নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"যুদ্ধ ছাড়া কোনো জাতিকে ধ্বংস করে দিতে চাও, তবে ঐ জাতির তরুণদের মাঝে অশ্লীলতা বেহায়াপনা ছড়িয়ে দাও।\" সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী (রহ:)

সামিউল ইসলাম বাবু

যেটুকু পাও ছোট্ট সময়/কাজ করে যাও রবের তরে/ক্ষনিক সময় বিস্রাম নিও/ঘুমিও না তুমি অলসতা ভরে//

সামিউল ইসলাম বাবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পার্বত্য চট্রগ্রাম: শান্তি চুক্তি

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০০

শান্তি চুক্তি(২ডিসেম্বর ১৯৯৭) একটি পজেটিভ পদক্ষেপ ছিলো।তবে, সাধারণ বাঙালির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আরো সচেতন হতে হবে। পাহাড়ে অনেক গুলো ইস্যু কাজ করছে। সতর্কতার সাথে চলতে হবে

এইে লখাটা মনে নাড়া দিয়েছে

বাংলাদেশের বিষয়ে ভালো কথা না বললেও ভারতের বিজয় দিবসে শুভেচ্ছা জানাচ্ছে





এই পেজ গুলা অপপ্রচার চালাচ্ছে :(CHT Mother Land, Jummaland page) ছবিতে শান্তিচুক্ত অনুষ্ঠানে তৎকালািন প্রধানমন্ত্রী





ভারত এবং মায়ানমার থেকে অস্ত্র আসে। এখানে আরো কাজ করে বিদেশী NGO উদ্দেশ্য তিমুর এর মতো ডিভাইডেট করা।

সংঘাতের পরিসংখ্যান

চুক্তি বাস্তবায়ন চিত্র

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫০

অনল চৌধুরী বলেছেন: পাহাড়ের একমাত্র সমস্যা বেজন্মা সন্ত চাকমা।
এ সন্ত্রাসী সবসময় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার হুমকি দেয়,যার শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
পাহাড়ের সব খুনাখুনী অার সন্ত্রাসের জন্য দায়ী সে অার তার সন্ত্রাসী শান্তিবাহিনী।
নির্বিঘ্নে এসব অপরাধের জন্যই সে পাহাড় থেকে সেনা প্রত্যাহার চায়।
তারা ঢাকাসহ দেশের যেকোন জায়গায় কারো অনুমতি ছাড়াই বসবাস আর সম্পত্তি কিনতে পারলেও বাঙ্গালীদের পার্বত্য অঞ্চলে বসবাস বা সম্পত্তি কিনতে হলে সন্ত্রাসী সন্তর আঞ্চলিক পরিষদের অনুমতি নিতে হবে।
এই বৈষম্যের অবসান হওয়া প্রয়োজন।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সহমত

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩০

ইমরান আশফাক বলেছেন: ভারত অবশ্যই চায় পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা হয়ে যাক যাতে করে সেভেন সিস্টারে নির্ভিগ্নে যাতায়ত করা যায় এই অন্চলের মধ্যে দিয়ে। মিয়ানমার তো চায় এই অংশটুকু খসে পড়ুক বাংলাদেশ থেকে। ইসরাইল মনে করে মনিপুরের বাসিন্দারা ইহুদিদের হারিয়ে যাওয়া বারো গোত্রের একটি, সুতরং ওদের সাথে নির্ভিগ্নে যোগাযোগ করতে হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশ থেকে আলাদা করতে হবে। খৃষ্টান মিশনারীরা তো ধর্মের আড়ালে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে খুবই পারদর্শী এটা আমরা জানি। চীন,জাপান কখনো কারো বন্ধু নয়, শুধু মাত্র স্বার্থের কারনে আপাত বন্ধু হয় এটা আমাদের সকলের কাছেই পরিস্কার। পাকিস্তান চায় এই অংশ অস্হিতিশীল হয়ে উঠুক আর সে ফায়দা লুটুক।

মোট কথা এটা আমাদের পরিস্কার করে বুঝতে হবে যে এই অন্চলে আমাদের প্রকৃত কোন বন্ধু নেই। আর বন্ধু যারা আছে তারা অনেক দূরে এবং তাদের পক্ষে সাহায্য করা সম্ভব নয়। সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ আমাদের প্রতিবেশী ও তথাকথিত বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর মূখোস উম্মোচন করে দিয়েছে।

আর বাংলাদেশে সর্বদা একদল রাজাকার পাবেন যারা দেশের বিরুদ্বে যে কোন পদক্ষেপে সামান্য প্রাপ্তির বিনিময়ে অন্যদের সমর্থন দেবে। এরা কখনো ধর্মিয় মোড়কে কখনো বা সুশীল সমাজের মোড়কে আবির্ভূত হয়। এদের কথা আলোচনা করে কলেরব বাড়াবো না।

আমার কথা হচ্ছে যা কিছুই করতে হবে তা আমাদের নিজেদেরই করতে হবে অন্যের ভরসায় না থেকে। সকলের সাথে বন্ধুত্ব কারো সাথে শত্রুতা নয় এই দর্শন একটা ভুল ধারনা এটি আমাদের বুঝতে হবে। সকলের বন্ধু হওয়া মানে আপনি প্রকৃপক্ষে বন্ধুহীন। আপনি একই সাথে আল্লাহ ও শয়তানকে সন্তুষ্ট করতে পারবেন না।

যেভাবে হউক আন্তর্জাতিক ভূবনে বাংলাদেশ যে বিপুল জনসংখ্যার কারনে একটি প্রভাবশালী অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তি হিসাবে আত্নপ্রকাশ করতে যাচ্ছে সেটি আন্তর্জাতিক অংগন অনেক আগেই বুঝে নিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের বিরুদ্বে সরাসরি কেউ অবস্হান নিতে চাইবে না। তারা সরাসরি আমাদের প্রতিপক্ষ হিসাবে আত্নপ্রকাশ না করে প্রক্সি হিসাবে অন্যদের ঠেলে দিয়ে আমাদের দমানোর চেষ্টা করবে।

সুতরং সকল বিষয় খুব বুঝেশুনে আমাদের এগুতে হবে অত্যান্ত বুদ্ধ্বিদীপ্ত পদক্ষেপের মাধ্যমে। সামান্য ভূল বা হঠকারী পদক্ষেপের কারনে অপরিমেয় ক্ষতির সম্মূখীন হতে হবে, এমনকি আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হুমকির মধ্যে পড়ে যাবে। আগামীতে এই অন্চলের ভূ-রাজনৈতীক পরিস্হিতি ও মানচিত্র পরিবর্তনের সমূহ সম্ভাবনা বিদ্যমান। এই সুযোগের সর্বচ্চো সুবিধা আমাদের পক্ষে আনতে হলে কোন উস্কানীতে আপাতত: পা দেয়া যাবে না। নিজেদের তৈরী করতে হবে যে কোন পরিস্তিতি মোকাবেলার জন্যে। বিপুল কর্মক্ষম ও বলিষ্ঠ (বুড়ো নয়) জনসংখ্যার কারনে আশেপাশের সুযোগসন্ধানীরা আমাদের বেশ সমীহর চোখে দেখে।

আপাতত: কোনরুপ সংঘাতে না জড়িয়ে গাঁ বাচিয়ে পরিস্হিতি মোকাবেলা করতে হবে। যথাসময়ে সুযোগ আপনি পাবেনই, সেই সুযোগটার সদ্বব্যবহারের জন্য নিজেদের তৈরী করতে হবে।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে।

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: আমাদের এত কিছু ভাবার সময় কই? রাজনৈতিক বিরোধীপক্ষকে পাঙ্গা দিতে পারাতেই আমাদের সর্বসুখ, নির্মল আনন্দ। দেখেন না তাবলিগের নির্বিষ বন্ধুগুলোও কাল কেমন একেকজন হিরো হয়ে গেলো ইজতেমা ময়দানে...

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

মাহের ইসলাম বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট।

আমার প্রশ্ন হল - চুক্তি বাস্তবায়ন হলেই কি পাহাড়ে শান্তি আসবে?

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: সেনা প্রত্যাহার করলে কোন বাঙ্গালী না নীরিহ উপজাতি ওখানে থাকতে পারবে না।
থাকবে শুধু সন্ত্রাসী সন্ত’র শান্তিবাহিনী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.