নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে কোনো ভূমিকায় সমানে লড়ে যাই, আপনি যেমন চান আমি ঠিক তাই।

নান্দনিক নন্দিনী

লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।

নান্দনিক নন্দিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাচ্চা নিচ্ছো কবে? একটি অস্বাস্থ্যকর প্রশ্ন...

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৮



বিয়ে মানুষের জীবনে কতগুলো অত্যাবশ্যক প্রশ্ন নিয়ে আসে। কবে বিয়ে করলেন, কাকে বিয়ে করলেন, সংসার চলছে কেমন এবং পরিনত প্রশ্ন আসে বছর ঘুরে বাচ্চা নিচ্ছেন কবে। বাঙ্গালি কালচারে আমাদের অপার কৌতুহল। অনেকে আবার অন্যের হাঁড়ির খবর জানাকে নিজে অধিকারও ভেবে থাকেন। “ঘরের খাবার থেকে ব্যাংকের এ্যাকাউন্ট নম্বর ”- পরিবার, আত্মীয়, বন্ধু-প্রতিবেশি সবার সব কিছু জানতে হবে। কোনটা সামাজিক প্রশ্ন আর কোনটা ব্যক্তিগত প্রশ্ন সেটা ভেবে সময় নষ্ট করতে বাঙ্গালি একেবারেই রাজি নয়। তাই সাত পাঁচ না ভেবেই প্রশ্ন আসে বিয়ে করছো কবে কিংবা বাচ্চা নিচ্ছো কবে। সন্তান নেয়াটা তো এখন আবার সামাজিক পরীক্ষায় উর্ত্তীন হওয়া মতো বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ।

সংসার জীবনে কোন সমস্যাই মূল সমস্যা নয়, সবই আমূল সমস্যা। সেই আমূল সমস্যার ভিতর দিয়েই নারী-পুরুষকে সবকিছু মানিয়ে গুছিয়ে চলতে হয়। যেমন, “বাচ্চা নিচ্ছো কবে?” এই প্রশ্নটির সম্মুখীন হতে হয় পরিবার-পরিজন, সহকর্মী, স্বল্প পরিচিত, সদ্য পরিচিত সবার কাছ থেকে। প্রথম প্রথম কেয়ারিং মনে হলেও একসময় প্রশ্নটা বিব্রতকর এবং বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। প্রশ্নটি নারী–পুরুষ উভয়কেই অসম্মানিত করে। তবে নারী যেহেতু সন্তান ধারন করেন, তাই তাকেই এই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় অপেক্ষাকৃত বেশি বার। প্রশ্নটার সাথে কোথাও শোবার ঘরের একটা ক্লোজ রিলেশন আছে। আমরা অবলীলায়, কড়া না নেড়েই অন্যের বেড রুমে ঢুকে পড়তে পছন্দ করি ।

যিনি বা যারা সন্তান নিচ্ছেন না তাদের দুটো কারন থাকতে পারে, হয় তারা এখন বাচ্চা চাচ্ছেন না অথবা তাদের বাচ্চা হচ্ছে না। সৌজন্যতার সীমালংঘন করে, অন্যকে হেয় প্রতিপন্ন করে অসুস্থ আনন্দ পাওয়ার একটা উপায় হতে পারে তবে, যে দীর্ঘদিন চেষ্টার পরেও মাতা - পিতা হতে পারেন নি তাদের জন্য প্রশ্নটা মনোঃকষ্টের কারণ হয় ওঠে।

আত্মীয়-স্বজনরা এই প্রশ্ন করাটাকে নিজেদের দায়িত্ব মনে করেন, ‘দেরি হয়ে যাচ্ছে বাচ্চা নিয়ে নাও’ ‘বিয়ের তো অনেক দিন হলো’ ‘ আরও দেরি করলে বাচ্চা মানুষ করবা কিভাবে’, বন্ধু মহলের অনেকের রুটিন করে খোঁজখবর - ' সুখবরটা পাচ্ছি কবে!’। স্বল্প পরিচিত এবং অনেক ক্ষেত্রে সদ্য পরিচিতরাও প্রশ্ন করেন, বাচ্চা কয়টা? উত্তরটা নেটিবাচক পেলেই পরবর্তী প্রশ্ন, বাচ্চা নাই কেন? অথবা ‘বাচ্চা তো নেয়া উচিত জাতীয় পরামর্শ।

বিবাহিত দম্পতিদের বাচ্চা না নেয়ার হাজারটা কারণ থাকতে পারে। নেয়ার কারণ কিন্তু একটাই। তারা বাচ্চা নিতে চান। নেয়ার কৈফিয়ত যখন দিতে হচ্ছে না, তখন না নেয়ার কৈফিয়ত চাওয়া হয়, কেন? এই কেন একটি অরুচিকর শব্দও বটে। বাচ্চা নিচ্ছো কবে প্রশ্নটা যারা করেন তাদের রয়েছে সুশিক্ষার অভাব। একজন মানুষকে কী প্রশ্ন করা উচিৎ কোনটা উচিৎ নয়। কোনটা ব্যক্তিগত জীবন, কোনটা সামাজিক জীবন এই পার্থক্য গুলো আমরা গুলিয়ে ফেলি। এদেশের মানুষ শুধু এটুকু জেনে সন্তুষ্ট নন যে আপনি চাকরীজীবী এবং কোথায় চাকরী করেন, প্রশ্নকর্তা এটা জানাও জরুরী মনে করেন যে, আপনার বেতন কত।

সামাজিক ভাবেও দম্পতিকে নোটিশ করা হয়। সমাজ মাতৃত্বকে নারীর জীবনের পূর্ণতা বলে স্বীকৃ্তি দিয়ে দেয়। ইনিয়ে বিনিয়ে বুঝিয়ে দেয় ‘তোমার জীবনের সব সাফল্য অর্থহীন তুমি যদি মা না হতে পারো’। বাচ্চা নেয়ার উৎসাহ দিতে দিয়ে ভয়টাও মার্কেটিং করে যায়। তাদের পরিচিত কে কে দেরি করে বাচ্চা নিতে গিয়ে কী কী সমস্যায় ভুগেছে। কারো কারো দেরি করার কারনে বাচ্চাই হয় নাই। ‘প্রথমে তো নেব-নিচ্ছি, তারপর কি হলো বাচ্চাই হলো না’। এমনি ভাবে সমাজিক পরিজনরা ঠিকও করে দিচ্ছেন কখন বাচ্চা নিতে হবে। রাষ্ট্র যেমন আমাদের বিবাহিতদেরকে পরামর্শ দিচ্ছেন কয়টা সন্তান নেয়া যাবে, একসময় বাজা মেয়ে বা আটকুড়ে লোক বলে এই সমাজে দম্পতিকে হেয় প্রতিপন্ন করা হতো। বিয়ের মতো শুভ কাজে তাদেরকে ডাকা হতো না। সকালে তাদের মুখ দেখে ঘুম থেকে উঠলে দিন খারাপ যাবে বলে ভাবা হতো বহুল প্রচারিত পুরুষতান্ত্রিক একটা এ্যাপ্রোচ হলো “মা এবং কর্মজীবী মা”। সমাজ নিজেই সিদ্ধান্তে পৌঁছে যায় যে ক্যারিয়ার সচেতন মেয়েরা বাচ্চা নিতে চান না। সময় কোথায় কর্মজীবী মেয়েদের! কিংবা মানুষ অনেক ক্ষেত্রে ধরেই নেন যে, যারা বাচ্চা নিচ্ছেন না নিশ্চয় তাদের কোনো শাররীক সমস্যা রয়েছে।

প্যারেন্টহুড একটা অনুভূতি, একটা বন্ধন, একটা দায়িত্বও বটে। নবজাতকের জন্য পৃ্থিবীকে বাসযোগ্য করার অঙ্গীকার সব যুগের, সব কালের, সব অভিভাবকের। এর জন্য দম্পত্বির মানসিক প্রিপারেশন দরকার। আবার প্যারেন্টহুড এর আকাংক্ষা সবার থাকে না। সবাই বাচ্চা পছন্দ করেন না। কিন্তু অন্যরা তা মানতে নারাজ। বাচ্চা পছন্দ করে না, এমন মানুষ আবার আছে নাকি!

বাচ্চা নেয়া না-নেয়া যার যার ব্যক্তিগত ইস্যু। মানুষের স্বাস্থ্যগত সমস্যা যেমন থাকতে পারে। তেমনি পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক সমস্যা থাকতে পারে। কিছু মানুষ খুচিয়ে খুচিয়ে প্রশ্ন করে। এই মানবিক বোধও তাদের নেই যে যাকে প্রশ্ন করা হচ্ছে তার কতটা খারাপ লাগতে পারে। তিনি হয়ত প্রতি মাসে মিনস্ট্রেশনএর পরে আরো একবার হতাশ হন, কাঁদেন, কষ্ট পান এবং আরো একবার লজ্জিত হন যে অন্যদের কাছে আবারো প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হবে। কাউকে কোন ব্যক্তিগত প্রশ্ন করবার আগে তার অনুমতি নিতে হয়। প্রশ্নকর্তা এবং উত্তরদাতার মধ্যে বোঝাপড়া থাকাটা জরুরি। “বাচ্চা নিচ্ছো কবে?” এটা একটা সেনসেটিভ প্রশ্ন। এটা যাকে করা হচ্ছে তিনি বিব্রত হতে পারেন, কষ্ট পেতে পারেন আবার বিরক্তও হতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রশ্নকর্তা ভেবে দেখেন না যে, তার সাথে উত্তরদাতার সম্পর্ক কী, কতটুকু প্রবেশাধিকার তার জীবনে আপনার আছে। ক্ষেত্র বিশেষে আবার ফ্রেন্ডলি ফায়ারও হতে পারে। কেউ কেউ হয়তো সত্যি সত্যিই শুভাকাংক্ষী। সে আপনার প্রতি আন্তরিক। কিন্তু সেই আন্তরিক মানুষও প্রশ্নটা যাকে করেছেন, সেই সমসাময়িক সময়ে বাচ্চা নেয়ার পরিকল্পনা তার নাই। কিংবা তিনি চাচ্ছেন কিন্তু হচ্ছেনা, অথবা উক্ত দম্পতি হয়তো বাচ্চা নিতেই চান না। যিনি নিতে চান না তার ক্ষেত্রে হয়তো প্রশ্নটা নেয়া সহজ কিন্তু অন্য দু’টো ক্ষেত্রে সহজ নাও হতে পারে।

এই প্রশ্নটা যারা করেন তারা যে অশিক্ষিত এমনটা ভাববার কোনো অবকাশ নাই। বরং অনেক তথাকথিত শিক্ষিতরাও এই ধরনের প্রশ্ন করে থাকেন। অপার কৌতুহল, পরনিন্দা-পরচর্চা, অন্যেকে ব্যক্তি পর্যায়ে হেয় প্রতিপন্ন করা, ঈর্ষাবোধ, পরামর্শ দেয়ার সুযোগ, আহা-উহু করে তাকে বোঝানো যে প্রশ্নকর্তা আপনার বিষয়ে কতখানি চিন্তিত এবং আন্তরিক। অন্যের দুর্বলতাকে, অপূর্নতাকে যদি আপনি জনসম্মুখে নিয়ে আসতে না পরেন তবে আপনি যথেষ্ট কুশলি হন।

আমরা অনেক প্রশ্নকে স্বাভাবিক বলে ধরে নিয়েছি। ফ্রেন্ডলি ফায়ার- প্রশ্নকারীর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হতে পারে, জ্ঞানের স্বল্পতা থাকতে পারে। অনেকে উদ্দেশ্যমূলক ভাবেও করে। অপরকে হেয় করা, চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া তোমারও অপূর্ণতা আছে, যেটা একটা সমস্যা আছে। দিন শেষে আপনিও যে ভাল নেই সেটা আপনি না বুঝলেও আপনার আশে পাশের মানুষ সেটা ‘খুউব’ ভালো ভাবে বোঝে! উত্তরদাতাও নিজের অবস্থানটা পরিষ্কার করে দিতে পারেন। বাচ্চা না থাকা কোনো আনন্যাচারাল বিষয় নয়। এটা নিয়ে বিব্রত না হয়ে সহজ ভাবে শেয়ার করা যেতেই পারে ‘আসল কারণটা কী’। ‘আমি বাচ্চা নিবো কনে সেটা আপনাকে বলতে হবে?’ বলতে তো সবাই পারে আপনি না হয় একটু গুছিয়ে নিয়ে উত্তরটা দিলেন। প্রশ্নটা শুনতে ‘অস্বস্তি’ হয় বলে দিনে দিনে অন্যদের থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়া কোনো সমাধান নয়। অন্যকে প্রতিপক্ষ ভাবার কোন কারণ নাই। প্রশ্নকারী সত্যি হয়তো আপনাকে ভালোবেসেই তাই জানতে চাই। ভালোবাসাটুকুকে তো সম্মান করা যেতেই পারে।

পারস্পারিক উদারতা, শ্রদ্ধাশীলতা, মানবিক মর্যাদার বিষয়ে সচেতনতা থাকা চাই। এদেশের মানুষকে যথাযথ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। যেখানে শুভ বোধগুলো জাগ্রত হয়। মানবিক গুনগুলো বিকশিত হয়। এটার চর্চা শুরু হতে হবে পরিবার থেকে।

আর, সব বিষয় নিয়ে আমাদের এতো প্রশ্ন কেন করতে হবে? ………

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আসলে এগুলো শুধুই আমি ছাড়া বাকী সবের কর্ম। তাতে মাথা না ঘামালেই চলে, বেশ। আমরা যেমন জীবনে চলার পথে কত সাউন্ড শুনি সবগুলোকে শব্দ মনে করি না বা তা নিয়ে মাথাও ঘামাইনা। পাছে লোকে কিছু বলে বলুক। শুনব না। আমার যা করতে ইচ্ছে তাই করব।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: নিজের মতো থাকতে চাইলেও সবসময় সেটা সম্ভব হয় না !!

২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: বাচ্চা কবে নিচ্ছেন ।✌ছেলে মেয়ে যাই হোক দুটোই যথেষ্ট ।✌

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :)

৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪২

শিখণ্ডী বলেছেন: এই প্রশ্ন যারা করে তারা এতটা ভেবে বলে না। তাদের ভাবনা শক্তি অতটা গভীরও নয়। এতে যে একজন বিব্রত হতে পারে সেটা নিজে ভুক্তভোগি না হওয়া পর্যন্ত বোঝো না।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন

৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন।
ক্ষমতা থাকলে লেখাটা বিলবোর্ডে ঝুলায় দিতাম

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল !!

৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


attitude সমস্যা, মানুষকে জানতে হবে, মায়ের জাত কোনভাবে ভুল সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন কিনা!

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: প্রশ্নটা বিবাহিত নারী-পুরুষ দু'জনকেই ফেস করতে হয়

৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:০৪

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। আমাদের স্বভাবই এমন। প্রশ্ন খুঁজে পাইনা তো, যা মাথায় এসে তাই বলি।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: এই প্রশ্নটা যে কতখানি সেনসেটিভ! মানুষ যদি সেটা জানতেন

৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৩৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন:
"বাচ্চা নিচ্ছ কবে "------ যেন বাচ্চা নেওয়াটা নিজের হাতে ?
মুসলমানের জন্য এমন মন্তব্য পুরোপুরি দোষণীয়।

শুভানুধ্যায়ীরা অবশ্য এই প্রশ্ন সহজেই করে থাকে। এতে বিব্রত হওয়ার খুব বেশি কিছু দেখি না। নতুন দম্পতির কাছে মানুষ নতুন মেহমানই আশা করে।

তো এখন বলুন "ক্রিকেট টিম বানাইতে আর কত দেরি পাঞ্জেরী ?"

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: "প্রশ্ন করা যে একটা আর্ট"
কাকে, কী প্রশ্ন কিভাবে করতে হয়, আশা করছি সেটা নিজ দায়িত্বে শিখে নিবেন।

৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০১

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: তয় স্বামী স্ত্রীর ফার্টিলিটি থাকতে থাকতে বাচ্চা নিয়ে ফেলাটাই ভালো

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: যার যার ভালোমন্দ তার তার কাছে।
তাই নিজেকে নিয়ে ভাবুন, অন্যদেরকে তাদের সিদ্ধান্ত নিতে নিরবতা পালন করুন।

৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভাল একটি বিষয়ে লিখেছেন পড়ে অনেক ভাল লাগল।
আসলে আমরা মানুষ বেশির ভাগ সময় কিছু না বুঝেই অন্যকে প্রশ্ন করে ফেলি।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন মোস্তফা সোহেল।
ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩

শারলিন বলেছেন: লেখাটা এক কথায় অসাধারণ লেগেছে।এ কথা গুলো অনেক দিন ধরে বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু গুছিয়ে উঠতে পারছিলাম না। প্রতিদিন এরকম প্রশ্নের সম্মুখীন হওয়া টা যে কি বিরক্তিকর তা সেই বুঝে যাকে সম্মুখীন হতে হয়। যদি অনুমতি দেন তাইলে আমার ফেইসবুকে শেয়ার করতাম।
ধন্যবাদ এত সুন্দর লেখার জন্য।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ শারলিন।
জ্বী আপনি শেয়ার করতে পারেন। কত লেখা চুরি হয়ে যায়!
আপনি তো তবু ভদ্রতা করে অনুমতি চেয়েছেন।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ শারলিন।
জ্বী আপনি শেয়ার করতে পারেন।

১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

শারলিন বলেছেন: ধন্যবাদ

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ তো আপনার প্রাপ্য। আপনি এই লেখা পড়েছেন এবং গুরুত্ব দিয়েছেন!
লেখা শেয়ারের অনুমতি চেয়ে আমাকে সম্মানিত করেছেন।
ভাল থাকবেন, অনেক অনেক ভালো।

১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৩

সঞ্জয় নিপু বলেছেন: আমার মনে হয় আমরা বাঙ্গালীরা উপরোক্ত কথা গুলোকে, কুশল বিনিময় অথবা দায়িত্ত্ব হিসেবে ধরে নেই।
তাই জিজ্ঞাস করে, মনে হয় না কোন প্রকার আগে পিছে কিছু ভেবে বলে।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: কিন্তু যাকে বা যাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হয় তারা প্রায়শ বিব্রত বোধ করেন। এটা নিয়ে পারিবারিক অসন্তোষ হতে পারে!

১৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: দুর্ভাগ্যবশত আমরা অনেকেই কীভাবে কথা বলতে হয়, সেটা জানি না। ল্যাক অফ সিভিলাইজেশন। এসব কথাবার্তার জবাব না দিয়ে উপেক্ষা করাই উত্তম।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: উপেক্ষাও একসময় ক্লান্ত হয়ে পারে। আপনি কতবার উপেক্ষা করবেন?

১৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: মামুন ইসলাম বলেছেন: বাচ্চা কবে নিচ্ছেন ।✌ছেলে মেয়ে যাই হোক দুটোই যথেষ্ট ।✌
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১২ ০
লেখক বলেছেন: :) :)
শিখতে আর পারলাম কই। একটু শিখাইলে উপকৃত হইতাম ! একই প্রশ্ন আরেকজন করলো দেইখা আমিও করলাম , শুধু সংখ্যাটা বাড়াইয়া দিছি ! তাইতেই সবক দিলেন ! আমি আপনার একটা লেখার ফ্যান। পিলের অপকারিতা সম্পর্কে।

১৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩২

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এটা একটা স্বাভাবিক কৌতুহল!

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: কৌতুহল সংক্রামক !!!!

১৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা খুব মন দিয়ে পড়লাম।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ, রাজীব নূর!

১৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮

রাতু০১ বলেছেন: চর্চা শুরু হতে হবে পরিবার থেকে। কিন্তু পরিবারই তো জানে না কীভাবে কথা বলতে হয়।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: জানে- জানে, চর্চা করে না কেবল :)

১৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: Very much realistic write up.

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: :) :)

১৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯

প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: ভালো লাগলো মন দিয়ে পড়লাম

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ! ধন্যবাদ !!

২০| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

জাহিদ হাসান বলেছেন: Tarzan00007 বলেছেন:
"বাচ্চা নিচ্ছো কবে " ------ যেন বাচ্চা নেওয়াটা নিজের হাতে ।
মুসলমানের জন্য এমন মন্তব্য পুরোপুরি দোষণীয়।


এই কথাটাই বলতে চাচ্ছিলাম। বাচ্চাকাচ্ছা তো স্রষ্টার হাতে । আমাদের কোন ক্ষমতা নাই।

১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:১৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: কার হাতে- কার স্বার্থে এই আলাপটা এখানে নয়।

খুব সহজ করে বলতে চেয়েছি, মানুষকে কোন প্রশ্নটা করা যাবে- কোনটা করা যাবে না; সেই বিষয়ে।

ধন্যবাদ।

২১| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

ভালোলাগা রেখেগেলাম।
কিছু জানা হলো।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ, সামিউল ইসলাম বাবু!

২২| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আমিই আজাদ বলেছেন: শেষ কবে লগইন করেছিলাম মনে নেই, তবে আজ আবার লগইন করলাম শুধু কমেন্ট করার জন্য। ২০০৮-এ বিয়ে হওয়ার পরে ব্যবসা-চাকরী হিসেব করতে করতে বাচ্চা নিতে গিয়ে দেরি হয়ে গেল। আর আমার চার পাশে আপনার উল্লেখিত পরামর্শদাতাদের ভীর জমে গেল। কেউ কেউ কয়েকজন ডাক্তারের কার্ড হাতে ধরিয়ে দিল। মেয়েরা সাধারণত যে কোন বিষয় মন দিয়ে বিচার বিশ্লেষণ করে, বুদ্ধি দিয়ে বিচার করার বুদ্ধিটুকু খরচ করতে চায় না। হয়তো মনটা তাদের একটু বেশি নরম বলেই। আমার স্ত্রীর বেলায়ও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। ধীরে ধীরে পরামর্শ দাতাদের কবলে পড়ে অনুপ্রাণিত হয় এবং আমার সাথে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু করে। এক সময় ধৈর্য্য হারিয়ে সমাজের স্রোতের সাথে তল মেলাতে বধ্য হই। ২০১৩ সালে আমাদের প্রথম ও একমাত্র সন্তান আসে আমাদের ঘর আলো করে। এখন ২০১৭ সাল, আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি চলছে। কিছুতেই তাদেরকে বুঝাতে পারছি না আমারা একজন সন্তান নিয়েই খুশি, এখন আমাদের আর সন্তান নেওয়ার ইচ্ছা বা প্রয়োজন নেই। কিন্তু...........
কি করব? মাঝে মাঝে চিন্তা করেও কোন কূল কিনারা পাই না.........
আপনার কথাগুলোর সাথে আমার জীবনের অনেক মিল খুঁজে পেলাম বিধায় এই কথাগুলো বলা। এর আগে বলার মতো কোন প্লাটফর্ম পাই নি তো!

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বাচ্চার নামটা তো জানা হলো না আজাদ ভাই।
পুরো পরিবারের জন্য শুভ কামনা রইলো।

২৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৫

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: খুব সুন্দর একটি টপিক্স নিয়ে লিখেছেন । কিছু কিছু মানুষের আসলেই কাণ্ডজ্ঞান খুব কম থাকে , অতি মাত্রায় কৌতূহল থাকে এদের । পরিণতি চিন্তা না করেই উলট পালট প্রশ্ন করে থাকে ।

ভালো লাগলো লিখাটি ।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আরেহ! গুলশান কিবরীয়া আপু। আমি নিজেও আপনার ব্লগের নিয়মিত পাঠক :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!

২৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২০

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "তবে নারী যেহেতু সন্তান ধারন করেন, তাই তাকেই এই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় অপেক্ষাকৃত বেশি বার।"

আমার অভিজ্ঞতায় বেশীর ভাগ ইস্যুতেই নারীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে বিব্রত করা হয়। যা অত্যন্ত বিরক্তিকর। ছেলেপক্ষের আত্মীয়স্বজনের কর্তব্য তাদের ছেলেদের আগে ঐসব প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হা হা হা ......

২৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৯

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: ব্রাঞ্চ ম্যানেজার গতকাল এই প্রশ্ন করল। বললাম, জিনিসপত্রের যা দাম তার উপরে কারেন্ট গ্যাসের দাম আবার বাড়ছে। তাই প্রিন্সিপাল অফিসার না হওয়া পর্যন্ত আরেকটা মুখ আনা সম্ভব না :D

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: তাহলে তো ডাবল প্রমোশন!!
মিষ্টি খাওয়ার অপেক্ষায় থাকলাম :)

২৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দুনিয়া এগিয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমাদের মানসিকতার উন্নতি হয়নি এখনো...

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন .....

২৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

সপ্তম৮৪ বলেছেন: গুড পোস্ট।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: Thank you!!

২৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৬

ইখতামিন বলেছেন: important thesis. actually we forget our saying manner... shame

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: Thank you :)

২৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৬

আমি ইহতিব বলেছেন: দারুন টপিকে দারুন পোস্ট। আমাদের অনেক বেশী বেশী কৌতুহল আপু। কৌতুহলের চাপে আমরা সাধারণ ভদ্রতাও ভুলে যাই। কথাবার্তায় আমরা কতদূর যাবো, কোথায় আমাদের থামতে হবে এসব আমাদের মাথায়ই থাকেনা। আমি গ্রামের মহিলাদের মধ্যে এসব প্রশ্ন করার প্রবণতা বেশী দেখেছি। আফসোস শহরের শিক্ষিত মানুষগুলোও এই কৌতুহল থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারেনা।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: নগরে বাস করলেই যে নাগরিক হওয়া যায় না, তার প্রমান আমাদের আশেপাশের মানুষগুলো।

৩০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

শারলিন বলেছেন: আবার ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর একটা লেখা উপহার দেওয়ার জন্য। সত্যিই আপনি অসাধারণ লেখেছেন। লেখা টি আমি ফেইসবুক এ শেয়ার করেছি। আমার বন্ধু, বন্ধুদের বন্ধু খুব পছন্দ করেছে। কেউ কেউ আবার তাদের ওয়ালে শেয়ার ও করেছে। কেউ কেউ বলেছে আপনি সমাজের অন্যতম একটা ব্যাধি আপনি তুলে ধরেছেন। ভাল থাকবেন। নতুন কোন লেখার অপেক্ষায়।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ শারলিন!!

৩১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রশ্নটি নারী–পুরুষ উভয়কেই অসম্মানিত করে -- তা বটে, তা বটে!
আপাততঃ এটুকু বলেই বাইরে যাচ্ছি। ফিরে এসে আপনার এ পোস্টে আবারো মন্তব্য করার আশা রাখছি।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অপেক্ষা- অপেক্ষা- অপেক্ষা ......

৩২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৯

চলো স্বপ্ন ছুঁই বলেছেন: মানুষের ভোতা অনুভূতিকে জাগিয়ে তোলার মত একটি লেখা।সুন্দর লেখা। বাস্তবতা ও নানা অসঙ্গতির জটিলতার বিষয়টি ফুটিয়ে তুলেছেন সুন্দর লেখনীতে। আমার বিশ্বাস আপনার লেখায় অন্তত একজন হলেও সচেতন হবে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:১১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!!

৩৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:২৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: অসম্ভব +
যদি এরকম প্রশ্ন হয় তাহলে উত্তর কি হলে ভাল হয় সেটা নিয়ে ভাবি। যদিও প্রত্যেকের ব্যক্তিগত দূরদর্শন থাকে, যাতে বাঙালীরা অযাচিত হস্তক্ষেপ করে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ঠিক বলেছেন :)
ধন্যবাদ!!!!!!!!

৩৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

জুন বলেছেন: এই প্রশ্নটি আমার চেনা একজনকে আত্মীয় অনাত্মীয়দের কাছ থেকে ইনিয়ে বিনিয়ে বহু বছর শুনতে হয়েছিল নান্দনিক নন্দীনি । এসব দেখেই আল্লাহতালা তার উপর রহমত নাজিল করেছিল । নইলে মনে হয় মানুষের কৌতুহল আর প্রশ্নের চোটেই সে সুইসাইড করতো।

৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: কিছু কিছু ক্ষেত্রে সুইসাইড না করলেও সংসার ভেঙ্গে যায়।
মানুষ অন্যের দুর্বলতায় আঘাত করে পাশবিক আনন্দ পায়। মানুষ-ই তো তাই না!

৩৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
উফ। কতবার যে আমাদের শুনতে হয়েছে , কতভাবে যে শুনতে হয়েছে।

যাক আল্লাহ বাচিয়েছেন ২০১৮ সালের পর থেকে আর শুনতে হচ্ছে না।

পাগল করে দেয়ার মত প্রশ্ন এগুলো।

ধন্যবাদ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২৯

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: অভিনন্দন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.