নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিভৃতা। ভালোবাসি পড়তে। একটু আধটু লেখালেখির অপচেষ্টা চলে মাঝেমাঝে।

নিভৃতা

সামুতে আট বছর আগে কোনভাবে যুক্ত হলেও আমার ব্লগিং জীবন আসলে শুরু জানুয়ারি, ২০২০ থেকে।

নিভৃতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প: আক্রোশ - ১০

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪০





কিন্তু কে যে আসল খুনী তা কিছুতেই মাথায় ঢুকছে না। মাঝখান থেকে বেরিয়ে এসেছে আরো একটা সংশয়। পল্লবের দাদির রহস্যময় আচরণ।
------
কদিন ধরে সজলের মনটা ভাল নেই। সব সময় কী যেন এক ভাবনায় ডুবে থাকে ছেলেটা। বউটার সাথেও ঠিক মত কথা বলে না। বউটাও তাই মন মরা হয়ে থাকে। এসব কিছুই সালাউদ্দিনের চোখ এড়ায় না। সজল টিভি দেখছে। কিন্তু মন তার টিভিতে নেই। সালাউদ্দিন ছেলের পাশে এসে বসলেন। সজল বাবাকে দেখে একটু নড়েচড়ে বসলো।
----কী ব্যাপার বলো তো? কোন সমস্যা হয়েছে?
----কই না তো। কিছু হয়নি বাবা।
----শোন আমার চোখকে তুমি এড়াতে পারবে না। আমাকে খুলে বলো। সাহায্য করতে না পারি, পরামর্শ তো দিতে পারবো।
সজল কিছুক্ষণ চুপ করে থাকে। তারপর বলে,
----বাবা এই চাকরিতে আমার মন বসছে না।
----কেন? কী সমস্যা?
সজল সব খুলে বলল বাবাকে। সালাউদ্দিন সব শুনে বললেন,
----এইটা তুমি আমাকে আগে খুলে বললে না কেন?
----আপনি এত কষ্ট করে ঘোরাঘুরি করে চাকরিটা পাইয়ে দিয়েছেন। আপনার মনে কষ্ট দিতে ইচ্ছে হয়নি। তাছাড়া চাকরিটা ছেড়ে দিলে আরেকটা চাকরি খোঁজে পাওয়া মুশকিল হবে। তাই ব্যাপারটা নিয়ে আর কথা বলিনি।
----শোন, মনের শান্তিই হলো আসল শান্তি। মনেই যদি শান্তি না থাকলো তাইলে টাকা দিয়ে কী হবে?
----তাহলে চাকরিটা ছেড়ে দেবো বলছেন?
----হ্যাঁ।
----আপনি আমার মন থেকে অনেক বড় একটা বোঝা নামিয়ে দিলেন। আপনার মত সৎ আদর্শবান একজন মানুষের ছেলে হয়ে এমন একটা পাপ কাজ বিবেকে বড় বাঁধছিল।
সৎ আদর্শবান কথাটা শোনে আবার মনে একটা ধাক্কা খেলেন সালাউদ্দিন। একটু অন্যমনস্ক হয়ে পড়লেন।
----ওসমান আহমেদকে চিনতেন আপনি বাবা?
----কোন ওসমান আহমেদ?
চমকে উঠে জিজ্ঞেস করলেন সালাউদ্দিন।
----ঐ যে যাকে অনেক আগে, আমার জন্মেরও আগে, নির্মমভাবে খুন করে নদীতে ফেলে দেয়া হয়।
ওসমানের নামটা শোনে বুকের ভেতরটা কেঁপে উঠলো সালাউদ্দিনের। আস্তে করে বললেন,
----চিনতাম। কেন কী হয়েছে?
----উনার কেইসটা পুনঃতদন্ত শুরু হয়েছে। ফারুক হোসেন, তাহের মাহমুদ আর এম পি বোরহান উদ্দিনের নাম সন্দেহের তালিকায়। জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। মোহনপুরে খুব কানাঘুষা চলছে এই নিয়ে ।
----ওহ।
ছোট্ট করে বললেন সালাউদ্দিন। তারপর চুপ করে উঠে নিজের ঘরে চলে গেলেন। বাবার এই অকস্মাৎ চুপ হয়ে যাওয়া অবাক করলো সজলকে।

-------

রাত প্রায় বারোটা বাজে। নিঝুম চারপাশ। বাড়ি ফিরছে তপু। পল্লবের বাড়িতেই থাকে ও আজকাল। কাজটা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এখানেই থাকবে। আজকাল অনেক রাত করে বাড়ি ফেরে তপু। কিছু কাজ শেষ করে একটু সময় এখানে সেখানে ঘোরাঘুরি করে তারপর হেঁটে হেঁটেই ফিরে ও। যখন ও ফিরে তখন চারপাশে কোন জন মানুষের চিহ্ন থাকেনা। এই নিস্তব্ধতাটা খুব উপভোগ করে তপু। রাতের নিস্তব্ধতার আলাদা একটা মোহনীয় সৌন্দর্য আছে। ঝিঁঝি পোকার দল ডেকে চলেছে অবিরত। ট্যাঁ ট্যাঁ করে সুর মেলাচ্ছে কোলা ব্যাঙ। মোহনপুরের এই ভেজা ভেজা ছায়া ছায়া রাতগুলো বড় মায়াময়। শীতল হাওয়ায় হালকা শীত শীত অনুভূতিটা বেশ ভালই লাগছে। হাঁটতে হাঁটতে মীরার কথা খুব মনে পড়ছে। গাল ফুলিয়ে বসে আছে মেয়েটা। কাল থেকে একটি ফোনও করেনি। তপু অনেকবার ট্রাই করেছে। কিন্তু ফোনটা বন্ধ করে রেখেছে। মেয়েগুলো যে কেন এত অভিমানী হয়? কাজ টাজ কিচ্ছু বুঝে না। অবশ্য ওরও কোন দোষ নেই। এই প্রথম এতদিনের জন্য কোন কাজে তপু ঢাকার বাইরে এসেছে। দুই একদিনের ভেতর একবার গিয়ে আসতে হবে। এতদিন মীরাকে না দেখে থাকেনি তপু কখনো। ওর মনটাও খুব বেশি কেমন কেমন করছে মীরার জন্য। বড় বেশি দেখতে ইচ্ছে করছে মীরাকে। আর এজন্যই ফোন টোন সব বন্ধ করে রেখেছে মীরা। ও জানে মীরার সাথে একদিন কথা না হলে তপু কতটা উতলা হয়ে ওঠে। আর উতলা হলেই তপু ছুটে চলে যাবে মীরার কাছে। তাছাড়া এমনিতেও ঢাকা যাওয়া প্রয়োজন। পল্লবের দাদির সাথে মুখোমুখি কথা বলতে হবে আবার। হঠাৎ তপুর ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় সজাগ হয়ে উঠলো। কান খাড়া করলো ও। খুব ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে কেউ। শব্দটা সামনে থেকে আসছে। তার মানে অ্যাটাকটা সামনে থেকেই হবে। তপুর প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সতর্ক হয়ে গেলো। তপু লোকটার অবস্থানটাও আন্দাজ করে ফেলল। সামনেই একটি বিশাল গাছের আড়ালে অবস্থান নিয়েছে লোকটা। তপু আরেকটু কাছে এগিয়ে আসতেই গুলি ছুঁড়লো লোকটা। পর পর তিনটা গুলি সোজা এসে বিঁধলো তপুর বুকটাতে। তীব্র আর্তনাদ করে বুকটাতে চেপে ধরে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো ও। কিছুক্ষণ ছটফট করতে করতে নিস্তেজ হয়ে গেলো তপুর পুরো শরীর। ছায়ামূর্তিটা ধীরধীরে এগিয়ে এলো ওর দিকে। তারপর তপুর শরীরের উপর ঝুঁকে নাকের কাছে হাত নিয়ে দেখতে লাগলো শ্বাস প্রশ্বাস চলছে কি না। এই সুযোগে তপু ওর হাতটা মুঠো করে সেরা পাঞ্চটা মারলো লোকটার নাকে। লোকটা সাথে সাথে নাকে হাত দিয়ে কোঁকিয়ে উঠলো। তপু ঠিক তখনি ক্ষিপ্র বেগে উঠে দাঁড়িয়ে কৌশলে লোকটার ঘাড়ে হাতের তালু বাঁকা করে এমনভাবে আঘাত করলো যে লোকটা সাথে সাথে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো।

আসলে চৌধুরী বাড়ির সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর থেকেই তপু অনুমান করেছিল ওর উপরে যেকোন সময় হামলা হতে পারে। চৌধুরীদের যা স্বভাব তাতে এটাই স্বাভাবিক। আর তপুও এটাই চাচ্ছিলো। তাই ইচ্ছে করেই সুযোগটা তৈরি করে দিয়েছিল ওদের। ইচ্ছে করেই একটু রাত করে বাড়ি ফিরতো। কিন্তু সব সময়ই শার্টের নিচে থাকতো বুলেট প্রুফ জ্যাকেট। ওরা তপুর ফেলা টোপটা ঠিকই গিললো। তপু যা চেয়েছিল ঠিক তাই হলো। লোকটার নাম কালা কুদ্দুস। কালো কুচকুচে চেহারায় হিংস্রতার ছাপ স্পষ্ট। পল্লবের বাড়িতে একটা ঘরে চেয়ারের সাথে শক্ত করে বাঁধা হলো লোকটাকে। আহত বাঘের মত ছটফট করছে লোকটা। তপুর কোন কথারই জবাব দিচ্ছে না সে। তপু ভাবলো একে ভাল ভাবে জিজ্ঞেস করলে কোন জবাব পাওয়া যাবে না। এর জন্য অন্য ব্যবস্থা করতে হবে।
------
----আমি চৌধুরীদের ভাড়াটে গুণ্ডা। আমার বাপ আসিলো এম পি সাহেবের দাদা সোহরাব উদ্দিন চৌধুরীর ভাড়া করা লাঠিয়াল। দরকার হইলে খুন খারাবিও করতো। আমার দাদাও এই কাম করতো। খুন খারাবি আমার রক্তের মধ্যেই আছে। ঐ যে ল্যাংড়া লোক রাস্তার পাশে ঘাস কাটে এম পি সাবের মায়ের কথায় তার এক পা কাইটা ফালায় আমার বাপ। আমার তহন জন্ম হয় নাই। পরে আমার বাপের মুখেই হুনছি। আমি চৌধুরীদের কথায় এই পর্যন্ত তিনটাটা খুন করসি। একটা খুন করসি এম পি সাবের মায়ের কথায় আর দুইটা করসি এম পি সাবের কথায়। এইগুলান ছাড়াও কত ঘর বাড়ি যে জ্বালাইসি তার হিসাব নাই। আর কত মানুষরে হাত পা কাইটা লুলা বানাইয়া রাখসি। এই মোহনপুরের সবাই আমার নাম হুনলে ডরাইয়া কাঁপতে থাকে। ঐ যে লুলা বসির, রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করে ওয় এম পি সাবের ইলেকশনের সময় অন্য পার্টির লাইগা কাম করসিলো। এমপি সাবের মায় কইলো, দে ওর দুই হাত কাইটা। দিলাম করাত দিয়া ওর দুই হাত কাইটা জম্মের মত লুলা বানাইয়া। আর রহমত আলী, বড় বাড় বাড়সিলো সে। এম পি সাবের বিরুদ্ধে মানুষরে খেপাই তুলতেসিলো। এম পি সাব কইলো দে ওর এক চউখ কানা কইরা। লাফালাফি বন্ধ হইয়া যাইবো জন্মের মত। দিলাম ওর এক চক্ষু উপড়াইয়া।

এতটুকু বলে কুদ্দুস একটু থামলো। ঢোক গিলে পানি চাইলো। তপু ওকে পানি দিলো। ওর সারা মুখ রক্তাক্ত। তপুর মারের চোট সহ্য করতে না পেরে ও সব বলতে শুরু করেছে। ঢকঢক করে পুরো গ্লাস পানি এক নিঃশ্বাসে শেষ করে ফেলল। তারপর হাঁপাতে হাঁপাতে আবার বলতে শুরু করলো,
----এম পি সাব আর ঐ ওসমানের ছিল খুব গলাগলিভাব। পেরায়ই চৌধুরী বাড়িতে আইতো যাইতো। হেই সুযোগে ওসমাইন্যা বোরহান ভাইয়ের লগে বেইমানি করলো। রজনী আফারে পটাইয়া বিয়া কইরা ফালাইলো। জানের দোস্ত হইয়া গেলো জানের দুশমন। এম পি রাগে ফুঁসতে লাগলো। কিন্তু ওসমান বউরে নিয়া অন্য কুনুখানে চইলা যাওয়ায় কিছুই করতে পারতেসিলো না। কিন্তু একদিন আবার ওসমান ফাইরা আইলো। বোরহান ভাই আমারে ডাইকা কইলো, "খতম কইরা ফেল ঐ কুত্তার বাচ্চাটারে। আমি আর ওকে জিন্দা দেখতে চাইনা। টুকরা টুকরা কইরা কাইটা নদীতে ভাসাই দিবি, যাতে কবর দেয়ার জন্য ওর লাশটাও খুঁইজা না পায় কেউ।" আমি সুযোগ খুঁজতে লাগলাম। কেমনে বাগে আনমু ঐ ওসমানরে চিন্তা করতে লাগলাম। ও রাইত জলদি বাড়ি আইতো। রাজনীতি করতো এর লাইগা সব সময়ই দুই তিনজন মানুষ ওর লগে থাকতো। আমি কুনু সুযোগই পাইতাসিলাম না। আমি ফন্দি আঁটতে লাগলাম কেমনে রাত্রে ওরে ঘর থাইকা বাইর করন যায়। কিন্তু কে জানতো আমার ফন্দি আঁটনের কুনু দরকার নাই। ওর আজরাইল তো আমার ভিতরে নাই। ওর আজরাইল বাসা বানছে অন্য কেউর ভিতরে। হেই দিন বিয়ানি বেলা ঘুম থাইকা উইঠা দেখলাম মানুষের ঢল ছুটছে নদীর দিকে। এরে ওরে জিগাইয়া জানতে পারলাম নদীর পাড়ে নাকি কার টুকরা টুকরা লাশ ভাইসা উঠতাসে। আমিও গেলাম। গিয়া যা দেখলাম তাতে আমার মত খুনিরও শইল কাঁটা দিয়া উঠলো। পুলিশ লোকটার শরীরের একটা একটা টুকরা জড়ো করতাসে। হাত পা শরীল সব আলাদা আলাদা। অনেক খোঁজাখুঁজির পর মাথাটাও মিলল। আর কেউ না, ঐ মাথা ওসমানের। যারে খুন করার লাইগা কত ফন্দি আঁটতাসি হেরে খুন কইরা টুকরা টুকরা কইরা নদীতে ভাসাইয়া দিসে আমার চাইতেও আরো বড় খুনি কেউ।

আমি খুনি ঠিক আছে সাব। কিন্তুক বিশ্বাস করেন সাব ওসমানরে খুন আমি করি নাই।

তপুর কপালে চিন্তার রেখা ফোটে উঠলো। ও বুঝতে পারছিলো কুদ্দুস মিথ্যে বলছে না। ভেবেছিল কুদ্দুসকে ধরলে সব সত্য বেরিয়ে আসবে। কিন্তু আবার সব গুলিয়ে গেলো।
-------
----ভেবেছিলাম কুদ্দুসকে ধরলেই সব সত্য বেরিয়ে আসবে। কিন্তু এখন দেখছি ব্যাপারটা আরো ঘোলাটে হয়ে গেলো।
রাতে বসার ঘরে বসে সব রেকর্ডিং দেখছিল আর শুনছিল পল্লব। জলে ভরে উঠলো ওর দুচোখ। ওর বাবাকে খুন করা হয়েছে জানতো ও। কিন্তু এভাবে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে সেটা ও জানতো না। মা বা দাদী কেউই ওকে এতোটা খুলে বলেন নি। হয়তো ও কষ্ট পাবে বলেই পুরোটা খুলে বলেন নি ওরা। ও চোখের জলটা মুছলো। ওর ভেতরের প্রতিশোধের আগুনটায় যেনো আরো কেরোসিন ঢেলে দিলো কেউ। দাউ দাউ করে জ্বলছে ভেতরটা। তপুর কথার কোন জবাব ও দিতে পারলো না। তপু আবার বলে উঠলো,
----লোকটা তোর বাবাকে কী মারাত্মকভাবে ঘৃণা করতো বুঝতে পারছিস। লাশটাকে টুকরো টুকরো করে সে ঐ আক্রোশটাই মিটিয়েছে।
পল্লব একটু ধাতস্থ হয়ে বলল,
----আমার মনে হয় এই আক্রোশটা ঐ বোরহান চৌধুরীরই হতে পারে। ওর ভালবাসার মানুষ আমার বাবাকে ভালবেসে বিয়ে করে ফেলেছে এটা ও সইতে পারেনি।
----সেটা সইতে না পেরেই তো ও কুদ্দুসকে তোর বাবাকে মারার জন্য লাগিয়েছিল। কিন্তু কুদ্দুস তোর বাবাকে খুন করার আগেই অন্য কেউ উনাকে খুন করে ফেলে।
----কুদ্দুস যে সত্যি বলছে তার নিশ্চয়তা কী?
----কে সত্য বলছে আর কে মিথ্যে বলছে সেটা আমি খুব ভাল বুঝি। কুদ্দুস সত্যি কথাই বলছে।
-----এমনও তো হতে পারে বোরহান চৌধুরী নিজের হাতেই খুনটা করেছে।
----না, নিজের হাতে খুন করার মত কাঁচা কাজ ঐ ধূর্ত লোকটা করবে না। খুন বোরহান উদ্দিন করেনি।
-------

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার গল্প লিখেছেন নিভৃতা আপু
পড়তে চড়াই উৎরাই পার করতে হয় নি।
মসৃন লেখেছে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত।
তবে শেষ হয়েও হইলো না শেষ।
শুভকামনা রইলো।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬

নিভৃতা বলেছেন: মন্তব্যে অশেষ ভালো লাগা নূর মোহাম্মদ ভাই। অনুপ্রাণিত হলাম। অনেক ভালো থাকবেন।
শুভ কামনা অফুরান।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৩৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দারুন আগাচ্ছে আপি

লিখে যাও

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭

নিভৃতা বলেছেন: ছবি আপুমনির জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা। ভালো থেকো সব সময়।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: কি নেই? সবই আছে। খুন, মারামারি, টেনশন, রক্ত, ভাড়াটে গুন্ডা।
খুব বরহান উদ্দিন করেন নি তো কে করেছে??

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

নিভৃতা বলেছেন: হা হা হা। জগা খিচুড়ি বানাতে আমি উস্তাদ। খুন কে করেছে সেটা তো এখন বলা যাবে না। :)

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মুগ্ধকর উপস্থাপন,

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৬

নিভৃতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। শুভ কামনা রইল।

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯

ইসিয়াক বলেছেন: খুব ভালো লাগছে আপু।
শুভকামনা রইলো ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৭

নিভৃতা বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ কবি। শুভেচ্ছা রইল।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গল্পের দোলায দুলছি.....

+++

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮

নিভৃতা বলেছেন: আর দুলতে হবে না। শেষ হয়ে এলো। অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.