নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Que sera, sera

আমি , আমার ভাবনা এবং আমার দেশ *আমার সোনার বাংলাদেশ ****** Life is not about counting the breaths you take it is measured by the moment that take your breath away***** ইমেইল: [email protected]

নতুন

ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে

নতুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০১৫ সাল_ মৃত্যুর পরে দেহ সংরক্ষন_অমরত্বের চেস্ট_Cryonics_আধুনিক মমি!!!

২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯


অমরত্বের বা অনন্তজীবনের জন্য অথবা মৃত্যুর পরের জীবনের জন্য চিন্তা অনেক আগে থেকেই মানুষ করে আসছে।
প্রাচীন মিশরের রাজারা নিজেদের শরীরকে মমি করতেন মৃত্যুর পরের জীবনের জন্য।

হয়তো তারা ভেবে ছিলো যে আধুনিক বিজ্ঞানীরা তাদের জীবিত করতে পারবে?

কিন্তু এমন ভাবনা বত`মানের মানুষও ভাবছে এবং তারা মৃত্যুর পরে তাদের দেহ তরল নাইট্রোজেনে সংরক্ষন করছে এবং তাদের আসা ভবিষ্যতের বিজ্ঞানীরা তাদের আবার জীবিত করতে পারবে।


Cryonics গৃীক শব্দ kryos থেকে এসেছে অথ` বরফের মতন ঠান্ডা করে মৃত্যদেহ সংরক্ষন করা যাতে ভবিষ্যতের বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় তাদের আবার জীবিত করা সম্ভব হয়।

যদিও এখনো Cryopreservation করার পরে সেই দেহ কে বত`মানের প্রযুক্তি দিয়ে আবার সাভাবিক অবস্তায় আনা সম্ভব হয়নি কিন্তু যারা তাদের দেহ সংরক্ষন করছেন তারা আশা করে যে ভবিশ্যতে হয়তো প্রযুক্তির উন্নতির ফলে তা সম্ভব হবে।

যদিও কিছু বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে এটা সম্ভব কিন্তু অধিকাংশ এখনো এটাকে অসম্ভবই মনে করেন। তবুও ১৯৬২ থেকে ২০১৩ সাল পযন্ত ২৭০ জন মানুষ সম্পুন এবং আংশিক দেহ সংরক্ষন করেছে।

কিভাবে Cryopreservation করা হয়:-

কয়েকটি কম্পানি Cryopreservation করে থাকে যেমন Alcor Life Extension Foundation , The Cryonics Institute

যদি আপনি আলকোর এর সদস্যা হন তবে বছরে ৪০০$ বছরে সদস্য ফী হিসেবে দিতে হবে। যখন আপনি মারা যাবেন এবং ডাক্তার মৃত বলে ঘোষনা করবে তখনই আলকোর টিম কাজ শুরু করবে। অবশ্য টিমের লোকজন ঐ খানে উপস্হিত থাকবে। ঐ টিমের প্রধান কাজ হবে দেহটিকে যত তারাতাড়ি তাদের ফ্যাসালিটিতে নিয়ে যাওয়া। তারা চেস্টা করবে যাতে মস্তিস্কে অক্সিজেন এবং রক্তের সরবরাহ থাকে এবং ক্ষতি না হয়। তারা রক্ত জমাট না বাধার জন্য heparin (an anticoagulant) এবং আরো কিছু ওষুধ ব্যবহার করে থাকে।

তাদের cryonics facility নেবার পরে আসল freezing প্রকৃয়া শুরু হয়। তারা প্রথমে তারা মাথার খুলিতে ছিদ্রকরে মস্তিস্কে ঠিক মতন আছে কিনা পযবেক্ষন করে এবং তাকে কিছু প্রোব বসায়।

cryonics এ কখনোই শরীরকে সরাসরি তরল নাইট্রোজেনে ঠান্ডা করা হয়না। কারন তাকে শরীরের পানি কোষে বরফের কৃস্টাল তৌরি হবে এবং কোষ ভেঙ্গে যাবে এবং তা কখনোই আর আগের অবস্হায় আসবেনা। তাই তারা শরীরের রক্তের সাথে বিভিন্ন ধরনের glycerol-based chemical ক্যামিক্যাল মিশিয়ে শরীর থেকে পানি বের করে নিয়ে আসে এই গুলিকে তারা cryoprotectant বলে থাকে ।প্রায় ১৮ ধরনের রাসায়নিক তারা ব্যবহার করে। যাতে শরিরের অঙ্গপ্রতঙ্গ অতি নিন্ম তাপে ঠান্ডা হবে কিন্তু বরফের কৃস্টাল হবেনা। এই প্রকৃয়াকে vitrification (deep cooling without freezing) বলে।



তার পরে যখন সারা শরীরে cryoprotectant ছড়িয়ে যাবে তখন দেহটিকে অপারেশন টেবিল থেকে বডি ঠান্ডা করার বেডে নিয়ে তরল নাইট্রোজেনের প্রবাহ দিয়ে -১১০ সে: নিয়ে যাওয়া হয়।


তার পরে ঐ দেহটিকে স্থায়ী ভাবে সংরক্ষনের জন্য বড় স্থায়ী টেংকে রাখা হয়। যেখানে দেহটি পুরোপুরি তরল নাইট্রোজেনে নিমজিত তাকবে।

উপরের এই কন্টেইনারে ৬টি করে দেহ রাখা হয়।

কন্টেইনার গুলিতে শুধু তরল নাইট্রোজেনে পূন` থাকে তাই বিদ্যুত চলে গেলে কোন সমস্যা হবেনা। শুধু সপ্তাহে তরল নাইট্রোজেন রিফিল করে ওরা। তবে পুরো কন্টেইনার ৬ মাস পযন্ত চলতে পারে যদি তাতে রিফিল না করে।

cryonics এর বিভিন্ন কম্পানির খরচের চাট`:


বতমানে অনেক বিজ্ঞানীরা মনে করে যে এখনো এই পদ্বতীর মাধ্যমে সংরক্ষন করে রাখা দেহতে আবার জীবিত করা সম্ভব হবেনা।

সেই প্রসংঙ্গে মিচিও কাকু একটি ভিডিওতে তার মতামত দেন এবং তিনি প্রকৃয়াকে অসম্ভব মনে করেন না কিন্তু এটা বত`মানের প্রযুক্তিতে সম্ভবনা বলে মনে করেন। কারন যখন এই দেহকে আবার সতেজ করা হবে বরফ থেকে তখন দেহের কোষ গুলি নস্ট অবস্তায় থাকবে।


যদি আমাদের এই সভ্যতা কোন কারনে বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং আরো হাজার বছর পরে এই কন্টেইনার গুলি তখনকার সভ্যতার মানুষেরা খুজে পায় তবে সেটা তাদের জন্য মমি আবিস্কারের মতনই হবে তাই না??

সুত্র:-
* এলকোর এর ভিডিও:- Click This Link
ক্রায়নিকস ইনিসটিটিউট

বাস্তবে কিভাবে এই প্রকৃয়া করা হয়ে থাকে।

মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায়রে অমরত্বের বাসনা!!!!!!!!!!!!!!!!

সেই হাজার হাজার বছর আগে থেকে আজব্দি শুধু ষ্টাইল পাল্টেছে!

মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে- কথাকে যেন আক্ষরিক করে রাখতে চাইছেন তারা! দেখা যাক- ভবিষ্যত কি বলে??

+++++++++++

২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৪

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ...

অমরত্বের বাসনা অনেক পুরানো...

কিন্তু অমর হইলে কি এই দুনিয়া এতো সুন্দর লাগবে? বরিং হইয়া যাবে না একদিন?

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ইন্টারেস্টিং ব্যাপার :-B

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১৮

নতুন বলেছেন: হুম ইন্টারেস্টিং ... এমনটাই হয়তো মিশরের ফারাও রা ভেবেছিলো এবং আমাদের সময়ে মমি হিসেবে আমরা পাচ্ছি।

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভাইরে ভাই! কত কিছু যে করতে পারে মানুষ!

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

নতুন বলেছেন: মানুষই সবকিছু করতে পারে।

আপনি আমি যা চিন্তা করতে পারি তাও মানুষের দ্বারা সম্ভব এবং যা চিন্তা করতে পারিনা তেও সম্ভভ

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৫৪

আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:০২

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ভাল পোস্ট তবে পড়তে গিয়ে গা গুলোচ্ছিলো

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

নতুন বলেছেন: হুম কিন্তু যারা এই কাজ করেথাকে তাদের কেমন লাগে? :|

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:০৩

জামাল হোসেন (সেলিম) বলেছেন: মানুষের আশা বলেন বা উচ্চাশা এর কোন শেষ নেই। পাগলামিরও কোন শেষ নেই, সেই আদিকাল থেকেই। তবে এই পাগলামি থেকে অনেক সময় ধারনার অতীত অনেক কিছুও বেরিয়ে আসে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

নতুন বলেছেন: মানুষের উচ্চাশার শেষ নেই আর এই কারনেই মানুষ এতো পরিবত`ন এনেছে পৃথিবিতে।

এটা আসবেই এবং এই পরিবত`নের মাধ্যমেই নতুন জিনিস আবিস্কার হবে।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:০৮

নতুন বলেছেন: :-* :-* :-* :-* :-* :-*

৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৩৭

বেকার সব ০০৭ বলেছেন: হুম...... বাইচা থাকলে আরো কত কিছু যে দেহা লাগবো আমাগো মানুষ গুলান পারেও বটে

খুব অসাধারন পোস্ট মমি নিয়ে নতুন কিছু জানতে পারলাম। পোস্টে +++++++++++++++++++++++++++আর+++++++++++++++

২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

নতুন বলেছেন: আসলেই দুনিয়াটা একটা তামশা।

মানুষ যে কতকিছু করে তার সম্পকে আমাদের খুব কমই ধারনা আছে।

এমন হাজারো জিনিস আছে যে আমরা এখনো জানিনা।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৩২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্রকারান্তরে সবর মাঝেই আছে অমরত্মের বাসনা।।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০

নতুন বলেছেন: হুম সবাই মৃত্যুকে ভয় পায়। কিন্তু অমবত্বকি আসলে ভাল হবে?

আমার তো মনে হয় এক সময়ে তা বোরিং হয়ে যাবে।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

লেখোয়াড়. বলেছেন:
আপনাকে একটা ধন্যবাদ দিতে এসেছিলাম।

কিন্তু তার আগে এই পোস্ট পড়ে যে কথাটি মনে হলো সেটি বলে নি।
মানুষের কল্পনার বাইরে অনেককিছুই মানুষ উদ্বাবন করেছে। যদি সত্যিই কোনদিন মানুষ অমরত্বের তথ্য বা তত্ত্ব আবিস্কার করে তখন ধর্মের কি হবে সেটাই ভাবি। আমি মনে করি মানুষ একদিন অমরতত্ত্ব লাভ করার বিষয়টি আবিস্কার করবে এবং সেটি খুব বেশি দুরে নয়।

যে জন্য ধন্যবাদ দিতে এসেছিলাম...................
এই ব্লগে কিছু অন্ধবিশ্বাসী ব্লগার আছে। সেটা ধর্ম, রাজনীতি বা অন্য কোন বিষয়ও হতে পারে। তারা আসলেই সুস্থ ব্লগিং বা সুস্থ সমাজব্যবস্থার ধার ধারে না। তাদের ব্লগে লেখা পড়লে যে কোন মানুষ বিভ্রান্ত হতে পারে। আপনি তাদের ব্লগে যেয়ে সেই সমস্ত লেখার বিরুদ্ধে যেভাবে যুক্তি দিয়ে, ধৈর্য্য সহকারে মন্তব্য করেন তাতে আমি সত্যিই অবাক হই। তারা আপনার সুন্দর যুক্তি বা কথা না মানলেও আপনি বোঝানোর চেষ্টা করেন, কখনোই হাল ছাড়েন না।

আপনার এই ব্যাপারটি আমার খুব ভাল লাগে।
সেই জন্য ধন্যবাদ দিতে এসেছিলাম।

অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
একসময় পৃথিবী অবশ্যই সব অশুভশক্তির হাত থেকে মুক্ত হবে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২২

নতুন বলেছেন: যে জন্য ধন্যবাদ দিতে এসেছিলাম...................
এই ব্লগে কিছু অন্ধবিশ্বাসী ব্লগার আছে। সেটা ধর্ম, রাজনীতি বা অন্য কোন বিষয়ও হতে পারে। তারা আসলেই সুস্থ ব্লগিং বা সুস্থ সমাজব্যবস্থার ধার ধারে না। তাদের ব্লগে লেখা পড়লে যে কোন মানুষ বিভ্রান্ত হতে পারে। আপনি তাদের ব্লগে যেয়ে সেই সমস্ত লেখার বিরুদ্ধে যেভাবে যুক্তি দিয়ে, ধৈর্য্য সহকারে মন্তব্য করেন তাতে আমি সত্যিই অবাক হই। তারা আপনার সুন্দর যুক্তি বা কথা না মানলেও আপনি বোঝানোর চেষ্টা করেন, কখনোই হাল ছাড়েন না।


আমার সেই চেস্টা সাথ`ক আপনার মন্তব্যে। ধন্যবাদ আপনাকে। :)

আমি কখনোই বাজে ব্যবহারের পক্ষপাতি না। এবং অবশ্যই কুসংস্কার ছড়ানো বন্ধ করতে হবে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৬

নতুন বলেছেন: জীবন যেহেতু একটা পদ্বতীর মাধ্যমে পরিচালিত হয় তাই সেই পদ্বীতির রহস্য বের করতে পারলে মানুষও মৃত্যুকে ম্যনেজ করতে পারবে।

কিন্তু অনন্তজীবন কি এক সময় বোরিং হয়ে যাবেনা?

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আরেকটি চমৎকার পোস্ট পড়লাম আপনার। এটাও জানা ছিল না। :)

এরকম আরও বেশী বেশী পোস্ট চাই আপনার কাছ থেকে।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:০২

নতুন বলেছেন: নতুন কিছু পাইলে তো সবার সাথে সেয়ার করি।

১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৯

মাসূদ রানা বলেছেন: " জীবন যেহেতু একটা পদ্বতীর মাধ্যমে পরিচালিত হয় তাই সেই পদ্বীতির রহস্য বের করতে পারলে মানুষও মৃত্যুকে ম্যনেজ করতে পারবে। "

ভালই বলেছেন ভাই :D :D
এখন পর্যন্ত কি এক্সপেরিমেন্টখানার সাফল্যের কোন নাম গন্ধের খবর পাইছেন ? কিংবা কাছাকাছি কিছু ?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৫

নতুন বলেছেন: এখন পারেনাই কিন্তু আশা করি পারবে।

হয়তো সেটা অন্য কোন ভাবে হবে। হয়তো আপনার শরিরের বিভিন্ন অঙ্গ পরিবত`ন করা সম্ভব হবে যেমন গাড়ীতে নতুন যন্ত্রাংশ লাগাতে পারেন।

হয়তো আপনার ক্লোন করে তাতে আপনার বত`মানের স্মৃতি ডাউনলোক করে নতুন শরীরের ব্যবস্হা হবে।

হয়তো আমারা চিন্তা করছিনা সেই রকমের কোন পদ্বতীতে হবে....

এখন মানুষ ক্লোন করার প্রযুক্তি আছে... যারা সাভাবিক ভাবে সন্তান ধারনে অক্ষম তাদের জন্য নানান রকমের পদ্বতী বের হয়েছে। কৃত্তিম হৃদপিন্ড তৌরি হয়েছে। আরো অনেক কিছুই হবে...

হয়তো আপনি/আমি যাবার আগে অনেক কিছুই দেখবো... তখন এই প্রশ্নটা আমায় আপনি করে হাসবেন না। :)

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৭

নতুন বলেছেন: ভালই বলেছেন ভাই :D :D
এখন পর্যন্ত কি এক্সপেরিমেন্টখানার সাফল্যের কোন নাম গন্ধের খবর পাইছেন ? কিংবা কাছাকাছি কিছু ?


আর একটা কথা<< সেটা হইলো এই গবেষনার ব্যথ`হবার সংখ্যা হয়তো হাজার বার বা লক্ষবার হতে পারে...

কিন্তু শেষে সফল কিন্তু এক বার হলেই হবে..

১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১২

মাসূদ রানা বলেছেন: ভাই @নতুন,

" কৃত্তিম হৃদপিন্ড তৌরি হয়েছে। আরো অনেক কিছুই হবে... "

কৃত্তিম হৃদপিন্ড, কৃত্তিম ফুসফুস না হয় তৈরী করা গেল ....... কিন্তু কৃত্তিম প্রাণ কিভাবে তৈরী করা হবে? ওটা তো কৃত্তিমভাবে তৈরী করা সম্ভব না বলেই জানতাম :)

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

নতুন বলেছেন: অমর হতে হলে তো নতুন জীবনের দরকার নাই.... আপনার জীবনটাই চলতে থাকবে।

তাই আপনার শরীরটা পুরানো হলে বিভিন্ন অঙ্গে সমস্যা করে... তখন যদি আপনার কৃত্তিমভাবে তৈরি অঙ্গ আপনার শরীরকে আরো দীঘ`দিন চালানোর উপযোগী করে তবে কি সেটা অমরত্তরের দিকে যাবে না?

এমন সময় হয়তো আসবে যে আপনার ক্লোন করে পুরো নতুন শরীর বানিয়ে তাতে আপনার স্মৃতি ট্রান্সাফার করে দেওয়া যাবে.... আপনি ৭০-৮০ বছর পরে আবার ২৫ বছরের শরীররে ট্রান্সাফার হবেন??

১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো আপনার ব্লগটি। দেখলাম আপনি ধর্মীয় ব্যাপার নিয়ে খুব সুন্দর উত্তর দেন। আমি একটি ব্লগ লিখেছি নাস্তিকদের উদ্দেশ্য করে। আপনার মত জ্ঞানি লোকের উত্তরের সন্ধান করছিলাম। ব্লগটায় একটু ঘুরে আসতে পারেন।

ঈশ্বর সম্পর্কে আমার কিছু প্রশ্ন নাস্তিক ভাইদের কাছে

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

নতুন বলেছেন: ঠিক আছে পড়ে মন্তব্য করবো।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০

নতুন বলেছেন: আপুনি আমি জ্ঞানি হইলাম কবে? :)

দুনিয়াটা অনেক বড় এবং অনেক জিনিস আছে শেখার এখানে। তাই নতুন জিনিসের খোজ করি আর জানার চেস্টা করি।

১৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৭

মোঃ আব্দুল্লাহ আল-আমিন বলেছেন: ভালও লাগলো। আজ দাদুর বলা এক গল্পের কথা মনে পরে গেল। রুপকথার সেই গল্প ''জীবন কুপ''। মনে হচ্ছিল ,কল্পনা বড় অদ্ভুত জিনিষ আর আমরা কল্পনাকে সত্য ভাবি।কল্পনা যেদিন সম্ভব হবে সেদিন আমরা মানবো। কিন্তু না হওয়ার আগে এতটা নিশ্চয়তা দেওয়া ঠিক নয়।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৩১

নতুন বলেছেন: আমার কাছে Cryopreservation এই বিষয়টি জানার পরে মিশরের মমির কথা মনে হচ্ছিলো।

হয়তো তারাও এমন কোন ভাবনা থেকেই মমি বানানো শুরু করেছিলো।

মনে হচ্ছিল ,কল্পনা বড় অদ্ভুত জিনিষ আর আমরা কল্পনাকে সত্য ভাবি।কল্পনা যেদিন সম্ভব হবে সেদিন আমরা মানবো। কিন্তু না হওয়ার আগে এতটা নিশ্চয়তা দেওয়া ঠিক নয়।

কিন্তু মানুষই পারে কল্পনা করতে এবং তা বাস্তবায়ন করতে। হয়তো আজ অসম্ভব মনে হচ্ছে কিন্তু শতবছর বা হাজার বছর পরে সেটা সম্ভব হতেই পারে।

১৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

সিপন মিয়া বলেছেন: প্রত্যেক প্রানীই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করিবে। __আল হাদীস।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০২

নতুন বলেছেন: আধুনিক বিজ্ঞান হয়তো একদিন সফল হবে...

১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

কবর দেয়ার পর পর যে সব ফেরেশতা ইত্যাদি কি সব ব্যবস্হা গ্রহন করার কথা, উনারা কি প্যারালালি করে যাচ্ছেন?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫০

নতুন বলেছেন: মুফতি হুজুরকে জিঙ্গাসা করতে হবে :-*

সাপের কি হবে? টেকনিক্যালি তাদের তো কবর দেওয়া হয়নাই। তাই মনে হয় কবরের আজাব হবে না।

১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: এ অমরত্বে লাভ কি। ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩

নতুন বলেছেন: এই প্রকৃিয়া কিন্তু অমরত্ব না। এরা বিশ্বাস করে যে আগামী সময়ে বিজ্ঞানিরা হয়তো তাদের এই দেহকে আবার জীবিত করতে পারবে।

কিন্তু একটা জিঙ্গাসা হলো... জীবন আমাদের মাঝে একটা প্রকৃিয়াতে চলে... এই প্রকৃিয়াটা যদি বোঝা যায় তবে কি অনন্তজীবনের চাবি মানুষ হাতে পাবে?

তখন কি হবে?

১৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৭

মুহসীন৮৬ বলেছেন: ভাই, পুনর্জন্ম হইলে কি হবে! আমি ত কাউরে পামুনা । দেখা যাবে আমার নাতির নাতির সাথে এইডা অইডা বলতেছি কিন্তু তারা বুঝতেছেনা আমি কোন ভাষায় কথা কই :-B

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৬

নতুন বলেছেন: আসলেই জীবনের লিমিটেসন আছে বইলাই মজার... অনন্ত জীবন হইলে মজা থাকতো না বরিং হইয়া যাইতো।

হুম যদি এখন মিশরের মমিদের জীবন ফিরিয়া দেওয়া যায়... তবে তারা কি এই জামানায় চলতে পারবে? নতুন শিশুর মতন এই সময়ের সবকিছুই নতুন করে শিখতে হবে... ।

মৃত্যু আছে বলেই মানুষ অমরত্বের বিষয়ে মানুষ ছোটে... যদি এখন মানুষ অমর হইতো তবে হয়তো অমরত্বের অবসানের জন্য উপায় খুজতো কিছু মানুষ... :)

২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০২

এম. সোলায়মান বলেছেন: বাহ অসাধারণ পোষ্ট। ভাল লাগলো।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ

২১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: আমার মনে হয় এটার মধ্যে কোন লাভ হবে । তারচেয়ে ক্যাপটেন জ্যাক এর ভাষায় বলি , " যদি মৃতু্য ভ্য় না থাকে তবে বচে থাকার মধ্যে কোন আনন্দ নেই "

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

নতুন বলেছেন: হুম.. আমারও তাই মনে হয়। মানুষ অমর হলে এক সময়ে বেচে থাকা বরিং হয়ে যাবে। তখন মানুষ কিভাবে মৃত্যু বরন করা যায় তা নিয়ে গবেষনা করতো। :)

২২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২০

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ঠিক আজকের সায়েন্টিফিক ফাউন্ডেশনের ওপর দাঁড়িয়ে ক্র্যপ্রেসের্ভায়নকে নিছক পাগলামিই বলি। মিচিও কাকুর ব্যাখ্যায় অনেকটাই পরিষ্কার। প্রোটিন, মলিকিউলস, মেমব্রেণস এগুলো তো একেবারে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যাবে ! আর ব্রেইন নেটওয়ার্কের সংহারক প্রক্রিয়াকে ভঙ্গুর করা কখনও সম্ভব হবে !!

আমরা বিজ্ঞানকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজতেই। একটি উত্তর খুলে দেয় আরো লক্ষ লক্ষ ধাঁধা। মজাটা এখানেই। ব্লগে বিজ্ঞান বিষয়ক লেখালেখি নাই বললেই চলে। ভালো লাগলো আপনার আয়োজন

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫১

নতুন বলেছেন: মিচিও কাকুর কথা অবশ্যই ঠিক যে এখনকার প্রযুক্তিতে ক্র্যাইরোপ্রিসাভ করা কাউকে রিভাইভ করার সময় অবশ্যই সমস্যা হবে।

উত্তর আমেরিকার উড ফ্রগ কিন্তু প্রাকৃিতিক ভাবেই সম্পূন বরফে জমে শক্ত হয়ে যায় এবং গরমের সময়ে আবার জীবিত হয়ে যায়।

এটা প্রকৃতিতে হচ্ছে... মানুষের এখন এই পদ্ভতীতা খুজে বের করতে হবে। সেটা মহাকাশ ভ্রমনের ও কাজে লাগবে।

২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২০

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
উড ফ্রগ থেকে কতোটা নেওয়া যেতে পারে, আমার আরও জানতে হবে। তবে শীতযাপন করতে তাকে হাই ব্লাড সুগার সহ্য করতে হয়। সুতরাং ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য নিশ্চয়ই কিছু পাওয়া যাবে। হাহ হা।

(আগের মন্তব্যে টাইপো আছে- ক্র্যপ্রেসের্ভায়ন, পোর্টেবল ডিভাইস থেকে বাংলা লিখে মজা পাইনে)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২৬

নতুন বলেছেন: উডফ্রগের রহস্যটা ঐ হাই ব্লড সুগার আর সেটা মানুষের পক্ষে ঐ মাত্রার সুগার সহ্য করা সম্ভবনা। ( তাই উডফ্রগের পদ্বতী চলবে না)

কিন্তু আইডিয়াটার বাস্তবায়ন হয়তো সম্ভব। যে কোষে পানির পরিমান কমিয়ে এমন ভাবে ঠান্ডা করা যাতে কোষ নস্ট না হয় এবং পরে আবার ডিফ্রস্ট হলে হাট` চালু হয়ে সকল কাজ আগের মতন চালু হয়।

জটিল জিনিস কিন্তু কে জানে হয়তো সম্ভব হলেও হতে পারে বা অন্য কোন নতুন আইডিয়া আসবে।

২৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

এহসান সাবির বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং পোস্ট নতুন'দা।


শুভেচ্ছা।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

নতুন বলেছেন: হুম ব্যাপারটা খুবই ইন্টারেস্টিং তাই সবার সাথে সেয়ার করলাম।

২৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: ভাল লাগ্লো।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ...

২৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মমির আধুনিক ভার্সন। আজ হতে হাজার বছর পরে মানুষ বলবে সেই সময় মানুষ কত আধুনিক ছিলো। তখন হয়ত কেউ সিনেমা বানাবে Cryonics রিটার্ন নামের। :)

নতুন ভাই আরও একটি ক্লাসিক পোষ্ট। আপনার বিষয়বস্তু নির্বাচন বরাবরের মতোই চমৎকার।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১০

নতুন বলেছেন: হুমমম Cryonics রিটার্ন B-))

ভাল লেগেছে যেন আনন্দিত হলাম।

২৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: চমতকাল। ভাললাগা রেখে গেলাম।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

নতুন বলেছেন: এতো দিন পরে পড়ার জন্য ধন্যবাদ...

২৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: মারাত্নক পোস্ট !!! ++++++++++++

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

নতুন বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে সুখী হোলাম..

ধন্যবাদ

২৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

শাহিন আলম পলক বলেছেন: খুব ভাল লাগলো এই বিষয়টি জানতে পেরে। আমি নতুন ব্লোগার। আমাকে ৩ দিন প্রযবেক্ষনে রাখা হয়েছে তার পর প্রধম পাতায় লেখা প্রকাশ হবে কিন্তু আজকে ৫ দিন হয়ে গেন প্রথম পাতায় লেখা প্রকাশ হয় না। কারনটা কি খুলে বলবেন?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫

নতুন বলেছেন: ভাই আমি ব্লগের কতি`পক্ষের কেউই না.. কয়েক দিন অপেক্ষা করুন আশা করি প্রথম পাতায় অনুমতি দেবে।

৩০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০

আমি যাযাবর বলিছ বলেছেন: আমার সাথে বাজি ধরতে পারেন মৃত্যুকে কোনদিন আটকানো সম্ভব হবে না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৮

নতুন বলেছেন: বাজী ধরে লাভ নাই :) কারন কোনদিন দেখার মতন সময় এখনো আসেনাই।

আমার/আপনি যেই কয়দিন বাচবেন তার মাঝে মৃত্যুকে থামানোর মতন প্রযুক্তি আসবেনা সেটা বাজী ধরতেই পারেন।

কিন্তু কোনদিন সম্ভভনা এটা বলাটা একটু জটিল।

আপনি যদি শুধুই ধমী`য় দৃস্টভঙ্গী থেকে বলেন তবে সেটা আলাদা....

কিন্তু আপনি যদি চিকিতসা বিজ্ঞানের অগ্রগতি দেখেন তবে শত বছর বা হাজার বছর বা লক্ষ/কোটি বছর পরে সেটা অসস্ভব মনে নাও হতে পারে।

৩১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

আমি যাযাবর বলিছ বলেছেন: মানুষ সব সময়ই প্রকৃতির নিকট অসহায় ছিল এবং থাকবে।।অামি অবশ্য প্রাকৃতিক দূর্যোগ গুলোর কথা বলছি।একটা কথা মনে রাখবেন মানুস অনেক কিছু পারে,পারবে কিন্তু সব কিছুই পারবে না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০

নতুন বলেছেন: একটা কথা মনে রাখবেন......

যদি দুনিয়াতে কেউ কিছু করতে পারে..... তবে সেটা মানুষই পারবে...অন্য কোন প্রানী না...

তাই মানুষ পারবেনা এমন উপসংহারে আপনি আসতে পারেন না। :)

অসম্ভবকে সম্ভব করা শুধুই অনন্ত জলিলের পক্ষেই সম্ভব ;) ( মানুষের পক্ষেই সম্ভব)

৩২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এই জিনিসটা খুব ক্রিপি লাগে আমার কাছে। অনেক লেখক লিখে গেছেন কল্পবিজ্ঞান, অতীতের মানুষকে পুনরুজ্জীবিত করে তারপরের কাহিনী নিয়ে- তবু অস্বস্তিকর লাগে ভাবতে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৮

নতুন বলেছেন: হুম মরন আছে বলেই জীবন এতো সুন্দর...

মরার পরে কাটা ছেড়া করে তারপরে আবার জীবিত করার চেস্টা অনেকটাই ক্রিপি..

৩৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

পুলহ বলেছেন: টেকনোলজিটা সম্পর্কে ভাসা ভাসা আইডিয়া ছিলো, আপনার পোস্ট পড়ে আরো ভালো জানতে পারলাম।
তবে অবাক হয়েছি এটা দেখে যে- অলরেডি এই টেকনলজির ইমপ্লিমেন্টেশন শুরু হয়ে গিয়েছে!
পোস্টে ভালো লাগা :)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

নতুন বলেছেন: আরো কত কিছু হচ্ছে দুনিয়াতে... আমরাতো খুবই অল্পই জানি...

আমরা অনেক পিছিয়ে আছে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.