![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নেপালের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা থিল লাল গৌতমের বরাত দিয়ে নেপালের কান্তিপুর অনলাইন জানায়, দুজন পর্বতারোহী সোমবার এভারেস্ট থেকে নামার সময় মারা যান।
এর মধ্যে এভারেস্ট জয়ের কয়েক ঘণ্টা পর নিজের তাবুতে মারা যান মোহাম্মদ খালেদ হোসেন, যিনি সজল খালেদ নামে পরিচিত বলে তার এ অভিযানের গণমাধ্যম সহযোগী ও পৃষ্ঠপোষক দেশ টিভি জানিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার আরেক অভিযাত্রী সুং হো-সিউও নামতে গিয়ে প্রাণ হারান।
গৌতম জানান, খালেদ ৮ হাজার ৬০০ মিটার উচ্চতায় প্রাণ হারান।
নেপালের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের আরেক কর্মকর্তা গায়ানেন্দ্র শ্রেষ্ঠার বরাত দিয়ে নেপালের হিমালয়ান টাইমসও এই দু'জনের মৃত্যুর খবর দেয়।
এভারেস্টের বেস ক্যাম্প থেকে শ্রেষ্ঠা জানান, তাদের মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। তবে উচ্চতা মৃত্যুর একটা কারণ হতে পারে।
খালেদ আর সুং দুজনেই মারা যান ৮ হাজার মিটার উচুতে এভারেস্টের 'ডেথ জোনে'। এ মৌসুমে আরো পাঁচ অভিযাত্রী ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার উচু এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে প্রাণ হারান।
গত ছয় দশকে তিনশ'র মতো অভিযাত্রী এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছে যাদের কারও কারও দেহাবশেষ হিমালয়েই রয়ে গেছে।
নেপাল থেকে হিমালয়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় ওঠার জন্য মে মাসকেই সর্বোত্তম সময় হিসেবে ধরা হয়। এ বছর তেনজিং নরগে ও এডমুন্ড হিলারির এভারেস্ট জয়ের ৬০ তম বার্ষিকীতে প্রায় ৩০০ অভিযাত্রী এভারেস্ট চূড়ায় উঠেছে।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্ট বিজয়ের লক্ষে দ্বিতীয় বারের মত অভিযানে গিয়েছিলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা সজল খালেদ। ‘কাজলের দিনরাত্রি’ শিরোনামের শিশুতোষ চলচ্চিত্রের পরিচালক নেপালের উদ্দেশ্যে যাত্রা করন ১১ এপ্রিল।
নেপাল যাওয়ার আগে খালেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, এটি তার পঞ্চদশ অভিযান আর এভারেস্টে দ্বিতীয় উদ্যোগ।
তিনি জানান, এর আগেও তিনি এভারেস্টের ২৪ হাজার ফুট পর্যন্ত উঠেছিলেন। সেবারে বৈরি আবহাওয়ার কারণে অভিযাত্রীরা এগোতে পারেননি। তাই নেমে আসতে হয়েছিল।
সূত্র: Click This Link
২| ২২ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
নীল সুমন বলেছেন: হৃদয় ভেঙ্গে গেল।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
শিপু ভাই বলেছেন:
খুব দুঃখ জনক!!!
তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি!!!