নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে কোনো ভূমিকায় সমানে লড়ে যাই, আপনি যেমন চান আমি ঠিক তাই।

নান্দনিক নন্দিনী

লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতন একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।

নান্দনিক নন্দিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিতছেন আপা, জিতছেন!

২১ শে মে, ২০২০ রাত ১২:২৯



ঐযে লোকটাকে দেখতে পাচ্ছেন জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছে উনি আমার স্বামী। জানেন লোকটাকে আমি ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। পরিবারের অমতে। মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ হলো ২টয় সন্ধ্যা ৭টায় ছিলো আমার হলুদ। আপনি বিয়ে করেছেন? হেসে ফেললাম। উত্তর আসলো, ঠিক কাজ করছেন। সম্ভবত গতরাতের ঝগড়ার দগদগে জ্বালা আবার অনুভূত হলো; বললো, বিয়ের মতো ফাঁকি আর কিছুতে নেই। রাজারবাগে গ্রীনলাইন বাস স্টপেজে বছর দুয়েক আগে এই দম্পতির দেখা পেয়েছিলাম। গতবছর কিছু প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করতে সীমান্ত স্কয়ারে গিয়েছিলাম। জ়েবি ফ্যাশনের হিজাবগুলো বেশ মানসম্মত। আম্মার পছন্দের কালারগুলো খুঁজতে খুঁজতে পরিচয় হলো দোকানটির মালিকের (একজন নারী উদ্যোক্তা) সাথে; আলাপের ফাঁকে জানা গেলো আমাদের দু’জনের বাড়িই দক্ষিনবঙ্গে। কিছু পারিবারিক আলাপের পর সেই মূল্যবান প্রশ্ন। বিয়ে করেছেন? চিরাচরিত সংক্ষিপ্ত উত্তর দিলাম ‘না’। মুখটা উজ্জলতর করে ভদ্রমহিলা উত্তর দিলেন জিতছেন আপা, জিতছেন! আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম কিভাবে? ভদ্রমহিলা উত্তর দিলেন, একজন পুরুষকে আপনার ২৪ঘন্টা সহ্য করতে হয় না!

স্ত্রীর অঙ্গ এবং ভঙ্গী পরিচিত হয়ে গেলেই পুরুষ সংসারের প্রতি বৈরাগ্য অনুভব করেন। তাই তো সৃষ্টিকর্তা নারীকে ১৮কলা দিয়ে পাঠিয়েছেন। যদিও বিয়ে পুরুষের দায় বাড়ায়, নারীর বাড়ায় দাম। আমার কাজিনের গল্প বলি। আমার ভাইটা সাধারণ এবং নির্বিবাদী মানুষ। পারিবারিক এক আয়োজনে অনেকদিন বাদে তাকে দেখে চমকে উঠি, কী অবস্থা আপনার! কি শ্রান্ত লাগছে একদম বিমর্ষ-বিধ্বস্ত! ভাইয়া হাসেন, তুই ভালো আছিস? ভাইয়া বিয়ে করেছেন আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের এক বান্ধবীকে। ভাবী (বান্ধবী) আরব্য রজনীর নায়িকাদের মতো। তিনি আয়ত চোখ মেলে তাকালে মনে হবে আপনার সাথে কথা বলছে। তাদের সাত বছরের এক পুত্রসন্তান রয়েছে। ভাইয়া বললেন, ছেলেটা না থাকলে এই সংসার টিকতো না রে। ভগ্নপ্রায় এই সম্পর্কটাকে আমরা দুজনেই টেনে নিয়ে যাচ্ছি। অথচ তাদের প্রেমের বিয়ে পরিবারের প্রশ্নপত্রে নানা ছোট-বড় ব্যাখ্যা দিয়ে। আমার এই ভাইকে কত মেয়ে পছন্দ করতো! সেটা নিয়ে আমরা কত্ত হাসাহাসি করেছি। প্রতিযোগীতার দৌড়ে ভাইয়া স্বামী হিসেবে পাস মার্কস পেয়েছেন কিন্তু যাপন করার জন্য একটা জীবন পেলেন না। আমার ভাবী (বান্ধবী) কলেজের সেরা রেজাল্ট করেও সংসারের খাতিরে চাকুরি করেন না। বর্তমানে তিনি নিজ অবস্থান সম্পর্কে সচেতন এবং দাবী আদায়ে নির্দয় নারীর ভুমিকায় টপ পজিশনে আছেন। ধারণা করি ভাবীও সুখে নেই।

সেলফোন আমার কাছে একটা যন্ত্র এবং সারাক্ষণ এটার সাথে লেপ্টে থাকা আমার স্বভাববিরুদ্ধ। সম্প্রতি মুগ্ধতাবোধ করছি এমন এক ছেলের ছবি সেলফোন স্ত্রিনে কাভার ফটো দিয়ে রেখেছি। তো এই ছবি কোনো একভাবে আমার মা-জননীর দৃষ্টিগোচর হলো। এশার আজানের সময় আম্মাকে জিজ্ঞেস করলেন ছেলেটা কে। আমি শিশুসুলভ সরলতায় বললাম কোন ছেলেটা? ঐযে যার ছবি দেখলাম। কার ছবি দেখলা? আরে ওইযে মোবাইল চার্জে দেয়ার সময় দেখা যায়। ও আচ্ছা। একটা ছেলে। কে তোমার বন্ধু। বললাম না, একে আমি পছন্দ করি। দেখতে ভালো আছে, বিয়ে করবা। হ্যাঁ। ছেলেটা কী করে? বললাম অভিনয় করে। আমার মা-জননী আমার দিকে অগ্নিদৃষ্টি হেনে চলে গেলেন। বুঝলাম এই বেয়াদবির জন্য রাত ১১টার আগে খাবার জোটার কোনো চান্স নাই। কারণ এই অপমানের সমুচিত জবাব দিতে তিনি আজ দীর্ঘক্ষণ নামাজ আদায় করবেন সাথে বেশ কয়েকবার ওয়াজিফা পড়বেন। দিনদুই সময় লাগে এই নিন্মচাপ কেটে যেতে। একবার সুসময় বুঝে বললাম আচ্ছা আম্মু আমি কি বিখ্যাত হতে পারবো? চেষ্টা করলে কি না হয়। আচ্ছা আম্মা তুমি কি জানো বিখ্যাতরা হয় আবিবাহিত থাকেন না হলে বহু বিবাহ করেন। তুমি আমাকে কোনটার অনুমতি দিবা? আমার মা-জননীর উত্তর তুমি এত বেয়াদব কেন!

আমার মা-চাচীরা একেকজন কমপ্লিট প্যাকেজ। আল্লাহতায়ালা জানেন কিভাবে আমার বাপ-চাচারা তাদের অর্জন করেছিলেন। চীনের দুঃখ যেমন হোয়াংহো ঠিক তেমনি আমার পরিবারের একমাত্র দুঃখ আমি। বিষয়টা একটু পরিষ্কার করা যাক। আমার বাবা জাপানের মত প্রগতিশীল হলেও মাজননী চীনের মতো লোকশিল্প প্রিয় মানুষ। তার রয়েছে পারিবারিক ঐতিহ্য আর মর্যাদার প্রতি অসীম ভালোবাসা। তো বড় চাচী আমাকে দেখলেই দোয়া দেন রাজ রাজেশ্বরী হও। আমি হেসে বলি আমি রাজশ্বরী হতে চাই না চাচী। রানীদের অর্ধেক জীবন কাটে আকাংক্ষায়, বাকি অর্ধেক অপেক্ষায়! সম্রাট শাহজাহানকে তার স্ত্রী মমতাজ একবার জিজ্ঞেস করেছিলেন, কিভাবে পারেন যে কোনো নারীকে শয্যায় স্থান দিতে। সম্রাট রহস্য করে উত্তর দিয়েছিলেন, ‘মিষ্টি! তা যে দোকানেরই হোক, মিষ্টি তো শুধু মিষ্টিই হয়’।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ২:১১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মা চাচীর জামানা খুব খূব সহজ সরল ছিল। এখন সব জিলাপী ।

২১ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৫১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: তখন নারীরা কেবল ঘরের কর্ম করতেন, এখন তো ঘরে বাইরে সমান পারদর্শী!

২| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: জীবনের গল্প।

২১ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৫১

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: জ্বী ভাই

৩| ২১ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:২১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
‘মিষ্টি! তা যে দোকানেরই হোক, মিষ্টি তো শুধু মিষ্টিই হয়’।

কথা সত্য !!! একশতে একশ

২১ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৫২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: মুঘল সম্রাট বলেছেন যেহেতু, সত্য না হয়ে পারেই না।

৪| ২১ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:১৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি কি এখনো একক?

২১ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৫৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: হঠাৎ এমন প্রশ্ন!

৫| ২১ শে মে, ২০২০ সকাল ৭:২৯

রাফা বলেছেন: জিতছেন আপা জিতছেন....আমিও জিততে চাইছিলাম। কিন্তু মায়া ,ছলনা আর ঐ মিষ্টিই সর্বনাশের ষোলকলার জন্য দায়ি।সম্রাট শাজাহানরাই মনে হয় ঠিক ছিলেন।তাদের কথাই কয় সবাই।আর আমরা সবাই কচু আর ঘেচুই থাকলাম.।

ভালোই হইছে লেখা,ধন্যবাদ-না.নন্দিনী।

২১ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৫৭

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সম্রাট শাহজাহানের কন্য জাহানারা কিন্তু দারুন স্ট্রং লেডি ছিলেন। অবিবাহিত জাহানারা মুঘল মসনদও সামলেছেন। 'মুঘল গীবত' বইটা পড়তে পারেন।

প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগলো রাফা, ভালো থাকবেন।

৬| ২১ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৫০

আল-ইকরাম বলেছেন: রম্য ধাঁচে লেখা জীবনবোধ পড়ে ভাল লাগলো। বক্তব্যে সারল্য পাঠের আগ্রহ বাড়িয়ে দেয়। শুভেচ্ছা অগনিত।

২১ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৫৮

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ আল-ইকরাম। ঘরে থাকুন-নিরাপদে থাকুন।

৭| ২২ শে মে, ২০২০ রাত ৩:১৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: গবেষণার জন্য ।
কেনো এবং কি কারণে নারী একক থাকে.. ইত্যাদি।

২২ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪৪

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আপনার গবেষণার জন্য শুভ কামনা রইলো।
নারী নানা কারণে একা থাকতে পারে। গবেষণার ফাইন্ডিংস থেকে নিশ্চয় সেটা জেনে যাবেন আশারাখি।
চমৎকার মানুষ (আমার চোখে) পেলে একা থাকার প্রশ্নই ওঠে না।
ভালো থাকবেন।

৮| ২২ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:৪২

অনল চৌধুরী বলেছেন: বুদ্ধিমান মানুষ একা থাকে। আর বোকারা বারবার বেল তলায় যায় কিশোর কুমার ( ৪ বার বিয়ে) আর (এলিজাবেথ টেলর( ৭ বার বিয়ে করেন) এর মতো ।

২২ শে মে, ২০২০ রাত ১১:২২

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: একজন বিখ্যাত সাংবাদিক ৭জন নারীর সাথে ৯বার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। পরিসংখ্যান বলছে, দুইজন নারীকে তিনি দুইবার করে বিয়ে করেছিলেন এবং তারপর সংসার করতে পারেন নি। সমস্যা আসলে বৈবাহিক সম্পর্কে নয়, সমস্যা থাকে ব্যক্তি বিশেষের মধ্যে। জীবনে স্থিতিশীলতা খুব জরুরি, সেখানে বিয়ের সংখ্যা এক হোক কিংবা ১১!

৯| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৩:১২

অনল চৌধুরী বলেছেন: কে সেই সাংবাদিক? তসলিমা তো অগণিতবার বিয়ে/বসবাস করেছে।
শান্তির জন্যই মানুষ এসব করে কিন্ত শান্তি পেলে কি আর দ্বিতীয়বার যেতো?
অশান্তির বিয়ের চেয়ে একা থাকা বা লিভ টুগেদার করা অনেক ভালো।
এখনকার বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৫-৯৮% ছেলে-মেয়ে এসব করছে।
এক্ষেত্রে জামাতি,বাম আর ডানপন্থীতে কোনো পার্থক্য নাই।

২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আপনি যে ডাটা দিচ্ছেন সেটা আসলে হ্যাপিনেস ডাটা। এই ডাটার কোনো বাস্তব ভিত্তি নাই। এনজিওগুলো দেশের যে চরমতম ক্ষতি করেছে সেটা হলো এই হ্যাপিনেস ডাটার চর্চা।

কথা প্রসঙ্গে জানতে ইচ্ছে করছে, তসলিমা নাসরিনের ঠিক কয়টা বই পড়েছেন? লেখিকা তসলিমা নাসরিন সম্পর্কে হলে এই আলোচনা চলতে পারে। তবে ব্যক্তি তসলিমা নাসরিন সম্পর্কে কোনো ধরনের কুরূচিপূর্ন মন্তব্য শুনতে আমি আগ্রহী নই।

ধন্যবাদ।

১০| ২৩ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:২২

অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি কোনো এনজিওর তথ্যে বিশ্বাসী না।
নিজে যা দেখছি,তাই বলছি।
আপনি কি তসলিমা ভক্ত?
কোনো ব্যাক্তি থেকে তার পেশাকে আলাদা করা যায় কি?
১৯৯৪ সালে তসলিমা সম্পর্কে একটা লেখা লিখেছিলাম সেই সময় এই ব্লগের মতোই দেশে মুক্তবুদ্ধি ও জ্ঞানচর্চার মাধ্যম হিসেবে পরিচিত দৈনিক সংবাদ পত্রিকায়, যে সময় এদেশের সাহিত্য-সংস্কৃতি জগতের সবাই তসলিমার অন্ধভক্ত ছিলো। তারা আমার লেখাটার খুব নিন্দা করেছিলো। কিন্ত ২০০৩ এ তার লেখা বইতে এদের চরিত্রের আসল নমুনা প্রকাশ করে দেয়ার পর তার বোঝে যে আমি ঠিকই লিখেছিলাম।।
লেখাটা আপনার পড়া দরকার।

২৩ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:৫৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সরি টু সে, আপনার দেখার মধ্যে ভুল আছে। অথবা আপনার চোখের চশমার ঘষাকাঁচ চারপাশটা অস্পষ্ট দেখছে।

তসলিমা নাসরিনের বেশকিছু লেখা আমার কাছে মানসম্মত লেগেছে। তাকে আমি লেখিকা হিসেবেই দেখি।

কাহ্্লিল জিবরানে একটা লেখা থেকে
একবার একটা নদীকে সমুদ্রের গল্প বলা হলো, নদী বললো তুমি এত কল্পনাবিলাসী কেন?
একবার একটা সমুদ্রকে নদীর কথা বলা হলো, সমুদ্র বললো তুমি এত সংকীর্নমনা কেন!

১১| ২৩ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:০২

অনল চৌধুরী বলেছেন: অন্ধভক্ত হলে কখনো কারো কোনো দোষ চোখে পড়বে না।
আমি জীবনে কোনো নারী নির্যাতন করিনি,তাই নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলি,লিখি,সরাসরি প্রতিরোধ করি।
তসলিমা যা লেখে সেসব তো সে নিজেই মানে না। তার লেখা পড়লে মনে হয়,পুরুষ মানেই হচ্ছে ভয়ংকর দানব।অথচ সে নিজেই পুরুষ ছাড়া এক মুহুর্ত থাকতে পারে না।
এতেও সমস্যা নাই কিন্ত সমস্যা তার দ্বিমুখী নীতির কারণে।

২৩ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:১০

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: আবারও মনে করিয়ে দিচ্ছি, ব্যক্তি তসলিমা নাসরিনকে নিয়ে একটা শব্দও আমি বলবো না।

ধন্যবাদ!

১২| ২৩ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:১৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: আত্মীয়, ঠিক কিনা??????

২৪ শে মে, ২০২০ রাত ২:২৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: মন্দ মানুষের মত আচরণ করলেন অনল চৌধুরী।
নিজেকে নিজেই টেনে নিচে নামালেন, অন্তত আমার চোখে।

১৩| ২৪ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: অধিক কথায় অধিক দোষ
বলে গেছে ...........
Truth_Hurts (song)

১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:২৩

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.