![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, দেশ কে নিয়ে নিজেকে নিয়ে..... ছোট বেলা থেকে শুনে আসছি বড় স্বপ্ন না দেখলে জীবনে বড় কিছু হওয়া যায় না.....তাই দেশ কে নিয়ে নিজেকে নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখি.... স্বপ্ন দেখি বাংলাদেশ ২০২৫ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দিক দিয়ে ইউরপের প্রতিটি দেশ কে ছাড়িয়ে যাবে।
(***আমি বা আমরা অবাক হই, লেংড়ি এত বাচ্চা পায় কই! নিশ্চয়ই এর-ওর বাচ্চা চুরি করে এনে বেচে দেয়। ভয়ে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসত। লেংড়ির রোদে পোড়া মুখটার সঙ্গে হরর ছবির ডাইনিদের মুখের অদ্ভুত সাদৃশ ভেসে উঠত মনের পর্দায়। ভয়ের চোটে রাতে চোখের পাতাটা পর্যন্ত নামতে চাইত না ***)
তখন ৫ নাম্বার থাকতাম পোর্ট কলোনির ( বন্দর,চট্টগ্রাম)।জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় মূহুর্ত গুলো বোধহয় তখনই কাটিয়েছি। সত্যিকার অর্থে ফড়িং এর মতই কাটিয়েছি সেই সময় গুলো। যদিও অনেক অল্প বয়সেই পোর্ট কলোনি ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে ।পোর্ট কলোনির অনেক অনেক আনন্দের বেপার গুলোর সাথে একটা ভয়ের বেপার ও ছিলো । কিন্তু কখনও কাওকে সেটা বলতাম না, কারন ভয়ের কারনটা শুনে কেও যদি আবার ভীতু বলে সেই লজ্জায়।
এক পাগলিকে প্রায় সময় দেখা যেত পোর্ট কলোনির রাস্তায়। তার বেশির ভাগ সময়ের আবাস ছিল নতুন মার্কেটের মুখে অথবা ইস্ট কলোনির গেটের আশেপাশে । এই পাগলিকে দেখলে অনেক বেশিই ভয় লাগত। দূর থেকে যখন দেখতাম তখন সাথে সাথে রাস্তা ক্রস করে অন্যপাশ দিয়ে চলে যেতাম। কখনও তার কাছ ঘেঁষে যেতাম না ।
তবে মনের এই ভয়টা লুকিয়ে রাখতে পারলাম না, একদিন ঠিকই প্রকাশ পেয়ে গেলো বাসার সবার কাছে। একদিন সন্ধ্যায় হঠাৎ বিদ্যুত চলে গেল, অন্যান্য দিন যথারিতি যা করি তাই করলাম, দরজাটা খুলে বাইরে যাওয়ার জন্য দিলাম দৌড়, বাসার সামনের রাস্তা দিয়েই বোধহয় পাগলিটা যাচ্ছিল, গিয়ে খেলাম একটা বড়সর ধাক্কা পাগলিটার সাথে। আবছা অন্ধকারে তার গলার স্বর এবং তাকে দেখে চিনতে একটুও ভুল হয় নি …… সাথে সাথেই দিলাম এক ভয়ানক চিৎকার। চিৎকার শুনে বাসার সবাই তো আসলো সাথে রাস্তার অন্যান্যরাও চলে আসল কাছে। সবাই পাগলিটাকে অনেক বকাঝকা করল, কিন্তু যা হবার তাই হল, ভয় এত বেশি পেয়েছিলাম যে সেদিন রাতে আর ভয় কাটেনি এবং জ্বরও এসে গিয়েছিল।
আজ প্রথম আলোর গল্পটা পড়ে ( নিচের লিঙ্ক এর) সেই পাগলি আর ভয়ের কথাটা মনে পড়ে গেলো ।
Click This Link
©somewhere in net ltd.