![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সততি লিখলেই মাইনাছ আর বেশী সততি লিখলে মডু স্ট্যাটাস নাবায়া দেয়!
ধর্মের ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞেস করতে ভয় লাগে।
কিন্তু আমার মনে অনেক দিন ধরেই নীচের প্রশ্নটা ঘুরপাক খাচ্ছে।
শূরুতে বলি, কোন এক খলিফা তার মেয়েকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, "মা, স্বামী ছাড়া কতদিন তুমি থাকতে পার?" সেই কন্যা জবাবে বলেছিলেন, "খুব বেশী হলে তিন মাস"।
এর পরে মুসলিম সেনাদের জন্য তিন মাস পরপর ছুটির বিধান করেন ঐ খলিফা। এবং একটা সময়ে তা সবার জন্যই প্রযোজ্য হয়েছিল।
এখন, আমাদের দেশ থেকে প্রচুর লোক বিদেশে বছরের পর পর কাজ-কর্ম করে আয় রোজগারের জন্য থাকেন এবং তাদের স্ত্রীরা বছরের পর বছর দেশে পড়ে থাকে। এদের অনেকেই "তথাকথিত" ইসলামের শরিয়ত অনুযায়ী চালিত দেশে কর্ম উপলক্ষ্যে থাকছেন। কিন্তু যে দেশেই থাকুন না কেন, ইনারা তাদের স্ত্রীদের সাথে উপরের বিধান মতে তিন মাস পরপর দেখা করার সুযোগ পান না। তার উপরে এই জমানায় আমাদের অনেক ভাইয়েরই সংযম শক্তি অনেকের চাইতেই কম।
ফলে অনেকেই বেশ্যালয়ে যেতে পারেন যৌন তাড়না মেটাতে, কেউ কেউ বা হস্তমৈথুনের আশ্রয় নিতে পারেন। কেউ কেউ মেয়ে পটিয়ে এনে যৌন ক্ষুধা মেটাতে পারেন। কেননা সবার পক্ষে সব সময়ে সংযম প্রদর্শন করা সম্ভবপর হয় না। তার উপরে স্বপ্ন দোষের এফেক্ট তো আছেই।
সে ক্ষেত্রে বিধান কি?
কেননা ইসলাম বলছে, মুতা বা অস্থায়ী বিবাহ করা হারাম, হস্ত মৈথুন করা হারাম। তবে অর্থের বিনিময়ে কি বেশ্যা গমন হারাম কিনা তা আমি কোথাও দেখি নাই। বেশ্যা গমন যদি হারাম হয়ে থাকে, তা তা কেন হারাম -- "জেনা" না "মুতা বিবাহ"-এর কারনে?
আরেকটা কথা, যারা বিদেশে থাকেন, তারা তো ক্রীতদাসী রাখতে পারেন না সেই সামর্থ থাকে না বলে, যদিও এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, স্ত্রী ব্যতীত ক্রীতদাসীদের সাথেই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলাম ধর্ম মতে হালাল। [ দেখুন সুরা নিসা, আয়াত ২৪ ]
[ উপরের পোস্টের সঠিক এবং যুক্তিপূর্ণ উত্তর না দিয়ে খামোখা গালি দিয়ে মন্তব্য দিলে মুছে দেওয়া হবে। ]
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৫
নিষ্কর্মা বলেছেন: সুরা নিসার ২৩ নং আয়াতের রেশ টেনে আয়াত ২৪-এর শুরুতে বলা হয়েছে, " এবং তোমাদের জন্য (নিষিদ্ধ করা হল) বিবাহিত মহিলাদের, তবে তোমাদের ডান হাতের অধিভুক্তি (দাসী) ব্যতীত"।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:১৯
বোতাম বলেছেন: স্ত্রী ব্যতীত ক্রীতদাসীদের সাথেই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলাম ধর্ম মতে হালাল।
এটা আপনি কোথায় পেলেন?
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৬
নিষ্কর্মা বলেছেন:
উর্ফে দেহেন
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২১
আল ইমরান বলেছেন: স্ত্রী ব্যতীত ক্রীতদাসীদের সাথেই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলাম ধর্ম মতে হালাল।
এই কথা কই পাইছেন?
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৬
নিষ্কর্মা বলেছেন:
উরফে দেখেন।
৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @ রোবান এবং বোতাম...
ভাই এটা সূরা নিসাতেই আছে।
তবে, এটার সবচে ভাবার বিষয় হল- এই ক্রীতদাস প্রথা উচ্ছেদকেই কিন্তু আবার সবচে গুরুত্ব দেয়া হয়েছৈ ইসলামে।
যাই হোক। শুধূ ক্রীতদাসী নয়- বিষয়টা এভাবে বলা আছে- তোমাদের ডান হস্ত যাদের অধীকারী!!
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩২
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু। আমি সুরা নিসার ২৪ নং আয়াতের একটা অনুবাদ দিয়েছি উপরে। মনেহয়, এইটাতেই সব সমস্যার সমাধান হবে।
তবে আমি আপনার সাথে একমত যে ইসলাম দাস প্রথা উচ্ছেন করতে পারেন নাই। এবং এই আয়াতের প্রভাবে এখনও অনেকেই দাসীদের সাথে যৌন কর্ম করে থাকেন, মানবতা বা শরম থেকে তা ত্যাগ করতে পারেন নাই।
কিন্তু দাসীদের সাথে যৌন কর্ম হালাল না হারাম সেটি পোস্টের মূল বিষয় না। আশাকরি মূল বিষয়ের উপরে আপনার মতামত পাবো।
৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৬
শোয়াইব আহেমদ বলেছেন: ভাইজান কী বিদেশে আছেন
বড়ই গবেষনামূলক পোষ্ট দেখতেছি :-< :-<
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৭
নিষ্কর্মা বলেছেন:
গবেষণামূলক পুস্ট কি না জানি না, তবে চিন্তার ভিত্রে আসি। আমার অনেকেই তো বিদেশে থাকে, তাই ভাবতেছিলাম!
৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৬
ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: গ্যালারিতে রইলাম.............. লাগা-লাগি বিষয়ক যে কোন কিছু জানতে বেপক মুন্চায়.............।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৮
নিষ্কর্মা বলেছেন:
মাঝে মইদ্ধে আইসা একটু আওয়াজ দিয়া যাইয়েন! ঢিল মারবেন না খবরদার!
৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৯
শিক কাবাব বলেছেন: বাসায় যারা কাজ করে তারা কি ক্রিতদাস? তাদেরকে কি ২০ লক্ষ বা ৫০ লক্ষ টাকা দিয়া বাজার থেইকা কিনা আনছেন? ক্রিতদাস মানে বুঝেন?
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩৫
নিষ্কর্মা বলেছেন: পোস্টে লেখা আছে যারা বিদেশে থাকেন, তারা তো ক্রীতদাসী রাখতে পারেন না সেই সামর্থ থাকে না বলে।
আর যে অর্থে বললেন ২০ বা ৫০ লাখ টাকা দিয়ে কেনা কিনা? আসলে ভাই আমরা যেভাবে তাদেরকে ব্যবহার করি, তা ক্রীতদাসদের সমান পর্যায়ের। আপনার ঘরে কি খুব আদর করা হয় কাজের লোকদের?
৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৯
সবুজ সুত বলেছেন: স্ত্রী ব্যতীত ক্রীতদাসীদের সাথেই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলাম ধর্ম মতে হালাল।
কারন রাসুল (সাঃ) তার ১১ স্ত্রী সহ আর চার দাসীর সাথে সঙ্গম করেছেন.।.।
৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩১
রিফাত হোসেন বলেছেন: তবে তোমাদের ডান হাতের অধিভুক্তি (দাসী) ব্যতীত"। ???
ঐ আমারে কেউ ধর ধর , আলেম আসছে ,
কোরআন শরীফে (দাসী) কথাটা ঐ লাইন টর্চ মাইরাও পাইলাম না আপচুচ ।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪০
নিষ্কর্মা বলেছেন:
পাবেন না। সেইটাই তো কুর'আনের মজাক!
ডান হাতের অধিভুক্ত বলে অনুবাদে দাসীদেরই বুঝাইসে।
দুই পবিত্র মসজিদের কাস্টডিয়ান হিসাবে বাদশাহ আব্দুল্লাহ কুর'আনের যে ইংরেজি অনুবাদ করিয়েছেন, তাতে ডান হাতের অধিভুক্ত (দাসী) কথাগুলোই বলা হয়েছে।
এই জন্যেই তো খুঁজে পাবেন না!
আফসুস!!!
১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩৪
ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: ভায়েরা ঝাইড়া কাশেন...যারা বুঝেন তারা সোজা ভাষায় উ্ত্তর দেন.. আমার বাসায় যদি কোন কাজের মেয়ে থাকে তবে আমি কি তার সাথে সেক্স করতে পারবো?ইহা মুসলিম ধর্মে সাপোর্ট করে কিনা।
১১| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩৮
বিদ্রোহী সত্ত্বা বলেছেন: স্ত্রী ব্যতীত ক্রীতদাসীদের সাথেই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলাম ধর্ম মতে হালাল।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৫
নিষ্কর্মা বলেছেন:
শুনতে খারাপ লাগলেও দেখুন সুরা নিসার ২৪ নং আয়াত!
কিংবা দয়া করে দেখুন শুরুর মন্তব্যে আমার উত্তরগুলা।
১২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৪
জারনো বলেছেন:
তোমরা যখন কোন বিষয়ে বিভ্রান্ত হও তখন তোমাদের কর্তব্য কোন বুজর্গ অথবা মুফতি ওলাময়ে কেরামের সাহায্য নেওয়া। তোমাদের নিকটবর্তী কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে (ইসলাম ধর্মের জন্য মাদ্রাসা) যেখানে হাদিস কোরআনের ব্যখ্যা দেওয়া হয়, ফতোয়া বিভাগ থেকে তোমরা সঠিক উত্তর পেতে পারো। কোন কিছু মনগড়া বা অর্ধসত্য অথবা ভুল ব্যাখ্যা করে সৃষ্টিকর্তার কোপানলে পড়োনা। নিশ্চয়ই আল্লাহ মাহাপরাক্রমশীল ও সর্বজ্ঞানের অধিকারী।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৭
নিষ্কর্মা বলেছেন:
এই জন্যিই তো ব্লগে লিখলাম, যাতে কেউ না কেই জবাব দেয়।
কেননা যদি তেমন কোন কিছুর সাহায্য পাওয়া না যাবে তখন কি চুপ করে বসে থাকব নাকি ভাইজান? তাই ব্লগে লিখলাম, যদি কেউ উত্তর দেন এই প্রশ্নের।
১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৭
ব্লুম্যাজিক বলেছেন: Apne ki boideshe thaken naki?
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৫১
নিষ্কর্মা বলেছেন:
Apni ki deshe thaken?
১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৭
দেশী পোলা বলেছেন: প্রবাসীদের বৌদের জন্য চিন্তায় চিন্তায় লেখকের ঘুম হারাম হইয়া গেছে দেখি
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৫০
নিষ্কর্মা বলেছেন:
যদি আপ্নের মত ড্রেস পইরা হেগোর জন্যে ডিঊটি দিবার ক্য়, ঘুম তো হারাম হৈবোই! না কি কন র্যাব ভাই দি দেশি পোলা ?
১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৫১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: গ্যালারী আছি...।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৫২
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ফুচকা নিয়া আসছেন তো।
১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৫৫
কোহকাফের বাসিন্দা! বলেছেন: এই প্রসংগে, কবিগুরু কহিয়াছিলেন-
থাকিতে হস্ত
হইয়ও না
নারীর দ্বারস্ত
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৫৯
নিষ্কর্মা বলেছেন:
কবিগুরু বললেও ধর্মগুরুরা কিন্তু বলছেন হস্তমৈথুন হারাম।
সেটা ধর্ম কিতাবে বলা আছে।
১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:০৯
অগ্নি দগ্ধ বলেছেন: এখানে আমার প্রশ্ন হল, আমাদের বাসাবাড়িতে যারা কাজ করেন তারা কি আমাদের ক্রীতদাস হিসেবে বিবেচিত হবে কিনা ?( এটাও মাথায় রাখা জরুরি তাদের অনেকেই আবার স্থায়ী সময়ের জন্যও থাকেনা। ২-৩ ঘণ্টা কাজ করে চলে যায়)
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:১৮
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ভাল প্রশ্ন, আপনার সাথে আমিও জবাবের অপেক্ষায় থাকলাম।
১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:১৪
রোবান মাহমুদ বলেছেন: এটা নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে আরেকটা কথা মনে পরে গেল।
মিডলইস্টের বেশির ভাগ দেশে আমাদের দেশ থেকে কাজের ছেলে/বুয়া নিয়ে যাওয়া হয়। আর তাদের উপর চালান হয় নির্মম যৌন নির্যাতন। আমি খুবই বিশ্বাস যোগ্য সূত্র থেকে জেনেছি যে অনেক লোক ঐ সব দেশের গেরস্তের মেয়েদের দ্বারা অসহনীয় যৌন নির্যাতনের স্বীকার হয়ে দেশে চলে এসেছে।
আরও একজনের কাহিনী জেনেছি, সেটা হল লোকটি একটু বেশি চাষা ভুষা টাইপের ছিল। তাকে দেহে ঐ বাড়ীর মেয়েরা তুতু চিটাল আর কিছু টাকা পইসা দিয়ে ফিরতি ফ্লাইটে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিল।
উপরের ঘটনা গুলো বাস্তব এবং সত্য।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:২২
নিষ্কর্মা বলেছেন:
প্রশ্ন হল মিডল ইস্টে যারা গৃহস্থালি কাজের জন্য যায়, তাদের উপরে তো ইসলামি শরিয়ত মতে চলা দাবী করা ঐ দেশের নাগরিকরা ক্রীতদাসের মত আচরণ করে।
কিন্তু এই পোস্টের মূল প্রশ্ন হল দীর্ঘকাল পরস্পর থেকে বিচ্ছিন অবস্থায় থাকা স্বামী এবং স্ত্রী কি ভাবে তাদের যৌন চাহিদা পূরন করবে। ধর্ম কি বলে এ নিয়ে।
এই ব্যাপারে কিছু বলার থেকে থাকলে বা জানলে এইখানে বলেন।
১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:১৯
কলম.বিডি বলেছেন: ধুত্তোর, আসল বিষয়টা কোথায় হারায় গেল। আমার প্রবাসীদের নিয়ে একটা চিন্তা খুব হয়। বেশীর ভাগ পরিবারেই পুরুষ না থাকার কারণে বাচ্চারা বিশেষ করে ছেলেরা পড়ালেখা বন্ধ করে দেয়। বেচারা বাবা ১০ বছর পর এসে দেখে যাদের জন্য এতো কষ্ট করেছে তারা হারিয়ে গেছে মোবাইল আর হোন্ডার জগতে...
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:২৪
নিষ্কর্মা বলেছেন:
এতোক্ষনে একজন পেলাম যে ব্যাপারটা সিরিয়াসলি ভেবেছেন। ধন্যবাদ ভাই। তবে আমি অত বড় প্রশ্নে যাই নাই। ওইটা আমার মনে হয় আমাদের একটা সামাজিক সমস্যা।
কিন্তু আমি খুব ছোট্ট একটা পারিবারিক সমস্যা নিয়ে প্রশ্ন করেছি। আমার জিজ্ঞেস করা এই ব্যাপারটা কিন্তু খুবই চিন্তার উদ্রেক করে।
২০| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৩২
রোবান মাহমুদ বলেছেন: কিন্তু এই পোস্টের মূল প্রশ্ন হল দীর্ঘকাল পরস্পর থেকে বিচ্ছিন অবস্থায় থাকা স্বামী এবং স্ত্রী কি ভাবে তাদের যৌন চাহিদা পূরন করবে। ধর্ম কি বলে এ নিয়ে।
সমাধান ১। ছেলেরা প্রবাসে আরেকটা বিয়ে করে নিতে পারে।
সমস্যা ১। কিন্তু মেয়েদের তো ১টা স্বামী থাকা অবস্থাই আরেকটা বিয়ের নিয়ম নেই? তাহলে মেয়েরা কি করবে।
সমাধান ২ অ্যান্ড ফাইনালঃ ইসলাম নির্দিষ্ট নির্দিষ্ট সময় পর পর দেশে ফিরে আসা আর স্ত্রিদের সঙ্গ দেয়া। অথবা স্ত্রিদের সাথে করে নিয়ে যাওয়া।
তাহলে এখন আমাদের জানতে হবে মেয়েরা কি করবে? কিভাবে তাদের স্বামীর এই লম্বা অনুপস্তিতিতে জৈবিক চাহিদা পূর্ণ হবে।
কিন্তু আমার মনে হয় ২ নং বাদে আর কোনও সমাধান নাই।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৪১
নিষ্কর্মা বলেছেন: কিন্তু সবার পক্ষে স্ত্রীকে তার নিজের কর্মস্থলে নিয়েও যাওয়া সম্ভব না, কিংবা ঘন ঘন দেশে আসাও অসম্ভব। এই ক্ষেত্রে কি হবে?
২১| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৩৫
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: আমারো আপনার মত জানবার মুন্চায়। তয় মোর শরম করে.....হুজুরগো জিগাইতে। তয় আমি কিন্তু নিজের জন্য না অন্যের ...জন্য জানবার চাই।
সামু তে কোন মুফতি ওলাময়ে কেরাম থাকলে দয়া কইরা রেসপন্স করেন।
২২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৪১
রোবান মাহমুদ বলেছেন: এখানে একটা বিষয় ক্লিয়ার করা দরকার। ইসলাম কিন্তু বিবাহ ব্যাতিত ক্রিতদাস/দাসিদের সাথেও যৌন সম্পর্ক স্থাপন নিসিদ্দ করেছে।
লেখক এইবেপারে আপনার ব্যাখা টা ভুল।
Click This Link এই লিংকে গিয়ে ২৩-২৪ নাম্বার আয়াতে দেখেন।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৫৬
নিষ্কর্মা বলেছেন:
আপনার দেওয়া লিঙ্ক থেকেই উদ্ধৃতি দিচ্ছিঃ
এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম।
এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ।
--------------------------------
উপরে বোল্ড করে দিয়েছি এদেরকে । এখানেই সমস্যা। বুঝলেন নাকি? না হলে বিবাহ ছাড়া যৌন সম্পর্ক স্তাপন করা থেকে বিরত থাকতে এই আয়াতগুলোতে বলা হয়েছে।
কিন্তু ভাই সমস্যা হচ্ছে এই এদেরকে -কে নিয়ে, যারা হল পরিস্কার ভাবেই অন্যের বিবাহিত স্ত্রীগণ এবং দান হাতের অধিভুক্তগণ, যার সরল অর্থ হচ্ছে দাসী।
২৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৪৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: আবদুল্লাহ কইল আর ঐটাই মাইনা নিলাম !!! মগের মুল্লুক নাকি ।
পাপ বহুত করি কিন্তু সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করি । মাইটি পাওয়ার ছাড়া কোন কিছুই চলার কথা না, সিস্টেম তৈরী করতে গেলেও মেইন কার্নের লাগে
২৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৪৪
রোবান মাহমুদ বলেছেন: লেখক, দেশে আসা সম্ভব না এইটা মানতে পারলাম না। সম্বব না কেন? কুরআন/ হাদিস মত আইন করলেই তো সম্ভব। ছুটির বেবস্তা রাক্লেই সম্ভব।
আর যদি ছটি নাই দে তাহলে সে চাকরি আপনারা করবেন না। দেশেই তাকবেন। একদম সোজা
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৫৮
নিষ্কর্মা বলেছেন:
আপনি মনে হচ্ছে ভাবের জগতের মানুষ। একবার নির্মম দুনিয়াতে নেমে আসুন, দেখবেন মানুষ কত কষ্ট করে বেঁচে আছে।
মাটির কাছাকাছি থাকুন, ভালো থাকবেন। সত্যকে চিনবেন।
২৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৫০
সিনানথ্রোপাস বলেছেন: posti sotti vabbar obokash dei. Amader deser ei narira kivabe bochor gula par kore ta vaba jaina. Ar ei sujog gulo nicche choto debor, parar jeans pora bekar cheleta notuba bacchar tution master! Ar eta houtai savabik. Tobe eco system tikiye rakhte o remitance flow thik rakhte probasi, sadesi o bekar choto vai ei 3 pokkher vumika prosongsonio.
** quraner bisoi niye dimot ache
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৮
নিষ্কর্মা বলেছেন:
আপনার মতটাই জানতে চাচ্ছিলাম। তবে আমাদের সামাজিক ব্যবস্থায় কিছু করা কঠিন। যাদের দিকে আঙ্গুল তুলেছেন, তারা ছাড়াও অনেক ধরনের সমস্যা এই সব মহিলাদের পোহাতে হয়।
২৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৫১
মেলবোর্ন বলেছেন: স্ত্রী ব্যতীত ক্রীতদাসীদের সাথেই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলাম ধর্ম মতে হালাল। [ দেখুন সুরা নিসা, আয়াত ২৪ ]
একটু এই অনুবাদ দেখবেন: Also forbidden to you are women who are already married, except those women who have sought asylum with you against their disbelieving husbands at war with you (60:10). This is God’s Ordinance binding upon you. All other categories are permitted for you in marriage, with mutual consent, as confirmed by giving her a generous marital gift or dowry. You shall seek them in honest wedlock and let marriage be a fortress of chastity for the husband and wife. You shall maintain morality and go not near adultery (17:32). You like to marry women for a better quality of life, so give them their portions as a duty. And there is nothing wrong in adjusting the sum with mutual agreement after the duty has been done. These laws are given to you by God, the Knower, the Wise
এবার ৬০.১০ দেখুন 60 Al-Mumtahinah - The Lady Under Oath : ৬০.১০ :O You who have chosen to be graced with belief! When believing women come to you as immigrants, investigate their case, although only God is best Aware of their faith. Once you establish that they are truly believers, do not return them to the rejecters of the truth. Th্ey are not lawful for the rejecters, nor are the rejecters lawful for them. Give the rejecters what they have spent on them (as dowry).
And there is no blame on you if you marry these women, when you have given them their due marital gift. And do not hold on to wedlock with women who continue to deny the truth. And you may ask them for the dowry you had paid, just as the rejecters have the right to ask the return of what they spent. This is the Judgment of God. He judges between you, for God is All Knower, All Wise.
সুত্র: QXPiv (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourth Edition) By Shabbir Ahmed, M.D.
http://ourbeacon.com/?page_id=11605
এবার আপনার প্রশ্নে: কিন্তু এই পোস্টের মূল প্রশ্ন হল দীর্ঘকাল পরস্পর থেকে বিচ্ছিন অবস্থায় থাকা স্বামী এবং স্ত্রী কি ভাবে তাদের যৌন চাহিদা পূরন করবে। ধর্ম কি বলে এ নিয়ে।
এই জমানায় আমাদের অনেক ভাইয়েরই সংযম শক্তি অনেকের *চা--ইতেই কম তাই বলে কি আপনার কথা মত যেখানে সেখানে /যেতে হবে। আর সবাই তো বছরে একবার ছুটি পায় তখন সে আসবে সেটা ফরজ হয়ে যায় তার এবং বউ এর চাহিদা মেটাতে আর মাঝে সময়টাতে নিজেকে হেফাজত করবে যদিও স্বিকার করতে বাধা নেই যে তা অনেক কস্ট সাধ্য।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৬
নিষ্কর্মা বলেছেন:
প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ অনুবাদ্গুলো দেওয়ার জন্য। এর একটাও কিন্তু সুরা নিসার ২৪ নং আয়াতের প্রথম কথাগুলোকে "মানা" করেছে বলে মনে হল না। তাই সুরা নিসার ২৪ নং আয়াতে বলা কথাগুলো এখনো বহাল রয়ে গেছে। আপনার উদ্ধৃত আয়তগুলো কিন্তু বিবাহের নিয়ম এবং রীতি সমন্ধে বলছে।
দ্বিতীয়তঃ আপনি স্বীকার করলেন যে সব সময়ে নিজেকে সংযমের বিধানে বেধে রাখাটা খুবই কষ্টসাধ্য।
আমার প্রশ্নের একটা দিক কিন্তু এই সব সময়ে উপারহীন এবং নিজেকে সংযত করতে না পারা এই ভাইয়েরা কি করবে?
২৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সূরা নিসা'র ২২ থেকে ২৫ আয়াতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা মূলতঃ মুসলিমদের জন্য বিবাহের আওয়াগুলো বর্ণনা করছিলেন, অর্থাৎ মুসলিম পুরুষ কাকে বিয়ে করতে আর কাকে বিয়ে করতে পারবে না।
আপনি যেহেতু সূরা নিসার ২৪ নং আয়াতের একটা অংশের উদ্ধৃতি দিয়েছেন, সুতরাং আসা করি আপনি এই সবগুলো আয়াত সম্পর্কেই অবগত। সুতরাং আপনি যেভাবে এই আয়াতের অপব্যাখ্যা করলেন, তাতে যদি আপনি অমুসলিম হয়ে থাকেন, তাহলে বলা যায় ইচ্ছাকৃতভাবেই এটা করেছেন। আর যদি আপনি মনে করেন যে আপনার পরিচয় একজন মুসলিম, তবে আমার বিবেচনায় আপনার উচিত তওবা করে আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা। অবশ্যই আপনি অনেক গর্হিত অপরাধ করেছেন।
4:22 And marry not women whom your fathers married, except what has already passed;
indeed it was shameful and Maqtan, and an evil way.
4:23 Forbidden to you (for marriage) are:
• your mothers,
• your daughters,
• your sisters,
• your father's sisters,
• your mother's sisters,
• your brother's daughters,
• your sister's daughters,
• your foster mothers who suckled you,
• your foster milk suckling sisters,
• your wives' mothers,
• your stepdaughters under your guardianship, born of your wives unto whom you have gone in -- but there is no sin on you if you have not gone in unto them (to marry their daughters),
• -- the wives of your sons who (spring) from your own loins,
• and two sisters in wedlock at the same time,
except for what has already passed; verily, Allah is Oft- Forgiving, Most Merciful.
4:24 Also (forbidden are) women already married, except those (slaves) whom your right hands possess. Thus has Allah ordained for you.
All others are lawful, provided you seek them (with a dowry) from your property, desiring chastity, not fornication.
So with those among them whom you have enjoyed, give them their required due, but if you agree mutually (to give more) after the requirement (has been determined), there is no sin on you. Surely, Allah is Ever All-Knowing, All-Wise.
4:25 And whoever of you have not the means wherewith to wed free believing women, they may wed believing girls from among those whom your right hands possess, and Allah has full knowledge about your faith, you are one from another.
Wed them with the permission of their own folk (guardians) and give them their due in a good manner; they should be chaste, not fornicators, nor promiscuous.
And after they have been taken in wedlock, if they commit Fahishah, their punishment is half that for free (unmarried) women.
This is for him among you who is afraid of being harmed in his religion or in his body; but it is better for you that you practice self-restraint, and Allah is Oft-Forgiving, Most Merciful.
এই হল আয়াতগুলোর অর্থ। আর আপনি যে অংশের অপব্যাখ্যা করেছেন তার তাফসীর দেখুনঃ
Forbidding Women Already Married, Except for Female Slaves
Allah said,
وَالْمُحْصَنَاتُ مِنَ النِّسَاء إِلاَّ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ ...
Also (forbidden are) women already married, except those whom your right hands possess.
The Ayah means, you are prohibited from marrying women who are already married, إِلاَّ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ (except those whom your right hands possess) except those whom you acquire through war, for you are allowed such women after making sure they are not pregnant.
Imam Ahmad recorded that Abu Sa`id Al-Khudri said,
"We captured some women from the area of Awtas who were already married, and we disliked having sexual relations with them because they already had husbands. So, we asked the Prophet about this matter, and thisAyah was revealed, وَالْمُحْصَنَاتُ مِنَ النِّسَاء إِلاَّ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ (Also (forbidden are) women already married, except those whom your right hands possess). Consequently, we had sexual relations with these women.''
This is the wording collected by At-Tirmidhi An-Nasa'i, Ibn Jarir and Muslim in his Sahih.
Allah's statement,
... كِتَابَ اللّهِ عَلَيْكُمْ ...
Thus has Allah ordained for you.
means, this prohibition was ordained for you by Allah. Therefore, adhere to Allah's Book, do not transgress His set limits, and adhere to His legislation and decrees.
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১৪
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ভুল করেছি কি না জানি না। তবে আপনার দেওয়া কথা থেকেই বলছি, তবে বাংলায়ঃ
এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম।
এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ।
--------------------------------
উপরে বোল্ড করে দিয়েছি এদেরকে। এখানেই সমস্যা। বুঝলেন নাকি? না হলে বিবাহ ছাড়া যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা থেকে বিরত থাকতে এই আয়াতগুলোতে বলা হয়েছে।
সেইটা আমিও বুঝি এবং জানি।
২৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আগ্রহীরা এই লিংকে গিয়ে আরো পড়ে নিতে পারেন (তাফসীর ইবনে কাছির)ঃ
http://www.quran4u.com/Tafsir Ibn Kathir/004 Nisa.htm#ْم
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১৭
নিষ্কর্মা বলেছেন:
তফসিরে কিন্তু দাসীদের ব্যাপারে বলা হচ্ছেঃ
"We captured some women from the area of Awtas who were already married, and we disliked having sexual relations with them because they already had husbands. So, we asked the Prophet about this matter, and thisAyah was revealed, وَالْمُحْصَنَاتُ مِنَ النِّسَاء إِلاَّ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ (Also (forbidden are) women already married, except those whom your right hands possess). Consequently, we had sexual relations with these women.''
খেয়াল করে দেখুন, Consequently, we had sexual relations with these women.
আমি তো দেখছি এই কথাগুলো আমার কথার পক্ষেই যাচ্ছে।
তবে এইটা মূল প্রশ্ন না। মূল প্রশ্নটা মনে হল আপনি বোঝেনই নাই।
২৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১৮
রোবান মাহমুদ বলেছেন: তাহলে আমরা বলতে পারি, বিবাহ ব্যাতিত সকল যৌন সম্পর্ক হারাম।
আর বর্তমান দুনিয়া যেহেতু খুবই কঠিন তাই আমাদের প্রবাসি ভাইদের ধৈর্য ধরা ছাড়া আপাতত আর কিছু করার নাই।
তাই তো আল্লাহ বলেছেন, "আর তোমরা ধৈর্য ধরলে তো তোমাদের জন্য মঙ্গল। আল্লাহ্ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।"
--সূরা নিসা, আয়াত ২৫।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২০
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ভাই বাস্তব ব্লগে দেওয়া উপদেশের মত এত সহজ না! বাস্তবে দেখে তারপরে বলেন।
৩০| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১৮
সিনানথ্রোপাস বলেছেন: @ jahirul Islam.
Apnar sathe ekmot. Ami hoito etota bistarito jantamna tobe islamer moulik dharonar sathe oita samghorsik chilo.
Apnake dhonnobad.
৩১| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১৯
মেলবোর্ন বলেছেন: দক্ষিণ হস্ত বলতে সুরা নিসায় কি বুঝান হয়েছে তাই কিন্তু Al-Mumtahinah - The Lady Under Oath : ৬০.১০ আয়াত :O You who have chosen to be graced with belief! When believing women come to you as immigrants, investigate their case, although only God is best Aware of their faith. Once you establish that they are truly believers, do not return them to the rejecters of the truth. Th্ey are not lawful for the rejecters, nor are the rejecters lawful for them. Give the rejecters what they have spent on them (as dowry).
And there is no blame on you if you marry these women, when you have given them their due marital gift. And do not hold on to wedlock with women who continue to deny the truth. And you may ask them for the dowry you had paid, just as the rejecters have the right to ask the return of what they spent. This is the Judgment of God. He judges between you, for God is All Knower, All Wise.
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৮
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ডান হাতের অধিভুক্ত বলে অনুবাদে দাসীদেরই বুঝাইসে।
দুই পবিত্র মসজিদের কাস্টডিয়ান হিসাবে বাদশাহ আব্দুল্লাহ কুর'আনের যে ইংরেজি অনুবাদ করিয়েছেন, তাতে ডান হাতের অধিভুক্ত (দাসী) কথাগুলোই বলা হয়েছে।
৩২| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২০
আসফি আজাদ বলেছেন: তাফসীর ইবন কাসীর-এ ২৪ নং আয়াতের অনুবাদ নিম্নরূপঃ
(24. Also (forbidden are) women already married, except those (slaves) whom your right hands possess. Thus has Allah ordained for you. Al l others are lawful, provided you seek them (with a dowry) from your property, desiring chastity, not fornication. So with those among them whom you have enjoyed, give them their required due, but if you agree mutually (to give more) after the requirement (has been determined), there is no sin on you. Surely, Allah is Ever All-Knowing, All-Wise. )
এর পরে ২৫ নং আয়াতের অনুবাদে বলা হয়েছেঃ
(25. And whoever of you have not the means wherewith to wed free believing women, they may wed believing girls from among those whom your right hands possess, and Allah has full knowledge about your faith, you are one from another. Wed them with the permission of their own folk (guardians) and give them their due in a good manner; they should be chaste, not fornicators, nor promiscuous. And after they have been taken in wedlock, if they commit Fahishah, their punishment is half that for free (unmarried) women. This is for him among you who is afraid of being harmed in his religion or in his body; but it is better for you that you practice self-restraint, and Allah is Oft-Forgiving, Most Merciful. )
এর পরে (This is for him among you who is afraid of being harmed in his religion or in his body; ) –এর তাফসীরে বলা হচ্ছে – “indicates that marrying slave girls, providing one satisfies the required conditions, is for those who fear for their chastity and find it hard to be patient and refrain from sex. In this difficult circumstance, one is allowed to marry a slave girl. However, it is better to ref rain from marrying slave girls and to observe patience, for otherwise, the offspring will become slaves to the girl's master”.
এখানে বলা হচ্ছে, যে যার সামর্থ্যের অভাব আছে সে একজন ক্রীতদাসীকে বিয়ে করতে পারবে, ক্রীতদাসীর মালিকের অনুমতি নিয়ে। খুবই গুরুত্বপূর্ন যে বিষয়টা এখানে আছে, সেটা হচ্ছে এই ধরনের বিয়ের ফলে কিন্তু ক্রীতদাসী স্বাধীন হচ্ছে না! এবং এই বিয়ের ফলে যদি কোন সন্তান জন্ম নেয় তাহলে সেই সন্তানও ক্রীতদাসীর মালিকের ক্রীতদাস/দাসী হবে “for otherwise, the offspring will become slaves to the girl's master”।
যদি তাই হয়, তাহলে এই ক্ষেত্রে ক্রীতদাসীটি একজন ক্রীতদাসী এবং একই সাথে একজন স্বাধীন ব্যক্তির সাথে বিবাহিতা।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ২৪ নং আয়াতের প্রথমেই বলা হয়েছে “Also (forbidden are) women already married, except those (slaves) whom your right hands possess”. তাহলে এই ক্রীতদাসী কি তার মালিকের জন্য বৈধ বিবেচিত হবে? যেহেতু সে বিবাহিতা, কাজেই সে তার মালিকের জন্য অবৈধ; একই সাথে যেহেতু সে ক্রীতদাসী কাজেই সে তার মালিকের জন্য বৈধ! পুরোপুরি বিপরীত দুটি বিন্দু এক বিন্দুতে চলে আসল কি?
আরো একটি বিষয়ের প্রতি মনযোগ দেওয়া জরুরী, সেটা হচ্ছে যদি ক্রীতদাসী তার মালিকের জন্য বৈধ হয় এবং তার ফলস্বরূপ কোন সন্তান জন্ম নেয়, তাহলে সেই ঔরসজাত সন্তানও কি ক্রীতদাস/দাসী হবে? উপরের আলোচনার প্রেক্ষিতে তাই তো হয়!
এই প্রসঙ্গগুলোর অবতারণা করা এই জন্য যে, না জেনে বুঝে হঠাৎ একটি-দু’টি আয়াত নিয়ে আলোচনা কোন সুফল বয়ে আনবে না। পুরোপুরি জানা-বোঝার প্রয়োজন আছে। কখন, কোন প্রেক্ষিতে কোন আয়াত নাজিল হয়েছিল সেটাও মনে হয় বিবেচনায় আনা জরুরী। এভাবে হঠাৎ কোন আয়াতের আলোচনা বুদ্ধিমানের কাজ মনে হয় না।
আল্লাহই ভালো জানেন। তিনি আমাদের সবাইকে জানার এবং বোঝার শক্তি এবং সামর্থ্য দান করুন।
ধন্যবাদ।
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৫
নিষ্কর্মা বলেছেন:
পোস্টের প্রশ্নটার জবাব দিয়ে যান জনাব।
সবাই দেখি মূল ব্যাপারটা এড়িয়ে ক্রীতদাস নিয়ে পড়েছে।
৩৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৬
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: সমাধান একটাই ,"বেটা বউ কে নিয়ে বিদেশে যা"
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫১
নিষ্কর্মা বলেছেন:
অমিত ভাই, আমার প্রশ্ন হৈল সেই সব মানুষ যারা বিদেশে যায় অদক্ষ শ্রমিক হিসাবে আর নিজের পরিবারকে অনেক ভোগান্তির ভেতরে রেখে যায় দেশে!
তাদের ব্যাপারে আমাদের ধর্ম কি ব্যাখ্যা দেয়? এদের অনেকে তো তিন-চার বছরেও একবার দেশের আসতে পারেন না! চিন্তা করে দেখুন অবস্থাটা একবার!
৩৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৬
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
৩৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৮
মেলবোর্ন বলেছেন: আমার প্রশ্নের একটা দিক কিন্তু এই সব সময়ে উপারহীন এবং নিজেকে সংযত করতে না পারা এই ভাইয়েরা কি করবে?
এক যদি পারে বউকে নিয়ে যাবে বা সে নিজে চলে আসবে অথবা সংযম -- শুধু বিদেশ নয় অনেকে ঢাকায় কাজ করেও বছরে একবার দেশে (গ্রামে যান বউ সেখানে মিন করেছি) সেম প্রবলেম।
সেম কথা তাদের জন্য যারা বিয়ে করেনি তারা কি ভাবে নিজেকে সংযত রাখে সেই ভাবে থাকতে হবে না পারলে সেটা তাদের দোষ ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়।
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৬
নিষ্কর্মা বলেছেন:
খুব সম্ভবত আপনি বা আপনার পরিবারে এই সমস্যা নাই। তাই থিয়োরি আউড়ায়ে যাচ্ছেন।
এই সমস্যায় আছে এমন পরিবারগুলোর সাথে কথা বলেন, তখন বুঝবেন সমস্যা কতটা প্রখর এবং গভীর।
এইভাবে সরলীকৃত উপদেশ অনেকদিন ধরেই শুনেছি, এবং এই জাতীয় কথা বলে তারাই যারা এই সমস্যায় পড়ে নাই। বিশেষ করে হুজুর শ্রেণীর লোকেরা, যারা মনে করে তারাই সব সমাধান দিতে পারবে, তারাই এই জাতীয় কথা বেশি বলে। কিছু মনে কৈরেন না, আমার অভিজ্ঞতায় এইই তো দেখেছি এতো কাল।
৩৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৩০
মহাজাগতিক মুসাফির বলেছেন:
আপনার উদ্দেশ্য জানা নয়, বিতর্ক করা। কোরআনের কিছু বিষয়ের ব্যাখ্যা যথা সময়ে সমকালীন তাফসিরকারকরা দিয়েছে। আপনি এ ব্যাপারে যথেষ্ট ষ্টাডি করেন নি এটা আপনার পোষ্ট থেকে পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে।
আমি আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি, জানার চেষ্টা করুন। জানার ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই জানতে পারবেন। আর জানার ইচ্ছা না থাকলে এই সময়টা অন্য কাজে লাগান। তাতে নিজের লাভ হবে।
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০০
নিষ্কর্মা বলেছেন:
এই জাতীয় কথা বলার কারন, আপনিও চিন্তা করে কোন সদুত্তর পান নাই। আর নে পেয়ে লেখককে বলছেন যে সে কিনা তর্ক সৃষ্টির জন্যে এই পোস্ট পুস্টাইসে! নিজে আরেকবার পড়ে দেখুন না মহাজাগতিক কিতাবখানা এবং এই দুনিয়ার ক্ষণকালের মুসাফিরদের জন্য কিছু বলুন যারা এই সমস্যায় পড়েছে।
৩৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৪০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনি বার বার Out of context কথা বলে যাচ্ছেন।
আপনি পুরো প্যারাটাকে বার বার আংশিক ব্যাখ্যা করছেন। তাফসিরে স্পষ্টই বলা হচ্ছে, যার বাংলা করলে দাড়ায়ঃ
" তোমাদের জন্য সকল সধবা (বিবাহিত) মহিলা নাজায়েজ, তারা ছাড়া যারা তোমাদের ডান হাতের অধীনে। এই ডান হাতের অধীনে বলতে বোঝানো হচ্ছে, সেইসব নারী যাদের তোমরা যুদ্ধের মাধ্যমে অধিকার করেছ, তারা যদি অন্তস্বত্তাঃ না হয় তবে তোমরা তাদের বিয়ে করতে পার"
এই আয়াতগুলোই কিন্তু কাদের বিয়ে করা যাবে আর কাদের যাবে না, সে সংক্রান্ত। বিবাহিত মহিলারা নাজায়েজ মানে কিন্তু এই নয় যে বিবাহিত মহিলাদের সাথে যৌন সম্পর্ক নাজায়েজ, সেটাতো এমনিতেই নাজায়েজ, বরং বলা হচ্ছে, বিবাহিত মহিলাদের বিয়ে করাটা নাজায়েজ, কিন্তু সেই সব বিবাহিত মহিলা ব্যাতীত, যাদের তোমরা যুদ্ধের মাধ্যমে অধিকার করেছ, যদিও তারা পূর্বে বিবাহিত হয়।
তাফসিরটি ঠিক মত পড়ুন, কোন আলেমের দারস্থ হয়ে বুঝে আসুন। এইভাবে নিজেকে এবং অন্যদের জাহান্নামের দিকে ধাবিত করবেন না। বিচার একদিন হবে ইনশাল্লাহ !
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৪
নিষ্কর্মা বলেছেন:
আমি বার বার পড়েছি, এবং দেখলাম আমার কথাটাই ঠিক। যুদ্ধবন্দিনীদের ব্যাপারে দান হাতের কথা বলা নাই। কেন আপনি ভুল ব্যাখ্যা করছেন?
ডান হাতের অধিভুক্ত বলে অনুবাদে দাসীদেরই বুঝাইসে।
দুই পবিত্র মসজিদের কাস্টডিয়ান হিসাবে বাদশাহ আব্দুল্লাহ কুর'আনের যে ইংরেজি অনুবাদ করিয়েছেন, তাতে ডান হাতের অধিভুক্ত (দাসী) কথাগুলোই বলা হয়েছে।
৩৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:৫৬
সমানুপাতিক বলেছেন: ধর্ম শব্দের আভিধানিক অর্থ হল যা ধারণ করার যোগ্য ।
এবার আপনি যা লিখেছেন তার দিকে তাকান ।
"ধর্মের ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞেস করতে ভয় লাগে।"
কারণটা কি? ভয় পাচ্ছেন কেন কিছু জিজ্ঞেস করতে? অপ্রীতিকর কিছুর মুখোমুখি হবার ভয়ে? জানতে গেলে জিজ্ঞাসার কোন বিকল্প নেই । জিজ্ঞেস করতে করতেই আপনি উত্তর একদিন পাবেন ।
"...এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন, স্ত্রী ব্যতীত ক্রীতদাসীদের সাথেই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলাম ধর্ম মতে হালাল।[ দেখুন সুরা নিসা, আয়াত ২৪ ]"
আপনার অনুবাদ ঠিক কিনা আমার জানা নেই, ঠিক হলে এটা একটা অত্যন্ত বাজে ধরণের ফতোয়া ছাড়া আমার কাছে আর কিছু মনে হচ্ছে না ।এটা ধারণ করার যোগ্য নয়, এটা ধর্ম হতে পারে না ।
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩
নিষ্কর্মা বলেছেন:
জনাব, ধর্ম বলতে এখানে আমাদের দেশের সংখ্যা গরিষ্ঠদের ধর্মের কথাই বলা হয়েছে। এবং যখন আপনি পড়তে থাক্লেন পোস্টটা, তখনো কি বুঝলেন না ধর্ম বলতে লেখক আসলে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন?
এখনো যদি না বুঝে থাকেন, তা হলে বুঝুন এইটাই যে, লেখক ধর্ম বলতে আমাদের দেশের সংখ্যা গরিষ্ঠদের ধর্মের কথা বুঝিয়েছেন।
দুই পবিত্র মসজিদের কাস্টডিয়ান হিসাবে বাদশাহ আব্দুল্লাহ কুর'আনের যে ইংরেজি অনুবাদ করিয়েছেন, তাতে ডান হাতের অধিভুক্ত (দাসী) কথাগুলোই বলা হয়েছে।
কুর'আন ব্যাখ্যার জন্য কুরআনকে পড়ুন খোলা মন নিয়ে। দাসীদের সাথে যদি যৌন কর্ম করার অধিকার আপনাকে দেওয়া হয়ে থাকে, তাতে কি সমস্যা?
নাকি এমন বিধান মধ্যযুগের ইসলামকে নতুন মোড়কে করে মর্ডান ইসলাম হিসাবে প্রচার করতে সমস্যার সৃষ্টি করবে বলে ভাবছেন? আরে ভাই ১৪০০ বছরের পুরানা কিতাব, যার রক্ষনাবেক্ষনের ভার আল্লাহ স্বয়ং নিয়েছেন, সেইটা এখন কি বাইবেলের মত বদলে দিতে পারেন?
তাই ব্যাখ্যা বদলে ইসলামকে মর্ডান করার চেষ্টা চলছে। এবং সে লক্ষ্যে নতুন নতুন কথা বলা হচ্ছে, অনেক আয়াতের ব্যাখ্যা ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এই ভাবে কি মর্ডানাইজেশন হয় না কি?
৩৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২০
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: নিজেকে বেশি সেয়ানা মনে করা ঠিক না। আইজকা ধরা খাইলা কোরআনের আয়াতের নামে মিথ্যা , বিকৃত অনুবাদ দিয়া।
কভারে ব্লগিং করার চেষ্টা করা ভালো। কিন্তু ল্যাঞ্জা লুকানো খুব দায়। উপরে জহিরুল ভাইয়ের মন্তব্যের উত্তরে পিছলাও কেনো ?? যেই আব্বাগো লাইগা এত আকাম, কভার ব্লগিং তোমার , সেই আব্বারা যখন দৌঁড়ের উপর থাকব, তখন তুমারে পুছবে না। কথাটা খেয়াল রাইখো। আর কোরানের বিকৃত অনুবাদের শাস্তি মহান আল্লাহই তোমার জন্য নির্ধারন করবেন। তখন তোমার কভার আব্বাদের থিওরী সত্য না মিথ্যা তা বুঝবা।
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৯
নিষ্কর্মা বলেছেন:
দুই পবিত্র মসজিদের কাস্টডিয়ান হিসাবে বাদশাহ আব্দুল্লাহ কুর'আনের যে ইংরেজি অনুবাদ করিয়েছেন, তাতে ডান হাতের অধিভুক্ত (দাসী) কথাগুলোই বলা হয়েছে।
কুর'আনের বিধান বা লেখা নিয়ে আমার কোনই ধন্ধ নেই। আমি বিশ্বাস করি কুর'আন-এ যা যা বলা হয়েছে, তা সত্য। আরবী আমার ভাষা না। তাই অনুবাদ ছাড়া কুর'আন বোঝার উপায়ও নেই।
অনুবাদ পড়ে যা বুঝেছি, তাই লিখেছি। এইটা আমার ভুল হয়ে থাকলে আল্লাহ সবার চেয়ে বেশি জানেন, তিনি সর্বজ্ঞ, সবকিছুই দেখেন। যদি আমি ইচ্ছাকৃত ভাবে ভুল অনুবাদ করি, তার দায় অবশ্যই আমার, এ কথা স্বীকার করি আমি।
তবে আমার মূল প্রশ্নের জবাবটা পেলে উপকৃত হতাম। কেউই আসল প্রশ্নের জবাব না দিয়া দাসী নিয়া পইড়া আছে।
৪০| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৩৯
বীর_যোদ্ধা বলেছেন: "Ekam evadvitiyam"
"He is One only without a second."
"ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয়।"
[Chandogya Upanishad 6:2:1]
২. "Na tasya pratima asti"
"There is no likeness of Him."
" তার (গড) কোন প্রতিমা বা ছবি নেই"
[Svetasvatara Upanishad 4:19]
বেদঃ
1. "na tasya pratima asti"
"There is no image of Him."
" তার (গড) কোন ছবি না প্রতিমা নেই"
[Yajurveda 32:3]
ভগবত গীতাঃ
"সে তত্ত্বদর্শী মহাত্মা বা পরমাত্মাই সব কিছু" - এরূপ লোকে জানতে পারে না। কারন ভোগের কামনা দ্বারা তাদের মন অভিভূত হয়েছে। সেজন্য তারা স্বীয় প্রকৃতি অর্থাৎ জন্ম জন্মান্তরের অর্জিত সংস্কারের স্বভাবের দ্বারা প্রেরিত হয়ে "আমি পরমাত্মা" থেকে ভিন্ন অন্য দেবতাগনের এবং তাদের প্রচলিত নিয়ামের আশ্রয় নেয়। [Bhagavad Gita 7:20]
এগুলো কি মিথ্যা? যদি সত্য হয়, তাইলে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে কেন?
৪১| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১২:০৯
আসফি আজাদ বলেছেন: এই অবস্থায় রোযা রাখাই উত্তম বলে বিবেচিত হতে পারে। আপনার প্রশ্নের উত্তরের জন্য নীচের হাদীসগুলো দেখুনঃ
Volume 7, Book 62, Number 3:
Narrated 'Alqama:
While I was with Abdullah, 'Uthman met him at Mina and said, "O Abu 'Abdur-Rahman ! I have something to say to you." So both of them went aside and 'Uthman said, "O Abu 'Abdur-Rah. man! Shall we marry you to a virgin who will make you remember your past days?" When 'Abdullah felt that he was not in need of that, he beckoned me (to join him) saying, "O 'Alqama!" Then I heard him saying (in reply to 'Uthman), "As you have said that, (I tell you that) the Prophet once said to us, 'O young people! Whoever among you is able to marry, should marry, and whoever is not able to marry, is recommended to fast, as fasting diminishes his sexual power.
Volume 7, Book 62, Number 4:
Narrated 'Abdullah:
We were with the Prophet while we were young and had no wealth whatever. So Allah's Apostle said, "O young people! Whoever among you can marry, should marry, because it helps him lower his gaze and guard his modesty (i.e. his private parts from committing illegal sexual intercourse etc.), and whoever is not able to marry, should fast, as fasting diminishes his sexual power."
Volume 7, Book 62, Number 9:
Narrated Ibn Masud:
We used to fight in the holy battles in the company of the Prophet and we had no wives with us. So we said, "O Allah's Apostle! Shall we get castrated?" The Prophet forbade us to do so.
নীচের হাদীসগুলোতে দেখুন তিনি ক্রীতদাসী এবং বন্দীদের প্রতি কেমন আচরণ করেছেন এবং করতে বলেছেনঃ
Volume 7, Book 62, Number 23:
Narrated Anas bin Malik:
Allah's Apostle manumitted Safiyya and regarded her manumission as her Mahr.
Volume 7, Book 62, Number 98:
Narrated Anas:
Allah's Apostle manumitted Safiyya and then married her, and her Mahr was her manumission, and he gave a wedding banquet with Hais (a sort of sweet dish made from butter, cheese and dates).
Volume 7, Book 62, Number 103:
Narrated Abu Musa:
The Prophet said, "Set the captives free, accept the invitation (to a wedding banquet), and visit the patients."
আসুন অনৈতিক যৌন সম্পর্ক থেকে দূরে থাকি।
Volume 7, Book 62, Number 148:
Narrated 'Aisha:
Allah's Apostle said, "O followers of Muhammad! There is none, who has a greater sense of Ghira (self-respect) than Allah, so He has forbidden that His slave commits illegal sexual intercourse or His slave girl commits illegal sexual intercourse. O followers of Muhammad! If you but knew what I know, you would laugh less and weep more!"
সূরা আন-নিসার ২৫ নং আয়াতের শেষ অংশঃ “but it is better for you that you practice self-restraint, and Allah is Oft-Forgiving, Most Merciful”।
আশা করি আপনি আপনার উত্তর পেয়েছেন।
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২২
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে কষ্ট করে জবাব দেওয়ার জন্য।
৪২| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:০২
ত্রিকালদর্শী বলেছেন: স্ত্রীর গর্ভে অংকুরিত ভ্রুন রেখে তিনি পরবাসী হলেন। কিভাবে জীবনের একটি অপরিহার্য আকাংখাকে তিনি নিবৃত করেছিলেন জানিনা। কিন্তু যাকে রেখে গেলেন তিনি কতটা নিরানন্দ ভোর, উদাস দুপুর, মৌন বিকেল, রক্তাক্ত গোধূলী আর অসহায় একাকী রজনী কাটিয়েছেন উত্তপ্ত শারীরিক যাতনা নিয়ে আমি দেখেছি খুব কাছে থেকে। ধর্ম, সংস্কার আর সামাজিকতার যাঁতাকলে পিষ্ট সেই নারীর বিষন্ন দৃষ্টি এখনো মাঝে মাঝে আমাকে খুব পীড়া দেয়। অর্থ-বিত্ত সবই হলো কিন্তু সেই দিন আর ফিরে এলো না। মিলল না, মেলানো গেলো না জীবনের যোগ-বিয়োগ-গুন-ভাগ ।
পোষ্টটি বাস্তবতার নিরীখে মননে নাড়া দ্যায় কিন্তু সমাধানে সাড়া দ্যায় না। অজ্ঞতায় নাকি ভয়ে জানা নেই।
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ত্রিকালদর্শী, আপনি যা দেখেছেন, তার বাস্তবতা উপলদ্ধি করতে পেরেছেন। কিন্তু এই পোস্টে যারাই লিখেছেন, তারা সেই বাস্তবতা বোঝেন নি। তারা শুধু তত্ত্ব কথা আউড়ে গেছেন।
ইসলাম তত্ত্বের ধর্ম না, এইটা আমি বিশ্বাস করি। আমি বিশ্বাস করি, ইসলাম আসলেই মানুষের জন্য অনেক ব্যাপারে পথপ্রদর্শক। কিন্তু এর ভুল ব্যাখ্যায় আমরা সেই মহত্ত্বকে হারিয়ে ফেলেছি।
ব্যক্তি মানুষের যে সব সমস্যা হবে, তার সমাধান কুর'আনে দেওয়া হয়েছে। বান্দা কষ্ট পায়, এমন বিধান না কুর'আন বয়ান করেছে, না কোন হাদিসের বর্ণনায় পাওয়া গিয়েছে। তাই এমন একটা সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে না, তা আমি বিশ্বাস করি না।
কিন্তু সমস্যা হল, যারা মর্ডান বলে কুর'আন কে চালাতে চায়, তারা কুর'আনের অনেক কথাকে এখন ভুল ব্যাখ্যার চেষ্টা করছে। এইটাই নিন্দনীয়। আল্লাহ সবাইকে কুর'আন সঠিক ভাবে বোঝার জ্ঞান দিন, এই দোয়া করা ছাড়া আর কি কিছু করার আছে?
আর আপনার বর্ণিত কাহিনী প্রবাসী অধ্যুশিত যে কোন এলাকাতেই অহরহ ঘটছে। এইটাই বাস্তবতা। কিন্তু তাত্ত্বিকরা তা মানতে রাজি না। এইটাই আপ্নার-আমার সাথে তাদের পার্থক্য। এইটাই আফসোস হয়ে বুকে বিঁধে থাকল।
৪৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:১৫
জারনো বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
এই জন্যিই তো ব্লগে লিখলাম, যাতে কেউ না কেই জবাব দেয়।
কেননা যদি তেমন কোন কিছুর সাহায্য পাওয়া না যাবে তখন কি চুপ করে বসে থাকব নাকি ভাইজান? তাই ব্লগে লিখলাম, যদি কেউ উত্তর দেন এই প্রশ্নের।
আপনি আর যায়গা খুঁজে পেলেন না ! জবাব অনেকেই দিয়েছেন আর আপনিও পেয়েছেন !! এবার নিশ্চয়ই আপনার আক্কেল হয়েছে !!!
চোরের কাছে ধর্মের কথা শুনতে চাইলে, আর শীত কালে গরমের ওয়াজ করলে কী পরিনতি হয় এবার আশা করি বুঝে গেছেন।
ধর্মের সহি ব্যাখ্যা শুনতে হলে ধর্ম নিয়ে যারা চর্চা করে তাদের দ্বারস্ত হওয়া আবশ্যক। কোমল পানি তে তৃষ্ণা নিবারণ হয় না। যদিও তা পানির চেয়ে দামী। সুতরাং সঠিক স্থানে প্রয়োজনীয় জিনিসটি খুঁজুন।
০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নিষ্কর্মা বলেছেন:
আপনার উপদেশের জন্য ধন্যবাদ। তবে আমি জানতাম এই ব্লগে অনেক জ্ঞানী আছেন, তারা হয়তো জবাব দিতে এগিয়ে আসবেন। তা আর হলো না দেখছি।
আমি অনেকের লেখাই পড়লাম, এবং জবাবও দিয়েছে। কিন্তু আসল কথার কাছাকাছি কেউই গেলেন না, সবাই দাসীদের রক্ষার জেহাদে ঝাঁপিয়ে পড়লেন যেন। খোঁজ করে দেখুন, এই আয়াতের উছিলায় কত সাচ্চা মুসলমান তাদের দাসীদের ভোগ করছে।
৪৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই পোস্টের মূল প্রশ্ন হল দীর্ঘকাল পরস্পর থেকে বিচ্ছিন অবস্থায় থাকা স্বামী এবং স্ত্রী কি ভাবে তাদের যৌন চাহিদা পূরন করবে। ধর্ম কি বলে এ নিয়ে ---
ভাইসাব, প্রথম কথা হইল ধর্মরে ছাড়েন- আপনার বুকে হাত দিয়া কন, আপনার মন কি বলে?
প্রথমত বিষয়টি শিক্ষা, জ্ঞান, ধৈর্য, সংযম, জীবন বোধের উপর নির্ভর করে।
আপনি কি আপনার লক্ষ হিসেবে যৌনতাকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন?
খাওয়ার জন্য বাচা, আর বাচার জন্য খাওয়ার পার্থ্যকের মতো- আপনার জীবনের জন্য যৌনতা না যৌনতার জন্য জীবন?
এই বোধের উপর উত্তর আসমান জমিন পার্থক্য হতে বাধ্য।
এখন আসুন আপনার ও আপনার স্ত্রীর প্রেম, বিশ্বাস আর আন্তরিকতার কথায়। প্রেম এমন এক শক্তি যা হাজারো ঘাত প্রতিঘাতকে সহ্য করার শক্তি দেয়। দেশের দশের জন্য জীবন দিতেও উদ্ভুদ্ধ করে। ব্যাক্তি প্রেমও তেমনি শুধূ স্বামীর জন্য ১-২ বছর কি যুগেরও বেশী অপেক্ষার শক্তি দেয়। যদি তা সত্য প্রেম হয়।
আপনার শিক্ষা, জ্ঞান এবং জীবনবোধ বড় অনুঘটক হিসেবে আপনাকে যখন চালায় তখন আপনি ভোগি, লোভি, কামুক হন না।
স্বাভাবিক যে কোন চাহিদা নিয়ন্ত্রন যোগ্য। অস্বাভাবিক পর্যায়েই তা নানা দূর্ঘটনা ঘটায়। পরকীয়া, ব্যভীচার, ঘর পালানো ইত্যাদি।
এখন আমার কাম যদি অতি মাত্রার হয়- (স্বামী বা স্ত্রী উভয়ের জন্য প্রযোজ্য) তবে অবশ্যই আমার বিয়ের আগেই জীবন পরিকল্পনায় তা ভেবে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। তারপরও ঘটনা চক্রে যদি দূরে যেতেই হয় তখন অনুঘটক হিসেবে বাকী উপাদান গুলো সুস্থ, বিবেকবান, প্রেমিক, দায়বোধতা, আমাকে স্বাভাবিক জীবন পথে চালিত করবে।
তারপরও যদি একান্তই বেশি কামভাব উদ্রেক হয়- তা থেকে প্রতিকারে নিজের স্বাভাবিক জ্ঞানই রক্ষা করতে পারে- আমি গোডাইনে মাল বেশী দিলেই না গোডাউন উপচে পড়বে। আমি যদি রেশনাল হই, সুস্থ জীবনের জন্যও যা অনেক বেশী জরুরী- আমার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করি, কাম উদ্রেককারী খাবার গ্রহনে বিরত থাকি, মাঝে মাঝে উপোস থাকি, এবং আমার নিজের চরিত্রের প্রতি বিশ্বস্ত থাকি- তবেই প্রতিটা স্বামী বা স্ত্রী তাদের জীবনের শুদ্ধতর অবস।থাকে বজায় রাখতে সক্ষম হবে। তা দেশেরই হোক বা বিদেশের বিরহেই হোক।
যা অবশ্যই ধর্ম থেকে আহরিত। ধারন করে যেই জীবনবোধ যে যার জীবনে তাই তার ধর্ম। এখণ মূখে সে যাই বলুক না কেন!
তাহলে সুস্থ সুন্দর জীবনবোধে এটা কোন সমস্যা না।
সমস্যা তাদের জন্য যাদের জীবনোবোধ নোংরা, ধোয়াসা, মূর্খতায় ভরা, লোভী, ভোগী, আত্মপরতায় মগ্ন, কামকতায় আচ্ছন্ন- এই সব রোগাক্রান্তরাই নানা সমস্যার জন্ম দেয়- তাদের জন্যও রয়েছে চিকিৎসা তাদের নিজের মাঝেই। জ্ঞানের চোখ মেলে তাকে শুধু নিজের দিকে তাকাতে হবে।
আজ নিজে যা অন্যের সাথে করছে, অন্য কেউ তার বা তার আপনজনের সাথে করলে সে তা মেনে নিতে পারবে কিনা! সেখানেই বিবেকের প্রথম পাঠ
অনেক বেশী বল্লাম। উত্তর পাইছেন নি?
০৮ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
নিষ্কর্মা বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে।
বহুত জ্ঞানের কথা কৈলেন দেখি!
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:১৪
রোবান মাহমুদ বলেছেন: স্ত্রী ব্যতীত ক্রীতদাসীদের সাথেই যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলাম ধর্ম মতে হালাল।[/sb
আপনার এই তথ্যর নির্ভরযোগ্য সূত্র চাই। কারণ আমি জানি, স্ত্রী ব্যাতিত অন্য সবার সাথেই যৌন সম্পর্ক হারাম।