নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
স্কুলে পড়ুয়া ছেলে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৫০ টা প্রান চলে গেলো। কিন্তু কিছু মানুষের ভেতরে এখনো কোন অনুভুতি দেখি না। তারা এখনো গোবেলসের প্রচারনাতেই আটকে আছে।
তাদের সামনে গুলি করে মানুষ মারার দৃস্ট দেখেও মনে হয় না এটা বন্ধ হউয়া উচিত। তারা ছাত্রদের মাঝে জামাত শিবিরের খোজে, যেমনটা ওবায়দুল কাদের বলেছেন।
এই দেশে সাইকোপ্যাথ সোসিওপ্যাথের কথা মনে পরে গেলো।
বলা হয়ে থাকে সমাজে ১% সাইকোপ্যাথ থাকতে পারে। সেই হিসেবে ২০ কোটি বাংলাদেশীর মাঝে ২০ লক্ষ সাইকোপ্যাথ থাকাটা সাভাবিক।
নাহলে যেই পুলিশ আবু সাইদকে গুলি করলো, তার সামনে কিন্তু চয়েস ছিলো ফাকা গুলি করা নতুবা বুকে। উনি বুকে গুলি করেছেন।
আজ দেখলাম পুলিশের একটা গাড়ীর উপর থেকে বস্তা নামানোর মতন একটা ছেলেকে নামাচ্ছেন, মাটিতে পড়ার পরে বোঝা গেলো সে জীবিত আছে, তাকে যেই ভাবে নিয়ে যাচ্ছে তাতো সে মারা যেতেও পারে।
এমন অনেক ভিডিওই পাবেন যেখানে তারা যেই কাজটা করেছেন সেটা তিনি করেছেন নিজের ইচ্ছাতেই। তাদের সামনে চয়েস ছিলো ছেলেগুলিকে মানুষ হিসেবে ভেবে তাদের হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি না করা।
ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা সাধারন ছাত্রদের পেটাতেই এসেছিলো, তাদের কাউকেই তারা চেনা না। তাদের চেয়ে অনেক বেশি মেধাবী ছাত্রদের পেটাতে তারা দুর থেকে এসেছে নেতার আদেশে। তারা এগুলি করে আনন্দ পায় বলেই এসেছে।
শেখ হাসিনার আয়ামীলীগ এখন এই সব মানুষের কেন্দবিন্দুতে পরিনত হয়েছে।
নিচে সাইকোপ্যাথ এবং সোসিওপ্যাথের লক্ষনগুলি দিলাম, মেলালেই বুঝতে পারবেন আপনার পাশের মানুষটির হৃদয়ে কেন এখনো কোন অনুভুতি কাজ করছে না।
সোসিওপ্যাথ শব্দটি সামাজিক আচরণে অস্বাভাবিকতা প্রকাশ করা ব্যক্তিদের নির্দেশ করে। এটি একটি অ্যান্টিসোশ্যাল পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার (ASPD) এর একটি রূপ। সোসিওপ্যাথরা সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু লক্ষণ প্রদর্শন করে, যা তাদের আচরণে এবং মানসিকতায় প্রকাশ পায়।
সোসিওপ্যাথের লক্ষণসমূহ
অন্যদের প্রতি সহানুভূতির অভাব:
সোসিওপ্যাথরা অন্যদের অনুভূতি বা দুর্ভোগের প্রতি সহানুভূতি বা মমত্ব প্রকাশ করে না।
অপরাধমূলক আচরণ:
তারা প্রায়শই অপরাধমূলক কার্যকলাপে জড়িত থাকে এবং সামাজিক নিয়ম-নীতি মানতে অক্ষম হয়।
বিভিন্ন সম্পর্কগুলোতে সমস্যা:
সোসিওপ্যাথরা সাধারণত সম্পর্কগুলোতে সমস্যা করে এবং তারা সম্পর্কগুলি বজায় রাখতে অক্ষম হয়।
অভ্যন্তরীণ গঠনহীনতা:
তারা অভ্যন্তরীণ গঠনহীনতা বা পরিকল্পনার অভাব দেখায় এবং প্রায়শই ঝুঁকিপূর্ণ বা বিপদজনক কাজ করে।
অনুশোচনা বা অপরাধবোধের অভাব:
তারা তাদের কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা বা অপরাধবোধ অনুভব করে না।
মিথ্যা বলা ও প্রতারণা করা:
তারা প্রায়শই মিথ্যা বলে এবং তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রতারণা করে।
সাইকোপ্যাথ এবং সোসিওপ্যাথের পার্থক্য
সাইকোপ্যাথ এবং সোসিওপ্যাথ উভয়েই অ্যান্টিসোশ্যাল পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার (ASPD) এর অন্তর্ভুক্ত, তবে তাদের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে:
সাইকোপ্যাথ: সাইকোপ্যাথরা সাধারণত খুব শীতল ও চমৎকার হয় এবং তাদের অপরাধমূলক কার্যকলাপগুলি খুব সুশৃঙ্খল ও পরিকল্পিত হয়।
সোসিওপ্যাথ: সোসিওপ্যাথরা সাধারণত বেশি আবেগপ্রবণ হয় এবং তাদের অপরাধমূলক কার্যকলাপগুলি খুব পরিকল্পিত না হয়ে আবেগপ্রবণ ও প্রতিশোধমূলক হয়।
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮
নতুন বলেছেন: ভাই দেশের বাইরে যখন একজন বাংলাদেশীকে দেখি তখন মনে হয় আত্নীয়ের সাথে দেখা হইছে।
সে কি দল করে, কি চাকুরী করে, কোন জেলা সেটা কোন ব্যাপার না।
এরা মানুষ হত্যার সময় দুইবার ভাবেনা। মনে করে কয়েকটা লাশ ফেলে দিলে ভয়ে মানুষ পালাবে আর তাদের মসনদ ঠিক থাকবে।
ছাত্রদের ক্ষোভের মাঝেও দেখবেন তারা কয়েকজন পুলিশ, রেবের যারা দলছুট হয়ে সবার মাঝে আটকে গেছে তাদের কেও যেন মেরে না ফেলে সেই জন্য কতগুলি ছেলে আগলে রেখেছে।
আর পুলিশ সরাসরি গুলি করে।
সকল সাইকোপ্যাথ গুলি এক হলেই এমন দানব সৃস্টি হতে পারে।
২| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:১০
আমি সাজিদ বলেছেন: খুবই মর্মাহত। রাগে গা জ্বলছে।
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০
নতুন বলেছেন: কতবড় সাইকো হলে ঢাবির ছাত্রছাত্রীদের টোকাই দিয়ে পিটিয়ে ঠান্ডাকরার কথা চিন্তা করে?
আর দেশের পুলিশেও কতগুলি অমানুষ নিয়োগ দিছে আয়ামী কোটায় তারা নিরস্র মানুষকে গুলি করে মেরে ফেলে।
সভ্য দেশে এটা সম্ভব?
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মাথা যখন পচে যায়, শরীরের এক ইঞ্চি জায়গাও পচন থেকে রেহাই পায় না।
ঠিক একইভাবে মাথা যখন হয়ে যায় সাইকো, উঠতে-বসতে নিজের পরিবার হারানোর ভিক্টিম কার্ড খেলে আর লাখো পরিবারকে স্বজনহারা করে, তখন কালো শাড়ি হয়ে যায় জোকারের পোশাক। দলের উপর থেকে নীচ পর্যন্ত প্রতিটা সদস্য আর সমর্থকের বিবেক হয়ে পড়ে বস্তাবন্দী।
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬
নতুন বলেছেন: এতো গুলি জীবন চলে গেলো, আয়ামীলীগের দলের কোন নেতা এমপি প্রতিবাদ করেছে?
পলক, মাশরাফী, সাকিব, ব্যারেস্টার সাহেবরা আধুনিক ভাব দেখায়, নিজের বিবেক বিক্রি করে জনগনের নেতা হওয়া যায় না।
জনগনও বেহায়া এরা আসলে তাদের দেখতে যাবে, উচিত হবে এদের দেখছে ছি ছি আর থুতু ফেলে ঘৃন্যা প্রকাশ করা।
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ইন্টারনেট আসে নাই দেশে। তবে প্রথমআলো চালু হয়েছে । তারা রেগুলার আপডেট দিচ্ছে । তাদের আপডেট দেখে শান্তি পাচ্ছি।
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪৪
নতুন বলেছেন: দুপুরের পরে তাও বন্ধ।
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: যতদিন আন্দোলন অহিংস ছিলো কোন লাশ পরে নাই।আমি রাজাকার বলার পর থেকে আন্দোলন সহিংস হতে শুরু করলো।সহিংস
আন্দোলনে প্রান ঝরবেই।এটা কেউ ঠেকাতে পারবেনা।মানুষ যখন সহিংস হয়ে যায় তখন তার হিতাহিত জ্ঞান থাকে না।সাধারণ অসাধারণ সবাই মারা গেছে।
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫২
নতুন বলেছেন: রাজাকার শব্দটা প্রথমে প্রধানমন্ত্রীই বলেছে।
আর সরকারের দরকার একটা বাহানা। যেই রাজনিতিকরা দূনিতি করে, কোটি টাকার মালিক হয়, সন্ত্রাসী পালন করে। তারা দেশপ্রেমিক না, ধান্দাবাজ মাত্র।
তারা এই শব্দটি বাহানা হিসেবে ব্যবহার করছে মাত্র।
তারা অহংকারের বসে মনে করেছিলো যে ঢাবিতে ছাত্রদের পিটিয়ে বের করে দিলে তারা বাড়ীতে বসে বই খাতা নিয়ে পড়তে শুরু করবে।
আর প্রধানমন্ত্রী তাদের রাজাকার বলেনাই কিন্তু ছাত্ররা রাজাকার শব্দটা কোথায় পেলো?
মানুষ খুন করা না করা সম্র্পর্ন ব্যক্তিগত ব্যাপার। দরকার হলে পুলিশ আহত হইতো পোলাপাইনের সাথে হাতাহাতিতে, কিন্তু গুলি মারাটা সরকারী সিদ্ধান্ত।
তাদের কাছে লাশগুলি একটা সংখ্যা মাত্র। প্রানের মূল্য তাদের কাছে থাকলে তারা গুলি মেরে মানুষ মারতো না।
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: আমাদের এই ব্যক্তিত্বের ব্যাধি, যেটাকে আপনি সাইকোপ্যাথিক এবং সোসিওপ্যাথিক মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া বলে উল্লেখ করেছেন, এটা নিয়ে আমি কিছু চিন্তা-ভাবনা করেছিলাম। আমার মনে হয়েছে এর একটা কারন বাংলাদেশের সমাজে আর্থিক স্বচ্ছতার (financial transparency) অভাব।
যেমন ধরুন পুলিশের বেতনের টাকা আসে জনগণের ট্যাক্সের টাকা থেকে। কিন্তু পুলিশের অবৈধ আয় অনেক অনেক গুন বেশি যেটা আসে এই তস্করদের ক্ষমতাকে সুরক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে। এই মাফিয়ারাই যেহেতু এদের অবৈধ টাকার জোগানদার, সেকারনে যারা ট্যাক্স দেয় সেই জনগণের প্রতি এদের কোন দায়বদ্ধতা নেই, কিন্তু বলুন জাহাপনা টাইপ দায়বদ্ধতা আছে মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি।
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২৭
নতুন বলেছেন: দেশে অনেক মানুষই আছে তারা দূনিতির সুযোগ পেয়েও নিজের অল্প আয়ে সন্তুস্ট থাকে।
প্রথমত ভালো মন্দের যেই জ্ঞানটা অনেক মানুষের নাই। এই জন্যই বলি যে অনেকেই তথ্য জানে কিন্তু সেটা আমল করে তার মস্তিস্কে কোন প্রজ্ঞা সৃস্টি হয় নাই।
আর ব্লগেই অনেকে এখনো বলার চেস্টা করছে যে জামাতীরা ভাঙ্গুচুর করছে, আগুন দিচ্ছে,। তাদের মাথায় ৫০ লাশ কোন অনুভুতি জাগাচ্ছেনা। তাদের মাথায় ওবায়েদুল কাদেরের বিরোধীদল ঢুকে গেছে সেটাই ঘুরছে।
কিন্তু একবার প্রশ্ন তাদের মাথায় আসেনা, এই মানুষের জীবনগুলি কি শেষ না করেও আন্দোলন বন্ধ করা যেতো কিনা?
৭| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: দেশের কিছু তো পাওয়া যাচ্ছে না, কোলকাতার এই টকশোটা দেখতে পারেনview this link।
১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪৪
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৫৪
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: দেখলাম ভিডিওটা। অসংখ্য ধন্যবাদ ভারতীয় সাংবাদিকদের আমাদের দেশের জনগনের পাশে দাড়ানোর জন্য ।
২০ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:১৬
নতুন বলেছেন: কলকাতায় বাম দল বাংলাদেশ এম্বাসীতে যাবার সময় অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছে। সেলুট দাদাদের।
৯| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: খালেদ মুহিউদ্দীন এর একটা টকশো চলছে view this link।
১০| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: খুবই মর্মাহত। কখন অদের বিবেক জাগ্রত হবে! আল্লাহ কোমলমতি ছেলেদের হেফাজত করুন।
আগের মন্তব্যটি মুছে দিবেন প্লিজ
২১ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৩০
নতুন বলেছেন: সাইকোপ্যাথদেন বিবেক নাই।
আপনি আয়ামী অনেক সমর্থক পাবেন যাদের যদি আপনি ছাত্র হত্যার ভিডিও দেখান ওরা বলবে যে এই সব জামাত শিবিরের কাজ।
তাদের ব্রেনে মানুষের মৃত্যুকে অনুভব করার মতন ক্ষমতা নাই।
১১৫ জন মানুষ হত্যা করাহলো শুধু মাত্র ক্ষমতায় থাকার জন্য। এখন আদালতকে বলে দেবে কি রায় দিতে হবে, সেটা আগেও করতে পারতো। ক্ষমতা মানুষকে জানোয়ার বানিয়ে দিয়েছে।
১১| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪০
রবিন_২০২০ বলেছেন: সেই ১৯৭১ এর মতো পরিস্থিতি। পাকিদের প্রক্সি দিচ্ছে আজ স্বয়ং আওয়ামীলীগ। রাজাকার এর ভূমিকাতে ছাত্রলীগ। জনগণ বরাবরের মতো অসহায়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: মানুষ অপরাধ করতে করতে একসময়ে যখন ভাবতে শুরু করে যে, এটাই স্বাভাবিক, এটাই তার অধিকার; তখন থেকেই সোশিওপ্যাথির শুরু। এরপর তাদের অপরাধপ্রবণতা যতো বৃদ্ধি পায়, ততোই তারা সাইকোপ্যাথিতে পারফেকশান অর্জন করে। আওয়ামীলীগের প্রতিটা ডাইহার্ড সমর্থকের মধ্যে আপনি এই জিনিসগুলো দেখতে পাবেন। এর জন্য বেশীদূর যাওয়ার দরকার নাই, আমাদের ব্লগেই দেখবেন।
এদের মধ্যে মনুষত্ববোধ, আবেগ, দেশপ্রেমের চাইতে দলপ্রেম, পশুত্ব আর নিষ্ঠুরতা প্রকট।
বাংলাদেশের কোন খবর না পাওয়াতে বিদেশী বিভিন্ন মিডিয়ার খবর আর বিশ্লেষণ দেখছি। তারা বারে বারে দেখাচ্ছে যে, সরকার একদিকে আলোচনার কথা বলছে, আরেকদিকে সমানে নিজেদের ভবিষ্যতদেরকে হত্যা করছে। আওয়ামী লীগের এরা কি আসলেই আমাদের দেশের মানুষ? এদের প্রত্যেকের মুখে থুতু ছিটাই!!!