![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জামায়াতে ইসলামীর আজকের নেতা, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সদস্য, একাত্তরের খুনি-ধর্ষক- ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লা, মিরপুরের কসাই কাদের হিসাবে প্রথম উঠে আসে তরুণ একদল সাংবাদিকের অনুসন্ধানী রিপোর্টে! সেই দলটির কনিষ্ঠতম সদস্য ছিলেন ইমন শিকদার। মিরপুরেই তার জন্ম, বেড়ে ওঠা। বাবা কাজ করতেন দৈনিক ইত্তেফাকে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আন্দোলনের প্রথম পর্যায়ের অন্যতম মুখপত্র্র পত্রিকা সাপ্তাহিক প্রিয় প্রজন্মের মাধ্যমে যে সব আগুন তরুণ এ আন্দোলনের ফ্রন্টলাইনে তথা মিডিয়ায় আসেন, ইমন তাদের অন্যতম। তিনি এখন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আইটি কর্মকর্তা, ছবি বানান। কাদের মোল্লাকে নিয়ে আজকের হৈ হুল্লোড়ের পর ইমনকে মনে পড়লে ফেসবুকের মাধ্যমে তাকে আবার খুঁজে বের করি। আমার অনুরোধে তিনি লিখেছেন দূর্ধর্ষ সেই রিপোর্টে তার অংশপর্বের বৃত্তান্ত!
ইমনের লেখার চুম্বক অংশ সমূহ—“ঘটনাটা ১৯৯৪ এর মাচের্র শেষ দিকের কোন এক রাতের। আমি তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অনাবাসিক ছাত্র। সে রাতে বাড়িতেই ছিলাম। রাত আনুমানিক ৯টার দিকে সাংবাদিক, ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির তৎকালীন অন্যতম তুখোড় সংগঠক জুলফিকার আলি মাণিক ভাই বাসায় আসেন। সঙ্গে তার এক বন্ধু। আমাকে এসে বলেন, বারী ভাই(ফজলুল বারী) পাঠিয়েছেন। একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজে আপনার সহযোগিতা লাগবে। এ ব্যাপারে মিরপুর এলাকায় বিশ্বস্ত-নির্ভরযোগ্য হিসাবে বারী ভাই আপনার নাম দিয়েছেন। সে কারনে আমরা আপনার কাছে এসেছি। সে সময় আমি 'প্রিয়প্রজন্ম' নামের সাপ্তাহিক পত্রিকায় কাজ করতাম। পত্রিকার সম্পাদক ফজলুল বারী ভাই পাঠিয়েছেন শুনে মনে করি এ আমার নতুন এক এ্যাসাইমেন্ট! যাদের হাতে আমার সাংবাদিকতার হাতেখড়ি, সাংবাদিক যাদের সঙ্গে প্রথম বন্ধুত্ব, বিড়ি খাওয়া সহ সবকিছুর শেয়ারিং হয়, তাদের অন্যতম হলেন বারী ভাই। তাই তার কথা শুনে আমি শুরুতেই রাজি।
প্রাথমিক আলাপচারিতার পর মাণিক ভাই আমাকে একটি দায়িত্ব দেন। তাহলো, শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নের্তৃত্বে গঠিত 'গণতদন্ত কমিশন'-এর পক্ষে একাত্তরের ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধী রাজাকার আব্দুল কাদের মোল্লা'র যুদ্ধাপরাধের স্বাক্ষ্য-প্রমাণ সংগ্রহের। এ ব্যাপারে কী কী করতে হবে, এ ব্যাপারে সরেজমিন তথ্যানুসন্ধানের প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দিয়ে মাণিক ভাই অল্পক্ষণের মধ্যে চলে গেলেন। তিনি চলে যাওয়ার পর আমি এ দায়িত্বটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেই। এলাকায় আমার অগ্রজ, বন্ধুতুল্য মাহবুব আলম শাহীন ভাইকে সঙ্গে নিয়ে রাতেই আমি নেমে পড়ি তথ্যানুসন্ধানের কাজে ।
প্রথমে আমরা গেলাম একজন বৃদ্ধের কাছে। তিনি আমাদের এলাকার একজন বই বিক্রেতা। শিশুতোষ বইওয়ালা হিসেবে তার বইয়ের দোকানটি এলাকায় আমাদের সবার প্রিয় আড্ডাস্থল ছিল। 'শহিদুর রহমান' নামের এ বই পাগল মানুষটির কাছে গিয়ে বললাম, 'খুব কম সময়ের মধ্যে আমাদের গুরুত্বপূণ কিছু কাজ করতে হবে। আপনার সাহায্য লাগবে।' 'মুক্তিযুদ্ধে'র কথা শুনে তিনি মূহুর্তেই রাজি হলেন। আমরা বেরিয়ে পড়লাম তার সাথে । রাতে তিনি তার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু ফিরোজ আলীর মিরপুর ১১নং সেকশনের বি ব্লকের বাসায় আমাদের নিয়ে গেলেন। ফিরোজ আলী তখন মধ্য বয়স্ক এক ব্যক্তি, তিনি একাত্তর সালে স্বপরিবারে মিরপুরে থাকতেন। একাত্তরের ২৫ মাচের্র পর তার ভাই পল্লবকে শুধু 'জয় বাংলা'র অনুসারী হওয়ার অপরাধে কাদের মোল্লার নির্দেশে অবাঙ্গালি গুন্ডারা অকথ্য নির্যাতন করে নির্মম ভাবে হত্যা করে। তখন সমগ্র মিরপুরে হত্যা আর ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে কাদের মোল্লা ও তার অনুসারী অবাঙ্গালিরা । জবাই করে বাঙ্গালি হত্যা ছিল তাদের প্রতিদিনের রুটিনমাফিক কাজ। একেকটি জবাইর আগে ঘোষনা দিত যারা বাংলাদেশ তথা জয় বাংলা অনুসারী, তারা বিধর্মী-নাস্তিক-ভারতের দালাল, এদের হত্যা করা সওয়াবের কাজ! এমন জবাই’র নেশা বেড়ে যাওয়ায় কাদের মোল্লার নাম তখন এ তল্লাটে আতঙ্কের সমার্থক শব্দ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। স্থানীয়রা আব্দুল কাদের মোল্লাকে 'কসাই কাদের' নামকরণ করে । গরু জবাই এর মত মানুষ জবাই এ দক্ষতার নামডাকে(!) কসাই কাদের 'মিরপুরের কসাই' নামেও পরিচিতি লাভ করে ব্যাপক ।
কসাই কাদের মোল্লার প্রতিহিংসার শিকার শহীদ পল্লবের ডাক নাম ছিল 'টুনটুনি'। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে বেশকিছু চলচিত্রে পার্শ্ব অভিনেতা হিসেবে অভিনয় করে সুখ্যাতি অর্জন করে প্রতিপক্ষের চক্ষুশূল হন পল্লব। এ কথা জানান ফিরোজ আলীর স্ত্রী। পল্লব ছাড়াও কবি মেহেরুননেছা নামের এলাকায় খুবই শান্ত-নিরীহ প্রকৃতির বাঙ্গালী গৃহবধূ কসাই কাদের মোল্লার প্রতিহিংসার বলি হন। মিরপুর ৬ নং সেকশন, ডি ব্লক মুকুল ফৌজের মাঠের কাছাকাছি একটি বাড়িতে থাকতেন কবি মেহেরুননেছা। তিনি ছিলেন কবি কাজী রোজী'র ঘনিষ্ঠ বান্ধবী । কসাই কাদের মোল্লার নির্দেশে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে লেখালেখি'র অপরাধে মেহেরুননেছাসহ তার পুরো পরিবারকে বটি দিয়ে কেটে টুকরো টুকরো করা হয়েছিল! এরপর টুকরো করা নরমাংস খন্ডগুলো নিয়ে ফুটবলও খেলা হয়েছিল ৬ নং মুকুল ফৌজ এর মাঠে! কসাই কাদের মোল্লার নির্দেশে ৩০/৩৫ জনের একটি অবাঙ্গালি ঘাতকের দল, মাথায় লাল ফিতা বেঁধে, ধারালো তলোয়ারে সজ্জ্বিত হয়ে অংশ নেয় কবি মেহেরুননেছা ও তার পরিবারকে হত্যাকান্ডে!
এ রকম আরও বেশকিছু তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে রাতে বাসায় ফিরেই লিখে ফেলি মিরপুরের কসাই কাদের মোল্লা ও তার অবাঙ্গালি দোসরদের একাত্তরের কালো অধ্যায়ের মূহূর্তগুলো । লেখা শেষ হতে হতে ভোর হয়ে যায় । সারা রাত ধরে আমার সোর্সরা নানাভাবে আরও সব তথ্য-উপাত্ত, বক্তব্য জোগাড় করে দেন। আর ভোরের দিকে এসে মাণিক ভাইও নিয়ে যান সে প্রতিবেদন। এরপর মাণিক ভাই’র নেতৃ্ত্বে আরও একটি দল এ ব্যাপারে আরও অনুসন্ধান চালিয়ে বের করে আনে কসাই কাদের মোল্লার সবিস্তার বৃত্তান্ত! এরপর এক পর্যায়ে এটি গণতদন্ত কমিশনের একটি রিপোর্ট হিসেবে ১৯৯৪ সালের ২৬ মার্চ, স্বাধীনতা দিবসে গণআদালতের ২য় বাষির্কীতে গণতদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান কবি বেগম সুফিয়া কামাল ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের সামনে রাজপথের বিশাল জনসমাবেশে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের হাতে তুলে দেন জাতীয় গণতদন্ত কমিশনের ৮টি রিপোর্ট!
যে রাতে মাণিক ভাই বাসায় এসেছিলেন সে রাতে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আমরা একাত্তরের ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার দ্ধারা ক্ষতিগ্রস্ত অসংখ্য মানুষের স্বজনদের দেখা পাই যারা সবাই মিরপুরের বাসিন্দা । এরপর থেকে এমন ক্ষতিগ্রস্ত আরও অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ হতে থাকে। ওই সময়ের বিরুপ রাজনৈতিক পরিবেশের কথা বিবেচনা করে আমরা তাদের অনেকের নাম ও বিবরণ তখন প্রকাশ করিনি। তবে সে ঘাটতি পরবর্তিতে পূরণ করেছেন মানবতা বিরোধী অপরাধ ট্রাইবুনালের তদন্ত দল। তাদের অনুসন্ধান, তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের প্রক্রিয়াটি ছিল তুলনামূলক অনেক সংগঠিত-বিজ্ঞানসম্মত ও আইনানুগ। তাদের দ্বারা সংগৃহিত তথ্য, উপাত্ত ও স্বাক্ষ্যে কসাই কাদের মোল্লার সার্বিক যুদ্ধাপরাধ বৃত্তান্ত উঠে আসায় এবং এর বিচার হওয়াতে একাত্তরে তার হাতে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মীরপুরবাসীর মনের ক্ষত কিছুটা হলেও প্রশমিত হবে । আমার সেই তুখোড় যৌবনে এমন একটি কাজের সুযোগ করে দেয়া ফজলুল বারী ভাই, জুলফিকার আলি মাণিক ভাই তথা আমাদের সবার গুরু শাহরিয়ার কবির ভাই, আম্মা শহীদ জননী জাহানারা ইমাম সহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে কৃতজ্ঞতা।
ছবিঃ কাদের মোল্লা একাত্তর এ ( লাল দাগ)
সাংবাদিক ফজ্লুল বারী'র ফেসবুক থেকে অনুলিখিত ঃ-
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
নিয়ানডার্থাল বলেছেন: জামাত শিবির হৈলে ....
দুরে গিয়া মর ।
বেটা পামর !!
২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
হাঁড় = ঘাঁড় বলেছেন: ইউরোবাংলা কোন হারামি রে!
প্রত্যেকটা পোস্টে গিয়ে গিয়ে জামাতি লিং দিয়ে আসে?
ছাগুর বাচ্চা কভি নেহি আচ্ছা
যো হ্যায় আচ্ছা ও ভি শুয়ার কা বাচ্চা।
আজকে তিনদিন ধরে প্রত্যেক পোস্টে একই কমেন্ট, একই লিংক দিয়ে মহাফ্লাড করছে এই লোকটা। সামুতে একই ফ্লাডিং করা জায়েজ নাই। সামুতে জামাতির বাচ্চাদের কোন জায়গা নাই।
আগে পরে কোন কথা বলে না, শুধু কাদের মোল্লার গুনগাণের লিংক।
একাত্তর সাল কি ছিল না?
জামাত কি সবচে বড় রাজাকার দল না?
বাংলাদেশের মানুষ কি পাকিস্তান-জামাতের সাথে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়নাই?
গোলাম আজম কি রেজাকার বাহিনীর বড় খাদেম ছিল না?
কামারুজ্জামানের কাজ কি মুক্তিযোদ্ধাদের আঙুল কাটা ছিল না?
নিজামী কি তখন ছাত্রসংঘের প্রধান ছিল না?
ষোলই ডিসেম্বর কি ছাত্রসংঘ আর আল বদরের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বস্তা বস্তা উপড়ানো চোখ উদ্ধার করা হয়নি?
গো মা রনি'র মত একটা বাজারি ব্যবসায়ী দুইদিনের বৈরাগী সরকারি জমি দখলকারী লোক, যার প্রিয়জন সব রাজাকার-আলবদর এর জেলের লোকজন, যার ওঠাবসা মাচুদুর রহমানের সাথে, তার কথা এত ফ্লাডিং কেন?
কোন চুলা থেকে এইসব দুই পয়সার অনলাইন নিউজ এজেন্সি এসেছে? এইসব হামটি ডামটি নিউজ এজেন্সির লিংক এইসব নব্য রাজাকার কোথা থেকে পায়? আর কেমন করে সবখানে ছাপায়?
পাচ বছর নয় মাসের ব্লগার পাঠাই না। সবজায়গায় জামাতি লিং কেন? শুয়রের বাচ্চা গীধর বান্দির পোলা কাদের মোল্লার গুণগান সব পোষ্টে লিং মেরে আসে?
জামাতি সাপ পুষলে উল্টা ছোবল মারবে। সব নষ্ট করবে। সকল জামাত-শিবির-রাজাকার-আলবদর-আলশামস-শান্তি কমিটির প্রচার-প্রচারণাকারীর নি:শর্ত ব্যান চাই।
পোস্টদাতা, ইউরোবাংলা আর সমস্ত পেইড বিক্রি হওয়া রেজাকার-আল বদরের কমেন্ট অনুগ্রহ করে ডিলিট করুন। বেহায়া ছাগুর একমাত্র পাওনা গদাম!
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
নিয়ানডার্থাল বলেছেন: ভাইজান
দিছি ..ন্দাইয়া উপরের জনকে ।
আপনি এদের যত কিছু এদের সামনে নিয়া আসেন এরা ছবক নিবেনা।
" এদের চোখে ঠুলি আর কানে সীসা ঢালাই করে দেয়া হয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ পোষ্টে আসার জন্য।
৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
হাঁড় = ঘাঁড় বলেছেন: এই পোষ্ট ফেসবুকে শেয়ার করুন বেশি বেশি।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
নিয়ানডার্থাল বলেছেন: হুম... ভালো বলেছেন।
আপনিও করুন আপনার সার্কেলে ।
শুভচ্ছা রইলো।
৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১
রুবাইয়েত সাদমান বলেছেন: পড়তে পড়তে মনটা আবার নতুন করে বিষিয়ে উঠলো।
কাদের মোল্লার ফাঁসির সাথে আশা করে অনেক মিরপুরবাসীর হৃদয় প্রশান্ত হবে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২১
নিয়ানডার্থাল বলেছেন: আসলে আমরা নুতন প্রজন্মরা এসব ইতিহাস হয় জানিনা , না হয় এড়িয়ে গেছি আর না হলে আমাদের জানতে দেয়া হয়নি।
মিরপুরের এখনো অনেক মানুষ জীবিত আছেন যারা সেই সময়কার জীবন্ত স্বাক্ষী ।
ধন্যবাদ কস্ট করে পড়ার জন্য।
৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৬
নীল জানালা বলেছেন: পোস্টের প্রতিটা কথা বিশ্বাস করলে, এবং অবিশ্বাস করার কোন কারন নাই, আমরা জানতে পারি কাদের মোল্লা নামক এক ঘাতক তখন ছিল। এবিষয়ে সন্দেহ করার অবকাশ নাই এবং করছিও না। লেখাটির যিনি মূল লেখক তিনি লিখেছেন যে প্রায় এক রাতেই তিনি কথিত কাদের মোল্লা ওরফে কাদের কসাইয়ের সব অপকর্মের তথ্য জোগাড় করেছিলেন বিশবছরাধিক কাল আগে। তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়াটাও তিনি উল্লেখ করেছেন। যা তিনি উল্লেখ করেন নাই তা হলো সেই কথিত কাদের মোল্লার সনাক্তকরন প্রক্রিয়া। আজকে যার ফাঁসি হতে যাচ্ছে এই লোকই যদি সেই কাদের মোল্লা হয় তবে ন্যায় বিচার হতে যাচ্ছে ভেবে আমরা কিছুটা হলেও তৃপ্তি অনুভব করতে পারবো। যদিও এত হত্যাকান্ডের শাস্তি মাত্র একবার মৃত্যুদন্ড, এটা অনেক কম হয়ে যায়, তারপরও। কিন্তু, যেহেতু আজকের কাদের মোল্লার পরিচিতি নিয়া অনলাইনে অনেক বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং তার কিছু কিছু অগ্রাহ্য করার মত নয়। যেমন, ফাঁসিপ্রাপ্ত কাদের মোল্লা স্বাধীনতার অল্প পরেই প্রেসক্লাবের গুরুত্বপূর্ন পদের দায়িত্ব পায় কি করে যদি এই ব্যাক্তিই সেই কুখ্যাত খুনী হয়ে থাকে? বংগবন্ধু নিজে নাকি তাকে ইসলামি ফাউন্ডেশনের গুরুত্বপূর্ন পদের বহাল করেছিলেন। তথ্যটাকি সত্য? যদি এই ব্যাক্তি সেসময় এমন সব মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠিত করে থেকে থাকে তবে তা বংগবন্ধু এবং উনার সহযোগী রাজনিতিক, মন্ত্রী/আমলাদের নজড় এড়ালো কিভাবে? গোলাম মওলা রনি কেন বল্লো যে এই কাদের মোল্লা আওয়ামিলীগের কোন এক পদধারী নেতার সহযোদ্ধা হিসাবে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। এ ব্যাপারে উক্ত নেতার কোন মতামত কি পাওয়া গেছে?
মানুষ সুবিচার আশা করে। ন্যায় বিচারকামী মানুষের মাথায় কাঁঠাল ভেংগে উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চড়িয়ে "আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছি" এই তকমা যদি কেউ হাসিল করার অপপ্রয়াস চালায় তবে ইতিহাস তাদের ক্ষমা করবেনা। কাজেই সবাইকে একটু সেফ সাইডে থাকার আহবান জানাই। অযথা ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা হয়ে যাওয়ার কোন মানে নাই।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
নিয়ানডার্থাল বলেছেন: প্রথমে বলা হতো মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা ৩০ লাখ নয়, এসব মিথ্যেকে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে লেখনীর মাধ্যমে, দীপ্ত প্রতিবাদের ভাষায়। বলা হতো গোলাম আজম ভাষাসৈনিক, বলা হতো মুক্তিযোদ্ধারাও হত্যাকারী, বলা হতো কাদের মোল্লা - আর কসাই কাদের ভিন্ন ব্যক্তি, দেলোওয়ার হোসেন সাঈদী আর দেইল্যা রাজাকার এক নয়। এসব যাবতীয় প্রপাগ্রান্ডার বিরুদ্ধে সরব প্রতিবাদ করেছে অনেকেই।
আচ্ছা, আজকে কাদের মোল্লা যদি কসাই না হবেন, তাহলে সেই মিরপুরের জল্লাদ কসাই কাদের কে? কৈ গেলো? জামাতীয় বুদ্ধিজীবিরা সে প্রশ্ন এড়িয়ে গেছেন সব্সময়। এটা মোটেই উদোর পিন্ডি আপরের ঘাড়ে যাচ্ছেনা।
১৯৯৪ সালে গণ আদালত যখন কাদের মোল্লার পরিচয় উদ্ঘাটন করলো তখন বা এর পরে এর প্রতিবাদ করতে শুনি নাই ।
জামাত এই নতুন অপকৌশল ধরেছে আওয়ামি লীগ এবার যুদ্ধাপরাধ ও মানবতা বিরোধী বিচার কাজ শুরু করার পর।
৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৬
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০১
নিয়ানডার্থাল বলেছেন: ধন্যবাদ পোষ্টে আসার জন্য ।
৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
ইউরো-বাংলা বলেছেন: @হাঁড় = ঘাঁড়, ঐ বেটা ছাগলের বাচ্চা ছাগল। আমার পিছে লাগছছ কেন ? আমার মন্তব্য আমি করি , আমি কি তোরে কখনো ফাটা বাঁশ দিয়েছিলাম নাকি ?
বেটা BAL এর চামচা
BAL=Bangladesh Awami League
৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
নীল জানালা বলেছেন: ভাইডি একটা কথা কই, রাগ হৈয়েন্না। প্রথমেই আপনারে ধন্যবাদ জানাই ধৈর্য সহকারে আমার লম্বা এবং বিরক্তিকর কমেন্টখানি পড়ার জন্য এবং তার উত্তর দেওয়ার জন্য। আমি যেই কমেন্টখানা করসিলাম তাতে চাইরখানা প্রশ্নবোধক চিহ্ন আছে। মানে চাইরটা প্রশ্ন। আপনে কিন্তু একটা প্রশ্নেরো জবাব সরাসরি দেন্নাই। "আমি জানিনা" এইটাও কিন্তু একটা জবাব। কিন্তু আপ্নে তাও বলেননাই। আপনি কি আমার প্রশ্নগুলারে আমলে নিলেন্না? "প্রশ্নগুলা যেইসব তথ্যের ভিত্তিতে করা হৈসে সেই তথ্যগুলারে মিথ্যা বানোয়াট বা অমুলক,তাওতো আপনি বলতে পারেন। ঐটাও মানিয়া লওয়ার মতন জবাব। আপনি বলতে পারেন, বংগবন্ধু কোনদিন এই লোকরে চাকরি দেয়নাই, বলতে পারেন এইলোক কোনদিন প্রেসক্লাবের কোন গুরুত্বপূর্ন পদে ছিলনা, বলতে পারেন গোলাম মওয়া রনি মিথ্যা বলেছেন। এসবি জবাব। এবং মানিয়া নেওয়ার মতন জবাব।
আপনি জামাতি প্রপাগান্ডার কথা বলেছেন। জামাত একটা বাটপারি দল, সুতরাং মিথ্যার বেসাতি তারা করবেনা তো করবে কারা? তাছারা মিথ্যা প্রোপাগান্ডা, কিছু খবরকে হাইলাইট করা আর কিছুকে লুকানো এসবতো এখন বাংলাদেশের রাজনিতিতে ডালভাত হয়ে গেছে। বলতেগেলে এসব কুটকচালিকেই বাংলাদেশের মানুষ এখন রাজনিতি মনে করে।
কাজেই জনাব, আপনি যদি মনে করেন, তবে আমার প্রশ্নগুলার উত্তর দিতে পারেন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
নিয়ানডার্থাল বলেছেন: পাকিস্তান পার্লামেন্টে শোক প্রস্তাব পাস ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিসার আলি খানের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি হওয়া কাদের মোল্লাই একাত্তরের সেই কসাই কাদের। যুদ্ধাপরাধের বিচারে ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর থেকেই জামায়াতে ইসলামী এবং কাদের মোল্লা নিজেই বলে যাচ্ছিলেন তিনি মিরপুরের কসাই কাদের নন।
এই সরকার যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু করতে একদল প্রফেশনাল তদন্ত কর্মকর্তা সংঘবদ্ধভাবে তুলে আনেন কসাই কাদের অর্থাৎ কাদের মোল্লার একাত্তরের নৃশংস স্বরূপ! এরপর প্রসিকিউশন আদালতে তা প্রমাণ করতে সক্ষম হয়। আর কাদের মোল্লাকে তো ফাঁসির দন্ড দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রীম কোর্ট! এমন কী শেষ মূহুর্তে ফাঁসি থেমিয়ে রেখে রিভিউ'রও সুযোগ দিয়েছে! এরপরও এই দন্ড কার্যকরের পর কসাই কাদের আর কাদের মোল্লা এক না বলে যারা রা’ তোলার চেষ্টা করছেন, ( ভাগ্যিস এখনও বলে নাই যে প্রিজন সেলে আটক গোলাম আযম, একাত্তরের গোলাম আযম না! ) এরাই কিন্তু আগে বলতেন বিচার-টিচার সরকার করবেনা! রাজনৈতিক ভাওতাবাজি করবে! এখন তাদের মুখে থাপ্পড় এসেছে খোদ পাকিস্তান থেকে! পাকিস্তানওয়ালারা সব রাখঢাক বাদ দিয়ে প্রকাশ্যে বলা শুরু করেছে এই কাদের মোল্লা তাদের লোক! তারা এখন বাংলাদেশে হামলা চালাতেও বলছে! এরপরও এখন কী জ্ঞান্পাপীরা যৌথ নৃত্য করবে? করতে দিন।
-- অনেক ধন্যবাদ আমার মনোভাব বুঝে ফেলার জন্য। আসলে প্রশ্নগুলো আমলে নেওয়ার মতন না। এই জন্যই উত্তর দিয়ে কথা বাড়ালামনা।আর এ বিষয়গুলোর বিভিন্ন জায়গায় এতোবার লেখা হয়েছে যে এখন কেউ প্রশ্ন করলে উদ্দেশ্যমূলক মনে হয়।
মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য আনঅথেন্টিক সোর্স থেকে এই প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।
৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
শামীম সুজায়েত বলেছেন: অনেক চমৎকার একটি পোস্ট। কিন্তু মন্তব্য করবো, কি করবো না, তা নিয়ে সঙ্কিত হচ্ছিলাম বার বার। মন্তব্যর শুরুতেই দেখলাম একজন একটি লিঙ্ক দিয়েছেন এবং সেটির প্রেক্ষিতে লেখকসহ অনেক্ই গালমন্দ করেছেন। তাতে একটু বিচলিত হলাম এই ভেবে যে, আওয়ামী লীগের এমপি রনিতো জেলখানায় থাকাবস্থায় যেসব ঘটনা দেখেছেন বা শুনেছেন, সেটিই তার নিজস্ব সংবাদ ওয়েবে দিয়েছেন।
সেটি নিয়েও কোন আলোচনায় যেতে চাইছিনা। প্রশ্ন জাগছে, তাহলে নৌকা প্রতিক নিয়ে পাশ করে সংসদ সদস্য হওয়া এমপি রনিকে কি এখন বঙ্গবন্ধুর সৈনিক থেকে জামাতি ছাগু হয়ে গেছেন?
নীল জানালার মন্তব্যর প্রেক্ষিতে লেখক বলেছেন, আচ্ছা, আজকে কাদের মোল্লা যদি কসাই না হবেন, তাহলে সেই মিরপুরের জল্লাদ কসাই কাদের কে? কৈ গেলো? জামাতীয় বুদ্ধিজীবিরা সে প্রশ্ন এড়িয়ে গেছেন সব্সময়। এটা মোটেই উদোর পিন্ডি আপরের ঘাড়ে যাচ্ছেনা।"
এটির প্রেক্ষিতে জানার জন্য বলা, আমরা সেই কসাই কাদেরকে সনাক্ত করে বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে গতকাল রাত ১০ টা ১ মিনিটে ফাঁসির দড়িতে যদি ঝুলিয়ে থাকি, তাহলে নূন্যতম বিতর্কর সুযোগ নেই। বরং যারা কাদের মোল্লার পক্ষে বলার চেষ্টা করছেন, তাদেরকে চিন্থিত করে ঝুলিয়ে দেয়া উচিৎ। কিন্তু ঘটনাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসামুলক হয়ে থাকলে এটির দায় ও অভিশ্বাপ কেউ এড়াতে পারবো না।
জানিনা, ফাসিতে ঝুলে যাওয়া এই কাদের মোল্লা কে?
কিন্তু যেলোকটি এত ধর্ষণ করলো, হত্যা করলো, সেই লোকটি স্বাধীনতার পর আর কোন ধর্ষণে গেলো না!
কি ভাবে তিনি বঙ্গবন্ধুর সময়কালে উদয়ন স্কুলের শিক্ষক হলেন। প্রেসক্লাবের সদস্যপদ পেলেন। অবশ্য এ সম্পর্কিত "আমার দেশে" রিপোর্ট বের হয়। সেটির কাউন্টার রিপোর্ট বের করে জনকন্ঠ। সেটিও পড়েছি।
যাইহোক সাংবাদিকতার সাথে জড়িত বলেই তার সদস্যপদ পাওয়ার বিষয়টি আমি সম্পূর্ণ নিশ্চিত। সেটি বাতিলও করা হয়। তবে তিনি উদয়নের টিচার ছিলেন কিনা বা বঙ্গবন্ধুর সময়ে কোন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন কিনা, তা দায়িত্বশীল অনুসন্ধানের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করাও ঠিক হবেনা।
পোস্টের জন্য রইলো শুভকামনা।
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
প্রবালরক বলেছেন: তথ্য সংগ্রহের যে প্রক্রিয়া এখানে বিধৃত হল তথ্য সংগ্রহকারীর আন্তরিকতাকে প্রশ্নের উর্ধে রেখে প্রক্রিয়াটির গ্রহনযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে বাধ্য। বর্নিত সব নৃশংস ঘটনা সঠিক। যথাযথ বিচারের দাবী রাখে। কিন্তু সনাক্তকরন প্রশ্নে রিপোর্টটি বিতর্কিতই রয়ে গেল।
ট্রাইব্যুনাল শুধু মীরপুর কেন্দ্রিক ঘটনার স্বাক্ষী-সাবুদ নিয়ে কাজ করে। ঘটনার সময় কাদের মোল্লা যেখানে অবস্থান করে বলে দাবী করে সেই ফরিদপুর থেকে কাউকে স্বাক্ষী হিসাবে আনার অনুমতি ট্রাইব্যুনাল দেয়নি।
ভয় হয় রাজাকার বিরোধী উম্মাদনা যেন নাৎসীদের ইহুদী নিধনের সাথে তুলনীয় হয়ে না যায়।
১১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
মর্ত বলেছেন: সেসময়ের এমন কেউ কি নেই যিনি চেহারা দেখে তারে সনাক্ত করতে পেরেছিলেন ?
১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৮
রেজা রাজকুমার বলেছেন:
বাংলাদেশে কসাই কাদের আর পাকিস্তানে " মুল্লাহ আবদুল কাদের " ।
... উপরে যারা এখনো এ কাদের সে কাদের না বলে এখনো ম্যা ম্যা করছে তাদের মুখে ঝামা ঘষে দিলো ছাগলদের জাত্ভাই পাকিস্তানিরা।
১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০
বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: প্রিয়তে + +
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: অনেক কথা বলার ছিল। যাইহোক, আমি যে স্কুলে পড়তাম তার খুব কাছাকাছি কাদের মোল্লার বাড়ি, সেই ছোটবেলা থেকেই জানি বাড়িটা রাজাকারের
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
নিয়ানডার্থাল বলেছেন: মোল্লা'র ফাঁসির পর ২০১৩ পেরিয়ে ২০১৪ চলে গেলো ....কই ছাগুরা আর কোনো কথা কয়না। এখনো তো আসল (নকল) কাদের প্রমান করতে পারলো না।
তার মানে ওরাও বুঝে মোনাফেকরা মানুষের চোখে ধুলা দিতে পারলেও তা সাময়িক।
-------- আপনাকে ধন্যবাদ এতো বছর পর এই পোস্টটি পড়ার জন্য।
একটু বলেননা আপনার ছোটবেলার অভিজ্ঞতা - রাজাকারের বাড়ি প্রসংগে।
১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭
আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: http://www.mediafire.com/?ffz9hec7c0ccpp0
এটা আমার একটা ব্লগ পোস্ট, এখানে থাকার কথা, একেবারে শেষের দিকে। পিডিএফ ফাইলের লিনক। না থাকলে কমেন্যতে লিখে যাব।
১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
তানভীর১১১৩ বলেছেন: ইহাই যে আসল কসাই কাদের তা নিয়া প্রশ্ন কইরা কেন যে নিজেরে ছাগলের ৩ নাম্বার বাচ্ছা প্রমান করে। আজিব।!!
ইতিহাস কি আসলেই জানে না এরা ?
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
ইউরো-বাংলা বলেছেন: কাদের মোল্লার উস্তাভাজি- ডাল, বৈকালিক গান এবং একটি চিরকুটের ইতিকথা...