নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্থবির জীবন দীর্ঘ, গতিময় জীবন অতিক্ষুদ্র

To be, or not to be: that is the question---মীন জাতক হিসেবে দুটি দ্বিমুখী মৎসের চিরন্তন দ্বিধান্বিত অবস্থান

মাঘের নীল আকাশ

পৃথিবীর দেয়ালের পরে আঁকাবাঁকা অসংখ্য অক্ষরে একবার লিখিয়াছি অন্তরের কথা — সে সব ব্যর্থতা আলো আর অন্ধকারে গিয়াছে মুছিয়া!

মাঘের নীল আকাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাঁস ভি কাভি বহু থি...থি কেয়া ?!? - পর্ব - ৪ (শেষ পর্ব)

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৪



সাঁস ভি কাভি বহু থি...থি কেয়া ?!? - পর্ব - ৩




আজকের পর্বটা যেহেতু শেষ পর্ব তাই তুলনামূলক একটু বড়।

আমার স্ত্রী বর্তমানে ছয় মাসের প্রেগন্যান্ট। সেই হিসাবে শশুড়বাড়ী থেকে তার যতটুকু প্রাধান্য পাবার কথা তার কিছুই সে পায় নি। আট মাস আগে আমার বোনও প্রেগন্যান্ট ছিল এবং তকেে ঘিরে আমার বাবা-মা'র যে চিন্তা এবং যত্ন দেখেছিলাম, তার পুরোটাই এখন অনুপস্থিত। যদিও একই বাসা, একই বাবা-মা...শুধু মেয়েটি অন্যের।



প্রেগনেন্সির প্রথম তিন মাসে নানাবিধ শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় এবং একটু বাড়তি মনোযোগের প্রয়োজন হয়। তাই সে সময়টা তাকে তার বাবার বাড়ীতেই রেখেছিলাম। সে থাকতে চায়নি, আমিই জোর করেছিলাম। সেই তিন মাসে আমার বাবা একবারও ফোন করে খোঁজ নেয়নি যে তার ছেলের বউ আদৌ বেঁচে আছে কিনা। আমার মা কয়বার ফোন দিয়ছিল, নিজের কিছু প্রয়োজনে। অখচ এদেরকেই আমার বড় রান্না করে নিজ হাতে প্লেটে খাবার তুলে দেয়। যাইহোক, আমার মা এই সুযোগে সবাইকে বলল, বউ বাপরে বাড়ী গিয়ে পরে আছে তিন মাস ধরে কোন খোঁজ খবর নাই...। কিন্তু এটা বলে নাই যে সে তিন মাসের প্রেগন্যান্ট...সে অসুস্থ। একবার, মিনারেল কমে গেলে হাসপাতালে ভর্তি করলাম। আম্মা শুনে বলল, এটা এমন কিছু না...খামাখা ভর্তি।



আমার বোন যখন প্রেগনান্ট ছিল তখন সে প্রায় সারাদিনই শুয়ে বসে কাটাতো। আর আব্ব-আম্মা পারলে মুখে তুলে খাওয়াতো। আর আমার বউ সারাদির অফিস করে সন্ধা সাতটায় বাসায় ফিরে রান্না করে খায় এবং খাওয়ায়। তার শাশুড়ী সেই সময়টা বসে বসে স্টার জলসাতে সিরিয়াল দেখে। একবার রান্নাঘরে উঁকি দিয়েও দেখে না। বরং সুযোগ পেলে একটা-দুটা কথা শুনিয়ে যায়।



তারা তাদের সুইডেনের নাতীর সাথে নানারকম রংঢং করে স্কাইপেতে কথা বলে। ওরা দেশে আসলে কি করবে তার প্ল্যান করে। কিন্তু আমার সন্তান নিয়ে তাদের কোনই মাথা ব্যাথা নেই। আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখতে তাদের কোন আগ্রহ দেখা যায় না। আমার বউই আগ্রহ নিয়ে দেখাতে যায়। আমার মা ভ্রু কুুঁচকে দেখে নির্বিকারভাবে ফেরত দিয়ে দেয়। কখনই জানতে চায় না বাচ্চাটা পেটের ভিতর কি করে কিংবা এই অবস্থায় বউটার কষ্ট হচ্ছে কিনা। কিম্বা এই অবস্থায় কি করণীয় বা কোন উপদেশ কিছুই দেয় না। নিজের প্রতি, স্ত্রীর প্রতি অবহেলা মেনে নেয়া গেলেও নিজের সন্তানের অবহেলা সহ্য করা যায় না।



পরিশিষ্টঃ

আমদের মনে রাখা উচিত, ছেলের বউ ছোট করা মানে হল নিজের ছেলেকেই ছোট করা। তাকে কষ্ট দেয়ার মানে হল ছেলেকেই কষ্ট দেয়া। এভাবে কখনই ছেলেকে কাছে পাওয়া যায় না। আমার মা অনেক কষ্ট করে আমাকে জন্ম দিলেও অন্যের আদরের মেয়েকে অবহেলা কিংবা ছোট করার অধিকার তাকে কেউ দেয়নি। আমার বউ তার বাবা-মা'র কাছে ঠিক ততখানিই আদরের ঠিক যতখানি আমার বোন আমার বাবা-মা'র কাছে। আমার বাবা-মা দুজনেই অনেক শিক্ষিত, সমাজে অনেক প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু তাদের প্রতি আমার বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধা জাগে না। কারণ সেটা অর্জন করে নিতে হয়। তারা সেটা পারে নি। এটা তাদের ব্যর্থতা। অন্যকে ছোট করে নিজে কখনো বড় হওয়া যায় না। আমি সৌভাগ্যবান যে আমার এমন একজন স্ত্রী আছে যে কিনা একা একা সুখী হতে চায় না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকতে চায়। সে কখনই এসব নিয়ে আমার কাছে অভিযোগ করে না। খুব মন খারাপ লাগলে হয়তো হতাশ হয়ে কেঁদে ফেলে। আমি যতটুকু পারি তাকে সময় দেই, সাহায্য করি যাতে সে একা বোধ না করে।



সবাই আমদের জন্য আমাদের সন্তানের জন্য দোয়া করবেন, কারণ এটাই শেষ পর্যন্ত কাজে দেবে। সকলকে ধন্যবাদ!!



মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

কিছু বলার বাকি বলেছেন: আপনার পুরো সিরিজটাই পড়লাম। আপনার পুরো পরিবারের জন্যই শুভকামনা রইল ।বাস্তবতা অনেক কঠিন । অনেকেই অনেক মন্তব্য করবে যারা এরকম বাস্তবতার মুখোমুখি হয়নি । তবে ঘরে ঘরে এর উল্টো চিএইটাই বেশী । যাই হোক পরিবার তথা মার ব্যাপারট এইভাবে আনাটা শোভনীয় নয় । যা উল্লখ করলেন তা একপক্ষিয় এবং এর পিছনে নিশ্চই অন্য কারন থাকতে পারে যা আপনাে সিরিজে কোনভাবেই খুজে পেলাম না

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১২

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: অন্য কোন কারণ নেই। আমার মা সবার সাথেই এমন। ভেবেছিলাম ছেলের বউয়ের সাথে এমন হবে না...ভুল ভেবেছিলাম।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৯

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: রিয়েলিটি এইটাই বাবা মা সবার উপরে নিজের সন্তানদের রাখে। আরেক বাড়ির কোন মেয়েকে নিজের মেয়ের উপরে রাখবে না এইটাই স্বাভাবিক। সবর জন্য শুভকামনা রইল।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এই আরেক বাড়ীর মেয়েটি কিন্তু তার ছেলেরই বউ। কাজেই এক্ষেত্রে এই থিওরী খটেে না।

আর উপরে রাখার বিষয়টি স্বাভাবিক হলেও সবক্ষেত্রে প্রয়োগ করাটা ঘোরতর অন্যায়। বোঝাতে পেরেছি আশাকরি। ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪

স্বপ্ন বাংলা বলেছেন: সম্পুর্নটাই পড়লাম। ভালো-মন্দ মিলিয়েই মানুষ ।আপনার বর্ননা সত্যি কিনা সেই প্রশ্নে আমি যবোনা । কিন্তু আমি এটা জানি এবং মানি যে আমাদের পরিবারের মাঝে এমন অনেক কিছুই ঘটে যা ভাবা যায়না !
------------------------------------
শ্রদ্ধা অর্জন করে নিতে হয় । চিরন্তন সত্যি ।
আমি বলবো, ফলাফলের প্রত্যাশা না করে আপনি আপনার দায়ীত্ব পালন করে যান । শুভ কামনা

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: কিছু কিছু সত্য মানতে কষ্ট হয়...
আর আমাকে প্রতিদিন এই সত্যের মুখোমুখি হতে হয়। ধন্যবাদ!

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

জোৎস্নার কান্না বলেছেন: মাঝেমাঝে বাবা-মা তাদের সন্তানদের আর্থিক মাপকাঠিতে বিচার করে থাকেন । র্নিমম কিন্তু সত্য ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এটা অনেকক্ষেত্রেই সত্য!

৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

শহুরে কাউয়া বলেছেন: আপনি নির্মম সত্যটা লিখেছেন ভাই। আমার এক কলিগ আফসোস করে বলেছিলেন, তার মেয়ে জন্মের পর শুধু মেয়েকে তার দাদী দেখতে পারবে না, নানী দেখবে এই কারনে নিজের বাপের বাড়ি ছেড়ে, শ্বশুর বাড়ির কাছে বাসা ভাড়া করে ওনাকে থাকতে হচ্ছে। উনি আরো দুঃখ করলেন, ওনার মা নিজের মেয়েদের বাচ্চাদের দেখে কিন্তু ছেলেদেরটা দেখেন না। সব ক্ষেত্রেই একই ঘটনা দেখলাম। মা তার মেয়েদের বাচ্চা পালছে, কিন্তু ছেলেরটা না। অথচ তার বংশ বহন করবে ঐ ছেলের বাচ্চাটাই। অদ্ভুত!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আপনার সংগে আমি ১০০ ভাগ একমত। বাচ্চার জন্য নানী কাঁথা সেলাই করতে করতে পাগল হবার যোগার...অথচ দাদীর এসব বিষয়ে কোন কৌতুহলই নেই...আফসোস!!

৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

পথহারা নাবিক বলেছেন: এইটা কি দিলেন!! আমি ভাবলাম কোনো সুন্দর একটা ফিনিশিং দিবেন!! :| :|

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৪

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: হিন্দি সিরিয়ালের ফিনিশিং সুন্দর হয়। বাস্তবে হয় না...কি করবো বলেন :(

৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৩

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: এমনটা আমার বড় খালামনি তার ছেলের বউয়ের সাথে করেছে। আমার আম্মু প্রতিবাদ করায় আমাদের সাথে কথা বলা অফ করে দিয়েছেন।


আগেরগুলো পড়ি নাই। পড়ব এখন


ধন্যবাদ

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৭

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আমার আম্মাকেও তার বাপের বাড়ী এবং শশুড়বাড়ীর আত্নীয়রা খুব একটা পছন্দ করে না। কিন্তু তাতে তার কোনই বিকার নেই। বিগত ৩৪ বছর যাবৎ এই অবস্থা...

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২১

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: সব সিরিজ পড়লাম, সকলের মন্তব্য সহ।


সত্যিই মর্মান্তিক

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৭

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

স্রাবনের রাত বলেছেন: আপানার সব লেখা গুলো পড়লাম । আপনার পরিবারে প্রতি শুভকামনা রইল । আপনার মার এমন আচারন কাম্য নয় ।
যাই হোক আপনার মা একজন উচ্চ শিক্ষিত । তার থেকে এমন আচারন যে কেউ পেলে হতাশ হবে । এটা যদি একটু কম শিক্ষিত শাশুড়ি করত তাও মেনে নেওয়া যেত । আচ্ছা আপনার বিয়ে টা কি লাভ ম্যারেজ নাকি arrange ম্যারেজ ??? আর আপনার মার বিবাহিত জীবনের শুরুতে কি এমন অত্যাচার এর ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছিল ???

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২০

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আমার বিয়েটা পুরোপুরি এরেন্জড ম্যারেজ।

না যেতে হয়নি। কারন আমার মা'র উন্নাসিকতা আর অহেতুক অহংবোধের কারণে আমার দাদী আমাদের বাসায় এসে থাকতে চাইতো না। কাজেই নিগৃহীত আমার আম্মা নয়, আমার দাদীই হয়েছেন।

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: হুম ! মা যখন শাশুড়ি হন তখন বেশীরভাগ মা এমন করেন । কেন করেন তা সম্ভবত অনেক জটিল মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপার , কারন ধনী গরীব , শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে প্রায় সবাই এমন ব্যাবহার করেন ।

কিছুই করার নেই । বাবা মা কে নিয়ে অভিযোগ করা যায় বটে , কিন্তু তাদের কে সহ্য করা এবং মেনে নেয়া ছাড়া কিছুই করার নেই । এর কোন সমাধান নেই । আপনার স্ত্রী যা করছেন ঠিকি করছেন ।আলটিমেটলি মেয়েরাই সাফার করে সবসময় , ভাল লাগল যে তিনি আপনার সাপোর্ট পান ।

আপনি যেহেতু বুঝতে পারছেন , তাই আসা করি পরবর্তী জেনারেশন থেকে ব্যাপার গুলো অন্যরকম হবে ।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৩

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: অবশ্যই অন্যরকম হবে...কেননা আমার আম্মাকেও তার বাপের বাড়ী এবং শশুড়বাড়ীর আত্নীয়রা খুব একটা পছন্দ না করলেও আমার বউয়ের সাথে সবারই খুব ভালো সম্পর্ক এবং সবাই তাকে খুবই পছন্দ করে এবং সাপোর্ট দেয়।

ধন্যবাদ!

১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১

আমি ইহতিব বলেছেন: আপনি ব্যাপারগুলো বুঝতে পেরেছেন এবং আপনার স্ত্রীর পাশে আছেন জেনে ভালো লাগলো। অনেক অনেক শুভকামনা আপনাদের দুজনের জন্য। ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করতে বলা ছাড়া আর কিছুই বলার নেই আসলে।

ভালো থাকুন। হবু মায়ের মন এই সময় যেন প্রফুল্ল থাকে সেজন্য চেষ্টা করুন। মানসিক দিক থেকে যতটুকু পারুন তাকে সাপোর্ট করুন। সুস্থ ও সুন্দর হোক আগামী দিনগুলো।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৩

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আমিও তাই আশা করি। ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১২

মে ঘ দূ ত বলেছেন: সবাই মিলে মিলেমিশে সুখী থাকুন। লেখনী ভালো লাগলো।

শেষের পরিশিষ্টটা বেশী ভালো লাগলো। নিজেরও কিছু শেখা হল। ভালো থাকবেন।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকবেন।

১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: হুম,রিয়েলিটি আসলেই এমন।বাট আমাদের সমস্যা হলো,আমরা সব জায়গায় 'তালি'খুঁজতে যাই,এটা ভাবতে পারি না,নিঃশব্দেও অনেক কিছু হতে পারে! আপনার ওয়াইফ লাকি,যে আপনার মতো হাসবেন্ড পেয়েছে,বাট ৬০% মেয়েরাই এই ক্ষেত্রে কারো সাপোর্ট পায় না!কিন্তু তারপরেও আমাদের ভাবতে হয়,এক হাতে তালি বাজে না!নিশ্চয়ই..!!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এটা আমাদের সংকীর্ন মানসিকতার পরিচয়।
মেয়েরা, মেয়েদের হাতে নিগৃহীত হয় নিঃশব্দে। সবসময় তালির আওয়াজের জন্য কান পেতে রাখাটা ঠিক না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:০৮

এম হাবিব আহসান বলেছেন: ভাই আপনার পুরো কাহিনি সত্যিই দুঃখ জনক। তবে আপনি নিজে অথবা অন্য কারো মাধ্যমে আপনার আম্মাকে বোঝান যে মেয়েটিকে আপনি দুর্ব্যাবহার করছেন সেও আপনার মেয়ের মতই একজন মায়ের মেয়ে। আপনি যেমন চাননা যে আপনার মেয়ে কারো দ্বারা কষ্ট পাক তেমনি আপনিও এই মেয়েটিকে কষ্ট
দিতে পারেন না। তবে ভাই আপনার মায়ের এই আচরনের পেছনে তাঁর ব্যাক্তিগত অহংবোধ, আপনার সাথে অথবা আপনার বাবার সাথে তাঁর দীর্ঘদিনের মনোমালিন্য দ্বায়ী হতে পারে। এখেত্রে আপনি সুনির্দিষ্ট কারন সন্যাক্ত করে তা সমাদানের চেষ্টা করুন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০০

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এসব অহেতুক সমস্যার কোন সুনির্দিষ্ট কারণ সবসময় পাওয়া যায় না। এগুলো ব্যক্তিগত মানসিকতার ব্যাপার

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: পুরো সিরিজটা পড়লাম। ঘটনাগুলো দুঃখজনক। :( :( তবে আপনি যেভাবে বউ এর পাশে আছেন সেটা সত্যিই প্রশংসনীয়। এভাবেই সারাজীবন থাকেন সেই দোয়া করি। :) :)





আচ্ছা, আপনার মা ভিকারুননিসার টিচার না তো? B:-)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আপনার ধারণা সঠিক... :|

১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০৯

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: ভাই, ম্যাডামের নামটাও চুপি চুপি বলবেন কি? আপনার কাহিনী পড়ার সময় আমাদের একজন ম্যাডামের কথাই বার বার মনে হচ্ছিল আমার। :|

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৯

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: মনের কথা মনেই না হয় থাক |-)

১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩২

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আচ্ছা থাক। :| :|

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.