নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নিভৃতা। ভালোবাসি পড়তে। একটু আধটু লেখালেখির অপচেষ্টা চলে মাঝেমাঝে।

নিভৃতা

সামুতে আট বছর আগে কোনভাবে যুক্ত হলেও আমার ব্লগিং জীবন আসলে শুরু জানুয়ারি, ২০২০ থেকে।

নিভৃতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাসনা ছুরি - ১২

০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:১৫




আগের পর্ব - Click This Link

বিশ


---পুলারা সব বড় হইয়া একডা একডা কইরা ছাইড়া চইলা গেলো। আসিলো এক মাইয়া। মাইয়া বড় হইলো। বিয়া দিলাম। কিন্তু জামাইয়ে খালি মাইয়াডারে মারতো। একদিন মাইয়াডারে পোয়াতি বানাইয়া জামাইডা ছাইরা দিলো। কী আর করুম! মাইয়ারে তো আর ফালাইতে পারুম না। মানুষের বাড়িত কাম কইরা কইরা যা পাইতাম তাই দিয়া কোন রকমে আমাগো চলতো। বাইচ্চা হওনের সময় মাইয়াডা মইরা গেলো। আমার লাইগা রাইখা গেলো বাইচ্চাডারে। বাইচ্চাডার নাম রাখলাম কুলসুম।

বড় হইতে লাগলো কুলসুম। এক সময় ওরও বয়স অইলো। বিয়া দিলাম। কিন্তু গরীব মাইনষের কপাল। হেয়ও জামাইর ঘর থাইকা ফিইরা আইলো। আমারও বয়স হইসে। আর কাম করতে পারি না। নাতিনডারে নিয়া ঐ খালার বাড়িত কামে দিলাম। বড় ভালা মানুষ ছিল ঐ খালা। আমারে বড় আদর করতো। কিন্তু কেমনে যে কী হইয়া গেলো খালার মাথা গেলো নষ্ট হইয়া। খালার জামাই কইলো একটা কাজের মানুষ জোগাড় কইরা দিতে। তাই কুলসুমরেই নিয়া দিলাম।

সকালে যাইতো। আর বিকালে আইতো। তিতলি বুজানরে দেখাশোনা করতো। খালারেও দেইখা রাখতো। আর ঘরের সব কাম করতো। আমিও ঐ বাড়িতে পেরায় দিনই যাইতাম। কুলসুম একদিন আমারে কইলো উপরতলার মাইয়ার লগে সাহেবের লটর পটর চলতাসে। আমি কইলাম, তুই বুজলি কেমনে? ও কইলো, এই সব কী গোপণ থাকে? এর লাইগাই আফা পাগল হইসে। আফা তো সব জানে। আমার লগে মাঝে মাঝে একডা দুইডা কথা কয়। মনের কথা কওনের কেউ নাই তো। আমি আফারে কই মাইয়ারে নিয়া চইলা যাইতে। কিন্তু আফায় কয়, যাওন যাইবো না। আফার বাবায় নাকি এই সব হুনলে মইরা যাইবো।

বুড়ি এতটুকু বলে একটু থামে। আবার শুরু করে,

---ঐ দিন কুলসুমের লগে আমিও যাই। ওরে গেইটের ভিতরে ঢুকাই দিয়া চইলা আসি। হেই দিন সইন্ধা হইয়া যায় কুলসুমের কুনু খবর নাই। আমি ওরে আনতে ঐ বাড়িতে গেলাম। দুতলার আফা আইয়া কইলো কুলসুম কাম কইরা চইলা গেসে। আমি আফার লগে দেখা করতে চাইলাম। হেয় কইলো আফা অসুখ। শুইয়া আছে। কী আর করমু কানতে কানতে কুলসুমরে এইদিক সেইদিক খুঁজতে লাগলাম। কিন্তু পাইলাম না। মাইয়াডা চক্ষুর পলকে নাই হইয়া গেলো। রাইতডা বড় ডাক ডাকলো। ম্যালা তুফান হইলো। কুনু রকমে রাইত খান পার কইরা বিয়ানি বেলা আবার ঐ বাড়িতে গেলাম। গিয়া যা দেখলাম তা মুখে কওয়ার মত না। হুনলাম খালায় গায়ে আগুন দিয়া মইরা গেছে। আমি একবার লাশডারে দেইখা ঐহান থাইকা কানতে কানতে চইলা আসি। এইদিকে কুলসুম হারাইলো। ঐদিকে খালায় মরলো। সব জানি আমার কাছে কেমুন কেমুন লাগতাসিলো।

বজলুর রশীদ বুড়ির জবানবন্দী রেকর্ড করে রাখলেন। সব এখন আয়নার মত পরিষ্কার। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এখন ওদের গ্রেফতার করতে হবে।

একুশ

বজলুর রশীদ দলবল নিয়ে হাজির হলেন আবীর, তানি ও রওশন আরাকে গ্রেফতার করার জন্য। আবীর এতটাই বিস্মিত হলো যে প্রতিবাদ করার ক্ষমতাও যেন হারিয়ে ফেলল। রওশন আরা কাঁদতে শুরু করলেন। তানি স্তব্ধ হয়ে তাকিয়ে রইল। আবীর কোন রকমে বলল,
---আমাদেরকে পাঁচটা মিনিট কথা বলার সময় দেয়া যাবে?
---ঠিক আছে যান। কথা বলে আসুন।
আবীর সবাইকে নিয়ে ভেতরে চলে গেলো। ওর চেহারা বিধ্বস্ত। গলা দিয়ে কথা বের করতে কষ্ট হচ্ছে। ঢোক গিলে শুকনো গলাটা একটু ভেজানোর চেষ্টা করে বলল,

---শোন, কপালে কী আছে জানি না। যাই থাক না কেন কোনভাবেই দোষ স্বীকার করতে যাবে না। ওরা নানাভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করবে। হয়তো টর্চারও করতে পারে। কিন্তু কিছুতেই মুখ খুলবে না। আমরা যদি সবাই মুখ বন্ধ রাখতে পারি তাহলে ওরা কিছুই প্রমাণ করতে পারবে না।

ওরা বেরিয়ে এলো তিতলিকে নিয়ে। বেচারি সবকিছু দেখে ভড়কে গেছে।
---অফিসার, আমার মেয়ের কী হবে?
---মিস রীণা ওর দায়িত্ব নিবেন। আপনাদের কোন আপত্তি নেই তো?
আবীর একটু সময় ভাবলো। এই মুহূর্তে রীণা ওর সবচেয়ে বড় শত্রু। কিন্তু তিতলির জন্য রীণার চেয়ে নিরাপদ আশ্রয় আর কিছু হতে পারে না। আবীর মাথা নেড়ে বলল,
---নাহ আমার কোন আপত্তি নেই।
তানি চমকে উঠে বলল,
---কী বলছ তুমি?
আবীর কিছুটা উদাস কণ্ঠে বলল,
---ঠিকই বলেছি। ও ওখানেই ভাল থাকবে।

বাইশ

আবীর, তানি ও রওশনআরাকে পুলিশ কয়েক দফা রিমান্ডে নিলো। কিন্তু তেমন কিছু বের করতে পারছিলো না। রীণাদের বাড়িতে তিতলি খুব ভাল আছে। ওকে দেখে মনে হয় এতদিনে ও যেন ওর আপন মানুষদের কাছে এসেছে। ওর শিশুসুলভ আচরনগুলো যেন ধীরে ধীরে ফিরে আসছিলো। ও এখন পুতুল নিয়ে, খেলনা নিয়ে খেলতে ভালবাসে। হাসতে ভালবাসে। ছুটতে ভালবাসে। দুষ্টুমি করতে ভালবাসে। রীণা ওদের বাড়ির কাছের একটা স্কুলে তিতলিকে ভর্তি করেছে। অফিস যাওয়ার আগে ও তিতলিকে স্কুলে পৌছে দেয়। আর ছুটি হলে দীপু নয়তো রীণার মা গিয়ে নিয়ে আসেন। ভাল চিকিৎসা হওয়ায় রীণার মার শরীরটা এখন অনেক ভাল।
রীণা তিতলিকে গোসল করিয়ে স্কুলের জন্য রেডি করছিলো।
---তিতলি সোনার আজ তো ফ্রী ড্রেস। তিতলি সোনা আজ কী জামা পড়বে?
---আমি আজ নীল জামাটা পড়বো। নীলের ছোট ছোট সাদা ফুল।
---তাই! ঐ জামাটায় তিতলিকে একদম নীলপরি লাগে।
তিতলি হাসে। রীণা আবার বলে,
---আজ তো তিতলি মনির ড্রয়িং ক্লাস আছে তাই না?
---হ্যাঁ খালামনি।
---কী আঁকবে আজ খালামনিকে বলো তো।
---মানুষ আঁকবো, গাছ আঁকবো, পাখি আঁকবো।
---ওমা! অনেক কিছু আঁকবে তিতলি সোনা। কী রঙ করবি খালামনিকে বলতো।
---অনেক রঙ। লাল, নীল, সবুজ।
রীণার মনটা তৃপ্তিতে ভরে উঠলো। মেয়েটা এখন আর কালো রঙে ছবি আঁকে না। ওর ছবিতে এখন থাকে রঙের বাহার। রেজিয়া বেগম নাতনির জন্য গ্লাসে করে দুধ নিয়ে এলেন। তিতলি কিছুতেই দুধ খাবে না। ও দৌড়ে সে ঘর থেকে পালালো। রেজিয়া বেগম নাতনির পেছন পেছন ছুটলেন। নানু নাতনির কাণ্ড দেখে রীণা হাসছিল এমন সময় মি: আশরাফের ফোন এলো।
---রীণা একটা খারাপ খবর আছে।
রীণা উদগ্রীব হয়ে বলল,
---কী খারাপ খবর স্যার?
---কঙ্কালটার সাথে বুড়ির ডি এন এ ম্যাচ হয়নি।
---কী বলছেন স্যার?
---হ্যাঁ। আমিও কিছু বুঝতে পারছি না। এটা তো হওয়ার কথা না। আমি পুরো নিশ্চিত ছিলাম এটা কুলসুমই হবে। এক কাজ করো তুমি রেডি থাকো। আমি আসছি। তোমাকে নিয়ে পুলিশ স্টেশনে যেতে হবে। সেখানে গিয়েই সব বুঝা যাবে।


---ডি এন এ ম্যাচ না হওয়াতে কেইসটা অনেক দূর্বল হয়ে পড়বে। ওরা কিছু স্বীকারও করছে না।
চিন্তিতভাবে বললেন বজলুর রশীদ। মি: আশরাফ বললেন,
---কিন্তু না মিলার কারণটা কী? আবীর জেলে বসে থেকে কোন ঘাপলা করেনি তো? টিভিতে যেমন দেখায় টাকা দিয়ে রিপোর্ট বদলে দেয়, সেরকম কিছু?
---নাহ মি: আশরাফ সেরকম কিছু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। রিপোর্ট ঠিক আছে। কিন্তু ওরা কাজটা করেছে খুবই নিপুণভাবে। কোন ক্লু খুঁজে পাওয়ার অবকাশ রাখেনি।
---আচ্ছা, আমরা কোন ভুল করছি না তো? পুরো সন্দেহটাই অমূলক নয় তো? হয়তো ওরা কোন খুনই করেনি।

রীণারর কথা শোনে বজলুর রশীদ একটু হেসে বললেন,

---ম্যাডাম খুন যে ওরা করেছে সে ব্যাপারে আমি পুরো নিশ্চিত। আমার এতদিনের অভিজ্ঞ চোখ কোন ভুল করতে পারে না। কিন্তু ব্যাপারটা যে কোথায় প্যাঁচ খেলো বুঝতে পারছি না। সব পানির মত পরিষ্কার হয়েও আবার ঘোলা হয়ে গেলো।
মি: আশরাফ চোখ বুজে গভীরভাবে কিছু ভাবছিলেন। হঠাৎ বলে উঠলেন,
---আমি বোধ হয় ঘোলা জলটা সরাতে পেরেছি। প্যাঁচটা ধরতে পেরেছি সম্ভবত।
বজলুর রশীদ অবাক হয়ে বললেন,
---ধরতে পেরেছেন?
রীণা বলল,
---সত্যি?
মি: আশরাফ গম্ভীর কণ্ঠে বললেন,
--হুম। এখন আমাদের দুটি ডি এন টেস্ট করাতে হবে।
---দুটি কেন?
---এবার রীণার বোনের কবরে যে শুয়ে আছে তাকেও তুলতে হবে।
---আমার বোনের লাশ তুলার কী দরকার? কেন খামাখা বেচারির লাশ নিয়ে টানাটানি করবেন?
রীণার খারাপ লাগছিল।
---ওটা তোমার বোন কী না তাই তো নিশ্চিত না।
---বোন না মানে? কী বলছেন এসব স্যার?
---তোমার বোনের লাশটা তো পুড়ে একেবারে বিকৃত হয়ে গিয়েছিল। কীভাবে নিশ্চিত হলে ওটা তোমার বোনই হবে। আমার মনে হয় ওটা কুলসুমের লাশ ছিল। মনে হয় কেন বলছি? আমি নিশ্চিত।

রীণার মনে পড়লো লাশটা এত বিকৃত ছিল যে তখন ভাল করে ও তাকাতেও পারেনি লাশটার দিকে। এটা যে অন্য কারো লাশ হতে পারে সেই চিন্তাটাই তো তখন মাথায় আসেনি। দীনার মৃত্যু শোকে কোন কিছু ভাবার শক্তিই হারিয়ে ফেলছিল ওরা সবাই তখন।
বজলুর রশীদ সপ্রশংস দৃষ্টিতে মি: আশরাফের দিকে তাকিয়ে থেকে বললেন,
---আপনাকে যত দেখছি ততই অবাক হচ্ছি আমি। আপনি সত্যি একটা জিনিয়াস ভাই। এত বছর পুলিশে চাকরি করি, অথচ এই সাধারণ জিনিসটা মাথায় এলো না!
মি: আশরাফ সলজ্জ হেসে বললেন,
---আসলে ছোটবেলায় খুব বেশি ডিটেক্টিভ বই পড়তাম তো। তাই স্বভাবটাও একটু ডিটেক্টিভের মত হয়ে গেছে।
---কিন্তু এখন তো তাহলে আরো অনেক সময় লাগবে। আবার এতদিন অপেক্ষা!
রীণা অধৈর্যভাবে বলল।
---ডি এন এ স্যাম্পল ল্যাবে পাঠিয়ে আপনি ওদের আবার জিজ্ঞাসাবাদ করুন। আলাদা আলাদা জেরা করুন। এতদিন আটকে থাকতে থাকতে ওরা নিশ্চয়ই অনেকটা দূর্বল হয়ে পড়েছে এখন। মনটাও ভেঙে গেছে। এই অবস্থায় ওদের মুখ থেকে সত্যিটা বেরিয়ে আসার সম্ভাবনাটা বেশি। হয়তো ডি এন এ রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। তার আগেই কেইসটা সলভ হয়ে যাবে।
---হুম, ঠিক বলেছেন আপনি।
---আরেকটা কথা। জেরা করার সময় একটু বুদ্ধি করে জেরা করতে হবে। সরাসরি কিছু জিজ্ঞেস করা যাবে না। সবাইকে একসাথে জিজ্ঞেস করা যাবে না।

আগামী পর্বে সমাপ্ত

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:৪২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো আপি

শেষ পর্বের অপেক্ষায়

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০৩

নিভৃতা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা আপুমনি। শুভ কামনা অফুরান। ভালো থেকো সব সময়।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: আবির, তানি আর রওশনআরাকে রিমান্ডে কি মেরেছে না সাধারণ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে?

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০৪

নিভৃতা বলেছেন: মারা মনে হয় লাগেনি। সাধারণ জিজ্ঞাসাবাদই হবে :)

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৪২

শের শায়রী বলেছেন: পড়লাম বোন, আগামী পর্বে সমাপ্ত হলে এটা একটা উপন্যাস হিসাবে পাওয়া যাবে, তবে বই হবার মত বড় না, সেক্ষেত্রে আসছে ঈদে কোন ঈদ সংখ্যা পত্রিকায় লেখাটা দিতে পারেন প্রকাশ করার জন্য। একান্ত ব্যাক্তিগত মতামত।

অনেক অনেক ধন্যবাদ বোন।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১৪

নিভৃতা বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ গল্পের সাথে থাকার জন্য ভাই।
বই প্রকাশ বা পত্রিকায় প্রকাশ এসব ব্যাপারে আমি খুবই অজ্ঞ। কিছুই জানা নাই কীভাবে কী করতে হয়। তাছাড়া এগুলো অনেক ঝামেলার কাজ। অনেক কাজ করতে হয়। শুনেছি সুতন্বি এম জে ফন্টে ওয়ার্ড ফাইল করে তারপর পাঠাতে হয়। অনেক কষ্ট। তার চেয়ে ব্লগেই প্রকাশ করি। বাচ্চারা বড় হয়ে গেলে এগুলো নিয়ে কাজ করবো ঠিক করেছি। লেখাগুলোকে আরো পরিপক্ক করতে হবে। আপনাার মত গুণীজনদের সাহচর্যে সেটা ধীরে ধীরে হয়ে যাবে আশা করি।

আলী (রা) কে নিয়ে আপনার লেখাটা পড়ার অপেক্ষায় আছি।

অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য। ভালো থাকবেন সব সময়।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৫১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুপাঠ্য ও শ্রুতিমধুর লেখা ।

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪

নিভৃতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। শুভেচ্ছা রইল।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুমম..
ডিটেক্টিভ বইতো ভালই পড়েছেন!

(আপনি না, আশরাফ সাহেব ;) )

রহস্য উদঘাটনের শেষ ওয়েব টা বেশ লাগলো!
দেহ অদলবদল!

শেষ ভাল যার সব ভাল তার, শেষটার অপেক্ষায় . . . .

০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

নিভৃতা বলেছেন: হুমম, শুধু আশরাফ সাহেব না আমিও ডিটেক্টিভ বই ভালোই পড়েছি। আব্বার বইয়ের আলমারি থেকে লুকিয়ে লুকিয়ে পড়া ফাঁকি দিয়ে কুয়াশা সিরিজ সব শেষ করে ফেলেছিলাম। :D

অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাইজান। শেষটা ভালোই হোক।

শুভ কামনা অফুরান।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

করুণাধারা বলেছেন: রহস্যের সমাপ্তি মনে হয় এই পর্বেই হয়ে গেল। আগামী পর্বে হয়ত কার জীবনে এরপর কী ঘটবে সেসব থাকবে...

ভালো লেগেছে সিরিজ। শুরু হলো তিতলীকে দিয়ে, ফোকাস ছিল ওর উপরেই। আস্তে আস্তে রহস্যের জাল বিছিয়ে দিয়েছেন, সেটা তুলেও নিয়েছেন। আমার কাছে গল্পটা বরাবরই আকর্ষণীয় লেগেছে। এখন শেষ পর্বের অপেক্ষা...

০৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৫১

নিভৃতা বলেছেন: হ্যাঁ, অনেকটাই সমাপ্ত। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রথম থেকেই সাথে থাকার জন্য এবং অনুপ্রেরণা হয়ে পাশে থাকার জন্য।
ভালো থাকবেন সব সময়। শুভেচ্ছা অফুরান।

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৫১

নীল আকাশ বলেছেন: পড়া শেষ। পরের পর্বে কী শেষ হবে?

০৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৮

নিভৃতা বলেছেন: হ্যাঁ শেষ। এখনই দিয়ে দিবো। একটু বড় হয়ে যাবে পর্বটা। কিন্তু এই পর্ব একসাথে না পড়লে ভালো লাগবে না।

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বুড়ির সঙ্গে ডিএনএ মিল না পাওয়াতে নতুন করে ঘোট পাকালো। ক্রস কানেকশনের সমূহ সম্ভাবনা। দেখি পরবর্তী পর্বে কি আছে..
শুভেচ্ছা নিয়েন আপু।

০৭ ই মার্চ, ২০২০ রাত ২:৩৯

নিভৃতা বলেছেন: গল্পটা ধৈর্য্য ধরে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন বলে অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
অফুরান শুভ কামনা আপনার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.