নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
ডানা এখনো বাংলা পুরোপুরি শিখে নি। সেদিন জিঙ্গাসা করে বাবা ১ সপ্তাহ মানে কয় দিন? বলি ৭ দিন, seven days. বাড়িতে আমরা ইংরেজী কথা বলিনা, তাই ডানার বাংলা বলতে পরে পুরোটাই কিন্তু এখনো কিছু কিছু শব্দ বুঝতে ইংরেজী অর্থ জিঙ্গাসা করে। ১৪ ডিসেম্বর সকালে ঘুম থেকে উঠেই নাস্তা খেয়ে রওয়ানা দেবো কিন্তু ডানার নাস্তা খেতে দেরি হওয়ায় বের হতে হতে ১২টা বেজে গেলো।
রাস আল খাইমা যেতে ১ ঘন্টা ২০ মিনিটের মতন লাগে, দুবাই থেকে ৬১১নং রাস্তা ধরে ১৪০ কিমিতে গাড়ী চালানো যায়। কিন্তু ১৪১ কিমি হইলে ক্যামেরা ফোটুক তুইলা ফেলে আর খরচা ২০ হাজার টাকা। গত বছর ৩টা ফুটুক তুলছিলো আমার ।
আমিরাতের রাস্তায় লং ড্রাইভে গাড়ী চালানো খুবই মজা। ক্রুজ কন্ট্রলে দিয়ে বইসা থাকেন ঝামেলা নাই। চারপাশে মরুভুমি, দুরে পাহাড় দেখতে খুবই ভালো লাগে।
পথে শারজা যাত্রা বিরতি নিলাম, গাড়ীর হেডলাইট ঠিক করিয়ে আবার রওনা দিলাম। শারজাতে গাড়ীর গ্যারাজ ব্যবসা অনেকটাই বাংলাদেশীদের হাতে। খরচাও দুবাইয়ের চেয়ে অনেক কম। নয়শেদ ভাই বন্ধু মানুষ, তার গ্যারাজ থেকেই সব সময় কাজ করাই। উনার মতন মাইডিয়ার মানুষ আমিরাতে কমই পেয়েছি। পুরানো গাড়ী চালাই কিন্তু কাজের মধ্যে শুধুই ইন্জিন ওয়েল পাল্টানো ছাড়া অন্য কিছু খুব একটা করতে হয় না।
গাড়ীতে উঠে শারমিন দেয় লম্বা ঘুম, আমি আর ডানা গল্প করি আর গাড়ী চালাই। রাস্তার পাশে বিভিন্ন জিনিস দেখাই, আমি যা দেখি তুমি তা দেখো লেখি? নতুবা মোবাইলে গেম খেলতে চায়।
আমরা যেটা আমি যা দেখি তুমি তা দেখ? ওরা স্কুলে বলে... I Spy with my Little Eye...
উম্ম উল খইয়ন পার হবার পরে রাস্তায় পাশে অনেক উটের খামার আছে, ডানা খুবই খুশি উট চড়াতে দেখে...
হোটেলে পৌছাবার আগে পথে লাঞ্চ করলাম আল সাদ্দাহ রেস্টুরেন্টে :
মান্দি, আফগানী রুটি, ডাল...
মান্দি আমাদের বিরিয়ানির মতনই। কিন্তু কম মসলা দিয়ে করা। মান্দির সাথে যেই সুপ টা করে সেটা খুবই সুস্বাদু, মাংস রান্নার সময় যে স্টোক তৌরি হয় সেটা দিয়েই সুপ এবং মান্দি রাইস রান্না করা হয় বলে খুবই সুস্বাদূ হয়।
৩টার দিকে আমরা হোটেলে গিয়ে উপস্হিত হলাম। হোটেল একটা ক্যাম্পসাইটের মতন, বিভিন্ন রকমের তাবু আছে বিচের একদম পাড়ে। আমরা ফ্যামিলি ডিলাক্স তাবু নিলাম। ১৪ ডিসেম্বর তাই টুরিস্ট একটু কম। ২০ তারিখ থেকে সব হোটেলই পর্যটকে পূর্ন হয়ে যাবে। চেক ইন করার পরে আমাদের গল্ফ কার্ট দিয়ে আমাদের তাবুতে নিয়ে গেলো। পরিচয় হলো বাংলাদেশী ভাইয়ের সাথে, উনি আমাদের সব কিছু ঘুরে দেখালেন।
হাতের বা দিকে আমাদের তাবু।
তাবু থেকে বিচ মাত্র ৫০ মিটার হবে।
Longbeach Campground এ সকালের নাস্তা সহ ৪৩০ দিরহাম ( ১৪৬২০টাকা) নিয়েছিলো।
আমরা তাবুতে ব্যাগ রেখে রওয়ানা দিলাম জাবেল জাইস পাহাড়ের দিকে।
জাবেল জাইস আরব আমিরাতের সবচেয়ে উচু পর্বত। ৬৩৪৫ ফুট উচু, দুবাইয়ে তাপমাত্রা যখন ৪৯ ডি:সে: থাকে ঐখানে তখন ১৫-২০ডি: । অনেক দিন থেকেই ইচ্ছা ছিলো জাবেল জাইসে যাবার। এখানে বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা জীপ লাইন আছে ৯২৯১ ফুট লম্বা এবং সর্বচ্চ গতি ১৫০ কিমি: পযন্ত যায়। এর টিকিটের দাম ১৯০০০ টাকা। কিন্তু যেই দৃশ্য দেখা যায় তাতে অবশ্যই পয়শা উসুল হয়ে যায়।
হোটেল থেকে প্রায় ৬০ কিমি চুড়ায় কিন্তু ৩০ কিমি পাহাড়ের রাস্তা। পাহাড়ী রাস্তায় গাড়ী আস্তে চালাতে হয়, সাবধানে চালাতে হয়। কিন্তু আমার চারপাশের পাহাড় দেখতে ইচ্ছা করে।
আমাদের গন্তব্য আমিরাতের সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থিত রেস্টুরেন্ট 1848 by Puro, আগে থেকে বুকিং করে আসতে হয় নতুবা জায়গা পাওয়া যায না। অবশ্য ভীড় কমাতেই এই ব্যবস্থা করেছে বলেই আমার মনে হয়। ওদের ওয়েব সাইটে বলা আছে ২৫০ দিরহাম মিনিমান খরচা করতে হবে অর্থ ৮৫০০টাকা । ভাবলাম জীবনে একবার পুরো তে শখ পুরন না হয় করলাইমই।
দুবাইতে তাপমাত্রা ছিলো ২২-২৫ ডিগ্রী। রাস আল খাইমা শহরে ২১ ডিগ্রি। কিন্তু জাবেল জাইসে তখন সম্ভবত ১০ডিগ্রী। আমরা গাড়ী থেকে বের হওয়া মাত্রই সবাই প্রচন্ড ঠান্ডায় কাপতে শুরু করলাম। তাড়াতাড়ী গাড়ীর পেছনের রাখা ব্যাগ থেকে গরমের পোষাক, মাংকি টুপি পড়ে দৌড়ে রেস্টুরেন্টের ভেতরে গেলাম। এতো ঠান্ডা যে বাইরে বসা সম্ভবনা। আমরা জানলার পাশে বসলাম।
আমি আর ডানা বাইরে গিয়ে ছবি তুললাম, ভিডিও করলাম।
ইন্সটাগ্রামের ভিডিও দেখতে পারেন।
https://www.instagram.com/reel/C06p7PevPGF/?utm_source=ig_web_copy_link&igsh=MzRlODBiNWFlZA==
এতোই ঠান্ডা যে বাইরে বেশিক্ষন থাকার উপায় নাই। আমরা খাবার ওর্ডার দিলাম।
কালামারি/ স্কুইড রিং আর মিক্সড সী ফুড সুপ সাথে ডেট কেক।
খেতে খেতে মনে হলো বাইরে মেঘে সব কিছু ঢেকে যাচ্ছে। ভিডিওর শেষে খেয়াল করলে দেখতে পারবেন যে একটা টাওয়ারের দিক থেকে মেঘ আসছে। ১০ মিনিটের মধ্যেই এই মেঘ আমাদের ঢেকে ফেললো। সব কিছুই অন্ধকার হয়ে এলো।
চারিদিকে কুয়াশার মতন, কিন্তু এটা মেঘ। একটু পরে শুরু হলো বৃস্টি। বড় বড় ফোটার বৃস্টি, প্রায় ১৫ মিনিট টানা বৃস্টির পরে থামলো।
বৃস্টিরপরে মেঘে ঢাকা সবকিছু।
https://www.instagram.com/reel/C07FGXIvAzG/?utm_source=ig_web_copy_link&igsh=MzRlODBiNWFlZA==
বৃস্টির কমার পরে নিচে নামার পালা। রেস্টুরেন্টের মানুষেরা বললো রাস্তায় বন্যার সমস্যা হবেনা। আমরা রওয়না হলাম।
নামার পথে জীবনের অন্য রকমের ড্রাইভিং এর অভিঙ্গতা হইলো। সেই গল্প সামনের পর্বে....
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৮
নতুন বলেছেন: হাইওয়েতে এই অংশ দুবাই থেকে বেশ দুরে, এখানে দুর পাল্লার গাড়ীই চলে...
পরিবারের সাথে থাকার সংখ্যা সম্ববত আরব আমিরাতেই বেশি।
শারজা, দুবাই এ অনেক বাংলাদেশী পরিবার আছে।
যাদের বেতন ১১০০$ এর বেশি এবং কম্পানি স্টুডিও বাড়ী দেয় (৭০০$ প্রতি মাসে) তারা স্ত্রী নিয়ে আসতে পারে। অর্থ প্রায় ২০০০$ বেতন পেলে পরিবার নিয়ে থাকা যায়।
৫০০০- ৮০০০$ এর উপরে বেতন পায় এমন বাংলাদেশীর সংখ্যাও খারাপ না।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ ব্লগ সাথে দারুণ সব ছবি। আরব আমিরাতের দুবাই শহর যেনো কৃত্রিম সৌন্দর্যের লীলাভূমি।
তবে আমাদের দেশের পাহাড় আর সমুদ্র মনে হয় একটু বেশিই সুন্দর।
বলেন তো ছবিটা কোথাকার?
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩০
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের সৌন্দর্যের সাথে কৃত্তিম জিনিসের তুলনা করা যায় না।
দুবাইয়ে যত গাছ দেখবেন সেইগুলির বেশির ভাগই সারা বছর পানি দিয়ে বাচিয়ে রাখা হয়।
এটা কি কাপ্তাই লেকে?
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০
মিরোরডডল বলেছেন:
লুকআউট ভিউগুলো সুন্দর হয়েছে।
ওভারল ভ্রমণ ভালো লাগলো।
ডানা দেখতে মিষ্টি, চোখগুলো কি যে মায়াময় হয়েছে!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩২
নতুন বলেছেন: কাজের ঝামেলা থেকে ২ দিন ছুটি নিয়েছিলাম।
ডানা গত রাতে ঘুমানোর আগে আমাকে জিঙ্গাসা করেছে ওষুধ খেয়েছি কি না।
মেয়ে বড় হলে বাবাদের মা হয়ে যায়।
চোখ গুলি শারমিনের মতন পেয়েছে।
৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
আলামিন১০৪ বলেছেন: ভাই ক্যালামারি দেখে জিভে জল এসে গেছে, ঢাকাতে এই জিনিস অনেক খুজেছি, পাই নাই
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
নতুন বলেছেন: কালামারি ফ্রাই জটিল জিনিস। সুযোগ পাইলে মিস করিনা। বাড়ীতেও বানাই স্কুইড কিনে বানাতে পারেন।
না হইলে দুবাই চলে আসেন, কালামারি খাওয়াবো।
৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মিরোরডডল বলেছেন:
ওভার স্পিডিং এর জন্য আমিও দুইবার ফাইন খেয়েছিলাম।
A$285 গলা কাটা ফাইন খেয়ে কানে ধরেছি আর এই ভুল করবো না।
কিন্তু একটা সময়ের পর আবার একই ভুল করি।
মিডল ইস্টার্ন ফুড পছন্দ করি।
কিন্তু মান্দি বিরিয়ানির মতো হলেও, আমাদের বিরিয়ানি ওটার চেয়ে অনেক বেশি মজা।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৭
নতুন বলেছেন: আমি ১ম বার খেয়েছিলাম ডানাদের এয়ারপোট থেকে আনতে যাবার সময়। নতুন রাস্তায় এই ভুল হয় বেশি। গুগুলম্যাপে কোন রাস্তা নেবো দেখতে গিয়ে সামনের ক্যামেরা খেয়াল করিনাই।
২ আর ৩ নং আমার অফিসে যাবার রাস্তায়।
শারমিন ফোনে ফাইনের এসএমএস দেখিয়ে জিঙ্গাসা করার পরে খেয়াল করি ঐটা পাম দ্বীপের রাস্তায়। পরের দিন খেয়াল করি নতুন ক্যামেরা লাগাইছে, যেটা অতোটা চোখে পরে না । ৩৪০$
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
নতুন বলেছেন: কাচ্চি বিরিয়ানি মজা বেশি।
মান্দির মজা অন্য রকমের। মসলা কম।
বড় মাটনের পিস, এবং বেশ নরম হয়।
৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৭
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: সব ছবি সুন্দর...
ভালো একটা সময় কাটালেন। আমার ডাকনাম ডানা
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪০
নতুন বলেছেন: ডানা খুবই পছন্দের নাম।
ডানা তো মেয়েদের নাম। নয়ন বড়ুয়া ছেলেদের নাম।
৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ কাপ্তাই লেক।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪১
নতুন বলেছেন: ২০০৫ এ রাঙ্গামাটি গিয়েছিলাম। রির্জাভবাজার, ব্রিজ, বৌদ্ধ মন্দিরে গিয়েছিলাম।
৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৩৬
সামরিন হক বলেছেন: খুব ভাল লাগলো ভ্রমণ কাহিনীটা। ছবিগুলোও বেশ।আপনার মেয়েটাকে দেখলাম মা শা আল্লাহ্। নামটা ভালো লেগেছে -“ডানা “।
শুভেচ্ছা নিবেন।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫২
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: ছবিতে যে পাহাড় গুলো দেখলাম, সেগুলো সুন্দর না।
সবুজ পাহাড় দেখতে ভালো লাগে। আমাদের দেশের পাহাড় গুলো সবুজ। আর বৃষ্টির পর পাহাড় গুলো দেখতে দারুন লাগে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
নতুন বলেছেন: পাথরের পাহাড়ের সৌন্দর্য অন্য রকম। পাহাড় দেখলে মনে হয় ঐ দুরের পাহাড়ের পরে কি আছে...
আমাদের দেশের রাঙ্গামাটি, কক্সবাজারের ঐখানে ঘুরে ভালো লেগেছে।
জীবনে প্রথম পাহাড়ে উঠেছিলাম শিতাকুন্ডুর চন্দ্রনাথ পাহাড়ে ।
১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ভারতে কিছু পাহাড় আছে। দূর্দান্ত।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে সম্ভবত ১০০০ মিটার পর্বত মাত্র একটা।
১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
সোনালি কাবিন বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা মিলিয়ে চমৎকার।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অনেক দিন পর ভ্রমন ব্লগ পড়লাম। ভাল লাগল।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২৪
নতুন বলেছেন: ২ বছর আগে হাত্তা শহরে ১ রাত থেকে শহর ঘুরে বেড়িয়েছিলাম, তার পরে ঠিক করেছিলাম যে বছরে নতুন একটা শহরে বেড়াতে যাবো। রাতে থেকে সারাদিন না বেড়ালে একটা শহর ঠিক মতন দেখা হয় না।
এবার তাই রাস আল খাইমা গিয়েছিলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
হাইওয়েতে গারী নেই বললেই চলে।
সব আরবদেশ মিলে, গড়ে শতকরা কতজন বাংগালীর পরিবার সাথে থাকে?