নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে কোনো ভূমিকায় সমানে লড়ে যাই, আপনি যেমন চান আমি ঠিক তাই।

নান্দনিক নন্দিনী

লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।

নান্দনিক নন্দিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওজন কারচুপি! প্রতিনিয়ত ঠকছেন আপনি…

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১

বাবার প্রিয় কাজগুলোর একটি হলো বাজার করা। গত ৩০ বছর তিনি বেশ দক্ষতার সাথেই এই কাজটি করছেন। বাজারে গিয়ে ঘুরে দেখে, যাচাই করে তবেই পন্য কেনা তার অভ্যাস। গত সপ্তাহে ঠিক একই কাজ করতে গিয়ে পরিচিত হলেন ভিন্ন অভিজ্ঞতার। তিন কেজি ওজনের পাঙ্গাস মাছ কিনে অনুমিত ওজনের সাথে দাড়িপাল্লায় মাপা ওজন নিয়ে ঠিক সন্তুষ্ট হতে পারলেন তিনি। মাছের দাম পরিশোধ করে পরিচিত আরেকটি দোকানে ওজন করালেন মাছটি। সাড়ে তিনশো গ্রাম কম ওজন আসলো।রীতিমত হতাশ হবার মতো আবস্থা। পাশেই দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন বাজার কমিটির সভাপতি। হঠাৎ এগিয়ে এসে জানতে চাইলেন, “স্যার, কোনো সমস্যা?” আব্বু হতাশা আর ক্ষোভ ধরে রাখতে পারলেন না। বললেন, “ কী বলবো ফজলুল হক সাহেব, করিমের দোকান থেকে এক মাছ কিনলাম তাতে সাড়ে তিনশো গ্রাম কম দিয়েছে”। সাথে সাথে করিমের দোকানে গেলেন সভাপতি সাহেব। এবং পরীক্ষা নিরিক্ষা করে তার ওজন পরিমাপক যন্ত্রের কারচুপি ধরা পড়লো। ফেরত দিলেন সাড়ে তিনশ গ্রাম মাছের দাম। বিচারে করিম মাছওয়ালা কে দুই হাজার টাকা জরিমানা এবং তিন্ দিন বাধ্যতামূলক দোকান বন্ধ।

এই ঘটনা থেকেই লেখাটার সূত্রপাত। মনে মনে যদি প্রশান্তির ঢেকুর তোলেন যে এই ঘটনা আপনার সাথে তো আর ঘটে নাই। তবে ভুল ভাবছেন। একেতো বিক্রেতাদের সিন্ডিকেট তার উপর ওজন কারচুপি একবার মাথা ঠান্ডা রেখে ভাবুন আপনার অবস্থান। পাইকারী থেকে খুচরা বিক্রেতা কোথায় কখন কিভাবে আপনাকে ওজনে ঠকতে হচ্ছে, চলুন জেনে নিন সেই তথ্য।

১৯৬০ সালে সারা বিশ্বে ওজনের একই একক পদ্ধতি ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আন্তর্জাতিক এই পদ্ধতির নাম এসআই (SI)। যাতে করে সারা বিশ্ব একই একক মেনে বিকিকিনি করতে পারে। বাংলাদেশেও চলে এই ওজন পদ্ধতিতে পন্যের পরিমাপ।

আপনি এই মুহূর্তে দ্বিধান্বিত, দাড়িপাল্লায় বাটখারা দিয়ে নিক্তি’র কাটা বরাবর দেখে কিংবা ডিজিটাল মেশিনে দেখে শুনে মেপে নিয়ে যে পন্য কিনছেন সেটা কম হওয়া খুবই অসম্ভব। তবে সব সম্ভবের দেশ বানহ্লাদেশে অবাক হবেননা প্লিজ। কারণ মাপা হচ্ছে ত্রুটিপূর্ণ বাটখারা দিয়ে কিংবা ডিজিটাল মেশিনে আগে থেকেই একশ গ্রাম ওজন বাড়িয়ে রাখা হয়।

মাছ-মুরগী-সবজ্বি থেকে শুরু করে চাল-ডাল-তাল-নুন এর খুচরা দোকানে এই কারচুপি হরহামেশাই হচ্ছে। তাই ভ্রাম্যমান আদালত দেখেই দোকানি পন্য অরক্ষিত রেখেই চম্পট দিয়ে সাময়িক মুক্তি লাভ করে। ক্রেতারা অনেক ক্ষেত্রেই বুঝতে পারেননা ভাবেন ভেজাল বিরোধী অভিযান। আর বুঝলেও প্রতিবাদ করতে পারেননা। কেননা ঠগ বাছতে তো গাঁ উজ়ারের অবস্থা।

খুচরা দোকানের ওজন কারচুপি না হয় মেনে নিলেন, তবে কোম্পানীর সিল দেয়া সেলাই করা বস্তা বন্দি চাল, চিনি, ডাল সহ প্রায় সব পন্যই কম থাকে। আড়তে ফ্রেশ ব্রান্ডের ৫০ কেজি’র চিনির বস্তায় থাকে ৪০০ গ্রাম কম। সিটি গ্রুপের তীর’এর শুধু চিনিতেই ৫০ কেজি’র বস্তায় কম হলো ৩০০ গ্রাম। এবার ডালের বস্তাতে ওজন করে দেখা গেল ৬০০ গ্রাম কম। চালের বস্তায় ৪০০ গ্রাম কম পাওয়া গেল। রডের দোকানে প্রতি বিশ কেজি তে এক কেজি কম দেন দোকানদার। স্বর্নের দোকানে এয়ার টাইট পরিমাপক যন্ত্রেও রয়েছে কারচুপি। শুধু দেশিয় পন্যে ওজনে কম থাকেনা, বিদেশ থেকে আমদানীকৃত চালেও বস্তা প্রতি ওজনে কম থাকে ৩০০/৪০০ গ্রাম। ময়দা নিশ্চয় কম দেয় না। জ্বী না, পরীক্ষা করে সেখানে কম পাওয়া গেল ২০০ গ্রাম। ছোলার বস্তারও একই অবস্থা।


কোথায় বানানো হয় এই সব ত্রুটিপূর্ণ বাটখারা। খুব কাছেই খুঁজে দেখলে পাবেন এই বাটখারা। ঢাকার কেরানী গঞ্জের জিঞ্জিরা। এখানে ঠিক এবং ত্রুটিপূর্ণ দুই ধরনের বাটখারা এখানে পাওয়া যায়। যদি বানাতে চান, তবে আপনাকে চলে যেতে হবে পুরান ঢাকার টিপু সুলতান রোডে। পাশাপাশি আপনি যদি ত্রুটিপূর্ণ তেল মাপার ক্যান। আইনে আছে সরকারী মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বিএসটিআই (BSTI) এর অনুমতি ছাড়া কেউ এই ওজন পরিমাপক বাটখারা ও ক্যান বানাতে পারবেন না। এখানে অবশ্য কোনো অনুমতির অপেক্ষা করা হয় না। চাহিবা মাত্র দাবীকৃত মূল্য পরিশোধ করে আপনি বিনা বাধায় তা সংগ্রহ করতে পারবেন।

রাজধানীর মক্কা ফিলিং ষ্টেশন থেকে এক লিটার তেল সংগ্রহ করে মেপে দেখা গেলো ১০০ মিলিলিটার কম। দোষ চাপানো হলো তেল সরবারকারী সরকারী প্র্তিষ্ঠান পদ্মা পেট্রোলিয়াম এর উপর। অথচ জ্বালানী মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ২০১৩-১৪ অর্থ বছরে সরকারকে এই খানে ১৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হয়েছে। (তথ্যসূত্র- যমুনা টেলিভিশন)


সিএনজি’র ভাড়া নির্ধারনেও রয়েছে মিটার দূর্নীতি। মিটারের রেগুলেটর নিজের সুবিধা অনু্যায়ী অপারেট করার সুযোগ নিচ্ছেন চালক’রা। দুই কিলোমিটার বহু আগেই মিটার ভাড়া গননা শুরু করে। এবং লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে সেই ভাড়া। এরপরও গন্তব্যে পৌছে আপনাকে গুনতে হয়ে মিটার কারচুপি দ্বারা নির্ধারিত ভাড়া সাথে বকশিশ।

একজন মানুষের দিক থেকে এই আর্থিক ক্ষতি বিচার করলে তা আপনাকে বিচলিত নাও করতে পারে। তবে এই আর্থিক ক্ষতি যদি ষোল কোটি মানুষের দিক থেকে বিচার করেন, তবে তা রীতিমতো আৎকে ওঠার মতো তথ্যই আপনাকে দিবে। আপনার শ্রমের বিনিময়ে আয়কৃ্ত অর্থের প্রতিটি টাকা ব্যয় হোক সঠিক ভাবে। সবার সচেতনতাই পারে এই কারচুপি রোধ করতে।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

নীলসাধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
আমরা প্রতি দিন ওজনে কম পাচ্ছি। দৈনন্দিন নানা প্রয়োজনে আমরা যা ক্রয় করছি তাতে বেশীরভাগ দোকানদার ব্যবসায়ী ক্রেতাদের ঠকাচ্ছে। ক্রেতারা সংঘবদ্ধ নয় বলে এর কোন প্রতিকার হচ্ছে না। যাদের এ বিষয়ে দেখভাল করার কথা সে সংশ্লিষ্ট মহলের কেউ নজর না দেয়ায় পরিবেশ পরিস্থিতি আসলে দিন দিন খারাপ হচ্ছে। মানুষের নীতি নৈতিকতা বোধের কথা বলে কোন লাভ নেই সে অব উধাও হয়েছে বহু আগেই।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন.......... অসংখ্য ধন্যবাদ!

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

কল্লোল পথিক বলেছেন: ভাল একটা বিষয় তুলে ধরেছেন।
এ ধরনের সচেতনতা মূলক পোস্ট আরও দরকার।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!!

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০০

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ধোঁকা আর ঠকা এই দুই জিনিস খাওয়াতে আমাদের কেউ আটকাতে পারবেনা। জরিপ করলে দেখা যাবে আমরাই মনে হয় বিশ্বে এক নাম্বার হব। :(

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: একদম....... বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় প্রথম হবো। ধন্যবাদ!

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রত্যেক ব্যাবসায়ী আমাদের ঠকাচ্ছে। তালিকা দেয়া কঠিন। রড সিমেন্ট তেল আটা মাছ সবাই ওজনে কম দিবে, গার্মেন্টস কাপড় মাপে কম দিবে, দরজী বাজে সুতোয় সেলাই করবে, চিংড়ি মাছ রপ্তানীকারক চিংড়ির ভেতর ময়দা গুলে ইন্জেকশন দিয়ে ঢুকাবে, রাস্তার ঠিকাদার ইট ফিট না দিয়েই রাস্তা মেরামত করবে, ওয়াসা রাস্তা খুড়ে টেকা পেয়েও মেরামত না করে ফেলে রাখবে তিনমাস বা আরো বেশী, মনস্ত্রীরা ঘুষ কমিশন নিবেই, প্রকৌশলী ঘুষ ছাড়া এক কদম নড়বেনা.................!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: একমত পোষণ করছি। ধন্যবাদ!!

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৭

মাকড়সাঁ বলেছেন: খুব বেশি ভালো লাগলো

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ! :)

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেকদিন আগে ব্লগার অপূর্ণ ভাই দেখিয়েছিলেন কিভাবে আমরা আইসক্রিম বক্সে আইসক্রিম কম পেয়ে ঠকছি। আসলে আমরা এখন প্রতি পদে পদে ঠকছি।

গুরুত্বপূর্ণ এই পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ অনেক।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন কান্ডারি .......... তবে এভাবে আর নয় :(
অসংখ্য ধন্যবাদ!

৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এটা বাজারের প্রতিদিনের চিত্র।

যারা এসব দেখাশুনার করার কথা তারা তো কিছুই করেনা। আমি নিজেও বাজার করতে গেলে এসব নিয়ে চিল্লাচিল্লি করি।

কিন্তু কোনই লাভ হয়না।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :( :(

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৬

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ভাল পোস্ট। ঠকতে ঠকতে আর কত দেয়ালের ভিতরে পিঠ ঢুকাব?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :( :(

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০১

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: এগুলো নিয়ে বাজারে কিছু বললেও মানুষ ভাবে লোকটা বেরসিক। অসমাজিক। তবে আমি সবসময় খুচরা দোকানে ওজন বিষয়ে সচেতন থাকি। কিন্তু কর্পোরেট ঠগদের নিয়ে টেনশন বেশি।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন, ধন্যবাদ!

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫

শরিফুল ইসলাম শোয়াইব বলেছেন: এগুলো বাদ দিলেও দেখা যাবে আরো।আমরা জানি এক গিগাবাইট সমান ১০০০ মেগাবাইট। কখনো ম্যামরি কার্ডে এটা দেখেছেন? ঠকবাজি থেকে বাদ নেই কিছুই।হার্ডওয়্যার থেকে সফটওয়্যার সবই এর আওতায়।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :)

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ঠকছিতো অবশ্যই , অনেক সময় প্রতিবাদের কোন উপায়হীন ,যেমন ধরুন গাড়ী রতেল বা গ্রামীনফোন এর ডাটা প্যাক

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হুমম........ :( :(

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০

অগ্নি সারথি বলেছেন: বেশ গুরুত্বপূর্ন একটা বিষয় তুলে ধরেছেন।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :) ধন্যবাদ!

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

সুমন কর বলেছেন: মাঝে মাঝে এটা আমারও মনে হয়, মাপে ঠকছি !! X(( কিন্তু সংকোচের কারণে কিছু আর বলা হয় না।

কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিলেও অসাধু ব্যবসায়ীরা কিছুদিন পর আবার চুরি করা শুরু করে দেয়।

সবাইকে সচেতন হতে হবে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন.......... অসংখ্য ধন্যবাদ!

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
বিষয়টি অনেক দিন ধরে করে আসছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী।

ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ন বিষয়টি নজরে আনার জন্য্।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :)

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪

যান্ত্রিক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটির জন্য।
এর প্রতিকারের একমাত্র উপায় হলো ভোক্তাদের শক্তিশালী সিন্ডিকেট বা সংঘ।
যেহেতু প্রশাসন এ বিষয়ে তেমন কিছু করছেনা, আমাদের নিজেদেরই ব্যবস্থা নিতে হবে।
সম্প্রতি রেস্টুরেন্ট ও সুপার শপ-গুলোতে ভ্যাট চেকার টিম ভালো করছে। ওজন পরিমাপে দুর্নীতি ঠেকাতে আমাদের এ ধরণের ডিজিটাল প্রটেকশনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
আমার মনে হয় সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এটি কমিয়ে আনা সম্ভব।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন.......... আমারও তেমন টাই মত, ধন্যবাদ!

১৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: শুধু চাল, ডাল, ময়দা চিনি নয়,
কম দেওয়া হয় সাবন, টুথপেস্ট,
ক্রীম, তেলসহ সব পণ্যে।
সাবান পেস্টের মোড়কে লেখা থাকে উৎপদানের
সময়ের পরিমাপ!!
তবে কি পরে কমে যায়?
তাহলে যেটুকু কমে যায় সেটুকু
বেশী দিলেইতো হয়। বেশীর বেলায়
নাই কমের বেলাতে ষোল আনা !!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: খুব সত্যি কথা........... ঠিক বলেছেন.......... অসংখ্য ধন্যবাদ!

১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: খাইছে কী বাজে অবস্থা! একটু একটু করে তো অনেক টাকাই মেরে দিচ্ছে।
আবার এইটার কথা বলতে গেলে দোকানীরাই ক্ষেপে উঠে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :)

১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

উল্টা দূরবীন বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :)

১৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

হাবীব কাইউম বলেছেন: মনে মরচে ধরে গেছে।...মুসলমানের দেশ, কী বলবেন?

http://www.quraanshareef.org/index.php?arabic=&sid=83&ano=36&st=0

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন.......... অসংখ্য ধন্যবাদ!

২০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৭

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বাজারে সম্ভবত মিল্কভিটার দুধের প্যাকেট ছাড়া আর কিছুতেই সঠিক মাপ নাই। অন্তত এখন মনে করতে পারতেছিনা একটা নামও। বছরে এই কারচুপির পরিমানটা এমন যে এই টাকাতে দেশের দুই বছরের বাজেট হয়ে যাবার কথা। একটা সৎ এবং দায়িত্ববান তদারকি সংস্থা থাকা দরকার। খুব সম্ভবত সামরিক বাহিনী ছাড়া সবকিছু পাই পাই বুঝে নেবে এমন কোন সংস্থ্যা এইদেশে নাই। সবচী বড় দুর্নীতির আখড়া তো দুদকেই।

পোস্টটা জরুরী, কিন্তু আমাদের দেশে যেখানে যাদের দেখবার কথা তাদের কেউ কিছুই দেখতে চায়না সেখানে অকার্যকর।

শুভকামনা রইলো। :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: খুব সত্যি কথা...... আপনার সাথে একমত............ অসংখ্য ধন্যবাদ!

২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪২

প্রামানিক বলেছেন: ভাই কি আর বলবো, এক কসাইয়ের দোকানে দুই কেজি মাংস নিয়ে বাইরে এসে মেপে দেখি ১৯৭গ্রাম কম দিয়েছে। এই কমের কথা বলতে গিয়ে মারধোর খাওয়ার অবস্থা। সে কম দিয়েছে তাতে অপরাধ হয়নি আমার বলাটাই অপরাধ।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: নির্লজ্ব এক সময়ে বাস করছি……… কাউকে কিছু বলার নাই :( :(

২২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের এই রকমের চোরের কাছে না ঠকতে হলে একটা পন্হা অবলম্বন করতে পারেন সবাই।

বাজারে যাবার সময় একটা পানির বোতল নিয়ে যাবেন... ২৫০ এমএল/ ৫০০ যদি ঐ দোকানে ১ লিটারের বোতল থাকে তাও ব্যবহার করতে পারেন।

২৫০ ML= 250 GM ( +5/10gm plastic)
500 ml = 500 gm ( 10-20gm plastic)
1Lt = 1tl (20-30gm plastic)

তাই দোকানে আপনার পন্য মাপার আগে ঐ বোতলটা মেপে কত গ্রাম ওজন হয় তবেই আপনি ঐ স্কেলে কতটা সঠিক ওজন দিচ্ছে কিছুটা বুঝতে পারবেন। B-))

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ!!

২৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০২

উস্তাদ শেখ নূরু-জ্বী বলেছেন: কেডায় হুনে কার কতা!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :)

২৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৭

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: এই কারচুপি দেশের সব জায়গায় অহরহ ঘটছে...!!!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :( :(

২৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

সালেহ মতীন বলেছেন: লেখাটি ভালো লাগল, এখন থেকে আরো সচেতন হব ইনশাআল্লাহ। অাপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অাপনাকেও ধন্যবাদ :)

২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ei dhoroner post guLa avoid korte ceshta kori, upset Lage porLe।
apni vaLo Likhen, keep continuing।
even if it's a bit Late to say though- weLcome to SiB! :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: Thank you!!!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.