নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের সাথে দৌঁড়ে পারিনা, জীবনের দৌঁড়েও পিছিয়ে আমি!খুঁজে ফিরি আপন মানুষ, মাঝে মাঝে হই বেহুঁশ...হৃদয়ে অবিরাম স্বপ্ন গাঁথন, বলব আজ নিপুণ-কথন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে যারা বিসিএস এর পড়া পড়বে, তাদের আগামী মাস থেকে প্রবেশ নিষেধ।
-- ঢাবি ভিসি।
আমি নিজেও কোনোদিন লাইব্রেরিতে বসে বিসিএসের পড়া পড়িনি। যা পড়েছি তা হলো একাডেমিক বই। প্রথমবার পরীক্ষা দিয়েই বিসিএস উত্তীর্ণ হয়েছিলাম সাংবাদিকতা করা অবস্থায়, কোনো কোচিং না করেই, কোনো নির্দিষ্ট বই না পড়েই।
ঢাবির লাইব্রেরি হোক বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণমুক্ত। বর্তমান ছাত্রছাত্রীরাই সিট পায় না, একাডেমিক পড়া পড়তে পারে না, অথচ বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণরা(ছাত্রত্ব নেই যাদের) বসে সেখানে সিট দখল করে চাকরির পড়া পড়ে!
তবে ভিসি স্যার কেন শুধু 'বিসিএস' বললেন?
কেন 'চাকরির পরীক্ষা' বললেন না?
দুই পক্ষেই যুক্তি আছে। চাকরিপ্রার্থীরা হলে পড়ার পরিবেশ পায় কিনা তাও ভেবে দেখা দরকার।
২| ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: লাইব্রেরীর বইয়ে ধুলা জমে থাকে এদের জন্য!
৩| ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
রানার ব্লগ বলেছেন: বাঙ্গালীর সহজে ধনী হবার শর্ট কাট সূত্র। বিসিএস দাও মালা কামাও !
৪| ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪২
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: বাহ! বাহ!
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৯
অপু তানভীর বলেছেন: এটা শুধু ঢাবির লাইব্রেরী না পাব্লিক লাইব্রেরীতেই ঠিক একই অবস্থা । পৃথিবীর আর কোথাও এমন নজির আছে বলে মনে হয় না ।
ছাত্র থাকা অবস্থায় আমি কয়েকবার পাবলিক লাইব্রেবিতে গিয়েছিলাম । তবে অবাক হওয়ার মত ব্যাপার হচ্ছে সেখানে বসার সিট পাই নি। প্রথমে ভেবেছিলাম এতো মানুষ বই পড়ে। পরে জানলাম যে তাদের বেশির ভাগই চাকরির পড়া পড়ছিল । বাইরে থেকে বই নিয়ে গিয়ে ভেতরে পড়ছে।
পাবলিক লাইব্রেরীতে বাইরের বই নিয়ে ঢোকার নিয়ম নেই অথচ এই নিয়মের বালাই নেই ।
চাকরীর পড়া আলাদা ভাবে বন্ধ করতে হবে না কেবল বাইরে থেকে বই নিয়ে ঢোকা কঠোর ভাবে বন্ধ করলেই এসব বন্ধ হয়ে যাবে।