নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে কোনো ভূমিকায় সমানে লড়ে যাই, আপনি যেমন চান আমি ঠিক তাই।

নান্দনিক নন্দিনী

লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।

নান্দনিক নন্দিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেলেরা কী নিজেদের নিয়ে ভাবে?

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৩



আজকালকার অধিকাংশ ছেলেদের পছন্দের তালিকায় থাকে বাইক, ক্রেডিট কার্ড, 'হট'গার্লফ্রেন্ড, রেডিমেড জব আর নিজে। এর বাইরে আর কিছু নিয়ে কী তারা ভাবে? দু;খিত অত ভাবাভাবির সময় কোথায় তাদের!

আপনি নিজেকে আমার লেখায় যাদের কথা বলছি, তাদের সাথে মিলিয়ে ফেলবেন না, প্লিজ। আমি তাদের কথা-ই বলছি যাদের কে আমি আমার ক্ষুদ্র জীবনে দেখার এবং জানার সুযোগ পেয়েছি।

যে ছেলের বাবা তার জন্য সব ধরনের সুখ সুবিধার ব্যাবস্থা করে রেখেছেন, তারা রীতিমতো বিরক্ত থাকে “কেন তার জন্য সব আছে”। জীবন তাকে সংগ্রাম করার সুযোগ দিলো না বলে সে ভীষণ লজ্জ্বিত। আর যাদের পর্যাপ্ত নেই সে ক্ষুব্ধ। নিজের উপর, সরল-সহজ বাবার উপর, প্রকৃতির অসম আচরণের উপরে। সবারই তো সব কিছু আছে কেবল তারই পর্যাপ্ত নেই।

এ যুগের ভাল প্রেমিকারা অত্যন্ত নির্ভরশীল। তারা একা রাস্তা পার হতে পারে না। একা কোনো কাজ এ যেতে পারেনা। এমনকি বাড়ির চেনা রাস্তাতে ফিরতেও তাদের বয়ফ্রেন্ডের সাহায্য লাগে। কেন? কারন আত্মনির্ভরশীল মেয়ে বান্ধবী হতে পারে প্রেমিকা হলেই ছেলেদের আঁতে ঘা লাগে। সেই মেয়েকে নিয়ে সংসার পর্যন্ত ভাবা যায় না।কারণ তাকে তো নিয়ন্ত্রনে রাখা যাবে না।

“পুরুষ ভালোবাসে নারীর দুরন্ত কৈশর আর ঘর করতে চায় নিপাট রমনীর সাথে”। বিয়ে করতে গিয়ে প্রথমেই ভাবে এই মেয়ে তাকে কতটা ছাড় দিবে।

মেয়েদের অঙ্গ-প্রতঙ্গ নিয়ে ছেলেদের যে আকুলতা তা যদি নিজেদের ফিটনেস নিয়ে থাকতো!!

ছেলেরা সবথেকে বেশি ভালোবাসে নিজের দায়িত্বকে। সারাক্ষন এটা প্রমান করতে ব্যস্ত থাকে সে কতটা দায়িত্ববান! নিজের পরিবার কে ভালোবাসার চেয়েও ভালো রাখার প্রতি অনেক বেশি মনোযোগী তারা। ছেলেরা চাকরি পেলেই বাবা মা বোধ করতে শুরু করেন ছেলেটার থাকা খাওয়া ঠিক মতো হচ্ছে না। জৈবিক চাহিদা পূরন হচ্ছে না। সামাজিক প্রেস্ক্রিপশন “বিয়ে দাও”। দুর্ধষ সুন্দরী পাত্রী সাথে শুভদিন দেখে বিয়ের ব্যবস্থা করা হয়। সবকিছুর ভীড়ে এটা জানা হয়না মেয়েটা সাহিত্য বোঝে কিনা, কেবল জেনে নেয়া হয় মেয়েটা খাবার রান্নার কি কি কোর্স সম্পন্ন করেছেন। আমি এমনটা দেখিনি বা শুনি-নি, পাত্রী দেখতে গিয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে, মেয়েটা ক্লাব ফুটবলের কোন দল পছন্দ করে।

“গতি-ই জীবন স্থিতি তার মৃত্যু”- কথাটা সম্ভবতা ছেলেদের জন্য। তাই বাইক এর দূরন্ত গতি আপনাদের যতটা টানে অন্য কোনোকিছুই ঠিক ততোটা টানে না।

শুনেছি অনেক ছেলেই নাকি নিজেদের মানিব্যাগের গোপন কুঠরী তে ‘কমডোম’ রাখেন। যখন-তখন কনডোমের কী প্রয়োজন। সুরক্ষা নাকি আত্ম নিয়ন্ত্রণের অভাব? কেউ কেউ কিন্তু ক্ষয়ে যাওয়া কিংবা বিবর্ন হয়ে আসা স্মৃতিকে তুলে রাখেন মানি ব্যাগে। কোনোদিন হয়ত, প্রেমিকার কপালের টিপটা পড়ে গিয়েছিল এবং সেটা তুলে রেখে দিয়েছেন মানিব্যাগের ছোট্ট পকেট টা তে। রেখে দিয়ে ভুলে গেছেন এমনটা হতে পারে। খুলে দেখতে পারেন।

বুকের গভীরে রাখা ক্যালকুলেটরে হিসেব কষে যার সাথের সম্পর্ককে অস্বীকার করেছেন। সম্পর্কের জল ঘোলা করেছেন, পাতন প্রনালীতে সেই মানুষটাই যেন কিভাবে আপনার জীবনের গভীরে রয়ে গেছে। একের পর এক সম্পর্কে জড়িয়ে কেবল অস্থিরতাকেই বাড়িয়ে চলেছেন কিংবা সম্পর্কের সংখ্যা। বিশ্বাস করুন, স্পর্শ গুলো একই রকম, কেবল সম্পর্কের সঙ্গ গুলোর অনুভূতি আলাদা আলাদা।

একটু লক্ষ্য করলেই দেখবেন, ছেলেরা আজকাল স্যান্ডোগেঞ্জি পরে কালে ভদ্রে। কেন? পোশাকের সুরক্ষা বা স্থায়িত্ব নিয়ে তেমন আর ভাবছেন না তারা। কিংবা পোশাকের সহজলভ্যতাও হতে পারে একটা বিশেষ কারন। অন্য কারণগুলো নিজেই ভেবে বের করুন……………………। তবে এই পরিবর্তনটাও কিন্তু মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গী থেকে ভেবে দেখা প্রয়োজন।

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২১

সুমন কর বলেছেন: তাই নাকি !! সবাইকে এক পাল্লায় মাপা ঠিক নয়।

পূর্ণ সহমত নই।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সুমন, সহমত পূর্ন হতে হবে কেন?
আমি প্রত্যেকেই আলাদা পাল্লায় মেপে টন-মণ-কেজি-গ্রামের হিসেব রাখি :)
ভাল থাকবেন!

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: বোধহয় আপনার কিছু ব্যাক্তিগত ক্ষোভ ছিল,,, মিটিয়ে নিলেন মোটামুটি :D । একটা সত্য কি জানেন, ভূগোলের বাইরে একটা পৃথিবী আছে, পাঠ্যবই গুলোতে ওগুলোকে এড়িয়ে চলা হয়। মানিব্যাগের গোপন কুঠরিততে কনডম এর পরিবর্তে আট বছর পুরোনো মরিচা পড়া ভাজের চিঠি দিয়ে ঘুরে বেড়ানোর ছেলেও অনেক পাবেন। চিন্তার জায়গা গুলোতে ওরা ঐ ভূগোলের বাইরের পৃথিবীটার মতই এড়িয়ে যায়।

যেমন আপনার লেখাটিতেই এড়িয়ে গেছে :)

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আমি ক্ষোভ মিটালাম নাকি আপনি দুর্বলতা ঢাকার চেষ্টা করছেন সেটা আপেক্ষিক থাকলো। পাঠ্যবই একটু বেশি জরুরী বোধহয়, তাই হয়তো সেই বই পড়ার জন্য, এবং ভালোভাবে পড়ার জন্য সনদপত্র এর স্বীকৃতি আছে।
ভাল থাকবেন :)

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

আরাফাত হোসেন অপু বলেছেন: মেয়েদের অঙ্গ-প্রতঙ্গ নিয়ে ছেলেদের যে আকুলতা তা যদি নিজেদের ফিটনেস নিয়ে থাকতো!!.................মেয়েদের অঙ্গ-প্রতঙ্গ নিয়ে ছেলেদের আকুলতা না থাকতো.....তবে মেয়েরা ও পুরোপুরি স্যাটিসফিকশান টা পেতেন না................বাজে মন্তব্যের জন্য সরি!!!!!!!

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: শুধু সরি নয় আরাফাত, আপনার "ভেরি সরি" ফিল করা উচিৎ।
অন্যের স্যাটিসফেকশনের জন্য ততপর না হয়ে নিজেকে নিয়ে ভাবুন। প্রয়োজনে যা কিছু শুধরে দিতে চান,তা নিয়ে লিখুন, আখেরে কাজে দিবে।
ভাল থাকবেন।

৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মেয়েদের ফিটনেস নিয়ে ছেলেদের যে আকুলতা নিজেরটা নিয়ে সত্যিই তা নেই| খুব সুন্দর পোস্ট| আন্তরিক অভিনন্দন| আপনার সঙ্গে অনেক বিষয়েই একমত

২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন :)

৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

এস কাজী বলেছেন: আপ্নার ছেলে বিষয়ক এই গবেষণার স্যাম্পল সাইজ অনেক ছোট। স্যাম্পল সাইজ বড় না হলে ফাইন্ডিংস ভাল আসে না। আপনি কাউকে গায়েও লাগাতে মানা করেছেন আবার। শতকরা কতজনের মানিব্যাগে কনডম থাকে বলতে পারবেন? নগন্য সংখ্যক মানুষকে তো আর আপনি উদাহরন বানাতে পারেন না।

আপনার প্রথম লাইনে পছন্দের তালিকা বলেছেন আপনি। এগুলা পছন্দের বিষয় না। এফোর্ট করার বিষয়। আর এগুলা পছন্দের তালিকায় রাখে শুধু ধনীর দুলাল রা। আর ধনীর দুলালদের আপনি স্যাম্পল ধরতে পারেন না।কারন তারাও সংখ্যায় নগন্য।

আপনার পুরুষদের আন্ডাওয়্যার নিয়ে করা পোস্ট ভালা আছিল। এই পোস্টটি মনে হয় না ১% পুরুষের সাথে মিলছে।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: এই দেশে দূর্নীতি করে ১%, ঘুষখোর ১%, নারী নির্যাতন করে ১%, ধর্ষক ১%, বারে যায় ১%, ইয়াবা সেবন করে ১%, নারী পাচার করে ১%, সমাজের কথিত 'খারাপ' মেয়েদের সাথে মিলিত হয় ১%, রাস্তায়-বাসে মেয়েদের সেক্সুয়াল হ্যারাস করে ১%, পহেলা বৈশাখে টিএসসি তে মেয়েদের শাড়ী খুলে নেয় ১%, পরিবারে মেয়ে শিশুদের যৌন হয়রানি করে ১%, প্রতারক ১%, নপুংসক ১%।
আপনি যেহেতু কোনো ভাবেই এইসব ১% এর মধ্যে পড়েন না, আপনি মেডেল গলায় পরে বাসায় থাকেন।
আপনি এই সমাজের আদর্শ সন্তান হন, আদর্শ স্বামী হব, আদর্শ বাবা হন। আর যা যা হবার আছে সবকিছুতেই লেটার মার্কস না পান, অন্তত পাশ মার্কস নিয়ে ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ।

৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: মানিব্যাগে কনডম, হট গার্লফ্রেন্ড, বাইক,ক্রেডিট কার্ড... কাদের কথা বলছেন আপনি? মানিব্যাগে টাকার পাশাপাশি ভোটার আইডি কার্ড ছাড়া তো কিছুই রাখি না, রাখতে দেখি না। গার্লফ্রেন্ডের চেয়ে প্রেমিকা শব্দটাই সুন্দর। বাইক? না ধন্যবাদ, বাসে বাদুড়ঝোলা হয়ে যেতেই আমি অভ্যস্ত।

জীবন অনেক বড়। আরো দেখেন, জানেন।

শুভকামনা।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: জানার লাইনে আছি, কিছু কিছু স্বঘোষিত জ্ঞানী মানুষ লাইন ছাড়লেই না জায়গা পাবো!!
আমি মঙ্গল গ্রহ থেকে আসা ১৮-২৪ বছর বয়সি কিছু এলিয়ান এর কথা বলছি। যাদের কথা আপনি জানেন না, বোধহয় কখনো শোনেনও নাই।
আমি কাব্যগ্রন্থ লেখার জন্য সুন্দর শব্দ বেছে নিতে চাই। বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য যোগ্য শব্দকে বেশি পছন্দ করি।
আপনিও ভাল থাকবেন।

৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৩০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
মেয়েরা স্বার্থপর, ব্লাহ, ব্লাহ বলে যখন পোস্ট আসে তখন দেখি অনেকেই হাসাহাসি গড়াগড়ি দেয়, আর একটা ছেলেদের বিরুদ্ধে পোষ্ট আসলেই তাদের খুব কষ্ট লাগে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: স্বর্ণা, জানেন তো " সমালোচনাকারী দের-ই সমালোচিত হবার ভয় সবথেকে বেশি"
নিজের ভৌগলিক অবস্থানের কথা ভেবে খুব আনন্দ হচ্ছে, আমার আশেপাশের সব ছেলে কত ভাল আর সুশিক্ষিত।
সব মন্দের বাস তো তাদের মধ্যে যাদের দেখে জেনে আমি এই লেখা লিখেছি :)

৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৫২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বর্তমান ছেলেদের বেশিরভাগই অকর্মণ্য, তাই বাইক, ক্রেডিট কার্ড, জব, নিজের কথাই ভাবে । শুধু বলেননি, কেন তারা এগুলোতে মশগুল? "হটগার্ল" পেতে গেলে এগুলো লাগে । অাগেই বলেছি, বেশিরভাগই অকর্মণ্য! মেয়েরা এগুলো পছন্দ করে বলেই অাবালেরা..!
" যে ছেলের বাবা তার জন্য সব ধরনের সুখ সুবিধার ব্যাবস্থা করে রেখেছেন, তারা রীতিমতো বিরক্ত থাকে “কেন তার জন্য সব আছে”। জীবন তাকে সংগ্রাম করার সুযোগ দিলো না বলে সে ভীষণ লজ্জ্বিত।" অামার মনে হয়না এমন কখনো হয় । বরং "যাদের পর্যাপ্ত নেই সে ক্ষুব্ধ । নিজের উপর, সরল-সহজ বাবার উপর, প্রকৃতির অসম আচরণের উপরে। সবারই তো সব কিছু আছে কেবল তারই পর্যাপ্ত নেই।" এমনই হয় ।
“পুরুষ ভালোবাসে নারীর দুরন্ত কৈশর আর ঘর করতে চায় নিপাট রমনীর সাথে”। এগুলো সামাজিক বাস্তবতা ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সামাজিক বাস্তবতা বিষয় টা কী। কিভাবে আসলো। আর এর গন্তব্য কোথায়???

৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৩২

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: " আপনি নিজেকে আমার লেখায় যাদের কথা বলছি, তাদের সাথে মিলিয়ে ফেলবেন না, প্লিজ। আমি তাদের কথা-ই বলছি যাদের কে আমি আমার ক্ষুদ্র জীবনে দেখার এবং জানার সুযোগ পেয়েছি "

...... কথাগুলো ব্লগার লেখার শুরুতেই বলে নিয়েছেন । এরপরো এতো উষ্মা প্রকাশের কি আছে তা স্বল্প জ্ঞানে বোঝা গেলো না । ব্লগের মন্তব্যগুলো পড়ে মনে হলো মানুষ এখন লাফিয়ে উঠে ঝাপিয়ে পড়ে কিছু একটা মন্তব্য করতে পারলেই খুব তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলে । কয়েকজন দেখছি আবার একেবারে ব্যক্তি আক্রমনে চলে গেছেন এবং নিজেকে বিশাল বিজ্ঞজন প্রমান করে ফেলছেন। কেন রে ভাই?? সবার সব লেখাই যে আপনার ভালো লাগবে এমন তো না । আর ভালো না লাগলেই যে সেখানে এসে নিজের মন্তব্য রত্নে তাকে ভূষিত করে উদ্ধার করে আপনার মতো " মহা জ্ঞাণী " বানাতে হবে ন দিব্যিও তো কোথাও দেখি নি আইডি খোলার সময় । বরং একে অপরের মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে বলা হয়েছে ।

........ লেখা ভালো লেগেছে । বিষয়বস্তুর একদম শতভাগ একমত নই, তবে অনেকাংশেই একমত । সব ছেলেই এমন নয় সেটা যেমন সত্যি, তেমনি ছেলেরা কখনোই এমন নয় তাও মিথ্যা ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: গর্ব করার মতো ভাই বন্ধু প্রেমিক সহকর্মী আমারও আছে। তাদের সম্পর্কে লিখলে কোনো কোনো মন্তব্যকারী, নিজের জীবন শুরু থেকে শুরু করতে চাইবেন।
আপনার সুন্দর এবং মননশীল মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। গঠনমূলক আলোচনা করতেই এই লেখা। লেখক কে যিনি প্রতিপক্ষ ভাবেন, তারা পাঠক নন, তারা উলুবন।
কেউ ভুল শুধরাই, আর কেউ ভুল কে নিয়ম বানানোর জন্য গায়ের জোর খাটায়।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন। নিয়মিত বেশি বেশি লেখা পোষ্ট করবেন :)

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১

আমিই মিসির আলী বলেছেন: অনেক জটিল কথা বলেছেন!!

একটা সময় ছিলো যখন বেগম রোকেয়া নারীদের নিয়ে ভাবতো। লিখতো। কালের বিবর্তনে তিনি সফল।

পুরুষদের নিয়ে ভাবার মতো কেউ কোন কালে ছিলো না। :( এ সময়ে আপনি লিখছেন। তা অবশ্যই একটা ভালো বিষয়।
তবে শুরুটা ভালো দিয়ে শুরু হলেই ভালো হতো।

শুরু এবং শেষ শুধু দোষ গুলোই বর্ননা করলেন!!! B:-)

যাইহোক।!। তবে বাস্তবসম্মত লেখা!! অধিকাংশ ই ধনীর দুলালদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: মিসির আলী, আমি নিন্মবিত্ত নই। তাদের জীবন কেমন আমি জানিনা। যেটা আমি জানিনা সেটা লেখার চেষ্টাও করিনা।
আমি জেন্ডার এন্ড কমিউনিকেশন এর ছাত্রী ছিলাম। আর কিছুদিন পড়াশুনা করে ঐ কোর্সটাই আমি পড়াবো। কথা প্রসঙ্গে বলে রাখা ভালো, আমি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছি।
আমি বিশ্বাস করি “সুদিন আসবেই”। সেদিনের অপেক্ষাতেই লিখে যাবো………
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন

১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনি নিজেকে আমার লেখায় যাদের কথা বলছি, তাদের সাথে মিলিয়ে ফেলবেন না, প্লিজ। আমি তাদের কথা-ই বলছি যাদের কে আমি আমার ক্ষুদ্র জীবনে দেখার এবং জানার সুযোগ পেয়েছি।


একটা বিষয় পরিষ্কার করে দিতে চাই- এই পোস্ট সমাজের ছেলেদের ০.১%ও প্রতিনিধিত্ব করছে কি-না সন্দেহ। তবে একটা অংশের প্রতিনিধিত্ব করছে সেটা অস্বীকার করা বাতুলতা বৈ কিছু না।

আপনার লেখার তাৎপর্য বিশ্লেষণ করতে যেয়ে দেয়ালে পিট ঠেকে গেল লাগল। আপনি মূলত অতি সংখ্যালগিষ্ট একটা অংশ নিয়ে একান্তই নিজের অভিজ্ঞতা থেকে পোস্ট লিখেছেন অতএব পোস্টে আপত্তি তোলবার মত স্কোপ নেই।

তবে একটা কথা বলি- পৃথিবীতে উচ্চবিত্তদের পর্যায়ে যারাই গেছে তাঁরা নিজেরাও একসময় নিম্নবিত্ত ছিল। সে নিজে না হলে তাঁর বাবা উনি না হলে উনার বাবা।
আমি কিন্তু আর্থিক ব্যাপারটার কথা বলছি। বংশ পরস্পরার কথা বলছি না। পৃথিবীটা নিয়ন্ত্রণ করার মত যা কিছু আছে তাঁর বেশিরভাগই নিম্নবিত্তের আবিষ্কার/অবদানে। অতএব উচ্চবিত্ত ভেবে নিজেকে নিয়ে আকাশে উঠার প্রশ্নই ওঠে না।

জৈবনিক বাস্তবতায় হাই ক্লাসের ছেলেরা এরকমই হয়। আমারও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। আপনার পোস্টে এ ব্যপারে সহমত পোষণ করছি।


আপনার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: গেম চেঞ্জার, আমি আকাশে উঠেছি নাকি মাটিতে আছি সেটা আপনি বুঝলেন কী করে?
আমি বিত্ত নিয়ে অহংকার করিনা, করি আমার চিত্ত নিয়ে। কারন চিত্ত'টা আমার অর্জন।
আপনার কেন মনে হয়েছে আমি গবেষণা করেছি?
একসময় মেয়েরা ফেয়ার এন্ড লাভলী মাখলে, ছেলেরা হাসাহাসি করতো। এখন পাশার দান পাল্টেছে। ছেলেরাও এখন ফেয়ার এন্ড হ্যান্ডসাম মাখছে। কেন জানেন? জেনে নিয়েন।
দিন বদলেছে। আরো বদলাবে। অপেক্ষায় থাকুন....
কোন ছেলে আছে যে হাই ক্লাসে উঠতে চায়না?

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৬

নবাব চৌধুরী বলেছেন: তোরা যে যা বলিস ভাই আমার বন্দুক কেনা চাই,কারন সামনের দিনে মেয়েরা নিরাপত্ত্বার জন্য বন্দুকওয়ালা পোলাদেরই পছন্দ করবে,হাঃ।
আপনার লেখার প্রথম অংশটাতে আপনি পরিষ্কার করে লিখেছে এটা আপনার নিজের দেখা এবং জানা কিছু সংখ্যক ছেলেদের নিয়ে লেখা।
আশা রাখি এই নষ্টমনা ছেলেদের ভীড়েও যে কয়জন ভালো ছেলে আছে তাদের নিয়েও কিছু লিখবেন।শুভ কামনায় থাকলাম,ভালো থাকবেন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অস্ত্রের দরদাম জানা আছে তো? সেটার জন্য লাইসেন্স করাতে হয়। এবং বছর বছর রি-নিউও করতে হয়।
নষ্টমনা! ঠগ বাছতে আবার গাঁ উজাড় হয়ে যাবে না তো??

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৮

নিয়েল হিমু বলেছেন: দারুন

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ নিয়েল হিমু, ভাল থাকবেন :)

১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

নবাব চৌধুরী বলেছেন: না হবেনা নিশ্চই,এদের মতো কিছু সংখ্যক নষ্টমনাদের আমিও চিনিনা ওদের দুর্ভাগ্য এরা কখনই আমার বন্ধু হতে পারেনি।অস্ত্রে দাম জানা আছে আর লাইসেন্স এর ব্যাপারেও জানা আছে,প্রথম রুজগারের পয়সা দিয়ে কিনে নেবোনে।কী বলেন??

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: নবাব, আপনি প্রথম রোজগারের পয়সায় অস্ত্র কিনবেন নাকি "বস্ত্র" কিনবেন, সেটা তো আপনার ব্যাপার। সেখানে আমার বলা না-বলার কি আছে।
জানেন বোধহয়, কাকও একটা পাখি। সংখ্যায় অগন্য এটিকে অনেকেই পাখি বলতে নারাজ। তো কাক চোখ বন্ধ করে ভাবে, "আমি দেখছি না যেহেতু, তাহলে বোধহয় কেউই দেখছে না"।
কোনো রি-একশ্যান দেখানোর আগে একশ্যান টা সম্পর্কে জানুন।
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন :)

১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪০

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপনার বর্ণিত ব্যাক্তি গুলোর মধ্যে আমি পড়িনা তাই আমার মধ্যে পোষ্ট নিয়ে বিপরীত পতিক্রিয়া কাজ করছেনা। তবে আপনার বর্ণনার ব্যক্তিগুলো বিদ্যমান এবং সংখ্যায় চোখে পড়ার মত।একিসাথে এই জাত পুরুষ সষ্টি ব্যবহারে নারীীর ভুমিকা আলোচনায় আসার মত।সে সব নিয়ে আবার আসছি।
তবে একটা কথা ,যদি জানতে চাওয়া হয় - কে কেমন ,তার একটাই যুক্তিক জবাব - যার চোখে যেমন।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ডাইরেক্ট, মাও সেতুং এর একটা কথা আছে,
শত মতের সংঘাত ঘটুক,
শত পুষ্প বিকশিত হোক।
দেখেন, ভাল-মন্দ, ন্যায়-অন্যায়, আলো- অন্ধকার সবই ছিল আছে থাকবে। তাই বলে কী কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবে না। প্রশ্ন নাকরে, যুক্তিযুক্ততা ছাড়া আমার মানতে কষ্ট হয়। এবং আমি বিশ্বাস করি "সুন্দর আগামীকাল আসবেই"।
ভালো থাকবেন :)

১৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৫

শার্লক_ বলেছেন: ভাল বলেছেন। ছবিটা কি ঋতিক ঘটকের?

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: জ্বী এটা ঋতিক ঘটকের ছবি :)

১৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: শহুরে আগন্তুক বলেছেন: " আপনি
নিজেকে আমার লেখায় যাদের
কথা বলছি, তাদের সাথে
মিলিয়ে ফেলবেন না, প্লিজ।
আমি তাদের কথা-ই বলছি
যাদের কে আমি আমার ক্ষুদ্র
জীবনে দেখার এবং জানার সুযোগ পেয়েছি "
...... কথাগুলো ব্লগার লেখার শুরুতেই বলে
নিয়েছেন । এরপরো এতো উষ্মা প্রকাশের কি
আছে তা স্বল্প জ্ঞানে বোঝা গেলো না ।
ব্লগের মন্তব্যগুলো পড়ে মনে হলো মানুষ এখন
লাফিয়ে উঠে ঝাপিয়ে পড়ে কিছু একটা
মন্তব্য করতে পারলেই খুব তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলে
। কয়েকজন দেখছি আবার একেবারে ব্যক্তি
আক্রমনে চলে গেছেন এবং নিজেকে বিশাল
বিজ্ঞজন প্রমান করে ফেলছেন। কেন রে
ভাই?? সবার সব লেখাই যে আপনার ভালো
লাগবে এমন তো না । আর ভালো না লাগলেই
যে সেখানে এসে নিজের মন্তব্য রত্নে তাকে
ভূষিত করে উদ্ধার করে আপনার মতো " মহা
জ্ঞাণী " বানাতে হবে ন দিব্যিও তো কোথাও
দেখি নি আইডি খোলার সময় । বরং একে
অপরের মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে বলা
হয়েছে ।
........ লেখা ভালো লেগেছে । বিষয়বস্তুর
একদম শতভাগ একমত নই, তবে অনেকাংশেই
একমত । সব ছেলেই এমন নয় সেটা যেমন সত্যি,
তেমনি ছেলেরা কখনোই এমন নয় তাও মিথ্যা ।

লেখক বলেছেন: গর্ব করার মতো
ভাই বন্ধু প্রেমিক সহকর্মী
আমারও আছে। তাদের সম্পর্কে
লিখলে কোনো কোনো
মন্তব্যকারী, নিজের জীবন শুরু
থেকে শুরু করতে চাইবেন।
আপনার সুন্দর এবং মননশীল মন্তব্যের জন্য
ধন্যবাদ। গঠনমূলক আলোচনা করতেই এই লেখা।
লেখক কে যিনি প্রতিপক্ষ ভাবেন, তারা
পাঠক নন, তারা উলুবন।
কেউ ভুল শুধরাই, আর কেউ ভুল কে নিয়ম
বানানোর জন্য গায়ের জোর খাটায়।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন। নিয়মিত বেশি
বেশি লেখা পোষ্ট করবেন

ঋত্বিক ঘটকের এই-- ভাবো,ভাবো।ভাবা প্র্যাকটিস করো!
কয়জন করে,কয়জন মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে মানুষকে দেখে,তা মনে হয় দূরবীন দিয়ে দেখতে হবে

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: !!!

১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: মেয়েদের অঙ্গ-প্রতঙ্গ নিয়ে ছেলেদের যে আকুলতা তা যদি নিজেদের ফিটনেস নিয়ে থাকতো!! +++++
শুভকামনা আপু।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু !! :) :)

১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৯

লিযেন বলেছেন: তো madam আপনার জীবনে দেখা মেয়েদের নিয়ে কিছু লিখুন,
দেখবো তখন আপনি কতটা neutral থাকতে পারেন!!

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: লিখবো..... লিখবো :)

২০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৭

চানাচুর বলেছেন: ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: মেয়েদের অঙ্গ-প্রতঙ্গ নিয়ে ছেলেদের যে আকুলতা তা যদি নিজেদের ফিটনেস নিয়ে থাকতো!!



খ্যাক্স :#)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: এটার লেখার ভেতরের একটা লাইন ...........

২১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২৭

হাসান মাহমুদ তানভীর বলেছেন: আমি ক্লান্ত |-)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: কেন???

২২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৫

চানাচুর বলেছেন: জানি তো আপা তাই তো দিলাম

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :)

২৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৭

হাসান মাহমুদ তানভীর বলেছেন: মন্তব্য পড়তে পড়তে এবং হাসতে হাসতে!

লাইনে যখন আছেন তখন যা বলার ছিল বলি-

আমি সত্যি বলতে চাই। তৈলাক্ত বাঁশ উপহার দিতে পারি না। তাই গার্লফ্রেন্ড বা প্রেমিকার আশাও করি না!

আপনার মত আমিও অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে চাই- বেশিরভাগ মেয়েদের ঘিলুৃ দেখলে আগ্রহ হারিয়ে ফেলি। তবে একটা উচ্ছাসভরা এবং স্বচ্ছ জলের মত কিশোরী হাসি আমি ভুলতে পারি না! (একদিনের বনভোজন!)

আমার কথা একটাই - ছেলে-মেয়ে যাই বলুন বেশিরভাগ মানুষেরই সমস্যা আছে। ভয়াবহ মানসিক সমস্যা। আমার তাই মনে হয়(!)

সুতরাং হাসান মাহবুব এর মত আমিও বলব- পৃথিবী অনেক বড়।

প্রসঙ্গত বলা উচিত আমি নিম্নবিত্ত না হলেও উচ্চবিত্তদের দলে পড়ি না।

ইদানিং মানিব্যাগ প্রায়ই হারিয়ে ফেলি! তাতে কোন মাথাব্যথা নাই।

মোবাইলটাও মাঝে মাঝে হারাই। হারালেই কেনার প্রয়োজন বোধ করি না। একদিন ব্যাটারী হারিয়ে ফেলি। কয়েকদিন পর তা আমার কাজিন আবিষ্কার করে বালিশের কাভারের ভিতর।

আমারো মানসিক সমস্যা!!!!!!!!!



০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন।
শুভ কামনা রইলো :) :)

২৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৬

রাজসোহান বলেছেন: আমিতো খালি নতুন মুভি নিয়া ভাবি :|

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বেশ বেশ :) :)

২৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বাহ, দারুণ পোস্ট লিখেছেন তো ! পড়ে খুব ভাল লাগল ! :)

যাহোক, এরপর লিখুন যে কেন ছেলেগুলোর এই অবস্থা ! ছেলেগুলোই কি শুধু দ্বায়ী এ অবস্থার জন্য? আর কারো কি কোন দায় নেই? আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকলাম। :#)

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: লিখবো লিখবো................ অপেক্ষায় থাকুন ।
ধন্যবাদ :)

২৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৪

মাসূদ রানা বলেছেন: ভালো লিখেছেন বোন । আমার ধারণা ধর্মহীনতাই সমাজের ১২ টা বাজাচ্ছে ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৪১

হাসান মাহমুদ তানভীর বলেছেন: সুযোগের অভাবে ধন্যবাদটা জনানো হয়নি।

অশেষ ধন্যবাদ।




আমার কিন্তু একটা প্রশ্ন ছিল। করব?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৪৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: এত ঘটা করে ধন্যবাদ !!! কেন???

২৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৫৭

হাসান মাহমুদ তানভীর বলেছেন: প্রশ্নটা গুরুত্বপূর্ণ। করব?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: করেন ......

২৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:১২

হাসান মাহমুদ তানভীর বলেছেন: কাম-বোধ, ক্রোধ এগুলো কি মানুষের থাকেনা? শুধু অমানুষদের থাকে।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আপনার কী মনে হয়?

৩০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৪৬

হাসান মাহমুদ তানভীর বলেছেন: আচ্ছা, অবয়বটা-কে অনেকে শিল্প মনে করে। আপনার কি তা মনে হয়?





ওফ! সরি! আগের উত্তরটা কিন্তু পাচ্ছি না!!!!!!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আপনার প্রশ্নটা আমি বুঝতে পারিনি। আরেকটু বিস্তারিত বললে, বুঝতে পারতাম হয়তো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.