নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিরব বাংলাদেশী

নিরব বাংলাদেশী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রধানমন্ত্রীর স্টেটমেন্ট কি?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২০

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমবেদনা জানাতেই গিয়েছিলেন ওনার মনে যাই কিছু থাকুক না কেন এটাই আমরা বিশ্বাস করতে চাই। কিন্তু গেইট খোলা হলো না। ওনাকে বসতেও বলা হলো না, বিএনপি'র পক্ষ থেকে কেউ ওনার সাথে তখন কথা ও বললো না। কোন ধরনের শিষ্টাচারের মধ্যে এটা পরে না।

সবই মানলাম কিন্তু উনিতো শুধু মাত্র শেখ হাসিনা বা বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে সেখানে যান নি, প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও গিয়েছিলেন আর আমার যতটুকু ধারনা সেটা হলো প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ করা হয়েছে এই ধরনের একটা স্টেটমেন্ট দেয়ার কথা। কিন্তু এক "গেইট লক" স্টেটমেন্ট ছাড়া আরতো কিছু চোখা পড়লো না

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৭

তামিম89 বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী ঢোল পিটিয়ে কাদের জন্য শোক প্রকাশ করে সেটা আগে শিখে আসেন X(( X((

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৫

রাফা বলেছেন: আওয়ামি লীগের স্টেটমেন্ট-http://www.samakal.net/2015/01/25/114494

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৬

রাফা বলেছেন: কোকোর মৃত্যুতে আ'লীগের শোক
সমকাল প্রতিবেদক
কোকোর মৃত্যুতে আ'লীগের শোক
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুতে আনুষ্ঠানিক শোক জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। ক্ষমতাসীন দলটি বলেছে, আশা করি এই মৃত্যুতে বিএনপি নেতাদের 'শুভবুদ্ধির'র উদয় হবে। কোকোর আত্মার শান্তি কামনা করে তারা পেট্রোল বোমা ও সন্ত্রাসী কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেবে।

রোববার দলের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমণ্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, কোকোর অকাল মৃত্যুতে আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। খালেদা জিয়া ও তার পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তারা যেন এই শোক কাটিয়ে উঠতে পারেন।

ছেলের মৃত্যুতে শোকাহত খালেদা জিয়াকে সমবেদনা জানাতে বিএনপি চেয়াপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফিরে আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রায় ১৫ মিনিট গুলশান কার্যালয়ের গেটে অপেক্ষা করেন। এর পরও তার প্রতি ন্যূনতম সৌজন্য দেখানো হয়নি। প্রধানমন্ত্রী যাওয়ার পরও যারা এভাবে সৌজন্য দেখাতে পারেন না, তাদের কোনো কথায়ই সত্যের লেশমাত্র নেই। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এ ধরনের আচরণ সমাজ-সংস্কৃতিতে কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে। এমন ঘটনা বাংলাদেশের ইতিহাসে আগে কখনও ঘটেনি।

হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী যাওয়ার পর তাকে বলা হলো খালেদা জিয়াকে ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। কিন্তু আমরা আশ্চর্য হয়ে দেখলাম প্রধানমন্ত্রী গুলশান কার্যালয় ত্যাগ করার পরই খালেদা জিয়া তাকে ধন্যবাদ জানালেন। এটা কেমন ইনজেকশন জানি না। ঘুমের ইনজেকশন নিলে তো কয়েক ঘণ্টা ঘুমিয়ে থাকার কথা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.