১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১

বাদশা নামদার বলেছেন: ভাল লাগল

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: ক্ষুদ্র অংশ গাড়ী ভাংতে পারে আর বড় অংশ ভোদাইয়ের মত চাইয়া থাকতে পারে। লজ্জা লাগেনা দেশের এই অবস্হায় মাইনষের গাড়ী ভাংতে। ঢাকা ভার্সিটির পোলাপান বইলা পরিচয় দেওয়ার লজ্জা থাকা উচিত। কারন ঢাকা ভার্সিটির পোলাপাইনরা ৫২ , ৬৯,৭১ এ আন্দোলন করছে। আর এখন সে ভার্সিটির পোলাপাইন নেতাদের পাও চাটে। যদি ঢাকা ভার্সিটিতে এখন শিক্ষাই দিত তাহলে এত অনিয়ম করেও সরকার মাথা উচু করে বলতে পারত না দেশ আগের চেয়ে ভাল আছে। সব হারামী রাজনিতীবিদদের পিডইয়া সোজা বানাইত। যতদিন এই অনিয়মের বিরুদ্ধে ঢাকা ভার্সিটির পোলাপান না দারাবে, যতদিন তারা নিরীহ মানুষের গাড়ী ভাংবে ততদিন ছাত্র শুধু নামেই থাকবে মানুষ হবে না।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: আমি কোন ভার্সিটিকে বড় বা ছোট করতে চাই না। আমি চাই দেশের হাজারো সমস্যার মধ্যে যেন আরো সমস্যা না বাড়ায়। সব ভার্সিটি যেন মানুষ হবার শিক্ষা দেয়। সব ছাত্রই যেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়ায়, নিরীহ মানুষের বিরুদ্ধে নয়। সবাই যেন আকটা সুন্দর বাংলাদেশ দেখতে পারি। যেহেতু ঢা বি তে ছাত্র প্রচুর আন্দোলন এখান থেকেই শুরু করা উচিত।

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮

অন্তরন্তর বলেছেন: অফ লাইনএ ব্লগে পরছিলাম, আপনার লিখা বাধ্য করল অন লাইন হতে।
লিখাতে আপনার মনের অনেক কষ্ট প্রকাশ পেয়েছে। তারপরও আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে কে কি বলল তাতে মনে কস্ট নিবেন না, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হল ইতিহাস। কিছু(নগণ্য) সংখ্যক ছাত্রের জন্য যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমালোচনা করে তাদের আমার করুণা হয়।
ভাল থাকুন অনেক অনেক।

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭

ক্লান্ত জীবন বলেছেন: @ভাঙ্গা হৃদয়, এত কিছুর পরেও সব অনিয়মের বিরুদ্ধে খালি ঢাকা ভার্সিটির ছাত্রদের দাঁড়াইতে বলছেন কেন? প্রাইভেট ভার্সিটির ছাত্রদের বলার কথা নিজেও মনে হয় স্বপ্নেও ভাবেন না তাই না? ভণ্ডামির সীমা থাকা উচিত, আর লজ্জার কথা আর কি বলব।

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: ইমোশন আছে ভাই খুবই ভালো কথা। এখন ভাই এই ইমোশনটা জনগণের সম্পদ রক্ষার্থে কাজে লাগান।

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০

ক্লান্ত জীবন বলেছেন: @লেখক, যাদের নীতি নাই তারা নীতি বানানে ভুল করতেই পারে, সেইটা নিয়া খোঁচা মারায় আপনারে মাইনাচ

৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মুহাই বলেছেন: ক্লান্ত জীবন বলেছেন: @ভাঙ্গা হৃদয়, এত কিছুর পরেও সব অনিয়মের বিরুদ্ধে খালি ঢাকা ভার্সিটির ছাত্রদের দাঁড়াইতে বলছেন কেন? প্রাইভেট ভার্সিটির ছাত্রদের বলার কথা নিজেও মনে হয় স্বপ্নেও ভাবেন নাতাই না? ভণ্ডামির সীমা থাকা উচিত, আর লজ্জার কথা আর কি বলব।

৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: @ক্লান্ত জীবন আমি কোনভাবেই সব অনিয়মের বিরুদ্ধে খালি ঢাকা ভার্সিটির ছাত্রদের দাঁড়াইতে। আমি কি বলছি একবার পড়ে তারপর কমেন্ট করেন। প্রাইভেট ভার্সিটির ছাত্রের সংখ্যা যদি ঢাকা ভার্সিটির মত হইত তাহলে তাই করতে বলতাম। ভাব দেখাইয়া পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না ভেঙ্গে কোন মন্ত্রীর গাড়ী ভাঙ্গেন কাজে দিবে। আন্দোলন করতে হলে যায়গা মত করেন নিরীহ মানুষের উপর অত্যাচার করে ঝামেলা বাড়ান কেন?

১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪০

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: আর যদি মনে হয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়ানোর মত মনোবল ঢাকা ভর্সিটির পুলাপানের নাই তাহলে অন্য কথা...। যত খুশি ভাঙ্গেন পাবলিকের গাড়ী। আর ব্লগে আইসা নিজের ঢোল পিটাইয়া বলে ঢাকা ভার্সিটিই সেরা। আর সবাই তাল মিলাই ঐ কথার সাথে।

১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১

জাকির সজিব বলেছেন: اللعنة عليك الأبله الأم.
تذهب الى الجحيم.

১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

ক্লান্ত জীবন বলেছেন: @ভাঙ্গা হৃদয়, সংখ্যায় কম তাই ভয় লাগে? হা হা প গে

পোস্টের লাস্ট দুইটা লাইনের অর্থ অনেক ক্লিয়ার হইয়া গেল।

আরেকটা কথা, আমার এই পোস্ট দেখলে বুঝতেন যে আমি একচোখা না। যে বলে "ছাত্র মারা গেছে, সো চল গাড়ি ভাঙ্গি", সে যেমন নির্বোধ, তেমনি যারা বলে একটা ছাত্রই মারা গিয়েছে, তাতে গাড়ি ভাঙ্গার কি আছে- সেও চরম নির্বোধ। দুইটা খারাপ খারাপ কাজের দুইটারেই খারাপ বলতে পারি না আমরা? অবশ্যই পারি। কিন্তু নির্বোধ দের কথা আলাদা। তারা না কিছু পারে, না কিছু বুঝে। এদের জন্য আমার তাই করুনা ছাড়া আর কিছু জাগে না।

অন্য কেউ হইলে বলতাম যে আশা করি বুঝতে পারবেন। আপনার বেলায় সেটা বলতে পারলাম না, করুনা রইল।

১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: তার পরিনতি এমন কারন আমাদের রাজনিতীবিদ, প্রশাসন। কারন তারা কোন দক্ষতা ছাড়া চালককে লাইসেন্স দিয়েছে। আর প্রতিদিন সাধারন জনগনও এর শিকার হচ্ছে। কই তারা তো কখনও ঢাকা ভার্সিটির কিছু করে নাই। যদি বন্ধুর প্রতি এত আবেগ কাজ করে তাহলে যার জন্য এই ক্ষতি তাদেরকে ধরেন সাধারন মানুষের ক্ষতি করেন কেন?

১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৫

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: @ লেখক অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়ানোর মত মনোবল ঢাকা ভর্সিটির পুলাপানের আছে , আর আছে বলেই প্রতি মাসে ২০ /২৫ টা ছাত্র গাড়ী চাপা পড়ে না। তার মানে আপনি বলতে ঢাকা ভার্সিটি ছারা অন্য কোথাও গাড়ী চাপা পড়লে আপনাদের কিছুই যায় আসে না?

@ক্লান্ত জীবন সংখ্যায় কম তাই ভয় লাগে সত্যি বলতে কি তাই লাগে কারন অন্যায়ের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তার অবস্থা এই পোস্টে আমার মতই হবে। কখনও ন্যায়টাকে কথার জোরে অন্যায় বানানোটা কোন ব্যপার না। আপনার করুনা গ্রহন করলাম। আমি ভীতু কিন্তু আপনি তো সাহসী তো শুরু করেন আন্দোলন।

১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৭

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: ভাই একজন না ৪-৫ জন মারা গেছে কিন্তু একটা গাড়ীও ভাঙ্গি না। হয় চালকের দোষ দিয়েছি, প্রশাসনকে দোষ দিয়েছি কিন্তু নিরীহ কাউকে কিছু বলে নাই।

১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১২

অস্তিত্বহীন বলেছেন: @লেখকঃ ভাই, কাছের কেও মারা গেলেই কি অন্যের গাড়ি ভাংতে হবে। আন্দোলন করেন, প্রতিবাদ করেন অথবা যা খুশি করেন। তাই বলে সাধারন জনগনের ভোগান্তি সৃষ্টি করবেন? আপানার ওই বন্ধুকে তো সাধার মানুষ মারে নাই, মেরেছে আমাদের এই রাজনীতিবিদেরা। তাদের তো ক্ষতি করতে পারেন না বরং পা চাটেন। আর সাধারন জনগনের ক্ষতি করেন।এটা উচিৎ না।

আপনারা জনগনের শত্রু না। সবাইতো আর এইসব সরকারি প্রতিষ্ঠানে পরতে পারে না। কিন্তু প্রতিটি জনগনের ট্যাক্স এর টাকাতেই আপনারা পড়েন। জনগন আপনাদের অভিভাবক।অন্তত তাদের ক্ষতি করবেন না।

ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, আমি ঢাবি তে পরতে পারিনি আফসোস নেই, কিন্তু আমার ট্যাক্স এর টাকাতে যদি একটা ছাত্র উন্নতি করতে পারে, সিক্ষার সুযোগ পায় এতে তো আমার গর্ব হউয়া উচিৎ।

আপ্নারা এই পর্যন্ত যত আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন তা কিন্তু জনগনের বিরুদ্ধে ছিল না, ছিল অত্যাচারীর বিরুদ্ধে।

আর তা এখন হচ্ছে অত্যাচারীর হয়ে জনগনের বিরুদ্ধে।

১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৮

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: সব মানুষই অন্যায় করে কেউ স্বীকার করে আর কেউ সেটাকেই ন্যায় মনে করে।
@অস্তিত্বহীন আপনি অনেক গুছিয়ে লিখেছেন আমি এভাবে লিখতে পারি না বলে হয়তো সবাইকে বোঝাতে পারলাম না।

১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২০

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: ভাই লেখক আরেকজনে মারা যাওয়াটেকে আপনার কাছে ফানি মনে হতে পারে কিন্তু আমার কাছে না। মারা যাওয়াটা আপনার কাছে উতসব হতে পারে কিন্তু আমার কাছে না। আপনি মনে হয় এই শিক্ষাটে আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পেয়েছেন।

১৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৪

ডিগবাজি বলেছেন: ঢাকা ভার্সিটিতে আমি ও পড়েছি এবং গরীব পরিবারের ও ছেলে তাই বলে গাড়ী ভাংচুর সমর্থন করিনা।

২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৭

আহমাদ-২০০৫ বলেছেন: সকালে একজনরে উত্তার দিছিলাম । ওইটাই কপি পেস্ট মারলাম । বার বার লিখতে ভাল লাগে না।


--->>
ভাই গাড়ি ভাঙ্গা ভাঙ্গিতে কোনো সমস্যা নাই । প্রাইভেটের পোলাপাইন যে গাড়ি ভাঙ্গে নাই এমন কিন্তু না তারাও সুযোগ পাইলে ভাঙ্গে । এমনি ইউরোপ আমেরিকাতেও এরকম হয় । তবে তাদের সংখ্যায় অতি কম আর আমাদের কয়দিন পর পর কিছু একটা হইবার আগেই । এই বার তো ছাত্র মরাতে অনান্য সময়তো চা খাইতে বইসা ঝগড়া লাইগাও পাবলিকের উপর ঝাল মেটানো হইছে। অন্য সময়ও সমালোচনা হইছে তখন কিন্তু আপনার চুপ ছিলেন কিন্তু এবারই দেখলা সাবাই একসাথে সজাগ হইয়া গেছেন।

যাই হোক এসব ভাঙ্গা ভাঙ্গির মধ্যে যতটানা আবেগ কাজ করে তার থেকে বেশি কাজ করে মজা । আমি নিজেও একবার করছিলাম তবে প্রাইভেট গারি না । পুলিশের গাড়ি । ভাঙ্গার মজাই আলাদা ছিল। যাই হোক এইসব বড় কথা না ।এই সব ইয়াং বয়সি পলাপাইন একটু সুযোগ পাইলে করবোই ।

সমস্যা হইলো এই যায়গায় যখন তারা বলে, তারা গরিবের বা বড়লোকের সন্তান, তারা দেশের সবচেয়ে মেধাবী স্টুডেন্ট, ভাল রেজাল্ট আর মেধার পরিক্ষায় উর্তীন হয়ে তারা দেশের সর্বোচ বিদ্যাপিঠে চান্স পাইছে আর যারা পায় নাই তারাই তাদের নিয়া র্ইসা করতেছে। কিন্তু বাস্তবতা হইলো তারাই দেশের সর্বোচ্চ মেধাবী স্টুডেন্ট না। দেশের এখনও সমবয়সী ছাত্রদের মধ্যে ৬০% এর উপরে ছাত্র এইচ.এস.সি পর্যন্ত পাড়ারই সুযোগ পায় না । তাদের মধ্যে কি মেধা নাই । তারা যদি সুযোগ পইতো তাইলে আপনাদের অনেকেরই হয়তো প্রাইভেটেই জায়গা হইতো নাহ। এর পরও যে ৪০% এর উপর বাছাই করা হয় তাতেও যে সঠিক মেধার যাচাই হয় তাও কিন্তু নয় । এ নিয়ে অনেক বির্তক আছে । শুধু জিপিএ আর মার্কস দিয়ে বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও এতো জুরালো ভাবে মেধা যাচাই হয় না, বর্তমান জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্ষনি আমেরিকাতে তো নয়ই ।
তার পর আসা যাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরব আর ঐতিয্যে বিষয় নিয়ে । বর্তমান সময়ে ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয়ের যেকেনো স্টুডেন্ট কে যদি প্রশ্ন করা হয়, তার বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরব আর ঐতিয্যে নিয়ে কিছু বলতে, সে সবার আগে টেনে নিয়ে আসবে ৫২ , ৭১ আর ৯০ এর আন্দোলনের কথা। এমন কি আপনাদের বর্তমান মাননীয় ভিসি আ ফ ম ক খ গ ঙ চ আরিফিন সিদ্দিকিও অনেক বারই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরব কে এই সব দিয়া বর্ননা করছেন । এখন প্রশ্ন হলো এটা কি একটা বিশ্বাবিদ্যালয়ের ঐতিয্য হওয়া উচিত ছিল নাকি একটা রাজনৈতিক সংগঠনের । তাহলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যায় কি একটা রাজনৈতিক সংগঠন ? অবস্য, তাদের লাফালাফি আন্দোলন-টান্দোলন দেইখা মনে হয় তারা যে ঢাবি একটা রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানই । কোথায় একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাফল্য হবে জ্ঞান বিজ্ঞানে না তা না হয়ে হয় রাজনীতিতে সেটাও আবার তার র্গব করে বলে, এই কি তাদের শিক্ষা এই কি তাদের মেধা ? আমি অনেক কেই এই রকম প্রশ্ন করছিলাম তার কেউ প্রথম বারে সঠিক উত্তর দিতে পারেনি । তাদের মধ্যে অনেকেও জানেও না সঠিক ভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কি কি সফল্য ঐতিয্য আছে । আমি এই খানে আর আজকে তেমন কিছু বলব না কারন জ্ঞান বিজ্ঞানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের আনেক র্ইস্বনিয় গৌরময় ঐতিয্য আছে যা একদিনে আর এক কাগজে এক সাথে মনে করে লেখাও সম্ভব না । প্রাচ্যের অক্সর্ফোড থেকে বর্তমানের কতিথ মেধাবীদের ঢাকা বিশ্বাবিদ্যলয় নিয়েও অনেক কিছু বলা যায় । এগুলাও অন্য সময় আলোচনা হতে পারে ।

আর আপনি বললেন, আপনার অচেনা মানুষকে রাক্তদিয়ে জীবন বাচিয়ে থাকেন । এটা নি*সন্দেহে এটা মহ^ত কাজ । কিন্তু এটা কি শুধু আপনার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাই করে থাকেন আর কোনো বিশ্ববিদ্যলয় কি করে না ? আর এসব তো একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূখ্য কাজ না অপনার যদি মুখ্য কাজ বাদ দিয়ে গৌন কাজে বেশি ব্যস্ত হয়ে যান তাহলে কিভাবে হবে । এ জন্যই তো দিনে দিনে বিশ্বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মান কমছে আর আরিফিন সিদ্দিকির মতো রাজনৈতিক চামচা ভিসির জন্য হচ্চে।

তাই এসব বাদ দিয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চায় মনোনিবেশ করুন। আর্ ঐতিয্য আর গৌরবের কথা বর্ননা করতে গেলে এই র্চচায় নিজেদের বর্তমান অবদানের কথা দিয়ে যুক্তি দিন । পৃথিবীর মধ্যে উচ্চ শিক্ষায় সুযোগ পাওয়ার জন্য সবচেয়ে কঠিন পথ বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদেরকেই পারি দিতে হয় । কিন্তু সেই উচ্চতর শিক্ষত বা জ্ঞানি জাতি তৈরিতে তে আমরাই ব্যর্থ হই । আর পেছনে আমার পুর শিক্ষা ব্যবস্থাটাই দ্বায়ী। নিয়মন অনুসারে, বাংলাদেশে ১০ টা স্টিফিন হকিংনস থাকার কথা কিন্তু এমন কারও জন্ম বাংলাদেশে হবে এখনও তা আমরা কল্পনাই করতে পারছি না । আসা করি সেই পথ আপনার ধরবেন , এখানে জন্ম হবে একালের আইনিস্টাইন হকিংনস ... ।।. আর সেই সাথে শিক্ষা ব্যবস্থায় গবেষণার মধ্যেমে নিয়ে আসবেন আমূল পরিবর্তন যতে করে সত্যিকারের মেধবীরা সঠিক যায়গায় সুযোগ পায় ।

২১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৯

ক্লান্ত জীবন বলেছেন: ভাঙ্গা হৃদয় সাহেব, এই পোস্টে আপনারে কেউ কিছুই করে নাই। আমার কথার জবাব তো দিলেন না। গাড়ি ভাঙ্গা অন্যায়, এইটা আমি নিজেই সমর্থন করি না। আপনার ১ নং কমেন্ট দেখুন, আপনি বলেছেন ঢাকা ভার্সিটির ছাত্র হয় গাড়ি ভাংচুরকারি অথবা োদাই। এরপর আপনি মনে করতেই পারেন যে আপনি এই পোস্টে ন্যায় এর পক্ষে কথা বলছেন। আমি তো বলেছি ই নির্বোধরা না কিছু বুঝে, না কিছু করে।

১৫ নং কমেন্টে আপনি বলেছেন যে চার পাঁচ জন নাকি মারা গেছে, আপনারা কিছুই করেন নি। আপনার মন্তব্য সত্য ধরেই বলছি, আসলেই কিছু করেন নি, ন্যুনতম প্রতিবাদটুকু না। ভয় পেয়েছিলেন, তাই না। বাবা মার আদরের সন্তান, ড্রাইভার একটা চোখ রাঙ্গানি দিলে হয়ত দামি প্যান্ট নষ্ট করেই ফেলবেন।

একটা কথা বলি, প্রাইভেটের সব ছাত্র কখনই খারাপ নয়, তেমনি পাবলিকের সব ছাত্র ও ভালো নয়। খারাপ ভালো সবজায়গাতে সমানুপাতেই আছে।

তবে প্রাইভেটে একজন হলেও যে চরম নির্বোধ আছে সেটা এই পোস্টে এসে বুঝে গেলাম।

২২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৯

আহমাদ-২০০৫ বলেছেন: এক বার সৈয়দ আবুল মকসুদ শহীদ মিনারে বসছিলেন যোগাযোগ মন্ত্রীর পদত্যাগের জন্য । মনে আছে নিশ্চয়ই । রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা, নৌ পরিবহন মন্ত্রির গরু মহিষের লাইসেন্স আর মিশুক মুনির আর তারেক মাসুদের সরক র্দুঘটনায় মারা যাওয়ার পরে । তখন উনি লোকের অভাবে সেইটাকে বেশিদূর আগিয়ে নিয়ে যেতে পারে নি। তখন যদি আপনার এক হইয়া সেই্ সমবেশে যোগ দিতেন, তাহলে হয়তো আজ এই আবস্থা হইতো না । মন্ত্রীর পদচুত্য হইতেন ড্রাইভারও সর্তক হইতো। নিজেদেরও দুষ আছে । তাই আসুন । প্রইভেট পাবলিক নিয়া কেচাল না কইরা। পিপিপির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করি । আমরা না আগাইলে কিছুই হইবো না । তা না হইলে আজকে আপনার মরছে আপনি ভাংছেন আর আমি গালি দিছি কাল আমার মরবো আমি ভাংমু আর আপনি গালি দিবেন । এভাবে চললে কোনো সমস্যারই সমাধান হবে না ।

২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪০

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: @ক্লান্ত জীবন এই পোস্টের কোথাও আমি প্রইভেটে পড়ি এটা যেমন বলিনি তেমন ঢা বি তে পড়ি না এইটাও বলিনি।আপনি কোন কিছু না জেনেই যেভাবে আমাকে প্রাইভেট বানালেন তাতে আপনার কোন ধরনের সুবুদ্ধিতা হল তা দয়া করে বলবেন কি?
প্রতিবাদ যদিকরতে হয় তাহলে যে এর জন্য দায়ী তার বিরুদ্ধে করব যদি না পারি আরেকজনের গাড়ী ভাংব না এইটুকু বুকে হাত রেখে বলতে পারি। আজকে অন্যায়ের প্রতিবাদ করার সাহস নাই বলে যে কখনই হবে না সেটা ভুল। তাই বলে দুর্বলের উপর অত্যাচার করা আমার জন্য নির্বুদ্ধিতা হলে আমি সেটাকেই মেনে নেব।
আর আপনি যেটা সমর্থন করেন না সেটা চোখের সামনে হতে দেখে কিছু না বলাটা প্যান্ট ভেজানোর সমান নয় কি?

২৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩২

আখিলিস বলেছেন: ৫২, ৬৯, ৭১ এ আন্দোলন করছেন বলে কি পাবলিকের গাড়ি ভাংগার লাইসেনস পেয়ে গেছেন নাকি ! আর আন্দোলন কি খালি ঢাবি ই করছে? আর কেউ করে নাই !!! ঢাবির ছাত্র হিসেবে আপনাদের বরং ভাল উদাহরণ বেশি বেশি রাখা উচিৎ - এবং তা সব ব্যাপারেই । গাড়ি চাপায় ছাত্র মারা যাওয়া খুবই দু:খজনক ঘটনা, কিনতু সে জন্য ২ দিন ধরে গাড়ি ভাংচুর করা আর শত শত মানুষকে বিপদে ফেলা কি কোন নীতিবান ছাত্রের কাজ হতে পারে ? নিজের বিবেককে প্রশন করে দেখুন । আর সবচেয়ে বড় কথা এতে কি আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজ ভাল হলো না খারাপ হলো । আবেগী হওয়া ভাল কিনতু এই ধংসলীলা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না - সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হোক, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের হোক কিংবা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের।

২৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪২

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: ভাই, বাংলাদেশে প্রতিদিন কেউ না কেউ রোড একসিডেন্ট এ মারা যাচ্ছে। নিরাপদ সড়ক আমি আপনি সবাই চাই।

আপনারা প্রায়ই বলেন যে, যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারেনি তারাই ঢাবির ছেলেদের বিরুদ্ধে কথা বলে। আসলে ঢাবির ছেলেরা গাড়ি ভাঙলে ঠিকই করে। নিকটজনের মৃত্যু বলে কথা ইত্যাদি ইত্যাদি।

এ কথা কিন্তু আপনার ক্ষেত্রেও খাটে। আপনার বাপের গাড়ি নাই, চৌদ্দ পুরুষের মাঝে কারও গাড়ি ছিলো না। একটা গাড়ি কেনার সামর্থ্য আপনারও হবে বলে কোন নিশ্চয়তা দেয়া যায় না। এই জন্য আপনারা যাদের গাড়ি আছে তাদের গাড়ি ভেঙে ক্ষতি করে প্রতিহিংসা চরির্তার্থ করেন।

এ কথা শোনার পর তেলেবেগুনে জ্বলে উঠবেন এটা ঠিক। কিন্তু নিজেকে আপনার বাবার জায়গায় বসিয়ে চিন্তা করুন। তার সামান্য ক্ষতি যদি কেউ করে বিনা দোষে তাহলে আপনার কেমন লাগবে?

২৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৭

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: আজকে এই প্রথম আপনার ব্লগে এসে রোড একসিডেন্টের প্রতিবাদ করে গেলাম।

২৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৯

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: আর একটা কথা বলি ভাই। পোস্টের শিরোনামে বলেছেন, আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন। এখন আপনি ছাত্র। অনেক অনেক ছেলেদের সাথে বসে থাকেন, সুন্দর সুন্দর সময় কাটান। আড্ডা, পড়াশোনা সব কিছু মিলিয়ে খুব চমৎকার একটা সময় পার করছেন। আপনার কোন সমস্যায় আপনি আপনার পাশে অনেক ছেলেকে পাচ্ছেন, ঠিক যেমন অন্য একটা সমস্যায় আপনি অন্য একটা ছেলের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। কিন্তু কিছুদিন পরে যখন পাশ করে বের হবেন তখন কিন্তু আপনার দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন আসবে। পাশ করার দু'বছরের মাথায় আপনি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গেলে দেখবেন যে সেখানে আপনি একা। আপনার হলের সিটে অন্য কেউ, যে স্থানে আপনার বন্ধুরা এখন বসে থেকে আড্ডা মারে সেই স্থান অন্য কোন ছেলেদের দখলে চলে গিয়েছে তখন আপনার দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আসবে। তখন আপনাকে একটা পরিবার চালাতে হবে। স্ত্রী ছেলেমেয়ের অন্নের সংস্থান করতে হবে। যদি কম বেতনের চাকুরী বা সরকারী চাকুরী করেন তখন বহু কষ্টে একটু একটু করে অর্থ সঞ্চয় করতে হবে। সেই অর্থে জীবনের শেষ বয়সে গিয়ে বহু আরাধ্য একটা গাড়ি হয়তো আপনিও কিনবেন। তারপর সেটা যদি আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরাই ভেঙে দেয় যেখানে আপনার কোনই দোষ নেই তখন আসলে সত্যিকারের বোধ আসবে। যদিও এখন হয়তো বলবেন যে, "আমি তখনও তাদের সমর্থন করবো, গাড়ি থেকে বের হয়ে তাদের সাথে একাত্ম হয়ে নিজের গাড়ি নিজেই ভাঙবো।"

২৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৮

ক্লান্ত জীবন বলেছেন: @ভাঙ্গা হৃদয়,
আমি আপনাকে আমার পোস্টের লিঙ্ক দিয়েছি যাতে আপনি বুঝতে পারেন যে আমি গাড়ি ভাঙ্গা সমর্থন করিনা। তারপরও আপনি ভাঙ্গা রেকর্ডের মত এক প্যাচাল বারবার পাড়েন কেন বুঝলাম না। আমি আবারো আমার অবস্থান ক্লিয়ার করে দেই, আমি কোনভাবেই গাড়ি ভাংচুর সমর্থন করি না।

আচ্ছা একটা কথা বলেন এবার। আপনি তো বললেন ঢাবির একাংশ গাড়ি ভাঙ্গে, আরেকাংশ সেটার প্রতিবাদ করে না, তাই তারা নাকি োদাই। আমি আপনার ব্লগ এবং সাম্প্রতিক মন্তব্য ঘুরে দেখেছি। সেখানে এবং এই পোস্টের কোথাও দেখলাম না আপনি ঐ ছাত্রের মৃত্যুর সামান্যতম প্রতিবাদ করেছেন। একজন ছাত্রের মৃত্যুর চে একটা গাড়ির ধ্বংসই আপনার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কি ভাই মানুষ?

গাড়ি ধ্বংসের প্রতিবাদ না করলে কাউকে যদি ভোদাই বলা যায়, তবে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন মানুষের মৃত্যুর প্রতিবাদ না করাকে কি বলা যায়? জানোয়ার? না রে ভাই, জানোয়ার এত খারাপ না। একটা কাক মরলেও হাজারটা কাক জড় হয়। আপনাকে জানোয়ার বলে আমি তাই জানয়ারদের অপমান করতে চাই না।

আর দ্বিতীয়ত, আমার যেটুকু বুদ্ধি আছে সেটা দিয়েই বুঝেছি যে আপনি ঢাবির ছাত্র নন। এখন আপনি যদি বলেন যে সেটা সত্য নয়, আমি ক্ষমা চেয়ে স্বীকার করব যে আমার ভুল হয়েছে, সেইটুকু সৎসাহস আমার আছে।

২৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: @ক্লান্ত জীবন যে নিজের দেশের মানুষের ক্ষতি করে তাকে কি বলব ভাই সেটাতো বললেন না। আর প্রতিবাদের ভাষা যদি দুবেলা কস্ট করে খাওয়া মানুষের পেটে লাথি মারা হয় তাহলে ঐ প্রতিবাদ করার চেয়ে জানোয়ার হওয়াটা অনেক ভাল। আপনি যেমন গাড়ি ভাংচুর সমর্থন করেন না আমিও তেমনি কারও মৃত্যু কামনা করি না। আর গাড়ী ভাংচুর যদি করতেই হয় তাহলে এমন কারো করেন যেখানে আপনার প্রতিবাদ কাজে দিবে। নয়ত নিজে কিনে করেন। আমি আমাদের সমাজ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করি কারন প্রতিটি অস্বাভাবিক মৃত্যু আমার কাছে সামন বেদনার। হোক সে আমার মামা অথবা গার্মেন্টস শ্রমিক। আর সাধারন মানুষের ক্ষতি করা কোন প্রতিবাদের পর্যায়ে পড়ে না সেটা হোল নারকিয় উল্লাস এবং এটা কিছু ছাত্র নামের শয়তানের পক্ষেই সম্ভব।

৩০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩

ক্লান্ত জীবন বলেছেন: ভাঙ্গা হৃদয়, আপনারে কথা সোজা না কইলে বুঝেন না, তারপর ও নিজের লিমিট ধরে রাখতে চেয়েছিলাম। আর পারা যাচ্ছে না।

নিজেই বল্লেন আপনি যেমন গাড়ি ভাংচুর সমর্থন করেন না আমিও তেমনি কারও মৃত্যু কামনা করি না। আর গাড়ী ভাংচুর যদি করতেই হয় তাহলে এমন কারো করেন যেখানে আপনার প্রতিবাদ কাজে দিবে।

তিন লাইনের মধ্যে দুই রকমের কথা। আমার কথা পড়েছেন, বুঝেছেন যে আমি গাড়ি ভাংচুর সমর্থন করেন না। আবার পরের লাইনেই বললেন যে ভাঙতে হইলে যেন এমন কারো গাড়ি ভাঙ্গি যাতে কাজে দিবে। আরে যে ভাংচুর সমর্থন করে না তারে আপনি গাড়ি ভাংচুর করতে বলছেন নিজেই, আবার গাড়ি ভাঙচুরের বিপক্ষে বিশাল বিশাল কথা বলছেন এখানে। আপনার ভন্ডামির কোন মাত্রা পাইতেছি না।

সোজা সুজি ই বলি, ছাগল কোথাকার। মন্ত্রির গাড়ি ভাংলে দেশের ক্ষতি হয় না, তাই না? আপনার মত মাথা মোটা আমি আসলেই আর দেখি নাই। কি যে ম্যাতকার শুরু করছেন, নিজেও জানেন না বোধ হয়। কথাবার্তার তো কোনই তাল ঠিক নাই।

যে গাড়ি ভাংচুর করে নিজের দেশের ক্ষতি করে তার মুখে যে আমি থুথু মারতে চাই সেটা আমার ঐ পোস্টেই আমি বলেছি। আপনি সেটা দেখেছেন ও। আবার জিজ্ঞেস করে বুঝিয়ে দিলেন আপনি নির্বোধ।

মেলা ছাগলামি করছেন, এলা অফফ যান।

৩১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: @ক্লান্ত জীবন না ভাই মানুষকে বোঝানো যায় কিন্তু ঢা বির ছাগলরে বোঝান সম্ভব না কোনটা খারাপ আর কোনটা ভাল। ভাঙ্গেন বেশী কইরা। খালি গাড়ী কেন ভাঙ্গেন বাসা বাড়ীও ভাঙেন কেউ মানা করবে না। কি দুনিয়া পড়ল গরীব মানুষের কথা চিন্তা করলেও ছাগল হইয়া যাইতে হয়। হায়রে ঢা বি শিক্ষাই দিলি কিন্তু মানুষ বানাইতে পারলি না।

৩২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৩

গুগলরকস বলেছেন: আমি বুঝলাম আপনার কষ্ট।
কিন্তু ছাগলের বাচ্চারা কেন গাড়ি ভাংবি? তোদের বাপের টাকায় কেনা? যে গাড়ি তোর ভাইরে চাপা দিছে তার ড্রাইভার রে মাইরা ফালা। কিন্তু পাবলিকের গাড়িতে হাত দিলি কেন? তোরা এই খারাপ কাজটা অনেক আগে থেকে করে আসছিস। এটাই কি তোদের ঐতিহ্য?
পারলে নেতাদের পা না চেটে দেশে একটা পরিবর্তন এনে দেখা। দেহি কি পারিস? যেই ৫২,৭১ এর কথা বলিস, পারলে আরেকটা পরিবর্তন এনে দেখা।
পারবি কেমনে? সারাদিন থাকিস মানুষের কষ্টের টাকায় কেনা গাড়ি ভাঙ্গার তালে আর নেতাদের পা চাটার চিন্তায়!
কথাগুলো আপনাকে বলি নাই। ওদের কে বলেছি, ওদের পক্ষ থেকে উত্তর দিবেন।

৩৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৫

আংকেল স্যাম বলেছেন: ভাবলাম একটা গাড়ী আমার ভাইকে চাপা দিল, তখন আমি কি করবো? আপনার ঘরে ঢুকে আপনার পরিবারের সবকটাকে আচ্ছা মত পেটাব। কারন ঐ মুহুর্তে আমি মাথা ঠান্ডা রাখতে পারবো না। তাই আগাম সরি। এইবার খুশি? শান্তি পাইছেন? মাথা ঠান্ডা হইছে?

৩৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২১

আংকেল স্যাম বলেছেন: ঠিক বলছেন অনলাইনে অনেক বড় বড় কথা বলা যায় কিন্তু বাস্তবে সেই সাহস সবার থাকে না, তাই তো দেখি দূর্নীতিবাজ পুলিশ আর ভুয়া লাইসেন্স দেয়া সরকারকে কিছু বলার সাহস নাই বরং আম জনতার গাড়ি ভেঙ্গে বাহাদুরি মারা অনেক সহজ।

আপনার কাছে প্রশ্ন , াপনি শেষ কবে এবং কার জন্য রোড একসিডেন্ট এর প্রতিবাদ করেছিলেন ?

প্রতিবাদ বলতে আপনিকি বুঝেন? নিজের নাই বলে আরেকজনের গাড়ী ভাঙ্গা?

আর একটা কথা আপনারা ট্রাফিক নিয়ম মেনে রাস্তা পার হন না কেন? শাহবাগের ঐ জায়গা টা অনেক চওড়া, সিগনাল পড়লেই রাস্তাটা পাড় হন। ঢাবির ছাত্র বলেই কি চলন্ত গাড়ীর মাঝ দিয়ে ঝেরে দৌড় দিবেন নাকি!

৩৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫

গুগলরকস বলেছেন: মাথা ঠান্ডা রাখতে পারতাম, পাগলা কুত্তা হয়ে যেতাম না। যে কোন দোষ করেনি তার গাড়ি ভাংতাম না। যার গাড়ি সরকারের টাকায় ভেসে আসেনি তার গাড়ি ভাংতাম না। যার সাথে সারা বছর কোপাকুপি করছি তার জন্য পাব্লিকের গাড়ি ভাংতাম না।
আমার আগের প্রশ্নের উত্তর কই?

৩৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৩

গুগলরকস বলেছেন: আপনারা **র প্রতিবাদ করেন। নেতাদের পা চাটেন। আর পাবলিকের কষ্টের টাকায় কেনা গাড়ি ভাঙ্গেন।
প্রতিবাদ করতে চাইলে না খেয়ে আমরন অনশন করেন গিয়া। সিগনাল মানবো না কিছু না, চাপা খাইলে করবে গ্যাঞ্জাম।
আপনারা যে সবকিছু নিজের বাপের মনে করেন। এমন কি রাস্তাটাও। সিগনাল না মেনে নিজের বাপের রাস্তায় চাপা খেয়ে মরেছে। এখানে দোষ কার? ঢাবির পোলারাই চাপা খাইয়া মরে। আর কাউরে শুনবেন না।
নিজেরা সারা বছর কুত্তার মত আচরন করবেন। সিগনাল মানবেন না। চাপা খেয়ে মরবেন। পরে মানুষের গাড়ী ভাঙবেন!
আমার প্রশ্নের উত্তর পাই নাই!