![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, দেশ কে নিয়ে নিজেকে নিয়ে..... ছোট বেলা থেকে শুনে আসছি বড় স্বপ্ন না দেখলে জীবনে বড় কিছু হওয়া যায় না.....তাই দেশ কে নিয়ে নিজেকে নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখি.... স্বপ্ন দেখি বাংলাদেশ ২০২৫ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ইউরপের প্রতিটি দেশ কে ছাড়িয়ে যাবে।
ঘাস্ ফুলকে দুপা দিয়ে মাড়িয়ে চলাই নিয়ম । ঘরের অন্দরে সাজিয়ে রাখার কোনো নিয়ম নেই ।
আমাদের সমাজে খুবই দ্রুততার সাথে ঘাসফুলরা বেড়েই চলেছে । খালি চোখে হয়ত আমাদের মত সাধারন মানুষ দের পক্ষে তাদের কে চিনতে পারা সহজ হয় না ।কিন্তু কিছু অসাধারন চরিত্রের মানুষ আছে যারা তাদের কে ঠিকই চিনে নেয় বেছে নেয় । ঘাসফুলরা অনেক বেশিই ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। সূর্যের আলো নেভার সাথে সাথে তাদের আনাগোনা ও বেড়ে যায় বিভিন্ন জায়গায় । রাত যত গভীর হয় তাদের আনাগোনা ও বাড়ে তত বেশি । সাধারনের পক্ষে বোঝা বড় দায় কিন্তু অসাধারন চরিত্রের মানুষ গুলার পক্ষে তা বোঝা সবচেয়ে সহজ কাজ । ভদ্রতার মুখোশ পরা মানুষ গুলাই ঘাস ফুল দের খুজে নেয় এবং ভদ্রতার মুখোশ খুলে অন্ধকারের মাঝে হাজার বার ভালবাসি বলে রাত পার করে দেয় । দিনের আলো ফোটার সাথে সাথে আবার ভদ্রতার মুখোশ লাগিয়ে আমাদের মত সাধারন মানুষদের মাঝে মিশে যায় তারা এবং ঘাস ফুল দের বিপক্ষে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার হতে দেখা যায় তাদেরকেই । রংধনুর মত তাদের চরিত্র । ঘাস ফুলরা তাদের পেশা চালিয়ে যায় আর এই ধরনের চরিত্রের মানুষ্ রা রংধনুর মত তাদের চরিত্র বদলায় দিনে রাতে । অর্থের বিনিময়ে, জীবনের তাগিতে, পেটের দায়ে ঘাস ফুলরা তাদের পেশা চালিয়ে যায় । অবশ্য এমন কিছু মানূষ আছে যারা সকল ধরনের সুযোগ সুবিধার মধ্যে থাকার পরেও শুধুমাত্র অর্থনৈতিক ভাবে আর ও বেশি সচ্ছল হওার জন্য এবং জীবন কে আর ও বেশি রঙ্গিন করার জন্য ঘাসফুলদের পেশায় যোগ দেয় ।
*** এই সেচ্ছায় জীবন কে আরও বেশি রঙ্গিন করার নেশায় ঘাস্ ফুল দের দলে যোগ দেয়া মানুষ গুলো কে এবং দিনে রাতে চরিত্র বদলানো মানুষগুলো কে তীব্র ঘৃনা জানাই এবং পেটের দায়ে ও অসুস্থ সমাজ ব্যবস্থার কারনে যারা বাধ্য হয়ে ঘাসফুলদের পেশায় যেতে বাধ্য হয় তাদের প্রতি সহানুভূতি জানাই ।
©somewhere in net ltd.