নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Fake world, fake life

ত্রিকোণমিতি

পাপিষ্ঠের দলে প্রথম সারির একটি মেরুদণ্ডী প্রাণী

ত্রিকোণমিতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাল্যবিবাহের অপকারিতা অনেক! কিন্তু উপকারিতাগুলো কি কি?

০৮ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

অল্প বয়সে বিয়ে হলে নানান অসুবিধা হয় বলে প্রচার করা হচ্ছে। কিন্তু অল্প বয়সে বিয়ে হলে যে অনেক সুবিধা হয়, সেটার ফিরিস্তি কিন্তু প্রচার করা হয় না।
যেমন ধরুন- একটা ছেলে ও একটা মেয়ের অল্প বয়সে বিয়ে হলো। এতে তাদের সন্তানটি তাদের বাবা-মাকে অনেক সময় কাছে পায়। কিন্তু বেশি বয়সে বিয়ে হলে- ছেলে-মেয়ে অনেক সময় বাবা-মাকে বেশি সময় কাছে পায় না।
আমরা যে প্রজন্ম থেকে এসেছি, সেখানে আমরা বাবা-মাকে পেয়েছি, দাদা-দাদি, নানা-নানীকে পেয়েছি এবং অনেক ক্ষেত্রে দাদা-দাদী বা নানা-নানীর বাবা-মাকে পর্যন্ত দেখেছি।
কিন্তু এখন বাল্যবিবাহ বন্ধ করে নতুন সিস্টেমে যে প্রজন্ম আসবে তারা কিন্তু বাবা-মাকেই কম সময় পাবে, উপরে তো অনেক পরের বিষয়।
সামাজিক নিরাপত্তার জন্য দরকার টাকা-পয়সা বা আর্থিক সংস্থান। একজন বাবা চাকুরীতে থাকা অবস্থায় তার সন্তান যদি চাকুরীতে ঢুকে যায়, তখন ঐ পরিবারের সামাজিক নিরাপত্তা অধিক শক্তিশালী হয়। কিন্তু বেশি বয়সে সন্তান নিলে বাবা বৃদ্ধ বা অসুস্থ হয়ে যায়, কিন্তু সন্তান তখনও ছাত্র। এ ধরনের বিষয়গুলো সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে বিঘ্নিত করে।
আমরা দেখছি, বিয়ে বন্ধ করে ম্যাজিস্ট্রেট বলছে- “বিয়ে করবে না প্রেম করবে”। তার যুক্তি মতে, বিয়েতে যদি শারীরিক কুমারিত্ব শেষ হয়, তবে প্রেমের মাধ্যমে মানসিক কুমারিত্বের অবসান ঘটে। একটা মেয়ে ১২ বছর বয়সে প্রেম-ভালোবাসা শুরু করে, বিয়ে হয় ২৫ এ। মাঝে সময় তার বার বার মন দেয়া-নেয়া চলে। ফলে ১২ থেকে ২৫-এ যেতে সে বহুবার মনের দেয়া-নেয়া করে। ২৫শে বিয়ে করে স্বামীর সাথে মনের মিলন করবে কিভাবে, সেই মন তো সেকেন্ড হ্যান্ড হয়ে গেছে অনেক আগে। বিয়ে হচ্ছে পরিণত প্রেম-ভালোবাসার যায়গা। কিন্তু একটি মেয়েকে ক্ষণস্থায়ী প্রেম-ভালোবাসা করার সুযোগ দেয়া হচ্ছে, কিন্তু পার্মানেন্ট প্রেম-ভালোবাসার অবস্থানটা নষ্ট করে দেয়া হচ্ছে। এতে ঐ ছেলে বা মেয়েটিকে সংসারের প্রকৃত আনন্দ থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।
সম্রাজ্যবাদীরা বাংলাদেশের বাল্যাবিবাহ বন্ধ করতে বলে। এই বাল্যবিবাহ বন্ধ করার যতগুলো কারণ আছে, তার মধ্যে অন্যতম- “কম বয়সে বিয়ে হলে বেশি সন্তান হবে।” আজকাল অনেকেই বলে, “বেশি সন্তান হলে এতগুলো ছেলে-মেয়ে মানুষ করতে পারা যায় না।” কিন্তু আমাদের দাদী-নানীরা ঠিকই ১০-১২টা সন্তান মানুষ করেছে, কেউ নষ্ট হয়নি।
আজকাল বাবা-মা বৃদ্ধ হলে বৃদ্ধনিবাসের কথা উঠে। এটা কাদের জন্য ? সে যে অনেক সুবিধা হয়, সেটার ফিরিস্তি কিন্তু প্রচার করা হয় না।
যেমন ধরুন- একটা ছেলে ও একটা মেয়ের অল্প বয়সে বিয়ে হলো। এতে তাদের সন্তানটি তাদের বাবা-মাকে অনেক সময় কাছে পায়। কিন্তু বেশি বয়সে বিয়ে হলে- ছেলে-মেয়ে অনেক সময় বাবা-মাকে বেশি সময় কাছে পায় না।
আমরা যে প্রজন্ম থেকে এসেছি, সেখানে আমরা বাবা-মাকে পেয়েছি, দাদা-দাদি, নানা-নানীকে পেয়েছি এবং অনেক ক্ষেত্রে দাদা-দাদী বা নানা-নানীর বাবা-মাকে পর্যন্ত দেখেছি।
কিন্তু এখন বাল্যবিবাহ বন্ধ করে নতুন সিস্টেমে যে প্রজন্ম আসবে তারা কিন্তু বাবা-মাকেই কম সময় পাবে, উপরে তো অনেক পরের বিষয়।
সামাজিক নিরাপত্তার জন্য দরকার টাকা-পয়সা বা আর্থিক সংস্থান। একজন বাবা চাকুরীতে থাকা অবস্থায় তার সন্তান যদি চাকুরীতে ঢুকে যায়, তখন ঐ পরিবারের সামাজিক নিরাপত্তা অধিক শক্তিশালী হয়। কিন্তু বেশি বয়সে সন্তান নিলে বাবা বৃদ্ধ বা অসুস্থ হয়ে যায়, কিন্তু সন্তান তখনও ছাত্র। এ ধরনের বিষয়গুলো সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে বিঘ্নিত করে।
আমরা দেখছি, বিয়ে বন্ধ করে ম্যাজিস্ট্রেট বলছে- “বিয়ে করবে না প্রেম করবে”। তার যুক্তি মতে, বিয়েতে যদি শারীরিক কুমারিত্ব শেষ হয়, তবে প্রেমের মাধ্যমে মানসিক কুমারিত্বের অবসান ঘটে। একটা মেয়ে ১২ বছর বয়সে প্রেম-ভালোবাসা শুরু করে, বিয়ে হয় ২৫ এ। মাঝে সময় তার বার বার মন দেয়া-নেয়া চলে। ফলে ১২ থেকে ২৫-এ যেতে সে বহুবার মনের দেয়া-নেয়া করে। ২৫শে বিয়ে করে স্বামীর সাথে মনের মিলন করবে কিভাবে, সেই মন তো সেকেন্ড হ্যান্ড হয়ে গেছে অনেক আগে। বিয়ে হচ্ছে পরিণত প্রেম-ভালোবাসার যায়গা। কিন্তু একটি মেয়েকে ক্ষণস্থায়ী প্রেম-ভালোবাসা করার সুযোগ দেয়া হচ্ছে, কিন্তু পার্মানেন্ট প্রেম-ভালোবাসার অবস্থানটা নষ্ট করে দেয়া হচ্ছে। এতে ঐ ছেলে বা মেয়েটিকে সংসারের প্রকৃত আনন্দ থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।
সম্রাজ্যবাদীরা বাংলাদেশের বাল্যাবিবাহ বন্ধ করতে বলে। এই বাল্যবিবাহ বন্ধ করার যতগুলো কারণ আছে, তার মধ্যে অন্যতম- “কম বয়সে বিয়ে হলে বেশি সন্তান হবে।” আজকাল অনেকেই বলে, “বেশি সন্তান হলে এতগুলো ছেলে-মেয়ে মানুষ করতে পারা যায় না।” কিন্তু আমাদের দাদী-নানীরা ঠিকই ১০-১২টা সন্তান মানুষ করেছে, কেউ নষ্ট হয়নি।
আজকাল বাবা-মা বৃদ্ধ হলে বৃদ্ধনিবাসের কথা উঠে। এটা কাদের জন্য ? সেই সব ফ্যামিলির জন্য তাদের সন্তানের সংখ্যা কম। এক-দুই জন ছেলে মেয়ে হলে কারো না কারো সমস্যা থাকতেই পারে, কিন্তু সন্তানের সংখ্যা যদি ৫-৬টা হয়, তখন ? কেউ না কেউ অবশ্যই বাবা-মাকে দেখে।
সত্যিই বলতে, বিয়ের বয়স, সন্তানের সংখ্যা এগুলোর সাথে সামাজিক ব্যবস্থার একটি ওত-প্রত সম্পর্ক আছে। আমরা এখন যে সামাজিক ভিত্তির উপর দাড়িয়ে আছি, সেটাতে বাল্যবিবাহও ছিলো, অধিক সন্তানও ছিলো। কিন্তু এখন যারা পশ্চিমা প্রেসক্রিপশনে বিয়ের বয়স বাড়িয়ে দিচ্ছে, সন্তানের সংখ্যা কমিয়ে দিচ্ছে, তারা কি পশ্চিমা সামাজিক বন্ধন বা অবস্থার দিকে তাকিয়েছে ? আমরা যে সামাজিক বন্ধন ও ব্যবস্থা লালন করছি, সেটা দেখে পশ্চিমারা হিংসা করে। ওরা কিন্তু আমাদের মত বাবা-মা-দাদা-দাদী-নানা-নানীরসহ ফ্যামিলির স্বাদ পায় না, আর ভবিষ্যতে পাবেও না। কিন্তু ওদের কথা শুনে আমরা আমাদের এতদিনের লালন করা সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ওদের সমাজ ব্যবস্থা গ্রহণ করছি, এটা কি আদৌ ভালো করছি ? এখনও সময় আছে, ভেবে দেখুন।

========================================
Noyon chatterjee 5

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.