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
নতুন বলেছেন: নতুন একটা খবর তাই সেয়ার করলাম
২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: চমৎকার!!
ভাল লাগল।
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
নির্বাসিত শব্দযোদ্ধা বলেছেন: ভালো লাগলো
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই..
৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
রিকি বলেছেন: বিজ্ঞানের দুইটা শাখা Paleontology এবং Evolution একে অপরের পরিপূরক... সাপের পূর্বপুরুষদের পায়ের উপস্থিতি পাওয়া যায় কারণ আগেকার যুগের সাপ বুকে হেঁটে চলত না, বরং গুইসাপের মত ছিল (Reference: Paleontoloy র যে কোন বই)...তাদের বুকের কাছে পায়ের মত অভিক্ষেপ অংশ ছিল...এবার আসা যাক Evolution এ...বিজ্ঞানের এই শাখা অবান্তর কথা সাধারণত বলে না ভাই...এটার মতে Adaptation বা পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে চলা নামে একটা জিনিস রয়েছে...খাপ খাইয়ে চলার প্রয়োজনে প্রাণীদেহের গঠনের ধরন সময়বিশেষে অনেক কারণে বদলায় যার একটি কারণকে বাংলাতে বলে অঙ্গের অপ্রয়োজনীয়তা (যদিও এটাকেও অনেকে অবান্তর বলে). এর অনুসারে এক সময় ব্যবহারের অভাবে বুকের অংশের অভিক্ষেপ মানে limb গুলো আকারে ছোট হতে থাকে এবং বর্তমানে সেটির উপস্থিতি কিন্তু হারিয়ে যায়নি সাপের দেহ থেকে...Invertebrae প্রাণীটির গঠনে সেগুলো নতুনভাবে সজ্জিত হয়েছে (এই জিনিসটা কিন্তু graphically National Geographic এ ভালভাবে দেখায়)...যার কারণে সাপের চলার ধরণ কিন্তু Spiral বা সর্পিলাকার হয়েছে...mechanism moderation এর জন্য তাদের চলার ধরণ ও কিন্তু বদলেছে...যদিও নানা মুনির নানা মত ( একটা জিনিসের পঞ্চাশ তত্ত্ব দেখবেন এটারও বেড়াবে)!! পোস্ট অনেক অনেক ভাল লেগেছে ভাইয়া
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
নতুন বলেছেন: হুম এই ফসিলেরও হাত/পা গুলিও ছোট এবং অপ্রোয়জনীয়র মতনই।
এটা নিয়ে আরো তত্বতোা অবশ্যই আসবে
৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: সবই আল্লাহ'র ইচ্ছা, তাঁর হুকুম ছাড়া দুনিয়াতে কিছুই হয় না।
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
নতুন বলেছেন: হুম
৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার শেয়ার।++
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯
সুমন কর বলেছেন: আমিও দেখে গেলাম ....
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নতুন বলেছেন: এরপরে কেউ যদি জিস্গাসা করে সাপের ৫ পা দেখছো নাকি? বলবেন ৪ পা দেখেছি।
৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
রাতুলবিডি৫ বলেছেন: লেজটারে পা মনে করলে তো পাচটাই হয়ে যায় , নাকি ?
২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২
নতুন বলেছেন: ঠিক আছে আপনার জন্য লেজকে ৫ নং পা ই ধরলাম...
তাহলে আজ সাপের ৫ পা দেখলেন
৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: হুম, ভাল জিনিস দেখলাম । সাপের পাচ পা ।
তবে পোষ্ট দেখে বিবর্তন নিয়ে কিছু আলোচনা করার জন্য মন উসখুশ করছে । আপনি চান্স দিলে আলোচনা আগাবে বেশ অনেকটা, আশা করি । যাই হোক ভূমিকা হিসেবে একটা বিষয়ে দৃষ্টি আকরষণ করতে চাই । সেটা হল বিবর্তন নিয়ে কাজ করেন দুদলের লোক , ১ । নৃতাত্ত্বিক গবেষক আর ২। বায়কেমিস্ট্রির গবেষক , আরো স্পেসিফিক ভাবে বললে যারা প্রোটিন নিয়ে গবেষণা করেন তারা । এরা আবার জেনেটিক বিদ্যায় -ও পারদর্শি বলতে পারেন ।
বিবর্তন বাদের শাস্ত্রীয় রূপ পাওয়ার শুরুটা হয়েছে কিন্তু নৃতাত্ত্বিকদের হাতে । সেযুগে প্রোটিনের গঠন ও বিবর্তন নিয়ে মানুষের জানাশুনা ছিল না । যাই হোক আঢুনিক বিজ্ঞান বিবর্তন বলতে প্রোটিনের বিবর্তনকেই বুঝায় । অনুসন্ধান চালায় প্রোটিনের বিবর্তনের উপর । যেমন বিজ্ঞানীরা এখন অনুসন্ধান চালান কোন প্রাণীর প্রোটিনের সাথে অপর কোন প্রাণীর প্রোটিনের কতটা মিল । আর তা দিয়েই নির্ণয় করার চেষ্টা চালায় একটি অপরটির পূর্বপুরুষ কিনা ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯
নতুন বলেছেন: আলোচনা করলে অনেক কিছুই শেখা যায়
এটা নিয়ে আরো তত্ব আসবে। কেবল তো ফসিল পাইলো, এখন বায়কেমিস্ট্রির গবেষক চেস্টা করবে প্রটিনগত ভাবে মিল কতটা।
১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । বিবর্তনের ক্রমবিকাশের প্রাথমিক ধারণাটা কিন্তু এসেছে নৃতাত্ত্বিক বিশ্লষণ থেকেই । যেমন পিকিং মানব , নিয়ান্ডারথল এদের সাথে মানুষের ফসিলের অত্যাধিক মিল - এগুলো থেকে বিশেষজ্ঞরা এই সিদ্ধান্তে পৌছেছিলেন এগুলোই মানুষের পূরবপুরুষ। কিছুদিন আগেও কলাবাগানের একটি পোষ্টে তিনি একটা 'খুলি' দেখিয়েছিলেন মানুষের পূর্ব পুরুষের ফসিল হিসেবে । নৃতাত্ত্বিকরা এভাবেই বিষয়টা দেখেন ।
তবে আধুনিক প্রটিন গবেষকরা গবেষণা করে বলছেন নিান্ডারথল মানুষের ইমিডিয়েট এনসেসটর না ( এনসেসটর-ই না ) বরং এরা কমন এনসেসটর থেকে এসছে । কি ভাবে বলেন ? একটা প্রাণীর প্রোটিনের গঠনের সাথে আরেক প্রাণীর প্রোটিনের গঠনের কিছুটা মিল আর কিছুটা অমিল থাকে । এই অমিলটা একটা হিসেব কষে ( বা ছকে ফেলে ) এর পরিমাপটা বের করেন বিজ্ঞানীরা । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয় এমন একটা বায়কেমিস্ট্রি বই এ এমন কিছু ছক আর হিসেব নিকেশ দেখেছিলাম । দেখেছিলাম এজন্য বলছি যে হিসাব গুলো পুরাপুরি বুঝিনি । আবার এমন দুর্বোধ্য কিছুও না । আন্ডার গ্রেডের বই-এই এগুলো আছে । আর আমার কাছে মনে হয়েছে সপ্তাহখানেক পড়াশুনা করলে আমি নিজেও হিসাবটা বুঝতে বা বুঝাতে পারব । যাই হোক বিষয়টা একেবারেই গাণিতিক । মনে করেন প্রোটিন গঠনে পরিবর্তন এর পরিমাপ 'এক' হলে এগুলো বাপ - বেটা । আর দুই হলে দাদা - নাতি । আবার প্রোটিনের গঠণ দেখে যদি বুঝা যায় দুটি প্রাণীর প্রোটিন এক পরিমান বদলে ফেললে একটা সাধারণ প্রোটিন পাওয়া যাবে - তখন বলা হয় এদের এনসেসটর কমন ।
১১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বাংলায় আমরা যেটাকে হাতি বলি ইংরেজীতে এলিফ্যান্ট , সেটা আফ্রিকা আর এশিয়ায় পাওয়া যায় । মজার ব্যাপার এগুলো একই প্রজাতির না । বিষয়টা আপনারও জানার কথা - বিবর্তনের কথা - আলোচনা - পোষ্টে বিষয়টা এসেই যায় । আমার বলার উদ্দেশ্য হচ্ছে বিজ্ঞানে স্বীকৃত বিবর্তণবাদ এখন আর আকৃতিগত না আভ্যন্তরীণ প্রোটিনের গঠনের প্রকৃতিগত । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ব্লগ ফেসবুকে যারা বিবর্তণের পক্ষে বা বিপক্ষে গুষ্টি উদ্ধার করে তারা (প্রায়) কেউই বিষয়গুলো বুঝেন না, বুঝতেও চান না । বিবর্তণ বিরোধী একজন হয়রান সাহেব কে দেখছি তিনিও যেমন জিন -প্রটিনের বিষয়গুলোর ধারের কাছেও যান না , পক্ষের কলাবাগান সাহেবও এগুলো নিয়ে একান্তই অদ্ভুত কথা বার্তা বলেন ।
আমার দাবী একটাই ভাই পক্ষে বলেন আর বিপক্ষে বলেন সেটা পরের কথা , একটু পড়াশুনা করে বিবর্তনবাদটা বুঝে তারপর পক্ষে বা বিপক্ষে যান । ঢাবি'র একজন জুলজি- পিএইজডি ছাত্রের কাছে বিবর্তন জানতে চেয়েছিলাম তিনি বলেদিলেন এ বিষয়ে তার বিশেষ জানা নেই । তিনি সৎ ছিলেন ( এই ক্ষেত্রে ) । তাই আমাকে বিভ্রান্ত করেন নি । আবার ফার্মেসীর একজন ছাত্র আমাদের পাড়ায় থাকে - সে খুব সুন্দর ভাবে প্রোটিন সংশ্লষণ এর বিষয়গুলো , এবং প্রটিন সিন্থেসিসে ডিএনএ - আরএনএ - এমআরএন এ কিভাবে কাজ করে বুঝি্যে দিল । তার কাছে বায়কেমিষ্ট্রির তালিম নিচ্ছি এক বছরের উপর হয়ে গেছে । নতুন নতুন মজার বিষয় আসতেই আছে । আমার শিখার আগ্রহ দেখে বেচারা আমাকে বায়কেমিষ্ট্রির একটা টেক্সট বই -ই দিয়ে দিয়েছে । যাই হোক জানা - বা শিখার অনেক পথ আছে । আসল বিষয় হচ্ছে আগ্রহ ,সেটা আছে কি না ?
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৩৬
নতুন বলেছেন: জানার ইচ্ছা থাকলে দুনিয়াতে জানার জিনিসের অভাব নাই। আর জানার কোন বয়সও নাই।
প্রতিদিন নেট থেকে কতকিছুই না দেখছি।
যাই হোক জানা - বা শিখার অনেক পথ আছে । আসল বিষয় হচ্ছে আগ্রহ ,সেটা আছে কি না ? << সহমত
১২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২০
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: এটাতো ভাইয়া চার পা ওয়ালা সাপের মতো দেখতে টিকটিকি
২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
নতুন বলেছেন: হুম ঐ বিজ্ঞানীরা চিনতে পারেনাই। তাদের বলতে হবে। ২০ সেমি লম্বা হইলেতো টিকটিকির সমানই হয়।
১৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৫১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ঠিক যেন প্রাচীন সভ্যতার ছবি(নামটি ঠিক মনে করতে পারছি নাম,মায়া হতে পারে কিন্ু নিশ্চিত নই বলে,ব্রাকেটের বেড়াজাল)।। আসলে শিল্পীরা এক ভীন জগতের,যাদের স্বপ্নের সাথে আমাের মল খুজে যাওয়া বাতুলতা।।
০২ রা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:০৪
নতুন বলেছেন: হুম যারা ছবি আকতে পারে তাদের কাজ দেখে আমিও অবাক হই।
আমি সারা দিন তুলি দিয়ে কিছু করতে পারবো না। কিন্তু তারা নিমিশেই ছবি বানিয়ে ফেলে।
১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩
সাইদুল ইসলাম রিয়াদ বলেছেন: ডরাইছি
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
নতুন বলেছেন: ডরাইয়েন না এটা অনেক ছুডু সাপ
তয় ৪ টা ঠাং ছিলো।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬
কাবিল বলেছেন: চমৎকার শেয়ার, ভাল লাগল।