![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।
প্রাতিষ্ঠানিক সনদপত্র থাকিলে কি আর শিক্ষিত হওয়া যায়?
সনদপত্র দেখিয়া মানুষের জ্ঞান মাপা বড় দায় ।
আমি বহু সনদপত্রধারীকে দেখিয়াছি তারা মূর্খ্য অধম,
আবার বহু সনদপত্রহীনদের দেখিয়াছি তারা উত্তম ।
এক লোক এসে শিক্ষিত বেশে সনদপত্র দেখাইয়া বলিল অনেক কথা,
ভাবিলাম আমি,স্মরন করে তোমায় হে জগৎস্বামী-
বাড়িল কেনো মোর বুকে দহন ব্যথা?
জগৎস্বামী মোরে শিখাইলো প্রতিভা না থাকিলে সনদপত্র যে বৃথা ।।
আরেক লোক এসে অশিক্ষিত বেশে সনদপত্রহীন বলিল কিছু কথা,
বুঝিয়া আমি স্যালুট দিয়া তাহারে,বলিলাম প্রকৃত শিক্ষা উহারেই বলে ।।
তুমি শিক্ষিত কিনা সমাজ দিবে তার স্বীকৃতি,
কিন্তু প্রতিষ্ঠান স্বীকৃতি দিয়ে তোমার মেধা করেছে বিকৃতি ।
অনেক জ্ঞানী বলিবেন প্রতিষ্ঠান স্বীকৃতি দিলেই সমাজের স্বীকৃতি দেওয়া হয় ।
আমি অধম বলিলাম এটি একেবারেই গ্রহনযোগ্য নয় ।।
কারণ সমাজ দেখে মানুষের জ্ঞান,বুদ্ধি,বিবেক,বিচক্ষণতা ।
আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দেখে মাত্র মানুষের গ্রন্থগত বিদ্যা ।।
যে ব্যক্তি ভাবে সনদপত্র থাকিলে সে একজন বড় শিক্ষিত,
আমি বলিলাম সেই জগতের সবচেয়ে বড় অশিক্ষিত ।
যদিও শিক্ষিত-অশিক্ষিত যাচাই করা বড় দায় ।
তবুও প্রকৃত জ্ঞান,বুদ্ধি,বিবেক আছে যার তাকেই শিক্ষিত বলা যায় ।
বিঃদ্রঃ- লেখার মাধ্যমে লেখকের চরিত্র বিশ্লেষন করা ঠিক নয় । কারন একজন লেখক অনেক ধরনের লেখা লিখে থাকেন ।পৃথিবীতে যাদের চরিত্র সবচেয়ে বেশি তারা হলেন লেখক । লেখকের নিজের চরিত্র স্বয়ং লেখক ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোনো মানুষ জানেন না । মাঝে মাঝে লেখক নিজেই জানেন না তার চরিত্র! তবুও আপনারা যদি উক্ত কবিতাটি দ্বারা চরিত্র বিশ্লেষন করতে যান তাহলে দয়া করে কবির চরিত্র বিশ্লেষন করুন,আমার চরিত্র না । কারন আমি একজন অধম,অশিক্ষিত মানুষ ।
২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০১
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: রাইট। বাট মানবতা এখন সনদেত্রের মধ্যে আবদ্ধ হয়ে। এটা চরম দুঃখ ছাড়া আর কিছুই নেই। ধন্যবাদ প্রিয় লেখক আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। শুভকামনা শতত।
২| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি চাকুরী পেয়েছেন?
২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: জ্বি ভাই আলহামদুলিল্লাহ। একটি কোম্পানিতে এক আওয়ামীলীগ নেতা আইটি অফিসার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন এই মাসের ১ তারিখ। আপনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা যে আপনি সার্বক্ষনিক ভাবে আমার লাইফ/ জব ইত্যাদীর বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। খোজ খবর রেখেছেন। স্যলুট জানাই আপনাকে। আমার জন্য দোয়া করবেন শ্রদ্ধেয় প্রিয় লেখক। আপনি ভালো থাকুন। শুভকামনা শতত।
৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭
ফেনা বলেছেন: সত্য এবং সুন্দর উপস্থাপন।
ভাল লাগা রখে গেলাম।
২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৬
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: জ্বি আপনার প্রতিও রইলো আমার হৃদয় নিংড়ানো ভালো লাগা ও ভালোবাসা। ভালো থাকুন সর্বদা। শুভকামনা শতত।
৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন:
শিক্ষিত সার্টিফিকেটধারীদের সংখ্যা বাড়িয়াছে তবে শিক্ষিত বিবেকের সংখ্যা বাড়ে নাই!!!
তবে আমভাবে,
অসৎ সরকারী কামলার চেয়ে গ্রামের সহজ-সরল কৃষকটাকেই আমার বেশী পছন্দ।।
২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৮
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: রাইট একেবারে মনের মত কথা বলোছেন। অনেকে সনদপত্র পেয়ে শিক্ষিত হয়েছে ঠিক,কিন্তু মানুষ হতে পারেনি। অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১২
রাজীব নুর বলেছেন: যার মধ্যে মানবতা আছে সে'ই মানুষ। এবার সার্টিফিকেট থাকুক আর না থাকুক।