![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
.
.
জাবির এই টাইপের খবর দেখলে হাসি পায়।
ওরা আর কতদিন এই রকম ইমম্যাচিউর আচরন করবে?
সোমবার সকাল ১১টায় মিছিলটি সমাজবিজ্ঞান ভবনে শুরু হয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে তারা উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের দাবি পেশ করেন। এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক মো. আনোয়ার হোসেন আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে শনিবার সিন্ডিকেট সভায় এই বিষয়টি তুলবেন বলে আশ্বাস দেন। তাদের দাবিগুলো হচ্ছে, তিন কার্যদিবসের মধ্যে এই ঘটনার বিচার, পরবর্তীতে এই ধরনের ঘটনার বিচার ১০ দিনের মধ্যে করা এবং সামাজিকভাবে এদের বয়কট করা।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে রোববার দুপুরে আ.ফ.ম কামালউদ্দিন হলের শিক্ষার্থীরা একটি র্যালি রেব করে। র্যালিটি মেহের চত্বর পৌঁছুলে সেখানে এক অপরিচিত ছাত্রীকে রং দেওয়া হয়। এ সময় ঐ ছাত্রী প্রতিবাদ জানালে র্যালি থেকে তাকে অশ্লীল গালাগাল দেওয়া হয়। পরে র্যালিটি সমাজবিজ্ঞান ভবন ও প্রীতিলতা হলের মাঝখানে পৌঁছুলে সেখাতে তিন জন অপরিচিত ছাত্রীকে রং দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে একজন ছাত্রী ছাতা দিয়ে আঘাত করলে র্যালিতে অংশ নেওয়া দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী তানভীর হাসান খান আহত হন। র্যালি থেকে এক শিক্ষার্থী ঐ ছাত্রীকে একটি চড় মারেন।
পরে র্যালিটি বেগম খালেদা জিয়া হলের ঢালে গেলে সেখানে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক অজিত কুমার মজুমদারসহ অন্য শিক্ষকরা র্যালিতে বাধা দেন। এ সময় ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী সুবল দেবনাথ আকাশ র্যালিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের হলে চলে যেতে বলেন এবং তিনি নিজে শিক্ষক সমিতির সভাপতিসহ অন্য শিক্ষকদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে থাকেন। এ সময় সেখানে থাকা উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আকন্দ ঐ শিক্ষার্থীকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন এবং চড় মারেন। পরে উপাচার্য এসে আবার ঐ শিক্ষার্থীকে চড় মারেন।
সুবল দেবনাথ বলেন, ঐ মুহূর্তে শিক্ষার্থীদের হলে পাঠিয়ে দেওয়া ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। হলের র্যালির মধ্যে বিভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষার্থী থাকে। কে কখন অঘটন ঘটাবে বলা মুশকিল। তাই পরবর্তীতে যেন কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয় সে জন্য শিক্ষার্থীদের হলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
এ বিষয়ে অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেন, “আমার মেয়েদের লাঞ্ছিত করবে আর আমি চুপচাপ বসে থাকব সে ধরনের মানুষ আমি নই। ওই ছেলে সেখানে উপস্থিত শিক্ষকদের সঙ্গে বেয়াদবি করছিল তাই তাকে কয়েকটি চড় মেরেছি।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সোহেল আহমেদ বলেন, “তিনজন ছাত্রী অভিযোগ করেছেন। এই ঘটনা সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
সূ্ত্র: বাংলানিউজ
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
নীল সুমন বলেছেন: সরি টু সি.... দিস টাইপ অব নিউজ.. এই গুলান শুধু জাবিতেই বেশি ঘটে।
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
আহলান বলেছেন: জসিম ভাইরা কৈ?
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
প্যাপিলন বলেছেন: পরে উপাচার্য এসে আবার ঐ শিক্ষার্থীকে চড় মারেন- কতটুকু সত্য জানিনা, তবে হৈলেও হইতে পারে যেহেতু এটা জাবি
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
নীল সুমন বলেছেন: ragging এর মত ঘৃন্য কাজটাও ওরাই করে আবার এর পক্ষে সাফাই ও গায়। এতে নাকি সিনিয়র জুনিয়র দের সাথে ইনটিমেসি বাড়ে। ইনটিমেসি মানে এক সাথে ..াজা খাওয়া!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
শ।মসীর বলেছেন: good to see.........