![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্ম মুহূর্ত পরে গগন বিদারি ডাকের কি ক্ষমতা জাগায় ভীতি মনে
বরং মধ্যে গগনের তপ্ত রবির কিরণ কোমল আঙুল গুলো খেলা করে নিয়ে
তারপর আনন্দলোকের সুতীব্র মদিরা লুটেপুটে আকন্ঠ করে পান
নয় অতি ভক্তিমতি নাই ভক্তির জয়গান ।
তারপর একদিন বাসনার ফুল ফোটাতে ঘাঁটতে গিয়ে এঁদো কাদা
সহজ সরল শিরদাঁড়াটিও হয় বাঁকা, বাঁচার অভিমানে, ক্লান্তিতে,
আর খুঁজে ফিরে মরি মিছে বৈঠক খানায়, ভেতর ঘরে, আলমারিতে ,
বাঁকা শিরদাঁড়া নিয়ে কি যাওয়া যায় পুরোনো সেই আনন্দলোকে !
একদিন হেঁটে এলোমেলো কানা গলি ,রাজপথ, শেষে জনপদের বাইরে
ক্লান্তিতে শ্রান্তিতে অবসাদে গাছের ছায়ায় ছিড়তে বসি এলোমেলো ভাবনার জট
কেটে ছিঁড়ে অতীত স্মৃতিদের গভীর এক প্রশান্তি নামে নিজেকেই বিসর্জনে
ফিরে আসি আমাদের এই রঙ্গমেঞ্চর নীরব অতি এক দর্শক হয়ে ।
কি আসে যায় ,রাস্তার পাশে চট মোড়া বুভুক্ষুর মুখ দেখে অথবা
ডাস্টবিনের বাসি পোলাও এর গন্ধে নেড়ি কুকুরের হোলাহলে
অথবা বাসি প্রেমেকে যখন দেখি নতুন প্রমের নিকুঞ্জে আমোদিত সৌরভে
আমি আমার স্বপ্নের রাজপথে ঢুলু ঢুলু চোখ দুটো মেলে এগোতে থাকি
জোছনার ফুল ছিটিয়ে
যেতে পারি যদ্দূর ।
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বিজন রয় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
+++=
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫২
৪নিখিল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫
ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: বেশ আত্মাভিমানি কবিতা। অতীত মন্থন শেষে বর্তমানে প্রত্যাবর্তন। কেমন একটা বিষাদ বিষাদ ফুঁটে উঠেছে কবিতায়। পড়ে ভাল লাগল। কবিকে ধন্যবাদ শতবার।।