নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিভৃতা। ভালোবাসি পড়তে। একটু আধটু লেখালেখির অপচেষ্টা চলে মাঝেমাঝে।

নিভৃতা

সামুতে আট বছর আগে কোনভাবে যুক্ত হলেও আমার ব্লগিং জীবন আসলে শুরু জানুয়ারি, ২০২০ থেকে।

নিভৃতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আক্রোশ -২

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০০



১ম পর্ব - Click This Link

---বাবা আপনার নাশতা রেডি। খেতে আসেন।
রত্নার ডাকে বাস্তবে ফিরে এলেন সালাউদ্দিন।
----তোমাকে কতবার বললাম বউমা আগে সজলকে খাইয়ে বিদেয় করতে। ছেলেটার অফিসের দেরি হয়ে যাবে যে।
----দেরি হবে না বাবা। আপনি খাওয়া শুরু করুন। তারটাও এই হয়ে গেলো বলে।

সালাউদ্দিন মনে মনে ভাবেন, মেয়েটাকে নিয়ে আর পারি না। শ্বশুরকে না খাইয়ে স্বামীকে সে কিছুতেই খাওয়াবে না। তিনি সকালে রুটিটা খেতে পারেন না। খিচুড়ি খান। তো এই মেয়ে আগে তার জন্য খিচুড়ি করবে তারপর সজলের জন্য রুটি।

সালাউদ্দিন আর কথা না বাড়িয়ে খেতে বসলেন। সজলও অফিসের জন্য রেডি হয়ে  টেবিলে এসে বসলো। রত্না চটপট হাতে রুটি বেলতে লাগলো। সেই ফাঁকে বাপ ছেলে টুকটাক কথা বলে নিচ্ছেন। রুটি বেলতে বেলতে রত্নার মনটা সজলের জন্য মমতায় ভরে উঠে। সজল পাতলা পাতলা রুটি খেতে ভালবাসে। তাই যতটা সম্ভব রুটিগুলোকে পাতলা করে বেলছে রত্না।

এমন না যে রুটি মোটা হলে সজল রাগারাগি করবে। বরং রুটি একটু মোটা হলেও ও চুপচাপ খেয়ে নেয়। কোন কথা বলে না। তাও রত্না রুটিটা একদম পাতলা করে বেলবে গভীর মমতা নিয়ে। কারন এই পাতলা রুটিটা থেকে ছোট ছোট টুকরা ছিঁড়ে নিয়ে তাতে আলু ভাজি পুরে মুখটায় দিতেই সজলের মুখটায় যে একটা মোলায়েম হাসি ফুটে ওঠে, সেই হাসিটাকে রত্না বড্ড ভালবাসে। সেই হাসিটা দেখার জন্যই প্রতিদিন মমতা মাখিয়ে  এই পাতলা পাতলা রুটি বেলার প্রাণান্ত প্রয়াস ওর। যত দিন যায় রুটিটা যেনো তত বেশি করে পাতলা হয়। সজলের মুখের হাসিটাও তত বেশি মোলায়েম হয়।
-------
তওফা ফুড প্রোডাক্ট। মোহনপুরের বিখ্যাত খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। ক্ষুদ্র পরিসরে প্রায় আটাশ বছর আগে যাত্রা শুরু করেছিল এই প্রতিষ্ঠানটি। শুরুটা হয়েছিল একটি ম্যাঙ্গো জুস দিয়ে। ধীরে ধীরে তওফা ম্যাঙ্গো জুস জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে যায়। সারা দেশব্যাপী এর নাম ছড়িয়ে পড়ে। সেই থেকে আর পেছন ফেরে তাকাতে হয়নি। বাড়তে থাকে প্রোডাক্ট। বাড়তে থাকে শাখা প্রশাখা। এখন প্রায় পঁচিশটিরও বেশি খাদ্য  সামগ্রী উৎপাদন করে এরা।

         তওফা ফুডের দুই কর্ণধার ফারুক হোসেন ও তাহের মাহমুদ হাসতে হাসতে কেবিনে ঢুকে চেয়ারে বসলেন। আলাদা কেবিন থাকলেও বেশির ভাগ সময় দুই বন্ধু এক কেবিনেই থাকেন। দুজনের মধ্যে কথা হচ্ছিল কোন একটা ডিল নিয়ে।
----যাক ডিলটা শেষ পর্যন্ত ফাইনাল হয়ে গেলো।
বললেন ফারুক হোসেন। তাহের মাহমুদ বললেন,
----হ্যাঁ, তা তো হলো। কিন্তু ফুড ইন্সপেক্টর বেটা বড্ড ঝামেলা করছে কদিন ধরে।
----যত লাগে দিয়ে মুখ বন্ধ করে দাও। কী আর করবে। সময়টাই যে এখন ঘুষখোরদের। ঈদে আমাদের প্রোগ্রামটার কী হলো বলো তো? সবাই কিন্তু আশা করে বসে আছে।
----আমাদের দুজনের ফেমিলিতে সব মিলিয়ে সদস্য বিশজন। বিশজনের জন্য স্টার সিনেপ্লেক্সের টিকেট সংগ্রহ করা কি চাট্টিখানি কথা! তাও ঈদের আগ মুহূর্তে! ওরা বলছে সব টিকেট বুকড।
----তাহলে কি প্রোগ্রাম বাতিল?
----বাতিল হবে কেন? এইটা বাংলাদেশ। এখানে নাই বলতে কিছু নাই। ব্ল্যাক মার্কেট আছে না। টাকাটা একটু বেশি লাগছে এই যা।
----শালার ঘুষখোর আর কালোবাজারিতে দেশটা ছেয়ে গেলো। চারিদিকে শুধু করাপশন আর করাপশন।
----তা যা বলেছ।
----আচ্ছা শোনো, আমাদের এই ডিলটা কিন্তু খুব ইমপরট্যান্ট। সজলকে সব ভাল করে বুঝিয়ে দিতে হবে। ছেলেটা নতুন জয়েন করেছে। অফিসিয়াল কাজ বুঝাতে বুঝাতেই দেড় মাস চলে গেলো। এখন সময় এসেছে ফেক্টরির কাজ বুঝিয়ে দেয়ার।

ফারুক হোসেন ইণ্টারকমে সজলকে কেবিনে আসতে বললেন। একটু পরেই সজল কেবিনে এসে ঢুকলো। ফারুক হোসেন সজলকে উদ্দেশ্য করে বললেন,
----শোন, এই ডিলটা খুব ইমপরট্যান্ট আমাদের জন্য। সুতরাং খুব সতর্কতার সাথে সব খেয়াল রাখবে।
----স্যার, একটা কথা বলি।
----হুম, বলো।
----স্যার আমরা যে প্রোডাক্ট  তৈরি করছি তা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য খুব বেশি ক্ষতিকর। আমাদের জুস গুলোতে পঁচানব্বই শতাংশই ঘনচিনি আর স্যাকারিন থাকে।
----সারা দেশজুড়ে আমাদের প্রোডাক্টের নাম। আর তুমি বলছ সেগুলো ক্ষতিকর?
----স্যার, ঘনচিনি স্যাকারিন এসব স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। তাছাড়া আমাদের জুসে ব্যবহার করা হচ্ছে মানব দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর সোডিয়াম সাইক্লামেট, কাপড়ের রং, সাইট্রিক এসিড ও সোডিয়াম বেনজোয়িক এবং পটাশিয়াম। এগুলো দীর্ঘদিন ধরে খেলে কিডনির সমস্যাসহ নানা ধরণের রোগ শরীরে বাসা বাঁধে। এমন কি ক্যান্সারের ঝুঁকিও মারাত্মকভাবে বাড়িয়ে চলেছে এই জুসগুলো।
----তোমাকে এইসব জ্ঞান দেয়ার জন্য চাকরিতে রাখা হয়নি। লেকচার বন্ধ করো আর যে কাজ দেয়া হয়েছে সেই কাজ গিয়ে ঠিকমত করো।
----জ্বী স্যার।
বলে মাথাটা নুইয়ে কেবিন থেকে বেরিয়ে গেলো সজল। তার বিবেক তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে দংশন করে চলেছে। কিন্তু বহু কষ্টে পাওয়া এই চাকরিটা সে ছাড়তেও পারছে না।

----আগেই বলেছিলাম এমন আদর্শবান বাপের ছেলেকে কাজে রেখো না। এখন দেখো পরিণাম।
----আরে এই সব আদর্শ কোথায় ভেসে যায় দেখো। নতুন তো। বয়সটাও কম। রক্তটা একটু টগবগে। নতুন বিয়ে করেছে। সংসারটা একটু বাড়ুক। দায়িত্ব বাড়ার সাথে সাথে এই সব সততা পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে যাবে। কিন্তু ছেলেটা খুব ব্রাইট। আমাদের অনেক কাজে লাগবে। আমি ওকে বুঝেই রেখেছি।
------
এম পি বোরহান উদ্দিন চৌধুরীর গাড়ির বহর এসে থামলো মোহনপুরের আলিশান চৌধুরী ভিলার সামনে। কয়েকজন ছেলে দৌড়ে এসে গাড়ির দরজাটা খুলে দিয়ে অতিশয় বিনয়ী ভঙ্গিতে দরজার পাশে দাঁড়ালো। পেছন থেকে ভীড়ের ধাক্কায় বার বার পড়ে যাবার উপক্রম হচ্ছে। কিন্তু পড়তে পড়তেও ঠিকই নিজেদের ভারসাম্যটা বজায় রেখে চলেছে তারা, সেই সাথে বিনয়ীভাবেরও এতটুকু নড়চড় হচ্ছে না। আরেকদল ছেলে ধমকে ধমকে ভীড়টাকে দুই পাশে সরিয়ে বোরহান উদ্দিনকে পথ করে দিচ্ছে। বোরহান উদ্দিন ধীরে ধীরে  গাড়ি থেকে নামলেন। তার ঠোঁটের কোণে লেগে আছে অমলিন হাসির রেখা। ডান হাতটা উঁচিয়ে সমাগত জনতার উদ্দেশ্য নাড়লেন তিনি। হাত নাড়তে নাড়তেই একটু ঝুঁকে পি এ আজাদের কানের কাছে মুখটা একটু এগিয়ে নিয়ে বললেন,
----ত্রিশজনের একটা লিস্ট করে টাইম দিয়ে দাও। বাকিগুলোকে কাটিয়ে দাও। আমি একটু আরাম করতে এখানে এসেছি। ছাগল ঠেলতে না। বুঝে শুনে লিস্ট বানিয়ো।

কথাগুলো বলছেন ঠিকই কিন্তু দৃষ্টি তার তখনো সম্মুখে জনতার দিকে আর মুখের হাসিখানা অক্ষত।

রচনাকাল- ১৮-০৪-২০১৮
©নিভৃতা

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুপাঠ্য, শ্রুতিমধুর লেখা।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৭

নিভৃতা বলেছেন: শুভ কামনা অফুরান। মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রথম পর্বের মত দ্বিতীয় পর্বও সুখপাঠ্য পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৮

নিভৃতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার কি কোনো বই বের হয়েছে?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯

নিভৃতা বলেছেন: কী যে বলেন না আপনি!

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: না আপনি তো ভালো গল্প লিখেন।
আগামী বছর অবশ্যই আপনার গল্পের বই বের হবে । বের হওয়া উচিত।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৫

নিভৃতা বলেছেন: এবার কিন্তু লজ্জা পাচ্ছি। বই বের করার মত লেখক আমি নই। আর কোনদিন হতে পারব বলেও মনে হয় না।

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই সূখপাঠ্য :)

তারপর?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৭

নিভৃতা বলেছেন: তারপর কী হলো দেখার জন্য পরবর্তী পর্বে আমন্ত্রণ রইলো। অফুরান শুভ কামনা আপনার জন্য। ভালো থাকবেন।

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৮

মুক্তা নীল বলেছেন:
আমি তো আপনার গল্পের ভক্ত হয়ে গেলাম । জীবনটা হয়তো এমনই হয় । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকুন শুভরাত্রি ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২২

নিভৃতা বলেছেন: অনুপ্রাণিত হলাম খুব বেশি। অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। শেষ পর্যন্ত গল্পের সাথে থাকার আমন্ত্রণ রইলো। আপনিও ভালো থাকবেন সব সময়।
শুভ রাত্রি।

৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:১৮

আনমোনা বলেছেন: গল্পের ডালপালা ছড়িয়ে বেশ আগ্রহ জাগিয়ে তুলছেন। পরের পর্বের অপেক্ষায় ।

একটা অনুরোধ, পরে আরো পর্ব থাকলে নীচে চলবে লিখে দিবেন। তাতে বুঝতে সুবিধা হয়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৭

নিভৃতা বলেছেন: চলবে লিখা উচিৎ ছিল। ভুলে গিয়েছিলাম। অশেষ ধন্যবাদ মনে করিয়ে দেবার জন্য এবং অনুপ্রেরণা হয়ে আবারও সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকবেন।

৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সামু ব্লগ তো নিভৃতাময় হয়ে গিয়েছে! :) সাম্প্রতিক মন্তব্যে একটু পরে পরে চোখে পড়ে আপনাকে! অভিনন্দন! খুব গুছিয়ে, মন দিয়ে ব্লগিং করছেন, কিপ ইট আপ।

আমি যদিও লেখা এখনো পড়িনি, কেননা মনে হচ্ছে আপনার একটি লেখা অন্যটিতে যাদুর মতো টানবে এবং এখন হাতে অতো সময় নেই। যেদিন হাতে অনেক সময় থাকবে, আপনার ব্লগবাড়ি পুরোটা ঘুরেফিরে দেখব, থাকব কিছুদন। :)

ভালো থাকুন!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১১

নিভৃতা বলেছেন: হা হা হা। আসলে একটু বেশিই পোস্ট দিচ্ছি মনে হয় আমি। আর অত ভালো লেখক না আমি। ঐ যে আমার পরিচিতিিতে যা লেখা আছে তাই। একটু আধটু লেখার অপচেষ্টা চলে আর কী। আর সেই লেখাগুলো সামুতে দিয়ে সবাইকে জ্বালাই।

লেখা পড়েেন নি, তবু অনুপ্রেরণা দিতে মন্তব্যেে হাজির হয়েছেন, অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকে। ভালো থাকবেন সব সময়। অনেক অনেক শুভ কামনা।

৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক ভালো লাগতেছে আপি
লিখে যান সঙ্গেই আছি

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪৪

নিভৃতা বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালোবাসা রইলো আপুমনি।

১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: সবার মন্তব্য গুলো পড়তে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করে সেটা দেখতে এলাম। জানতে এলাম।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩

নিভৃতা বলেছেন: ভালো। বেশ ভালো। মাঝেমধ্যেই এই কাজটা করবেন। :)

১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আসলে একটু বেশিই পোস্ট দিচ্ছি মনে হয় আমি।
নানা একদমই না, ঠিক পরিমাণেই পোস্ট দিচ্ছেন এবং প্লিজ দিতে থাকুন। আজকাল সামুকে আপনি মাতিয়ে রেখেছেন।

আর অত ভালো লেখক না আমি।
সবাই যখন এতো প্রশংসা করছে এটাকে আপনার বিনয় হিসেবে ধরে নিলাম।
শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৮

নিভৃতা বলেছেন: সামু পাগলা, (বোন নাকি ভাই?) সবাই এত প্রশংসা করছে, কারণ এখানে সবাই ভীষণ ভালো এবং আমি খুবই সৌভাগ্যবতী।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এভাবে অনুপ্রাণিত করার জন্য। এমন অনুপ্রেরণা পেলে যে লেখালেখির কিছুই জানে না সেও লিখতে শুরু করবে।
ভালো থাকবেন সব সময়। শুভ কামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.