নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়ার চেয়ে পরিষ্কার না বলে দেয়া উত্তম”

জয় মজুমদার তন্ময়

মুরুক্ষ বুঝদার।

জয় মজুমদার তন্ময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাশের বাড়ির অস্বাভাবিক চিল্লাফাল্লায় তাদের নিজেদের ব্যাপার,পাশের বাড়ির কেউ হঠাৎ অনেক দিনের কস্ট সহ্য করতে না পারা সহ্যহীন অবস্থায় বলতে আসা সমস্যা গুছিয়ে বলতে না পারার অস্বাভাবিক বাচনভংগির জন্য তার সমস্যার প্রাধ্যন্য দেয়া দূর উলটো তার মানষিক সুস্থতার সমস্যা ধারনা নিয়ে চুপ থাকা আমাদের ভদ্রলোকদের সমাজের ভদ্র শিক্ষিত প্রতিবেশীদের অসুস্থ অমানুষিকতার প্রতিকার কিভাবে আর জানা নেই!

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫

আপনার পরিচিত,অপিরিচিত কিংবা প্রতিবেশি কোন ব্যাক্তি হঠাৎ একদিন আপনার কাছে তার কোন সমস্যা সম্পর্কে বলতে এসেছে,

ঐ সময় আপনি পরিলক্ষিত করছেন যে ব্যাক্তিটি সমস্যাটি বুঝানোর ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক কথাবার্তা, অসংলগ্নতা বা অ স্বভাবিক আচরন বলার ক্ষেত্রে আরষ্টভাবে গুলিয়ে ফেলছে(যা আপনি ঐ ব্যক্তির মধ্যে এর আগে কখোনো দেখেন নি।এই কারনে আপনি তার সমস্যাটিকে প্রাধান্য না দেন এটা আপনার ব্যাপার কিন্তু আপনি তার মানসিক সুস্থতার যাস্টিস করে করে অন্যের সাথে সমালোচনা করে আনন্দ নেয়ার মানে আপনি ভদ্র সমাজের শিক্ষিত ভদ্রভাবে চলাফেরা মুখোশের অসুস্থ,নোংরা মানসিকতার শিক্ষিত মানুষদের একজন।কারন আপনাকে মাথায় রাখতে হবে,

“ শিক্ষিত মানুষ হিসেবে আপনাকে যোগ্য ভেবে আপনার কাছে বলতে আসা সমস্যায় পড়া ব্যাক্তিটির সমস্যায় হয়তো চুপকরে সহ্য করতে করতে সহ্যহীন হয়ে বলা কথার মধ্যে তার বাচনভংগি,অস্থিরতা, অসংলগ্নতা থেকে আপনার বুঝা উচিত সামথিং ইজ রং যার কাছ থেকে ঐ অবস্থায় সুস্থ ভাবে আপনাকে বাংলা ছবির নায়িকার মত গুছিয়ে কথা বলা আশা করতে পারেন না।সুতরাং আপনি সেটা না বুঝেন আপনার ব্যাপার কিন্তু আপনি তার মানসিক সুস্থতা,অসুস্থার বিচার করে উল্টো অন্যের সাথে সমালোচনা করে আপনার আনন্দের খোরাক হিসেবে ঐ ব্যাক্তিটিকে সমাজের অন্যদের কাছে হিউমিলিয়েটেড করবেন না এবং সেটা করার অধিকারও আপনার নেই”

আপনার আমার কথিত ভদ্র সমাজের জন্য চুপ করে সহ্য করে কাউকে কিছু না বলে নারকীয় কিছু ঘটনা সমাজের মধ্যে নিয়মিত হচ্ছে এজাতীয় ঘটনাগুলোর মধ্যে উল্লেখ্য ঘটনার উদাহরন হিসেবে নিন্মের দুইটি ঘটনা ধরতে পারেন,

★ নিজ পিতা দ্বারা অপ্রাপ্ত বয়স থেকে শুরু দিনের পর দিন বছরের পর বছর ধর্ষন হওয়া মেয়ের ঘটনায় তার মা অব্দি জেনে চুপ মানুষ কি বলবে আশেপাশের মানুষ বললেও বিশ্বাস করা দূর পাত্তাই দিবে না বাবা বলে(প্রতিবেশীদের জানানোর ক্ষেত্রে উল্টো উল্টো প্রতিবেশিদের দ্বারা মা,মেয়ের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলার ভয়ে,যার ভয় বাবা সতর্ক করে চুপ থাকার কারনজনিত এরকম ঘটনাও ঘটেছে) এরকম সহ্য করতে হয় একদিন মেয়ে আত্নহত্যা করছে,অসহ্যহীন এই অবস্থার মুক্তিতে মা এবং মেয়ে বাবাকে হত্যা করছে অর্থাৎ বড় কোন অঘটনের ঘটার পর মিডিয়াতে আসা ঘটনা আমাদের দেশে গত ৫ বছরে কয়টা ঘটেছে জেনে দেখবেন।

★কয়েকদিন আগেও একটা নিউজে রাত ৩টায় ফেইসবুকে লাইভে এসে আত্নহত্যা করেছে একটি টিন এজার ছেলে।রাত ৩ টায় পরিবার এবং পাশের কেউ ফেইসবুকে ছিল না বিধায় আত্নহত্যাটি আটকাতে এগিয়ে আসতা না পারার কস্টে ছেলেটির আশেপাশের প্রতিবেশীদের চোখের পানি নাকের পানি কষ্টে শোকাহতের কারনে ঐ এলাকার পরিবেশ নাকি ভারী হয়ে উঠেছিল বলে নিউজটিতে বলা হয়।এই ঘটনায় রাত ৩টায় লাইভে এসে আত্নহত্যার ৫ ঘন্টা আগে ছেলেটি ফেইসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছিল যে পোস্টটিতে লেখা স্পস্ট ছিল যে ছেলেটি আত্নহত্যার মত কিছু করবে আশ্চর্যজনক হচ্ছে রাত ৩টায় ঘুমিয়ে থাকার কারনে ছেলেটিকে আত্নহত্যা থেকে বাঁচাতে না পারার কষ্ট পরিবেশ ভারী করে কান্নারত আশাপাশের সবাই ৫ ঘন্টার আগে দেয়া স্ট্যাটাস টি দেখেছে বলেও নিউজটিতে বলা হয়েছে।

উপরের দুইটি ঘটনায় সাইকোলজির ভাষায় দুইটা মানুষের আশেপাশের মানুষের উপর ধারনার ব্যাখ্য হল নিন্মরুপ,

“নিজের বাবা এটা কখনোই হতে পারে না পারে না বলে উলটো মেয়ের চরিত্র মানষিক ভারসাম্যহীন গুজব তুলবে যা আরো হিউমিলিয়েটেড হওয়ার চিন্তায় কাউকে না বলে চুপচাপ সহ্য করা যাওয়া এবং রাত ৩টায় লাইভে এসে আত্নহত্যা করা ছেলেটিও জানে কাউকে বলে লাভ নেই তার পরেও ৫ ঘন্টা আগে দেয়া ছেলিটির লেখাটি ছিল সর্বশেষ একটি চেষ্টা কেউ তার কাছ গিয়ে জিজ্ঞাসা করুক তার কথা শুনুক তাকে একটু বুঝুক"

উল্লেখ্য হাজার হাজার বহু ঘটনা যা, আমাদের সমাজ,প্রতিবেশি,পরিবারের মধ্যে ঘটেছে এবং পৃথিবীর বহু দেশের মধ্যে এরকম বহু ঘটনাগুলোর প্রেক্ষিতে পৃথিবীর বহু বড় সাইকোলজিস্ট দের বহু ডকুমেন্টারি,লেখালেখি ইন্টারনেটে আছে যেখানে এসব ঘটনা গুলোর মধ্যে বিশেষ করে প্রতিবেশিদের সচেতনতা বৃদ্ধি সহ ভিক্টিমের ভিন্ন ভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে ভিন্ন ভিন্ন উল্লেখ্য সাইকোলজির ব্যাখা রয়েছে।

যাইহোক,আমাদের সমাজের বাস্তব সত্য এটাই যে উল্লেখ্য ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে, ঘটনা ঘটার আগ অব্দি অর্থাৎ আত্নহত্যা কিংবা বড় কোন অঘটন ঘটার খবর শুনার অপেক্ষায় থাকার মত চরিত্রই হচ্ছে আমাদের বর্তমান শিক্ষিত ভদ্র সমাজেই আমাদের বসবাস,

“ সমাজে উল্লেখ্য কোন অঘটনের পর কান্নার আওয়াজে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠে,সেই নোংরা মানসিকতার অসৎ কান্নার পিছের সত্যতা হচ্ছে মানুষের মত অবিকল দেখতে অমানুষ শিক্ষিত মানুষগুলোর এই কান্নার মধ্যে তাদের আনন্দ ও সূখানুভব নিলর্জ চরিত্র লুকিয়ে আছে ”

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:২২

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার বুদ্ধিসুদ্ধি কম। একটু বলবেন আসল ঘটনা টা কি?!

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪৩

জয় মজুমদার তন্ময় বলেছেন: আপনার, /বুদ্ধিসুদ্ধ কম/ দুই শব্দের রিপ্লাই হিসেবে বলতে উল্লেখ্য ঘটনাগুলো ঘটার ক্ষেত্রে যুক্তিতর্ক দিয়ে পারি আমার নিজেরও কম বুঝজ্ঞান থেকে যতটকু জ্ঞান বের হয়েছে সেটা ত লেখায় ছিল যার ভিতর থেকে নিজেকে বুদ্ধিসুদ্ধি নাই বলে করা বুদ্ধির প্রশ্ন করেছেন যে স্পেসিফিক ঘটনা জানতে চাওয়ার রিপ্লাই হিসেবে বলতে পারি পাবলিক্লি বলতে পারার প্রয়োজন বা ইচ্ছা থাকলে সেটা পোস্টেই লিখে দিতাম।

ভালো থাকবেন, মন্ত্যব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

২| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন?

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪৭

জয় মজুমদার তন্ময় বলেছেন: রাজীব আপনার জানার আগ্রহে মন্ত্যব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আশাকরি সেটা আপনি বুঝতে পেরেছেন ইতিমধ্যে মিরোরডডল এর মন্তব্য এবং সেখানে আমার রিপ্লাই থেকে।

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০১

মিরোরডডল বলেছেন:




মানুষের জীবনের কিছু সমস্যা আর সেই পরিস্থিতিতে প্রতিবেশী ও সমাজের মানুষের ভুমিকা এবং তাদের আচরণের সমালোচনা করা হয়েছে। বুঝলাম কিন্তু পোষ্টের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এবং শিরোনাম খুবই অগোছালো, এলোমেলো এবং অস্থিরতার ছাপ। পরিশেষে অপ্রাসঙ্গিকভাবে ছবিযুক্ত করা।

মনে হচ্ছে পোষ্টের লেখকই কোন বড় ধরণের সমস্যার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে।
ইভেন রানার মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যটাও অসংলগ্ন মনে হয়েছে।

What's up man, are you okay?


৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

জয় মজুমদার তন্ময় বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য, এটলিষ্ট একজন পুরো অগোছালো,এলোমেলো,অপ্রসাংগিক ছবিটির যুক্ত করা সহ রানার মন্তব্যে রিপ্লাই মন্তব্যটাও অসংলগ্নতার প্রতিটা অসংলগ্নতার বরাবর খেয়াল করেছে কেউ পাগল বললেও রাগ করতাম না,যাইহোক এত অসংলগ্ন অবস্থার পরো মিরোরডল লেখকের প্রথম থেকে শেষ অব্দি পুরাই উলাটাপাল্টা অসংলগ্নতায় লেখককে পাগল বলে ইগনোর না করে লেখক নিজেই ‘বড়' ধরনের সমস্যায় আছে মনে করে আমাকে আমি ঠিক আছি কি না জিজ্ঞাসা করেছে?

প্রথম মন্তব্য কারী রানার ব্লগ আপনার বুদ্ধিসুদ্ধি কম বলে উপহাস এর ন্যায় করা করা প্রশ্নের উওর মিরোরডল আমার লেখাটর এত অসংলগ্নতার ব্যাখায় ভুমিকা যে প্রশ্ন করেছে ঘটনা সেটাই, ২য় মন্তব্যকারীদ ভাই রাজীব নূর এর প্রশ্নের উত্তর ও মিরোরডল এর মন্ত্যবে আছে।

এরুপ অসংলগ্নতা পুরো বিষয়ে এত ব্যাখা যুক্ত করে বলা অসংলগ্ন লেখাটির মধ্যে ঘটনা টি কি প্রথম দুইজন মন্ত্যব্যকারীর আরো পরিষ্কার করে ঘটনাটা কি জানতে চাচ্ছেন? তৃতীয় মন্ত্যব্য কারী ৪ লাইনে আমার লেখার ব্যাখা দিয়ে আমার কাছে জানতে চেয়েছে আমি ঠিক আছি কিনা?

ধন্যবাদ আবার মিরোরডলকে,আমি বাস্তবে সমাজে এটা বলে ফেইসবুকে লিখে আমার পরিচিত শিক্ষিত কাউকে পাই নি এরপর ২০১৬ ফেব্রুয়ারীর এর পর সামুতে এই পোস্ট দিয়ে অন্তত অপরিচিত হয়েও একজন পেলাম বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন,যাইহোক আমি ভালো আছি আমি সমস্যায় পড়েছি ইভেন খুব বাজে ভাবে কিন্তু সেই পরিস্থিতি ফেইস করার মানসিক জোড়,শিক্ষা,প্রতিবাদ ক্ষমতা আমার ছিল বিধায় স্টিল নিজের অবস্থায় ভালোই আছি কিন্তু এই পরিস্থিতির মুখোমুখি করতে গিয়ে হাসবো না কাদবো বুঝাতে পারবো না যে শিক্ষিত কেন হয় মানুষ সেই ধারনা বদলে দিছে অর্থাৎ আমার আশেপাশে যাদের সাথে বছরের পর বছর বসবাস করছি এর মধ্যে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার,লইয়ার সহ অধিকাংশ অন্তত গ্রাজুয়েট দেরকে এই লেখার মত ভেংগে ভেংগে বুঝিয়ে বলার তাদের না বুঝার শিক্ষায় রস্পন্স আমার লেখায় ছিল(বলতে গেলে আরো কথা)তারপরেও সামুতে লিখে ৩জনই অপরিচিত মন্ত্যব্যকারীরকেই ধন্যবাদ লেখাটিকে ইগনোর না করে প্রথম দুই জন মন্ত্যব্যকারী এটলিষ্ট ঘটনাটি জানার চেষ্টা করেছে ৩য় মন্ত্যব্যবকারী স্পেসিফিকলি আস্ক মি)
যদিও উক্ত লেখার প্রয়োজন বোধ করে লিখেছি যেই লেখার ইঞ্চ বাই ইঞ্চ অসংলগ্নতা আমার জানা যা গুছিয়ে লিখে বুঝিয়ে লিখার মধ্যে এই সমাজের ধারনা নেগেটিভ যে আমি সাহায্য চেয়ে লিখেছি যেহেতু না এবং মিরোর ডল এর মন্তব্যনুসারে আমার এই অসংলগ্নতা পুর্ন লেখায় উল্লেখ করা ঘটনার সত্যতার বিষয়ে লেখার অসংলগ্নতার বিষয়ে সমালোচনা নাক্রে যে প্রশ্নটি আমাকে করেছে? আমি নিজে যখন ফেইস করেছি বহু আগে তখন থেকে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রয়োজন বোধে বাস্তবিক জীবনে,ফেবুতে কিংবা যেখানে যার সাথে পরিচি অপরিচিত কথার ফাকে বুঝতে এবং জানতে জানাতে চেষ্টায় আজ এই মিরোরডল একজিনকে পেলাম বহু দিন পর যার আমার পুরো লেখার মধ্যে অসংলগ্নতায় ভরপুর দোষ বলে ইগনোর না করে আমাকে যে প্রশ্নটির করেছে এইরুপ চিন্তাধারাই অন্তত একজন সচেতন শিক্ষিত মানুষের হওয়া উচিত যা এই অসংলগ্ন লেখা ভিত্তিক পোস্টের মূল ঘটনা

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

জয় মজুমদার তন্ময় বলেছেন: মিরোরডল হঠাৎ করে আপনার মন্তব্য দেখামাত্র মোবাইলে দ্রুত টাইপ করে(যা সামুতে প্রতিনিয়ত না লিখলে কষ্টকর) রিপ্লাই দিয়েছি যেখানে বানান ভুলগুলো বুঝে নিবেন সেটা সমাধান করতে গিয়ে নিজের মন্তব্যে নিজেই লাইক হাল ছেড়ে দিয়েছি( আশা করি সামুতে নিয়মিত না লিখলে বা লিখলেও মোবাইলে লেখার ক্ষেত্রে এই সমস্যা সম্পর্কে আপনি অবগত)।

৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মিরোরডডল বলেছেন:




আরেকটা কথা বলে যাই, পাঠকদের লেখা পড়ে না বোঝার আরও একটি বিশেষ কারণ হচ্ছে lack of punctuation.
শিরোনাম এবং পুরো লেখার কোথাও সঠিকভাবে punctuation এর ব্যবহার হয়নি।
লেখক নিজের লেখাটা আবার পড়বে এবং যেখানে যেখানে প্রয়োজন ঠিক করে নিবে।
তাহলে পাঠকরা লেখাটা পড়ে আরাম পাবে।
থ্যাংকস তন্ময়।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:১৮

জয় মজুমদার তন্ময় বলেছেন: অসংলগ্নতা অবস্থায় ভুক্ত অসংলগ্নতা অবস্থাটি কাউকে বুঝিয়ে বলার ক্ষেত্রে অসংলগ্নতার ফ্যাক্টরি তৈরি হলেও সেটা বিবেচনায় শিক্ষিত সমাজের মানুষের যুক্তি তার সমস্যা না বুঝাতে পারা অসংলগ্নতায় কথাবার্তার মধ্যে বিবেচনায় পড়ে না সেটা বুজার জন্য এই লেখাটির লিখার ক্ষেত্রে যতটুকু অসংলগ্নতা অ স্বাভাবিকতার প্রয়োগ সম্ভব তা করেছি(এমনকি এই লেখাটির অসংলগ্নতায় ফেবুতে লিখার সময় একটা শব্দ মা***** শব্দটি ছিল যা এখানে প্রকাশের সময় শব্দটি উহ্য করছি) এবং ২০১৬ এর ফেব্রুয়ারীর পর দীর্ঘ এত বছর পর সামুতে এই পোস্ট করার মধ্যে লেখার মান,জ্ঞান কিংবা প্রকৃত অর্থে লেখক আমি নই এবং তা বুঝাতে আমি এই পোস্ট না করা আমি অন্তত নূন্যতম জ্ঞ্যান রাখি পাঠকদের বুঝতে সক্ষম হয় লেখার ক্ষেত্রে।কিন্তু প্রথম এত ব্যাখ্যার সাথে আপনার মন্তব্যের পর এই লেখার যাবতীয় অসংলগ্নতার ক্ষেত্রে আমিই সঠিক সেটা না বরং অনেক খুশির সহিত লেখাটির মধ্যে নূন্যতম মান নেই জাতীয় অসংলগ্নতার আমিই করেছি বলে আমার জ্ঞান দ্বারা সম্ভব অনেক খুশির সাথে একজন পেয়েছি আপনার সেই মন্ত্যব্যের রিপ্লাইয়ে আমি বুজিয়ে বলেছি যা আমি বাস্তব সমাজে অনেক উচ্চ শিক্ষিত বহু বছর একসাথে বসবাস করি প্রতিবেশীদের আমার শিক্ষা অনুযায়ী ভাষায় বুঝানোর ক্ষেত্রে আর্থিক লুট সহ বছরের পর বছর সহ্যহীন অবস্থাটি বুঝানোর ক্ষেত্রে আমার সবরকম পদক্ষেপের পরও আজও যেই শিক্ষিতদের বুঝাতে সক্ষম হইনি যে উন্নত দেশে প্রাইমারি লেভেলের বাচ্চাদের মধ্যে ধারনা থাকার ব্যাবস্থা স্কুল থেকে দেয়া হয় সেই পারিবারিক সহিংসতা ২০১০ আইন নামে বাংলাদেশে একটি আইন আছে ইভেন যার আওতায় পারবারিক ভাবে একটা মানুষকে কথা না বলে শারীরিক অংগভংগি দ্বারাও মানসিক নির্যাতন এর শিকার হওয়ার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উল্লেখ করা সরকারি ওয়েব সাইটের লিংক সেন্ড করে সেই লিংকের ফটোকপি করে লেখা মিনিমাম গ্রাজুয়েট শিক্ষিত দের এক লাইনে এক কথায় বুঝাত পারিনি পৃথিবীতে আইনের উর্ধ্বে মা সে মা কখোনো সন্তানের সাথে অন্যায় করত পারে না এমন কোন আইন আছি কি যে আইনের বিচারে মা বলে সে ছেলের সাথে করতে পারবে না বএ ‘মা'র শাস্তির বিধান নেই এমন আইন আছে কি কিংবা ছেলে মার ক্ষেত্রে অর্থাৎ সবরকম যুক্তিত আশেপাশের শিক্ষিতদের আমি বুঝাতে অক্ষমতা লাভ করেছি।যাইহোক আপনার মন্ত্যব্যের প্রভাব আমার উপর এতটাই পড়েছে এরকম বলত থাকলে শেষ হবে না হয়তো আবেগের বশে ইমোশনাল হয়ে আমি অনেক কিছু বলে ফেলবো (যা আমার আত্নসম্মানে লাগার মত নিজের কাছে নিজের মূল্যায়নে অসহায় মনে হয়ে আক্রন্ত হওয়া ঝুঁকি আমার আছে) এই বুঝার জ্ঞ্যান এখন অব্দি আছে বলেই এই মুহুর্তের আমি হয়তো আমার মানসিক জোড় নূন্যতম শিক্ষা জ্ঞ্যান থেকে অনেক কিছু হারিয়ে(যা আমার কাছে মূল্যহীন যারা নিয়েছে তাদের কাছে মূল্যবান) আমি প্রায় ১৫ বছরের অধিক আমার কাছে মূল্যবান মেন্টালি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি বা হওয়ার সম্ভব্য আশংকা উপলব্দির পর অন্তত এই ক্ষতির সম্মুখীন হলে কোন মূল্যই দিয়েই ফেরত আসবে না অবস্তায় প্রতিকারে প্রতিবেশি সহ আপন সবার সাথে কনসাল্ট করার সময় আমি আজ ৩৭ বছরে কয়েকটা দেশের মানুষ সংস্কৃতির সাথে ক্লোজ চলাফেরা মানুষের আসল চরিত্র কি বুজার জ্ঞ্যান আমি বেচে থাকতে মানুষের মনুষ্যত্ব সম্পর্কে মিস্টেরিয়াস অথবা সম্পুর্ন জানি না হিসেবে অনাকাঙ্ক্ষিত খারাপ যেকোন কিছু আমার চেনা ভালো মানুষের ক্ষেত্রে পাওয়া অ স্বাভাবিক শকড হওয়ার মত কিছু না স্বাভাবিক একটা ঘটনা মেনে নেয়ার জ্ঞ্যান টি শুধু জানা না সেটাকে মেনে নেয়ার জন্য নিজ বুদ্ধিতে নিজ চেষ্টায় নিজের ক্ষমতায় ইফোর্ট করতে পারি বেস্ট সাইকোলিজস্ট সাজেশান অনুযায়ী মেনে চলা সহ সবগুলো স্টেপ নেয়ার চেস্টায় করেছি এবং করছি যেই অবস্থায় এখনো ভালো আছি এই ভেবে মস্তিষ্ক দূর্বলতার কারনে কোন ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া দূর্বল আমি ছিলাম না, এখোনো হই নি(কিন্তু টিন এজার একটা ছেলের রাত ৩টায় লাইভে এসে আত্নহত্যার আগে ৫ ঘন্টা আগে পোস্ট দেয়া লেখার কস্ট আমি বুঝি এই ধরনের টিন এজার একটা ছেলের অপমৃত্যুর খবর গুলো শুনলে চরমভাবে মানসিকবিচলিত যাওয়ার পর জন্ম দেয়া এই পোস্ট।

সর্বশেষ, পাঠকদের বুঝার ক্ষেত্রে সুবিধার জন্য “lack of punctuation” লেখার উপর মনোনিবেশ করা মন্তব্যে করা আপনার উপদেশ কে সাধুবাদ জানিয়ে বিনয়ের সাথে কাউকে আঘাত দেয়ার মনাসিকতা ছাড়া রিপ্লাই দিয়ে বলছি,

এই lack of punctuation এর লেখাটি আমি “ প্লাস বি হোল স্কয়ার ইকুয়্যাল টু এ স্কয়ার প্লাস টুএবি প্লাস বি স্কয়ার” এর সূত্র বুঝিয়ে বীজগনিত অংকে পাঠ্যরত স্কুলের বাচ্চা পাঠকদের স্থানে করি নি আরো স্পেসিফিক বলতে গেলে পাঠক হিসেবে আপনার ত বুঝতে সমস্যা হয় নি সুতরাং.... আজকের মত আমার ভুলত্রুটি মার্জনীয় দৃস্টি তে বিচার করার অনুরোধে বায়।

ধন্যবাদ,
ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.