নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।
ছবি সূত্র- ইন্টারনেট
নারীর প্রিয় পোশাক শাড়ি, অন্তত বাঙ্গালী নারী হলে তো কথাই নেই। দৈনন্দিন জীবনে না হলেও পালা পার্বনে শাড়ী তো পরতেই হবে। তো এই ডেকোরেটিভ পোশাকটি মূলত ৩টি অত্যাবশ্যক অংশে বিভক্ত। শাড়ির ১২হাত কাপড় ছাড়াও চাই ব্লাউজ এবং পেটিকোট। তো ১৮ শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত পরিধেয় পোশাক হিসেবে শাড়ির কথা পাওয়া গেলেও তাতে ব্লাউজের সংযোজন ঘটে আরো বেশ পরে। যতদূর জানা যায়, শাড়ীর সাথে পেটিকোট পরার প্রথা আসে সাওতাল নারীদের কাছ থেকে।
আঠারো শতকেও শাড়ীর সাথে যে ব্লাউজ পরার রীতি ছিলো না তা প্রায় নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। তেমন কিছু তথ্য পাওয়া গেছে বিভিন্ন বইপত্র ঘেটেও। ফ্যানি পার্কস ১৮৫১ সালে তাঁর বইয়ে লিখেছেন— ‘ধনী মহিলারাও শাড়ি পরত। আর শীতের সময় ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচার জন্য বাড়তি হিসেবে ব্যবহার করত চাদর।’ তবে তখনও পেটিকোট বা সায়ার প্রচলন হয়নি অন্তত সাধারণ ঘরের নারীদের জন্য তো অবশ্যই। “দেখে শুনে আক্কেল গুড়ুম” গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৮৬৩-৬৪ সালে। এই গ্রন্থে রাজকুমার চন্দ্র লিখেছেন, মেয়েরা যে কাপড় পড়ে তাকে কাপড় না-বলাই ভালো।দশ হাত কাপড়েও স্ত্রীলোক ন্যাংটো”। ঠিক অনুরূপ একটি মন্তব্য আমরা সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখাতেও পায়। তিনি বলেছিলেন, আমাদের স্ত্রীলোক যেরূপ কাপড় পড়েন, তা না পড়িলেই হয়”। তাহলে? তৎকালীন সময়ে নারীরা কিভাবে শাড়ি পরতেন?
শুধু একখন্ড বস্ত্রে, দশ হাত কাপড়ে, শরীর আবৃত করে রাখার প্রথা নারীদের ঘরের ভেতর অন্তরীন করে রেখেছিল। বিশেষ করে বনেদী পরিবারের মেয়েরা যেহেতু মিহি কাপড় পরতেন তাই ধনী এবং সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়েদের একখন্ড কাপড়ে লজ্জা নিবারন ও ভদ্রতা রক্ষা প্রায় অ সম্ভব হয়ে দাড়িয়েছিল। দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের মোটা কাপড় পরতে হতো বলে তারা তুলনামূলক ভাল অবস্থানে ছিলো। কেননা অন্তপূরে দিনযাপনের বিলাসিতা তাদের মানাতো না।
শাড়ির সাথে ব্লাউজ পরার জন্য যার অবদানের কথা শুরুতেই স্মরণ করা যায় তিনি জ্ঞানদাননন্দিনী। রবীদ্রনাথের বড় বৌদি এবং সত্যেনন্দ্রনাথের স্ত্রী। উনিশ শতকের শেষের দিকে বাঙালি মেয়েদের পোষাকে ঘটে বৈপ্লবিক পরিবর্তন । এই বিপ্লবের মূলে ছিলেন ঠাকুর বাড়ির বধূ জ্ঞানদানন্দিনী দেবী । সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী জনদানন্দিনী দেবী আজকে যেভাবে ব্লাউজ পরা হয় তার ধারণা তৈরি করেন, কারণ শাড়ির নিচে নগ্ন বক্ষের কারণে তাকে ব্রিটিশ রাজের আমলে তাকে ক্লাবে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। শাড়ি, ব্লাউজ এবং সেই সঙ্গে সায়ার ব্যবহার মেয়েদের অনেক স্বচ্ছন্দে বাইরে বেরুবার সাহস দেয় সেই সাথে ভরসা।এই মার্জিত পোশাকে নারীরা হয়ে ওঠেন আত্মপ্রত্যয়ী। এই নতুন পোশাক বাঙ্গালী নারীদের অবস্থানে এক নতুন মাত্র যোগ করে। শালীন ভাবে শরীরকে পোশাকে মুড়ে জনসম্মুখে বের হতে পেরে নারী পেশা জীবনে প্রবেশের পথ খুঁজে নেয়।
জ্ঞানদানন্দিনী নামটা নারী প্রগতির এক মাইল ফলক। জ্ঞানদানন্দিনী দেবী যখন বাড়ির বাইরে স্বামীর সঙ্গে স্বামীর কর্মস্থলে গেলেন তখন তার এমন একটি পোশাকের দরকার হলো, যা পরে জনসম্মুখে যাওয়া যায়। প্রথমে তিনি কলাবন্ধ কিম্ভূতকিমাকার এক পোশাক পরে বাড়ি থেকে বের হন, যা অন্যের সাহায্য ছাড়া পরা যেত না। তারপর তিনি নিজে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শাড়ি পরার ঢঙ আবিষ্কার করেছিলেন; এটা হলো সাধারণভাবে দুই প্যাঁচে শাড়ি পরা এবং শাড়ির সঙ্গে পেটিকোট এবং ব্লাউজের প্রচলন করেছিলেন। অবশ্য এই ব্লাউজের হাতা ছিল একেবারে হাতের কবজি পর্যন্ত। তিনি ১৮৬৭ সালে ব্লাউজ সায়া সহ কুচি দিয়ে শাড়ি পরে এক গভর্নর জেনারেল এর বাড়িতে পার্টিতে যান। তার প্রেরণায় ব্লাউজ সায়া সহ শাড়ি পড়ার আধুনিক রীতি চালু হয়। কেশবচন্দ্রের কন্যা কোচবিহারের মহারানি সুনীতি দেবী ‘বোম্বাই দস্তুর’ এর অসুবিধা গুলি দূর করে একটি নতুন রীতি চালু করেন । কাঁধ থেকে ঝোলানো অংশটি কুচিয়ে ব্রোচ আটকানোর ব্যবস্হা করলেন । সুনীতি দেবীর বোন ময়ুরভন্জ্ঞের রানী সুচারু দেবী হিন্দুস্হানী রীতির সামনে আঁচল করে পরার সঙ্গে জ্ঞানদানন্দিনীর রীতির মিশ্রণ ঘটিয়ে পূর্ণাঙ্গ রুপ দিলেন । জ্ঞানদানন্দিনী যে বিপ্লব শুরু করেছিলেন সুচারু দেবী তা পূর্ণ করেন ।
উনিশ শতকের শেষ দিকে বাঙালি শিক্ষিত সম্ভ্রান্ত পরিবারের মহিলাদের মধ্যে জ্যাকেট পরার প্রথা শুরু হয়ে গিয়েছিল। জ্যাকেট আধুনিক ব্লাউজের আগের অবস্হান । ১৮৮১ ক্ষ্রীষ্টাব্দে কলকাতার একটি বস্ত্র প্রতিষ্ঠান চোলির বা ব্লাউজের বিজ্ঞাপণ দিয়েছিল । উইকিপিডিয়া বলছে, বিশ্বের অনেক দেশেই ব্লাউজ বহির্বাস হিসেবে ব্যবহৃত হলেও ভারতীয় উপমহাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে ব্লাউজ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অন্তর্বাস হিসেবে পরিধানের রেওয়াজ প্রচলিত।
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!!
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
শাড়ি পরার ব্যাপার এ অনেক কিছু জানলাম
কাজে লাগবে..
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৭
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তথ্যবহুল লেখা। শাড়ি পরার অনেক অজানা ইতিহাস জানা হলো।
ধন্যবাদ নান্দনিক নন্দিনী।
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আমি আসলে ব্লাউজের প্রবর্তন নিয়ে লিখেছি.।.।.।.।.।.।
এই বিষয়ে খুব বেশি তথ্য জানার সুযোগ ঘটে নাই। তারপরও চেষ্টা করেছি .।.।.।.।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অজানা জানা হল!
+++
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩১
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু,
অসংখ্য ধন্যবাদ
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হুমমম। ফালতু একটা পোশাক যেটা এই ভারতীয় উপমহাদেশে প্রচলন হয়ে রয়েছে। আমাদের মা বোনেরাও পরছে। যদিও এখনকার দিনে বেশীরভাগ নারী ঘরে সেলোয়ার কামিজই পরে থাকেন। এক বিদেশী শাড়ী পরা মহিলাকে দেখে বলেছিলেন, তোমরা immodest, কারণ তোমরা পেট প্রদর্শন কর!
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: পশ্চিমারা পেট প্রদর্শনকে immodest মনে করে্ন,
অন্যদিকে সাবকন্টিনেন্টের মানুষ-জন পা প্রদর্শনকে immodest মনে করেন।
এটা মুলত সাংস্কৃতিক চিন্তাধারা এবং মানসিকতা।
ধন্যবাদ!
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০
সুমন কর বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। +।
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সুমন কর,
অনেক দিন পর!!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: কি পরা ভালো তা কি বিদেশী বা তালগাছ রা ঠিক করে দেবে?
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ক্লে ডল বলেছেন: জ্ঞানদা নন্দিনীর অবদান জানলাম নান্দনিক নন্দিনী র পোষ্টে।
ভালো লাগল শাড়ি,ব্লাউজ কথন। +
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!!
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সালটা ১৮৬৭ হওয়ার কথা না?
ক্লে ডল বলেছেন, ভালো লাগল শাড়ি,ব্লাউজ কথন!!!
আমারও লাগছে
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: জ্বী ১৮৬৭ সালের কথা।
আপনাকেও ধন্যবাদ!!
১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো আপনার আনকোড়া নতুন বিষয়টির জন্য। অনেক কথাই জানা হলো। ধন্যবাদ।
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!!!!!!!!!!!!
১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
সোহানী বলেছেন: সত্যিই জ্ঞানদানন্দিনী অবদান অনেক কিছুতেই বিশেষ করে নারীদের আধুনিকায়নে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। সুনীলের প্রথম আলো পড়ে তাঁর সম্পর্কে অনেক কিছুই জেনেছিলাম।
ভালো লাগলো বিষয়টি সামনে আনার জন্য। +++++++++
০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু,
এত্তোগুলো প্লাসের জন্য !!!!!!!!!!!!!!
১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:২৫
রাফা বলেছেন: দশ হাত শাড়িতেও নারীরা নগ্নই ছিলো একেবারেই সত্য কথন।তবে বাঙালী নারীদের রমনীয়তার প্রকাশ ঘটে শাড়িতেই।যতই ওয়েস্টার্ন আর ইষ্টার্ন পোশাকে সাঁজুক বাঙলার মেয়েরা শাড়িতেই তারা সত্যিকার অর্থে অপরুপা।
অনেক অজান তথ্য জানলাম নান্দনিক নন্দিনীর শাড়ির করচায়,ধন্যবাদ।
১১ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: রাফা,
আমিও আপনার সাথে একমত। শাড়ী না পড়লে নারীদের অসম্পূর্ন লাগে।
অনেক দিন বাদে আপনাকে মন্তব্যের ঘরে দেখা গেল।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন।
১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
অপ্রিয় সত্য বলেছেন: অনেক অজান তথ্য জানলাম
১১ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৬
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নারী আমার মা, নারী আমার বোন, নারী বোন, নারী আমার স্ত্রীক, নারী আমার প্রেমিকা। শাড়ি আমার মা বোন স্ত্রী, প্রেমিকাদের জাতীয় পোশাক। শাড়ি তাদের ঐতিহ্য। আমি কবিতা লিখতে পারিনা। আমার ভালোবাসা একবার নীল শাড়ি পড়েছিল।
তাকে শাড়িতে এতো সুন্দর দেখাচ্ছিলো যে আমি সেদিন তাকে নিয়ে কবিতা লিখে ফেলেছিলাম। ♥
সুন্দর পোস্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১১ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো .........
কবিতা লেখা অব্যাহত থাকুক।
ভালো থাকবেন!!
১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নারী আমার মা, নারী আমার বোন, নারী আমার স্ত্রী, নারী আমার প্রেমিকা। শাড়ি আমার মা, বোন, স্ত্রী, প্রেমিকাদের জাতীয় পোশাক। শাড়ি তাদের ঐতিহ্য। আমি কবিতা লিখতে পারিনা। আমার ভালোবাসা একবার নীল শাড়ি পড়েছিল।
তাকে শাড়িতে এতো সুন্দর দেখাচ্ছিলো যে আমি সেদিন তাকে নিয়ে কবিতা লিখে ফেলেছিলাম। ♥
সুন্দর পোস্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
উপরের মন্তব্য টি মুছে দিন প্লিজ।
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর তথ্য নিয়ে লেখাটি ভাল লাগল্ অনেক কিছু জানলুম।
১১ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
ইমরান আশফাক বলেছেন: ধন্যবাদ এই গবেষনাধর্মী পোস্ট টির জন্যে।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:০০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
১৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫০
লিযেন বলেছেন: চ+ম+ত+কা+র
২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৮
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ, লিযেন
১৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট নন্দিনী
৩০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:০৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা আপু!!
অনেক দিন বাদে আপনার দেখা পেলাম
২০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০০
সারাফাত রাজ বলেছেন: মুগ্ধ হলাম।
যতোদূর জানি, জ্ঞানদানন্দিনী দেবী ডান পাশে আচলের প্রবর্তন করেছিলেন। পরে অন্য একজন বোধহয় বাম পাশে আচল দেবার প্রথা চালু করেন।
০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ!!
লেখাটা যেহেতু ব্লাউজের ব্যবহার নিয়ে তাই শাড়ী পরার রীতি নিয়ে কিছু লেখা হয়নি।
ভালো থাকবেন
২১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৯
নদীর পাঁড়ের জ্যোৎস্না বলেছেন: "মেয়েরা যে কাপড় পড়ে তাকে কাপড় না-বলাই ভালো।......... ” বেশ ভালো লাগলো .........নারী,শাড়ি,ব্লাউজ,পেটিকোট কথন। এই নতুন পোশাক বাঙ্গালী নারীদের অবস্থানে এক নতুন মাত্রা যোগ করে। চমৎকার পোস্ট!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৩
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নদীর পাঁড়ের জ্যোৎস্না !
ভালো থাকবেন
২২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৭
মার্কো পোলো বলেছেন:
বিষয়টা অজানা ছিল। জানলাম।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অজানা বিষয় জানতে পেরেছেন জেনে ভালো লাগলো !!
এই রকম লেখা লিখতে নিজেরও ভালো লাগে।
ভালো থাকবেন মার্ক পোলো
২৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০০
মহীয়সী (নারী বিষয়ক নিউজ পোর্টাল) বলেছেন: অসাধারণ লেখা । প্লিজ আপনি মহীয়সীতে লিখুন । নারী বিষয়ক অনলাইন নিউজ পোর্টাল । website: http://www.mohioshi.com
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১০
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
ধন্যবাদ !
২৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২২
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
নিনজা টার্টল বলেছেন: ঠাকুর ফ্যামিলি দেখি বাংগালি জীবনের সব ক্ষেত্রএ প্রভাব রেখেছে।
পোস্ট ভাল্লাগছে।