নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিভৃতা। ভালোবাসি পড়তে। একটু আধটু লেখালেখির অপচেষ্টা চলে মাঝেমাঝে।

নিভৃতা

সামুতে আট বছর আগে কোনভাবে যুক্ত হলেও আমার ব্লগিং জীবন আসলে শুরু জানুয়ারি, ২০২০ থেকে।

নিভৃতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্মৃতির আয়নায়

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৪





কিছুদিন আগে নস্টালজিতে আক্রান্ত হই আমার বাসার বুয়ার জীবনের একটি গল্প শুনে। স্মৃতিকাতর হয়ে সেই বিটিভি যুগে ফিরে গিয়েছিলাম।

এই বুয়া অনেকদিন ধরেই আমার বাসায় কাজ করছিল। আমি এতদিন জানতাম বুয়ার পাঁচ ছেলেমেয়ে। কিন্তু সেদিন নতুন কথা জানলাম, বুয়ার আসলে ছয় ছেলেমেয়ে। বুয়া তার ছোট মেয়েকে পালক দিয়ে দিয়েছে। কারন জানতে চাইলে বুয়া জানালো ছোট মেয়ের জন্মের সময় সে খুব বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ে। এমন কি চলাফেরার সামর্থ্যও ছিল না। এত গুলো ছেলেমেয়ের খরচ, নিজের চিকিৎসার খরচ, তার উপর এই ছোট বাচ্চা সব মিলিয়ে খুবই খারাপ অবস্থা ছিল। তখন এক নিঃসন্তান দম্পতি মেয়েটিকে দত্তক নিতে আগ্রহ প্রকাশ করলে বুয়া মেয়েটিকে দিয়ে দেয়।

ঐ মেয়েটি এখন ক্লাস ফোর এ পড়ে। বুয়ার সামনে দিয়েই আসে যায়। বুয়া মেয়েটিকে দেখতে ঐ বাসায়ও যায় মাঝেমাঝে। কিন্তু মেয়েটিকে বলতে পারে না যে মেয়েটির জন্মদাত্রি মা আসলে সে। মেয়েটির সুন্দর ভবিষ্যতের কথা ভেবেই চুপ করে থাকে।

মাকে না চিনুক। তবু মানুষ হোক মেয়েটি। সে তো কেবল জন্মই দিয়েছে আর তো কিছু নয়। এমনটিই ভাবে বুয়া। কষ্ট হয় খুব। মেয়ের কথা বলতে বলতে চোখে জল চলে আসে তার। আমারো মনটা ভারী হয়ে ওঠে। মনে পড়ে যায় অনেকদিন আগে দেখা বিটিভির একটি খন্ড নাটকের কথা। তখন সপ্তাহে একদিন একটি ধারাবাহিক নাটক প্রচার হত আর একদিন এক পর্বের সাপ্তাহিক নাটক প্রচার হত। মাঝে মাঝে এক পর্বের জায়গায় দুই পর্বের খন্ড নাটক দেখানো হত। অধির আগ্রহে আমরা দিন গুনতাম। যেদিন রাতে নাটক দেখাতো সেদিনটা যেন কিছুতেই কাটতে চাইতো না।

বুয়ার জীবনের গল্প শুনে যে নাটকটির কথা মনে পড়েছিল সেই নাটকটির নাম ছিল কুসুম। বড়লোক বাবার (আবুল হায়াত) একমাত্র আদরের মেয়ে কুসুম (সুবর্ণা মুস্তফা)। হঠাৎই একদিন ঐ বাড়িতে আসে কুসুমের বাবার পরিচিত এক বাউল (শংকর শাওজাল)। বাউলের গান কুসুমের খুব ভাল লাগে। বাউলকেও তার খুব ভাল লেগে যায়। বাউল কুসুমকে তার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যেতে চায়। কুসুমও বাউলের গ্রাম দেখতে চায়। কুসুমের বাবা অনিচ্ছায় মেয়েকে যেতে দেন। কুসুম বাউলের গ্রামে যায়।

বাউলের বউ (ডলি জহুর) ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন। বাউলের দুই মেয়ে তাকে দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়ে। সবার ভালোবাসার জোয়ারে ভেসে যায় কুসুম। ও ভেবে পায় না ওর জন্য এদের এত ভালবাসার পেছনে কারন কী। তারপর ও জানতে পারলো ওরই মত ওদের এক বোন ছিল যে ছোটবেলায় হারিয়ে গেছে। ঐ বোনটির জন্যই আজ ওদের মা পাগল। কুসুমের খুব মায়া হয় সবার জন্য। আলাদা এক টান অনুভব করে ওদের জন্য। এক সময় কুসুম জানতে পারে বাউলের সেই হারিয়ে যাওয়া মেয়ে আর কেউ নয়, ও নিজেই। দারিদ্রের জ্বালায় বাউল বিক্রি করে দিয়েছিলো ওকে।

নাটকটির শেষে বাবা আবুল হায়াত মেয়েকে নিতে গ্রামে আসেন। বাবাকে দেখে, ছুটে এসে বাবাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েছিল কুসুম।

আমার খুব প্রিয় একটি নাটক ছিল এটি। প্রায়ই বিটিভিতে পুনঃপ্রচার করা হত এই নাটক। যতবারই দেখতাম ততবারই চোখে জল চলে আসতো। এই নাটকটির একটি গান ছিল "আমার মনে বড় দুশকো... ও বড় দুশকো আমার মনেরে"।

কিন্তু এই রকম ঘটনা যে বাস্তবেও ঘটতে পারে তা আমার ধারণায় ছিল না। ভাবতাম এসব কেবল গল্প উপন্যাসেই ঘটে। কিন্তু না। বাস্তবেও এমন অদ্ভুত সব ঘটনা আমাদেরই আশেপাশে ঘটে যায়। কি অদ্ভুত অদ্ভুত কষ্ট বুকের মধ্যে চেপে রেখে বেঁচে থাকে একেকটা মানুষ। সেই অদ্ভুত ঘটনার কিছুটা আমরা জানি আর অনেকটাই থেকে যায় অজানা, অদেখা।

মন্তব্য ৭৫ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২১

করুণাধারা বলেছেন: গানটা মনে পড়ল!!

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২৭

নিভৃতা বলেছেন: নাটকটা হুমায়ুন আহমেদের লেখা ছিল।

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সোনার বাংলায় এই রকম কয়েক লাখ কাহিনী জমা হয়ে আছে

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২০

নিভৃতা বলেছেন: সত্যি ভাই, কত যে কাহিনী জমে আছে কত হাসি মুখের আড়ালে কেই বা তা জানে।

৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: দুনিয়াটা বড়ই আজব যায়গা। এখানে এমন কিছু ঘটমান যা দেখলে বা শুনলে আজিবই লাগবে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২৩

নিভৃতা বলেছেন: আসলেই দুনিয়াটা বড় আজব জায়গা। কত অজানা দুঃখ যে মানুষের মনে গোপণে ঠাঁই করে নেয়।
শুভ কামনা আপনার জন্য।

৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৯

এমজেডএফ বলেছেন: আপনার এই লেখাটি পড়ে আমিও আপনার মতো স্মৃতিকাতর হয়ে কিছুক্ষণের জন্য বিটিভি যুগে ফিরে গেলাম :)। তখন টিভিতে নিয়মিত নাটক দেখতাম। কুসুম নাটকটি ঠিক মনে করতে পারছি না! তবে ঘটনাটি পড়ে মনে হল এরকম একটি নাটক দেখেছিলাম। আসলে প্রতিটি মানুষের জীবনই হচ্ছে অনেকগুলো গল্পের সমন্বয়ে একেকটি ধারাবাহিক উপন্যাস। পার্থক্য শুধু এটুকুই—কারো জীবনে সুখের গল্প বেশি আর কারো জীবনে দুঃখের গল্প বেশি :(। আশেপাশের এসব মানুষের বাস্তব জীবনের ঘটনার আলোকে লিখে ফেলুন সত্যি কাহিনী অবলম্বনে কিছু গল্প।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২৪

নিভৃতা বলেছেন: চেষ্টা করব ভাই। লেখার ইচ্ছা আছে। সমস্যা হলো ভালো লিখতে পারি না।

অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০৬

শের শায়রী বলেছেন: কুসুম নাটকের কথা পরিস্কার মনে আছে, আসলে সে সময় কলকাতার মানুষ উৎসুক হয়ে থাকত আমাদের নাটক দেখার জন্য, আমাদের মঞ্চ নাটকের ধারে কাছেও ছিল না ওদের মান, আজকে টদের সাথে তুলনা তো দূরে থাক কিছু বলতেও লজ্জা পাই, আচ্ছা ইডিয়েট নাটকের কথা খেয়াল আছে? যতদুরে যাই?

পোষ্টে ভালো লাগা।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৪৭

নিভৃতা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। আমাদের নাটক কিংবা বিজ্ঞাপন সবকিছুই ওদের তুলনায় অনেক ভালো ছিল। একেকটা নাটক মনে গেঁথে থাকতো। তবে মনে আছে তখন রবিবার রামায়ণ দেখাতো। সেটা দেখার জন্য খুব উৎসুক থাকতাম। তখন তো ডিশ ছিল না। তাই অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে তারপর ভারত দেখতে হত। এখন রিমোট নিয়ে বাচ্চারা কাড়াকাড়ি করে। তখন আমরা অ্যান্টেনা নিয়ে ঝগড়া লেগে যেতাম। :)

না ইডিয়ট নাটকের কথা মনে নেই। তবে সংশপ্তক একটু একটু মনে পড়ে। বিশেষ করে মামুনুর রশিদের সেই ডায়লগ, এটা কি মগের মুল্লুক। আর ফুলমতির কপালে গরম সিকি লাগানোর ঘটনা। আর কানকাটা রমজান :)

আর কী অভিনয়! এখনকার ছেলেমেয়ে তো ধারে কাছেও যেতে পারবে না।

৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: Man From UNCLE,The Saint,Incredible Hulk,Six million dollar man,The man from Atlantic,Fll Guy,Knight Rider,The A-Team,Magnum PI,TJ Hooker,Star Treck,Galactica,V,String Ray,Spencer for hire,Mcgyver,Roots,Raven,Hercules..........

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫২

নিভৃতা বলেছেন: Macgyver এর তো কোন তুলনাই নাই। প্রতি বুধবার দেখাতো। knight rider এর কথা শুনেছি। কিন্তু মনে করতে পারি না। দি আ টিিম রেভেন হারকউলিস দেখা হত খুব। আরেকটা দেখাতো। নাম ছিল দি উইজার্ড। এটাও ভালো লাগতো।

৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪৪

ফারহানা শারমিন বলেছেন: এমন অনেক গল্প শুনি। খুব কষ্ট হয়। নিজেকে খুবই অসহায় মনে হয়।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৩

নিভৃতা বলেছেন: অনেক গল্প। যা শুনলে মনে হয় অবাস্তব। আসলে সেগুলো বাস্তবই।

৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৫৪

নুরহোসেন নুর বলেছেন: বাঙালীরা আবেগপ্রবন বলেই তাদের সাথেই আবেগের ঘটনা তৈরী হয়।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৪

নিভৃতা বলেছেন: আবেগ তো ভালো জিনিস। নইলে তো রোবট হয়ে যেতাম। :)

৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিটা মানূষের জীবনে গল্প থাকে।
কারো কারো একাধিক গল্প থাকে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৬

নিভৃতা বলেছেন: সব মানুষের জীবনের গল্প থাকে। আপনার জীবনের গল্প শুনতে চাই। বিশেষ করে সুরভি আর আপনার প্রেমের গল্প। :)

১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: কুসুম নাটকটার ইউটিউব লিংক কি আপনার কাছে আছে?
নাটক টা দেখেছি কিনা মনে করতে পারছি না।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩৮

নিভৃতা বলেছেন: ইউ টিউব লিংক Click This Link

জানি না এখানে কাজ করবে কিনা।

১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৩

চোরাবালি- বলেছেন: এ সন্তান তো সে দিয়ে দিয়েছে, একদিন বলতে পারবে সে সন্তান তার, সে সন্তান যখন বড় হবে সে মা বেলে ডাকবে, অন্তর জুড়বাবে। কিন্তু এমনও আছে ফেলে দেয়া সন্তান সামনের উপর বড় হচ্ছে অন্যের ঘরে। বাবা ছিল হয়তো সময়িক ফুর্তিবাজ তাই সে ভুলে যাবে কিন্তু মা?? তার জ্বারা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৮

নিভৃতা বলেছেন: সত্যি বলেছেন। এরকম ঘটনা তো এখন অহরহ ঘটছে। খুব কষ্ট এইসব মায়েদের কথা ভেবে।

১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৮

রাশিয়া বলেছেন: শঙ্খনীল কারাগারে এরকম একটা সীন আছে। বড় বোন ডলি জহুর ছোট বোন সুবর্ণা আর ভাই আসাদুজ্জান নূরের হাতে এক বাটি চকলেট তুলে দেয়। তারা জিজ্ঞেস করে, চকলেট কে দিয়েছে? বড় বোন নির্বিকার ভাবে উত্তর দেয় - আমার আরেকজন বাবা আছেন।

তারপরের দৃশ্য বুক ভারী করে চোখের পানি ছেড়ে দেয়।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০১

নিভৃতা বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ অনেক গল্পেই এমন ঘটনা আছে। এই নাটকটা সম্ভবত আকাল জোড়া মেঘ গল্প থেকে বানানো।

১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৪

রাশিয়া বলেছেন: @রাজীব নুর, ইউটিউবে গিয়ে কুসুম বাই হুমায়ূন আহমেদ লিখে সার্চ দেন।

১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২৭

নীল আকাশ বলেছেন: নাটক'টার কথা মনে পড়ে গেল। আগে খুব দারুন দারুন সব নাটক হতো। বিশেষ করে ঈদের (আমি জানি ই হবে) সময় আমজাদ হোসেন জবা কুসুম রোকন দুলাল এর মা কিংবা টাকা দাও দুবাই যাবো এইসব বিখ্যাত ডায়ালগ গুলির নাটক খুব প্রচলিত ছিল।
ধন্যবাদ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০৬

নিভৃতা বলেছেন: আমিও ঈদই লিখি। ঈদ না লিখলে ঈদ মনে হয় না। :)

ঈদে হুমায়ুন ফরিদি আর অরুনা বিশ্বাসের নাটকটার কোন তুলনা হয় না। আসলে হুমায়ুন আহমেদের নাটক না হলে ঈদ ঈদই মনে হত না। আগে তিনি দারুন সব গল্প লিখতেন।

১৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৪৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নাটকটির কথা মনে করিয়ে দিলে আপি।

আহারে আগের দিন কত মজা করে নাটক সিনেমা দেখতাম আহা

ভালো লাগলো

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০৮

নিভৃতা বলেছেন: মাসে একটা সিনেমা দেখাতো। সাদা কালো সিনেমা। তবু কত ভালো লাগতো।
কোথায় হারিয়ে গেলো সোনালী দিন গুলো আজ আর নেই।

১৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১০

নীল আকাশ বলেছেন: আমি তো জানতাম এবং দেখেছি প্রতি ঈদে আমজাদ হোসেনের নাটক প্রচারিত হতো। খুবই জনপ্রিয় ছিল সেই সেকুয়েল।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৮

নিভৃতা বলেছেন: আমি বোধ হয় আরো কিছু আগের কথা বলছি। আমজাদ হোসেনেের নাটকগুলো ভালো ছিল কিন্তু হুমায়ুন আহমেদের ঈদের নাটকের তুলনাই হয় না। :)

১৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৭

পদ্মপুকুর বলেছেন: সমাজের অন্যায়-অবিচারগুলো যতদিন না প্রশমিত করা যাবে, ততদিন এই ধারা চলতেই থাকবে। কেউ প্রতিদিন মদের বিল দিবে আড়াই লক্ষ টাকা, আর কেউ নিজের সন্তানকে পালন করার খরচ যোগাতে না পেরে অন্যের কাছে দিয়ে দেবে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১০

নিভৃতা বলেছেন: কবে এই চিত্র পাল্টাবে আল্লাহ জানেন। তবে আশা রাখি একদিন সেই সোনার বাংলা ঠিকই হবে যেখানে কোন মাকে দারিদ্র্যের কারণে সন্তান বেচতে হবে না।

১৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫২

ফয়সাল রকি বলেছেন: আশে পাশে এরকম ঘটনা ঘটে তবে আমরা জানি না। আমার এক কলিগ ছিল এমন। তিনি বড় হয়ে জানতে পারেন যে তাঁকে দত্তক নেয়া হয়েছে। এ বিষয়টা তিনি মেনে নিতে পারেন নি। নানারকম মানিসক সমস্যা হতো তাঁর। অবশেষে চল্লিশ পেরোনো মানুষটা একদিন আত্মহত্যা করেন। অনেকদিন পরে, আপনার লেখা পড়ে তাঁর কথা মনে পড়ে গেলো।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১২

নিভৃতা বলেছেন: কী দুর্বিষহ সেই ক্ষণ যে ক্ষণটায় একজন জানতে পারে যাদের সে এতদিন আপন ভেবে এসেছে তারা আসলে তার কেউই নয়।

১৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সাহিত্যিকরা সমাজে বিভিন্ন ঘটনা শিল্পীর তুলির ন্যায় তাদের লেখনীতে উপজীব্য করে তোলেন। যে খানে কোথাও না কোথাও আমাদের মনের ঘটনাগুলি শিল্পীর তুলিতে স্থান পায়। যুগে যুগে সমাজ বদলেছে; বদলেছে লিখকের লেখনী দৃষ্টিও।
বুয়ার বাস্তবের সঙ্গে বিটিভির নাটকের কল্পনার অদ্ভুত বুনোটে তারই এক সংস্করণ।

পোস্টে দশম লাইক।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

নিভৃতা বলেছেন: লেখকের লেখনীতে বাস্তবেরই প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে। মাঝে মাঝে আমরা ভাবি এও কি সম্ভব। এত অবাস্তব কাহিনী। কিন্তু যাকে আমরা অবাস্তব ভাবি তাও কিন্তু বাস্তব হতে পারে।

লাইক ও মন্তব্যে অশেষ ভালো লাগা। ভালো থাকবেন।

২০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মাঝ মাঝে বাস্তব কল্পনাকেও হার মানায়।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

নিভৃতা বলেছেন: জ্বী মাঝে মাঝে বাস্তব কল্পনাকেও হার মানায়। এমন সব অদ্ভুত ঘটনা আমাদের আশেপাশেই ঘটে আমাদের অজ্ঞাতে।

২১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নাটক, গল্প, উপন্যাসতো জীবন থেকেই নেয়া!

আমরা মূখোমূখি হবার আগ পর্যন্ত বিশ্বাস করতে পারিনা অনেক কিছু।
কিন্তু তারচে সত্য হয়তো অগোচরে আশেপাশেই বিরাজ করছে কঠিন বাস্তবতায়।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:২০

নিভৃতা বলেছেন: আমরা মূখোমূখি হবার আগ পর্যন্ত বিশ্বাস করতে পারিনা অনেক কিছু।
কিন্তু তারচে সত্য হয়তো অগোচরে আশেপাশেই বিরাজ করছে কঠিন বাস্তবতায়।


সত্যি তাই। কত যে অদ্ভুত ঘটনা ঘটে যায় আমাদেরই খুব কাছাকাছি। আমরা জানতেও পারি না কী ঘটে চলেছে।

২২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এক বছর আগে দেনা শোধ করার জন্য মা ৪ বছরের ছেলেকে বিক্রি করে ৫০ হাজার টাকায় । কিছু দিন পর আবার সেই মা ওই বাচ্চা চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়ে ফেনী মহিপাল। পুলিশের জেরায় সব স্বিকার করে।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:২৩

নিভৃতা বলেছেন: কী অদ্ভুত এই পৃথিবী। আরো অদ্ভুত এই পৃথিবীর মানুষ। আজও এমন ঘটনা ঘটে চলেছে আমাদের দেশে। অথচ আমরা উন্নয়নের পথে হাঁটছি। যুগটা ডিজিটাল।

২৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:

বিটিভির সোনালী সময়। :(
কি চমৎকার নাটক হতো !

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০০

নিভৃতা বলেছেন: হুম বিটিভির সোনালী সময়। :(
আপনাকে অনেক দিন পর দেখলাম।
শুভ কামনা।

২৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
আপনাকে অনেক দিন পর দেখলাম।
শুভ কামনা।

বেশ কয়েকদিন পর এলাম। ব্যস্ততার ভেতর আছি , তাই সময় দিতে পারিনা।
গত ১৫ -২০ দিন অনেক পেরেশানি গেল। সুখময় অনুভূতি। :)

ভালো থাকবেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৮

নিভৃতা বলেছেন: এই ব্লগে আমার প্রথম পোস্টের প্রথম মন্তব্যকারী আপনি। :)

আপনার সুখময় দীর্ঘায়িত হোক এই কামনা করি।
শুভ কামনা অফুরান।

২৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সব মানুষের জীবনের গল্প থাকে। আপনার জীবনের গল্প শুনতে চাই। বিশেষ করে সুরভি আর আপনার প্রেমের গল্প।

এই সামু ব্লগেই কিছু কিছু লিখেছি।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৯

নিভৃতা বলেছেন: আবার লিখুন। আমি পড়ি নাই। খুঁজে খুঁজে পড়ার সময় নাই।

২৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইউ টিউব লিংক Click This Link
জানি না এখানে কাজ করবে কিনা।

লিংক ঠিক আছে।
আজই দেখব।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৯

নিভৃতা বলেছেন: দেখে কেমন লাগলো জানাবেন।

২৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মানুষের জীবনে কত রকমের ঘটনা থাকে তার খুব কম ঘটনায় আমাদের অজানা।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১১

নিভৃতা বলেছেন: অনেক ঘটনাই অজানা থাকে ভাই।
অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।

২৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: আহা! বিটিভির সেই স্বর্নালি দিনে একমুহূর্তেই ফিরে গেলাম লিখাটা পড়ে। এই বাস্তব জীবনে এমন কতকিছু যে দেখেছি দারিদ্র্যতার কষাঘাতে জর্জরিত মানুষের জীবন কোথা থেকে যে কোথায় বহে নিয়ে যায় যা গল্প, উপন্যাস ও নাটককেও হার মানায়। আর এইসব গল্প নাটক তো আমাদের বাস্তবজীবনেরই প্রতিচ্ছবি।
অনেক শুভকামনা আপু। শুভেচ্ছা নিবেন আমার.....

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৩

নিভৃতা বলেছেন: মন্তব্যে অনেক অনেক ভালো লাগা আপু।
আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভ কামনা।
ভালো থাকবেন সব সময়।

২৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনার জন্ম ‘৮০র দশকের প্রথম দিকে মনে হয়।তাই নাইট রাইডার দেখেননি।
আমরা ৭০-এর মাঝামাঝি সময়ে জন্ম নেয়াদের কাছে ,Incredible Hulk,Six million dollar man,The man from Atlantic,Fall Guy,Knight Rider,The A-Team,Magnum PI,TJ Hooker,Star Treck,Galactica,V,String Ray,Spencer for hire,Mcgyver,Roots,Raven,Hercules.এসব ধারাবাহিক ছিলো তুমুল জনপ্রিয়।
তবে আমাদেরো বড় যারা ৫০ বা ৬০-এর দশকে জন্ম নিয়েছিলেন,তারা Man From UNCLE,The Saint,Parasueders (Roger Moore) দেখেছেন।আমরা এগুলির সব পর্ব দেখতে পারিনি।
শুধু বিটিভি’র বর্ষপূর্তিতে ২/১ টা পর্ব দেখেছি
..

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৯

নিভৃতা বলেছেন: আপনি ঠিকই ধরেছেন। আমার জন্ম ৮১ সালে। সত্তরের মাঝামাঝি আমার ভাইয়ের জন্ম। তার মুখে খুব শুনতাম এই সিরিজগুলোর কথা।
মন্তব্যে ভালো লাগা। ভালো থাকবেন।

৩০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫৭

নীল আকাশ বলেছেন: এবার বুঝা গেল। সমস্যাটা কোথায়। অনল ভাইয়ের মতো আমিও এইগুলি দেখে বড় হয়েছি। আমজাদ হোসেন নাটক দেখার জন্য ছটফট করতাম। হুমায়ুন আহমেদ তো এসেছে আরও পরে। জেনারেশন গ্যাপ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৮

নিভৃতা বলেছেন: তার মানে কি আপনার জন্ম আমার আগে? অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে। আমজাদ হোসেনের জবা কুসুম রোকন দোলনের মা তো আমি অনেক পরে দেখেছি বলে মনে পড়ছে আমার। আগেও দেখাতো কি? আপনি যখন বলছেন তাহলে হয়তো দেখাতো।

৩১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪

নীল আকাশ বলেছেন: আমার জন্ম আপনার মাত্র কয়েক বছর আগে। ২ বা ৩ হবে, মাসের হিসাব ধরলে। কেন আমাকে অল্প বয়সী মনে হয় আপনার?

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

নিভৃতা বলেছেন: হা হা হা। তাই তো ভেবেছিলাম। অনেক ছোট মনে হয়েছিল। কেন তা তো সঠিকভাবে জানি না। হয় তো শবনম বইটায় আপনার ছবিটা দেখে। :)

৩২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৯

নীল আকাশ বলেছেন: নিজেরা সারাদিন সাজুগুজু করে ছবি তুলবেন সেটাতে দোষ নেই? আর আমি না হয় আমার বেছে বেছে ভালো একটা ছবি দিয়েছি!
মেলায় ক্রেতা যেকোন পাঠিকার সাথে ছবি তোলার উপর ফেবুতে দিতে আমার জন্য কঠোর নিষেধাক্কা আছে। ভয়ে এইজন্য আমার কোন ছবি দেই না।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

নিভৃতা বলেছেন: হা হা হা। ভাবীজান মনে হচ্ছে খুব জাঁদরেল। অবশ্য জাঁদরেল না হয়েও উপায় নাই। :)

আমি অত সাজুগুজু করি না উস্তাদজী। আপনার চাইতেও কম সাজুগুজু করি। :)

৩৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৪

কাতিআশা বলেছেন: আহারে, পুরোনো দিনগুলোয় যেন ফিরে গেলাম! লেখা খুব ভাল লাগলো!

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫৩

নিভৃতা বলেছেন: মন্তব্যে অশেষ ভালো লাগা। ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।

৩৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২২

অনল চৌধুরী বলেছেন: কাল-সন্ধ্যা,আমি তুমি সে,এইসব দিনরাত্রি,ঢাকার কথা,শুকতারা ছিলো ৮০’র দশকের জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২৮

নিভৃতা বলেছেন: সকাল সন্ধ্যার কথা আমার আম্মার মুখে খুব শুনতাম। আমার মনে নাই। হয়তো খুব ছোট ছিলাম তাই। ঢাকায় থাকি মনে আছে একটু একটু। আলীরাজ ছিল বোধ হয়। এই সব দিন রাত্রি মনে আছে বিশেষ করে টুনির কথা। :)

৩৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫২

অনল চৌধুরী বলেছেন: সম্ভবত ১৯৮৩ সালে সকাল-সন্ধ্য যখন শুরু হয়, দেখায়,তখন আমিও খুব ছোটো।
ঠিকই বলেছেন,১৯৮৫ তে প্রচারিত ঢাকায় থাকিতে আলীরাজ আর তারানা হালিম ছিলেন।তার নাম ছিলো ডাব্লু আনোয়ার।
এই নাটকে তার অভিনয় দেখে রাজ্জাক তার নাম পরিবর্তন করে এই নাম দিয়ে সৎভাই ছবিতে সুযোগ দিয়েছিলেন।
১৯৮৫ তে ঢাকার কথা নাটকের রচয়িতা বেগম মমতাজ হোসেনের লেখা শুকতারা নাটক দেখার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল ধ্বসে বহু ছাত্রের মৃত্যূ ঘটে।
১৯৮৪ সালে প্রচার শুরু হওয়া এইসব দিনরাত্রি হুমায়ন আহমদের প্রথম জনপ্রিয় ধারাবাহিক,যা পশ্চিমবঙ্গেও প্রচন্ড জনপ্রিয় ছিলো।
১৯৮৮ সালে তার লেখা বহুব্রীহি নামে অঅরেকটা জনপ্রিয় প্রচারর শুরু হয়।
তুই রাজাকার ছিলো এই নাটকের সবচেয়ে বিখ্যাত সংলাপ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৭

নিভৃতা বলেছেন: হ্যাঁ এখন মনে পড়েছে। ঢাকয় থাকিতে তারানা হালিম ছিলেন।

রাজ্জাক আলীরাজের নাম পরিবর্তন করে ছিলেন এটা জানতাম না।
বহুব্রীহির মত হাসির নাটক আর বাংলাদেশে হয়েছে কিনা সন্দেহ।

৩৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:১৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: শুধু হাসি না,অনেক গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক বক্তব্যও ছিলো।
কিন্ত হুমায়ন নিজেই ছিলেন এসব নীতির বিপরীত।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১২

নিভৃতা বলেছেন: নীতি কথা মনে নাই। শুধু হাসির কথাই মনে আছে। :)

৩৭| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অসম্ভব দরদ দিয়ে লেখা একটি গল্প (স্মৃতিকথা), এবং কিছু মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যও। ভাল লাগলো। +
আপনি তো প্রায় সাড়ে আট বছর ধরে এ ব্লগে আছেন। আগের লেখাগুলো কোথায়?
হয়তো সরিয়ে ফেলেছেন। প্রথম পাঁচটিকে কি কিছুদিনের জন্য অবমুক্ত করা যায়?

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৫৩

নিভৃতা বলেছেন: আট বছর আগে ব্লগে যুক্ত হলেও ব্লগিিং শুরু করেছি জানুয়ারি ২০২০ থেকে।

মন্তব্যে অশেষ ভালো লাগা ভাই। ভালো থাকবেন।
শুভ কামনা।

৩৮| ০৮ ই মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:৫৪

মলাসইলমুইনা বলেছেন: নিভৃতা,
এ' রকম আরেকটা নাটক সম্ভবত বিটিভিতে দেখিয়ে ছিল । সেটাতে আবুল হায়াৎ হন কোনো একটা ইউনিভার্সিটির ভিসি । খলিল (সিনেমার খলিলুল্লাহ খান) হন একজন পীর সাহেব । যার কাছে গ্রামে আবুল হায়াৎ মাঝে মাঝে আসেন । ইনামুল হক গ্রামেরই পাগল ধরণের একজন গরিব চাষি । ছেলে হারানোর পরেই মনে হয় ওরকম পাগল পাগল হয়ে যান । পীর সাহেবের বাড়ির আসে পাশেই থাকেন । তারই ছেলে আবুল হায়াৎ। কিন্তু ছোট বেলায় কোনো ভাবে তাকে দেয়া হয় শহরের এক ফ্যামিলির কাছে ।তারাই তাকে বড় করেন পড়াশোনা সেখান । আবুল হায়াৎ কখনই জানতে পারেন না কারা তারা আসল বাবা মা । ইনামুল হকও সম্ভবত জানতে পারেন নি তার ছেলেটাকে কার কাছে দেওয়া হয়েছিল । নানান ঘটনার মধ্যে দিয়ে পরে আবুল হায়াৎ ইঙ্গিত পান যে কে তার আসল বাবা । এই ধরণের বা এর খুব কাছাকাছি ছিল সেই নাটকের কাহিনী । বাস্তবে এ'রকম হয় সেটা আমি শুনিনি । কিন্তু আপনার ঘটনা থেকে সেটাও জানলাম । লেখা সম্পর্কে খায়রুল ভাইয়ের মন্তব্যটি আমার মন্তব্য মনে করলে চলবে (লেখা সম্পর্কিত প্রশ্ন গুলোও কেমন করে যেন মিলে গেলো আপনার ব্লগ কোষ্ঠী দেখার পর ।যাক উত্তর শুনে অভাবিত কিছু চিন্তা এখনো মাথায় থেকেই গেলো । )। ভালো থাকুন ।

০৮ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৫৭

নিভৃতা বলেছেন: আপনি যে নাটকটির কথা বলছেন সেই নাটকের কথা আমি মনে করতে পারছি না। সম্ভবত এটি আরো পূর্বের নাটক।

মনের অভাবিত কিছু চিন্তা এখনো মাথায় থেকেই গেলো - কী চিন্তা ভাই?

মন্তব্যে আপনাকে পেয়ে বেশ ভালো লাগছে। ভালো থাকবেন সব সময়। শুভ কামনা অফুরান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.