নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক। ফেসবুকে যুক্ত হোনঃ www.facebook.com/dev.d.nipun

...নিপুণ কথন...

সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।

...নিপুণ কথন... › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'বয়কট ইন্ডিয়া\' বনাম \'লাভ ইউ ইন্ডিয়া\'

১০ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫২


রমজানের আগে পেয়াঁজ পাঠালো ভারত, দাম গেলো কমে। পেঁয়াজু পাওয়া যাবে অপেক্ষাকৃত কম দামে। ইফতার হবে নাগালের মধ্যে। কিন্তু কেউ 'লাভ ইউ ইন্ডিয়া' বলছে না, বলছে 'বয়কট ইন্ডিয়া'!

ওরা কারা? ওরা কি আসলেই ইসলামের খেদমতকারী নাকি অতিলোভী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট যারা এভাবে দাম পড়ে যাওয়ায় মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত লাভ করতে না পারায় ক্ষুব্ধ?

ওরা যারাই হোক, ঈদের শপিং কিন্তু ওরা ভারতে গিয়েই করবে; যারা যেতে পারবে না দেশে এনে সেইসব পোশাক তাদের কাছে তিন-চারগুণ বেশি দামে বিক্রি করবে। আবার অসুস্থ হলেও দৌঁড়াবে ঐ ভারতেই। ফিরে এসে আবার ফেসবুক কাঁপাবে 'বয়কট ইন্ডিয়া' রব তুলে, যাতে আপনি ইন্ডিয়া না গিয়ে তাদের থেকে সবকিছু বেশি দামে কিনেন যা তারা অল্প দামে সেই ইন্ডিয়া থেকেই কিনে এনেছেন!

ভারত পেঁয়াজ পাঠালেও দোষ, আবার না পাঠালেও দোষ। পাঠালে বলবে দেশের মানুষকে করে খেতে দেয় না (অসাধু ব্যবসা)। না পাঠালে বলবে, "দেখ কত্ত খারাপ তারা, নিজেরাই খাবে আমাদের দেবে না! বন্ধু হলে তো ঠিকই পাঠাতো!" দেব দুলাল গুহ

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

বাংলাদেশে ব্যবসায়ীরা সব চেয়ে বড় পাপী।
এই সব পাপীদেরকে ---- করতে হবে?

শিল্পাচার্য কামরুল হাসান, স্যার আপনি কোথায়?

২| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভারতীয় পণ্য বয়কটের সাথে আপনি ইসলামকে জড়ালেন কেন? এটাতো ইসলামের সাথে সম্পর্কিত নয়!
ভারতীয় পণ্য বয়কট চলবে, সেটা কি কারণে আশা করি জানেন। আর ভারতকে কে বলেছে পেয়াজ পাঠাতে? বাংলাদেশের বাৎসরিক পেয়াজের চাহিদা জানেন? ৫০,০০০ টন পেয়াজ বাংলাদেশের মাত্র ৬ দিনের পেয়াজের চাহিদার সমান!!

বয়কটি ইন্ডিয়া চলবে, এ ব্যাপারে নিশ্চিত থাকেন!

৩| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪২

রানার ব্লগ বলেছেন: বিষয় টা এখানে ধর্ম না । বিষয় টা হলো পাকিস্থান প্রেম । ধরুন আমাদের চারপাশে ভারত না পাকিস্থানের অবস্থান তখন দেখবেন এই যারা বয়কট বলে লাফাচ্ছে তাদের লাফ নৃত্যে রূপান্তর হতো ।

যেহেতু আমরা একটা দেশ দ্বরা ঘিরে আছি আমাদের না চাইতেও তাদের কে মেনে চলতে হবে কারন তারা বিশ্বের পরাশক্তির একটা অংশ । কথায় আছে বলে না পারলে কলে পারতে হবে । আমাদের যদি কিছু করতে হয় কলে কৌশলে করতে হবে ।

৪| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫

শিশির খান ১৪ বলেছেন: মনে নাই আপনার বোন ফেলানীকে মাইরা কাঁটাতারে ঝুলায় দিছিলো ,পেঁয়াজ পায়া বোনের কথা ভুইলা গেলেন আপনি । লাভ ইউ ইন্ডিয়া আপনি বলেন ভাই এটা ফেলানির রক্ত মাখা পেঁয়াজ আমরা খাবো না আপনি খায়া তৃপ্তির ঢেকুর তুলেন। যারা আমাদের নেয্য পানি দেয় না তাদের পেঁয়াজ খাওয়ার চে বিষ খাওয়া ভালো।

৫| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪

নজসু বলেছেন:



কম দামের পিঁয়াজুতে মরিচের ঝাল থাকবে তো ভাই? :-B

৬| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনার লেখায় ভরড প্রেম টইটুম্বুর করছে সেটি কি বুঝতে পারছেন , ৭১রের রাজাকারের চেয়ে বর্তমান রাজাকার দেশের জন্য বেশি ভয়ংকর ।

৭| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২

নতুন বলেছেন: বয়কট ভাইদের সমস্যা আছে। এরা হয়তো ব্যক্তিজীবনে সমস্যায় আছে সেটার বহিপ্রকাশ করে বয়কট বয়কট জিকির কইরা।

কিন্তু আপনি ভারত বয়কটের সাথে ধর্মীয় রং পান কোথায়?

রমজানের আগে পেয়াঁজ পাঠালো ভারত, দাম গেলো কমে। পেঁয়াজু পাওয়া যাবে অপেক্ষাকৃত কম দামে। ইফতার হবে নাগালের মধ্যে। কিন্তু কেউ 'লাভ ইউ ইন্ডিয়া' বলছে না, বলছে 'বয়কট ইন্ডিয়া'!

ওরা কারা? ওরা কি আসলেই ইসলামের খেদমতকারী নাকি অতিলোভী ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট যারা এভাবে দাম পড়ে যাওয়ায় মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত লাভ করতে না পারায় ক্ষুব্ধ?


ভারত বাংলাদেশকে পিয়াজ ফ্রি পাঠিয়েছে না কি রপ্তানি করেছে?

বাংলাদেশকে ভারত তার বাজার হিসেবে ব্যবহার করে। আয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলে এই বাজারে ব্যবসা করে ভারত বেশি সুবিধা পায়।

৮| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: কাল মুদি দোকানে জিজ্ঞেস করলাম রূপচাঁদা তেল আছে। দোকানদার বলে বসুন্ধরা নিতে, কারণ সে ইন্ডিয়া বয়কট করছে। বললাম, কোক আছে? সে বলল, মোজো নিতে, কারণ সে ইজরাইল বয়কট করছে। আমি আর দোকানদারকে কিছু বললাম না, চলে আসছি।

৯| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৮

কামাল১৮ বলেছেন: মুক্ত বাজার বিশ্বে বয়কট ভালো বিষয় না।ভারত থেকে না আনলে অন্য কোন দেশ থেকে আরো বেশি দামে আনতে হবে।যারা আমদানি করে তারা জানে কোথায় কম দাম।

১০| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রোজ দুইবেলা ইন্ডিয়াকে গালি দিলেও এই দেশীয় কথিত মুসলিম ভারত বিদ্বেষীরা রাতে সানি লিওনের ভিডিও, মাধুরীর নাচ না দেখলে ঘুমাতে পারেনা।

১১| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১৬

মিথমেকার বলেছেন: দেশের মেডিক্যাল সেক্টর ধ্বংস করেছে। এখন খতনা করলে ও শিশু মৃত্যু দেখা লাগছে। আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে নদীতে বাঁধ দিয়ে দেশের প্রধান নদী গুলা শুকায় বালু চর করে দিয়েছে, ন্যায্য পানি টুকু পর্যন্ত দেয় না। বর্ষার মৌসুমে বাঁধ খুলে দেয় খরা মৌসুমে বাঁধ আটকে রাখে। সীমান্তে পাখির মতো মানুষ মারছে। ইমিগ্রেশনে অপমান অপদস্থ করছে। আমাদের সমুদ্র সম্পদ বেআইনি ভাবে আহরণ করছে। অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করছে। সুপরিকল্পিত ভাবে কৃষি পরনির্ভরশীল করে দিচ্ছে। সুপরিকল্পিত ভাবে সংস্কৃতি ধ্বংস করছে। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়ে দেশটাকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে থেকে দিচ্ছে।
এত কিছুর পরও যদি বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীন মতপ্রকাশ, স্বাধীন রাজনৈতিক কর্ম কাণ্ড পরিচালিত করতে না পারে। তাহলে এর থেকে বড় লজ্জার আর কিছুই নেই।
এই দেশে একটা অংশের আত্মসম্মানবোধ না থাকতে পরে, দেশ প্রেম না থাকতে পারে। কিন্তু এখনও কিছু মানুষ অবশিষ্ট আছে যারা দেশটাকে নিজের জীবন থেকে বেশি ভালোবাস, তাঁদের আত্মস্মানবোধ আছে। তাঁরা নিজের অবস্থান থেকে যতটুকু পারে ততটুকু দিয়ে এ প্রতিবাদ করছে। প্রতিবাদ করছে নিজের দেশটাকে অন্য একটি দেশের কলোনি(উপনিবেশ) না হতে দিতে। কিছু কিছু মানুষ নিজ স্বার্থ এতটাই বড় করে দেখে যে, সে রীতি মতো অন্ধ হয়ে যায়। তখন চোখের সামনে তার মা(দেশ) কে ধর্ষণ করলেও সে সেটাকে কনসেনছুয়াল সেক্স বলে সেটাকে ব্যাখ্যা করে।

১২| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বয়কট করলেও এসব ভারতীয় পেঁয়াজ কারা কেনে?

১৩| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪০

মিথমেকার বলেছেন: @অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য
দেশে অনেক নিম্ন আয়ের মানুষ আছে তাঁরা কেনে, তাঁরা গ্লোবাল পলিটিক্স বোঝেন না। ২০টাকা কম পেলেই তাদের কিনতে সুবিধে।তাঁদের চিত্তে কখনোই এটা আসবে না এই আমদানি করা পিয়াজের জন্য দেশের কৃষক নায্য দাম পায়না, এজন্য দেশে পিঁয়াজ উৎপাদন দিনদিন কমছে এবং দেশটা পুরোপুরি পিয়াজ আমদানি নির্ভর হয়ে উঠছে। দেশের অর্থনীতির কী ক্ষতি হচ্ছে। হোটেল রেস্টুরেন্ট বিজনেস করে তারা কেনে।

১৪| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৪২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: @মিথমেকারঃ আরেকটা গ্রুপের কথা বলতে ভুলে গিয়েছেন। যাদের মন ও মননে 'লাভ ইউ ইন্ডিয়া' আছে, তারাও কেনে। এদের কাছে দেশের লাভ-ক্ষতি কোন বড় বিষয় না। ইন্ডিয়ান কিছু দেখলেই তাদের চিত্তে চাঞ্চল্য দেখা দেয়।

১৫| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:০৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


অসুস্থ হলে চেন্নাই এক্সপ্রেস।
কলকাতা এক্সপ্রেস।
দিল্লি এক্সপ্রেস।
দেশে কি ডাক্তার নাই!!??!!

১৬| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪৯

মিথমেকার বলেছেন: @ভুয়া মফিজ
ঠিক বলছেন।
রিসেন্টলি কিছু অড একটিভিটিস পর্যবেক্ষণ করে বুঝলাম যে; দেশে একটা সাইলেন্ট সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। এন্ড দে আর ওয়ার্ককিং ফর দ্য বিগার গোল।

পুরো দেশটা কে একটা পরিবার চিন্তা করে যদি এভাবে ভাবেন; একটা পরিবারের ১০জন সদস্যের ভেতর ২জন ভিন্ন মতে বিশ্বাসী তাঁরা তাদের যৌক্তিক ভিন্নমত সবার সামনে বলে। বাকি লোকেরা সেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে খণ্ডন করার চেষ্টা করেন। পরিশেষে সবাই এক সিদ্ধান্তে উপনীত হন। ধরুন এই ভিন্নমত আলোচনা বিশ্লেষণ সব কিছুই পরিবারে কী খাওয়া হবে না হবে সেটা নিয়ে।
কিন্তু এই ১০ জনের ভেতর আরও ২/৩জন এমন থাকে তারা কখনোই তাদের মনের বাসনা বা ভিন্নমত সবার সামনে খুলে বলে না। এরা ছলে-বলে-কৌশলে একটা অসুস্থ পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করে। কেমন করে? এরা তখন হয়তো পাশের হোটেল থেকে খবর এনে খায়, যৌথ পরিবারে খাবারের জন্য যে কান্ট্রিবিউশন থাকে সেটাও বন্ধ করে দেয়। ইনিয়ে-বিনিয়ে ওই ২জন যারা যৌতিক ভিন্নমতে বিশ্বাসী গণতন্ত্রে বিশ্বাসী; তাঁদের দলে ভেড়ানোর চেষ্টা করে। তারপর শুরু হয় একই পরিবারের থেকে সেই পরিবারের স্বার্থ বিরোধী কাজ। ওই ৫/৬জন একটু শান্তিতে ঘুমালে তারা উচ্চ শব্দে পার্টি করে। সাফাই এ বলে এটা তাদের ব্যক্তি স্বাধীনতা, তারাও টাকা দিয়ে থাকছে এই পরিবারে। কথাটা যৌতিক শোনালেও শান্তি সম্প্রীতি, সহমর্মিতা, পরস্পরের প্রতি সম্মান নষ্ট হয়।
একটা সময় ওই সাজানো গোছানো পরিবারটায় নোংরা পরিবেশ তৈরি হয় কেউ কিছুরই যত্ন নেয় না তখন, সব কিছু নষ্ট হতে থাকে। যেটা নষ্ট হয় সেটা ঠিকও করা হয়না। কেউ জ্বর বা রোগে আক্রান্ত হলে কেউ তার জন্য সেবা করে না মাথায় সামান্য জলপট্টি দেয় না, দোকান থেকে ঔসব এনে দেয় না। একটা সময় পুরো পরিবার এই চলমান তিক্ততায় সিদ্ধান্ত নেয় যে; উই শুড স্টে সেপারিটলি।
এই সম্পূর্ণ প্রসেসটা চলে খুবই সাইলেন্টলি; বারবার আলোচনা, একতা, ভালোবাসার, ভুল ভাঙানোর ডাক দিলেও ওরা কর্ণপাত করে না।
কারণ দে আর ওয়ার্কিং ফর দ্য বিগার গোল।
মানুষের প্রতিটা কাজেরই কনসিকোয়েন্স আছে, প্রতিটা কাজেরই একটা উদেশ্য আছে। যখন এই উদেশ্য হয় বিষাক্ত তখন সেটা গোপনই থাকে।

১৭| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: লেখকের বক্তব্যে মনে হচ্ছে যে ইন্ডিয়া ফ্রিতে বাংলাদেশে জিনিষ পাঠায় আর বাংলাদেশীরা বিনা পয়সায় ইন্ডিয়ায় গিয়ে চিকিৎসা করে !!!

আমার এক পরিচিত ইন্ডিয়ান ডাক্তার ইন্ডিয়া থেকে এসেছেন। সাউথ ইন্ডিয়ান। উনার মা বাবা সবাই মাদ্রাজের নামকরা হাস্পতালের ডাক্তার। উনিও আগে সেখানে কর্মরত ছিলেন। আমি বাংলাদেশী শুনে বাংলায় কথা বললেন। আমিতো অবাক কারন সাউথ ইন্ডিয়ানরা হিন্দিভাষী নয় , তামিল ভাষী। বাংলা উনাদের জন্য খুবই কঠিন একটা ভাষা হবার কথা। কিভাবে শিখেছেন জানায় বললেন ,হাসপাতালে আসা বাংলাদেশী রোগীদের সাথে কথা বলার জন্য বাংলা শিখেছেন। আমাদের দেশে যদি উন্নতমানের চিকিতসা সেবা নিশ্চিত করা যায় তবে বলার অপেক্ষা রাখে না যে ওপারের হাসপাতাল বানিজ্যে ধস নামবে।উপকারটা কোন দেশের হচ্ছে বুঝলে , আফসুস বলদের দল এ নিয়ে ট্রল করত না।

১৮| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

খাঁজা বাবা বলেছেন: বয়কট ইন্ডিয়া ভাল কোন ফল আনবে আশা করি

১৯| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: ইন্ডিয়া দেশটা ভালো।
এজন্য আমাদের দেশ থেকে বহু লোক ইন্ডিয়া যাচ্ছে। কেনাকাটা করতে যাচ্ছে। চিকিৎসা করাতে যাচ্ছে। বেড়াতে যাচ্ছে।

২০| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০২

ধুলো মেঘ বলেছেন: বাংলাদেশে সাধারণত ফেব্রুয়ারী মার্চ মাসে পেয়াজের কেজি থাকে ২০-৩০ টাকা। এই বছর বেশি হলে সবাই আশা করে ৪০-৫০ টাকা হবে। কিন্তু ১০০ টাকা কেন? কেউ ভেবে দেখেছেন? ভারতপ্রেমী সিন্ডিকেট যে দেশটাকে জয় বাংলা করে দিয়েছে - এটা কেন কেউ বুঝছে না? পেঁয়াজ চাষিরা কেউ পেঁয়াজ বিক্রি করে কেজিতে ৩৫ টাকার বেশি পাচ্ছেনা, আর ভারত থেকে কোন যুক্তিতে ৫৫ টাকা কেজিতে 'শুল্কমুক্ত' পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে, এর জবাব কে দেবে?

২১| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: ভারতকে অনুরোধ করছি, এক বছর কেবল পেঁয়াজ রপ্তানী নিষিদ্ধ করে দেখুক আমরা পেঁয়াজ না খেয়ে থাকি কিনা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.