নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"যুদ্ধ ছাড়া কোনো জাতিকে ধ্বংস করে দিতে চাও, তবে ঐ জাতির তরুণদের মাঝে অশ্লীলতা বেহায়াপনা ছড়িয়ে দাও।\" সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী (রহ:)

সামিউল ইসলাম বাবু

যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//

সামিউল ইসলাম বাবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

এগারটা মাশরাফি দরকার

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩২

সাবাস বাংলাদেশ ক্রিকেট। দলীয় ৪৩ রানেই অল আউট বাংলাদেশ

সাকিব তুমি সফল ক্যাপটেন৪৩ রানেই অল আউট বাংলাদেশ






















এগারটা মাশরাফি দরকার
বাংলাদেশ ক্রিকেটঃ দ্বায়িত্বশীল ক্রিকেটার খুব বেশি প্রয়োজন

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

আখেনাটেন বলেছেন: বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সামনে অারো অবনমন দেখতে হতে পারে। এর নানা কারণও রয়েছে।

আজকের এই লজ্জা নিয়ে আর কি বলার আছে...

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: |-) |-) |-)

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিছু একটা হলেই মাশরাফি মাশরাফি করাটাও একটা আদিখ্যেতা। পুরো টীমেরও কোন দোষ নেই। দোষ আমাদের সরকারের। দোষ আমাদের বোর্ডের। দোষ আমাদের মিডিয়ার। বাংলাদেশের একটা মধ্যবিত্ত ছেলে যদি ২০ বছর বয়সেই কোটি টাকা, জমি, গাড়ি পায় সে সঠিক লাইনে থাকবে না - এটাই বাস্তবতা...

০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১০

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: [sbপুরো টীমেরও কোন দোষ নেই। দোষ আমাদের সরকারের। দোষ আমাদের বোর্ডের। দোষ আমাদের মিডিয়ার। বাংলাদেশের একটা মধ্যবিত্ত ছেলে যদি ২০ বছর বয়সেই কোটি টাকা, জমি, গাড়ি পায় সে সঠিক লাইনে থাকবে না - এটাই বাস্তবতা...] সহমত

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


সমস্যা নেই ক্লোনিং করা হবে।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: হা হা হা

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুল মাশরাফি'কে ঠিক রাখেন, ১১ ডজন ক্লোন করা হবে। প্রতি ওভাবে ৩৬ রান, ফিল্ডিং'এর সময় ১০ বলে প্রতিপক্ষ আউট, শুন্য রান।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মাশরাফি

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:২৪

রাকু হাসান বলেছেন: তিরষ্কার মোটেও ভাল লাগলো না , দঃ আফ্রিকার মত দল ১ম ইনংসে ৪০ রানের ও কমে চারবার অল আউট হয়েছে । পাশের দেশ ভারত ৪৩ রানের কমে অল আউট হওয়ার রেকর্ড আছে । এভাবে বর্তমান কোন পরাশক্তিই বাদ নেই । বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রথম সর্বনিম্ন স্কোর ,যদিও কাম্য নয় । দিনশেষে খেলা বলেই সম্ভব হয়েছে । দলের পাশে থাকা উচিত.এমনিতেই চাপে আছে দলটি । সব দোষ অধিনায়ক কে দিলে ঠিক হবে না । একমাত্র লিটন ছাড়া কেউ ভাল করেনি । ম্যাশকে বাংলাদেশ মিস করছে এবং করবে ।

৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫১

কেএসরথি বলেছেন: গত ১৮ বছরের কয়টা ম্যাচ জিতেছি আমরা?
ওয়েস্ট-ইন্ডিজ গেছে এরা, একটু ঘুরতে দেন। ফ্যামিলি নিয়ে গেছে, একটু টুরিজম হবে, একটু শপিং হবে, বউ-বাচ্চাদের ভার্চাচি-গুচির কাপড়-ব্যাগ কিনে দিতে হবে - ক্রিকেট খেলাটা আবার মূল উদ্দেশ্য নাকি?!

X((

রাগের মাথায় কথাগুলো বললাম। কিন্তু খুব কি ভূল বললাম? আমাদের পাখা খুব অল্পতেই গজায়! একটা ম্যাচ জিতলেই কবি-লেখকরা গল্প-কবিতায় জয়ধ্বনি দেয়া শুরু করেন। আমরা ভূলে যাই আজ যে ম্যাচ জিতলাম - সেই ম্যাচ কালই আবার হবে এবং কাল আমরা গরু-হারা হেরে যেতে পারি, সুতরাং এত লাফালাফি করার কিছু নাই।

বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম এখনও মাটির তল দিয়ে হাটে - তারা নাগিণ ড্যান্স দেবার মতো যোগ্যতা এখনও অর্জন করেনি।

৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১৩

হাঙ্গামা বলেছেন: হ, মাশ্রাফি ওহী মারফত প্রাপ্ত যোগ্যতা দিয়া বাংলাদেশ ক্রিকেটরে একলাই উদ্ধার করবে।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মাশরাফির যে রেকর্ড ৯ বছরেও ভাঙ্গতে পারেনি টাইগার পেসাররা ২০১৮ জুলাই ৩১ ০৯:৪৪:১৭
মাশরাফির যে রেকর্ড ৯ বছরেও ভাঙ্গতে পারেনি টাইগার পেসাররা
খুব ভালো একটা পজিশনে নেই বাংলাদেশ টেস্ট দল। তার উপর খুব ভালো পজিশনে নেই টাইগার পেসাররা। বাংলাদেশ দলের টেস্টে অভিষেক হয়েছে প্রায় ১৮ বছর আগে। আর এই ১৮ বছরে অনেক পেসাররাই জাতীয় দলে জায়গা করে নিয়েছেন। কিন্তু কেউ আর নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি।

বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ৯ বছর আগে নিজের সর্বশেষ টেস্ট খেলেছেন। কিন্তু এখনো টাইগারদের ক্রিকেট ইতিহাসে ৭৮ উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তিনিই। এর মাঝে এই দীর্ঘ সময়ে কেউ তার কাছাকাছি যেতে পারেনি।

মাশরাফির পরেই আছেন শাহাদাত হোসেন রাজীব। তিনিও ৫ বছর আগে নিজের সর্বশেষ টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন। তার উইকেট সংখ্যা ৭২। এরপর কোনো টাইগার পেসারেই ৫০ উইকেট শিকারের মাইলফলক স্পর্শ করতে পারেনি।

যদিও এই সময়ে দলে জায়গা পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান, শফিউল ইসলাম, কামরুল ইসলাম রাব্বি, তাসকিন আহমেদের মত পেসাররা। সর্বশেষ পেসার হিসেবে টেস্টে অভিষেক হয়েছে আবু জায়েদ রাহীর। তবে তারা কেউ এখনো জ্বলে উঠতে পারে নি। মাঝে মধ্যে কিছু সময় রবিউল ইসলাম, মোহাম্মদ শহীররা আলো ছড়ালেও সময়ের সাথে যেন তারাও হারিয়ে গেলেন।

৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: মাশরাফি আহামরি ভালোটা কি খেলে?
সে-ও অন্য সবার মতোই।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মাশরাফির যে রেকর্ড ৯ বছরেও ভাঙ্গতে পারেনি টাইগার পেসাররা ২০১৮ জুলাই ৩১ ০৯:৪৪:১৭
মাশরাফির যে রেকর্ড ৯ বছরেও ভাঙ্গতে পারেনি টাইগার পেসাররা
খুব ভালো একটা পজিশনে নেই বাংলাদেশ টেস্ট দল। তার উপর খুব ভালো পজিশনে নেই টাইগার পেসাররা। বাংলাদেশ দলের টেস্টে অভিষেক হয়েছে প্রায় ১৮ বছর আগে। আর এই ১৮ বছরে অনেক পেসাররাই জাতীয় দলে জায়গা করে নিয়েছেন। কিন্তু কেউ আর নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি।

বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ৯ বছর আগে নিজের সর্বশেষ টেস্ট খেলেছেন। কিন্তু এখনো টাইগারদের ক্রিকেট ইতিহাসে ৭৮ উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তিনিই। এর মাঝে এই দীর্ঘ সময়ে কেউ তার কাছাকাছি যেতে পারেনি।

মাশরাফির পরেই আছেন শাহাদাত হোসেন রাজীব। তিনিও ৫ বছর আগে নিজের সর্বশেষ টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন। তার উইকেট সংখ্যা ৭২। এরপর কোনো টাইগার পেসারেই ৫০ উইকেট শিকারের মাইলফলক স্পর্শ করতে পারেনি।

যদিও এই সময়ে দলে জায়গা পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান, শফিউল ইসলাম, কামরুল ইসলাম রাব্বি, তাসকিন আহমেদের মত পেসাররা। সর্বশেষ পেসার হিসেবে টেস্টে অভিষেক হয়েছে আবু জায়েদ রাহীর। তবে তারা কেউ এখনো জ্বলে উঠতে পারে নি। মাঝে মধ্যে কিছু সময় রবিউল ইসলাম, মোহাম্মদ শহীররা আলো ছড়ালেও সময়ের সাথে যেন তারাও হারিয়ে গেলেন।

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মাশরাফির যে ভাবনা বদলে দিল পুরো ম্যাচ
প্রকাশ : ২৯ জুলাই ২০১৮, ০৬:৩৬ এএম




মাশরাফির যে ভাবনা বদলে দিল পুরো ম্যাচ
অধিনায়ককে তো এমনই হতে হয়। ম্যাচের মধ্যেই নিতে হয় গুরুত্বপূর্ণ সব সিদ্ধান্ত। কাল মাশরাফি বিন মুর্তজার একটি সিদ্ধান্তই বদলে দিয়েছে ম্যাচের চিত্র। ম্যাচ হাতের মুঠোয় এনে ফেলেছে বাংলাদেশ।



চারদিকে প্রায় খোলা ওয়ার্নার পার্কে শো শো বাতাসে প্রাণটা জুড়িয়ে যায়। সামনে ক্যারিবীয় সাগরের নীল জলরাশি, পেছনে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে কালো পাহাড়। পাহাড়ের মাথায় সাদা টুপির মতো জড়িয়ে মেঘপঞ্জি। সেন্ট কিটস এমনিতেই চোখজুড়ানো, সুন্দর এই দ্বীপে কাল বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের সবই উপভোগ্য লাগল। ৯ বছর পর বিদেশের মাটিতে সিরিজ জেতা বলে কথা!



সতীর্থেরা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে চলে গেছেন। সবার শেষে ড্রেসিংরুম থেকে বের হলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। তামিম ইকবাল ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন, সিরিজসেরা হয়েছেন—সব পুরস্কার ‘খান সাহেব’ নিয়ে গেলেন, তা নিয়ে অধিনায়কের কী রসিকতা! পুরস্কার একটা মাশরাফিকেও দেওয়া উচিত।



দ্বিতীয় ম্যাচটা হারের পর গায়ানা থেকে যখন উড়ানে উঠবে বাংলাদেশ, তার কিছুক্ষণ আগে সতীর্থদের ডেকে মাশরাফি বুঝিয়েছিলেন, ‘যদি প্রথম ম্যাচটা হেরে যেতাম ১-১ থাকত না, থাকত ২-০। আমাদের এখনো সুযোগ আছে, চলো সেন্ট কিটসে সুযোগটা কাজে লাগাই।’



মাশরাফির এই যে অনুপ্রাণিত করার ক্ষমতা, এ জন্যই শুধু নয়, এই ম্যাচে মাশরাফিকে একটা পুরস্কার দেওয়া উচিত ম্যাচ বদলে দেওয়া এক আইডিয়ার জন্যও। তামিম যখন সেঞ্চুরি করলেন, দেখা গেল ড্রেসিংরুমের দোতলা থেকে নিচে এসে বাঁহাতি ওপেনারের অভিনন্দন জানাচ্ছেন। পায়ে তাঁর প্যাড। সাব্বির রহমান, মোসাদ্দেক হোসেন তখনো নামেননি। মাশরাফি তৈরি হয়ে বসে আছেন, ঘটনা কী?



কিছুক্ষণ পরে পরিষ্কার হলো বিষয়টা, ছয়ে নেমে পড়লেন অধিনায়ক। ৪ চার, ১ ছক্কায় ২৫ বলে তাঁর ৩৬ রানের ইনিংস সহায়তা করল বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর এনে দিতে। মাশরাফির এ ঝড়টা যে ম্যাচের রং বদলে দিতে সহায়তা করেছে, বললে ভুল হবে?



ছয়ে নামার ভাবনা কীভাবে এল, সে কথা মাশরাফি খোলাসা করলেন ম্যাচের পর,‌ ‌‘৩৫ ওভারে পর থেকে কোচ চাইছিলেন রানরেট বাড়াতে। কোচকে বললাম, আমি যাই? তখন ব্যাটসম্যানদের সোজা শট খেলা কঠিন। চিন্তা করলাম, ঝুঁকিটা আমিই নিই। কোচও আমাকে সমর্থন করলেন। বললেন, কেন দ্বিধায় ভুগছ? যাও।’



মাশরাফি গেলেন। পেটালেন। বাকিটা ইতিহাস! রাতে ডিনারের পর টিম হোটেলের সামনে আড্ডা দেওয়ার সময়ও মাশরাফি বারবার বলছিলেন, ‘আমার ওই সময়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তটা বড় কাজে দিয়েছে।’



যখন কথা বলছিলেন, রেস্তোরাঁর বড় পর্দায় চলছিল ম্যাচের হাইলাইটস। মাশরাফি ম্যাচ দেখছেন আর আপন মনে পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করে যাচ্ছেন ম্যাচের প্রতিটা মুহূর্ত। নির্বাক আর বিস্ময়ভরা চোখে অধিনায়কের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়, আর মনে হয়, মাশরাফির অক্সিজেন যেমন ক্রিকেট, বাংলাদেশ দলের অক্সিজেনও তিনি!



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.