নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Que sera, sera

আমি , আমার ভাবনা এবং আমার দেশ *আমার সোনার বাংলাদেশ ****** Life is not about counting the breaths you take it is measured by the moment that take your breath away***** ইমেইল: [email protected]

নতুন

ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে

নতুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুমারী মাতার সন্তান ধারন_ ধমী`য় বিশ্বাস এবং parthenogenesis এর বিজ্ঞান

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫

কুমারী মাতার সন্তান ধারন আমাদের ধমী`য় বিশ্বাসের বিরাট একটা বিষয়। খৃস্টান ধমা`লম্বীদের মূল বিশ্বাসের অংশ হিসেবেও এর গুরুত্ব অনেক। ইসলাম ধমে`ও কুমারী মরিওম আ: এবং তার সন্তান ঈসা আ: কে নিয়ে অনেক আলোচনা কোরানে আছে।

আসুন দেখি ধম` এবং বিজ্ঞান এই বিষয়ে কি বলে.... আর ইতিহাসেও কি এই রকমের ঘটনার কথা আছে?

ওল্ডটেস্টিমেন্টে আমরা পাই:-
Isaiah 7:14 Therefore the Lord himself will give you[a] a sign: The virgin[b] will conceive and give birth to a son, and[c] will call him Immanuel.

নিউ টেস্টিমেন্টে ম্যাথিউ এবং লুকের লেখাতে এই ঘটনার বিবরন আছে:-
Matthew 1:18-25 Now the birth of Jesus Christ took place in this way. When his mother Mary had been betrothed to Joseph, before they came together she was found to be with child from the Holy Spirit. 19 And her husband Joseph, being a just man and unwilling to put her to shame, resolved to divorce her quietly. 20 But as he considered these things, behold, an angel of the Lord appeared to him in a dream, saying, "Joseph, son of David, do not fear to take Mary as your wife, for that which is conceived in her is from the Holy Spirit. 21 She will bear a son, and you shall call his name Jesus, for he will save his people from their sins." 22 All this took place to fulfill what the Lord had spoken by the prophet: 23 "Behold, the virgin shall conceive and bear a son, and they shall call his name Immanuel" (which means, God with us). 24 When Joseph woke from sleep, he did as the angel of the Lord commanded him: he took his wife, 25 but knew her not until she had given birth to a son. And he called his name Jesus.

জোসেফ বিয়ের পরেই দেখতে পায় যে মেরী সন্তানসম্ভভা তাই তাকে ত্যাগ করতে চায় কিন্তু তিনি স্বপ্নে দেখে যে দেবদূত তাকে বলছে যে এই সন্তান হলিস্প্রিট থেকেই এসেছে এবং সে পুত্রসন্তান জন্ম দেবে তার নাম রাখবে জিসাস... জোসেফ তাই করে এবং মেরী কে নিয়ে শহর থেকে দুরে চলে যায়।

Luke 1:26-38
In the sixth month the angel Gabriel was sent from God to a city of Galilee named Nazareth, 27 to a virgin betrothed to a man whose name was Joseph, of the house of David. And the virgin's name was Mary. 28 And he came to her and said, "Greetings, O favored one, the Lord is with you!" 29 But she was greatly troubled at the saying, and tried to discern what sort of greeting this might be. 30 And the angel said to her, "Do not be afraid, Mary, for you have found favor with God. 31 And behold, you will conceive in your womb and bear a son, and you shall call his name Jesus. 32 He will be great and will be called the Son of the Most High. And the Lord God will give to him the throne of his father David, 33 and he will reign over the house of Jacob forever, and of his kingdom there will be no end." 34 And Mary said to the angel, "How will this be, since I am a virgin?" 35 And the angel answered her, "The Holy Spirit will come upon you, and the power of the Most High will overshadow you; therefore the child to be born will be called holy, the Son of God. 36 And behold, your relative Elizabeth in her old age has also conceived a son, and this is the sixth month with her who was called barren. 37 For nothing will be impossible with God." 38 And Mary said, "Behold, I am the servant of the Lord; let it be to me according to your word." And the angel departed from her.

কোরআনের মতে:-
সুরা মারিয়ামে আয়াত ১৬-২২ :- ফেরেস্তা জিব্রাইল এসে মরিয়ম আ: কে বলে আল্লাহের ইচ্ছায় তার একটি ছেলে হবে তখন মরিয়ম বলে যে আমি তো কুমারী, তখন ফেরেস্তা বলে যে এটা আল্লাহের জন্য খুবই সহজ এবং এটা আল্লাহ মানব জাতীর জন্য নিদশ`ন সরুপে করবেন এবং এটা নিদ্ধারিত।

কোরআনের ঘটনার সাথে ওল্ডটেস্টিমেন্টের কাহিনির বেশ মিল আছে।

কিন্তু বাস্তবে এটা মানবজাতীর মাঝে কতটুকু ঘটে থাকে?? সেই ক্ষেত্রেও চমকপ্রদ খবর আছে :) বত`মান বিশ্বেও কিন্তু অনেকেই নিজেকে কুমারী মাতা বলে দাবী করে থাকে।

আমাদের সমাজে কুমারীর সন্তানধারনের মত ঘটনা দেখা যায় কিন্তু সেটা বিয়ের আগেই পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পকের ফলে গব`বতী হয়া। কিন্তু ২০১৩ সালে ব্রিটিস মেডিক্যাল জা`নালে প্রকাশিত এক গবেষনা পত্রে দেখা গেছে ৭৮৭০ জন নারীর মাঝে ৪৫ জন কুমারী অবস্তায় সন্তানধারন করেছেন বলে দাবি করেছেন। তাদের দাবী তারা কুমারী এবং তারা যৌন সঙ্গম করে নাই। তারজন্য তারা হলপনামাও সাক্ষর করেছেন। :)
লিংক:- http://www.bmj.com/content/347/bmj.f7102 কিন্তু আমাদের সমাজে এটা কেউই মেনে নেবে না।

জিঙ্গাসা জাগতে পারে মনে প্রকৃতিতে কি এমনটা হয়?? উত্তর হলো এটা পোকা মাকড়ের ক্ষেত্রে অনেক হয়, সরীস্রীপের মাঝেও দেখা গেছে, কয়েক প্রকারের মাছের মাঝে দেখা গেছে কিন্তু এখন পযন্ত কোন স্তন্যপায়ীদের মাঝে এটা দেখা যায়নাই। প্রকৃতিতে আমাদের আশে পাশেই পুরুষ ছাড়া ডিম পেড়ে বাচ্চা জন্মের ঘটনা ঘটে। যেমন:-


এই বিষয়টাকে বলে : parthenogenesis:- (পাথেনোগেনিসিস) শব্দটি গ্রীক parthenos অথ` "virgin", এবং genesis অথ`creation থেকে এসেছে যেটা এক প্রকার অযৌপ্রজনন যাতে পুরুষের সুক্রানু দিয়ে নিষিক্ত ছাড়াই এমব্রিও তৌরি হয় এবং অনিষিক্ত ডিম থেকেই বাচ্চা ফুটে নতুন প্রানীর জন্ম হয়। এবং নতুন বাচ্চা মায়ের জিনেটিক কপিই হয়। (পূন` অথবা আংশিক)



পুরুষের সুক্রানু ছাড়াই ডিমটি নিষিক্ত ডিমের মতন আচরন করে এবং সেটা বিভাজনের ফলে বাড়তে বাড়তে ভ্রুন এবং পরে পরিনত বাচ্চায় রুপ নেয়।

মানুষের মাঝে এই parthenogenesis প্রকৃিয়া অসম্ভব না বরং বৈজ্ঞানিক থিউরি মতে সম্ভব কিন্তু সেটা ১ বিলিওনে ১টা । কিন্তু এতো গুলি ঘটনা এক সাথে ঘটতে হবে যে সেটা এক প্রকারের অসম্ভবই বলা চলে। কারন তার শরীরের হরমনে পরিবত`ন, পরেও ঐ নারীর মাঝে ২টা জিনে মডিফিকেসন হবে তবে,



parthenogenesis এ জন্মানো বাচ্চা মায়ের পুরু ক্লোন হতে পারে এবং কিছু মায়ের অধে`ক ক্রমজোম পায় কিন্তু এতে জন্মানো প্রায় সবই মেয়ে হয়। মানুষের নারীদের সেক্স ক্রমোজম থাকে XX । তাই যদিও কোন নারী parthenogenesis মাধ্যমে তার ডিম্বানু বিভক্ত হওয়া শুরু হয় এবং তিনি সন্তান জন্ম দেন সেটা হবার কথা XX ক্রমজোমের অথ`ত সেই সন্তান হবে নারী সন্তান।

তাই একটা জিঙ্গাসা আসে মনে সেটা হলো। যদি মরিওম/ম্যরী parthenogenesis এর মাধ্যমেই তার ডিম্বানু বিভাজনের ফলে সন্তান জন্ম দিয়েছিলো তবে সেই সন্তানের সেক্স ক্রমোজম XX হবার কথা। অথ`ত সেই সন্তান হওয়া উচিত ছিলো মেরীর ক্লোন অথাত মেয়ে সন্তান ।

কিন্তু তার সন্তান ছিলো পুরুষ>> জেসাস ... তাহলে ম্যারীর সন্তান কোথা থেকে তার Y ক্রমোজমটি পাইলো?

সুত্র:-
* https://en.wikipedia.org/wiki/Parthenogenesis
* Click This Link
* http://www.quran.gov.bd/home/selectSura.html
* Click This Link
* https://www.youtube.com/watch?v=ZmKFDvHuuWA
* https://www.youtube.com/watch?v=M-hpxx2xCQU

মন্তব্য ১১৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (১১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বাহ : সুন্দর পোষ্ট । কিন্তু সাবধান হুজুরেরা জানলে পাথর ছুরে হত্যা করবে ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬

নতুন বলেছেন: যারা যুক্তি দিয়ে আলোচনা করতে পারে না পাথরই তাদের অস্র :)

আমি শুধু ঘটনাটিকে ধম` এবং বিজ্ঞানের আলোকে একটু পরিক্ষা করে দেখার চেস্টা করেছি মাত্র...

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ আজাদ ভাই... এটা তো অনেক পুরানো ঘটনা..

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

কল্লোল পথিক বলেছেন: বড়ই চিন্তার বিষয়

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১

নতুন বলেছেন: হুম একটু চিন্তার বিষয় বটেই ..

ম্যারীর সন্তান কোথা থেকে তার Y ক্রমোজমটি পাইলো?

কিন্তু এটা নিয়ে খুব একটা প্রশ্ন কিন্তু কেউ করে না। সবাই বিশ্বাস করে যায়।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সুপ্রিয় নতুন দা আপনার সাথে যুক্তি দিয়ে পেরে ওঠা আমার সাধ্যের বাইরে। আপনার লজিক সব সময় অনেক স্ট্রং হয়। তবু এই বিষয়ে কিছু বলতে চাই। তার আগে বলে নেই আপনার পোষ্ট চমৎকার। এই রকম পোষ্ট আমি খুব ভাল পাই।

আমার প্রথম প্রশ্নঃ পৃথিবীতে সৃষ্ট প্রথম মানুষ কে ?
দ্বিতীয় প্রশ্নঃ তিনি কার গর্ভে জন্ম নিয়েছিলেন ?
তৃতীয় প্রশ্নঃ তিনি কি পুরুষ ছিলেন না নারী ?
চতুর্থ প্রশ্নঃ তিনি যদি গর্ভে ধারিত না হয়ে থাকেন কিংবা ডারউইন তত্ত্ব অনুযায়ী হয়ে থাকেন তবে তার ক্ষেত্রে কোন ক্রোমোজম বিভাজন কাজ করেছিলো ? এখানে এক্স আর ওয়াই কোথায় ?
পঞ্চম প্রশ্নঃ একজন হিজড়ার ক্রোমোজম কিভাবে বিভাজিত হয় ?
ষষ্ঠ প্রশ্নঃ পৃথিবীতে কোন প্রাণী যৌন মিলন ছাড়াই তার নিষেক ক্রিয়া সম্পন্ন করে থাকে ?
সপ্তম প্রশ্নঃ ধর্ম ভেদে সবাই মৃত্যুতে বিশ্বাস করে। এবং এও বিশ্বাস করে স্বর্গ এবং নরক। এই সম্পর্কে বিজ্ঞান কি বলে ?

আশা করি উত্তরগুলোর যৌক্তিক কোন ব্যাখ্যা আপনার কাছ থেকে পাবো।

আবারও অনেক ধন্যবাদ এমন একটি পোষ্টের জন্য। এই রকম পোষ্টে চিন্তার অনেক বিষয় থাকে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

নতুন বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে অনেক সুখি হলাম ভাই।

আপনার লেটেস্ট পোস্ট পড়ে পুরাই ২০ বছর আগে চলে গেছিলাম... অনেক গানই এখনো মুখস্ত আছে । :)

একটু একটা পোস্টে এতো গুলি প্রশ্ন :)

আমার প্রথম প্রশ্নঃ পৃথিবীতে সৃষ্ট প্রথম মানুষ কে ? << এর কোন সঠিক উত্তর নাই..

ঈহুদী/খৃস্টান/ইসলামের মতে :-- আদম আ: << তার থেকে হাওয়া আ:

হিন্দু মতে<< Brahma তার আত্না থেকে মানুষ বানিয়েছিলন। অন্য মতে তিনি নিজেকে দুই ভাগ করে নারী/পুরুষ তৌরি করেছেন।

বৌদ্ধ মতে<< গৌতম বুদ্ধা এই বিষয়ে কিছু বলেন নাই।

দ্বিতীয় প্রশ্নঃ তিনি কার গর্ভে জন্ম নিয়েছিলেন ? << প্রথম মানুষ কোন নারীর গভে` জন্ম নিতে পারেনা<< ধমে`র কাহিনিতেও নাই এমনকি এভুলুসনেও মনে হয় হবে না।
তৃতীয় প্রশ্নঃ তিনি কি পুরুষ ছিলেন না নারী ? << এভুলুসনের অনুযায়ী মনে হয় নারী হতে হবে নতুবা পরের সন্তান আসবে কিভাবে?
চতুর্থ প্রশ্নঃ তিনি যদি গর্ভে ধারিত না হয়ে থাকেন কিংবা ডারউইন তত্ত্ব অনুযায়ী হয়ে থাকেন তবে তার ক্ষেত্রে কোন ক্রোমোজম বিভাজন কাজ করেছিলো ? এখানে এক্স আর ওয়াই কোথায় ? evaluation অনুসারে এটা অনেক দিন ধরে পরিবত`নের ফল... যেমন শিম্পান্জি/বানর আমাদের কাজিন...
পঞ্চম প্রশ্নঃ একজন হিজড়ার ক্রোমোজম কিভাবে বিভাজিত হয়? << হিজড়াদের ক্রোমোজমে সমস্যা হয় না। বরং তারা XX বা XY হয়ে থাকে। কিন্তু সমস্যা হয় তারা XY এবং পুরুষের যৌন অঙ্গ থাকার পরেও মানুষিক ভাবে নিজেকে নারী ভাবে। আমার মনে হয় এটা একটা এপেল ম্যাক পিসিতে উইন্ডোজ সফটয়ার দেওয়ার মতন ঘটনা।

ষষ্ঠ প্রশ্নঃ পৃথিবীতে কোন প্রাণী যৌন মিলন ছাড়াই তার নিষেক ক্রিয়া সম্পন্ন করে থাকে ?
নিষেক প্রকৃয়া কয়েক ভাবে হয়। এবং কিছু প্রানী শরিরের ভেতরে করে থাকে ( স্তন্যপায়ী) কিছু শরিরের বাইরেও হয়ে থাকে ব্যঙ্গ, মাছ...

যৌন মিলন ছাড়াই এবং ডিম নিষিক্ত হওয়া ছাড়াও কিছু প্রানী ডিম থেকে পুরুষ ছাড়াই বাচ্চা জন্মদিতে পারে...উপরে সেই সম্পকে আলোচনা আছে..

সপ্তম প্রশ্নঃ ধর্ম ভেদে সবাই মৃত্যুতে বিশ্বাস করে। এবং এও বিশ্বাস করে স্বর্গ এবং নরক। এই সম্পর্কে বিজ্ঞান কি বলে ?
বৌদ্ধ ধমের অনুসারীরা স্বগ` নরকে বিশ্বাসী না... আমার মনে হয় শুধু হিন্দু,খৃস্টান,ঈহুদী এবং ইসলামের অনুসারীরাই স্বগ`/নরকে বিশ্বাসী....
লিংকে বেশ কিছু ধম`/মত অবলম্বিদের বিশ্বাস নিয়ে একটা চাট` আছে.. Click This Link

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

হাসান নাঈম বলেছেন: 'কিন্তু তার সন্তান ছিলো পুরুষ<< জেসাস ... তাহলে ম্যারীর সন্তান কোথা থেকে তার Y ক্রমোজমটি পাইলো?'

এটাইতো আল্লাহর কুদরত।

আল্লাহ পৃথিবীতে এমন কিছু স্বাধারনত করেন না যা প্রাকৃতিক আইনে একেবারেই অসম্ভব। বরং তিনি এমন কিছু করেন যা পরবর্তিতে মানুষও করতে বা বুঝতে পারে - ভিন্ন উপায়ে, ভিন্ন প্রযুক্তিতে।

যেমন: কোআনে আল্লাহ বলেছেন তিনিই মেঘ থেকে বৃস্টি দেন। মানুষ যতদিন পানিচক্রের ব্যাপারে জানত না তখন সরাসরি আল্লাহই মেঘ সৃস্টি করে পানি বর্ষণ করান এটা বিশ্বাস করত। আজকে পানিচক্র সম্পর্কে জানার পর আমরা বলি আল্লাহ তার সৃস্ট পানিচক্রের নিয়মেই বৃস্টি বর্ষণ করান।

ব্যাপারটা তেমনই। মানুষ যতদিন জেনেটিক বিষয়গুলি বা ক্লন সম্পর্কে জানত না - ততদিন বিশ্বাসই করতে পারেনি যে পিতা ছাড়াও সন্তান সম্ভব। তাই অনেকেই আল্লাহকে জিশু খ্রিস্টের জৈবিক পিতা বলে বিশ্বাস করে। আজকে দেখা যাচ্ছে তাদের সেই বিশ্বাস কতটা অবান্তর। আল্লাহর সৃস্ট প্রাকৃতিক নিয়মেই পিতা ছাড়া সন্তানের জন্ম সম্ভব।

আজকে আপনি বলছেন সেই সন্তান মরিয়ম(আ) এর ক্লন হিসেবে মেয়ে হওয়ার কথা। এটা আজকের বিজ্ঞানের কথা হলেও অদুর ভবিষ্যতে বিজ্ঞানই হয়ত জানাতে পারবে পিতা ছাড়া ছেলে সন্তান কিভাবে হতে পারে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

নতুন বলেছেন: আল্লাহ পৃথিবীতে এমন কিছু স্বাধারনত করেন না যা প্রাকৃতিক আইনে একেবারেই অসম্ভব। বরং তিনি এমন কিছু করেন যা পরবর্তিতে মানুষও করতে বা বুঝতে পারে - ভিন্ন উপায়ে, ভিন্ন প্রযুক্তিতে।

তাই Y ক্রমোজমটি অবশ্যই কুদরতের ফলে আসেনাই। যে কোন প্রকৃয়ায়ই এসেছে, সেটাই আমার জিঙ্গাসা কিভাবে এসেছে?

অনেকের বিশ্বাস Joseph জেসাসের বাইওলজিক্যাল বাবা।

যদি এই প্রকৃয়া খুজে পাওয়া যায় তবে সেটা অবশ্যই একটি চমকপ্রদ খবর হবে।

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। কিন্রু অনেক বিতর্কের বিষয় এইটা। বিজ্ঞান অনেক কিছুই বের করেছে কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিজ্ঞান প্রশ্ন তৈরি করেছে।
পূর্বের মন্তব্যে প্রশ্নগুলো এসেছে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

নতুন বলেছেন: বিজ্ঞান প্রশ্ন তৌরি করে বলেই মানুষ তার উত্তর খোজে.... এবং খুজে পায়...

ভাল লেগেছে জেনে খুশি হোলাম..

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

লিও কোড়াইয়া বলেছেন: কেন যে জীবনে বিজ্ঞান নিয়ে পড়লাম না! আমার সারা জীবনের আফসোস!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

নতুন বলেছেন: পড়ার কোন সময় নাই ভাই.... জানার আগ্রহ থাকলে এখনো পড়তে পারবেন...

হাতের কাছে ইন্টারনেট আছে...পাশে লাইব্রেরি আছে... পড়ুন জানুন..সবাইকে জানান...

৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

হাবীব কাইউম বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব'র সাথে সহমত। কুরআন বলছে,
إِنَّ مَثَلَ عِيسَىٰ عِندَ ٱللَّهِ كَمَثَلِ ءَادَمَ‌ۖ خَلَقَهُ ۥ مِن تُرَابٍ۬ ثُمَّ قَالَ لَهُ ۥ كُن فَيَكُونُ (٥٩)
[নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট ঈসার দৃষ্টান্ত হচ্ছে আদমেরই মতো। তাকে মাটি দিয়ে তৈরী করেছিলেন এবং তারপর তাকে বলেছিলেন হয়ে যাও, সঙ্গে সঙ্গে হয়ে গেলেন।]
সূরা আলে ইমরান, আয়াত : ৩

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

নতুন বলেছেন: উপরে হাসান নাঈম ভাই বলেছেন<<

আল্লাহ পৃথিবীতে এমন কিছু স্বাধারনত করেন না যা প্রাকৃতিক আইনে একেবারেই অসম্ভব। বরং তিনি এমন কিছু করেন যা পরবর্তিতে মানুষও করতে বা বুঝতে পারে - ভিন্ন উপায়ে, ভিন্ন প্রযুক্তিতে।

দুনিয়াতে কোন কিছুই অলৌকিক ভাবে হয় না। সবই দুনিয়ার ব্যাসিক নিয়ম মেনেই হয়।

৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

গোধুলী রঙ বলেছেন: নিজের কনফিউসন নিয়ে প্রশ্ন করাটা আমি দোষের কিছু মনে করি না, বরং এপ্রিশিয়েটই করি। কিন্তু মাথামোটারা এটা সহ্য করতে পারে না।

অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস করাটা সর্বপ্রথম চাওয়া ধর্মের। তাই আদম আঃ এর দুনিয়াতে আগমন কে যদি বিশ্বাস করতে পারি তবে মরিয়ম আঃ- ইসা আঃ এর ব্যাপারটাও বিশ্বাসই করতে হবে।

আর বিজ্ঞান প্রমান করতে পারেনি বলে সেই বিশ্বাস ত্যাগ করাটা আমার কাছে বরং বোকামিই, কারন কোরানের অনেক বিষয়ই পরে প্রমানিত, সুতরাং প্রমানের অনেক আগেই সাহাবী রাঃ এবং তাবেয়ি রঃ বিশ্বাস করেছেন, আর ইসলামে তাদের পথকেই সরল পথ বলেই মনে করি, যার জন্য দিনে অনেকবারই প্রার্থনা করি।

"আমাদেরকে সরল পথ দেখাও,সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে" (১:৬-৭)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬

নতুন বলেছেন: প্রশ্নকরা যারা দোষের মনে করে তাদের মাঝে অজ্ঞতার দূবলতা আছে। এবং তারা অন্ধভক্ত/অন্ধবিশ্বাসী।

১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৩

নতুন বলেছেন: বিশ্বাস করলে তো মিলেই যাবে কারন আপনিই মেলাতে চেস্টা করবেন....

প্রশ্ন করতে হবে সব দৃস্টিকোন থেকেই তবেই সত্য প্রকাশ পেতে পারে..

১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০১

নিমগ্ন বলেছেন: ভাই, আপনার চিন্তাভাবনা আর দশটা ব্লগারের থেকে কিন্তু অনেক ভিন্ন ও সৃজনশীল। পোস্টটি আমাদের জ্ঞানের ভান্ডারে কিছু তথ্য সমৃদ্ধ করবে তা নিশ্চিত।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৬

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই...

১২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাইয়া আপনার উত্তর নিয়ে আপত্তি করছিনা তবে আপনার কাছ থেকে আমি এই প্রশ্নগুলো সম্পর্কে আসলে ব্যাখ্যা জানতে চাইছিলাম মানে প্রথম মানুষ সম্পর্কে ধর্মের বাইরে আপনার কি মনে হয় কিভাবে সৃষ্টি হতে পারে ?

আর যেহেতু বলছেন প্রথম মানুষ কোন নারীর গর্ভে হবেনা তাই বলেই হয় এখানে বিজ্ঞান তাহলে যা বলছে যে নারীপুরুষের মিলন লাগবে, এক্স ওয়াই লাগবে সেটা আর টিকছে না। দেখাই যাচ্ছে যে মানুষ প্রাকৃতিক নিয়মের বাইরেও সৃষ্টি সম্ভব।

এবার বলছেন প্রথম মানুষ কোন নারী হতে হবে আবার বলেছেন প্রথম মানুষ কোন নারীর গর্ভে হয়নি এখানে কি কনফ্লিক্ট করছেনা পুরো বিষয়টা।

যদি শিম্পাজি আমাদের কাজিন হয় তাহলে এক্স ওয়াইর আর প্রশ্ন আসে কেন।

এক কোষী প্রাণী এমিবার কথা তাহলে কি বলবেন।

আর যদি এপেল ম্যাক পিসিতে উইন্ডোজ সফটয়ার দেওয়ার মতন ঘটনা ঘটানো যায় তাহলে এক্স ওয়াই কোন ফ্যাক্টর হওয়ার কথা না।

আর যেহেতু মৃত্যু নিয়ে বেশিরভাগেরই মতামত এক অতএব এটাই প্রমাণিত সত্য।

যাই হোক ভাই অনেক যুক্তি তর্ক হইলো আসেন এইবার গানে ফিরে যাই। :)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

নতুন বলেছেন: অনেকগুলি গান শুনলাম আজ ইউটিউবে।

আমি এই প্রশ্নগুলো সম্পর্কে আসলে ব্যাখ্যা জানতে চাইছিলাম মানে প্রথম মানুষ সম্পর্কে ধর্মের বাইরে আপনার কি মনে হয় কিভাবে সৃষ্টি হতে পারে ?

ভাইরে এর ব্যাক্ষা যদি আমি দিতেই পারতাম তবে তো পুরাই দাশ`নিক হইয়া যাইতাম :)
একটা ব্যাক্ষা আমার আছে... শুনে কিন্তু হাসতে পারবেন না।

আমার মনে হয় মানুষ পৃথিবির বাইরে থেকে এসেছে....

কারন:- মানুষ পৃথিবির সিসটেমের অংশ বলে মনে হয় না।

কোন সিসটেমের অংশ কিন্তু পুরু সিসটেমকে ধংস করতে পারেনা। আপনি কিন্তু আপনার হাত/পা দিয়ে বা নিশ্বাস বন্ধ করে মারা যাতে পারবেননা। কারন ঐগুলি আপনার শরীরের অংশ...

দুনিয়ার অন্যকোন প্রানী কখনো পৃথিবি ধংসের কারন হবে না। শুধুই মানুষই পারে পৃথিবি ধ্বংস করতে।

আগামী কাল যদি সকল মানুষ ৭বিলিওনকে এই পৃথিবি থেকে সরিয়ে নিয়ে যান তবে পৃথিবি কিন্তু আবার সবুজ সতেজ হয়ে যাবে...

ইসলামের কাহিনিও কিন্তু বলে যে মানুষ পৃথিবিতে বাইরের থেকে এসেছে...তার জন্মও এখানে না।

১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ব্যাখ্যায় মজা পাইছি খুব। আমি শতভাগ সন্তুষ্ট নতুন দা। এইজন্যই বলি গুরু আপনার সাথে কখনও পারুম না।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৫

নতুন বলেছেন: আগেই বলেছি হাসা যাবে না।

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৯

হানিফঢাকা বলেছেন: Do you think JESUS does not have a father? Does Quran says it?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৭

নতুন বলেছেন: অনেকেই বলে যে জোসেফ জেসাসের বাইওলজিক্যাল বাবা...।

বৈজ্ঞানিক যুক্তি বলে যে শুধু মায়ের থেকে হলে সেই সন্তান মেয়ে হবে।

এই ব্যাপারে আপনার কোরানিক ব্যক্ষা যোগ করলে আরো ভাল হয়।

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: বিজ্ঞান বিভাগে পড়ি তাও জানি না।। :(

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৬

নতুন বলেছেন: হুম তাইলে তো সমস্যা ;)

এখন থেকে গুগুল মামাকে জিগাইবেন... আর বেশি বেশি করে ইউটিউব ভিডিও দেখবেন, ভাল কিছু ওয়েবসাইটের ফেসবুকের পেজে ফল করে রাখবেন... তবে অনেক নতুন জিনিস দেখতে পাবেন...

১৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৮

ব্ল্যাক_ডাইমণ্ড বলেছেন: আপনি যদি সর্বশক্তিমান কোন সত্বাকে বিশ্বাস করেন এবং মনে করেন যে ধর্ম তিনি পাঠিয়েছেন। তাহলে কোন ধর্মীয় কোন বিষয় যা বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক, সেটা মানতে আপত্তি কোথায়! কারণ আপনি বিশ্বাস করেন যে সর্বশক্তিমানের অসাধ্য কিছু নাই। অবশ্য কিছু প্যারাডক্স দিয়ে বিশ্বাসীদের চুপ করিয়ে দেওয়া যায়। :p

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩২

নতুন বলেছেন: দুনিয়াতে কোন কিছু অলৌকিক ভাবে হয়না। সব কিছুই ঘটে একটা প্রকৃয়ার মাধ্যমে...

অন্ধভক্তদের বিশ্বাস করতে সমস্যা নেই তারা সব কিছুতেই বিশ্বাস করে।

যৌক্তিক ভাবে দেখলে অনেক জিজ্ঞাসা জাগে মনে... যেটার জবাব ধম` কখনোই দেয় না।

১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৬

হানিফঢাকা বলেছেন: Plz see 6:85-87. I think these verse would help you understand. May be you will be surprised
What these verse says? Does he have father or not?
sorry for ENGLISH TYPING. Reason writing from mobile
Thanks

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০০

নতুন বলেছেন: হুম এই আয়াতে ঈসা এবং ইলয়াসের কথা বলা হয়েছে এক সাথে... :)

১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১৪

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: খুব ইন্টারেস্টিং! কৌতুহল-জাগানিয়া! এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনার আগ্রহ জাগিয়ে দিলেন! ল্যাব সেটিং-এ যে হিউম্যান parthenogenesis, ওটা তো মাত্র কয়েক দশক আগেই 'অসম্ভব' একটা ব্যাপার ছিলো, ঠিক না? মানবজাতির সামষ্টিক ইতিহাসে খুব রিসেন্ট একটা ঘটনা। ভাবছিলাম।

১৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৫

বীরেনদ্র বলেছেন: You can not and should not try to explain religious claims by science. You can not because sciences inlovolves logic, proofs and evidences whereas you shall have to blindly believe religion without asking for explanantion. You should not because you can risk your life by trying to do so.

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

নতুন বলেছেন: সত্য বলেছেন ভাই। :)

২০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৫

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: কিছুটা অফটপিক।
কান্ডারি অথর্ব এবং আপনার আলাপে একটু নাক গলাচ্ছি। আমার জানামতে হিজড়াদের ক্রোমোজমে ভ্যারিয়েশন থাকে।
রেফারেন্স দিচ্ছি:- Click This Link

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪

নতুন বলেছেন: অনামিকা আপু... ব্লগে আলোচনায় কখনোই নাক গলানো হয় না বরং যদি আমরা কোন কিছু ভুল আলোচনা করি তাতে নতুন তথ্য দিয়ে সেটা কে এগিয়ে নেয়াই তো উচিত....

পড়ে দেখে মন্তব্য করবো।

২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪২

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: আচ্ছা, নর্মাল মহিলার কোষে কি ওয়াই-ক্রোমোযোম থাকা সম্ভব? এই নিয়ে খুঁজতে খুঁজতে নিচের আর্টিক্যলটা পেলাম। এখানে বলছে সম্ভব।
শেয়ার করছি:- Click This Link

২২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭

কলাবাগান১ বলেছেন: ওয়াই ক্রোমোজম মেয়েদের থাকলেও SRY জিন যদি কাজ না করে, তাহলে সে মেয়ে ই হবে । সেই ডিফেক্টিভ ওয়াই ক্রোমোজম যদি কোন ভ্রুনে যায় আর বাবার থেকে এক্স ক্রোমোজম আষে, তাহলেও সে মেয়েই থাকবে.. যদিও তার মাঝে এক্স এবং ওয়াই (ডিফেক্টিভ) ক্রোমোজম থাকবে।

ইন ফ্যাক্ট সব ভ্রুন ই প্রথম ৫-৬ সপ্তাহ মেয়ে হিসাবে বড় হয় (regardless of whether the embryo has XX or XY chromosome). In male embryos, after 5-6 weeks, the SRY gene on Y chromosome becomes activated to inactivate female specific genes on the X chromosome and to activate male trait specific genes. Two ovaries become two testes, labia fuses to make the scrotum and if you are a male look at your scrotum, you find the line of fusion known as Scrotal Raphe.

Another fun fact is that the nipples develops before the SRY gene becomes activated...... so everybody (male and female) have nipples.

Check out this work from the Scientists who showed that only two genes from Y chromosome is all that is needed to father a mice
mice without father
Implication: In the future, there will not be any need for male to have babies. Just inject these two genes in the mom's egg.........voila ......you will have a health baby...... No need for a father!!!!!!!!!

আমি ও নতুন ভাইয়ের পোস্টের সাথে একমত। জেসাস যদি কুমারী মাতা থেকে ই জন্ম গ্রহন করে থাকেন, তাহলে তো মেয়ে ই হত.... unless people at that time knew about this SRY gene on the Y chromosome and used the technology explained in the research in the link :-*

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৯

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ...

যারা অন্ধবিশ্বাসী তাদের শেষ যুক্তি হইলো.... সৃস্টিকতা` ঐ জিনকে একটিভেট করেছেন...

আর সবচেয়ে মজার ব্যাপারটা হলো... কোরানে কিন্তু কোথাও সরাসরি পিতাছাড়া ঈসা আ: এর জন্ম হবে তার কথা বলা নাই।

এটা কয়েকটি আয়াতের ব্যক্ষা করার সময় তৌরি হয়েছে...

যেহেতু মরিওমের স্বামী ছিলো...তাই তিনিই ঈসা আ: এর পিতা সেটা মেনে নিতে সমস্যা কোথায়?

নিচে হানিফ ভাই কিন্তু কোরানিক রেফারেন্সে বলছেন যে (6:84-87)

'' হানিফঢাকা বলেছেন: ইলিয়াস (আঃ) এর সাথে ঈসা (আঃ) এর কোন সম্পর্কে এখানে বুঝানো হয় নায়। এখানে কয়েকজন নবীর নাম বলা হয়েছে এবং তাদের পিতা এবং সন্তানদের কথা বলা হয়েছে যে তাদের কে আল্লাহ সরল পথ প্রদর্শন করেছিল। এই কথা এই লিস্টে যাদের নাম আছে তাদের সবার জন্য প্রযোজ্য।এই লিস্টে ঈসা (আঃ) এর নাম আছে।'' ( )

২৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ম্যারীর সন্তান কোথা থেকে তার Y ক্রমোজমটি পাইলো?

সব কথার শেষ কথা ;)

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

নতুন বলেছেন: হুম পোস্টের প্রশ্ন এটাই..

২৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কান্ডারি ভাইয়ের একটা পোষ্টে এই নিয়া আলোচনা হইসে অনেকেই আলোচনা করেছেন Click This Link

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১

নতুন বলেছেন: হুম কান্ডারি ভাই এর পোস্ট বরাবরই অনেক ইনফো দিয়ে ভরপুর থাকে।

আমার প্রশ্ন জেগেছে বত`মানের জ্ঞানের সাথে আমাদের বিশ্বাসের মাঝে একটু ছোট অমিল নিয়ে।

অনেকেই কিন্তু জেসাসের চরিত্র মিশরের সান গড হোরাসের ছায়া অনুসারে তৌরি বলে মনে করেন।

আরেকটা জিনিস কিন্তু আলোচনায় আসেনাই। সেটা হইলো ... ইসা আ: বা জেসাস কিন্তু কোন ঐতিহাসিক চরিত্র না... তিনি বাইবেল/কোরানের চরিত্র...

ততকালিন ইতিহাসে কিন্তু কোথাও জেসাসের কথা নেই..

আরেকটা সুত্র পেলাম হানিফ ভাইএর মন্তব্যে,,

২৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।অনেককিছুই পোস্টে আর কমেন্টে উঠে আসলো। জানার কোনো শেষ নেই :)

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

নতুন বলেছেন: সবার আলোচনায় একটা পোস্ট অনেক বেশি তথ্যবহু হয়ে উঠে... অনেক কিছু জানা যায়।

২৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

আবু শাকিল বলেছেন: দাদা আপনার লজিক খুব ভাল।আপনি অনেক কিছু জানেন।
পৃথিবীর কিছু জিনিসে আমার ব্যাপক আগ্রহ।এগুলোর রহস্য জান্তে মুঞ্চায় -
-সূর্য পূর্ব দিকে উঠে কেন।উত্তর-দক্ষিণে উঠলে সমস্যা কি
- আমরা পৃথিবীতে কত বছর বেচেঁ থাকব।নির্দিষ্ট হিসাব চাই।জানতে পারলে আনন্দ-ফুর্তি করে যেতাম।
ধন্যবাদ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৫

নতুন বলেছেন: পৃথিবীর কিছু জিনিসে আমার ব্যাপক আগ্রহ।এগুলোর রহস্য জান্তে মুঞ্চায় -
-সূর্য পূর্ব দিকে উঠে কেন।উত্তর-দক্ষিণে উঠলে সমস্যা কি
- আমরা পৃথিবীতে কত বছর বেচেঁ থাকব।নির্দিষ্ট হিসাব চাই।জানতে পারলে আনন্দ-ফুর্তি করে যেতাম।

সূয` উত্তর-দক্ষিণে উঠানোর জন্য কিছু আইডিয়া বের করেন... তাহলে নাসাকে প্রস্তাব করেন।

আপনি আরো ২৮ বছর ১১মাস ২৪ দিন বেচে থাকবেন.... যদি কম থাকেন তবে কমম্প্লেন কইরেন... ;)

২৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫০

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: প্রিয় নতুন ভাইয়া, আপনার চমৎকার মন্তব্য পড়ে খুব ভাল লাগলো! এরকম উদার মনোভাবের সহব্লগারের সাথে পরিচিত হতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবতী মনে করছি।

কলাবাগান, আপনার মন্তব্যটা মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। আমি এই পোস্ট পড়ার জন্যই এই প্রথম টপিকটা সম্পর্কে জানালাম। এর আগে কিছু জানা ছিলো না। এই পোস্ট পড়ার পর নিজে আলাদাভাবে এই টপিকে পড়লাম খানিক। যা তথ্য পেয়েছিলাম, তার সাথে আপনার বক্তব্য মিলে যায়। আমার দ্বিমত করার কিছু নেই। আসলে এই বিষয়ে আমার এখনও কোন মতামত নেই, যেহেতু বিষয়টা জানলামই আজ প্রথম। শুধু বুঝছি, প্রচুর পড়াশোনা করার দরকার আমার।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ অনামিকা। মনের জানালা খোলা না রাখতে পারলে শেখা যায় না। আর আমরা অবশ্যই সবকিছু জানি না.. জানার অনেক কিছুই বাকি আছে..।

২৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: লেখক বলেছেন:

আমি এই প্রশ্নগুলো সম্পর্কে আসলে ব্যাখ্যা জানতে চাইছিলাম মানে প্রথম মানুষ সম্পর্কে ধর্মের বাইরে আপনার কি মনে হয় কিভাবে সৃষ্টি হতে পারে ?
"ভাইরে এর ব্যাক্ষা যদি আমি দিতেই পারতাম তবে তো পুরাই দাশ`নিক হইয়া যাইতাম :)
একটা ব্যাক্ষা আমার আছে... শুনে কিন্তু হাসতে পারবেন না।

আমার মনে হয় মানুষ পৃথিবির বাইরে থেকে এসেছে....

কারন:- মানুষ পৃথিবির সিসটেমের অংশ বলে মনে হয় না।

কোন সিসটেমের অংশ কিন্তু পুরু সিসটেমকে ধংস করতে পারেনা। আপনি কিন্তু আপনার হাত/পা দিয়ে বা নিশ্বাস বন্ধ করে মারা যাতে পারবেননা। কারন ঐগুলি আপনার শরীরের অংশ...

দুনিয়ার অন্যকোন প্রানী কখনো পৃথিবি ধংসের কারন হবে না। শুধুই মানুষই পারে পৃথিবি ধ্বংস করতে।

আগামী কাল যদি সকল মানুষ ৭বিলিওনকে এই পৃথিবি থেকে সরিয়ে নিয়ে যান তবে পৃথিবি কিন্তু আবার সবুজ সতেজ হয়ে যাবে... "

ভাইজান, প্রশ্নটার বিপরীতে যে মতামত দিয়েছেন সেটা হাস্যকর নয়৷ তবে আপনি প্রশ্নের উত্তরটি এড়িয়ে গেছেন৷ পৃথিবীর বাইরে থেকে আসুক আর ভিতরেই উদ্ভুত হোক প্রথম মানুষ কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে সেটার কোন উত্তর আপনার উত্তরে আসেনি৷

লেখক বলতে চেয়েছেন, "কোন সিস্টেমের অংশ পুরো সিস্টেমকে ধ্বংস করতে পারে না৷"
পুরো সিস্টেম বলতে আসলে কি বুঝাতে চেয়েছেন? পৃথিবী যে মানুষ ধ্বংস করতে পারবে কিনা এটা নিয়ে কেউ নিশ্চয়তা দিতে পারে না৷ তবে পৃথিবীর সভ্যতা এমনকি ইকো সিস্টেমটাকে পরিবর্তন করতে পারে৷ যেমনঃ পৃথিবীর সমস্ত জীবজন্তু মেরে ফেলতে পারে৷ কিন্তু পৃথিবী নামক গ্রহ হয়ত টিকে থাকবে৷ তখন হয়ত আবারও পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার মত অ্যামিবা সদৃশ বা অন্য কোন ক্ষুদ্র বা বৃহৎ জীবজন্তু তৈরি হতে পারে৷

ইকো সিস্টেম কিন্তু বিভিন্ন প্রাকৃতিক কারণেও পরিবর্তন হতে পারে৷ ডাইনোসর নামক বিশালকায় প্রাণীও প্রাকৃতিক কারণে ধ্বংস হয়েছে৷ অনেক বনাঞ্চলে প্রাকৃতিক কারণেই অনেক প্রাণী বিলুপ্ত হয়েছে এবং হচ্ছে৷

এন্টার্কটিকায় মানুষ্য বসতি না থাকলেও সেখানে তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে ইকো সিস্টেমের পরিবর্তন ঘটছে৷ আবার তাপমাত্রা শুধু মানবসৃষ্ট কারণেই পরিবর্তিত হয় না৷ আপনি হয়ত জানেন, শক্তির অনেকগুলো রূপের মধ্যে একরূপ থেকে অন্য রূপে পরিবর্তন করা গেলেও তাপকে পুরোপুরি অন্য রূপে পরিবর্তন সম্ভব নয়৷ অর্থাৎ কিছু পরিমাণ তাপ সবসময় অপরিবর্তিত থাকে৷ আর এই অবশিষ্ট তাপ মানুষ না থাকলেও পৃথিবীকে ধীরে ধীরে উত্তপ্ত করে তুলতো৷ এর ফলে সর্বদাই ইকো সিস্টেমের পরিবর্তন চলতেই থাকত৷

আবার ডারউইনের প্রাকৃতিক মতবাদে যদি আসি- "ভ্যারিয়েশন প্রকৃতির নিয়ম এবং অধিকতর যোগ্যরাই টিকে থাকবে৷" ডারউইনের এই মতবাদে যদি বিশ্বাসী হন তাহলে দেখা যাবে সৃষ্টির শুরু থেকেই পরিবর্তন চলে আসছে এবং সব সময়ই এটা চলতে থাকবে৷ সেটা মানুষ থাকুক আর নাই থাকুক অথবা মানুষ এই গ্রহ থেকেই সৃষ্টি হোক বা অন্য কোথাও থেকে আসুক৷ সিস্টেমের পরিবর্তনের যুক্তি দিয়ে মনে হয় না পৃথিবীতে মানুষকে আনার জন্য অন্য কোন জায়গা খুঁজতে হবে৷

আমি ধর্মে বিশ্বাস করি৷ সুতরাং আল্লাহর মানবসৃষ্টি সম্পর্কে কোরআনের বর্ণনা বিশ্বাস করি৷ তবে এর কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও হয়ত পাওয়া যেতেও পারে৷ তবে মনে হয় এখনও সেটা মানুষের আবিষ্কারের বাইরে আছে৷ যেমনঃ পূর্বে কোরআনের অনেক কিছুই অলৌকিক মনে হলেও পরবর্তীতে সেগুলোর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া গেছে৷

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

নতুন বলেছেন: ভাইজান, প্রশ্নটার বিপরীতে যে মতামত দিয়েছেন সেটা হাস্যকর নয়৷ তবে আপনি প্রশ্নের উত্তরটি এড়িয়ে গেছেন৷ পৃথিবীর বাইরে থেকে আসুক আর ভিতরেই উদ্ভুত হোক প্রথম মানুষ কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে সেটার কোন উত্তর আপনার উত্তরে আসেনি৷

আমার প্রথম প্রশ্নঃ পৃথিবীতে সৃষ্ট প্রথম মানুষ কে ? < উত্তর আমি আগেই দিয়েছিলেম... যে এটার কোন প্রমানিত উত্তর নেই।

লেখক বলতে চেয়েছেন, "কোন সিস্টেমের অংশ পুরো সিস্টেমকে ধ্বংস করতে পারে না৷"
পুরো সিস্টেম বলতে আসলে কি বুঝাতে চেয়েছেন? পৃথিবী যে মানুষ ধ্বংস করতে পারবে কিনা এটা নিয়ে কেউ নিশ্চয়তা দিতে পারে না৷ তবে পৃথিবীর সভ্যতা এমনকি ইকো সিস্টেমটাকে পরিবর্তন করতে পারে৷

- পৃথিবীকে বোমা মেরে ধ্বংস বা টুকরা টুকরা করা অথে` আমি বুঝাইনি। আমি বুঝিয়েছে যে এটাকে বসবাসের অযোগ্য করা বা পৃথিবির যে সেল্ফ হিলিং সিসটেম আছে তা থেকেও দূবল করে ফেলা এবং আলটিমেটলি পৃথিবিকে প্রানের অযোগ্য করে তোলার ক্ষমতা/ইচ্ছা কাজ শুধু মানুষই করছে..
তাই আমার মনে হয় মানুষ প‌্যারাসাইটের মতন পৃথিবি থেকে প্রান শুষে নিচ্ছে একে মেরে ফেলছে...

আবার ডারউইনের প্রাকৃতিক মতবাদে যদি আসি- "ভ্যারিয়েশন প্রকৃতির নিয়ম এবং অধিকতর যোগ্যরাই টিকে থাকবে৷" ডারউইনের এই মতবাদে যদি বিশ্বাসী হন তাহলে দেখা যাবে সৃষ্টির শুরু থেকেই পরিবর্তন চলে আসছে এবং সব সময়ই এটা চলতে থাকবে৷ সেটা মানুষ থাকুক আর নাই থাকুক অথবা মানুষ এই গ্রহ থেকেই সৃষ্টি হোক বা অন্য কোথাও থেকে আসুক৷ সিস্টেমের পরিবর্তনের যুক্তি দিয়ে মনে হয় না পৃথিবীতে মানুষকে আনার জন্য অন্য কোন জায়গা খুঁজতে হবে৷

সারভাইভাল অফ দি ফিটেস্ট এটা প্রকৃতির নিয়ম দুনিয়া সেইভাবেই চলছে... আর মানুষ বাইরে থেকে এসেছে এটা নিছক একটা ভাবনা মাত্র... এর পেছনে আমার কোন প্রমান নেই.. এটাকে এতো সিরিয়াসলি নেবেন না। :)

২৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ঈশা আঃ ইতিহাসে নাই, এইটা কি কইলেন ??

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

নতুন বলেছেন: :) উনি আছেন বাইবেলের পরের ইতিহাসে...

ততকালিন ইতিহাসবিদের কোন লেখায় কি জেসাস সম্পকে রেফারেন্স পাওয়া যায়?

উনি আছেন বাইবেলের পাতায় পাতায়... নিরপেক্ষ ইতিহাসে জিসাসের কোন রেফারেন্স তেমন নাই.

ধমী`য় লেখায় জিসাসএর উল্লেখ তো থাকবেই... কিন্তু ততকালিন সময়েও তো কিছু ইতিহাসবিদ ছিলো তাদের লেখায় জিসাস সম্পকে উল্লেখ পাওয়া যায়না... কিম্বা এমন কোন archaeological প্রমান বা physical প্রমান ও কি আছে??

৩০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আগেতো হিস্ত্রি ক্রিয়েট হবে তার পরে না লেখা হবে, উনার উপস্থিতির ফিজিকাল প্রমান আছে, এমনকি উনি যে কাপড়ে ক্রুসিফাইড হয়েছেন বলে ধারনা করা হয়, সেই রক্ত মাখানো কাপড়ও সংরক্ষিত আছে। একটু নেটে খুজলেই আশাকরি পেয়ে যাবেন। আমার মনে হয় আপনি ক্রাইস্ট মিথ থিউরি দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪০

নতুন বলেছেন: মুদ্‌দাকির বলেছেন: আগেতো হিস্ত্রি ক্রিয়েট হবে তার পরে না লেখা হবে, উনার উপস্থিতির ফিজিকাল প্রমান আছে,

সমসাময়িক ইতিহাসবিদের কারুরই লেখায় এই বিষয়টা নেই... তাই জিসাস চরিত্রকে অনেকেই হিস্টরিক্যাল বলে মানে না। এটা একটা ধমী`য় মিথের মতনই।

আমি মনে হয় কোন মিথ থিউরি দ্বারা প্রভাবিত তেমন না। আমার একটা পোস্ট আছে ঈসা আ: কে নিয়ে তার জীবনের অন্য রকমের একটা বিবরন আছে সেই খানে.. Click This Link

the Shroud of Turin অনেকেই এটাকে মধ্যযুগীয় ভন্ডামী বলেথাকে..

কাব`ন ডেটিং এর ৩টি ল্যাবের টেস্টও বলে এটার তৌরি হয়েছে 1260 and 1390 সালের দিকে..
http://www.bbc.com/news/magazine-33164668

৩১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬

হানিফঢাকা বলেছেন: প্রথমতঃ
And We bestowed to him Ishaq and Yaqub, all We guided. And Nuh, We guided before; and of his descendants, Dawood and Sulaiman and Ayyub and Yusuf and Musa and Harun. And thus We reward the good-doers.And Zakariya and Yahya and Isa and Ilyas - all (were) of the righteous. And Ismail and Al-Yasaa and Yunus and Lut, and all We preferred over the worlds. And from their fathers and their descendants and their brothers - and We chose them and We guided them to a straight path. (6:84-87)

ধর্মীয় লেখা ছাড়াও ঈসা (আঃ) এর অস্তিত্বের প্রমান সম্পর্কিত লেখা আছে। আমি একটা পেয়েছিলাম। রেফারেন্স টা খুজে পেলে জানাব।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২

নতুন বলেছেন: এখানে তো fathers and their descendants এর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ইলিয়াস আ: সম্পকে তো তেমন কিছুই পাই নাই ঈসা আ: এর সাথে...

৩২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০

হানিফঢাকা বলেছেন: ইলিয়াস (আঃ) এর সাথে ঈসা (আঃ) এর কোন সম্পর্কে এখানে বুঝানো হয় নায়। এখানে কয়েকজন নবীর নাম বলা হয়েছে এবং তাদের পিতা এবং সন্তানদের কথা বলা হয়েছে যে তাদের কে আল্লাহ সরল পথ প্রদর্শন করেছিল। এই কথা এই লিস্টে যাদের নাম আছে তাদের সবার জন্য প্রযোজ্য।এই লিস্টে ঈসা (আঃ) এর নাম আছে।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০

নতুন বলেছেন: তাহলে ঈসা আ: পিতা ছাড়াই কুমারী মাতার গভে` জন্মলাভ করেছে সেটা কোরানে কোথায় আছে?

৩৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৭

হানিফঢাকা বলেছেন: সুরা মরিয়ম ১-২৪ নম্বর আয়াত পড়ে দেখতে পাড়েন। সাধারণত এইখানের আয়াতে বর্ণিত "কুন ফায়াকুন" শব্দটি দ্বারা এবং ডিভাইন হাদিস দ্বারা মহা সম্মানিত উলামাগন এই কুমারি মাতার কনসেপ্ট বের করেছেন। এটা ব্যখা করতে গেলে অনেক লম্বা লেখার দরকার। যেহেতু আপনি কুমারি কনসেপ্ট নিয়ে লিখেছেন, এটা সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে প্যাগান গড, ওরশিপ নিয়ে একটু পড়ালেখা করতে হবে। তাহলে দেখবেন প্যাগানদের মধ্যে এই কনসেপ্ট ছিল।এটার উৎস সেখান থেকেই। এরপর খৃষ্টানদের রোমান কালচারে এডাপ্ট করার ইতিহাস এবং কিভাবে প্যাগান দের সান গড এবং খৃষ্টানদের সান অফ গড কনসেপ্ট মার্জ করেছে তা একটু পড়তে হবে। এতটুকু জানা থাকলে সুবিধা।
এরপর ঈসা (আঃ) এবং উনার মাতা সম্পর্কিত আয়াত গুলি একসাথে করে এর সাথে যাকারিয়া (আঃ) এবং ইব্রাহিম (আঃ) এর সন্তান হবার কাহিনী পড়ে দেখতে হবে (কারন এই সব কাহিনীতেও "কুন ফায়াকুন" শব্দের ব্যবহার আছে)। তাহলে বুঝতে পারবেন।
আর যদি এত কষ্ট করতে না চান তবে ৬ঃ৮৪-৮৭ আয়াত ভালভাবে আবার পড়েন। আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩১

নতুন বলেছেন: এরপর ঈসা (আঃ) এবং উনার মাতা সম্পর্কিত আয়াত গুলি একসাথে করে এর সাথে যাকারিয়া (আঃ) এবং ইব্রাহিম (আঃ) এর সন্তান হবার কাহিনী পড়ে দেখতে হবে (কারন এই সব কাহিনীতেও "কুন ফায়াকুন" শব্দের ব্যবহার আছে)। তাহলে বুঝতে পারবেন।
আর যদি এত কষ্ট করতে না চান তবে ৬ঃ৮৪-৮৭ আয়াত ভালভাবে আবার পড়েন। আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।


হুম এই আয়াত গুলি পড়ার পরে আমার যাকারিয়া আ: এর সন্তান হবার কথাই মনে পড়েছিলো। ঐ সময়ও কিন্তু এই রকমের ঘটনা আছে কিন্তু সেটা কুমারী মাতার কাহিনি হয় নাই।


৩৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৩

হানিফঢাকা বলেছেন: যাকারিয়া (আঃ) এর অধীনে মরিয়মের টেম্পলে থাকার সময়কার কাহিনী এবং পরবর্তীতে টেম্পল ছেড়ে দূরে চলে যাওয়ার কাহিনী একটু মাথা খাটিয়ে পড়লে অনেক কিছু ক্লিয়ার হয়ে যাওয়া উচিত। আপনার জন্য একটা সিম্পল কুইজঃ

But he called her from below her, "Do not grieve; your Lord has provided beneath you a stream (১৯ঃ২৪)

এইখানে এই he বলতে কাকে বুঝানো হতে পারে?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৬

নতুন বলেছেন: ( অনুবাদের পাথ`ক্যের জন্য অনেক অথ` অন্য রকম হয়। <<

http://www.quran.gov.bd/home/selectSura.html
সুরা ১৯:২৪<< but ( a voice) cried to her from beneath the ( palm-tree): '' grieve not! for your Lord has provided a rivulet beneath you:
এখানে he বলতে ফেরেস্তা লেখা আছে বাংলা অনুবাদে... :)

SAHIH INTERNATIONAL
সুরা ১৯:২৪<< But he called her from below her, "Do not grieve; your Lord has provided beneath you a stream.

pickthall < Click This Link
সুরা ১৯:২৪<< Then (one) cried unto her from below her, saying: Grieve not! Thy Lord hath placed a rivulet beneath thee,

এখানে মরিওমের সঙ্গী সে স্বামী হতে পারে কিন্তু কিছু অনুবাদে ফেরেস্তা লিখা আছে.. এই দুইটা শব্দে কাহিনি দুই দিকে নিতে পারে। :|

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪

নতুন বলেছেন: [Shakir 19:24] Then (the child) called out to her from beneath her: Grieve not, surely your Lord has made a stream to flow beneath you;
[Pickthal 19:24] Then (one) cried unto her from below her, saying: Grieve not! Thy Lord hath placed a rivulet beneath thee,
[Yusufali 19:24] But (a voice) cried to her from beneath the (palm-tree): "Grieve not! for thy Lord hath provided a rivulet beneath thee;
উপরের অনুবাদকরা কিন্তু he ব্যবহার করেনাই।

সাধারনত ছেলেরা নারীর প্রসবের সময় সাথে থাকে না। এবং ২৫০০ বছর আগে সেটা চিন্তা করা যায়না। তাই সেখানে নারীরাই থাকবে!!!
কিন্তু সেই সময়ে এই he টা কে??

৩৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৪

মাসূদ রানা বলেছেন: জিঙ্গাসা জাগতে পারে মনে প্রকৃতিতে কি এমনটা হয়?? উত্তর হলো এটা পোকা মাকড়ের ক্ষেত্রে অনেক হয়, সরীস্রীপের মাঝেও দেখা গেছে, কয়েক প্রকারের মাছের মাঝে দেখা গেছে কিন্তু এখন পযন্ত কোন স্তন্যপায়ীদের মাঝে এটা দেখা যায়নাই। প্রকৃতিতে আমাদের আশে পাশেই পুরুষ ছাড়া ডিম পেড়ে বাচ্চা জন্মের ঘটনা ঘটে।


@নতুন ভায়া,

আপনে তো আমারা মমিনদের ইমানি দন্ড নাড়ায় দিছেন মাইরি B-))

তা যে প্রানীগুলো সংগম ছাড়া সন্তান জন্ম দেয়, তারা কি পুরুষ সন্তানও জন্ম দেয় নাকি শুধু মেয়ে সন্তান ?
যদি তারা পুরুষ সন্তানও জন্ম দেয়, তাহলে তারাই বা "ওয়াই" ক্রোমোসোম পায় কোথ থেকে ? একটু জানাবেন দয়া করে।
ধন্যবাদ ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৯

নতুন বলেছেন: প্রকৃয়া গুলোর মাঝে একটা হইলো parthenogenesis << যেটা কোন সুক্রানু ছাড়া ডিম থেকে বাচ্চা হয়.<< এবং তার বাচ্চা মায়ের ক্লোন কপির মতনই হয়।

parthenogenesis এ জন্মানো বাচ্চা মায়ের পুরু ক্লোন হতে পারে এবং কিছু মায়ের অধে`ক ক্রমজোম পায় কিন্তু এতে জন্মানো প্রায় সবই মেয়ে হয়। মানুষের নারীদের সেক্স ক্রমোজম থাকে XX । তাই যদিও কোন নারী parthenogenesis মাধ্যমে তার ডিম্বানু বিভক্ত হওয়া শুরু হয় এবং তিনি সন্তান জন্ম দেন সেটা হবার কথা XX ক্রমজোমের অথ`ত সেই সন্তান হবে নারী সন্তান।

৩৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫১

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাহলে ঈসা আ: পিতা ছাড়াই কুমারী মাতার গভে` জন্মলাভ করেছে সেটা কোরানে কোথায় আছে?
==

সুরা মারিয়াম (সুরা নাম্বার ১৯), আয়াত ২০, ২১:

"She (মারিয়াম আঃ) said, 'How can I have a baby when no man has touched me, and I am never unchaste?'

Your Lord says, 'It is easy for Me (God), and We will make him (the baby) a sign to the people and a mercy from Us. And it is a matter already decreed.' "



০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

নতুন বলেছেন: সুরা মারিয়াম (সুরা নাম্বার ১৯), আয়াত ২০, ২১:
"She (মারিয়াম আঃ) said, 'How can I have a baby when no man has touched me, and I am never unchaste?'Your Lord says, 'It is easy for Me (God), and We will make him (the baby) a sign to the people and a mercy from Us. And it is a matter already decreed.' "

অনামিকা<< উপরের অনুবাদে যেই শব্দগুলি যোগ করা হয়েছে তা কিন্তু কোরানের না<< She (মারিয়াম আঃ) , Me (God),him (the baby)

অন্য অনুবাদে http://www.noblequran.com/translation << 21. He said: "So (it will be), your Lord said: 'That is easy for Me (Allah): And (We wish) to appoint him as a sign to mankind and a mercy from Us (Allah), and it is a matter (already) decreed, (by Allah).' "

<< And (We wish) to appoint him as a sign to mankind and a mercy from Us (Allah)

এখানে কিন্তু কুমারী অবস্তায় সন্তান হবে এটা বুঝাটা অনুমান...

৩৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনামিকা

৩৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনামিকা

৩৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: ব্র্যাকেটবন্দী শব্দগুলো আমার লেখা। আমি ব্র্যাকেটের ভেতরের লেখাগুলো বাদ দিয়ে কুরআনের কথা অক্ষরে অক্ষরে নিচে লিখে দিলাম আবার:

সুরা মারিয়াম, আয়াত ২০:-

She said: "How can I have a son, when no man has touched me, and I am never unchaste?"

==
উপরের আয়াতে ওয়ার্ড-ফর-ওয়ার্ড কুরানের। সুরার নাম মারিয়াম। এখানে son শব্দটা সরাসরি কুরআনে লেখা আরবীতে। কারো আরবী না জানা থাকলে গুগল ট্রান্সলেটর থেকে কুরআনের আয়াতটা টাইপ করে মিলিয়ে নিতে পারেন আরবী শব্দের অর্থ।

রেফারেন্স: Click This Link
==

সুরার নামটাই মারিয়াম। গোটা সুরা জুড়ে মারিয়াম আঃ এর জীবনবৃত্তান্ত। এখানে থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার হিসেবে she শব্দ দিয়ে বারবার মারিয়াম (আঃ) কেই বোঝানো হয়েছে।
==

আয়াত ২১: "Your Lord says, 'It is easy for Me, and We will make him a sign to the people and a mercy from Us. And it is a matter already decreed."


পুরো লাইনটা কুরআন থেকে ওয়ার্ড-ফর-ওয়ার্ড। এখানে তো স্পষ্ট করে বলাই আছে, "Your Lord says"। Lord যখন নিজেকে Me বলেন, তখন সেই Me টা কে? এখানে অসপষ্টতা কোথায়?
আয়াত ২১ হল আয়াত ২০ এর উত্তর। এখানে him এর রেফারেন্স এসেছে son শব্দের থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার হিসেবে।

এখানে অস্পষ্টতা কোথায়?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৬

নতুন বলেছেন: বিভিন্ন অনুবাদে লেখায় একটু পাথ`ক্য দেখা যায়..http://www.noblequran.com/translation

৪০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: Sorry, somehow my message got truncated. Sorry for flooding due to some tenchnical errors.
I can't type in Bangla, either.

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

নতুন বলেছেন: ব্যপার না এই রকম হয়...

আপনি ইংরেজীতেও লিখতে পারেন .. সমস্যা নাই।

৪১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫

-সাইরাস বলেছেন: মানব দেহে সেক্স ক্রোমোসোমের বিন্যাসে এবনরমালিটি ঘটা অসম্ভব নয়। মানব দেহে এমন অনেক এক্সিডেন্ট প্রকৃতিতে দেখা যায় । আর আল্লাহ চাইলে তো কথাই নেই :)

কেমন আছেন আপনি ?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯

নতুন বলেছেন: মাস্টার উগুয়ে বলেছেন...


ভাল আছি ভাই..

৪২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: The differences in translations are based on the chioce of words only, not on the meaning of the verses of the Qur'an. Plus, Arabic is mother tongue of people who do not need translations when the original Arabic Qur'an itself is present.

Onubaader parthok'kogulo kebol shobdo-choyone. Shobdaarthe noy. Plus, onekei Arbi vasha janen, tader onubaader proyojon nei, shorahsori Arbi te lekha original tai to achhe.

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪

নতুন বলেছেন: http://quran.al-islam.org/ এখানে তিনজনের ট্রানসিলেসন একসাথে পাবেন।

[Shakir 19:21] He said: Even so; your Lord says: It is easy to Me: and that We may make him a sign to men and a mercy from Us, and it is a matter which has been decreed.

[Pickthal 19:21] He said: So (it will be). Thy Lord saith: It is easy for Me. And (it will be) that We may make of him a revelation for mankind and a mercy from Us, and it is a thing ordained.

[Yusufali 19:21] He said: "So (it will be): Thy Lord saith, 'that is easy for Me: and (We wish) to appoint him as a Sign unto men and a Mercy from Us':It is a matter (so) decreed."

এখানে কিন্তু কোথাও কুমারী অবস্তায় সন্তান হবে সেটা সরাসরি বলা হয়নি...বরং Sign/নিদশ`ন টাকে ব্যক্ষা করেছে ততকালীন অনুবাদক যারা জেসাসের কাহিনি দ্বারা প্রভাবিত হতেই পারে।

এটা ছোট সমাজে দরিদ্র মেয়ের সন্তান অলৌকিক ভাবে হয়েছে সেটা খুব এটা বড় বিষয় না। এবং ৩০ বছর পরে ঐ সন্তান একটা সমাজে বড় একটা ঘটনা হয়ে থাকবেনা.. এখানে ঐ সন্তান বড় হয়ে মানব জাতির জন্য একজন নিদশ`ন হবে সেটাই মা কে উল্লেখ করেছে বলেই আমার মনে হয়।

আরেকটা বিষয় আপনার দৃষ্টি আক্রষন করবো সেটা হলো<<
http://quran.al-islam.org/ << সুরা মারিয়ম আয়াত ২৪<<
[Shakir 19:24] Then (the child) called out to her from beneath her: Grieve not, surely your Lord has made a stream to flow beneath you;
[Pickthal 19:24] Then (one) cried unto her from below her, saying: Grieve not! Thy Lord hath placed a rivulet beneath thee,
[Yusufali 19:24] But (a voice) cried to her from beneath the (palm-tree): "Grieve not! for thy Lord hath provided a rivulet beneath thee;

এখানে এই কথা কে বলেছিলেন?

সুরা ১৯:২৪

৪৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

-সাইরাস বলেছেন: মাস্টার উগুয়ের বানী ভালো লাগল।
মেডিকেল সাইন্স কিংবা জিনেটিক্সে ক্রোমোসোম এবনরমালিটি বলে কিছু একটা পাবেন । ক্রোমোসোম এবনরমালিটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন : ডিলিশন, ডুপলিকেশন,ট্রানসলোকেশন, ইনভারশন ইত্যাদি।

নিচের লিকে What are chromosome abnormalities? অংশটা দেখে নিবেন :)

https://www.genome.gov/11508982

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

নতুন বলেছেন: সাইরাস ভাই ডিম্বানুতে ক্রোমোসোম এবনরমালিটি হবে Meiosis প্রকৃয়ার সময় এবং নারীর ডিমে সাধারনত X ক্রমজোম থাকে এবং Meiosis এ মায়ের ২৩টা ক্রমজোমই থাকে যেটা বেড়ে/কমে শিশুতে যায়.. ৪৬টা হয় শিশু মায়ের ক্রমজমই পায়...

যেখানে আমরা ছেলেরা ২৩টা পেয়েছি বাবা থেকে ২৩টা মা থেকে...

সেখানে আপনি যদি বলেন X ক্রমজোম Meiosis এর মাধ্যমে Y ক্রমজোমে পরিনত হতে পারে সেটা ভাল।
কিন্তু তবে সেই রকমের কোন কথা কিন্তু এখন পযন্ত genome.gov মনে হয় বলে নাই :)

৪৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৩

উল্টা দূরবীন বলেছেন: গভীর জ্ঞানের কিছু কথা জানলাম যা এতোদিন অজানা ছিলো। রেফারেন্স সহ লিখেছেন তাই যএ কেউ ইচ্ছা করলেই তথ্য ভেরিফাই করে নিতে পারবে। লেখা ভাল্লাগছে। ধন্যবাদ এবং আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৭

নতুন বলেছেন: উল্টা পাল্টা চিন্তা করা আমার অভ্যাসে পরিনত হইতেছে... :)

রেফারেন্স সহ না লিখলে এই ধরনের লেখায় পাবলিকের দাবড়ানি খাইতে হবে... আর আমিও নেটের বিভিন্ন সাইট থেকেই পড়েছি তাই ঐ সুত্র দিওয়াই তো উচিত..

৪৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯

ভারসাম্য বলেছেন: এই পোস্ট ধর্মীয় 'কুমারী মাতা' বিষয়ক টার্মটির বৈজ্ঞানিক সম্ভাব্যতা বিষয়ক হলেও, এখানে কেবল বায়োলজিক্যাল সম্ভাব্যতাই আলোচিত হয়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে সাইকোলজী ও সাইক্রিয়াট্রিতেও অনেক গবেষণা ও চমকপ্রদ কিছু তথ্য আছে। Dissociative identity disorder (DID) নামে একটি মানসিক রোগ যাকে আগে মাল্টিপ্‌ল পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডার বলা হতো, সেটাও, বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে উল্লেখিত এ ধরণের বিষয়গুলোর একটি বিজ্ঞানসন্মত ব্যাখ্যা হতে পারে। মাল্টিপ্‌ল পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডার বিষয়ে সামু ছেড়ে যাওয়া নন্দিত ব্লগার জাফরুল মবীনের একটা পোস্ট ছিল, যা বর্তমানে তার ব্যাক্তিগত ব্লগে পাওয়া যাবে।

এখানে কুরআনের কথাও যেহেতু এসেছে, তাই কুরআনে শুধু ঈসা( আঃ ) -কে নিয়ে যতগুলো আয়াত এসেছে সব জায়গাতেই তাঁকে ঈসা ইবনে মারইয়াম বা মারিয়ামের পুত্র ঈসা বলা হয়েছে, সেটাও উল্লেখ করার প্রয়োজন বোধ করছি। আমি নিজে ব্যাক্তিগতভাবে নিজেকে বিজ্ঞানমনষ্ক ও বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে মনে করি এবং মুলতঃ সেই কারণেই কুরআনের উপর আরও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি বলেই, কুরআনের দু'টি আয়াত এখানে না দেয়ার ইচ্ছা সংবরণ করতে পারছি না, যা হল,

ইমরানের স্ত্রী যখন বললো-হে আমার পালনকর্তা! আমার গর্ভে যা রয়েছে আমি তাকে তোমার নামে উৎসর্গ করলাম সবার কাছ থেকে মুক্ত রেখে। আমার পক্ষ থেকে তুমি তাকে কবুল করে নাও, নিশ্চয়ই তুমি শ্রবণকারী, সর্বজ্ঞাত। অতঃপর যখন তাকে প্রসব করলো বলল, হে আমার পালনকর্তা! আমি একে কন্যা প্রসব করেছি। বস্তুতঃ কী সে প্রসব করেছে আল্লাহ তা ভালই জানেন। সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই। আর আমি তার নাম রাখলাম মারইয়াম। আর আমি তাকে ও তার সন্তানদেরকে তোমার আশ্রয়ে সমর্পণ করছি। অভিশপ্ত শয়তানের কবল থেকে। (আল-ইমরানঃ ৩৫-৩৬)

এখানে বোল্ড করা শব্দগুলো কি ভিন্ন কিছু একটার ইংগিত দেয় না! আমারতো মনে হয় ইসা( আঃ ) এর বায়োলজীকাল ফাদারও মারইয়াম ( আঃ ) নিজেই। আল্লাহই ভাল জানেন।



১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

নতুন বলেছেন: অতঃপর যখন তাকে প্রসব করলো বলল, হে আমার পালনকর্তা! আমি একে কন্যা প্রসব করেছি। বস্তুতঃ কী সে প্রসব করেছে আল্লাহ তা ভালই জানেন। সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই। আর আমি তার নাম রাখলাম মারইয়াম।

http://www.quran.gov.bd/home/selectSura.html আমাদের সরকারী কোরানের সাইটেও এই শব্দগুলি নাই।

http://quran.al-islam.org/ এখানে বিজ্ঞ ৩ অনুবাদকের অনুবাদ এক সাথে পাবেন<<

[Shakir 3:36] So when she brought forth, she said: My Lord! Surely I have brought it forth a female-- and Allah knew best what she brought forth-- and the male is not like the female, and I have named it Marium, and I commend her and her offspring into Thy protection from the accursed Shaitan.

এখানে অনুবাদে বোঝা যায় যে... আল্লাহ ই ভাল যানেন যে সে ভবিষ্যতে নিয়ে আসবে এবং নারী তো ছেলের মতন নয় এটা বুঝিয়েছে...

[Pickthal 3:36] And when she was delivered she said: My Lord! Lo! I am delivered of a female - Allah knew best of what she was delivered - the male is not as the female; and lo! I have named her Mary, and lo! I crave Thy protection for her and for her offspring from Satan the outcast.

[Yusufali 3:36] When she was delivered, she said: "O my Lord! Behold! I am delivered of a female child!"- and Allah knew best what she brought forth- "And no wise is the male Like the female. I have named her Mary, and I commend her and her offspring to Thy protection from the Evil One, the Rejected."

হতে পারে কিন্তু অন্য স্হানে কিন্তু নবী এবং তার বাবা কে সন্মানিত করার কথা বলা হয়েছে এবং সেই লিস্টে ইসা আ: এর নাম ও আছে... উপরে হানিফ ভাইয়ে মন্কব্যে দেখুন..

বায়োলজীকাল ফাদারও মারইয়াম ( আঃ ) নিজেই। কিভাবে সেটা সম্ভ্বব হতে পারে? কারন নারীর কোষ বিভক্ত হয়ে সন্তান জন্ম নিলেও ছেলে হবার সম্ভবনা নেই বললেই চলে... :)

৪৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

-সাইরাস বলেছেন: সেখানে আপনি যদি বলেন X ক্রমজোম Meiosis এর মাধ্যমে Y ক্রমজোমে পরিনত হতে পারে সেটা ভাল।
কিন্তু তবে সেই রকমের কোন কথা কিন্তু এখন পযন্ত genome.gov মনে হয় বলে নাই


নতুন ভাই, genome.gov এ বলা না হলেও "ইন প্র্যাক্টিস" এটার সম্ভাব্যতা উড়িয়ে দেয়া যায় না। একটু ভেবে দেখবেন।

৪৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

ভারসাম্য বলেছেন: আমি মুহিউদ্দীন খানের বাংলা অনুবাদ কোট করেছিলাম, যেহেতু এটাই কুরআনের বাংলা অনুবাদ হিসেবে সবচেয়ে জনপ্রিয়। তবে অনুবাদ কখনোই মূল টেক্সটের সমতুল্য হয় না, সেটা মূল আরবীর ইংরেজী অনুবাদই হোক অথবা বাংলা। আপনি যেহেতু ইংরেজী অনুবাদের উপর বেশি আস্থা রাখছেন বলে মনে হচ্ছে, তাই আপনার দেয়া অনুবাদের পাশাপাশি corpus.quran.com থেকে মূল আরবীর Word by Word এবং Quranic Syntax ভিত্তিক অনুবাদ দেখে নিতে পারেন। সেখানেও অবশ্য "সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই" অংশটার অনুবাদ "And the male is not like the female" করা হয়েছে, যার সরল বঙ্গানুবাদ অবশ্যই আমি যেটা কোট করেছি সেটার মত নয়, কিন্তু বিশেষ্য(noun) গুলোর কেইস(case) খেয়াল করলে দেখা যায় যে, মুহিউদ্দীন খান এর অনুবাদকৃত অংশটিও অযথার্থ নয়। শুধু এই ব্যাতিক্রমের জায়গাটি বাদ দিলেও, আগের যে শব্দ দুটো আমি বোল্ড হিসেবে দিয়েছিলাম, সেটার অনুবাদ কিন্তু সবগুলো অনুবাদেই একই রকম এবং সেখানে দেখা যাচ্ছে যে, ইমরান ( আঃ ) স্ত্রী বলছেন তিনি কন্যাসন্তান প্রসব করেছেন অথচ আল্লাহ বলছেন, "আমিই সবচেয়ে ভাল জানি যে, সে আসলে কী প্রসব করেছে"।

এবার হানিফ ভাইয়ের কোট করা অংশ প্রসঙ্গে বলি। তিনি যে আয়াত উল্লেখ করেছেন সেখানে কিন্তু শুধু ঈসা ( আঃ ) সম্পর্কে নয় বরং আরো কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে তাঁদের পিতা/উত্তরাধিকারী/ভাই তাঁদেরকেও আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত ও পথ-প্রাপ্ত বলা হয়েছে। কিন্তু শুধু ঈসা( আঃ ) সম্পর্কে কুরআনের সব জায়গাতেই ঈসা ইব্‌নে মারিয়াম বলা হয়েছে।

এবার আমি আরো একটা আয়াত দিচ্ছি আরও ভালভাবে কিছু চিন্তা করার জন্য। যেহেতু আমার কাছে টেক্সট কপি-পেইস্ট করার মত অনুবাদ শুধু মুহিউদ্দীন খানেরটিই আছে, তাই সেটা থেকেই দিচ্ছি।

নিঃসন্দেহে আল্লাহ আদম (আঃ) নূহ (আঃ)͠ও ইব্রাহীম (আঃ) এর বংশধর এবং এমরানের খান্দানকে নির্বাচিত করেছেন। যারা বংশধর ছিলেন পরস্পরের। আল্লাহ শ্রবণকারী ও মহাজ্ঞানী। এমরানের স্ত্রী যখন বললো-হে আমার পালনকর্তা! আমার গর্ভে যা রয়েছে আমি তাকে তোমার নামে উৎসর্গ করলাম সবার কাছ থেকে মুক্ত রেখে। আমার পক্ষ থেকে তুমি তাকে কবুল করে নাও, নিশ্চয়ই তুমি শ্রবণকারী, সর্বজ্ঞাত। ( আল-ইমরানঃ৩৩-৩৫ )

সবশেষে আপনার, 'কারন নারীর কোষ বিভক্ত হয়ে সন্তান জন্ম নিলেও ছেলে হবার সম্ভবনা নেই বললেই চলে...' প্রসঙ্গে বলছি যে, আপনি নিজেও কিন্তু বলছেন যে, 'সম্ভাবনা নেই বললেই চলে' অর্থাৎ একেবারেই অসম্ভব এটা কিন্তু বলেন নি। আমি আরেকটু বাড়িয়ে বলছি যে, বিজ্ঞানের দৃষ্টিতেই পুরুষ প্রজাতির সংস্পর্শ ছাড়াই নারী প্রজাতিরর কোষ বিভাজিত হয়ে শুধু নারীই নয়, পুরুষপ্রজাতিও জন্ম নিতে পারে এবং সেটা এই প্রকৃতিতেই হচ্ছে। এক শ্রেণীর টিকটিকি/কুমির প্রজাতির ( কমোডো ড্রাগন ) প্রজনন লক্ষ্য করে দেখা গিয়েছে তাদের বেশ কিছু নারী ( পিওর নারী, ইন্টারসেক্সুয়াল নয়) প্রজাতি কোন পুরুষ প্রজাতির বিন্দুমাত্র সংস্পর্শ ছাড়াই ( এমন নয় যে জীবনের কোন একটা পর্যায়ে পুরুষ প্রজাতির সাথে মিলিত হয়েছিল) পিওর পুরুষ প্রজাতি উৎপন্ন করেছে। এখানে অবশ্য একটা ব্যাপার আছে যে, কমোডো ড্রাগনের সেক্স ক্রোমোজম পিওর নারীর ক্ষেত্রে WZ এবং পুরুষের ক্ষেত্রে ZZ যা মানুষের ক্ষেত্রে উলটো ধরণের হয় অবশ্য। তাই কমোডো ড্রাগনের অযৌন প্রজননের ক্ষেত্রে, কেবল পিওর পুরুষ প্রজাতিই উৎপন্ন হওয়া সম্ভব যদি কোষ বিভাজন জনন কোষ থেকে হয়। কিন্তু দেহকোষ বিভাজিত হয়ে যদি কোনভাবে প্রজনন ঘটে সেক্ষেত্রে পিওর নারী ( সেটা অবশ্য ক্লোন হবে, ডীসেন্ডেন্ট হবে না) প্রজাতি পাওয়া যাবে। বিস্তারিত এখানে দেখতে পারেন।

আরেকটা কেইস পড়েছিলাম যার লিঙ্ক দিতে পারছি না এখন, যেখানে কমোডো ড্রাগনের চেয়ে একটু ব্যাতিক্রমী কিন্তু সেখানেও এক ধরণের কুমিরের প্রজাতি ( পিওর নয়, ইন্টারসেক্সুয়াল), পুরুষ প্রজাতির সংস্পর্শ ছাড়াই পিওর পুরুষ প্রজাতি উৎপন্ন করছে এবং যার ক্রোমোজম টাইপ মানুষ ও অন্যান্য মেরুদণ্ডি প্রাণীর মতই কিছুটা ( পুরুষের XY; নারীর XX); কমোডো ড্রাগনের মত নয়।

যাই হোক, উপরে আমার কথাগুলোকে বিতর্ক হিসেবে নেবেন না, কারণ এই ধরণের লেখা দিয়ে কেবল কোন একটি বিষয়ের সম্ভাব্যতাই যাচাই করা যেতে পারে কেবল, সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব না। কাজেই সিদ্ধান্তমূলক কিছু বলা কারোই উচিৎ নয় এখানে, সেটা বিজ্ঞানের দিক দিয়েই হোক অথবা ধর্মের। শুভকামনা। :)


১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

নতুন বলেছেন: অবশ্যই বিতকে`র কিছু নাই। :)

আমি কেবল আমার জিঙ্গাসা গুলি তুলে এনেছি এবং অনেকের অালোচনায় কিন্তু অনেক নতুন বিষয় উঠে এসেছে যেটা অনেকেই জানতো না।

৪৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭

কলাবাগান১ বলেছেন: @ভারসাম্য ,

কমোডো ড্রাগনের যে উদাহরন দিলেন, তাতে তো আপনি এই পোস্টের লিখা টা আর ও সমর্থন করলেন। মায়ের থেকে অযৌন প্রজননের ক্ষেত্রে শুধু মাত্র মেয়ে মানুষ হবে যদি তার সেক্স ক্রমোজম হয় XX (মেয়ে) XY (ছেলে) তাই জেসাস কিভাবে ছেলে হিসাবে জন্ম নিল??? কমোডো ড্রাগনে মায়ের থেকে ছেলে হচ্ছে কেন না তাদের সেক্স ক্রমোজমের বিন্যাস মানুষের অপজিট XZ (মেয়ে) ZZ (ছেলে)

আমার মনে হয় অনুবাদের ভুল থেকে ই কুমারী মাতা কথা টার উৎপত্তি মেরী এবং জেসাস এর বেলায় (Young maids/girls translation should not be virgin)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮

নতুন বলেছেন: কলাবাগান ভাই.... অনুবাদের ভুলে কুমারী মাতা মনে নেওয়া যতটা সহজ তার চেয়ে বিলিওন গুন জটিল জিনিস সবাই মেনে বসে আছে :)

কোরানে কোথাও কিন্তু সরাসরি বলা নাই যে বাবা ছাড়া ঈসা আ: জন্মগ্রহন করবে।

আর একটা বিষয় হইলো একটা সমাজে এটা শিশু অলৌকিক ভাবে জন্মগ্রহন করলে কি তাকে সবাই মনে রাখবে??

জিসাস ৩০ বছর বয়সে ফিরে এসে যেই রেভুলেসন শুরু করেন সেটাই আসল... এবং ঐ সবই হয়তো বলা হয়েছিলো যে ঐ সন্তান মানব জাতীর জন্য নিদেশ`ন হবে.... কিন্তু আমরা সেটাকে তার জন্ম কিভাবে হবে সেটা বলে মেনে নিয়েছি।

৪৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১

ভারসাম্য বলেছেন: @ কলাবাগান, আমি কিন্তু ঠিক দ্বিমত পোষণমূলক কোন মন্তব্য করি নি তবে উল্লেখযোগ্য কিছু তথ্যঘাটতি পূরণের চেষ্টা করেছি। আমি কমোডো ড্রাগনের ক্রোমজম যে মানুষের উল্টো ধরণের অনেকটা সেটা ওখানেই বলেছি, কাজেই তার পক্ষে অযৌন জননের ক্ষেত্রে পুরুষ প্রজাতি হওয়াই স্বাভাবিক। এটা নিয়ে অন্য কেউ যেন আবার বিভ্রান্তিতে না পড়ে, সেজন্যই তার উল্লেখ। কিন্তু এক্স-ওয়াই ক্রোমজম বা নিদেন পক্ষে এসআরওয়াই জিন নিয়েও বাহ্যিক শারীরবৃত্তিয় দৃষ্টিতে নারী ( মানুষ) থাকা সম্ভব সেই তথ্যও আরো বিস্তারিত আসা উচিৎ।

আর অনুবাদের ভুলের কথাটা অবান্তর, কারণ যারা সেটা বলছে তারা সেই ধর্মগ্রন্থকেইতো বিশ্বাস করছে না। আর যারা করছে তাদের কাছে বিজ্ঞানসন্মত সম্ভাব্যতা থাকার প্রয়োজন আদৌ নেই। আমি নিজেও কুরআনে বিশ্বাস করি বিজ্ঞানসন্মত যৌক্তিক কারণেই, অন্ধবিশ্বাস হিসেবে নয় কিন্তু সেটার উল্লেখ করে এবং বিজ্ঞানসন্মত ব্যাখ্যা দিয়েও মূল ঘটনাটিকে প্রমাণ বা অপ্রমান করা যাবে না মোটেও। তার প্রয়োজনও নেই। ধর্মের দিক দিয়েও নেই, নেই বিজ্ঞানের দিক দিয়েও। অন্ধ বিশ্বাসী বা অবিশ্বাসী বা বিজ্ঞানের চেতনা কম থাকা বা ধর্মচেতনা কম থাকা মানুষের জন্য আমার মন্তব্য উপকারী হতে পারে ভেবে বলা। কোন কিছু সমর্থন/অসমর্থন উদ্দেশ্য নয়। :)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

নতুন বলেছেন: কোরানে কিন্তু সরাসরি কোথাও নেই যে স্বামী সংস্পস` ছাড়াই সন্তান হবে। বলা হয়েছে যে সন্তানের ব্যবস্তা হবে। এবং সেই সন্তান মানব জাতীর জন্য এক নিদশ`ন হবে।

এখানে যারা অনুবাদ করেছে তারা ম্যারী কুমারী ছিলো এবং সেই সন্তান মানব জাতীর জন্য নিদশ`ন হবে

এই দুইটা শব্দকে মেলানোর চেস্টা করে কুমারীর সন্তান জিনিসটা তৌরি করেছে। কারন অন্ধভক্তরা কখনোই এই প্রশ্ন তুলবেনা।

তাই আমার কাছে অনুবাদে ভুল হয়েছে সেটা মেনে নেওয়াই অনেক সহজ এবং সম্ভব। কিন্তু তা না করলে অনেক গুলি অসম্ভবকে মেনে নিতে হয় যেটা অযৌক্তিক।

দেখা যাক যদি মারা যাবার আগে এই রকমের আরো অনেক রহস্যময় জিনিসের রহস্য ভেদ দেখে যেতে পারি। :)

৫০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

আমি মিন্টু বলেছেন: ভালো লেগেছে অন্যবদ্য লেখা মনে হলো । :)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৮

নতুন বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে খুশি হোলাম..

৫১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১২

ভারসাম্য বলেছেন: কুরআনে অবশ্যই আছে এবং সুস্পষ্টভাবেই আছে যে, ইসা ( আঃ ) এর জন্ম স্বাভাবিক মানবজন্মের মত নয়। কথা হল আপনি কি সম্পূর্ণ কুরআন শব্দ ধরে ধরে আক্ষরিক অর্থে পড়েছেন? আমি কিন্তু পড়েছি তবে এখন ফোন দিয়ে রীপ্লাই দেয়ায় রেফরেন্স দিতে পারছি না।

তারচেয়েও গুরুতর বিষয় হল, কুরআনকে আপনি ঐশী বাণী হিসেবে মেনে নিচ্ছেন কিনা, তার উপরই নির্ভর করছে অনুবাদের ভুল-ভ্রান্তির ব্যাপারটা। ঐশীবাণী হিসেবে না মানলে কোনই আপত্তি নাই, কিন্তু সেক্ষেত্রে সেখানে বলা ঘটনাকে নিজের মনের মত করে গ্রহণ করবার মানসে, অনুবাদের ভুল-ভ্রান্তি বলাটা নিতান্তই অবান্তর।

তবে ঐশীবাণী হিসেবে মেনে নেয়ার ক্ষেত্রেও দুইটা ব্যাপার আছে। একটা হল অন্ধ আবেগে মেনে নেয়া, আরেকটা হল যৌক্তিক বিবেকে বিশ্বাস করা। শেষোক্ত ক্ষেত্রের মানুষের জন্যই কেবল বিজ্ঞানের আলোচনা তার বিশ্বাসে আরও ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে। অন্ধ-আবেগের ব্যাপার যেমন ধর্ম বোঝা/ না বোঝার ক্ষেত্রে ঘটে অনেকের ক্ষেত্রে, তেমনি বিজ্ঞান বোঝা না বোঝার ক্ষেত্রেও ঘটতে পারে পারে।

আবারও বলছি, ধর্মের বাণী কেবল সেই ধর্মের অনুসারীদের জন্যই আভ্যন্তরীন প্রমান, বাইরের মানুষের ক্ষেত্রে তা মীথ অথবা অসত্য। কিন্তু কোন ধর্মের মানুষের জন্যই বিজ্ঞান অসত্য হতে পারে না। এটা অবশ্য ঠিক যে, বিজ্ঞানও সীমাবদ্ধ। কিন্তু সেটা যেহেতু ধর্মের বিকল্প বা বিরোধী কিছু নয়, তাই ধর্ম দিয়ে বিজ্ঞানের সত্যাসত্য নির্ণয় অথবা বিজ্ঞান দিয়ে ধর্মের সত্যাসত্য নির্ণয় দুটোই সমান হাস্যকর। কিন্তু যদি স্রেফ একে অপরের সত্যাসত্য নির্ণয়ের ব্যাপার না হয়, সেক্ষেত্রে মীথ, ইতিহাস, ধর্ম ইত্যাদি যেমন বিজ্ঞানের অনেক কিছু আবিষ্কারে উপকারী হতে পারে; তেমনি বিজ্ঞানের আবিষ্কার, মতবাদ ইত্যাদিও ধর্মের বিশ্বাসের ও আচরণের ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে।

শুভকামনা সবার জন্য। :)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪০

নতুন বলেছেন: ভাই আপনি সুরা মারিয়ম এর আয়াতই রেফারেন্স দিবেন :-

বলেছেন: http://quran.al-islam.org/ এখানে তিনজনের ট্রানসিলেসন একসাথে পাবেন।

[Shakir 19:21] He said: Even so; your Lord says: It is easy to Me: and that We may make him a sign to men and a mercy from Us, and it is a matter which has been decreed.

[Pickthal 19:21] He said: So (it will be). Thy Lord saith: It is easy for Me. And (it will be) that We may make of him a revelation for mankind and a mercy from Us, and it is a thing ordained.

[Yusufali 19:21] He said: "So (it will be): Thy Lord saith, 'that is easy for Me: and (We wish) to appoint him as a Sign unto men and a Mercy from Us':It is a matter (so) decreed."

এখানে কোথায় কুমারী অবস্তায় অযৌন প্রজননের মাধ্যমে সন্তান হবে বলা আছে?????


এখানে কিন্তু কোথাও কুমারী অবস্তায় সন্তান হবে সেটা সরাসরি বলা হয়নি...বরং Sign/নিদশ`ন টাকে ব্যক্ষা করেছে ততকালীন অনুবাদক যারা জেসাসের কাহিনি দ্বারা প্রভাবিত হতেই পারে।

এটা ছোট সমাজে দরিদ্র মেয়ের সন্তান অলৌকিক ভাবে হয়েছে সেটা খুব এটা বড় বিষয় না। এবং ৩০ বছর পরে ঐ সন্তান একটা সমাজে বড় একটা ঘটনা হয়ে থাকবেনা.. এখানে ঐ সন্তান বড় হয়ে মানব জাতির জন্য একজন নিদশ`ন হবে সেটাই মা কে উল্লেখ করেছে বলেই আমার মনে হয়।

৫২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৭

ভারসাম্য বলেছেন: না, আমি এই রেফরেন্স দিতাম না এবং আমি যেটা/ যেগুলো দেব সেটা হুবহু দেয়ার উদ্দেশ্যেই তখন বিরত ছিলাম। এখনো ঘুমানোর আগে অফলাইনে চোখ বুলাচ্ছিলাম। আপনার রীপ্লাই দেখে লগইন করতে হল এবং বলাই বাহুল্য যে, নিতান্তই হতাশ হলাম আপনার রীপ্লাই দেখে। যাই হোক, বেঁচে থাকলে এবং কপালে থাকলে কাল সকালেই ( বাংলাদেশের ) নতুন কিছু আয়াত দেব হয়তো। শুভরাত্রি।

৫৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৫

ভারসাম্য বলেছেন: ইসা( আঃ ) সম্পর্কিত কুরআনের সেই আয়াতটি হল, নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট ঈসার দৃষ্টান্ত হচ্ছে আদমেরই মতো। তাকে মাটি দিয়ে তৈরী করেছিলেন এবং তারপর তাকে বলেছিলেন হয়ে যাও, সঙ্গে সঙ্গে হয়ে গেলেন। ( আল-ইমরানঃ ৫৯ )

যার কয়েকটি ইংরেজী অনুবাদ নিম্নরূপঃ
Sahih International: Indeed, the example of Jesus to Allah is like that of Adam. He created Him from dust; then He said to him, "Be," and he was.

Pickthall: Lo! the likeness of Jesus with Allah is as the likeness of Adam. He created him of dust, then He said unto him: Be! and he is.

Yusuf Ali: The similitude of Jesus before Allah is as that of Adam; He created him from dust, then said to him: "Be". And he was.

Shakir: Surely the likeness of Isa is with Allah as the likeness of Adam; He created him from dust, then said to him, Be, and he was.

Muhammad Sarwar: To God the case of Jesus is as that of Adam whom He created from the earth and then said, "Exist," and Adam came into existence.

Mohsin Khan: Verily, the likeness of 'Iesa (Jesus) before Allah is the likeness of Adam. He created him from dust, then (He) said to him: "Be!" - and he was.

Arberry: Truly, the likeness of Jesus, in God's sight, is as Adam's likeness; He created him of dust, then said He unto him, 'Be,' and he was.

যদিও উপরে দেয়া বাংলা ও ইংরেজী অনুবাদগুলোর মর্মার্থ একই, তবুও তা কখনোই কুরআনের মূল টেক্সটের সমতুল্য না। তাই Word by Word অনুবাদও পড়ে নেয়ার অনুরোধ রইল।

এছাড়া ৬৬ নং সুরাহ আত-তাহরীম এর ১২ নং আয়াতটিও দেখা যেতে পারে যার বাংলা অনুবাদ হল, আর দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছেন এমরান-তনয়া মরিয়মের, যে তার সতীত্ব বজায় রেখেছিল। অতঃপর আমি তার মধ্যে আমার পক্ষ থেকে জীবন ফুঁকে দিয়েছিলাম এবং সে তার পালনকর্তার বানী ও কিতাবকে সত্যে পরিণত করেছিল। সে ছিল বিনয় প্রকাশকারীনীদের একজন। ( ৬৬:১২ ) যা স্পষ্ট ইংগিত দেয় যে, ঈসার ( আঃ ) জন্ম অন্য আর দশটা স্বাভাবিক মানবজন্মের মত ছিল না।

এগুলো সহ কুরআনে সর্বমোট যে বিশটি (২০) জায়গায় শুধুমাত্র ইসার ( আঃ ) কথা এসেছে, তার ষোলটি (১৬ ) জায়গাতেই তাঁকে সম্বোধন করা হয়েছে, ঈসা ইব্‌ন মারিয়াম বলে। তাঁকে অন্যকোন পিতৃ-পরিচয়ে ডাকা হয় নি। এছাড়া এর আগেও একটা মন্তব্যে সুরা আল-ইমরানের ৩৩ নং আয়াতটি উল্লেখ করেছিলাম, যেখানে ইমরানের ( আঃ ) বংশধরদেরও নির্বাচিত করা হয়েছে বলা হয়েছে। তাই কুরআন অনুযায়ী অন্ততঃ এটা প্রায় পরিষ্কার যে, পৃথিবীর কোন মানব-পুরুষ ইসার ( আঃ ) বায়োলজিক্যাল ফাদার নয়।

আবারও বলছি, এটা কুরআন অনুযায়ী, যাকে আমি ঐশীবাণী হিসেবে বিশ্বাস করি। প্রকৃত ঘটনা আল্লাহই ভাল জানেন যা মীথ,ইতিহাস ও বিজ্ঞান দিয়ে কখনোই প্রমাণ কিংবা অপ্রমাণ কোনটাই করা যাবে না। এরকম বিষয়ে বিজ্ঞান দিয়ে কেবল সম্ভাব্য সত্যের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের চেষ্টা করা যায়, যা ঐশীবাণীতে বিশ্বাসীদের বিশ্বাস-ই বাড়াবে আরো এবং সংশয়বাদীদের আরো বেশি সংশয়েও ফেলে দিতে পারে।

আগেও বলেছি বিতর্ক করার জন্য আমি এখানে মন্তব্য করি নি। কাজেই এই মন্তব্যটিকেও সেভাবে গ্রহণ করা হলেই খুশী হব। পারষ্পরিক সৌহার্দ্য বজায় থাকুক। শুভকামনা সবার জন্য।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই... আপনার মন্তব্যে এই সম্পকে আরো আয়াত সম্পকে` অবগত হোলাম।

নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট ঈসার দৃষ্টান্ত হচ্ছে আদমেরই মতো। তাকে মাটি দিয়ে তৈরী করেছিলেন এবং তারপর তাকে বলেছিলেন হয়ে যাও, সঙ্গে সঙ্গে হয়ে গেলেন। ( আল-ইমরানঃ ৫৯ )


এটা অবশ্যই সেই বিষয়ই উপস্হাপন করে।

৫৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: বিশ্বাস এর সাথে যুক্তি যায় না। ৮০র দশকে জন্ম না নিয়ে আরও ২৫ টা বছর পরে জন্ম নিলে বিজ্ঞানের অগ্রগতিটা নিশ্চিন্তে দেখে মরতে পারতাম। :D

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৩

নতুন বলেছেন: আমরা যেইটুকু দেখে যেতে পারবো সেটাই বা কম কিসে?

অবশ্য মারা যাবার সময় এইটাই একটা আফসোস থাকবে যে হাজার বছর পরে দুনিয়া কোথায় যাবে ...হয়তো অন্য গ্যালাক্সি বা ডাইমেনসনে মানুষ ভ্রমন করতে যাবে...

কত নতুন নতুন জিনিস আসবে যেটা এখনো আমরা চিন্তাও করিনাই।...

৫৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০৬

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আপনার পোস্টের চাইতেও , মন্তব্য প্রতিমন্তব্য দেখে মুগ্ধ হলাম । আলাদা ভাবে আর কিছু বলার সুযগ নেই আমার ।
কোন কিছু নিয়ে শুধু তর্ক বিতর্কের খাতিরে আলোচনা নয় , সত্যিকার অর্থেই আলোচনার উদ্দেশ্যে পোস্ট দিয়েছেন দেখে ভালো লাগলো । আর মন্তব্যের উত্তরে আপনার আন্তরিকতা আর ধৈর্য দেখে একটা কথাই বার বার মাথায় আসছিলো বিশ্বাসী / মুমিন দের মধ্যে যদি এই গুনের চর্চা হত তবে এই পৃথিবী কেমন হত , বিজ্ঞান ধ্বংসের উদ্দেশ্য ব্যবহৃত না হয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ই হত ।

সব গুলো মন্তব্য পড়ে শেষ করতে পারিনি বিধায় আবার আসতে হবে :)

পৃথিবী থেকে সকল প্রকার অন্ধত্ব (মানসিক) দূর হউক । ( ধর্মান্ধ র ট্যাগ খেয়ে আন্ধা আন্ধা লাগছিলো , আপনার বাড়ি এসে আলো ফিরে পেয়েছি , তার জন্য বাড়তি ধন্যবাদ :``>> )
শুভকামনা

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪

নতুন বলেছেন: শিক্ষা এবং জ্ঞান যদি কোন মানুষকে বিনয়ী, ধৈয`শীল, আন্তরিক, যৌক্তিক না বানায় তবে ঐ শিক্ষায় অবশ্যই গলদ ছিলো বলে আমি মনে করি।

পৃথিবীর সকল কুস্ংস্কার, অজ্ঞতা দূর হউক...

ভাল থাকবেন...

৫৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

ধমনী বলেছেন: মন্তব্য, প্রতিমন্তব্যে বেশ গভীর হয়েছে পোস্টটি। তবে আমার অভিমত হলো বিজ্ঞানের বর্তমান পর্যন্ত অর্জিত ধারণা দিয়েই এর ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। ইংল্যান্ডের যে ঘটনাটি লিখলেন তার উপর আরো গবেষণা প্রয়োজন। পার্থোজেনেসিসের হিউম্যান ভার্সন আলাদা হতেও পারে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১

নতুন বলেছেন: মন্তব্য, প্রতিমন্তব্যে বেশ গভীর হয়েছে পোস্টটি।

এটাই ব্লগের মজা, পত্রিকা বা বইয়ের চেয়ে ব্লগ এইজন্যেই আলাদা... এখানে অনেক নতুন কিছু জানা যায়।

ইংল্যান্ডের যে ঘটনাটি লিখলেন তার উপর আরো গবেষণা প্রয়োজন।
আমেরিকার অনেকে বলে থাকে যে সে ভাজি`ন কিন্তু গব`বতী হয়েছে। কিন্তু সেটাকে অনেকে সেক্স এডুকেসনের অভাব বা তার কাছে ভাজিনিটির ব্যাক্ষা কি তার উপরে নিভর করে বলেছে।

পার্থোজেনেসিসের হিউম্যান ভার্সন আলাদা হতেও পারে। মানুষের সেক্স ক্রমোজমে মেয়েদের XX এবং ছেলেদের XY থাকে তাই মা যদি তার ডিম্বানুথেকে সন্তান প্রশব করে সেটাও মায়ের ক্লোনের মতনই হবে এবং সেটা XX হবে অথ`ত মেয়ে।

এবং কোরানে কোথাও পরিস্কারভাবে বলানাই যে ঈসা আ: কে বাবা ছাড়া জন্ম দেবেন মরিওম আ: ( যেটা আছে সেটা অনুবাদকের ব্যাক্ষা) আর হানিফ ভাই কোরানের রেফারেন্স দিয়েই বলছেন যে ঈসা আ: এর পিতার কথা কোরানে ইঙ্গিত আছে..।http://www.somewhereinblog.net/blog/hanifdhaka/30094761#c11213272

আরেকটা বিষয় হইলো দুনিয়াতে অলৌকিক কিছুই হয় না। সব কিছুই প্রাকৃতিক নিয়ম মেনেই হয়।

৫৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার মনে হয় মানুষ পৃথিবির বাইরে থেকে এসেছে....

কারন:- মানুষ পৃথিবির সিসটেমের অংশ বলে মনে হয় না।

কোন সিসটেমের অংশ কিন্তু পুরু সিসটেমকে ধংস করতে পারেনা। আপনি কিন্তু আপনার হাত/পা দিয়ে বা নিশ্বাস বন্ধ করে মারা যাতে পারবেননা। কারন ঐগুলি আপনার শরীরের অংশ...

দুনিয়ার অন্যকোন প্রানী কখনো পৃথিবি ধংসের কারন হবে না। শুধুই মানুষই পারে পৃথিবি ধ্বংস করতে।

আগামী কাল যদি সকল মানুষ ৭বিলিওনকে এই পৃথিবি থেকে সরিয়ে নিয়ে যান তবে পৃথিবি কিন্তু আবার সবুজ সতেজ হয়ে যাবে...


আমার নিজের অর্জিত ধারণার সাথে মিলে গেছে দেখছি। :)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

নতুন বলেছেন: ভাই আসেন এই বিষয় নিয়া নতুন একটা থিউরি লিখা ফেলি...

নোবেল না হইলে কদবেল তো পাইতে পারি।

কোরানও কিন্তু তাই বলে... ;)

কোরানের সৃস্টি কাহিনির আয়াত গুলি দিয়ে টাইমলাইন বানালেও এটাই আসবে...

প্রথমে আল্লাহ ফেরেস্তাদের বলেন যে তিনি পৃথিবিতে মানুষ পাঠাবেন<<<<তারপরে আদমকে সৃস্টি+হাওয়া সৃস্ট<<< বেহেস্তে বসবাস<<<<দুনিয়াতে প্ররন...

৫৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :-B অতি উত্তম প্রস্তাব ভাই। :)

আমি জেনেটিক্স, বায়োলজি, ইভ্যুলুশন থিওরী, ভ্যারিটি অব স্পেসিসগুলো নিয়ে জানার চেষ্টা করেছি। প্রাণির যে শ্রেণিবিন্যাস দেখলাম আর তার সাথে মানুষের পার্থক্য দেখলাম তাতে এই ধারণাটিই আসছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১

নতুন বলেছেন: আমি তো ভাই সব`বিষয়ে পন্ডিত :| অনেক বিষয়েই জানার চেস্টা করি। যখন যেইটা টানে সেইটা নিয়াই গুগুল/ইউটিউব/বই/ উল্টাইয়া বেড়াই।

৫৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

সায়েন্সের একটি বড় বিষয়ের উপর লিখেছেন, ভালো; জীব বিদ্যায় মানুষের লব্ধ জ্ঞান বেশ শক্ত প্রমাণের উপর প্রতিস্ঠিত; এতে আমাদের পুর্ব পুরুষদের অনেক ভাবনা নতুনভাবে রিফাইন হবে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

নতুন বলেছেন: এখন মুসলিম বিজ্ঞানীরাও বিব`তন মেনে নিচ্ছেন। কয়েক দিন আগে ২ জনের লেকচার শুনলাম যারা মেনে নিচ্ছেন যে পৃথিবির প্রানীর মাঝে বিব`তন না মানার কোন কারন নেই।

কিন্তু শুধু মানুষ এই ধারার থেকে আলাদা তাদের সৃস্টি হয়েছে সরাসরি সৃস্টিকতার মাধ্যমে...

এটা নিয়ে একটা লেখা দিতে হবে। তবে হয়তো কিছু ধমান্ধকে বিব`তনের আলো দেখানো যাবে।

৬০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

সত্যের ছায়া বলেছেন: সব কিছুই ঠিক আছে আবার সবই আবছা আবছা মনে হয়। বেশী বেশী কপি পেষ্ট করা হয়েছে। চালিয়ে জান।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪

নতুন বলেছেন: পুরো বিষয়টাই বিভিন্ন ধম`গ্রন্হ এবং বিজ্ঞানের আলোকে যৌক্তিক দৃষ্টিকোন থেকে দেখা... তাই নিজে না লিখে সবকিছুরই রেফারেন্স দিয়েই লিখেছি।

আর এই বিষয়ে নিজে লেখার কতটুকি্ আছে?

৬১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২১

সত্যের ছায়া বলেছেন: তারপরও আপনাকে ধন্যবাদ, যেহেতু আপনি সবখান থেকে একটু অধটু নিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন। অনেকে তাও পারে না। জগা খিচুড়ি বানিয়ে ফেলে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

নতুন বলেছেন: আমার প্রশ্ন হইলো '' ম্যারীর সন্তান কোথা থেকে তার Y ক্রমোজমটি পাইলো?''

কারন বত`মানের বিজ্ঞানের আলোকে এটা প্রায় অসম্ভবই বলা চলে।

এবং উপরের আলোচনায় উঠে এসেছে যে কোরানে বা ধম`গ্রন্হে কিন্তু নাই '' কুমারীর সন্তান হবে''

তাই আমার কাছে কুমারীর সন্তানকে আমি অনুবাদের ভুল বলেই মনে করি.... কারন কুমারীর ছেলে সন্তানের চেয়ে সেটা হবার সম্ভবনা অনেক সহজ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.