![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ পর্যন্ত আহরিত সকল জ্ঞান বা তথ্যের সংগ্রহ হচ্ছে বিশ্বকোষ। বিশ্বজুড়ে প্রচলিত বিশ্বকোষগুলোর মধ্যে এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার খ্যাতি সবচেয়ে বেশি। ২৪৪ বছরের প্রকাশনার ইতিহাস পেছনে ফেলে সম্প্রতি এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা কর্তৃপক্ষও ছাপা সংস্করণ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখন তাদের আয়ের ৮৫% শতাংশই অনলাইন সংস্করণ থেকে আসছে। কাজেই এখন অনলাইন বিশ্বকোষের জয়জয়কার বলা যায়। তবে মাঝে সিডি এবং ডিভিডিতে আসা ডিজিটাল এনসাইক্লোপিডিয়াও বেশ জনপ্রিয়তা পায়। অনলাইন সংস্করণ দ্রুত হাল নাগাদ বা আপডেট করা হয়, অন্যদিকে ডিভিডি বা সিডিতে আসা ডিজিটাল এনসাইক্লোপিডিয়ার জন্য এক বছর অপেক্ষা করতে হয়, এটি অনলাইন বিশ্বকোষকে জনপ্রিয় করে তোলে।
অনলাইন বিশ্বকোষগুলোর মধ্যে মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়াই বেশি জনপ্রিয়। ব্যবহারকারীরাই এর উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারছেন। আবার বাংলাদেশে এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাপিডিয়ার ইংরেজী এবং বাংলা ছাপা সংস্করণ বাজারে আনার পর সিডিতে ডিজিটাল সংস্করণও নিয়ে আসে। তাদের ওয়েবসাইটেও বিশ্বকোষটির বাংলা এবং ইংরেজী সংস্করণ দেয়া হয়েছে।
বাংলা অনলাইন বিশ্বকোষ:
http://www.bn.wikipedia.org
বাংলা উইকিপিডিয়া
http://www.banglapedia.org/
বাংলাপিডিয়া (বাংলা এবং ইংরেজীতে)
অনলাইন বিশ্বকোষগুলো
http://www.wikipedia.com
মুক্ত এই বিশ্বকোষটি সাধারণ মানুষের অংশ গ্রহণে সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে। সম্ভবত সবচেয়ে সমৃদ্ধ এনসাইক্লোপিডিয়া এটি। সারা পৃথিবীতেই যেকোন বিষয়ে জানতে মানুষ এখন উইকিপিডিয়ার সাহায্য নিচ্ছে। তবে মানুষের অংশ গ্রহণে এটি গড়ে ওঠায় ভুল তথ্য অন্তর্ভুক্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে, যদিও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই উইকিপিডিয়ার তথ্য সঠিক বলে প্রমাণিত হয়েছে তবু তথ্য যাচাই করে নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
http://answers.yahoo.com/
ইয়াহু অ্যানসার, এখানে কোন বিষয়ে কিছু জানার দরকার হলে কেউ প্রশ্ন করে, আবার সেটি জানেন এমন কেউ এর জবাব দিচ্ছেন। এভাবে মানুষের অংশগ্রহণে এটি বেশ কাজের একটি সাইট হয়ে উঠেছে।
http://www.reference.com/
সাইটটিতে অভিধান, এনসাইক্লোপিডিয়া, অনুবাদক, সার্চ ইঞ্জিন সবই আছে।
http://www.ehow.com/
কেবল নিবন্ধ নয়, অসংখ্য ভিডিও দিয়ে সমৃদ্ধ করে তোলা হয়েছে সাইটটি। এছাড়া ব্যবহারকারীরাও বাস্তবজীবনে তাদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন এখানে্
http://www.britannica.com/
উইকিপিডিয়ার তুলনায় অনেকটা বিস্তারিত এবং গভীরে গিয়ে তথ্য দেয়া হয় এই এনসাইক্লপিডিয়ায়। অল্পবয়সী ছাত্র এবং শিক্ষিত শ্রেণীর মধ্যে এই অভিধান ব্যবহারের প্রবণতা বেশি।
http://www.about.com/
নিউইয়র্ক টাইমস কোম্পানীর মালিকানাধীন এ্টি বিশ্বকোষে বিশেষজ্ঞগণ তাদের জ্ঞানের আলোকে ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করেন। প্রায় সব প্রসঙ্গেই তথ্য পাওয়া যাবে এখানে।
http://www.howstuffworks.com/
সাইটটি একটু ব্যতিক্রমী বলা যায়। বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ধরনের তথ্য, বিশেষ করে কোন ঘটনা কেন এবং কিভাবে ঘটে, কোন প্রযুক্তি কিভাবে কাজ করে সে তথ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে সাইটটি।
http://www.archive.org/index.php
এটি একটি ইন্টারনেট আর্কাইভ। কোন ওয়েবসাইট হয়ত বদলে গেছে, কিন্তু কারো ইচ্ছে হলে, পাঁচ বছর আগে সাইটটির যে চেহারা ছিল সেটি দেখবে; সেক্ষেত্রে সমাধান দেবে এ সাইটটি। এ সাইটের আর্কাইভে গিয়ে আগের সে অবস্থাটি দেখা যায়।
অন্যান্য কয়েকটি এনসাইক্লোপিডিয়া:
http://www.encyclopedia.com/
Click This Link
http://www.answers.com
http://accessscience.com/
http://www.iep.utm.edu/
http://www.go.grolier.com
http://www.kids.infoplease.com
http://www.letsfindout.com
http://www.stars.com
http://www.boatshowusa.com
http://www.encyclozine.com
http://www.libraryspot.com
http://www.shotokai.cl
http://www.emulateme.co
Click This Link
©somewhere in net ltd.