নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ওয়াঁ ওয়াঁয়াঁ ওয়াঁয়াঁয়াঁ......!!!

ওয়াঁ...ওয়াঁয়াঁ...ওয়াঁয়াঁয়াঁ...!!!

}নবজাতক{

[email protected] nobojatok.blogspot.com

}নবজাতক{ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামিক টাইটেল এবং বঙ্গীয় ভাবনা

২২ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:২৩





আরব অঞ্চলের অনেক ঐতিহাসিক ধর্মীয় চরিত্রের নামের আগে-পিছে অনেক ধরনের টাইটেল লেখা থাকে/দেখি/বলি। যেমনঃ হযরত, আলায়হেসাল্লাম, সাল্লাল্লাহুয়ালায়হেসাল্লাম, রাজিয়াল্লাতায়ালায়ানহু(পুঃ), রাজিয়াল্লাতায়ালায়ানহা(স্ত্রী), রহমতুল্লাহয়ালায়হে।



কিন্তু এইসব টাইটেলের সঠিক বাংলা অর্থ এবং ঠিক কোন ক্ষেত্রে কার জন্য কোনটির ব্যাবহার তা জানি না। বর্তমান আরবেও সম্ভবত এইসব টাইটেলের ব্যাবহার নাই।



এমনকি বাংলাদেশের বেশিভাগ মুসলমান নামের আগে যে মোঃ/মুঃ/মোহঃ/মুহঃ(মোহাম্মদ/মোহাম্মাদ, মুহম্মদ/মুহম্মাদ’এর সংক্ষিপ্ত রূপ) ব্যাবহার করে, আরবের(এবং আরবীভাষী/মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ) অধিকাংশ দেশেই সেই মোহাম্মদ/মোহাম্মাদ, মুহম্মদ/মুহম্মাদ কে বর্তমান সময়েও সয়ংসম্পূর্ন নাম হিসেবে বিবেচনা এবং ব্যাবহার করা হয়, টাইটেল হিসেবে নয়। আমরা(বাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলমান) ঠিক কী কারনে এই টাইটেল ব্যাবহার করি তা বোধগম্য নয়।



ছোটবেলায় অনেককে নামের আগে মোঃ/মুঃ/মোহঃ/মুহঃ না বলায় বা লেখায় স্কুলের আধহাত সাদা দাড়িওয়ালা ইসলাম ধর্মশিক্ষা টিচারের শ্লেষ মেশানো কন্ঠে তিরস্কার ‘মুসলমানের ছেলে হয়ে নামের আগে মোঃ/মুঃ/মোহঃ/মুহঃ নাই কেন? কেমন তোমার বাবা-মা/পরিবার?’ ইত্যাদি বহুবার কানে এসেছে। এখন বুঝি যে, এসব শিক্ষিত শিক্ষকদের অনেক বিষয়ে জ্ঞান থাকলেও সাধারন বোধের কোন জ্ঞান ছিলনা। তাদের জানাই ছিলনা কারো নাম তার এবং তাকে যারা নাম দিয়েছে তাদের একান্ত ব্যাক্তিগত বিষয়।



যাই হোক, কেউ যদি ‘হযরত’, ‘আলায়হেসাল্লাম’, ‘সাল্লাল্লাহুয়ালায়হেসাল্লাম’, ‘রাজিয়াল্লাতায়ালায়ানহু’(পুঃ), ‘রাজিয়াল্লাতায়ালায়ানহা’(স্ত্রী), ‘রহমতুল্লাহয়ালায়হে’-এর সঠিক বাংলা অর্থ এবং ঠিক কোন ক্ষেত্রে এই টাইটেলগুলি ব্যাবহার করা যায় তা জানান তবে কৃতজ্ঞ থাকব।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৬/-৪

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৩৫

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: কথাগুলো আমরাও ভেবে দেখেছি, এমন কি এমডি. লিখলে বিভিন্ন সময় সমস্যায় পরতে হয়।
============
আমরা জাতি হিসেবেই এমন, যেমন- বিদ্রোহি কবি কাজি নজরুল, বংগ বন্ধু শেখ মুজিব, বংগ বীর কাদের চৌধুরি, জাতীয় নেতা অমুক ইত্যাদি ইত্যাদি। টাইটেল ব্যাভার করাটা আমাদের নেশা ও পেশা উভয়টিই। মিসরে কোন বীক্ষাত লোকের নামের আগে এমন টাইটেল দেখা যায় না। আসলে আমরা উপর দিয়ে ফিট ফাট, ভিতর দিয়ে আলু।

২২ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

}নবজাতক{ বলেছেন:
শুনেছি ইংরেজীতে এম ডি লিখলে নাকি বিদেশে অনেক যায়গায় ডক্টর অফ মেডিসিন মনে করে।

তবে আপনি যেমন লিখেছেন 'বিদ্রোহি কবি কাজি নজরুল, বংগ বন্ধু শেখ মুজিব, বংগ বীর কাদের চৌধুরি, জাতীয় নেতা ...' আমি ঠিক সেই দৃষ্টিকোন থেকে লিখিনি। আপনার উল্লখিত টাইটেলগুলোর মানে বোঝা যায় এবং শুধু নির্দিষ্ট ব্যাক্তির জন্য। সবার জন্য কমন নয়।

লেখা পড়া এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ২২ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৩৫

জাহিদ আহমেদ বলেছেন: আমার ব্লগ জীবনের শ্রেষ্ঠ লেখাটা পড়লাম। প্রিয়তে নিলাম। আসলেই, বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মটাকে সম্পূর্ণভাবে মডিফাইড করা হয়েছে। আমি ও দেশের বাইরে এসে যা দেখলাম, তা হলো, বাংলাদেশে ইসলামের নামে অনেক কুফরি চলে, যা কিনা হুজুর-মোল্লারা নিজেদের সুবিধার জন্য ব্যবহার করে। আমি একবার কোরআন কোন ভাষায় পড়া উচিৎ জিগ্যাসা করে মহা বিপদে পড়ে গেছিলাম।
কারণ এখানেও তাদের আনাগোনা।

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:০১

}নবজাতক{ বলেছেন:
আমার কোন লেখা এইভাবে মূল্যায়ন করার জন্য আমারও ব্লগ জীবন সার্থক হলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

শুনেছি, কোরান আরবী মানে না বুঝে পড়লে ১ নেকী, মানে বুঝে পড়লে ৩ নেকী। বিষয়টি কি সত্যি?

৩| ২২ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৩৬

জাহিদ আহমেদ বলেছেন: মাহমুদুল হাসান কায়রো র সাথে একমত!

৪| ২২ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৪২

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: হযরত কারো নামের পূর্বে সম্মানসূচক সম্বোধন, যার অর্থ- Great Presence.

عِلَيِهِ وَسَلَّم : মানে- তার উপর শান্তি বর্ষিত হোক
رَضِىَ اللهُ عَنْه : তার উপর আল্লাহ সন্তুষ্ট

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:০৪

}নবজাতক{ বলেছেন:
জনাব, আপনি আর একবার কষ্ট করে আপনার লেখা আরবীগুলো বাংলা উচ্চারনে লিখলে উপকৃত হবো।

আমি আরবীভাষা লিখতে এবং পড়তে জানিনা।

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:০৮

}নবজাতক{ বলেছেন:

আপনি লিখেছেনঃ হযরত কারো নামের পূর্বে সম্মানসূচক সম্বোধন, যার অর্থ- Great Presence.

এটি কি শুধু ইসলাম ধর্মীয় মনীষিদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য না যে কাউকেই সম্মান করে এটি বলা/সম্মোধন করা যাবে? যেমনঃ প্রিয় শিক্ষক, বাবা, মা, বর্ষীয়ান ব্যাক্তি, প্রিয় নেতা/ ব্যাক্তিত্ব ইত্যাদি।

৫| ২২ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্বোধনটা মুহাম্মদুর রসূলুল্লাহ-এর ক্ষেত্রে করা হয় : যারা অর্থ- আল্লাহ তাঁর উপর অনুগ্রহ বর্ষণ করেন, এই ঘোষণা কুরআনেও আছে-

إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى النَّبِيِّ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا تَسْلِيمًا

(সূরা আহযাব : আয়াত ৫৬)

অর্থ : আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবীর প্রতি রহমত প্রেরণ করেন। হে মুমিনগণ! তোমরা নবীর জন্যে রহমতের তরে দোয়া কর এবং তাঁর প্রতি সালাম প্রেরণ কর।

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৩২

}নবজাতক{ বলেছেন:

এবার প্রশ্ন করছি স্রেফ সঠিক উত্তরের আশায়, অন্য কোন দৃষ্টকোন থেকে নয়। আপনার কমেন্ট পড়ে বোঝা যায় আপনি পড়াশোনা করা ব্যাক্তি, ধর্মান্ধতায় অন্ধ নন। প্লিজ আস্তিক/নাস্তিক এই জাতীয় কথা না বলে যৌক্তিক উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। কোন প্রশ্ন করে কিছু জানতে চাইলে প্রায় সবাই অযৌক্তিক উত্তর দিয়ে লেজ তুলে পালায়। আর আমার পোষ্ট/আমি হয়ে যাই নাস্তিক।

আপনি লিখেছেনঃ 'সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্বোধনটা মুহাম্মদুর রসূলুল্লাহ-এর ক্ষেত্রে করা হয় : যারা অর্থ- আল্লাহ তাঁর উপর অনুগ্রহ বর্ষণ করেন।'

--কোরান, হাদীস, ধর্মীয় গল্প এবং প্রায় সবার কাছ থেকেই শুনেছি এবং জেনেছি যে, আল্লাহর রাসূল মুহাম্মদ আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় বান্দা। মোদ্দা কথা সবকিছুর চেয়ে প্রিয়। এমনকি মুহম্মদের রূহ নাকি সবকিছুর আগে তৈরী ইত্যাদি। সেই হিসেবে মুহম্মদের হক/দাবী আল্লাহর কাছে সবচেয় বেশি।(এ বিষয়ে আমার কোন প্রশ্ন নেই।)

প্রশ্ন হলোঃ

*) তিনি যদি আল্লাহ'র সবচেয়ে প্রিয় হন, তাহলে আমরা 'আল্লাহ তাঁর উপর অনুগ্রহ বর্ষণ করেন' কথাটা কেন বলি? কী কারনে? আমরা তো জানিই তিনি আল্লাহ'র সবচেয়ে প্রিয়।

*) আল্লাহ যেন তাঁর উপর আরো আনুগ্রহ বর্ষন করেন সেই কারনে?

*) নাকি আল্লাহ তাঁর উপর অনুগ্রহ বর্ষন করছেন সেটা বার বার উল্লেখ করে বাকী সবাইকে বুঝিয়ে দেওয়া যে তিনি অন্যান্য মুসলিমদের থেকে আলাদা?

৬| ২২ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: নামের পূর্বে মুহাম্মদ খেলার চলন শুরু হয় হিন্দুদের শ্রীযুক্ত লেখার অনুকরণে- এ উপমহাদেশের কিছু আওলীয়াগণ এটার প্রচলণ করেন, যাতে করে নাম দিয়ে লোকটি মুসলিম কিনা তা চিহ্নিত করা যায়।

আরবরা এটা কখনো করেনি- এমনকি নবীর সাহাবারাও মুসলিম বোঝাতে নামের পূর্বে নবীর নামের অংশ ব্যবহার করেননি, রসূল সা. এটা ব্যবহার করতে বলেননি। এটার ব্যবহার ধর্মীয় কোনো বিধান নয়। ব্যবহার না করলে ধর্মের কোনো অবমাননা হবেনা।

তবে মুহাম্মদ লেখতে চাইলে পুরোটাই লেখা উচিত : মো. মোহা. মু. MD. এসব লেখা উচিত নয়। নামটা শুধু মুহাম্মদ রাখলেও ক্ষতি নাই।

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৩৬

}নবজাতক{ বলেছেন:

আমাদের উপমহাদেশের মুসলমানরা হিন্দুদের অনুকরন করে জানতাম না।

আপনার এই কমেন্টের বাকী সব কথার সঙ্গে আমি একমত।

৭| ২২ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: আপনার জানার আগ্রহের জন্য প্লাস।

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৪০

}নবজাতক{ বলেছেন:

প্লাস/মাইনাস বড় নয় (কয়েকটা মাইনাসও পেয়েছি) আপনার কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

পোষ্ট লেখক এবং অন্যান্য লগইন করা পাঠকদের কমেন্টকারীদেরকেও প্লাস/মাইনাস দেওয়ার ব্যাবস্থা রাখা উচিৎ।

৮| ২২ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২

বাশিওয়ালা বলেছেন: ধন্যবাদ খালিদ ভাইকে। নামে কি আসে যায় ?
৳ মুহম্মদ লাগানো হয় রাসূলের মুহাব্বতে যেমন হিন্দুরা শ্রি: যোগ করে।
৳ রাসূলের নাম শুনলে দুরদি পড়া ওয়াজিব এজন্য (সাল্লাল্লাহুয়ালায়হেসাল্লাম’, ) পড়া হয়।
৳ মহিলা সাহাবিদের জন্য রাজিয়াল্লাতায়ালায়ানহা(স্ত্রী) এবং পুরুষ সাহাবিদের ক্ষেত্রে রাজিয়াল্লাতায়ালায়ানহু(পুঃ), ব্যাবহার করা হয়। কারণ কোরআনে আল্লাহ নিজেই এই শব্দগুলি সাহাবিদের ক্ষেত্রে ব্যাবহার করেছেন। শুধুমাত্র সাহাবীদের সন্মান দেখানোর উদ্দেশ্যে এটা করা না করলেও কোন সমস্যা নাই।

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৪৬

}নবজাতক{ বলেছেন:

হুমমমম!!!! তাহলে বোঝা গেল যে, বাংলাদেশে নামের শুরুতে মোহাম্মদ এবং এর সংক্ষিপ্ত রূপের ব্যাবহার শ্রেফ ব্যাক্তিগত বা পারিবারিকভাবে(যারা নাম ঠিক করেন) রাসূলের প্রতি সম্মান বা ভালবাসা থেকে, কোন অফিশিয়াল ধর্মীয় নিয়ম/আইন নেই।

আমার স্কুল টিচারকে যদি শোনাতে পারতাম, আফসোস!!!

৯| ২২ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩

মুবাশ্বির বলেছেন: হযরত শব্দটি কারো নামের পূর্বে সম্মান প্রদর্শনের জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে এটা খুব সম্ভবত পাক-ভারত উপমহাদেশেই চালু রয়েছে। আরবে চালু নেই।
রাদিআল্লাহুআনহুঃ অর্থ আল্লাহ তার প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন। এটি সাহাবীদের জন্য ব্যবহার করা হয়। কারণ মহান আল্লাহতায়ালা পবিত্র কুরআনে সাহাবীদের ক্ষেত্রে এ বাক্যটি ব্যবহার করেছেন।
মহিলা সাহাবীর ক্ষেত্রে রাদিআল্লাহুআনহা।
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামঃ রাসূল (সঃ) এর জন্য।
রহমাতুল্লাহি আলায়হিঃ কোন মৃত ব্যক্তির নামের পরে ব্যবহার করা হয়। জীবিতদের জন্যও ব্যবহার করা যায়। তবে আরবে প্রথম প্রকারের জন্যই প্রচলন বেশি। অর্থ আল্লাহ তার উপর রহম করুন।

হাফিযাহুল্লাহঃ আল্লাহ তাকে হেফাযত করুন। জীবিত ব্যক্তির জন্য।
মাশাল্লাহঃ কারো কোন ভাল কাজ দেখলে, শুনলে, জানলে বলা হয় এ বাক্যটি।
ইনশাল্লাহঃ ভবিষ্যতে কোন কাজের ইচ্ছা পোষন করলে বলা হয়।

আরব দেশগুলোতে বর্তমানে প্রথম শব্দটি ছাড়া বাকিগুলোর প্রচলন রয়েছে।

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:০৮

}নবজাতক{ বলেছেন:

অনেক উপকারী তথ্য দিয়েছেন।

অনেক ধন্যবাদ।

১০| ২২ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৯

সাইমুম বলেছেন: নাম নিয়ে ৬টি পোস্ট দিয়েছিলাম ২০০৬ সালে। দেখতে পারেন।

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৪৮

}নবজাতক{ বলেছেন:

লিঙ্ক দেন।

আপনার পুরো ব্লগ খোজার সময় নাই। দুঃখিত।

১১| ২২ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬

মুবাশ্বির বলেছেন: এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানা প্রয়োজন। নামের শুরুতে মুহাম্মাদ যোগ করার দুটো কারণ হতে পারে।

১। খালিদ ভাই যেটা বললেন যে হিন্দু মুসলিম পার্থক্য করার জন্য সে সময়কার কিছু আলেম এ বিষয়টির অবতারণা করেন। এতে আকীদাগত দিক থেকে সমস্যা নেই।

২। রাসূল (সঃ) থেকে বরকত লাভের উদ্দেশ্যে যদি নামের শুরুতে মুহাম্মাদ যোগ করা হয় তাহলে এটি ইসলাম সমর্থিত নয়। এবং এটি জায়েজও নেই।

২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:০৩

}নবজাতক{ বলেছেন:

১। সম্ভবত এটি শুধু এই উপমহাদেশেই করা হয়। কিন্তু নাম শুনেই তো চেনা/বোঝা যায় কে হিন্দু/মুসলমান। তবে কি কানাই বা ননীগোপাল নামেরও মুসলমান ছিল? তারা কি মোহাম্মদ কানাই বা মোহাম্মদ ননীগোপাল নাম ব্যাবহার করতো? তবে ব্যাক্তিগতভাবে আমার চন্দ্রশষী নামের ইন্দোনেশিয়ার একজন বন্ধু আছে, সে মুসলমান এবং তার পরিবারও। তারা কিছুটা কট্টর মুসলমানই বলা যায়। এবং তাদের সবার নাম হিন্দুদের নামে বা প্রাচীন ভারতীয়। আর হ্যাঁ, আমার বন্ধু এবং তার পরিবারের কেউ তাদের নামের পূর্বে বরকতের আশায় মোহাম্মদ বা সেই রকম কিছু ব্যাবহার করে না।


২। আপনি ঠিকই বলেছেন। বরকতের আশায় নামের শুরুতে মুহম্মদ যুক্ত করলে খুব স্বার্থপর দেখায়। সেই সাথে নামের শেষে হোসেন, হাসান, ইসলাম, আলী সহ ইত্যাদি যোগ করাও মনে হচ্ছে বরকত লাভ তথা বেহেশতের পাসপোর্ট।

কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

মনযূরুল হক বলেছেন: ননীগোপাল নামও মুসলমানদের ছিলো.এখন যেমন- নান্টু বল্টু নাম দখে বোঝার উপয় নেই কে হিন্দু কে মুসলিম.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.