নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//
মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর টাওয়ারের রেডিয়েশনের (তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ) কারণে দেশের মানুষ ভয়াবহ ক্যান্সার ঝুঁকিতে আছে বলে দাবি করেছেন কোয়ালিটিশন অব লোকাল এনজিও’স, বাংলাদেশসহ (সিএলএনবি) বেশ কয়েক পরিবেশবাদী সংগঠন।
সিএলএনবির চেয়ারম্যান হারুনূর রশিদ বলেন, মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশনের কারণে মাটি দূষণ, বায়ু দূষণ, পানি দূষণ, শব্দ দূষণ হচ্ছে। তবে এসব দূষণের চেয়ে ভয়াবহ তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ। এই ভয়াবহ বিকিরণের কবলে সারাদেশ। এটা গন্ধ, বর্ণ ও শব্দহীন এবং অদৃশ্য, কিন্তু মানবদেহ ও জীব জগতের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশন গ্রহণে ক্যান্সার হতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটানা দীর্ঘক্ষণ মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশন গ্রহণ করলে স্কিন ক্যান্সারসহ ভয়াবহ রোগের আশংকা থাকে। রেডিয়েশন গ্রহণের ফলে ঝিম ঝিম ভাব, ভয়, কাজের ব্যাঘাত ঘটে।
সিএলএনবির চেয়ারম্যান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশে আবাসিক এলাকা, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল এলাকা থেকে অনেক দূরে, পানির মধ্যে, মাঠের মধ্যে অথবা অনেক উঁচুতে মোবাইল টাওয়ার স্থাপন করা হয়। অথচ আমাদের দেশে মোবাইল ফোনের ৯০ শতাংশ টাওয়ার লোকালয়, বাড়ি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাদে স্থাপন করা হয়েছে।
তিনি অভিযোগ করেন, বিশ্বের অধিকাংশ দেশে মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশনের মাত্রা মনিটর করা হলেও আমাদের দেশে তা করা হচ্ছে না। আবাসিক এলাকা থেকে দূরে লোকালয়ের বাইরে কমপক্ষে ৪০ তলা ভবন সমান উঁচুতে মোবাইলের টাওয়ার স্থাপন করতে হবে।
পরিবেশের উপর মোবাইল টাওয়ারের প্রভাবের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, রডিয়েশনের ফলে চড়ুই, ময়না, ইষ্টিকুটুম, মাছরাঙা, টুনটুনি, শালিক, দোয়েল, বাবুই, কাক, ফিঙ্গে, বুলবুলিসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি বিলুপ্তির পথে। পাখিদের ডিম নষ্ট হয়ে যায় এবং তারা প্রজনন ক্ষমতা হারাচ্ছে। গাছের পাতা শুকিয়ে যায় এবং গাছ মরে যাচ্ছে।
এ সময় মোবাইল টাওয়ারের বিকিরণ দূষণ থেকে জীবন ও প্রাণ বৈচিত্র বাঁচানোর জন্য মোবাইল ফোন ও টাওয়ার স্থাপনে অবিলম্বে বিধি প্রণয়ন সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানান।
এছাড়াও মোবাইল ব্যবহারের জন্য মানুষের যে ক্ষতি হচ্ছে। এই ক্ষতি নিরশনে মোবাইল ফোন কম্পানির জনকল্যাণ ট্রাষ্ট গঠন করা উচিত বলে তিনি মনে করেন। এব্যাপারে বিটি অার সি কর্তৃপক্ষকে যথাযত পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ বলে হারুনর রশিদ মনে করেন।
(সংগৃহীত)
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধন্যবাদ সময় করে পড়ার জন্য।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: বিষয়টি যথেষ্ট জনসচেতনতামূলক! এই বিষয়ে সকলের আরো সজাগ থাকা উচিত!
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধন্যবাদ অাপনাকে।
তবে বেশি সচেতন হওয়া দরকার দেশের সরকারকে।
অামরা একভাবে পার পেয়গেলেও পরবর্তী প্রজন্ম বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর একটা জন সচেতনতামূলক পোস্ট।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৪
সম্রাট৯০ বলেছেন: সচেতনতা জরুরী, এটার প্রভাব মারাত্মক, আমাদের বাড়ির ছাদে একটা টাওয়ার আছে, এর আশেপাশে যত গুলো গাছ সেগুলোতে এখন আর আমরা কোন ফল পাইনা,
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: বাসা বড়িতে টাওয়ার না থাকাই ভালো
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৬
সুমন কর বলেছেন: সচেতনামূলক পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।