![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বাধীনতার মহান ঘোষক রণাঙ্গনে মৃত্যুর সামনে দাঁড়িয়ে নিশ্চিত মৃত্যুকে মেনে নিয়ে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পরিবারের কারো মৃত্যুতে শেখ হাসিনা তথা কোন আওয়ামীলীগ শোকা হত হবে তা আমরা বিশ্বাস করিনা।
বি এন পি এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছিলো মাননীয় দেশনেত্রী এখন অসুস্থ এর পরও হাসিনার সেখানে যাওয়া লোক দেখানো বৈ কিছু নয়।
হাসিনা যখন ফিরে যাচ্ছিলো তখন বি এন পি এর পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিলো মাননীয় দেশনেত্রী যখন সুস্থ হবেন তখন হাসিনার সাথে দেখা করার ব্যাপারটা নিয়ে কথা বলবে বি এন পি । কিন্তু আওয়ামী পা চাটা দালাল মিডিয়া ব্যাপারটাকে ভিন্ন ভাবে উপস্থাপন করছে।
খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকা স্বত্বেও গুলশানে হাসিনার শোক প্রকাশ করতে যাওয়া লোক দেখানো বৈ আর কিছু নয়। মূলত বি এন পি কে দালাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেশের মানুষের কাছে ভুল ভাবে উপস্থাপন করায় ছিলো হাসিনার ও আওয়ামীলীগের মূল উদ্দেশ্য।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৭
নতুন পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ । আওমীলীগের পা চাটা দালাল মিডিয়ার উদ্দেশ্য প্রণোদিত মিথ্যাচারে কেউ বিভ্রান্ত হবেন না আশা করি।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২২
নিলু বলেছেন: এ কথা ঢপে টিকবে না , কারন মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী দেখা করতে গেছে কিনা এবং কারো মিত্তুর খবরে দেখা করাই , আমাদের চিরচারিত নিয়ম এবং শোকাহত পরিবারকে সমবেদনা জানানো । সর্বক্ষেত্রে রাজনৈতিক কথা মানান সই নয় ,
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
নতুন পাঠক বলেছেন: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি শোক জানাতে দেখা করতে যেতেন তাহলে ব্যাপারটা ঠিক ছিলো। কিন্তু তিনি তো শোক জানাতে যাওয়ার মতো কেউ নন। যে হাসিনা ক্ষমতার লোভে প্রতিদিন পাখির মতো গুলি করে মানুষ মারে , জিয়ার মাজার ভেঙ্গে দেওয়ার হুমকি দেয় সে প্রধানমন্ত্রী জিয়া পরিবারের কারো মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করতে যাওয়া হাস্যকর লোক দেখানে ছাড়া আর কি হতে পারে ?
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
উপপাদ্য বলেছেন: হাসিনার প্রতিহিংসার রাজনীতি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তার সাথে খালেদা জিয়া সাক্ষাৎ দিলে বেগম জিয়াকে জাতির কাছে জবাবদিহি করতে হতো।
যে শিষ্টাচার বেগম জিয়া ও তারেক রহমান অতীতে শেখ হাসিনার সাথে করেছেন, যেমন শেখ মুজিবের মাজার জিয়ারত, জয়কে অভ্যর্থনা জানিয়ে চিঠি ও ফুলের তোড়া, জনাব ওয়াজেদ মিয়ার মরদেহ দেখতে যাওয়া, তার প্রতিদানে শেখ হাসিনা সংসদে দাঁড়িয়ে বেগম জিয়ার চরিত্রের উপর মিথ্যা বিষেদাগার, তারেক রহমান ও আরাফাত রহমানকে কুলাঙ্গার সন্তান বলা, বেগম জিয়াকে তার স্বামীর স্মৃতি বিজরিত বাড়ি থেকে বিতারিত করা সহ সারাদেশ ব্যাপী শত শত নেতা কর্মীকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা ও গুম এবং সর্বশেষ খালেদা জিয়াকে তার কার্যালয়ে বন্ধি করে পেপার স্প্রে মারা। এসবের পরে শেখ হাসিনার এই ধান্ধাবাজির দেখা একটা উদ্দেশ্য প্রণোদিত অসদোপায় ছাড়া আর কিছু নয়। এই ধান্ধাবাজ, দেশদ্রোহী, শয়তান হাসিনাকে সাক্ষাৎ না দেয়ায় বেগম জিয়া দেশবাসীর ধন্যবাদ পাবেন নিঃসন্দেহে।
বেগম জিয়া আবারো প্রমান করলেন তিনি দেশের নেত্রী, জনগনের নেত্রী, ছেলে মারা যাওয়ায় শোকে কাতর হলেও দেশরক্ষা ও গণতন্ত্র রক্ষা জন্য কোন নাৎসীবাহিনী প্রধান হাসিনার সাথে দেখা করেন না।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
নতুন পাঠক বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে আন্তরিক সহমত প্রকাশ করছি।
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫১
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: দেশের গনতন্ত্র আদা্য়ের জন্য যারা শহীদ হয়েছে তাদের আত্মাকে আপোষহীন নেত্রী কষ্ট দিতে পারেন না।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
নতুন পাঠক বলেছেন: সব রক্তের বদলা এই দেশের বীর জনতা একদিন নিবেই ।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫২
দ্যা টাকলু বস বলেছেন: পুরান ছাগু উপপাদ্য ১৫ আগষ্ট তোমার বেগম জিয়া বানানো জন্মদিনের মাধ্যমে যে জাতির সাথে বর্বর উপহাস করে। সে বিষয়ে তো কিছু বলল না।
নতুন ছাগু নতুন পাঠক তোমার যুক্তিতে জাতি বাকরুদ্ধ।
কেউ মারা গেলে সেদিনই মানুষ সমবেদনা জানাতে যায়। সেটাই স্বাভাবিক। এর পূর্বে হাসিনা যখন খালেদাকে ফোন করেছিল। সেখানে খালেদার ঝগড়াটে পরিচয়ই জনগনের সামনে প্রকাশ হয়েছে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
নতুন পাঠক বলেছেন: দ্যা হাম্বা ভাদা @ ১৫ ই আগষ্ট কি দেশের কারো জন্মদিন হতে পারেনা রে ভাদা।
কেউ মারা গেলে শোক জানাতে যাবে হাসিনার মতো কেউ !! এই যুক্তি তুই দেস কেম্নেরে ভাদা কোনহানকার!!
যে হাসিনা প্রতিদিন গুলি করে মানুষ মারে সে হাসিনা জানাবে শোক !! ভাদাগিরী আর কতো !
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
নিলু বলেছেন: রাজনৈতিক ব্যাপারের সাথে , এই দেখা করা কি এক কথা ? , অন্তত পক্ষে, ভিতরে নিয়ে বসতে বলা উচিত ছিলও । তা না বলাতে , রাজনীতি করার সুযোগ করে দেওয়া হয়নি কি ? যাই বলুন মিত্তুর খবরে , কাউকে দেখতে গেলে রাজনীতি হয় , এই নুতন শুনলাম , তাহলে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের মিত্তু খবরে , বেগম খালেদা জিয়ার সমবেদনা জানানোর জন্য ,দেখা করতে যাওয়ার মদ্ধে , কোনও দুরভিসন্ধি ছিলও কি ?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৫
নতুন পাঠক বলেছেন: শেখ হাসিনা ভেতরে যাওয়ার জন্য নয় মূলত পরিকল্পনা করে গেট থেকে ফিরে আসার জন্যই ঐ পরিস্থিতে সেখানে গিয়েছিলো। ওনি চাইলে দেশনেত্রী সুস্থ হলে সেখানে যেতে পারতেন । কিন্তু তিনি ইচ্ছা করেই এমন সময়ে গেলেন যখন খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে তিনি ঢুকতে পারবেন না। যা ছিলো পূর্ব পরিকল্পিত।
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে আগে যোগাযোগ না করে হুট করে টেলিভিশনে ঘোষনা দিয়ে গেটে এসে যোগাযোগের মানে কি? এসএসএফ-এর ক্লিয়ারেন্স ছাড়াতো তার মুভ করার নিয়ম নাই। খালেদা জিয়া মেডিকেশনে ঘুমাচ্ছেন, জানলে আসার কথা না, আর যদি সেটা জেনেও এসে থাকেন তো স্রেফ ইত্রামী। কারও ব্যক্তিগত দুঃসময়ে এমন রাজনীতির ইত্রামী করার মানে কী?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৫
নতুন পাঠক বলেছেন: কারণপ শুধু মাত্র হাসিনাকেই ইত্রামী তে মানায় ।
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০০
দ্যা টাকলু বস বলেছেন: সরি, ভুলে গিয়েছিলাম যে ছাগুরা যুক্তি বোঝে না
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৬
নতুন পাঠক বলেছেন: হাম্বা আর ভাদা দিবে যুক্তি ! ভাদা হাম্বা হনুরা ট্যাগ ছেড়ে যুক্তি দেওয়া শিখলো কবে ?
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৪
শাহ আজিজ বলেছেন: স্বাভাবিক সৌজন্যতা রাজনিতিকদের অন্যতম শিক্ষা আর দুজনেই প্রধানমন্ত্রী এবং প্রেসিডেন্টের স্ত্রী হিসাবে এসব প্রটোকল ভালই জানেন । কিন্তু এ ভুল কে বা কারা হতে দিল?
ঘুমিয়ে আছেন ? ভালো, প্রধানমন্ত্রী তার পাশে শব্দ না করেই ক মিনিট বসে উঠে আসতেন । পরে খালেদা জানতেন যে হাসিনা এসেছিলেন। শেখ হাসিনা রওনা হচ্ছেন এটাতোঁ যেখানে যাচ্ছেন তারা ভালই জানেন , তখন কেন বলে তার আসাটা বন্ধ করেননি? লজ্জা , ধিক, কোকোর মৃত্যু নিয়েও চামচাদের রাজনীতি !!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩০
নতুন পাঠক বলেছেন: শেখ হাসিনা বেগম জিয়ার কার্যালয়ে ঢুকার কোন অধিকার নেই । কারণ তিনি শোক জানাতে নয় বরং ভন্ডামি করতে গিয়েছিলেন সেখানে।
যে হাসিনা প্রতিদিন পাখির মতো গুলি করে হাজার হাজার মায়ের বুক খালি সে হাসিনা অন্য মাকে তার সন্তানের মৃত্যুতে শোক জানাতে যাবে তা এদেশের আওয়ামী কর্তৃক নির্যাতিত জনতা কখনো বিশ্বাস করবেনা।
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৭
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: ভাই আপনারা যে রাজনীতি বুঝেন সেটা আমিও বুঝি। খালেদা জিয়া না হয় অসুস্থ তাই বলে কি তার নেতা নেত্রীরা ও অসুস্থ ছিল? খালেদে জিয়া সুস্থ হলে উনি কি কি করবেন সেটা তো ভবিষ্যত, কিন্তু একজন অসুস্থ মানুষকে একজন সন্তান হারা মা কে প্রধানমন্ত্রী সমবেদনা জানাতে আসলো এখান থেকে কুটনামি তো হিন্দি সিরিয়ালের ডিরেক্টররাও মনে হয় বের করতে পারবে না
আর রাজনীতিতে সবকিছুইতো লোক দেখানো, প্রধানমন্ত্রী লোকদেখানো সমবেদনা দেখালে খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে কোন একজন নেতার অন্তত লোকদেখানো সৌজন্যতা করা কি দরকার ছিল না? বিএনপি'র নেতারা কি তখন সব ধর্মান্তরিতো হয়ে যেত?
কারও মারা যাবার খবর শুনলে তো সম্ভব হলে সাথে সাথে ই যাওয়ার নিয়ম নাকি তার আত্নীয় স্বজন কবে দেখা করার ঘোষনা দিবেন তখন সবাই যাবে, সাধারন জনগন আমরা, রাজনীতির অত প্যাচ বুঝিনা, তাই মনটাও অত বিষাক্ত না
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫০
নতুন পাঠক বলেছেন: একজন সন্তান হারা মা যিনি দেশের অর্ধেকেরও বেশি মানুষের নেত্রী তিনি যদি শেখ হাসিনার সাথে দেখা করতেন তবে গত ৭ বছরে নির্মম ভাবে খুন হওয়া শত শত সন্তান হারা মায়েরা খালেদার সাথে অভিমান করতেন।
একজন দেশনেত্রী হয়ে হাসিনার সাথে দেখা করে খালেদা জিয়া ছেলে হারা হাজার হাজার মায়ের মনে কষ্ট দিতে পারেন না।
যিনি খালেদাজিয়া কে গৃহ বন্ধী করেই ক্ষান্ত হননি বরং গ্রেপ্তার করার পরিকল্পনা গ্রহণ করছেন তিনি খালেদা জিয়ার সন্তান হারানোতে সান্ত্বনা দিতে যাবেন এরকম হাস্যকর যুক্তি দয়া করে না দেখানোর অনুরোধ থাকলো।
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২০
দেশী ম্যান বলেছেন: ছাগল, তোদের মাথায় আসলেই কোন ঘিলু নাই। শেখ হাসিনা দেখা করলেও ইমেজ বাড়তো, দেখ করতে দিলি না ইমেজ আরো বেড়েছে। উলটা এটা প্রমান হয়েছে বিএনপি কত বড় খাচ্চরদের দল।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৪
নতুন পাঠক বলেছেন: তুই হাম্বা ভাদার মাথার ঘিলু দেখে আমি অবাক !! এরকম ঘিলুঅলা হাম্বার তো এক্ততর টিভির দলাল রিপোর্টার হওয়ার কথা ! ব্লগে কি করিস তুই ?
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪১
ইমরান আশফাক বলেছেন: রাজায় রাজায় যুদ্ধ করে আর উলুখাগড়ার প্রান যায়। উভয়পক্ষের কথায় যুক্তি আছে তবে কিছু সময়ের জন্যে রাজনীতি ভুলে যাওয়া উচিৎ ছিলো উনাদের। এই ভুল পদক্ষেপের কারনে উনারা যতটা না ক্ষতিগ্রস্হ হলো তার চেয়ে অনেক বেশী হলো সাধারন জনগনের। তবে লাভবান হয়েছে কারা (?), উনাদের আশেপাশে থেকে যারা কূমন্ত্রনা দেয় তারা।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৪
নতুন পাঠক বলেছেন: খালেদা যেমন আরাফাত রহমান কোকোর মা ঠিক তেমনি গোপালী ডিবির হাতে কদিন আগে নির্মম ভাবে খুন হওয়া বাপ্পী , জনি এদের ও মা ।
বাপ্পী , জনি কে গোপালী ডিবি দিয়ে হত্যা করিয়ে দুইজন মাকে সন্তান হারা করে এখন আসছে আরাফাত কোকোর মাকে স্বান্তনা দিতে !
ভন্ডামি আর কতো !
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৬
কলাবাগান১ বলেছেন: বাপ্পীর পক্ষ নিচ্ছেন??? এই বাপপী বেচে থাকলে তার বানানো বোমায় কত মায়ের বুক খালি হত ........।
অবশ্য আপনার মত লোকেরা তো বোমা বানানো লোক দের ই পক্ষ নিবেন
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১০
নতুন পাঠক বলেছেন: আরাফাত কোকোর মৃত্যু নিয়ে বিকাল থেকে হাসি ঠাট্টার পর্ব শেষ হওয়ার পর ভারতীয়দের হটাত শোকে মুহ্যমান রূপ দেখে গোটা জাতি স্তব্ধ !
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৭
উপপাদ্য বলেছেন: শাহ আজিজ ভাইয়ের কমেন্টের উত্তর:
শেখ হাসিনা রওয়ানা হবার পূর্বেই তার পিএস সাইফুজ্জামান শেখর কে ফোন করে শিমুল বিশ্বাস জানিয়ে দিয়েছিলেন। তার পরেও শেখ হাসিনা এসেছেন কারন তিনি একটা ড্রামা করতে চান।
এবং সেই ড্রামাটি সম্পন্ন করে গেছেন। এখন আগাচৌ, মোজা বাবু, বারনবনীতারা ম্যাতকার চালিয়ে যাবেন সবগুলো বিটিভি তে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪১
নতুন পাঠক বলেছেন: শাহ সাহেবকে বুঝাই লাভ নাই । তিনি কি জানতেন না শেখ হাসিনা রওয়ানা হবার পূর্বেই তার পিএস সাইফুজ্জামান শেখর কে ফোন করে শিমুল বিশ্বাস জানিয়ে দিয়েছিলেন?
জেনেও তিনি কেন মন্তব্য টা করছেন বুঝেন ।
১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৭
মাহাদি হাসান বলেছেন: বাংলাদেশে রাজনীতি সব কিছুই নিয়ে হয়। কেউ যদি ভাবে ভিন্নতার ব্যাপার আছে তবে বুঝতে ভুল হতে পারে। ধরুন, আজকে যা হল, টেলিভিশনে যা দেখছে দেশের জনগন তাকে অনেকভাবেই ব্যাখ্যা বিশ্লেষন করা যাবে আপত্তি নেই। যে যেভাবে ভাবুক, ভাবার অধিকার আছে। আমি শুধু অনলাইনে টাইমলাইনগুলো মেলাতে চেয়েছিলাম।
কিন্তু বিপত্তি ঘটে গেল নিউজের টাইম ফ্রেম নিয়ে। প্রথম আলো এবং অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিডিনিউজ২৪ এর দুটি সংবাদ মেলাতে গিয়েই রাজনীতির ব্যাপারটা খোলাসা হল।
লিংকঃ Click This Link
http://bdnews24.com/bangladesh/2015/01/24/police-bar-doa-mahfil-at-naya-paltan-office-bnp
লিংক দুটিতে যে জিনিসটা লক্ষ্যনীয় তাহল টাইম ফ্রেমটা। প্রথম আলো তার নিউজ আপডেট করছে 22.16 তে এবং বিডিনিউজ২৪ আপডেট দিচ্ছে 21.58 তে। মানে হল বিডিনিউজ২৪ এর বার্তানুযায়ী কোকোর জন্য দোয়া মাহফিলের আবেদন পুলিশ রিজেক্ট করে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর বিরোধীদলের নেতার কার্যালয়ে আসার পূর্বেই।
যদি ধরেও নিই যে প্রধানমন্ত্রীর আগে এসেছেন এবং বিরোধীদলের দোয়া মাহফিলের আবেদন পরে করা হয়েছে তাহলে আজকের দিনে কিভাবে এই সরকার এই মানবিক আবেদনকে অগ্রাহ্য করল।
এ ধরনের কাজ করে আসলে একদল আরেক দলের জন্য খারাপ কাজ করবার প্রিসিডেন্স তৈরী করে। সমস্যা এখানেই। সত্যিকার সমবেদনা প্রশ্ন যদি আসত তাহলে হয়ত কিছুদিন আগের বালুর ট্রাকের কথা বাদ না দেয়াই ভাল। বালুর ট্রাক সেটাও সমবেদনার বিষয়!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৬
নতুন পাঠক বলেছেন: আমি তো তাই বলছি । আওয়ামীলীগ কতোটা ভন্ড তা প্রমান করার জন্য দোয়া মাহফিল রিজেক্ট করে দিয়ে আবার হাসিনার লোক দেখানো সমবেদনা প্রকাশ করতে যাওয়ার ঘটনাই যথেষ্ট।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮
হাম্বাখোর বলেছেন: ভাল বলেছেন
+++++++++