নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিভৃতা। ভালোবাসি পড়তে। একটু আধটু লেখালেখির অপচেষ্টা চলে মাঝেমাঝে।

নিভৃতা

সামুতে আট বছর আগে কোনভাবে যুক্ত হলেও আমার ব্লগিং জীবন আসলে শুরু জানুয়ারি, ২০২০ থেকে।

নিভৃতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্প - দহন

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫৯



ছবি: ইন্টারনেট


এক

স্টেশনে পা রাখতেই কোত্থেকে একটা ঢিল এসে লাগলো কপালে। ব্যথায় কুঁকড়ে কপালে হাত দিতেই হাতে ভেজা ভেজা কিছু অনুভূত হলো। কপাল থেকে হাতটা চোখের সামনে ধরতেই দেখলাম হাতে রক্ত লেগে আছে। বোধহয় কেটে গেছে কপালটা। যেদিক থেকে ঢিলটা এসেছে সেদিকে তাকিয়ে দেখি একটা লোক আমার দিকে তাকিয়ে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাচ্ছে। যেন খুব মজা পেয়েছে। পাগল হবে হয়তো। লম্বা চুল আর দাড়ি গোঁফের জঙ্গলে মুখটা ঠাওর করা যায় না। পরনে শতচ্ছিন্ন নোংরা শার্ট আর প্যান্ট। ওর দিকে তাকিয়ে আছি দেখে পাগলটা দাঁত মুখ খিঁচিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে ভেংচি কাটতে লাগল। বুঝতে পারলাম এই পাগলটাই আমাকে ঢিল মেরেছে। কিছুটা বিরক্তি নিয়ে একটা রিকশা ডেকে রিকশায় উঠে পড়লাম। রিকশাওয়ালা জিজ্ঞেস করলো
-স্যারের কপালে কী হইসে? ঐ পাগলটা ঢিল মারসে মনে হয়।
-হ্যাঁ। তুমি কিভাবে বুঝলে?
-এইটা না বুজার কী হইলো?পাগলটা দিনরাত ঐ স্টেশনেই পইড়া থাকে। এমনিতে চুপচাপ কিছু করে না। খালি বইয়া থাকে নইলে শুইয়া থাকে। কিন্তু হঠাৎ কী হয় কে জানে, আচমকা মানুষরে ঢিল মারে। কারোর মাথা কাইটা যায় আবার কারোর ফাইটা যায়। মাজেমইদ্দে মাইনষের পিডা খাইয়া ভাগে। আবার এইহানেই ফিইরা আসে।

আমি আর কিছু না বলে চুপ করে রইলাম। মনের ভেতর নানা চিন্তা ঘোরপাক খাচ্ছে। পাগল নিয়ে চিন্তা করার সময় নেই। এই রকম মফস্বল এলাকায় ভাল কোন হোটেল থাকে না। মোটামুটি দেখে একটা হোটেলে উঠলাম। কপালটা অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে পরিষ্কার করলাম। এখানে কোন আত্মীয় স্বজন নেই আমার। কত দিন পর এই সোমনগরে এলাম! প্রায় ত্রিশ বছর। কত পাল্টে গেছে সব কিছু। অনেক উন্নত হয়ে গেছে শহরটি। আমার জীবনের তিনটি বছর কেটেছে এখানে। বাবার ছিল বদলির চাকরি। সেই সূত্রেই তিনটি বছর এখানে থাকা হয়েছিল। এস এস সি পরীক্ষা শেষ হওয়ার কয়েকদিন পরই আমরা এখান থেকে চলে যাই। এখানে যত বন্ধু হয়েছিল তাদের সাথেও বিচ্ছেদ ঘটে যায়। বিবেকের দহনে পুড়তে পুড়তে এতদিন পর আজ ফের আসতে হল এই সোমনগরে। কে জানে রতনরা সেই আগের বাসায় আছে কি না। যে করেই হোক রতনকে খুঁজে বের করতেই হবে।

আজ আমি প্রতিষ্ঠিত। বাড়ি, গাড়ি, টাকাপয়সা কোন কিছুরই অভাব নেই। প্রভাব আর প্রতিপত্তির পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে এতদিন ভাবার অবকাশ হয়নি। অপরাধবোধটাও সময়ের সাথে সাথে প্রায় বিলীন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কদিন ধরে সেই অপরাধবোধটা আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো। পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখলাম আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আসলে শূন্য। আমার যা কিছু এখন আছে সবই তো দাঁড়িয়ে আছে একটা ভুলের উপর। গণিতের ক্ষেত্রে ভুল মানেই শূন্য। শূন্যকে যত বড় অংক দিয়েই গুণ করা হোক না কেন ফলাফল তো শূন্যই আসে। শূন্যের সাথে আমার এতসব প্রভাব প্রতিপত্তি সব গুণ করে আমি শেষ পর্যন্ত দেখলাম আমার ফলাফলের ঘরে তো সেই শূন্যই পড়ে আছে। হায়! এতদিন আমি তবে কীসের পেছনে ছুটলাম! আমি তো সেই শূন্যতেই পড়ে আছি। উঠতে বসতে বিবেকের দংশনে দংশিত হতে লাগলাম আমি। সেই ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়ে, দংশন থেকে কিছুটা হলেও যদি নিস্তার পাওয়া যায় সেই আশায় আজ এই সোমনগর আসা।

দুই

রতনদের সেই আগের বাসাটা এখনো আছে। কিন্তু দেখে মনে হচ্ছে পরিত্যক্ত কোন বাসা। পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। দেখে মনে হয় না এই ঘরে কেউ থাকে। মনটা একটু দমে গেলো আমার। রতনরা আদৌ এখানে থাকে কী? নিশ্চয়ই না। ওর মত একটা উজ্জ্বল মেধাবী ছেলে এই জরাজীর্ণ ঘরে পড়ে থাকার প্রশ্নই ওঠে না। তবু দরজার কড়াটা নাড়লাম আমি। যদি রতনদের কোন খবর পাওয়া যায়। দুই তিনবার কড়া নাড়ার পর দরজা খুললেন এক বৃদ্ধা মহিলা। পরনে অনেক পুরনো, শীর্ণ কিন্তু পরিষ্কার একটা শাড়ি। অনেকক্ষণ তাকানোর পর চিনতে পারলাম। রতনের আম্মা। কিছুটা অবাক হলাম। এই জীর্ণ ঘরেই এখনও আছেন ওরা? পা ধরে সালাম করতেই খালাম্মা বললেন,
-কে তুমি বাবা?
-আমি পলক। রতনের বন্ধু। এক সাথে পড়তাম আমরা। রতনের সাথে প্রায়ই আসতাম আপনাদের বাসায়। আপনি কত রকমের পিঠা বানাতেন। আদর করে কত কী খাওয়াতেন।
বৃদ্ধার চোখ ছলছল করে উঠলো।
-রতনের বন্ধু! আজকাল কোন কিছুই মনে থাকে না, বাবা। পুরোনো কত কথা ভুলে গেছি। আসো, আসো। ভেতরে আসো। বস।

আমি ভেতরে ঢুকলাম। সব দিকেই জীর্ণতার ছায়া। তবু পরিষ্কার পরিপাটি করে রাখা সবকিছু।
-খালাম্মা, রতন এখন কোথায় থাকে?
খালাম্মা কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন
-রতন তো সেই কবেই শেষ হয়ে গেছে, বাবা।
আমি বিস্মিত হয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
-শেষ হয়ে গেছে মানে? কী বলছেন বুঝতে পারছি না?
-শেষ হয়ে গেছে মানে পাগল হয়ে গেছে। আগে ঘরে বেঁধে রাখতাম। কিন্তু রতনের আব্বা মারা যাওয়ার পর তাও এখন সম্ভব হয় না। আমি একা কী করে ওকে সামলাই বল? আত্মীয় স্বজন কিছু আছে। কিন্তু কে আর সাধ করে পাগলের বোঝা বয়, বলো?

আমার বিস্ময়ের পরিধি বেড়ে গলো। জিজ্ঞেস করলাম,
-কী করে এমন হলো?
-সেই মেট্রিক পরীক্ষার পর থেকেই ধীরে ধীরে পাগল হয়ে যায় রতন।
আমি স্তব্ধ বিমূঢ় হয়ে বসে রইলাম। আমার গলাটা হঠাৎ করেই শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেলো। শূন্যগুলো যেন আকারে আরো বড় হয়ে চোখের সামনে দুলতে লাগলো।

-কেন যে ওর সাথেই এমনটা ঘটলো? এই কষ্ট ছেলে আমার সইতে পারলো না। কী লক্ষ্মী ছেলে ছিল রতন, কত মেধাবী। রতন যেন একটা রত্নই ছিল। সবাই ওকে নিয়ে কত গর্ব করতো। মাস্টাররা বলতেন, রতন গ্রামের নাম উজ্জ্বল করবে। তুমি তো সব জানোই। যেমন লেখাপড়ায় তেমন ব্যবহারে। সেই হীরার টুকরো ছেলেকে আমার, শেষ করে দিল ওরা।
আমার বলতে ইচ্ছে করল, "আপনার ছেলেকে ওরা শেষ করেনি খালাম্মা। শেষ করেছি আমি। সেই সাথে চুরমার করেছি আপনাদের সব স্বপ্ন, আশা-ভরসা।"
কিন্তু আজও আমি কিছুই বলতে পারলাম না, যেমন পারিনি সেদিন। আমার সব কথা যেন দলা বেঁধে আটকে রইলো গলায়। নিজেকে একটা কাপুরুষ ছাড়া কিছুই মনে হলো না।
খালাম্মা বলে যান,
-একমাত্র ছেলে ছিল রতন। আমাদের সব আশা ভরসা। ছেলে পাগল হল সেই সাথে আমরাও মরলাম। মরে মরেই বেঁচে ছিলাম। ইচ্ছে হত তিনজন একসাথে গলায় ফাঁস দিয়ে মরে যাই। শেষ পর্যন্ত রতনের বাবা মরে বেঁচে গেলেন। এতদিন তাও কষ্টটাকে দুজনে ভাগ করে বেঁচে ছিলাম। এখন তো একেবারেই একা। বড় কষ্ট! বড় ভারী এ কষ্টের বোঝা। আর যে সইতে পারি না বাবা!

ঘৃণায় মনে মনে থু থু দেই নিজেকে। নিজেকে একটা খুনি মনে হয়। তিনটি মানুষকে খুন করেছি আমি। ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়ে বিবেকের দংশন থেকে বাঁচার জন্য এসেছিলাম এখানে। কিন্তু জানা ছিল না, আমি আসলে কোন ভুল করিনি। করেছি পাপ। মহাপাপ। যে পাপের কোন ক্ষমা নেই। কোন রকমে শক্তি সঞ্চয় করে কথা বের করলাম মুখ দিয়ে,
-খালাম্মা রতন এখন কোথায়?
-কোথায় আর থাকবে বলো? রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়। বেশিরভাগ সময় স্টেশনটার পাশে বসে থাকে। আর মানুষকে ঢিল মারে। মাঝেমাঝে মানুষেরা অতিষ্ঠ হয়ে দৌড়ানি দেয়।

আমি আর সইতে পারছিলাম না। চোখের সামনে ভেসে উঠলো ঐ পাগলটার চেহারা। ঐ পাগলটাই তবে রতন! কী দশা করেছি আমি ওর! নিজের অজান্তেই হাত দুটো চলে যায় চুলে। খামচে ধরি নিজের চুলগুলো। টেনে ছিঁড়ে ফেলতে ইচ্ছে করে সব চুল।

-কী হয়েছে বাবা? এমন করছো কেন? রতনের কথা শুনে খারাপ লাগছে?

আমি নীরবে মাথা নাড়ি। ভেতরটা অবিরত ক্ষতবিক্ষত হতে থাকে। জানি, এই দহন থেকে আমার আর মুক্তি নেই। মুক্তি আমি চাইও না। এভাবেই ক্ষতবিক্ষত হতে থাকুক আমার হৃদয় আমৃত্যু।

তিন

আমি ভাল ছাত্র ছিলাম ঠিক, কিন্তু রতনের মত ভাল কোনদিনই ছিলাম না। রতনের মত মেধাবী খুব একটা দেখা যায় না। রতনের স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে ডাক্তার হবে। মানুষের সেবা করবে। বিনামূল্যে গরীব মানুষের চিকিৎসা করবে।

এস এস সি পরীক্ষা চলছিল আমাদের। সেদিন ছিল ইংরেজী দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা। রতন ক্লাসের ফার্স্ট বয়। আর আমি সেকেন্ড। সেই সূত্রে দুজনের আসন কাছাকাছি পড়েছিল। আমি জীবনে কোনদিন নকল করিনি। কিন্তু ইংরেজি একটা বড় কোটেশান কিছুতেই মুখস্থ না হওয়াতে সেটা টুকে এনেছিলাম। কোটেশানটা যেই খাতায় টুকতে যাবো ঠিক তখনই পরীক্ষক কাছে আসতে শুরু করলেন। একে তো নকল করায় অনভ্যস্ত, তার উপর ভয়। পরীক্ষককে দেখেই আমি টোকাটা ছুঁড়ে ফেলে দিলাম। টোকাটা গিয়ে পড়লো রতনের উপর। রতন টোকাটা হাত দিয়ে ফেলতে যাবে ঠিক তখনই পরীক্ষক কাছে এসে দাঁড়ান এবং রতনের হাত থেকে টোকাটা নিয়ে সাথে সাথে ওকে পরীক্ষা থেকে বহিষ্কার করেন।

রতন অনেক কান্নাকাটি করলো। পরীক্ষকের পা ধরে অনুনয় বিনয় করলো। বারবার বলতে থাকলো ঐ টোকাটা ওর না। কিন্তু পরীক্ষক তার সিদ্ধান্তে অটল থাকলেন।

তারপর রতন চুপচাপ হল থেকে বেরিয়ে গেলো। কিন্তু একবারও বলল না টোকাটা আসলে আমার। আমি শুধু কাপুরুষের মত তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলাম রতনের বেরিয়ে যাওয়া। কিছুই বলতে পারলাম না একটি বছর হারিয়ে ফেলার ভয়ে।

এরপর রতনকে মুখ দেখানোর সাহসও আমার ছিল না। আমি রতনকে শেষ দেখেছিলাম অনেক দূর থেকে, একটি গাছের নিচে বসে আছে আকাশের দিকে তাকিয়ে। লজ্জায় কাছে যেতে পারিনি। ভেবেছিলাম, এই মন খারাপ কেটে যাবে ওর। আগামী বছর আবার পরীক্ষা দিবে। সব ঠিক হয়ে যাবে।

কে জানতো রতনের আগামী সেদিনই মৃত্যুবরণ করেছে। বিনা দোষে দোষী রতন সেদিনই মরে গেছে। আর জন্ম হয়েছে আমার মত এক ভণ্ডের।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:১০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনিন্দ্য সুন্দর লেখনী ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২৯

নিভৃতা বলেছেন: নিরন্তর শুভকামনা। ভালো থাকবেন।

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:২৮

এমজেডএফ বলেছেন: আপনার ছোটগল্প - দহন খুবই ভালো হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা ভিন্ন ভিন্ন ভার্সনে বাস্তবে অনেক ঘটে। পার্থক্যটা হচ্ছে—কেউ কেউ এ ধরনের ভুল বা অপকর্মের জন্য অনুতপ্ত হয় আবার অনেকে অনুতপ্ত দূরে থাক বরংচ নিজেকে বুদ্ধিমান বা সাফল্যবান মনে করে। গল্পের ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক! সামান্য একটি ভুল বা অপরিণামদর্শী কর্মের কারণে একটি মানুষের জীবনে ও পরিবারে কত বড় বিপর্যয় আনতে পারে তা তুলে ধরেছেন।

ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক হলেও আমার মনে হয় গল্পে তা সেভাবে ফুটে উঠে নাই। গবেষণায় দেখা গেছে যে আমরা যখন কোনো মানুষের মুখোমুখি বসে কথা/গল্প বলি তখন আমাদের অঙ্গ-ভঙ্গিমা, কথার মাত্রা ও শব্দের উঠানামা, দৃষ্টি সংযোগ (eye contact) এবং পরিবেশ শ্রোতার মনকে প্রভাবিত করার জন্য ৭০% কাজ করে, বাকী ৩০% করে কথা/গল্প বলার সময় ব্যবহৃত শব্দ ও বাক্য। লিখিত গল্পে দূরের পাঠকের মনকে প্রভাবিত করতে হলে আমাদেরকে গল্প লেখার স্টাইল, শব্দ নির্বাচন ও আবেগ-অনুভুতির বর্ণনার ওপর প্রায় ১০০% নির্ভর করতে হয়। সুতরাং এগুলোর ওপরে জোর দেওয়া জরুরি।

আপনি জানেন, হাইফেন (-) সত্যিকার অর্থে সংযোগ চিহ্ন এবং সবসময় বসে দুই বা ততোধিক শব্দের মধ্যে। কথোপকথন বা সংলাপের শুরুতে ড্যাশ (─) বসে। কী বোর্ডে সরাসরি ড্যাশ লেখা যায় না, তাই আপনি তিনটা হাইফেন (---) দিয়ে ড্যাশ লিখতেন। এটা কিন্তু গ্রহণযোগ্য এবং শুরু থেকেই আমার কাছে ভালো লেগেছিল। বর্তমান কালের লেখকেরা জেনে বা না জেনে কিংবা অন্যদের অনুকরণ করে অথবা কিবোর্ডে চিহ্নটি না পেয়ে ড্যাশের জায়গায় হাইফেন দেয় যা ব্যাকরণের দৃষ্টিতে ভুল! আজকের এই ছোট গল্পে আপনাকেও প্রথমবারের মতো সংলাপের আগে হাইফেন (-) ব্যবহার করতে দেখে কিছুটা বিস্মিত হয়েছি! সংলাপের আগে ইদানীং হাইফেন এত বেশি ব্যবহার হয় যে এটাকে এখন পাঠকেরাও ভুল মনে করে না। যাই-হোক, আপনি যেটাতে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন সেটাই লিখেন।

ড্যাশ লেখার টিপস: কমপিউটার কিবোর্ডে Alt বাটনটি চেপে রাখুন, কিবোর্ডের ডান পাশের নাম্বার সেকশনে পরপর 1 9 6 চাপুন, এবার Alt বাটনটি ছেড়ে দিন। এই লিঙ্কে ড্যাশ ও অনেক চিহ্ন রয়েছে, প্রয়োজনে কপি-পেস্ট করেও কাজ চালাতে পারেন।

আপনার লেখায় অনেক ভালো গুণের মধ্যে একটি হচ্ছে আপনার সাধারণত বানান ভুল হয় না। আজকে গল্পের শুরুর দিকে একটা টাইপো চোখে পড়েছে: 'শূণ্য', যেটি হবে 'শূন্য'। যাই-হোক অনেক কিছু বলে ফেললাম! আশা করি মনক্ষুন্ন হবেন না। আপনার প্রতিটি গল্পের প্লট খুবই সুন্দর এবং বাস্তবভিত্তিক। লেখা চালিয়ে যান। আমরা আপনার গল্পের পাঠক ও শুভার্থী হিসাবে সব সময় পাশে আছি। আপনার সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করি, ভালো থাকুন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৪৯

নিভৃতা বলেছেন: খুব মনোযোগেের সাথে গল্পটি পড়াার পর এত সময় নিয়ে খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ করে এত বড় মন্তব্য করেছেন আপনি।
ধন্যবাদ কী শব্দে জানাবো বুঝতে পারছি না। কৃতজ্ঞতার পাল্লাটা ভারী হয়ে গেলো। মনক্ষুণ্ণ হওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। কেউ কারো উপকার করলে কেউ কি মনক্ষুণ্ন হয়? আমি ফেবুর এই লেখাগুলো এখানে এই আশায়ই পোস্ট করছি, গুণীজনের চোখে পড়ে যদি ভুলত্রুটিগুলো শুধরাতে পারি।

আবেগ অনুভূতির প্রকাশটা আরো ভালো হতে হবে। নোট করে রাখলাম আপনার পয়েন্টটা।

আমি আসলে কাজের ফাঁকে ফাঁকে মোবাইলে লিখি। কম্পিউটারে বসার সময় করে উঠতে পারি না। গৃহিণী তো। সারাবেলাই এটা সেটা কাজ। তাই তিনটা হাইফেন ব্যবহার করতাম। কিন্তু নীল আকাশ বললেন একটি হাইফেন ব্যবহার করার জন্য। তাই পুরোনো লেখা এডিট করে একটি হাইফেন করতে হলো।

শূন্য ঠিক করেছি। বানানের ব্যাপারে আমি খুবই সতর্ক থাকার চেষ্টা করি। কিন্তু তারপরও বানান ভুল হয়ে যায়। তাই বানান ভুলগুলো শুধরে দিলে ভালো লাগে খুব :)

আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা। ভালো থাকবেন সব সময়।

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: এটা গল্প বলে মনে হলো না। আত্মজীবনী মনে হলো।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৮

নিভৃতা বলেছেন: গল্প তো জীবন থেকেই নেয়া। মন্তব্যে ভালো লাগা। শুভ কামনা রইল।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর। প্রথমে মনে হচ্ছিল প্রেমঘটিত কোন ব্যাপার হবে। কিন্তু পরে জানা গেল আসল ঘটনা নকলজনিত কারণ।

২নং মন্তব্যের সাথে সহমত।

গল্প লিখা চলতে থাকুক।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৫৯

নিভৃতা বলেছেন: মন্তব্যে ভালো লাগা। ভালো থাকবেন।
শুভ কামনা রইল।

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩৯

ফয়সাল রকি বলেছেন: চমৎকার লাগলো। শেষ প‌্যারাটায় গল্পটা খুবই সাদামাটা মনে হলেও আসলে প্রতিক্রিয়াগুলো আমরা কখনোই ভাবি না।
সুন্দর উপস্থাপন। +++

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:০১

নিভৃতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: নিভৃতা,




ভালো হয়েছে গল্প।
আত্মদংশনের গল্প যদিও আমাদের মাঝে এমন করে কখনই আত্মদংশন আসেনা। এলে সমাজটাই হয়তো পাল্টে যেতো!




২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১০

নিভৃতা বলেছেন: আত্মদংশনের গল্প যদিও আমাদের মাঝে এমন করে কখনই আত্মদংশন আসেনা। এলে সমাজটাই হয়তো পাল্টে যেতো!

সত্যি তাই। সেই সুদিনের অপেক্ষায় আছি। বিবেক জাগ্রত হোক সবার।

মন্তব্য অশেষ ভালো লাগা প্রিয় কবি।
ভালো থাকবেন।

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৯

নীল আকাশ বলেছেন: সুপ্রিয় নিভৃতা,
আমি জানি না কেন এমজেডএফ ভাই এইকথা বলেছেন, তবে আমি এখনকার বেশ কয়েকজন ভালো লেখকদেরই এই ট্রেন্ড ফলো করতে দেখেছি। সবচেয়ে বড় কথা এভাবে লিখতে খুব সুবিধা। প্রকাশিত (বই) লেখা এবং ব্লগে লেখা দেয়ার মাঝে পার্থক্য আছে। আমি আপনাকে ব্লগে লেখার সময় এটা ফলো করতে বলেছি। যদিও আমি নিজেও 'শবনম' বইতে এভাবেই লিখেছি। অনেক জাদরেল লেখকরাই কিন্তু 'শবনম' কিনেছে এবং আজ পর্যন্ত কেউ এটা নিয়ে কোন কমপ্লেইন করে নি। --- দিয়ে আমি আসলে আপনি ছাড়া আর কাউকেই ব্লগে লিখতে দেখিনি। আপনি আমি যা বলেছি সেভাবেই লিখুন। এটা পাঠকদের জন্য পড়তেও সুবিধা হয়। এটাই এখন কমন ট্রেন্ড।

আপনার ব্লগে এসেছিলাম 'বাসনা ছুরি - ০৩' পড়তে। এই গল্প পেয়ে আগেই পড়ে ফেললাম। ভালো লেগেছে।

তবে আমি হলে এই জায়গা থেকে "বিবেকের দহনে পুড়তে পুড়তে এতদিন পর আজ..." ১ম প্যারা পুরো অংশ টুকু (শুধু শেষ লাইন বাদ দিয়ে) একদম গল্পের শেষে নিয়ে আসতাম। বিবেকের বিষম পোড়ানো তো শুরুই হয়েছে রতনের মায়ের কাছ থেকে ছেলের পাগল হবার কথা শোনার পর। অন্ততঃ আমার কাছে তাই মনে হয়েছে।
ধন্যবাদ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১২

নিভৃতা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা, নীল আকাশ।

ছবিটা কেমন হলো বললেন না।

মন্তব্যে অশেষ ভালো লাগা।

ভালো থাকবেন।

৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সত্যি ভাল থিম লেখনীও চমৎকার, ভাল লাগলো।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১৩

নিভৃতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভ কামনা অফুরান।

৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:০৭

নীল আকাশ বলেছেন: ভুলে গিয়েছিলাম। ছবি পারফেক্ট।
ছবির সূত্র লেখার একদম শেষে দিবেন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৫

নিভৃতা বলেছেন: অনেক খুশি লাগছে :)

১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১১

এমজেডএফ বলেছেন: আমার প্রথম মন্তব্যে আপনার আন্তরিকতাপূর্ণ জবাবের জন্য ধন্যবাদ। আপনার গল্পের আরেকটি ব্যাপার চোখে পড়েছিল যেটা ভুলে লেখা হয়নি। আজকে নীল আকাশ ভাইয়ের মন্তব্য পড়ে সেটি মনে হয়েছে।

আমি মনে করি ছোট গল্পের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ হচ্ছে শুরু এবং শেষটা। আপনার শুরুটা ঠিক আছে -
"স্টেশনে পা রাখতেই কোত্থেকে একটা ঢিল এসে লাগলো কপালে।"
এই গল্পের সবচেয়ে বড় নাটকীয়তা হচ্ছে লেখকের জানতে পারা - স্টেশনে যে পাগলটি ঢিল মেরেছিল সেই পাগলটিই রতনআপনি এই তথ্যটি গল্পের মাঝখানে দিয়ে ফেলেছেন! বলতে গেলে আপনার গল্প সেখানেই শেষ :(

গল্পের মাঝখানের নিম্নোল্লিখিত অংশটুকু গল্পের একদম শেষে দিতে পারতেন:
"[রতনের বাড়ি থেকে বিদায় নেওয়ার পূর্ব মুহুর্তে] কোন রকমে শক্তি সঞ্চয় করে রতনের মাকে জিজ্ঞাসা করলাম,
-খালাম্মা রতন এখন কোথায়?
-কোথায় আর থাকবে বলো? রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়। বেশিরভাগ সময় স্টেশনটার পাশে বসে থাকে। আর মানুষকে ঢিল মারে। মাঝেমাঝে মানুষেরা অতিষ্ঠ হয়ে দৌড়ানি দেয়।
আমি আর সইতে পারছিলাম না। চোখের সামনে ভেসে উঠলো ঐ পাগলটার চেহারা। ঐ পাগলটাই তবে রতন!"

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৯

নিভৃতা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন আপনারা। সাসপেন্স ব্রেক সবার শেষে হওয়া উচিৎ। আমি আসলে কাহিনীটা ঠিকমত সাজাতে পারিনি।

এরপরে এ ব্যাপারে খেয়াল রাখবো। :)
ফিরে এসে প্রতি মন্তব্য করায় অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। অনুপ্রেরণা বেড়ে গেলো আরো।

১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে আপি।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩০

নিভৃতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপুমনি। ভালোবাসা অফুরান।

১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: গল্প তো জীবন থেকেই নেয়া। মন্তব্যে ভালো লাগা। শুভ কামনা রইল
আমাকে শুভ কামনা দিবেন না। প্রয়োজনে বার্গার আর কোক খাইয়ে দিবেন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৯

নিভৃতা বলেছেন: এক কেজি শশা দিবো নে। আপনি তো এইগুলো খান না। ডায়েটে আছেন :)

১৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার গল্পটি।
এমজেডএফ ভাইয়ের কমেন্ট খুব ভালো লেগেছে।
পোস্টে অষ্টম লাইক।

শুভেচ্ছা নিয়েন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১০

নিভৃতা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। অফুরান শুভ কামনা আপনার জন্য। ভালো থাকবেন।

১৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার লেখা এই প্রথমবার পড়া সুযোগ হল। গল্পটা ভাল ছিল। মন্তব্যগুলোও পড়লাম। নীল আকাশ ভাই আর এমজেডএফ ভাইয়ের মন্তব্যের সাথে একমত। আপনার গল্প পুরোটা পড়ার আগেই উপসংহার টানা গেছে। তাই এ ব্যাপারে সামনে লক্ষ্য রাখার চেষ্টা করবেন। আর বানানের ব্যাপারে যেহেতু আপনি খুঁতখুতে আর অনেকের পরামর্শও সাদরে গ্রহণ করছেন তাই আমিও একটু মাতব্বরি ফলাতে চেষ্টা করলাম। বেশ কয়েকটি বানান এখনও কারেকশনের দাবি রাখে:

দাঁড়ি< দাড়ি
শূণ্য< শূন্য
মাষ্টার< মাস্টার
চূড়মার< চুরমার
সেকেন্ড< সেকেণ্ড
ইংরেজী< ইংরেজি
অনভ্যস্থ< অনভ্যস্ত
ভন্ডের< ভণ্ডের

আরও কিছু শব্দ আছে যেগুলো আলাদা না হয়ে একসাথে হবে সেগুলোতে আর মাতব্বরি ফলালাম না।

আপনার লেখার হাত ভাল আর শেখার আগ্রহও আছে প্রচুর তাই শূভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে একটু ধৃষ্টতা দেখালাম। আশা করি মনে কিছু নেবেন না!

আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৫

নিভৃতা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। যার পর নাই আনন্দিত হলাম। বানানগুলো ঠিক করলাম। সেকেন্ড সম্ভবত ঠিক আছে। আমি যতদূর জানি ইংরেজি শব্দের ক্ষেত্রে ণ ব্যবহার হয় না। তবে আমার ভুলও হতে পারে। আপনি আরেকটু নিশ্চিত হয়ে আমাকে জানালে খুবই আনন্দিত হবো।
অফুরান শুভ কামনা আপনার জন্য।

১৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আমার মন্তব্যেও দেখি ভূতের কারসাজি!

পড়া সুযোগ হল< পড়ার সুযোগ হল
খুঁতখুতে< খুঁতখুঁতে

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৭

নিভৃতা বলেছেন: হা হা হা। ভূতটা একটু ঘাড়বাঁকা মনে হচ্ছে। যতই ঘাড় থেকে নামাতে চাই ততই ঘাড়ে উঠে বসে। :)

১৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৫

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আমি যতদূর জানি ইংরেজি শব্দের ক্ষেত্রে ণ ব্যবহার হয় না।

আপনি সঠিক। আমি বাংলার নিয়ম ইংরেজিতে প্রয়োগ করতে গিয়ে ভুল করেছি।

বাংলার নিয়ম হল: ট-বর্গের পূর্বের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়। ট বর্গীয় ধ্বনিগুলো হলো- ট, ঠ, ড, ঢ, ণ। এগুলোর আগে সবসময় “ণ” হবে। উদাহরণ- বণ্টন, ঘণ্টা, ঠাণ্ডা, লুণ্ঠন ইত্যাদি।

তবে সেকেন্ড শব্দটা এখন বাংলার সাথে মিশে যাওয়ায় বাংলা শব্দ ধরলে সেকেণ্ড-ই হওয়ার কথা। ডিকশনারিতেও সেকেণ্ড লেখা দেখেছি। তারপরও আমি এই শব্দটার ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চিত হয়ে কিছু বলতে চাই না।





২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৭

নিভৃতা বলেছেন: জ্বী আপনি শতভাগ ঠিক বলেছেন। ষ, ক্ষ, ঋ এগুলোর পরও ণ হয়। র এর পরেও ণ হয়। কিন্তু কখনও কখনও দন্ত ন ও হয়। এইটা আমাকে একটু কনফিউজ করে।

১৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এক কেজি শশা দিবো নে। আপনি তো এইগুলো খান না। ডায়েটে আছেন

না না শশা না।
থাই স্যুপ আর অনথন হলে চলবে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৯

নিভৃতা বলেছেন: নাহ এইগুলা চলবে না। শুধুই শশা। :)

১৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:১৩

সোহানী বলেছেন: মন খারাপ করা গল্প।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২১

নিভৃতা বলেছেন: ভালোবাসা জানবেন। অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য। ভালো থাকুন।

১৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৩৮

ইসিয়াক বলেছেন: চমৎকার গল্প।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২২

নিভৃতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। নিরন্তর শুভকামনা তোমার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.