নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।
আমাদের পাড়ার সাজ্জাদ ভাই, যার গুনের কোনো শেষ নাই। দোষ একটাই, নয়টা পাঁচটা অফিস নাকি তার পোষায় না। যে কারনে শায়লা আপার বাবা ভাইয়ের উপর ১৪৪ধারা জারি করে রেখেছেন। “যে পোলার চাকরী তে মন নাই, সেই পোলার সংসারেও মন বসবে না”। তিনি কোনো ভাবেই শায়লা আপাকে তার সাথে বিয়ে দিবেন না। আমি জন্মেছি এই পাড়াতেই। সেই ছোট বেলা থেকেই আমি পাড়াত ভাইদের চোখের মনি। ঝুমি শায়লারে একটা চিঠি পৌছায় দিতে পারবি। ওকে একটু তোদের বাসায় ডেকে আনবি ধরনের প্রেম থেকে শুরু। আর আজ ফেসবুক এর কল্যানে সেই ফুটফরমায়েশ থেকে মুক্তি।
"যে করে, তাকে সারা জীবন-ই করতে হয়" আমার মা বলেন। তো সাজ্জাদ ভাই প্রায়শ কোনো নো কোনো কারনে দরজায় এসে হাক দেয় ঝুমি আছিস নাকি। সবসময় থাকি না। তবে ঘটনাক্রমে আজ ছিলাম। তারপরঃ
-ঝুমি একটা উপকার করতে পারবি?
- সাজ্জাদ ভাই শোনেন আমি সব সময় আপনার উপকার-ই করি। এতো আয়োজন করে উপকার চাইতে হবে না। আপনি তার চেয়ে আয়োজন করে বলুন, “ঝুমি, আমার একটা অপকার করবি?” কী করতে হবে? শায়লা আপাকে কিছু বলতে হবে?
- নাহ, এটা শায়লা’র কেস না।
- তাহলে?
- তুই একটা চরিত্রে অভিনয় করবি? আমরা ২২-২৩ বছরের একজন মেয়ে খুঁজচ্ছি। ফিল্মের জন্য।
- আমি কেন সাজ্জাদ ভাই। আমি তো অভিনয় করতে পারি না। আপনি বরং ফেসবুকে “নায়িকা চাই” বলে একটা বিজ্ঞাপন দিয়ে দেন।
- এটা ঘরের বিষয়, বাইরের মানুষদের জানাতে চাচ্ছি না। তাছাড়া নায়িকা কে পারিশ্রমিক দেয়ার মতো বাজেট আমাদের নেই। আমি-রনি-আর সজল মিলে একটা ফিল্মের গল্প ভেবেছি। তুই একটু অভিনয় করে দে না বোন, প্লিজ।
- সাজ্জাদ ভাই, আপনি তো জানেন আমি অভিনয় করতে পারি না। যা করি সব সত্যি। আপনার ফিল্ম, রিলিজের আগেই পুরো ফ্লপ। আপনি যদি আমার সত্যি কে দিয়ে অভিনয় করিয়ে নিতে পারেন, আমার কোনো সমস্যা নাই।
- তুই আমারে বাঁচালি।
- হাফ ছাড়ার আগে গল্পটা তো একটু শোনান। আমার অভিনয়ের গুনে এই সিনেমা তো অস্কারের জন্য মনোনীত হতে পারে, তখন সাংবাদিকদের ইন্টারভিউতে কী বলবো আমি। সাজ্জাদ ভাই অভিনয়ের প্রস্তাব দেয়ার আগেই আমি অভিনয় করতে রাজি হয়ে গিয়েছিলাম? আমি তো বলবো, পরিচালক আমাকে গল্পটা শোনানোর পর আমি দেখলাম পুরোপুরি নতুন একটা কাহিনী। জানিয়ে দিলাম ভেবে দেখবো। পরিচালক সাহেব তো নাছোড় বান্দা, আমি সম্মতি দিলেই সিনেমা বানানো হবে, নচেত নয়। বললাম, সিডিউল দিতে পারবো কিনা দেখি। আর তিনি তখন-ই এগ্রিমেন্ট সাইন করিয়ে নিলেন। ফিল্মের মূল চরিত্র যেহেতু আমি করছি!
- মশকরা করছিস কর, অভিনয় টা অন্তত করে দে।
- গল্প টা তো বলেন
- রিমি আর তানভীর, একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। তারা একে অপরকে ভালোবাসে। মধ্যবিত্ত ঘরের সরকারি চাকুরীজীবী সাবের সাহেবের তিন সন্তানের মধ্যে রিমি দ্বিতীয়।সাবের সাহেব সামনের বছর অবসর গ্রহন করবেন তাই রিমি কে বিয়ে দেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। শর্ত একটাই মেয়েকে পড়াশুনো শেষ করাতে হবে। আত্মীয়স্বজনও ছেলের প্রস্তাব আনতে লাগলেন।
- কি! কাহিনী শুরুর আগে থেকেই নায়ক-নায়িকার প্রেম হয়ে গেচ্ছে? না না সাজ্জাদ ভাই, দর্শক তো ঐ প্রেম হওয়াটাই দেখতে চায়। এই যেমন করিডোরে ধাক্কা! হাত থেকে বই পড়ে যাবে কিংবা নায়িকা গাড়ী চালিয়ে যাওয়ার সময় কাদা চ্ছিটে লাগবে নায়কের মুখে, জোর করে নায়িকার ওড়না দিয়ে মুখের কাদা মুছবে ব্যস প্রেমে টইটুম্বুর! কিন্তু মুশকিল হচ্ছে এখনকার নায়িকা’রা তো আবার ওড়না পরে না। আপনি বরং বুদ্ধি করে, একটা রুমাল রেখেন কস্টিউমের সাথে। তারপর?
- তারপর পাত্র প্রাথমিক ভাবে বাছাই করে রিমি কে জানানো হলো। রিমি জানালো তানভীর কে। কিন্তু তানভীর বেকার, বাসায় এই মুহূর্তে বিয়ের কথা বলা সম্ভব নয়।
- প্রেম গাঢ় হবার আগেই ভাঙ্গনের সুর! না না সাজ্জাদ ভাই, আগে বিদেশে্র বিভিন্ন লোকেশনে দুই একটা গান দেখাতে হবে। দামী রেস্তরায় নির্জনে আলো আধারীতে খুনসুটি দেখাতে হবে। ইউ নো এসব পাবলিক ডিমান্ড! তারপর একটা মেলোড্রামা হবে, রিমি বলবে- তানভীর তুমি আমার সমস্যা বোঝার চেষ্টা করো। তানভীর বলবে- আমাকে কিছু একটা করার সুযোগ তো অন্তত দিবা। রিমি বলবে- তাহলে তিন বছর ধরে যেটা হলো সেটা কী? রিমি কাঁদবে-তানভীর কাঁদবে পারলে তানভীরের মায়ের কান্নারও একটা সিন রাখতে পারেন। পুরো কাহিনীর সাথে দর্শক আত্মিক সম্পর্ক খুঁজে পাবে। তখন পর্দা ছেড়ে কেউ কোথাও যাবেনা। কোনো ভাবেই না। ক্রেন দিয়ে টেনে সরাইতে চাইলেও না। তারপর?
- রিমি তানভীরের উদাসীনতায় দুঃখ পেলো। সে আশা করেছিল, অন্তত তানভীর তার সমস্যাটা বুঝবে। তাই অভিমান করে সে বিয়েতে মত দিয়ে দিলো। এবং হুট করেই বিয়েটাও করে ফেললো।
- আচ্ছা সাজ্জাদ ভাই, এই গল্পে তাহলে, ভিলেন কোথায়?
- আছে। তারপর-ই রিমি সব কিছুতে তানভীর কে মিস করতে শুরু করলো। বর কে মাঝে মাঝেই তানভীর ভেবে ভুল করে বসে। বর ভীষণ জেন্টেলম্যান। তিনি কিছুটা আঁচ করতে পারলেও, ঠিক মুখে কিছু বলেন না।
- এখানে ভিলেন কোথায়? শোনেন সাজ্জাদ ভাই, ভিলেন কিন্তু একজন থাকলে হবে না। থাকতে হবে একজোড়া। বড় ভিলেন হবেন বাবা আর ছোট ভিলেন হবে তার ছেলে। বংশ পরম্পরায় ভিলেন আরকি। বেশি পঁচা দেখতে ভিলেন নিয়েন না। স্মার্ট, হ্যান্ডসাম, ড্যাশিং ভিলেন হলে ফিল্ম পুরো হিট। দর্শক পুরো মুভি দেখবে কে ভিলেন আর কে নায়ক সেটা বোঝার জন্য।
- তুই ভিলেন দিয়ে কি করবি? এই রনি তুই ওকে বাকি গল্পটা শোনাতো।
- বাহ রে, আমি তো নায়কের সাথে প্রেম করবো, আর ভিলেনের সাথে অভিনয় করবো। আপনাদের ভিলেন কোথায়?
- আসবে আসবে। তো একদিন মিঃ জেন্টেলম্যান এর ধৈর্য্যের বাধ ভাঙ্গলো। তিনি……
- আচ্ছা রনি ভাই, ভিনেল কি আমাদের সাথেই পড়বে? বড় ভিলেন কিন্তু মন্ত্রী পদ মর্যাদার কেউ হতে হবে, নিদেন পক্ষে আমলা গোছের। আমার বাবার মানে নায়িকের বাবার একটা প্রেস্টিজ আছে না! সারা জীবন দেখেছি, বাংলা সিনেমার ভিলেনরা নায়িকাকে গুদাম ঘরে তুলে নিয়ে গিয়ে বলে নাচোওওওওও। তারপর নায়ক তাকে বাঁচায়।
- বাহ, ঝুমি ফিল্ম লাইনে তো তোমার অগাধ জ্ঞান
- হবে না কেন বলুন। আমি কি জীবনে কম ফিল্ম দেখেছি? তা ছাড়া আমি এই ফিল্মের নায়িকা। দর্শক কি আর ডিরেক্টর কে চিনে। চিনে তো নায়িকা আর নায়ককে। এই যে দেখছেন না, সবাই এখন বলা বলি করছে, কাজলের দিলওয়ালে দেখে আসলাম। লোকে তো এই সিনেমা নিয়েও বলবে, ঝুমি’র……… । বাই দ্যা ওয়ে, আমাদের এই ফিল্মের নাম যেন কি?
- মনে হচ্ছে না যে এই ফিল্মটা আমরা আর বানাবো।
- এখন বানাবো না বললে তো হবে না রনি ভাই। আমি মনে মনে এতো দূর অভিনয় করে ফেলেছি! আচ্ছা যান আপনাদের আরো একটা উপকার করে দিচ্ছি, ভিলেনকে না হয় আমিই খুঁজে দিবোনে। বুঝেন-ই তো যার সাথে জোর-জবরপদস্তির কয়েকটা সিন করতে হবে তার সাথে একটু চেনা জানা থাকা দরকার। আপনারা নতুন পরিচালক শর্টগুলোতো আর এক টেকে নিতে পারবেন না। তাই না?
- ঝুমি একটু চা করে খাওয়াবি?
- অবশ্য-ই। কিন্তু এটা মাথায় রাইখেন, যে ভিলেন বলবে না, নাচো। সেই সিনেমায় কিন্তু আমি অভিনয় করবো না।
আমরা আর জীবনেও ছবি বানানো নাম মুখেও আনবো না। আমাদের নায়িকার দরকার নাই রে ঝুমি। পরিচালক হওয়ার আগে এখনো আমাদের অনেক কিছু শেখার বাকি রয়ে গেছে। তোকে স্যালুট।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বোঝেন তাহলে!!!!
পরিচালক সাহেব'রা কি আর স্বাধে পরিচলনা ছেড়ে দিতে চেয়েছেন !!
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: হা হা হা.....
এখন বানাবো না বললে তো হবে না রনি ভাই। আমি মনে মনে এতো দূর অভিনয় করে ফেলেছি!
এই কথাটায় চরম মজা পেয়েছি। ভালো লাগলো।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ই্য়েএএএএএএএএএএএএএএএ
ধন্যবাদ!! ধন্যবাদ !!!!!!!!!!!!!!
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি তো নায়কের সাথে প্রেম করবো, আর ভিলেনের সাথে অভিনয় করবো।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অভিনয় করাটাই তো কঠিন কাজ, তাই না ?????????
ধন্যবাদ কান্ডারি অথর্ব
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
টোকাই রাজা বলেছেন: পরিচালক নিজেই নায়িকা নাকি নায়িকা পরিচালক!!!!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সেটা নিয়েই তো রম্য
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাইতো বলি বাংলা ফিল্মের এই করুন দশা কেনু!!!!!
ডিরেক্টর আবার পটেটো ক্রেকার নায়িকারে কিছুতেই না বলতে পারেন না!!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পাঠে ভাল লাগল।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্য্যবাদ !!!
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: হোয়াট্যা নায়িকা! পুরাই পুরাই পুরাই... ডিরেক্টরের আম্মিজান!!!!!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: রক্তিম দিগন্ত, পরিচালক হওয়ার ইচ্ছা থাকলে “সাবধান”
৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৮
ঘুম হ্যাপি বলেছেন: কঠিন কাজটাই হয়ে গেছে স্কিপ্ট রাইটিং....
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা, তাই তো দেখছি !!!!!!!!
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
ক্ষ্যাত বলেছেন: অন্য আরেক খানা লেখা পরতে গিয়ে কমেন্ট সেকশনে আপনার নাম(user) দেখে ভাল লাগলো। তাই অনেক আগ্রহ নিয়ে আপনার ব্লগ এ আসলাম, আপনার লেখাগূলো পড়লাম। অনুমান করছি এটি কাউকে মানসপটের ছাঁচে রেখে লেখা। ভাল হয়েছে। ভবিষ্যতে আরো ভাল হবে। লেখায় আরো সময় দিন। আপনার চিন্তা-ভাবনা গুলো আরো অক্রূর ভাবে ফুটিয়ে তুলূন। গায়েপড়া উপদেশের জন্যে ক্ষমাপ্রার্থী (বর্তমানে ভালো ব্লগারের খূব আকাল!!)। শুভকামনা রইলো। :-)
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!! ধন্যবাদ !!
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:১০
রাফা বলেছেন: সাজ্জাদ ভাই সব সময় আপনার উপকারই করি"
এইবার কিছু অপকার করার কথা বলেন"
বড়ই মচেৎকার-বিরাট অপকার কইরা কিন্তু ফেলছেন আপনি।পুরা সিনেমার স্ক্রিপ্ট আপনিই দিয়ে দিয়েছে।
ভালো লাগছে,ধন্যবাদ নান্দনিক নন্দিনী।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বুঝতেও পারছেন, দর্শক কি আর ডিরেক্টর কে চিনে। চিনে তো নায়িকা আর নায়ককে। এই যে দেখছেন না, সবাই এখন বলা বলি করছে, কাজলের দিলওয়ালে দেখে আসলাম। লোকে তো এই সিনেমা নিয়েও বলবে, ঝুমি’র……… ।
বাই দ্যা ওয়ে রাফা, অনেক অনেক ধন্যবাদ!!
ভালো থাকবেন
১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আহা! এমন সুযোগ হেলায় হারালেন! সাজ্জাদ ভাইকে একটা নিক খুইলা দেন ব্লগে। এখানে অনেক সুন্দর সুন্দর মেয়ে আছে!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ভাই রে অন্যের দুঃখে হাসে না। ঝুমি মাতব্বরী টা একটু কম করলেই জাতি একটা ভাল ফিল্ম পেতে যাচ্ছিলো।
সাজ্জাদ ভাই কে আমি আপনার এই পরামর্শ পৌছে দিবো ইনশা আল্লাহ
১২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৫
আহসানের ব্লগ বলেছেন: মনে মনে এতো দূর অভিনয় করে ফেলেছি
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা
ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!!
১৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৪
তুষার আহাসান বলেছেন: সরস এবং সাবলীল,
ভাল লাগা একরাশ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭
টরপিড বলেছেন: হা হা! সিনেমা পুরোটা তো নায়িকা নিজেই বানায় ফেললো, পরিচালকের দরকার কী?!