নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। ফেসবুকে যুক্ত হোনঃ www.facebook.com/dev.d.nipun

...নিপুণ কথন...

সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।

...নিপুণ কথন... › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদ্যানন্দের কিশোর দাস এখন যা করতে পারেন!

১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৮



বিদ্যানন্দের কর্ণাধার কিশোর দাসের সাথে আমার যদি পরিচয় থাকতো, তবে আমি তাঁকে ব্যাক্তিগতভাবে পরামর্শ দিতাম যত দ্রুত সম্ভব ফাউন্ডেশনের সবকিছু কোনো মসজিদ, মাদ্রাসা বা জাকাত ফাউন্ডেশনকে দিয়ে পারলে রাতের প্লেনেই স্ত্রীর কাছে ফিরে যেতে। এতে তিনি রাতারাতি হিরো হয়ে যেতেন, তাঁর ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ওঠা সকল অভিযোগ আর কুৎসা মুহূর্তেই হারিয়ে যেতো। আমি তাঁকে প্রশ্ন করতাম, আপনি উচ্চশিক্ষিত প্রবাসে সেটেলড মানুষ, কেন শুধু শুধু অন্ধের দেশে আয়না বিক্রি করতে এসেছেন?

তবু যদি তিনি তাঁর সুন্দরী বিদেশী স্ত্রীকে রেখে মানবতার সেবার ইচ্ছায় থেকে যেতেই চান এই মরার দেশে, ফাউন্ডেশনের থেকে কিছুই নেয়ার ইচ্ছা নাই তা প্রমাণ করতে নিঃসন্তান থেকে ফাউন্ডেশনটি যদি তিনি চালিয়ে যেতেই চান, তবে তখন আমার ব্যাক্তিগত পরামর্শ থাকতো বিদ্যানন্দের নামটা 'মদিনানন্দ' কিম্বা 'খেদমত-ই-ইসলাম ফাউন্ডেশন' রাখতে, নিজে মুসলিম হয়ে যেতে এবং ক্ষমতাবানদেরকে খুশি করে চলতে। সবচেয়ে ভালো হয় উগান্ডার নির্বাচনী ফান্ডে কিছু ঢেলেঢুলে দিলে। আমার বিশ্বাস তখন দেশজুড়ে বরং ধন্যধন্য রব উঠতো।

কথায় আছে, দান করতে হয় এমনভাবে যেন এক হাতে দান করলে অন্য হাত না জানে। এটা পবিত্র ধর্মগ্রন্থেই আছে। তো, বিদ্যানন্দ যদি সমাজের পীড়িত, বঞ্চিত, ধর্ষিতা, অসহায়, নির্যাতিতদের সাহায্য করে, এক টাকায় আহার তুলে দিয়ে যদি সেই উপকারভোগীর পরিচয় গোপন রেখে ছদ্মনাম 'মজিদ' রাখে, তাতে দোষের কী আছে আমি বুঝি না। আমি এটাও বুঝি না, একই গরুর ছবি দিয়ে দুই ঈদে দুঃস্থদের জন্য সাহায্য চাওয়া যাবে না কেন! বুঝি না এটাও ভুল করে ছবির কোলাজে অন্য কারো ডিজাইনের ছবি ঢুকে গেলে এবং এই ভুলের জন্য প্রকাশ্যে পোস্ট দিয়ে ক্ষমা চাইলে কেন ক্ষমা না করে এ নিয়ে ট্রল করতে হবে!

যে কাজ করে, তারই ভুল হয়। কাজ না করে অন্যের টাকা মেরে খায় যারা, তাদের এত সিলি মিস্টেক হয় না। তারা বিশেষজ্ঞ চোরের দল, ভণ্ড, প্রতারকদের বেতন দিয়ে পুষেই চুরিবিদ্যায় নামে। বিদ্যানন্দ শুধু কাজ করে না, সে এক মহাযজ্ঞের নাম। আমি কাছ থেকে দেখিনি, কিন্তু যা শুনি ও দেখি, তা আমাকে মুগ্ধ করে। এত বড় মহা কর্মযজ্ঞের সাথে যারা জড়িত তাদের বেশিরিভাগই শুনেছি স্বেচ্ছাসেবী। অর্থাৎ তারা এই কাজের জন্য কোনো টাকা নেন না, শুধুই মানবতার সেবায় কাজ করেন। তো তাদের কাজে ভুল হবে, এটাই স্বাভাবিক।

প্রত্যেকবার গরুর চালান এলে নতুন নতুন গরুকে আলতা-স্নো-পাউডার মেখে তো আর তারা পোস্ট করবে না, তাই না? দান গ্রহণকারীর নাম, ছবি, পরিচয় প্রকাশ করে যদি তারা ফেসবুকে পোস্ট দেয়, তাহলে কি সেটা ঠিক কাজ হবে? তাই এসব ক্ষেত্রে বিশ্বাস করেই দিতে হয়। রাস্তায় অন্ধ সেজে বা অদৃশ্য মাদ্রাসার নামে কতজনই তো কত টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে! সবাই তো আল্লাহ বা ভগবানের নামেই দেয়! এমনকি কিশোরগঞ্জের সেই বিখ্যাত পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুললেই যে টাকার খনি পাওয়া যায়, তা কে বা কারা দেয়, সেই টাকা কোথায় কাদের পিছে বজায় হয়, জঙ্গিবাদে সেই অর্থের যোগান যাচ্ছে কিনা, তা নিয়ে কি কেউ কোনোদিন প্রশ্ন তুলেছে? আমি শুনিনি। তাহলে বিদ্যানন্দের অনিচ্ছাকৃত ভুল ও অপেশাদারি ছবি এডিটিং নিয়ে কিম্বা বারবার দান গ্রহণকারীর একটাই নাম মজিদ রাখা আজ নিয়ে এত হইচই কেন? তাও আবার ঈদের মাত্র সপ্তাহখানেক আগে?

কারণ একটাই হতে পারে। আর তা হচ্ছে, বিদ্যানন্দ একটি হিন্দুপ্রধান প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানটি জাকাত ও ফিতরা নিয়ে যারা ব্যবসা করে, তাদের ধান্দায় হাত দিয়েছে। পাশাপাশি অতিলোভী কিছু প্রভাবশালীও হয়তো পারসেন্টেজ চাচ্ছে। মনে রাখতে হবে, এটা এমন এক দেশ,যেখানে একজন প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধেও এতিমের টাকা মেরে খাওয়ার অভিযোগ ওঠে। যে যেভাবে পারে, সেভাবেই অন্যকে ঠকিয়ে খায় এই সমাজে। প্রায় সব প্রতিষ্ঠানই নাকি দুর্নীতিগ্রস্ত, এমন খবর পত্রিকার পাতায় দেখতে পাই। দুর্নীতিতে বারবার চ্যাম্পিয়ন দেশটি এখন উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে, মানুষ এই যুদ্ধের বাজারেও খেয়েপড়ে বেঁচে আছে, দানশীল মানুষ একটা দান করার বিশ্বস্ত জায়গা পেয়েছে, তা অনেকেরই সহ্য হচ্ছে না।

ফাউন্ডেশনের প্রতি মানুষের বিশ্বাস অর্জনের চেষ্টায় কিশোর দাসের নিঃসন্তান থাকা তাই হাস্যকর সিদ্ধান্তই অনেকের কাছে। ভালো কাজ করলেও শুধু হিন্দু বলে তাঁর যেহেতু বেহেশত নসিব হবে না, তাঁর প্রতিষ্ঠানে দান করলে সেই দানের বিনিময়ে ধর্মীয় স্কলারদের ভাষ্যমতে যেহেতু সওয়াব প্রাপ্তি হবে না, আর তা দিয়ে নিজে বেহেশতে যাওয়া যেহেতু যাবে না, কাজেই বিদ্যানন্দকে দান না করে সামান্য ভুলটুকুও ধরে তাকে গালি দিয়ে ট্রল করে ভেতর থেকে মনোবল ভেঙে পঙ্গু করে দাও! এটাই ওদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। বিদ্যানন্দ শেষ হয়ে গেলেই বিজনেসে আর কোনো পথের কাঁটা থাকবে না!

কিশোর দাসরা এমনিতেই বিদেশ চলে যায় না। প্রতি বছর হাজার হাজার উচ্চশিক্ষিত মেধাবী কিশোর দাসেরা এমনিতেই পিএইচডি করার নামে চিরতরে কানাডা-অস্ট্রেলিয়া-আমেরিকায় চলে যায় না। লিটন দাস যেমন খারাপ খেললে তা নিয়ে ট্রল বেশী হয়, সেই পারসেন্টেজে ছাড় দেওয়া হয় দোকানে, তেমনি ভালো খেললে সেই আনন্দেও কেউ দেখলাম না আজ পর্যন্ত খুশীতে লিটনের ঐ রানের পারসেন্টেজে ছাড় দিতে বা বিনামূল্যে গরিবকে খাওয়াতে। কারণ, একটি শ্রেণি মনে করে এই দেশে দাসেরা তাদের দাস, তাদের আশ্রিত। তারা ভুলে যায়, কিছুকাল পূর্বেই একটা সময় ওদের পূর্বপুরুষরাও দাসই ছিলো! ওরা বোঝে না, ধর্ম দিয়ে মানুষকে বিচার করা উচিত নয়, তা করতে হয় ব্যক্তির কর্ম দিয়ে।

কিশোর দাস এখন যাই করেন, আশা করি, অতি স্বত্বর অভিযোগগুলোর বিষয়ে কথা বলতে লাইভে আসবেন। ওদের সঙ্গে আপোষ নয়, নিজের কাজে অবিচল থাকবেন। কিছুতেই অপরিচিত অবিশ্বস্ত কাউকে দলে নেবেন না, কারণ আজ ভুল পোস্টের কারণে ট্রল হচ্ছেন, কাল ভেতরের কোনো বহিরাগত এজেন্ট এক টাকার আহারে বিষ মিশিয়ে তাঁকে ফাঁসির কাষ্ঠেও ঝুলাতে পারেন।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৯

...নিপুণ কথন... বলেছেন: Click This Link

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২০

তানভির জুমার বলেছেন: জনাব কথা হইলো। অসৎ কাজ করে যদি সবকিছুই মসজিদে-মাদ্রাসায় দিয়ে দেন তাতেও কোন পূণ্য হবে না, এটা মুসলিমদের বিশ্বাস। বিদ্যানন্দ যে মিথ্যা এবং ভন্ডামীর আশ্রয় নিয়েছে তা প্রমানিত সত্য। সব তথ্য প্রমান দিয়েই ভিকটিমরা ফেইসবুকে পোস্ট করেছে আমি অন্তত ৫-৭ টি এরকম অভযোগ দেখেছি।

মনে করেন "মজিদ চাচা" আসলে ছদ্মনাম। কিন্তু প্রশ্ন হলো ছদ্মনাম আমরা কেনো ব্যবহার করি?
কারো পরিচয় গোপন করতে? তাহলে আসল ছবি দিয়ে ছদ্মনাম কেনো ব্যবহার করতে যাবে তারা? যদি সম্মান! দেখাতে কিংবা পরিচয় ঢাকতে ছদ্মনাম ব্যবহার করে থাকতো, তাহলে তো ছবিই দিতো না, তাই না?
কিন্তু বিদ্যানন্দ তো তাদের কাছ থেকে সাহায্য নেয়া সবার ছবিই নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়াতে দিয়ে থাকে। এমনকি এই সব ছবি দিয়েই তারা তাদের ফান্ড রাইজিং কার্যক্রম চালিয়ে থাকে।
তাহলে "মজিদ চাচা" গল্পের কাহিনী কি?

এই প্রমানিত অভিযোগটি দেখতে পারেন.]

৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৩

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি কিশোর দাসের ইনটেনশনকে শ্রদ্ধা করি। বিদ্যানন্দের অর্জনকে সম্মান করি। যেসব ছবি আর পোস্ট নিয়ে কথা হচ্ছে এগুলো আসলে কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। বলা হয় না যে, যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা? বিদ্যানন্দের ক্ষেত্রেও এমন হচ্ছে মনে হয়। তবে, যাকাত সংক্রান্ত বিষয়ে এগিয়ে এসে শত্রু বাড়ানোর কোন দরকার ছিল না তাদের জন্য।

আর মুসলমানদের হিন্দুর বানানো প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে কোথাও মানা আছে? একইভাবে মুসলমানের বানানো প্রতিষ্ঠানে হিন্দুরা কাজ করতে পারবে না, এমনটা নিয়ম আছে? হিন্দু, খ্রিস্টান, ইহুদী দেখে তাদের ভালো দিকগুলো গ্রহণ করা যাবে না, তা তো নয়। আবার মুসলমানদের অন্য ধর্মের মানুষ বর্জন করবে, সেটাও উচিত নয়।

৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪০

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি তো বিদ্যানন্দের অডিট রিপোর্ট পাবলিক করা দেখলাম। যারা বিদ্যানন্দের সমালোচনা করছে তাদেরও অডিট রিপোর্ট দেখতে পেলে ভালো লাগতো।

৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪২

তানভির জুমার বলেছেন: দেশে আরেকটি অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান আছে তাদের সাথে বিদ্যানন্দের পার্থক্য কী?

বিদ্যা*নন্দ একটা এলাকা নির্দিষ্ট করে। এরপর সেখানকার গুটি কয়েক গরীব মানুষকে এক বেলা খাওয়ায়। এরপর ছয়মাস আর সেই এলাকায় যায় কিনা সন্দেহ আছে। কিন্তু একবেলা খাওয়ানোর ছবি অনলাইনে ছয় মাস ধরে পোস্ট করে টাকা ঠিক‌ই তোলে।
.
আর আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন নির্দিষ্ট এলাকায় যায়। এরপর গরীবদের লিস্ট করে। পুরুষের হাতে তুলে দেয় রিকশা, মেয়েদের জন্য সেলাই মেশিন, ব্যবসায়ীর জন্য টঙের দোকান। বিদ্যা*নন্দের দেওয়া এক বেলার মাছ মাংসে ঐ এক বেলাই পেট চলে। কিন্তু আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের ঐ একবেলার দানে সারাবছর সংসার চলে।
.
বিদ্যা*নন্দ সারাজীবন এভাবে অমুক এলাকায় একবেলা আর তমুক এলাকায় একবেলা খাওয়ালে‌ও কোন লাভ নেই। অনলাইনে যে শিশুর পেট ভরার ছবি দেখে এতো খুশি হন। খবর নিয়ে দেখুন সেদিন বিকাল থেকেই শিশুটি না খেয়ে থেকেছে। কারন বিদ্যা*নন্দ তো আর দৈনিক তিনবেলা ভাত দিবে না। খাওয়াবে, ফটোসেশন করবে এরপর উধাও।
.
কিন্তু আসসুন্নাহ ফাউন্ডেশন যে দরিদ্র পরিবারকে রিকশা, সেলাই মেশিন, কর্মের ব্যবস্থা করে দিয়েছে আমি এটা নিশ্চিত বলতে পারি অন্তত না খেয়ে থাকতে হবে না।
.
আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন‌ বেকারত্ব আর দরিদ্রতাকে মুছে দেওয়ার চেষ্টায় আছে। আর বিদ্যা*নন্দ দরিদ্রতাকে কাজে লাগিয়ে গরীবদের আবেগ বিক্রি করে চলতেছে। এইটাই পার্থক্য। ❞

© Nur Islam

৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪৭

আমি সাজিদ বলেছেন: আপনি ভাই অহেতুক আস সুন্নাহকে বিদ্যানন্দের বিপরীতে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছেন কেন? কোনটা ভালো বা খারাপ তা বিচার বিশ্লেষণ আমরা না করি। দুটোই নিজ নিজ জায়গায় অবদান রেখেছে। বিদ্যানন্দ এক ধ্যান ধারণা থেকে কাজ করেছে আবার আস সুন্নাহ অন্যভাবে। আদতে মানুষের উপকার হচ্ছে। এখানে অহেতুক কথা টেনে মূল্যবান সময় নষ্ট করার মানেই হয় না।@ জুমার।

৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:২৭

তানভির জুমার বলেছেন: @আমি সাজিদ, আপনাদের মত কিছু অন্ধভক্তদের জন্য প্রমান সহ বিদ্যানন্দের অপরাধ ও প্রতারণা কিছু লিংক দিলাম। প্রয়োজনবোধ করলে চেক করে দেখুন প্লিজ।

বিদ্যানন্দের অপরাধ ও প্রতারণা লিংক-1বিদ্যানন্দের অপরাধ ও প্রতারণা লিংক-2
বিদ্যানন্দের অপরাধ ও প্রতারণা লিংক-3
বিদ্যানন্দের অপরাধ ও প্রতারণা লিংক-4বিদ্যানন্দের অপরাধ ও প্রতারণা লিংক-5

৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:৩৭

বিটপি বলেছেন: ১। উপকারভোগীর ছদ্মনাম কেন ব্যবহার করতে হবে? আর একই নাম কেন বারবার ব্যবহার করতে হবে? ঘাপলা আছে।
২। এক গরুর ছবি দুইবার কেন পোস্ট করতে হবে? ক্যামেরার ক্লিক তো খুব বেশি কষ্টের কিছু না। আসলে এই কাহিনীই ভুয়া।
৩। দুই মিনিটের কলে গরু দান করা ডোনার থাকতে মানুষের কাছে তাদের হাত পাততে হয় কেন?
৪। কাজকামের ব্যবস্থা না করে আহার তুলে দেয়া কি ভাল? এতে তো কর্মী বাড়বেনা, ভিক্ষুক বাড়বে।
৫। বঙ্গবাজার নিয়ে যে খেল দেখাইল, শিক্ষিত মানুষ এত বড় ভুল কিভাবে করে?
৬। বারবার ভুল করে ক্ষমা চাইলে আল্লাহ ক্ষমা করে, পাব্লিকে করেনা।

ধরলাম সব কিছুরই ব্যখ্যা আছে। তারপরেও তারা পোস্ট ডিলিট করে কেন? ভুল করলে ভুলের ব্যাখ্যা করে আসল ঘটনা বলে দিলেই হয়। আগের করা পোস্ট ডিলিট করার ইন্টেনশন কি? এখানেই তো রাম ধরা।

৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:০৬

লিংকন১১৫ বলেছেন: যদি ভণ্ড নাই হতো, তাহলে পোস্ট ডিলিট করলো কেন?
ভয়ে কমেন্ট এ পিকচার ও বন্ধ করে দিসে , অনেক কে তো সরাসরি ব্লক করে দিসে ।

১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৫

নতুন বলেছেন: প্রথমত যেখানে টাকার আনাগোনা সেখানে সবকিছু সচ্ছ থাকা উচিত।

সচ্ছতা নিয়ে কোন আপস করা উচিত না।

আর আপনি যেই হিন্ধু মুসলিম কথা এনেছেন সেটা সাধারন মানুষের কথা না। কিছু ধর্মমান্ধ যারা মনে করছে যাকাতের টাকাতে তাদের ভাগে কম পড়বে তারা এই সব কথা শুরু করেছে। কিন্তু সাধারন মানুষ দেখবে ধান্দাবাজী আছে কি না।

বিদ্যানন্দের সাথে হাজার হাজার মানুষ কাজ করে, তাদের সমর্থন করে। এটা তাদের নিজেদের দায়ীত্ব বোধ থেকেই করে, তারা ধর্মীয় চিন্তা না বরং মানবিক বোধ থেকে করে।

আর যারা সমালোচনা করছে তাদের বেশিরভাগই কোনদিন বিদ্যানন্দে ১ টাকাও দান করেছে কিনা সন্দেহ আছে....

তাদের ১টাকায় আহার খুবই ভালো উদ্দোগ কিন্তু আমার মনে হাজার মানুষকে ১ বেলা ভালো খাওয়ানোর চেয়ে ১০ জন মানুষকে স্বাবলম্বী করে তোলা অনেক ভালো।

১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: মূলত বাংলাদেশের মানুষ গুলো ইতর শ্রেনীর। এরা নিজেরাও ভালো কাজ করবে না। কাউকে করতেও দিবে না।

১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: চোরের সাক্ষী মাতাল হলে যা হয়

১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭

আমি সাজিদ বলেছেন: নতুন ভাই আপনার কমেন্ট ভালো লাগলো। এক টাকায় আহারের কাদের উদ্দেশ্যে করা তা বুঝতে হবে - ধরেন, একজন বৃদ্ধা যিনি ভিক্ষা করেন ও ঢাকায় একা থাকেন যার কিছু করার সামর্থ্য নাই আবার গায়ের শক্তিও নাই কিংবা একজন টোকাই যে সারাদিন পরিশ্রম করেও খুব বেশী ইনকাম করতে পারলো না, এমন শ্রেনীর লোকেরা এক টাকায় আহারের ভোক্তা। আমি এইটাও মানি, এক টাকায় আহার সবার জন্য পার্মানেন্ট সলিউশন নয়। যাদের কর্ম করার ক্ষমতা আছে তাদের জন্য আস - সুন্নাহ বা অন্য প্রতিষ্ঠানের মতোন আয়ের ব্যবস্থা করে দেওয়াও প্রশংসার দাবীদার। একটা টেমপোরারি আরেকটা পারমানেন্ট, দুটায় একই সাথে ফোকাস করলে ভালো। সবাইকে এক/দুই বেলা খাওয়ানোই যেমন সমস্যার সমাধান নয় তেমনভাবে সবাই কাজ করার বয়সে আছে সেটা ভাবাও ভুল। দুটোর সমন্বয় থাকা জরুরি। আমি আমার মন্তব্যগুলোতে এইটায় বুঝাতে চেয়েছি, বিদ্যানন্দকে ছোট করি নাই আবার আস-সুন্নাহকেও ছোট করি নাই। আর এই প্রতিষ্ঠানগুলোর তো আরও অনেক পজেটিভ দিক আছে।

আসলে আস-সুন্নাহর প্রসঙ্গই আনি নাই আমি৷বিদ্যানন্দ আর আস- সুন্নাহর মধ্যে তুলনাই দেই নাই, কোনটা ভালো আর খারাপ তা পরের হিসাব। জুমার হঠাৎ করে তুলনা করলো, আমি কাউকে ছোট না করলেও সে আমাকে অন্ধভক্ত বললো। সে যাই হোক, এইবার ব্লগে ফেরার আগে আমি নিয়ত করে এসেছি, উসকানীর ফাঁদে পা দিবো না, আমি ক তে কলকাতা চিনি অনেক আগেই, টোন দেখে জামাতি শিবিরা, আওয়ামী, জঙ্গি, বিএনপি, বাম বুঝতে পারি৷ কিন্ত এবার পিউর ব্লগিং আর কোয়ালিটি টাইম কাটাতেই ব্লগে ফিরেছি।

১৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:০১

আমি সাজিদ বলেছেন: লেখক ও নতুন ভাই, রাজিব নূর ভাই, একটা বিষয় পরিস্কার হওয়া উচিত আমাদের। বিদ্যানন্দ শুধু এক টাকায় আহারেই খরচ করে না। গত বছরের অডিট দেখলেই বুঝা যায়, ( ওদের ওয়েবসাইটেই দেওয়া আছে) ওরা খাদ্য সরবরাহের ৫ কোটি টাকা ব্যয় করেছে আবার চিকিৎসা ( হাসপাতাল ও অন্যান্য) ও বেকারদের কর্মসংস্থানের জন্যও ৫ কোটি টাকা ব্যয় করেছে।

১৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি দেব দুলাল গুহ, একজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক। আপনার লেখা হবে বস্তুনিষ্ঠ, নিরপেক্ষ। কিন্তু এটা যেভাবে লিখেছেন, এত আবেগাশ্রিত ও বিদ্যানন্দ'র প্রতি অন্ধভাবে এত পক্ষপাতমূলক লেখা একজন শিক্ষকের পক্ষে যায় না। আপনার এ পোস্টটি সহ আগের কয়েকটা পোস্টেই আপনার মধ্যে প্রকটভাবে উগ্রতা প্রকাশ পেয়েছে, তা হয়ত আপনি বুঝতে পারেন নি।

আপনি বলছেন যে, বিদ্যানন্দ একজন হিন্দুর প্রতিষ্ঠান বলেই এত আপত্তি, এত অভিযোগ। কথাটায় কিছুটা সত্য আছে, তবে বেশিরভাগই সত্য নয় বলে আমার ধারণা। এই ৩/৪দিন আগে যাকার ইস্যুতে যারা বিদ্যানন্দ'র পক্ষে সাফাই গেয়েছে, ফেইসবুকের সবাইকে দেখেছি তারা মুসলিম এবং ব্লগেও আপনি ছাড়া আর যারা বিদ্যানন্দ'র পক্ষ নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন, তারা মুসলিম। একটা পোস্টে আমি নিজেও বিদ্যানন্দে যাকাত দেয়া যেতে পারে বলে মতামত দিয়েছি। বাংলাদেশের মানুষ যেখানেই অন্যায় দেখে, প্রতিবাদের সুযোগ পেলেই প্রতিবাদ করে, সেটা হিন্দু হোক, কিংবা মুসলিম ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান হোক। ওষুধ কেলেঙ্কারিতে রিজেন্টের শাহেদ, পাপিয়া, সম্রাট - এরা কি কেউ হিন্দু? সোশ্যাল মিডিয়া তো এদের ছুঁলে ফেললো। আপনি এগুলো দেখেন নি? আমার এটাও একটা প্রশ্ন আপনার প্রতি- এই যে বিদ্যানন্দ নিয়ে আপনি লিখলেন, এর আগে বাংলাদেশের এরকম অন্যায় ইস্যু নিয়ে আর কী কী পোস্ট আপনি লিখেছেন? লিখেছেন কোনো পোস্ট? কেন লিখেন নি? তারা হিন্দু নয় বলে? নাকি যাদের নাম বললাম তারা হিন্দু হলেই তাদের পক্ষ নিয়ে ডিফেন্ড করার জন্য এভাবে যুদ্ধ ঘোষণা করতেন?

আপনি ক্রিকেটের লিটনকেও টেনে নিয়ে এসেছেন। ক্রিকেট ফলোয়ারদের যদি এদেশে রেটিং করা হয়, আমার উপরে কেউ থাকবে কিনা তা নিয়ে আমার বিস্তর সন্দেহ আছে। লিটন একটা জেনুইন প্লেয়ার, তার পারফরমেন্সে বাংলাদেশ প্রশংসায় পঞ্চমুখ, বাংলাদেশের ভাষ্যকার আতহার আলী খান, শামীম আশরাফ কীভাবে তাকে প্রশংসা করে, কখনো টিভিতে দেখেছেন/শুনেছেন? আমার মনে হয় না কোনোদিন লিটনের খেলা আপনি দেখেছেন, বা টিভিতে কোনোদিন কমেন্ট্রি শুনেছেন। বাজারে মিষ্টি বিতরণের কথাটাও ডাহা মিথ্যা। একজন শিক্ষক হয়ে কীভাবে এভাবে মিথ্যা প্রচার করেন?

একই সাথে, যে শাকিব বর্তমান ক্রিকেটের জন্য একটা আশীর্বাদ, এমন শাকিব ভবিষ্যতে আর বাংলাদেশে জন্মাবে কিনা তার কোনো নিশ্চয়তা নেই, সেই শাকিবের বিরুদ্ধে এই ব্লগসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় একটার পর একটা ইস্যু লেগেই আছে। শাকিবের নামে মানুষের যত ধিক্কার বা ঘৃণা দেখা যায়, লিটনের নামে কি তার ২০০ ভাগের এক ভাগ অপপ্রচার কখনো হতে দেখেছেন? এবার বলুন, শাকিব কি হিন্দু, নাকি মুসলমান? শাকিবের নামে তাহলে এত প্রপাগান্ডা কেন?

৩/৪ দিন আগে পুরো সোশ্যাল মিডিয়া ছিল বিদ্যানন্দ'র পক্ষে। গত ২ দিনেই চিত্র প্রায় ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেল। বিদ্যানন্দ'র নামে অজস্র অভিযোগ উঠে আসছে। তাদের দুর্নীতি ও কারচুপির ঘটনা বেরিয়ে আসছে। বিদ্যানন্দ যদি একটা সৎ ও সাহসী প্রতিষ্ঠান হয়ে থাকে, তাহলে তাদের পেইজ থেকে কোনো ডিটেইলস মুছে না ফেলে তাদের উচিত হবে উপযুক্ত তথ্য প্রমাণাদি দিয়ে সে অভিযোগ খণ্ডন করা। প্রয়োজনে তারা প্রশাসন বা আইনের আশ্রয়ও নিতে পারে।

বিদ্যানন্দ একটা সৎ প্রতিষ্ঠান হয়ে থাকলে, আর আপনি যদি বিদ্যানন্দ'র মুখপাত্র হয়ে থাকেন, তাহলে এরকম মুখস্থ বুলি ও মুসলমানদের প্রতি বিষোদ্গার না করে উপযুক্ত তথ্য প্রমাণাদি দিয়ে অভিযোগ খণ্ডনের ব্যবস্থা করুন। অভিযোগ খণ্ডন না করে পেইজ ডিলিট করে এসব ফাও বুলি ঝাড়লে থলের বেড়াল সব বেরিয়ে পড়বে - প্রমাণিত হয়ে যাবে বিদ্যানন্দ একটা প্রতারণামূলক প্রতিষ্ঠান, যারা দানের নামে কোটি টাকা সংগ্রহ করে নিজেরাই তা আত্মসাত করে, আর নামে মাত্র কিছু দান করে।

আপনার জন্য শুভ কামনা থাকলো।

১৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৮

নতুন বলেছেন: দেশে যারা কাজ করে খেতে পারেনা তাদের খাওয়ানের দায়ীত্ব সরকারের। সেখানে আমাদের রাজনিতিকরা ১০০% ব্যার্থ।

কিছু প্রতিস্ঠান করছে সেটা খুবই ভালো উদ্দোগ।

আর আমি যেটা বলেছি আগে যে যেখানে টাকা পয়শা আছে সেখানে সচ্ছতা খুবই দরকার। বিদ্যানন্দের অডিট রিপোট আছে অনলাইনে। সেটা কতজন পড়ে সমালোচনা করবে???

কিছু যাকাতের ধান্দা ওয়ালা এই সমালোচনা শুরু করেছে এখন বাকিরা এই প্রতিস্ঠানের বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করবে। আমাদের দেশের জনগন কিছু একটা পাইলেই ঝাপিয়ে পড়ে। :|

১৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৭

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি ফেসবুকে ছিলাম না। অভিযোগগুলো কিছুক্ষণ আগেই ডিটেইলস এ পড়া হলো। আমার ধারনা ছিল, শুধু গরুর ছবি আর যাকাত নিয়ে এমনটি হয়েছে। কিন্তু পথশিশুদের কেন্দ্র করে টাকা নেওয়া, পার্বত্য অঞ্চলে মিথ্যা কথা বলে জায়গা দখল সহ আরও নানা বিষয় ফেসবুক খুলে লিংকগুলোয় গিয়ে পড়লাম। বিদ্যানন্দের কাছ থেকে অভিযোগগুলোর পরিপ্রেক্ষিতে উত্তর আসা করি। অনেক অভিযোগ গুরুতর। আমি চট্রগ্রাম বিদ্যানন্দে আমাদের তিন ভাই বোনের এইচএসসির বই ও গাইড নিজেই বস্তা ভরে নিয়ে গিয়ে ডোনেট করেছিলাম। ফ্রি ক্লাসও নিয়েছি কয়েকটা। বিশ্বাস করেছি তাদের। আমার মতো অনেকেই বিশ্বাস করেছে! বিদ্যানন্দকে অবশ্যই এর প্রতিটা প্রশ্নের ব্যাখা দিতে হবে, দিলেও লাভ হবে না মনে হচ্ছে। ওরা এক্সপোজড। নিজের উপরেই লজ্জা লাগছে।

১৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩৭

কিরকুট বলেছেন: তানভির জুমার @ আপনি নিজেই একজন মৌলবাদ সমর্থক প্রশ্নবিদ্ধ ব্যাক্তি। আপনার দেয়া লিংক যে প্রশ্নবিদ্ধ নয় তার কি কি প্রমান আছে।

বাংলাদেশ এমন একটা দেশ যেখানে ধান্দাবাজ মোলবাদীদের স্বার্থে ঘা লাগলে এরা নিজেদের কুতসিত চেহারা দেখাতে কার্পন্য করে না। বিদ্যানন্দ তাদের জিহবায় আঘাত করেছে কিছু ধাক্কা তো খাবেই। সাধারন মানুষের যাকাতের অর্থে প্রতিপালিত কুতসিত মৌলবাদী কিছু মিসকিনদের হাউ কাউ নিয়া ভাবার টাইম নাই।

বিদ্যানন্দ জিন্দাবাদ। বাংলার মিসকিন ফকির ছোচা পরের ধনে পোদ্দারী করা মৌলবাদ নিপাত যাক।

১৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২২

নীল আকাশ বলেছেন: শিক্ষক হয়ে টাকা পয়সা লুটপাট কারীর পক্ষে পোস্ট দেওয়ার সময় বিন্দুমাত্র লজ্জাও করলো না। বিদ্যানন্দের পিছেন কলকাঠি নাড়ছে এটা কিন্তু এখন অনেকেই জানে। ধান্দাবাজী বেশি দিন করলেই ধরা খেতে হয়।

২০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৪

কিরকুট বলেছেন: এই ব্লগে চিহ্নিত মৌলবাদ সমার্থক বাবব জুমার আর নীল আকাশ এবিং আরো অনেকেই এদের মতলব দেশদ্রহীতা।

২১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৫

কিরকুট বলেছেন: এই ব্লগে চিহ্নিত মৌলবাদ সমার্থক বাবন, জুমার আর নীল আকাশ এবং আরো অনেকেই এদের মতলব দেশদ্রহীতা। এদের কারোই বাংলাদেশের প্রতি বিন্দু মাত্র অনুগত্ব নেই।

২২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৯

জুন বলেছেন: আমি পোস্ট বিষয়ে কিছু বলতে চাই না৷ @ করকুট অনেক অনেক দিন পর মানে ছোট বেলার পর ১৮ নং আপনার মন্তব্যে "ছোচা" শব্দটা শুনলাম :|

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.