নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
একটা বিল্ডিংয়ের পুরোটাই রেস্টুরেন্টের দখলে, যেখানে গ্যাসের সিলিন্ডার আছে, কিন্তু মেয়াদী অগ্নি নির্বাপক সিলিন্ডার নাই, বাইরের দিকে জরুরি বিকল্প সিঁড়িও নাই! ৩৫ কেজির গ্যাস সিলিন্ডার রেখে দিছে সিঁড়িতে! আগুনটা তাহলে নিভানো হবে কীভাবে আর মানুষ মরবে না কেন? খেতে ডাকে মানুষকে, নাকি মরতে? শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিট না থাকলে মৃতের পরিমাণ আরও বাড়তো।
বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে মৃত-আহত সবার জন্য শোক জানাচ্ছি। ফায়ার সার্ভিস তৎপর আছে, পুলিশ তৎপর আছে। উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত থাকুক। কাচ্চি ভাইয়ের বিরিয়ানি খাই আমি ঢাকায় গেলেই। তাদের জন্যও খারাপ লাগছে।
আশা করি তারাসহ বাকি সব ক্ষতিগ্রস্ত দোকানের মালিকেরা দ্রুত এই দুর্দশা কাটিয়ে উঠতে পারবেন। এখনও পর্যন্ত মৃত কমপক্ষে ৪৩ জনের আত্মার শান্তি কামনা করছি।
০১ লা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৯
...নিপুণ কথন... বলেছেন: ঠিক বলেছেন। কিছুদিন তদন্ত, অভিযান হবে। তারপর আবার যা তা-ই।
২| ০১ লা মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৩৪
আলামিন১০৪ বলেছেন: শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিট না থাকলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে যেত, এটা আপনাকে কে বলেছে? ৫০% এর বেশি পোড়া রোগীদের এরা বাঁচাতে পারেনা, আর শ্বাসনালীতে বার্ন খাকলে তো নয়ই। অথচ উন্নত বিশ্বে ৮০ % বার্ন নিয়েও মানুষ বেঁচে থাকে।
০১ লা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৯
...নিপুণ কথন... বলেছেন: আপনার পরিচয়টা আগে দেন। দেখি আপনি কতোটা জানেন আর আমি কতোটা জানি!
৩| ০১ লা মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:৪৬
চারাগাছ বলেছেন:
এগুলো মেনে নেয়া যায় না। আগুন লাগা যেন সাধারণ ব্যাপার। এইসব রেস্টুরেন্টয়ালা বিল্ডিংগুলোতে নামকাওয়াস্তে ফায়ার ইকুভমেন্ট রাখা হয় এবং প্রশিক্ষিত লোকছাড়া।
০১ লা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২০
...নিপুণ কথন... বলেছেন: যেখানেই অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থায় ত্রুটি দেখবেন, সেখানেই ৯৯৯-এ কল করে জানাবেন।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫০
শায়মা বলেছেন: সকালে উঠে এই ঘটনা শুনলাম। টিভিতে দেখে এত খারাপ লাগছে। কাল বৃহস্পতিবার থাকায় অনেকেই রেস্টুরেন্টে গেছিলো হয়ত বাচ্চাদেরকে নিয়ে বন্ধুবান্ধব নিয়ে। হাসিখুশি সময়গুলো শেষ হয়ে গেলো চিরতরে।
০১ লা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২১
...নিপুণ কথন... বলেছেন: হুম। আমার নতুন পোস্টে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
৫| ০১ লা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: সকালে এক বন্ধুর ম্যাসেজে জেনে আঁতকে উঠলাম! টিভি খুলে দেখি খবর সঠিক।
কি ভয়াবহ অবস্থা- ইল্লিয়েন এর মত প্রেস্টিজিয়াস রিটেল শ-রুম সেখানে ছিল। এত এত দুর্ঘটনার পরেও কেন এত অব্যাবস্থাপনা?
০১ লা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২১
...নিপুণ কথন... বলেছেন: সেটা কর্তৃপক্ষই ভালো বলতে পারবে!
৬| ০১ লা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: আমার বাসার কাছে বেলী রোড।
আমাদের এলাকার লোকজন কে দেখলাম দলবেধে আগুন দেখতে যাচ্ছে।
০১ লা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২২
...নিপুণ কথন... বলেছেন: আসলে দেখা আর প্রার্থনা করা ছাড়া করারই বা কি আছে তাদের?
৭| ০১ লা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৮
শাহ আজিজ বলেছেন: গেল আগস্টে ভাতিজি রোদেলার জন্মদিন পার্টি হয়েছিল এই দালানের উপরে চীনা রেস্টুরেন্টে । দোকানীরা প্রায় চলাচলের রাস্তা সব দখল করে রেখেছে মালপত্র দিয়ে । ওই অগোছালো ভাব আমার ভাল লাগেনি সেদিন ।
আগুনের ভাব দেখে মনে হচ্ছে স্বাভাবিক পরিস্থিতির আগুন নয় এটা । সবগুলো ফ্লোরে একসাথে আগুন জলছে ।
প্রার্থনা মৃতদের জন্য ।
০১ লা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৩
...নিপুণ কথন... বলেছেন: ভালো লাগেনি তবু অভিযোগ না জানিয়ে বাড়িতে এসে চুপচাপ বসে আছেন! ৯৯৯-এ একটা কল দিয়ে জানাতেন! কী হতো বা না হতো তা পরের বিষয়।
৮| ০১ লা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৯
রানার ব্লগ বলেছেন: রাজধানীর অভিজাত এলাকাতেও কেন অগ্নিকাণ্ড?৷
কারন এরা কেউই আইন কানুনের তোয়াক্কা করে না। আপনাকে একটা উদাহারন দেই। গুলশান এলাকায় ৯৮ ভাগ বাড়িতে সেফটি ট্যাংকি বা নিজেস্ব বর্জ ব্যবস্থা নাই। তারা সরাসরি ম্যানহোলের সাথে তাদের বর্জের লাইন লাগিয়্র দেন আর তার ফলাফল হাতিতঝিল নামক একটা জলাধার বিষাক্ত হয়ে আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:১০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমরা যেখানে হাজার মানুষের পুড়ে কয়লা হয়ে যাওয়া সহ্য করতে পেরেছি, ৪৩ জন কোন বিষয় না। কয়কদিন ঐ এলাকার লোকজনের ট্রমা থাকবে, তারপর আবার যা যা তাই তাই! নতুন করে আর একটা দুর্ঘটনা না ঘটা পর্যন্ত সাংবাদিকেরাও এই ঘটনার কথা আর স্বরণে আনবে না!